শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩২, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

ভরা বর্ষাতেও পানির প্রভাব নেই চলনবিলে

নাসিম উদ্দীন নাসিম, নাটোর
অনলাইন ভার্সন
ভরা বর্ষাতেও পানির প্রভাব নেই চলনবিলে

এক সময়ে চলনবিলের কই মাছ, বাচা মাছ, ধোদা মাছ, বড় বড় বোয়াল, শিং, টেংরা পাতাশি মাছ যারা জীবনে একবার খেয়েছেন তারা কখনও ভুলতে পারবেন না। চলনবিলের গ্রামের দাদা-নানাদের কাছে এসব গল্প শোনা যায়। সেসময় সৌঁতিজাল, খোরাজাল, বয়াজাল দিয়ে এসব মাছ ধরে পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দের সাথে খেত সবাই। কোথায় গেল সেইদিন- আক্ষেপ করে বলেন বয়োবৃদ্ধ দাদা-নানারা।

বর্ষা মৌসুমে দেশের বৃহত্তম বিল চলনবিলসহ নিচু অঞ্চল তলিয়ে যায়। নদী-নালা, খাল-বিল থৈ থৈ করে পানিতে। তবে এবার চলনবিলে ভরা বর্ষাতেও পানি নেই। এর প্রভাব পড়েছে তিন জেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া এই বিলের ওপর নির্ভরশীল মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুই-তিন দশক আগেও আষাঢ় মাসে চলনবিল থাকত পানিতে টইটম্বুর। এখন গোটা বিল পানিশূন্য। জলবায়ু পরিবর্তনের নির্মম উদাহরণ হতে চলেছে এই চলনবিল। এক সময় ধান ও মাছের প্রাচুর্য ছিল চলনবিলে। বিল ঘেঁষে থাকা শত শত দ্বীপসদৃশ গ্রাম অনেক পর্যটককে আকর্ষণ করত। বর্ষাকালে দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ তাই চলনবিলে বেড়াতে আসতেন। নৌভ্রমণের মাধ্যমে চলনবিলের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতেন তারা। সে সময় নির্মল আবহাওয়ায় স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করতেন চলনবিল পাড়ের মানুষ। অথচ বর্তমানে চলনবিলে দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে।

১৯৬৭ সালে প্রকাশিত ‘চলন বিলের ইতিকথা’ বইয়ে লেখক এম এ হামিদের বর্ণনা ধরে এখন চলনবিলে গেলে হতাশই হতে হয়। দখল-দূষণে মরা খালে পরিণত হয়েছে দেশের বৃহত্তম চলনবিলের নদ-নদী। পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে বিলের বিভিন্ন খাল। ভূ-উপরিস্থ পানি না থাকায় নেমে গেছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর। ফলে বিলুপ্ত হতে বসেছে বিলের জীববৈচিত্র ও মৎস্য সম্পদ। ব্যাহত হচ্ছে কৃষি আবাদ।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, রাজশাহী বিভাগের ৬ জেলার ১ হাজার ৮৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে ছিল চলনবিল। বর্তমানে পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জ এই তিন জেলার ১০টি উপজেলার, ৬২টি ইউনিয়নের ১ হাজার ৬০০ গ্রাম নিয়ে বৃহত্তর চলনবিল। বিলে রয়েছে ২১টি নদ-নদী, ৭১টি নালা-খাল ও ৯৩টি ছোট বিল।

পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জ জেলা মৎস্য অফিসের তথ্যমতে, চলনবিলে ১৯৮২ সালে মাছের উৎপাদন ছিল ২৬ হাজার ৯৯০ মেট্রিক টন। এরপর ১৯৮৭ সালে ২৪ হাজার ৩৩৬ মেট্রিক টন, ১৯৯২ সালে ১৮ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন, ১৯৯৭ সালে ১৫ হাজার ৪২১ মেট্রিক টন, ২০০২ সালে ১২ হাজার ৪৬০ মেট্রিক টন এবং ২০০৬ সালে উৎপাদন হয়েছে ১২ হাজার ১১৭ মেট্রিক টন। এই হিসাবে ২৫ বছরে চলনবিলে মাছের উৎপাদন কমেছে ৭২ দশমিক ৫ শতাংশ। গড় উৎপাদন কমেছে ১২ দশমিক ১ শতাংশ। প্রতিবছর উৎপাদন কমেছে ৩ শতাংশ।

চলনবিলের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, আঁকাবাঁকা রাস্তায় ছেয়ে আছে পুরো বিল। মাঝেমধ্যেই ছোট-বড় ব্রিজ। বর্ষা মৌসুমে চলনবিলে যে পরিমাণ পানি থাকার কথা, বর্তমানে তা নেই।

বিল এলাকার বাসিন্দারা বলেন, চলনবিলে একসময় সারা বছর পানি থাকত। উঁচু জমিতে ফসল আবাদ, নদী-খালে মাছ শিকার চলত। অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণেই বৃহৎ এই বিল এখন পানিশূন্য। এতে একদিকে মৎস্য সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষি আবাদ। চলনবিল থেকে ধরা ছোট মাছ থেকে তৈরি করা হয় শুঁটকি। তবে দিন দিন মাছ কমে যাওয়ায় আগের মত আর বসে না শুঁটকির চাতাল। চলনবিল থেকে ধরা ছোট মাছ থেকে তৈরি করা হয় শুঁটকি। তবে দিন দিন মাছ কমে যাওয়ায় আগের মত আর বসে না শুঁটকির চাতাল। 

চলতি বর্ষা মৌসুমে পানিশূন্যতায় ধুঁকছে দেশের বৃহত্তম বিল খ্যাত চলনবিলের জলাশয়গুলো। নেই তেমন বৃষ্টি। বিলে নেই মাছ। তাই অলস সময় পার করছেন এ অঞ্চলের জেলেরা। অনাহারে অর্ধাহারে কাটছে তাদের জীবন। শুকনো মৌসুমে অন্যের জমিতে কাজ করে সংসার চলে জেলেদের। আর বর্ষায় শুরু হয় তাদের মাছ ধরার কাজ। কিন্তু এবার বর্ষায় বিলে পানি না আসায় তারা হতাশ। কারণ মাছ বিক্রি করেই ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়াসহ সংসারের যাবতীয় খরচ যোগাতে হয় তাদের।

এক সময় বর্ষা এলেই চলনবিলের জেলেরা বিভিন্ন সরঞ্জাম দিয়ে মাছ ধরায় মেতে থাকতেন। মিলতো নানা জাতের ছোটবড় মাছ। সেই মাছ স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে দেশ-বিদেশে রপ্তানি হতো। জেলেদের পরিবার-পরিজন নিয়ে স্বচ্ছলভাবে দিন কাটতো। কিন্তু এবারের বর্ষা যেন বৈরী। ফলে তাদের মুখে নেই হাসি। মহাসংকটে চলছে তাদের সংসার। নেই কোনো সরকারি-বেসরকারি অনুদানও।

সিংড়া পৌর এলাকার চকসিংড়া ও শোলাকুড়া গ্রামের মৎস্যজীবি আব্দুল্লাহ, শাহাদত হোসেন, করিম মৃধা বলেন, মাছ ধরেই চলে আমাদের জীবন জীবিকা। তাই বর্ষা শুরুর আগেই মাছ ধরার জন্য খেয়া জাল, জাকই জাল, ধুন্দি, চাঁই, পলোসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরি করে রেখেছি। অথচ বর্ষা মৌসুমেও বিলে পানি আসেনি। শালমারা গ্রামের মৎস্যজীবি মাহাবুর শেখ বলেন, ভরা বর্ষায় বিলে পানি না থাকায় আমাদের উপার্জনের পথ বন্ধ হয়ে গেছে।

পরিবেশ ও প্রকৃতি আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর সিদ্দিকী বলেন, দাদা-দাদীসহ গ্রামের বয়োবৃদ্ধদের কাছে চলনবিলের অনেক গল্প শুনেছি। এগুলো এখন শুধুই ইতিহাস। অপরিকল্পিত উন্নয়ন ও অবৈধ দখলে চলনবিল এখন বর্ষা মৌসুমেও পানিশূন্য। চলনবিল দখলমুক্ত করতে প্রশাসনের নজর দেয়া উচিত।
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
রংপুরে ঈদের ছুটিতে বাগড়া দিচ্ছে তাপদাহ
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনি সময়’ প্রতিপাদ্যে পালিত হবে পরিবেশ দিবস
‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনি সময়’ প্রতিপাদ্যে পালিত হবে পরিবেশ দিবস
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
আজ থেকে তিন মাস সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক 
গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
শান্তি ও আনন্দের প্রতীক অশোক  গ্রীস্মেও শোভা ছড়াচ্ছে
কুষ্টিয়ায় দুই দফায় ১৭ দেশি পাখি উদ্ধার, ১২টি হস্তান্তর
কুষ্টিয়ায় দুই দফায় ১৭ দেশি পাখি উদ্ধার, ১২টি হস্তান্তর
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত
নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম
নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা