শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

মহামতি প্লেটোর একটি অমিয় বাণী দ্বারা আজকের নিবন্ধটি শুরু করতে চাই। প্লেটো বলেছেন, শাসন করার অভিলাষ দ্বারাই কুশাসক-সুশাসক নিরূপণ করা যায়। সুশাসকরা ক্ষমতার জন্য লালায়িত হন না-ক্ষমতা পাওয়ার জন্য অনাসৃষ্টি করেন না এবং ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার জন্য অন্যায়, অনিয়ম এবং পাপাচার করেন না।  রাষ্ট্রক্ষমতা লাভ সব সময়ই তাঁদের অভিলাষ বা ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়ে থাকে এবং ক্ষমতা পরিচালনার ব্যাপারেও তাঁদের অনাগ্রহ প্রবল থাকে। কেবল দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ দ্বারা তাড়িত হয়ে তাঁরা ক্ষমতায় থাকেন এবং যে কোনো সময় ক্ষমতা ত্যাগ করার জন্য অসিলা খুঁজতে থাকেন। কিন্তু জনগণের ভালোবাসা, সমর্থন এবং সহযোগিতার কারণে এসব সুশাসক প্রায়ই ক্ষমতা ছাড়ার সুযোগ পান না।

প্লেটোর অমিয় বাণীতে যে অভিলাষের কথা বলা হয়েছে, সেখানে শাসন করার অনাগ্রহ যাঁদের প্রবল থাকে, তাঁরাই কেবল সুশাসক হতে পারেন। কিন্তু যাঁরা সর্বদা শাসক হওয়ার জন্য লালায়িত থাকেন এবং শাসন করার প্রবল ইচ্ছা পোষণ করেন, তাঁরা কোনোকালে সুশাসক হতে পারেন না। এঁরা প্রায়ই কুশাসক রূপে ইতিহাসে নাম লিখিয়ে জমিনে জীবন্ত গজবরূপে সাধারণ মানুষের ঘৃণা ও বদদোয়ার উপলক্ষ্য হিসেবে বিরাজ করেন। এঁরা কোনোকালে আমৃত্যু ক্ষমতায় থাকতে পারেন না এবং অত্যন্ত লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়ে ক্ষমতাহীন অবস্থায় ইহলীলা সাঙ্গ করেন। তাঁদের শাসন করার অভিলাষও কোনোকালে সার্থকতা পায় না। কারণ জনগণ তাঁদের শাসকরূপে মেনে নেয় না। সুযোগ পেলে অবাধ্য হয়, বিদ্রোহ করে এবং প্রতিশোধ নিয়ে অভিলাষী শাসকদের জনগণ উচিত শিক্ষা দিয়ে থাকে। প্লেটোর উল্লিখিত বাণীটি তামাম দুনিয়ার রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বিগত আড়াই হাজার বছর ধরে অন্যতম প্রধান সূত্ররূপে নন্দিত হয়ে আসছে। এই সূত্রের আলোকে পৃথিবীর সর্বকালের কয়েকজন সেরা সুশাসক এবং নিকৃষ্ট কুশাসকের শাসন করার অভিলাষ, শাসক হওয়ার কাহিনি এবং আনুষঙ্গিক ঘটনা বর্ণনা করলেই প্লেটোর চিন্তাধারার বাস্তবতা আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।

ধারাবাহিকতাআলোচনার শুরুতেই উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের কাহিনি বলছি। তিনি মুসলিম জাহানের খলিফারূপে মোট কুড়ি বছর দায়িত্ব পালন করেন। তাঁকে ঐতিহাসিকরা একবাক্যে উমাইয়া বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা বলে থাকেন। নরমে-গরমে, কৌশলে এবং বীরত্ব দ্বারা তিনি একটি ধ্বংসপ্রায় সাম্রাজ্যকে এমনভাবে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সক্ষম হন, যার কারণে ইতিহাসে উমাইয়া বংশ প্রায় নব্বই বছরের কৃতিময় গৌরবগাথা রচনা করতে সমর্থ হয় এবং এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তী এক হাজার বছর মুসলমানরা এশিয়া-আফ্রিকা এবং ইউরোপের বিস্তীর্ণ এলাকা অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে শাসন করার সুযোগ লাভ করে। এই কারণে খলিফা আবদুল মালিককে ফাদার অব দি কিং বা রাজেন্দ্র বলা হয়ে থাকে।

সুশাসক-বিজেতা-ন্যায়পরায়ণ বিচারক হিসেবে খলিফা আবদুল মালিকের যে সুখ্যাতি রয়েছে তেমনি রাজ্য বিস্তারে, প্রতিপক্ষ দমনে এবং প্রজাদের কল্যাণের জন্য তিনি তাঁর প্রতিপক্ষের ওপর যে নিষ্ঠুরতা চালিয়েছেন, তা আজও মানুষের হৃদয়ে ভয়ংকর এক অনুভূতির জন্ম দেয়। আবদুল মালিকের সফলতা, কৃতিত্ব এবং সুনাম-সুখ্যাতির কথা শুনে ইতিহাসের পাঠক যতটা না আশ্চর্য হন তার চেয়েও বেশি অবাক হন যখন তাঁরা জানতে পারেন যে খলিফা মনোনীত হওয়ার পূর্বক্ষণ পর্যন্ত তিনি রাজনীতিকে প্রবলভাবে ঘৃণা করতেন এবং রাজসিংহাসন ও ক্ষমতা থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে সারাক্ষণ ইবাদত ও বন্দেগি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তিনি দিন-রাতের বেশির ভাগ সময় মসজিদে থাকতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে এতটা ধ্যানমগ্ন থাকতেন যে দীন-দুনিয়ার কোনো খবর তাঁর জানা ছিল না। তাঁর এই অতিরিক্ত মসজিদপ্রীতির জন্য তৎকালীন জমানার লোকজন তাঁকে মসজিদের ঘুঘু বলে সম্বোধন করতেন।

রাজনীতি ও ক্ষমতার প্রতি আবদুল মালিকের বিতৃষ্ণার কারণ ছিল তাঁর বাস্তব অভিজ্ঞতা। তিনি ৬৪৬ খ্রিস্টাব্দে মদিনাতে যখন জন্মগ্রহণ করেন তখন তৃতীয় খলিফা হজরত ওসমান (রা.)-এর জমানা। তাঁর বয়স যখন ১০ বছর তখন হজরত ওসমান বিদ্রোহীদের হাতে নির্মমভাবে শহীদ হন। তাঁর পিতা মারওয়ান ইবনে হাকাম ছিলেন হজরত ওসমান (রা.)-এর প্রধানমন্ত্রী অর্থাৎ উজিরে আজম। সব ঐতিহাসিক একবাক্যে সাক্ষ্য দেন যে মারওয়ানের কূটকৌশল, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ইত্যাদির কারণেই হজরত ওসমান (রা.) নির্মম পরিণতির শিকার হন। ফলে তাঁর শাহাদাতবরণের পর সবার ক্রোধ ও ঘৃণা গিয়ে পড়ে মারওয়ানের ওপর। এ অবস্থায় তিনি মদিনা থেকে পালিয়ে দামেস্কে চলে যান, হজরত মুয়াবিয়া (রা.)-এর আশ্রয়ে। পরবর্তী সময়ে তিনি অত্যন্ত কৌশলে তাঁর পরিবারের লোকজনকেও দামেস্কে নিয়ে আসেন।

চতুর্থ খলিফা হজরত আলী (রা.)-এর পুরো জমানা ছিল যুদ্ধবিগ্রহ, গুপ্তহত্যা এবং রাজনীতিতে বেইমানি, মোনাফেকি, রক্তপাত, প্রতারণা, জালজালিয়াতির এক নিকৃষ্ট উপাখ্যান। ফলে মারওয়ানপুত্র আবদুল মালিক তাঁর শৈশবকাল থেকে যা দেখেছেন এবং যে নির্মম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন তা তাঁকে রাজনীতির প্রতি বীতশ্রদ্ধ করে তোলে। বিশেষ করে তাঁর পিতা যখন হজরত আলী (রা.)-এর হাতে বন্দি হলেন এবং ইমাম হাসান (রা.)-এর বদান্যতায় মুক্তি পেলেন এবং পরবর্তী সময়ে ইমাম হাসান (রা.) যখন হজরত মুয়াবিয়া (রা.) এবং মারওয়ানের যৌথ কুটচালে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত হলেন এবং বিষপ্রয়োগে নিহত হলেন তখন কিশোর আবদুল মালিকের হৃদয়মন নিদারুণভাবে আহত হলো। আমির মুয়াবিয়ার মৃত্যুর পর ইয়াজিদের ক্ষমতাগ্রহণ, কারবালার যুদ্ধ, ইয়াজিদের নির্মম মৃত্যু এবং মারওয়ানের খলিফা হওয়ার দৃশ্যপট এবং পর্দার অন্তরালে হাজারো রক্তাক্ত ঘটনা আবদুল মালিককে বিষণ্ন করে তুলেছিল। ফলে তিনি দুনিয়ার সবকিছু পরিত্যাগ করে সারাক্ষণ মসজিদে পড়ে থাকতেন। এই অবস্থায় ছেলেকে সিংহাসনমুখী করার জন্য মারওয়ান তাঁর উপদেষ্টারূপে আবদুল মালিককে নিয়োগ দেন এবং পরবর্তী সময়ে মিসরের ডেপুটি গভর্নর ও প্যালেস্টাইনের গভর্নর পদে মনোনয়ন দেন। কিন্তু আবদুল মালিকের অনাগ্রহ এবং উদাসীনতা মারওয়ানকে ব্যথিত করে। এই পর্যায়ে তিনি উত্তরাধিকাররূপে মালিকের পরিবর্তে তাঁর অন্য পুত্র আবদ আল আজিজকে মনোনয়ন দেন। কিন্তু মিসর জয়ের প্রাক্কালে আবদ আল আজিজ নিহত হলে খলিফা মারওয়ান আবদুল মালিককে তাঁর উত্তরাধিকার নিয়োগ দিয়ে দলিল সম্পাদন করেন ৬৮৫ খ্রিস্টাব্দের শেষদিকে।

আবদুল মালিক দীনদুনিয়া ভুলে সারাক্ষণ মসজিদে বসে ইবাদত বন্দেগিতে এতটা মগ্ন ছিলেন যে খলিফা হিসেবে তাঁর মনোনয়ন সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। অন্যদিকে তাঁর পিতা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে নিহত হওয়ার সময়ও তিনি মসজিদে ছিলেন এবং রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তারা যখন মসজিদে এসে আবদুল মালিককে দুটো খবর দিলেন যে খলিফা মারওয়ানকে খুন করা হয়েছে এবং তাঁকে পরবর্তী খলিফারূপে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে, তখন তিনি পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতরত অবস্থায় ছিলেন। তিনি কোরআন পড়া বন্ধ করে ভাবলেশহীনভাবে রাজপ্রাসাদের কর্মকর্তাদের বক্তব্য শুনলেন এবং মহাবিরক্ত হয়ে আপন মনে বিড় বিড় করতে করতে প্রাসাদ অভিমুখে রওনা দিলেন।

খলিফা আবদুল মালিকের মতো খলিফা দ্বিতীয় ওমর (রা.) অর্থাৎ ওমর ইবনে আবদুল আজিজের ক্ষমতালাভও তাঁর অভিলাষের বিরুদ্ধে হয়েছিল। আব্বাসীয় খলিফা আল মামুনের কাহিনিও প্রায় একই রকম। অন্যদিকে অটোমান সম্রাটদের মধ্যে যিনি কিংবদন্তির বীর, নির্লোভ সম্রাট, সুশাসক ও বিজেতারূপে স্বীকৃত তাঁর নাম সুলতান দ্বিতীয় মুরাদ, যিনি কোনো দিন সম্রাট হতে চাননি। অধিকন্তু নিজ সন্তান দ্বিতীয় মুহাম্মদের অনুকূলে সিংহাসন ত্যাগ করে অবসরে চলে যান। এই যুগান্তকারী ঘটনার তিন বছর পর রাষ্ট্রের প্রয়োজনে রাজ আমত্যরা আবার তাঁকে জোর করে দ্বিতীয়বারের মতো খলিফারূপে নিযুক্তি দেন। প্রথম দফায় সুলতান দ্বিতীয় মুরাদ ৪০ বছর রাজত্ব করেন এবং দ্বিতীয় দফায় করেন পাঁচ বছর। মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র দ্বিতীয় মুহাম্মদ পুনরায় খলিফা হন।

সুলতান দ্বিতীয় মুরাদের মতো তাঁর পুত্র দ্বিতীয় মুহাম্মদও ছিলেন ক্ষমতার প্রতি অনাগ্রহী। কিংবদন্তির সুশাসক ইতিহাসে যাঁকে বিজেতা মুহাম্মদ অর্থাৎ মুহাম্মদ দ্য কনফুয়ারার উপাধিতে ভূষিত করেছে। কারণ তিনিই এক হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল জয় করেছিলেন এবং তাঁর ব্যাপারেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন।

ইতিহাসের উল্লিখিত সুশাসকদের বিপরীতে যদি আমরা কুশাসকদের ক্ষমতা লাভের লালসার বিষময় ইতিহাস বলি তবে একেকজন দুরাচারের লোভলালসার ইতিবৃত্ত নিয়ে একেকটি মহাকাব্য রচনা করা সম্ভব। ক্ষমতালাভের পর ক্ষমতা আঁকড়ে ধরার কাহিনি এবং প্রায় সব ক্ষেত্রে কুশাসকদের নির্মম পরিণতি, অপমানজনক এবং বেদনাদায়ক মৃত্যু এবং তাঁদের বশংবদদের নাজেহাল হওয়ার কাহিনিগুলো নিয়েও একাধিক মহাকাব্য রচিত হতে পারে। কুশাসকরা তাঁদের জন্মের পর থেকেই একটি বিরূপ পরিবেশের শিকার হন এবং সুশাসকদের মতো ইতিবাচক চিন্তা না করে নেতিবাচক চিন্তা এবং প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে বেড়ে ওঠেন। চেঙ্গিস-হালাকু-হিটলার মুসোলিনিসহ অন্যান্য নিকৃষ্ট শাসকের জন্ম-শৈশব-কৈশোর এবং সক্ষমতা লাভের পূর্বাপর ঘটনা বিশ্লেষণ করলে আপনি যে সমীকরণ পাবেন ঠিক একই সমীকরণ পাবেন ইরান-তুরান-উগান্ডা-বুগান্ডার কুশাসকদের চরিত্রে। এখন প্রশ্ন হলো, সুশাসকরা কেন ক্ষমতার প্রতি নিরাসক্ত থাকেন এবং শাসন করার ব্যাপারে অনাগ্রহী মনোভাব পোষণ করেন। অন্যদিকে কুশাসকরা কেন নিজেরা রক্তের বন্যার মধ্যে প্রতঙ্গরূপে ভাসতে ভাসতে কোনোমতে প্রাণ বেঁচে যাওয়ার পর রক্তকে ভয় না পেয়ে উল্টো রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার জন্য অথবা রক্ত দিয়ে হোলি খেলার জন্য বেপরোয়া হয়ে ওঠেন? বিষয়টি জটিল এবং গবেষণার বিষয়। সুতরাং অনাগত দিনে সময় সুযোগ হলে এ ব্যাপারে বিস্তারিত লেখার আশা পোষণ করছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

এই মাত্র | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত
ক্যালিফোর্নিয়ায় মার্কিন এফ-৩৫ বিধ্বস্ত, পাইলট অক্ষত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের সাথে বাণিজ্য, ভারতীয় ৬ কোম্পানির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ
তাসকিনের বিরুদ্ধে জিডি প্রত্যাহার করলেন বন্ধু সৌরভ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
আজ নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে নিহত অন্তত ৩০ ফিলিস্তিনি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা
ফের প্রিমিয়ার লিগে ফিরলেন জাকা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে আরও সাতজনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম
দুই দফা বাড়ার পর কমলো স্বর্ণের দাম

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা