শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

সা ক্ষা ৎ কা র

তোমারে লেগেছে এত যে ভালো

খ্যাতিমান গীতিকার কে জি মোস্তফার জন্ম ১ জুলাই ১৯৩৭ সালে নোয়াখালী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় তিনি লিখেছিলেন ‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো’ গানটি। তালাত মাহমুদের কণ্ঠে এই গান আজও জনপ্রিয়। গুণী এই গীতিকার, কবি ও সাংবাদিক একাধিক সম্মাননা পেয়েছেন। বর্তমানে জাতীয় প্রেস ক্লাব সদস্যদের মাসিকপত্র ‘কবিতাপত্র’-এর সম্পাদক। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন—শেখ মেহেদী হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তোমারে লেগেছে এত যে ভালো

আপনি তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র ছিলেন। কেমন ছিল সে সময়ের পরিবেশ?

 

আমি ১৯৫৬ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র ছিলাম। আমাদের সময়ে বাংলা বিভাগসহ অন্যান্য বিভাগে অত্যন্ত কীর্তিমান শিক্ষক ছিল। তাদের রুচি, পাণ্ডিত্য, পরিচিতি, মূল্যবোধ ছিল অনুকরণীয়। আমাদের সময় বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন অধ্যাপক মুহম্মদ আবদুল হাই। তিনি বিশিষ্ট শব্দবিজ্ঞানী। অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, ড. কাজী দীন মুহম্মদ, ড. নীলিমা ইব্রাহিম, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, ড. আহমদ শরীফ, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ। তারা এক একজন ছিলেন স্টার। তারা আমাদের ক্লাসে পাঠদানের মধ্যে জ্ঞানচর্চা সীমাবদ্ধ রাখতেন না বরং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মতত্পরতার মাধ্যমে জড়িত থাকতে উৎসাহিত করতেন। তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও সাহিত্যচর্চার সুন্দর পরিবেশ ছিল। বাংলা বিভাগের উদ্যোগে প্রতি মাসে নতুন লেখকদের লেখা নিয়ে একটি সাহিত্য আসর বসত। বাংলা বিভাগের সাহিত্য সমিতির আমি ছিলাম সাধারণ সম্পাদক। অধ্যাপক ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল ছিলেন সভাপতি। তিনি আমার দুই বছরের সিনিয়র। তখন নামি লেখক ছিলেন আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান। ডাকসুর উদ্যোগে একটি সাহিত্য প্রতিযোগিতা হতো। সে বছর কবিতা লিখে আমি প্রথম হলাম। শরীফ স্যার ছিলেন ওই প্রতিযোগিতার বিচারক। তিনি ক্লাসে এসে বলতেন, কবিয়াল কই? স্যার ঠাট্টা করতেন। ছাত্রাবস্তায় এই যে সাহিত্য ও সংস্কৃতির চর্চা, আজকে তো চিন্তাই করা যায় না। আমার শিক্ষকদের নিয়ে এখনো গর্ববোধ করি। আমাদের শিক্ষকরা পড়াশোনার পাশাপাশি ভালো মানুষ হওয়ার পাঠ দিতেন।

 

 

সাংবাদিকতা শুরু করেছিলেন কখন?

আমি দ্বিতীয় বর্ষে পড়ি। তখন আবুল বাশার নামে আমার এক বন্ধু বললেন, আমি পড়াশোনার পাশাপাশি সাংবাদিকতা করি। তারই উৎসাহে দৈনিক ইত্তেহাদে ১৯৫৮ সালে শিক্ষানবিস সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। আমার কাজ ছিল টেলিপ্রিন্টারে যেসব নিউজ আসত তার বঙ্গানুবাদ করা। লেখা ছাপা হলে আমি খুব গর্ব অনুভব করতাম। পরবর্তীতে পাকিস্তানের ফিরোজ খান নূনের উদ্যোগে দৈনিক মজলুম প্রকাশ হলে আমি সহ-সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ পাই। ১৯৬৮ সালে তিনশ টাকা বেতনে সাপ্তাহিক জনতায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে নিয়োগ পাই। তখন ঢাকা শহরে থাকতে আমার খরচ হতো মাত্র ৬০ টাকা। ১৯৭০ সালে সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা কফিলউদ্দীন চৌধুরীর প্রেস সচিবের দায়িত্ব পালন করি।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন?

মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি ঢাকাতেই ছিলাম। মগবাজারের একটি মেসে আমরা চারজন থাকতাম। কবি আবুল হাসান, শাহাজান চৌধুরী, আমি এবং সংবাদে চাকরি করত আমাদের এক বন্ধু (নামটা মনে করতে পারছি না)। কণ্ঠশিল্পী আবদুল জব্বার পাশের বাড়িতে থাকতেন। রেডিওতে যেতাম নিয়মিত। একদিন রেডিওর কর্মকর্তা মোবারক হোসেন খান আমাকে দেখেই মুখ কালো করে ফেললেন। তিনি তার অফিসারদের তুলে দিয়ে আমাকে গোপনে জানালেন, তুমি আজই জায়গা বদল কর। সেদিনই জায়গা পাল্টে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারে আশ্রয় নিলাম। তখন আমি ও পরিচালক আমজাদ হোসেন আটার ব্যবসা করতাম। নয় মাস খুব কষ্ট করেছি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমাদের জীবন পাল্টে দিল।

 

স্বাধীনতার পর কোথায় কাজ করতেন?

স্বাধীনতার পর দৈনিক গণকণ্ঠ, দৈনিক স্বদেশ পত্রিকায় চিফ রিপোর্টারের দায়িত্ব পালন করি। কূটনৈতিক প্রতিবেদক ছিলাম দৈনিক জনপদে। নূপুর নামে একটি মাসিক পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গেও যুক্ত ছিলাম। ১৯৭০ সালে পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশন কর্তৃক প্রথম শ্রেণির রেডিও সার্ভিসের জন্য মনোনীত হয়েছিলাম কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের জন্য যোগ দিতে পারিনি। ১৯৭৬ সালে বিসিএস (তথ্য) ক্যাডারভুক্ত হয়ে যোগ দেই সরকারের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরে সহকারী সম্পাদক হিসেবে। সেখানে ‘নবারুণ’, সাহিত্য মাসিক ‘পূর্বাচল’, সাপ্তাহিক ‘বাংলাদেশ সময়’, ‘সচিত্র বাংলাদেশ’ পত্রিকার সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। এখানে পদোন্নতি পেয়ে প্রথমে সম্পাদক এবং পরে সিনিয়র সম্পাদক পদে উন্নীত হই। সেখানে আনন্দের সঙ্গে কাজ করেছি। অবসরে গেলাম ১৯৯৬ সালে।

 

গান লিখতে শুরু করলেন কখন?

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় বিভিন্ন পত্রিকায় আমি ছড়া, কবিতা লিখতাম। ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল আমাকে ভীষণ সমালোচনা করতেন। তিনি সব সময় বলতেন, ‘তোমার কিছুই হচ্ছে না। কবি রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ দাশ তারপর এখন কবি কে জি মোস্তফা।’ স্যার, আমার মন খারাপ করে দিতেন। একদিন আমার প্রতি তার মায়া হলো এবং তিনি আমাকে ডেকে নিলেন তার কক্ষে। তিনি বললেন, ‘তোমার লেখার মধ্যে একটা গীতিময়তা আছে। তুমি গান লিখলে বোধ হয় ভালো করবা।’ সেদিন আমার স্বপ্নের বীজ বপন হয়। তখন সিরিয়াসলি ভারত ও বাংলাদেশের বাংলা গান শুনতে শুরু করলাম। কাঁচা হাতে কিছু গানও লিখলাম। তখন আমার বন্ধু মোস্তফা জামান আব্বাসী, সৈয়দ আবদুল হাদী, খন্দকার নুরুল আলম, কাজী আনোয়ার হোসেন, ফেরদৌসী বেগম, নাজমুল হুদা বাচ্চু, খন্দকার ফারুক আহমদ আমার গান নিয়ে সুর করে গাইতে শুরু করলেন। তখন একমাত্র মিডিয়া ছিল রেডিও। সেখানে আমার গান প্রচার শুরু হলো, এতেই আমি ভীষণ আনন্দিত। 

 

‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো’ এই গানটি আপনি কখন লিখেছিলেন?

১৯৬০ সালে এহতেশাম ‘রাজধানীর বুকে’ নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করছিলেন। রবীন ঘোষ ছিলেন সুরকার। তারা চাচ্ছিলেন একজন তরুণ গীতিকারকে দিয়ে গান লেখাবেন। উপমহাদেশের বিখ্যাত শিল্পী তালাত মাহমুদকে দিয়ে দুটো গান করাবেন। অভিনেতা আজিম আমার নাম প্রস্তাব করেছিলেন। আমরা গুলসিতায় আড্ডা দিতাম। তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের ছাত্র। তারপর আমি বরীন ঘোষের ওয়ারির বাড়িতে গেলাম। সিনেমার গান লেখার টেকনিক আমি জানতাম না। সেখানে গিয়ে জানলাম, সিনেমায় আগে সুর হয় তারপর আমাকে কাহিনী বলে দেবে এবং সে অনুযায়ী গান লিখতে হবে। আমি তো অবাক। শখের বসে দু-চারটা গান লিখেছি, বন্ধুরা গায়— এখানে দেখি সব উল্টো। নার্ভাস হয়ে গেলাম। রবীন ঘোষ হারমোনিয়ামে সুর তুলছেন আর আমাকে কাহিনী বলছেন। আমি বললাম, ভাই আমি এসবের কিছুই বুঝি না। তিনি অত্যন্ত ধৈর্যশীল মানুষ। আমাকে সাহস দিয়ে বললেন, তুমিই পারবে। এদিকে রাত ৮টা বেজে গেছে— ১০টার মধ্যে ফজলুল হক হলে ফিরতে না পারলে শাস্তি হবে। তখন আমি কবিতার ছন্দে দুটো লাইন লিখলাম—‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো/চাঁদ বুঝি তা জানে।’ রবীনদা, কাগজটা আমার হাত থেকে নিয়ে পড়ে বললেন, গানের মুখ হয়ে গেছে। এর মধ্যে এহতেশাম এবং শিল্পী তালাত মাহমুদ তার বাড়িতে এলেন। তাদের চা, নাস্তা দেওয়া হলো। রবীনদা আমার লেখা কাগজটি এহতেশাম সাহেবকে দিয়ে বললেন, দেখ তো গানের মুখটা হয়েছে কিনা? এহতেশাম কোনো কিছু চিন্তা করবার সময় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল মুখে চেপে রাখতেন। আমি ধরে নিলাম, আমার গান পছন্দ হয়নি। হঠাৎ তিনি আমাকে বললেন—‘শালা’ তুই এদ্দিন কোথায় ছিলি। তিনি আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। তালাত মাহমুদকে পরিচয় করিয়ে দিলে তিনি উর্দুতে বললেন, বোম্বেতে এর মতো আনস্মার্ট একজন গীতিকার আছে। সেও খুব ভালো লেখে। তখন মনের মধ্যে সাহস ফিরে আসে। সারা রাত জেগে ওই গানটি লেখা শেষ করি। ভোরবেলা রবীন ঘোষ তার গাড়িতে বসিয়ে আমাকে নিয়ে বের হলেন। গুলসিতানে এসে আমরা মাঠা খেলাম। তিনি বাড়িতে চলে গেলেন আমি হলে ফিরলাম। গানটি একটি ইতিহাস হয়ে গেল। তারপর বহু সিনেমায় গান লিখেছি।

 

সাম্প্রতিক সময়ের গীতিকবিতার গুণগতমান নিয়ে আপনার মতামত কী?

সাম্প্রতিক সময়ে লেখা কিছু কিছু গানে যুব সমাজের চেতনার প্রতিফলন ঘটেছে। তবে এগুলোকে বলা যেতে পারে ঝাঁঝালো সুরে বলা কথা। আগামী দিনের শ্রোতাদের কাছে যদি এ গান বেঁচে থাকে, তবে তা এক সাংঘাতিক সাংস্কৃৃতিক বিপর্যয় হয়ে থাকবে। আমাদের সংগীত এবং সাহিত্যকর্মে আমরা আধুনিক থাকব, তবে সেই সঙ্গে আমাদেরকে ঐতিহ্য সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। এই বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং বস্তুবাদী উন্নয়নের কারণে সাহিত্যের জনপ্রিয়তা কমছে বলে কেউ আশঙ্কা করেছেন। ইলেট্রনিক্স মিডিয়ায় টিভি-ইন্টারনেট এগুলো আমাদের মানসিকতাকে রাহুগ্রস্ত করে তুলেছে। কিন্তু সাহিত্যকর্ম ছাড়া মানুষের চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি, আত্মসচেতনতা, আত্মোপলব্ধি তৈরি হয় না। মানুষ যন্ত্রদানবে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। যার পরিণামে মনুষ্যত্ববোধ, মূল্যবোধ ইত্যাদি মানবিক গুণ হারিয়ে যেতে পারে। প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার কাছে মানুষ হার না মানুক, সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসার ফুল ফুটুক, লেখক ও পাঠকের বন্ধন ও মুক্তি একই সঙ্গে সূচিত হোক— এটাই আজকের দিনের সচেতন মানুষের কাম্য।

 

শেষ কবে গান লিখেছেন?

বছর তিনেক আগে পাকিস্তানের এক বাঙালি শিল্পী আলমগীরের জন্য গান লিখেছি। সে গানটি হলো ‘সব কথা সব সুর একদিন ঝরে যাবে।/ পৃথিবী তোমার কাছে রেখে গেলাম শেষ গানখানি।’ সম্প্রতি মামুন জাহিদ আমার গানের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করছে।

 

আপনার গানের কোনো সংকলন বের হয়েছে?

আমি মনে করি, সংগীত একটি জাতির আত্মার পরিচয়। কিন্তু আমার অনেক গান আজ হারিয়ে গেছে। সব গান সংকলন করা সম্ভব হয়নি। কবিতার বই বের হয়েছে সাতটি, গানের বই দুটি, ছড়ার বই তিনটি, চারটি গদ্যগ্রন্থ এবং চারটি গানের সিডি ও অ্যালবাম প্রকাশ হয়েছে। অচিরেই আরও দুটো বই বের হবে।

 

এখন কীভাবে সময় কাটান?

আমি তো দীর্ঘদিন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করি। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর ঘরে বসে না থেকে হোমিওপ্যাথি অনুশীলনে মন দেই। প্রেস ক্লাবের সদস্য। এখানে এই ছোট্ট কক্ষে বসে চিকিৎসা, লেখালেখি, আড্ডা দিয়ে সময় পার করি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন