শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

♦ সাদা তাপসের কালো টাকা ♦ বিদেশে পাচার করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

শেখ ফজলে নূর তাপস সব সময় এতিম সন্তান হিসেবে পরিচয় দিতেন। ছোটবেলায় বাবা-মা হারানোর কারণে তাঁর প্রতি সবার ছিল আলাদা স্নেহ। কিন্তু সেই স্নেহ পুঁজি করে তিনি হয়ে উঠেছিলেন একজন মহাদুর্নীতিবাজ। শুধু দুর্নীতির মধ্যেই তাঁর অন্ধকার জগৎ সীমাবদ্ধ রাখেননি। ধীরে ধীরে দুর্নীতির হাত চারদিকে বিস্তৃত করেছেন। একসময় হয়ে উঠেছিলেন দেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার। যেহেতু আইন পেশার আড়ালে তাপস জামিনবাণিজ্য করতেন, সেজন্য আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা সবাই তাপসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। এ যোগাযোগের সূত্র ধরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। একসময় এ আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন তাঁর চাচা শেখ ফজলুল করিম সেলিম। কিন্তু তাপস যখন ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র হন, তখন থেকে আস্তে আস্তে নিজের চাচাকে হটিয়ে তিনি হতে থাকেন অপরাধীদের গডফাদার। এ মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। এসব অবৈধ অর্থ আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন।

আওয়ামী লীগ ২০১৯ সালে ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সে সময় আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়। সম্রাট, খালেদসহ বেশ কিছু শীর্ষ সন্ত্রাসীকে সে সময় আটক করা হয়েছিল। সেই গ্রেপ্তারের ব্যাপারে নেপথ্যে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণের দ্বন্দ্বতেই এ অভিযান চালানো হয়েছিল। সম্রাট-খালেদ এঁরা সবাই ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নিয়ন্ত্রণে। শেখ সেলিমের নির্দেশেই তাঁরা অস্ত্র, মাদকসহ অবৈধ ব্যবসা করতেন। কিন্তু এখানে তাপস হস্তক্ষেপ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাপস শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করে ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেন। সেখানেই তৎকালীন যুবলীগের একাধিক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিভিন্ন ক্লাবে ক্যাসিনো বন্ধের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। আর এসবের নেপথ্য ছিলেন তাপস। শেখ সেলিমের সঙ্গে শেখ হাসিনার দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে সম্রাট-খালেদের মতো পথের কাঁটাদের সরিয়ে দেন। যাঁরা তাঁর অনুগত নন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দেন। এমনকি তাঁর নিজের ফুপা ওমর ফারুক চৌধুরীকে যুবলীগের চেয়ারম্যান পদ থেকে হটিয়ে তাঁর বড় ভাই শেখ ফজলে শামস পরশকে চেয়ারম্যান করেন। পরে অবশ্য শেখ পরশের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভালো থাকেনি। পরশের স্ত্রী নাহিদ সুলতানা যুথীর সঙ্গে হাই কোর্ট নিয়ে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। যুথী যখন যুবলীগের চেয়ারম্যানের স্ত্রী, এ পরিচয় ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম বাণিজ্য এবং লুটপাট শুরু করেছিলেন, তখন তাপস ঈর্ষান্বিত হন। কারণ যুথী এভাবে চাঁদাবাজি এবং যুবলীগ নিয়ন্ত্রণ করবেন এটা তাপসের পছন্দ হয়নি। তখন তিনি যুথীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেন এবং যুথীকে সুপ্রিম কোর্টে কোণঠাসা করে ফেলেন। অন্যদিকে পরশের কমিটিবাণিজ্যসহ বিভিন্ন চাঁদাবাজি বন্ধ করার জন্য তৎপরতা চালান। যুবলীগের বিভিন্ন নেতাকে গ্রেপ্তার ও হয়রানি শুরু করেন। এ সময় দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ প্রকাশ্য হয়েছিল। এ বিরোধের আসল কারণ ছিল অবৈধ এবং লুটপাটের অর্থ ভাগবাঁটোয়ারা। তবে তাপস পরশের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন।

তাপসের ল চেম্বারের ফাইল অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, সুইডেন আসলাম, পিচ্চি হেলাল, জিসান ওরফে চিটার জিসান, সুব্রত বাইন, বিকাশ, প্রকাশ, কিলার আব্বাস, তাজ, ফ্রিডম, টিটন, মোল্লা মাসুদ এদের প্রত্যেকের আইনজীবী হিসেবে ছিল শেখ তাপসের ফার্ম। বিকাশ ছিল ভয়ংকর সন্ত্রাসী এবং আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্রিয়াশীল শীর্ষ সন্ত্রাসী। এ বিকাশের জামিন করান তাপস। হাই কোর্টে অভিনব কায়দায় এ জামিন করানো হয়। এ জামিন নিয়ে সারা দেশে হইচই হয়। পরে আপিল বিভাগ এ জামিন বাতিল করে দেন। এরপর তাপস তৎকালীন রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে বিকাশের জন্য ক্ষমা মঞ্জুর করান। সে ক্ষমার আদেশে বিকাশ মুক্তি পান। মুক্তি পেয়ে তিনি বিদেশে পালিয়ে গেছেন।

আসলামের জামিনের সমস্ত প্রক্রিয়া তাপসের ল ফার্ম থেকে সম্পন্ন হয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আসলাম কারাগার থেকে মুক্ত হন। এ ছাড়া পিচ্চি হেলালের আইনজীবী হিসেবে তার জামিনের আবেদন এবং মামলাগুলো দেখভালের দায়িত্ব ছিল তাঁর। এর ফলে দুটি ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমত এসব আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আস্তে আস্তে তাপসের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল। তাদের মাধ্যমে ঢাকা শহরে অপরাধীদের গডফাদারে পরিণত হয়েছিলেন তাপস। দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগ আমলে সম্রাট এবং খালেদের নেতৃত্বে যে অন্ধকার জগৎ তৈরি হয়েছিল, সে জগৎ তছনছ করে দিয়েছিলেন তাপস। সম্রাট-খালেদকে হটিয়ে নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তাপস হয়ে উঠেছিলেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার। আর তাপসের প্রতি সমর্থন এবং পৃষ্ঠপোষকতা না দেখানোর কারণে শীর্ষ সন্ত্রাসী সম্রাট-খালেদদের কারান্তরিন হতে হয়েছিল।

বিভিন্ন সূত্র থেকে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাপসের কাছে যদি আন্ডারওয়ার্ল্ড আত্মসমর্পণ করত, তাহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করত না, বরং নানানরকম পৃষ্ঠপোষকতা করত। আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটা নতুন বিন্যাস তৈরি করেছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। তাদের সবাইকে তাপসের লোক হিসেবে চিহ্নিত করা হতো।

সিটি করপোরেশনের বাইরে তাপস দৈনিক বাংলার বাণীতে নিয়মিত বসতেন। বাংলার বাণী কার্যালয়ে এসব সন্ত্রাসীর লোকজনকে নিয়মিত দেখা যেত। বিভিন্ন ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং হত্যা মামলায় যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাউকে গ্রেপ্তার করত, কারও বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করত তখনই তাপসের ল চেম্বার থেকে তাদের জামিনের প্রক্রিয়া শুরু হতো। তা ছাড়া তাপস নিজেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে টেলিফোন করতেন। টেলিফোন করে তাদের জামিন দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতেন। এভাবেই তাপস আস্তে আস্তে হয়ে উঠেছিলেন অপরাধীদের গডফাদার। যিনি জীবন শুরু করেছিলেন তীব্র অভাব-অনটনে, মাঝে মাঝে স্কুলে বেতন দিতে পারতেন না, সেই তাপস আস্তে আস্তে বেড়ে ওঠেন, ব্যারিস্টার ডিগ্রি লাভ করেন। পেশাগত জীবনের শুরুতে তিনি ছিলেন সবার কাছে একটি লক্ষ্মী ছেলের মতো। সবাই তাঁকে মনে করত একজন ভদ্র তরুণের প্রতীক। কিন্তু ক্ষমতার দম্ভ এবং পারিবারিক প্রভাবে তিনি আস্তে আস্তে ভয়ংকর দানবে পরিণত হয়েছিলেন। যে দানব বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা তছনছ করে দিয়েছিলেন, নিজে হয়েছিলেন দুর্নীতিদের সর্দার এবং অপরাধ জগতের গডফাদার। ক্ষমতার দাপট এবং বলয়ে থেকে একজন সাদাসিধে, সহজসরল ব্যক্তি কীভাবে হিংস্র দানব হয়ে ওঠেন, তার বড় উদাহরণ শেখ ফজলে নূর তাপস। গত ১৫ বছরে তাপস হয় উঠেছিলেন অপরাধীদের ‘ডন’।

এই বিভাগের আরও খবর
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
সর্বশেষ খবর
চেলসি ছেড়ে নতুন চ‍্যালেঞ্জ খুঁজে নিলেন ফেলিক্স
চেলসি ছেড়ে নতুন চ‍্যালেঞ্জ খুঁজে নিলেন ফেলিক্স

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চার মাস বয়স থেকেই শিশুদের স্মৃতি তৈরি হয় : গবেষণা
চার মাস বয়স থেকেই শিশুদের স্মৃতি তৈরি হয় : গবেষণা

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ড্যাবের ৮ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল বিএনপি
ড্যাবের ৮ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল বিএনপি

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন তরুণের বন্ধুত্বের গল্প ‘উড়াল’
তিন তরুণের বন্ধুত্বের গল্প ‘উড়াল’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে হিন্দু পাড়ায় হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৫
রংপুরে হিন্দু পাড়ায় হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৫

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা
এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যানের দিকে আঙুল তুললেন স্টেইন
দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যানের দিকে আঙুল তুললেন স্টেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার দ্বীপে জরুরি অবস্থা, সুনামি ঝুঁকিতে একাধিক দেশ
রাশিয়ার দ্বীপে জরুরি অবস্থা, সুনামি ঝুঁকিতে একাধিক দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর রায় ৬ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল
উরুগুয়েকে উড়িয়ে কোপা ফাইনাল ও অলিম্পিকে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ফিলিস্তিনি জনগণকে গণহত্যা থেকে রক্ষা করতে আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান
১২৪ আলোকবর্ষ দূরের গ্রহে প্রাণের নয়, মিলেছে পানির উপাদান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে নৈরাজ্যের আশঙ্কা, আতঙ্ক সতর্কতা
আগস্ট ঘিরে নৈরাজ্যের আশঙ্কা, আতঙ্ক সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিত্যক্ত ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের বাথরুমে মিললো শিশুর লাশ
পরিত্যক্ত ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের বাথরুমে মিললো শিশুর লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্টে স্কোয়াডে অলরাউন্ডার যোগ করলো ইংল্যান্ড
ওভাল টেস্টে স্কোয়াডে অলরাউন্ডার যোগ করলো ইংল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই ঝুঁকি অবজ্ঞা করছে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো : সতর্ক বার্তা বিজ্ঞানীদের
এআই ঝুঁকি অবজ্ঞা করছে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো : সতর্ক বার্তা বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গুগল সার্চে এলো বড় পরিবর্তন
গুগল সার্চে এলো বড় পরিবর্তন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন বাংলাদেশের দুই সাঁতারু
৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন বাংলাদেশের দুই সাঁতারু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’
‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা