শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪

সারা দেশের জন্য বছরজুড়েই নৌকা বানান তারা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সারা দেশের জন্য বছরজুড়েই নৌকা বানান তারা

নদী-খাল বিলের দেশ বাংলাদেশ। নদীমাতৃক এই দেশে জীবনের সাথে মিশে আছে নৌকা। কারণ নৌপথে যাতায়াতের অন্যতম বাহন নৌকা। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ নদ-নদী মৃত প্রায়। সেই সাথে নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের ফলে যান্ত্রিকতার সভ্যতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে নৌকার ব্যবহার। তবে অতিবৃষ্টিতে জলাবদ্ধতাসহ বৈশ্বিক জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কদর বেড়েছে নৌকার। আর এ কারণেই প্রতিবছর জমজমাট থাকে সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটার নৌকা পল্লী। 

পাটকেলঘাটার বলফিল্ড মোড় থেকে পেট্রলপাম্প পর্যন্ত ২০টি কারখানায় বছরজুড়েই চলে নৌকা তৈরির কাজ। যা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে সরবরাহ হয় পাশ্ববর্তী জেলাগুলোতে। তবে সুন্দরবনে দস্যুতা বাড়ায় কমেছে সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেদের সংখ্যা। প্রতিনিয়ত ঘটছে মুক্তিপণ ও মারধরের ঘটনা। ফলে জেলেরা সাগরে মাছ ধরতে যেতে অনাগ্রহ দেখা দেওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে নৌকা শিল্পে।

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার পাটকেলঘাটায় নৌকা তৈরির বিভিন্ন কারখানায় গিয়ে জানা গেছে, দুই দশক আগে থেকে পাটকেলঘাটার বলফিল্ড এলাকায় ও কপোতাক্ষের তীরে গড়ে উঠেছে কাঠের নৌকা পল্লী। এখানকার ২০টি কারখানায় খৈ, কড়ই, চাম্বুল, পুই, লাম্বু ও মেহগনি কাঠ দিয়ে ও ধাতু দ্রব্য পেরেক, তারকাটা, জলুয়া ব্যাবহার করে দক্ষ হাতের নিপুণ ছোঁয়ায় শৈল্পিক সৌন্দর্যে তৈরি হয় এসব নৌকা। বিভিন্ন আকারের মজবুত ডিঙ্গি, কোষা, ডামবুরি, খেঁয়া ও সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া বড় বড় গহনার নৌকা তৈরীতে ব্যস্থ সময় পার করছেন কারিগররা। 

দিনভর হাতুড়ি,বাটালি’র খটখটানি শব্দে মুখরিত থাকে সাতক্ষীরা-খুলনা মহাসড়কের পাটকেলঘাটার বলফিল্ড বাসস্টান্ড এলাকা থেকে পেট্রলপাম্প পর্যন্ত এই নৌকা পল্লী। এছাড়া পাটকেলঘাটা ব্রীজের নীচে কপোতাক্ষ নদের তীরে বেড়িবাঁদের উপর তৈরী হয়ে থাকে বিভিন্ন আকৃতির ছোট-বড় নৌকা। দুই থেকে তিনজন মিলে এক একটি ডিঙ্গি ও কোষা নৌকা তৈরী করতে সময় নেয় এক থেকে দুই দিন। নৌকার আকার ভেদে যার মূল্য ১০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। 

ডিঙ্গি, কোষা ও খেঁয়া নৌকার পাশাপাশি সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বড় বড় সামদ্রিক নৌকা। একটি বড় সামদ্রিক নৌকা তৈরি করতে সময় লাগে প্রায় দেড় মাস। যার এক একটির মূল্য ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা। খরচ বাদে লাভ হয় এক থেকে দেড় লাখ টাকা। আর এসব নৌকা তৈরি করে বেশ সাবলম্বী হয়েছেন এখানকার কারিগর ও কারখানা মালিকরা। সাতক্ষীরা ছাড়াও যশোর, খুলনা, বরিশালসহ দেশের নদী তীরবর্তী বন্যা ও জলোবদ্বতায় আক্রান্ত বিভিন্ন এলাকার মানুষ নৌকা কিনতে আসেন পাটকেলঘাটার এই নৌকার হাটে। সারা বছরের ন্যায় বর্ষা মৌসুমে নৌকার চাহিদা থাকে অনেক বেশি।  

মেসার্স ঐশী নৌকা কারখানার মালিক শেখ আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা ১৯৯৮ সাল থেকে নৌকা তৈরি করি। তখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হওয়ার কারণে নৌকার বেচা-বিক্রি বেশি হয়েছিলো। বর্তমানে এখানে নৌকার হাট গড়ে উঠেছে। কোষা ৯-১০ফুট আর ডিঙি নৌকা ১৫-১৬ ফুট দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে। ছোট নৗকার মূল্য ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার, আর ৪৫ হাত লম্বা ইঞ্জিন চলিত সামদ্রিক নৌকার মূল্য প্রায় ১৫ থেকে ১৭ লাখ টাকা। বন্যা ও অতিবৃষ্টি হলে নৌকার চাহিদা তুলনামূলক অনেক বাড়ে। তখন দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেক মানুষ নৌকা কিনতে আসে। তাদের চাহিদানুযায়ী নৌকা সরবরাহ করতে আমাদের অনেক সময় হিমশিম খাই। কারণ নৌকা তৈরিতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর জোগাড় করতে একটু সময় লাগে।

কারখানায় কর্মরত স্থানীয় কারিগর যুগীপুকুরিয়া গ্রামের ইমন ও মামুন গাজী জানান, বছর জুড়েই তারা নৌকা তৈরি করেন। মেহগনি, খৈ, চম্বল, লম্বু, কড়াই কাঠ দিয়ে টেকসই মজবুত একটি ছোট ও মাঝারি সাইজের নৌকা তৈরি করে তারা মুজুরি পান তিন হাজার টাকা।

যশোর জেলার শার্শা থেকে নৌকা কিনতে আসা কাওসার আলী জানান, নৌকা দিয়ে নদীতে মাছ ধরেই তিনি জীবিকা নির্বাহ করেন। পাটকেলঘাটায় নৌকার খ্যাতি রয়েছে শুনে তিনি এখানে নৌকা কিনতে এসেছেন।

আশাশুনি উপজেলার দুর্গাপুর থেকে আসা নৌকার কারিগর শেখ রানা আলী বলেন, সুন্দরবনে জলদস্যুতা বাড়ার কারণে এবছর নৌকার চাহিদা কমেছে। জেলেরা মাছ ধরতে সাগরে ও সুন্দরবনে গেলেই জলদস্যুরা তাদের কাছ থেকে নৌকা ছিনতাইসহ মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে। আর মুক্তিপণ না দিলে তাদেরকে মারধর করে অমানসিক নির্যাতন চালায়। এসব কারণে জেলেরা খুব বেশি নৌকা কিনছে না।

তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মো. রাসেল বলেন, উপজেলায় প্রায় এক হাজারের অধিক নৌকা শিল্পের সাথে জড়িত। নৌকা শিল্প সম্প্রসারণে সব ধরনের সরকারি অনুদান ও সহযোগিতার পাশাপাশি নৌকা তৈরির কাজে সংশিলিষ্টদের প্রশিক্ষণ ও ক্ষুদ্রঋণের ব্যবস্থা করা হবে।

বাংলাদেশ ক্ষুন্দ্র ও কুটিটর শিল্প করপোরেশন (বিসিক) সাতক্ষীরার উপব্যবস্থাপক গৌরব দাস বলেন, নৌকা তৈরি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের আওতায় পড়ে। নৌকা নির্মাণ শিল্পের সাথে জড়িতরা যদি মনে করে এখান থেকে সরকারি ভাবে ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে তারা তাদের নির্মাণকাজ ও ব্যবসাকে সম্প্রসারিত করতে চাইলে তার ব্যবস্থা করা হবে। আর সরকারি সহযোগিতা পেলে নিন্ম আয়ের অনন্ত আরও কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা
বগুড়ায় কৃষকদের ৫০ কোটি টাকার আগাম জাতের সবজির চারা বিক্রির আশা
বগুড়ায় কৃষকদের ৫০ কোটি টাকার আগাম জাতের সবজির চারা বিক্রির আশা
বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের বৃক্ষরোপন
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক