শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

♦ সাদা তাপসের কালো টাকা ♦ বিদেশে পাচার করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

শেখ ফজলে নূর তাপস সব সময় এতিম সন্তান হিসেবে পরিচয় দিতেন। ছোটবেলায় বাবা-মা হারানোর কারণে তাঁর প্রতি সবার ছিল আলাদা স্নেহ। কিন্তু সেই স্নেহ পুঁজি করে তিনি হয়ে উঠেছিলেন একজন মহাদুর্নীতিবাজ। শুধু দুর্নীতির মধ্যেই তাঁর অন্ধকার জগৎ সীমাবদ্ধ রাখেননি। ধীরে ধীরে দুর্নীতির হাত চারদিকে বিস্তৃত করেছেন। একসময় হয়ে উঠেছিলেন দেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার। যেহেতু আইন পেশার আড়ালে তাপস জামিনবাণিজ্য করতেন, সেজন্য আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা সবাই তাপসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। এ যোগাযোগের সূত্র ধরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। একসময় এ আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন তাঁর চাচা শেখ ফজলুল করিম সেলিম। কিন্তু তাপস যখন ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র হন, তখন থেকে আস্তে আস্তে নিজের চাচাকে হটিয়ে তিনি হতে থাকেন অপরাধীদের গডফাদার। এ মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। এসব অবৈধ অর্থ আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন।

আওয়ামী লীগ ২০১৯ সালে ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সে সময় আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়। সম্রাট, খালেদসহ বেশ কিছু শীর্ষ সন্ত্রাসীকে সে সময় আটক করা হয়েছিল। সেই গ্রেপ্তারের ব্যাপারে নেপথ্যে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণের দ্বন্দ্বতেই এ অভিযান চালানো হয়েছিল। সম্রাট-খালেদ এঁরা সবাই ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নিয়ন্ত্রণে। শেখ সেলিমের নির্দেশেই তাঁরা অস্ত্র, মাদকসহ অবৈধ ব্যবসা করতেন। কিন্তু এখানে তাপস হস্তক্ষেপ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাপস শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করে ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেন। সেখানেই তৎকালীন যুবলীগের একাধিক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিভিন্ন ক্লাবে ক্যাসিনো বন্ধের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। আর এসবের নেপথ্য ছিলেন তাপস। শেখ সেলিমের সঙ্গে শেখ হাসিনার দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে সম্রাট-খালেদের মতো পথের কাঁটাদের সরিয়ে দেন। যাঁরা তাঁর অনুগত নন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দেন। এমনকি তাঁর নিজের ফুপা ওমর ফারুক চৌধুরীকে যুবলীগের চেয়ারম্যান পদ থেকে হটিয়ে তাঁর বড় ভাই শেখ ফজলে শামস পরশকে চেয়ারম্যান করেন। পরে অবশ্য শেখ পরশের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভালো থাকেনি। পরশের স্ত্রী নাহিদ সুলতানা যুথীর সঙ্গে হাই কোর্ট নিয়ে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। যুথী যখন যুবলীগের চেয়ারম্যানের স্ত্রী, এ পরিচয় ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম বাণিজ্য এবং লুটপাট শুরু করেছিলেন, তখন তাপস ঈর্ষান্বিত হন। কারণ যুথী এভাবে চাঁদাবাজি এবং যুবলীগ নিয়ন্ত্রণ করবেন এটা তাপসের পছন্দ হয়নি। তখন তিনি যুথীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেন এবং যুথীকে সুপ্রিম কোর্টে কোণঠাসা করে ফেলেন। অন্যদিকে পরশের কমিটিবাণিজ্যসহ বিভিন্ন চাঁদাবাজি বন্ধ করার জন্য তৎপরতা চালান। যুবলীগের বিভিন্ন নেতাকে গ্রেপ্তার ও হয়রানি শুরু করেন। এ সময় দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ প্রকাশ্য হয়েছিল। এ বিরোধের আসল কারণ ছিল অবৈধ এবং লুটপাটের অর্থ ভাগবাঁটোয়ারা। তবে তাপস পরশের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন।

তাপসের ল চেম্বারের ফাইল অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, সুইডেন আসলাম, পিচ্চি হেলাল, জিসান ওরফে চিটার জিসান, সুব্রত বাইন, বিকাশ, প্রকাশ, কিলার আব্বাস, তাজ, ফ্রিডম, টিটন, মোল্লা মাসুদ এদের প্রত্যেকের আইনজীবী হিসেবে ছিল শেখ তাপসের ফার্ম। বিকাশ ছিল ভয়ংকর সন্ত্রাসী এবং আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্রিয়াশীল শীর্ষ সন্ত্রাসী। এ বিকাশের জামিন করান তাপস। হাই কোর্টে অভিনব কায়দায় এ জামিন করানো হয়। এ জামিন নিয়ে সারা দেশে হইচই হয়। পরে আপিল বিভাগ এ জামিন বাতিল করে দেন। এরপর তাপস তৎকালীন রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে বিকাশের জন্য ক্ষমা মঞ্জুর করান। সে ক্ষমার আদেশে বিকাশ মুক্তি পান। মুক্তি পেয়ে তিনি বিদেশে পালিয়ে গেছেন।

আসলামের জামিনের সমস্ত প্রক্রিয়া তাপসের ল ফার্ম থেকে সম্পন্ন হয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আসলাম কারাগার থেকে মুক্ত হন। এ ছাড়া পিচ্চি হেলালের আইনজীবী হিসেবে তার জামিনের আবেদন এবং মামলাগুলো দেখভালের দায়িত্ব ছিল তাঁর। এর ফলে দুটি ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমত এসব আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আস্তে আস্তে তাপসের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল। তাদের মাধ্যমে ঢাকা শহরে অপরাধীদের গডফাদারে পরিণত হয়েছিলেন তাপস। দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগ আমলে সম্রাট এবং খালেদের নেতৃত্বে যে অন্ধকার জগৎ তৈরি হয়েছিল, সে জগৎ তছনছ করে দিয়েছিলেন তাপস। সম্রাট-খালেদকে হটিয়ে নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তাপস হয়ে উঠেছিলেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার। আর তাপসের প্রতি সমর্থন এবং পৃষ্ঠপোষকতা না দেখানোর কারণে শীর্ষ সন্ত্রাসী সম্রাট-খালেদদের কারান্তরিন হতে হয়েছিল।

বিভিন্ন সূত্র থেকে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাপসের কাছে যদি আন্ডারওয়ার্ল্ড আত্মসমর্পণ করত, তাহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করত না, বরং নানানরকম পৃষ্ঠপোষকতা করত। আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটা নতুন বিন্যাস তৈরি করেছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। তাদের সবাইকে তাপসের লোক হিসেবে চিহ্নিত করা হতো।

সিটি করপোরেশনের বাইরে তাপস দৈনিক বাংলার বাণীতে নিয়মিত বসতেন। বাংলার বাণী কার্যালয়ে এসব সন্ত্রাসীর লোকজনকে নিয়মিত দেখা যেত। বিভিন্ন ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং হত্যা মামলায় যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাউকে গ্রেপ্তার করত, কারও বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করত তখনই তাপসের ল চেম্বার থেকে তাদের জামিনের প্রক্রিয়া শুরু হতো। তা ছাড়া তাপস নিজেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে টেলিফোন করতেন। টেলিফোন করে তাদের জামিন দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতেন। এভাবেই তাপস আস্তে আস্তে হয়ে উঠেছিলেন অপরাধীদের গডফাদার। যিনি জীবন শুরু করেছিলেন তীব্র অভাব-অনটনে, মাঝে মাঝে স্কুলে বেতন দিতে পারতেন না, সেই তাপস আস্তে আস্তে বেড়ে ওঠেন, ব্যারিস্টার ডিগ্রি লাভ করেন। পেশাগত জীবনের শুরুতে তিনি ছিলেন সবার কাছে একটি লক্ষ্মী ছেলের মতো। সবাই তাঁকে মনে করত একজন ভদ্র তরুণের প্রতীক। কিন্তু ক্ষমতার দম্ভ এবং পারিবারিক প্রভাবে তিনি আস্তে আস্তে ভয়ংকর দানবে পরিণত হয়েছিলেন। যে দানব বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা তছনছ করে দিয়েছিলেন, নিজে হয়েছিলেন দুর্নীতিদের সর্দার এবং অপরাধ জগতের গডফাদার। ক্ষমতার দাপট এবং বলয়ে থেকে একজন সাদাসিধে, সহজসরল ব্যক্তি কীভাবে হিংস্র দানব হয়ে ওঠেন, তার বড় উদাহরণ শেখ ফজলে নূর তাপস। গত ১৫ বছরে তাপস হয় উঠেছিলেন অপরাধীদের ‘ডন’।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম
উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর
ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮
ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু
দুর্ঘটনায় আহত যুবদল নেতার মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস
বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ
টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম লিজের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম লিজের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা