শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
অনলাইন ভার্সন
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের ১০ মাস পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক-পরবর্তী যৌথ ঘোষণা ছিল রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এ বৈঠক জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিরাজমান অনিশ্চয়তা দূর করতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। রাজনীতিতে অনেকটা চমক দেখানোর মতো ঘটনা ছিল ১৩ জুন লন্ডনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক।  ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ নিয়ে রাজনীতিতে টানাপোড়ন যেভাবে অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছিল, লন্ডন বৈঠকে তা অনেকটা কেটেছে। সরকার এবং বিএনপি উভয় পক্ষ থেকে এ বৈঠক ফলপ্রসূ বলা হয়েছে। উভয় পক্ষ জাতীয় নির্বাচন, সংস্কার, বিচার, জুলাই সনদসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে একমত হয়েছে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমান নিজ নিজ অবস্থান থেকে ছাড় দিয়ে আগামী বছর রমজানের আগে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে একমত পোষণ করেছেন। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছিল লন্ডন বৈঠকের মধ্য দিয়ে আশা করা যাচ্ছে সেই দূরত্ব কেটে গেছে। দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সুবাতাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যা সবার জন্য স্বস্তিদায়ক।

কিন্তু ১৪ জুন শনিবার জামায়াতে ইসলামী লন্ডনের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছে, সরকারপ্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশে অনেক রাজনৈতিক দল সক্রিয়ভাবে বিদ্যমান, সেখানে শুধু কোনো একটি দলের সঙ্গে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সঠিক বলে বিবেচিত হতে পারে না। জামায়াত আশা করে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ থেকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবে এবং বিচার ও সংস্কারের ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিশ্চিত করবে। সরকারের নিরপেক্ষতা এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে যে সংশয় দেখা দিয়েছে, তা নিরসনকল্পে প্রধান উপদেষ্টার ভূমিকা জাতির সামনে স্পষ্ট করার জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে, ‘লন্ডনের বৈঠকে নির্বাচনের তারিখসংক্রান্ত আলোচনা যতটুকু গুরুত্ব পেয়েছে, বিচার ও সংস্কার তত গুরুত্ব পায়নি। নির্বাচন প্রশ্নে সরকার কেবল একটি রাজনৈতিক দলের অবস্থান ও দাবিকেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে বলে বারবার প্রতীয়মান হচ্ছে। যা অত্যন্ত হতাশাজনক।’ তবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলন, এবি পার্টি, খেলাফতে মজলিস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ১২-দলীয় জোটসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই এ বৈঠক নিয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে।

দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি শুরু থেকেই ডিসেম্বরের মধ্যে-সম্ভব হলে অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিল। বিএনপির শেষ অবস্থান ছিল নির্বাচন কোনোভাবেই ডিসেম্বরের পরে নেওয়া যাবে না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ক্ষেত্রে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেন। রাজনীতির আরেক বড় শক্তি জামায়াতে ইসলামী রমজানের আগে অথবা এপ্রিল মাসেও নির্বাচন হতে পারে বলে মত দেয়। এনসিপি গণহত্যার বিচার ও সংস্কারের পর নির্বাচন হওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়। নির্বাচন নিয়ে তিন রাজনৈতিক পক্ষের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান এক জটিল পরিস্থিতি তৈরি করে। অন্যদিকে জাপান সফরের সময় প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, শুধু একটি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায়। এরপর পবিত্র ঈদুল আজহার আগের দিন ৬ জুন দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রফেসর ইউনূস আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন। বিএনপি এ ঘোষণায় ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করে। দলটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করা হয়। তবে জামায়াতে ইসলামী প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে স্বাগত জানায়। এনসিপি নির্বাচনের আগে বিচার ও সংস্কার দৃশ্যমান করার দাবি পুনরুল্লেখ করে। ফলে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ঘিরে তৈরি হয় ধোঁয়াশা ও অনিশ্চয়তা। নির্বাচনের সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব আরও বাড়ে।

এ প্রেক্ষাপটে অনেকটা আকস্মিকভাবেই লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি রাজনীতির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করছে অভিজ্ঞ মহল। দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের এক সপ্তাহের মধ্যে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের ঠিক আগমুহূর্তে তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক জল্পনাকল্পনা। একপর্যায়ে সবকিছু ছাপিয়ে সম্ভাব্য বৈঠকের গুঞ্জন পরিণত হয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

শেষ পর্যন্ত সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে সরকারপ্রধান এবং আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাপ্রত্যাশী বৃহৎ রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে যৌথ ঘোষণায় জানানো হয়, নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় এপ্রিল থেকে এগিয়ে ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগে নির্ধারণে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপি একমত হয়েছে। তবে বিচার ও সংস্কার বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি একটি পূর্বশর্ত হিসেবে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকের প্রথমার্ধে আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন করার প্রস্তাব দেন তারেক রহমান। এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন সম্ভব। ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে তৈরি হয় উইন উইন সিচুয়েশন।

দেড় ঘণ্টার এ আলাপকালে তারেক রহমান অধ্যাপক ইউনূসকে একটি কলম ও দুটি বই উপহার দেন। এ উপহার নির্বাচন ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বই দুটির একটি হচ্ছে, ‘নেচার ম্যাটার্স’ এবং অন্যটি ‘নো ওয়ান ইজ ঠু স্মল টু মেক আ ডিফারেন্স’। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে তারেক রহমান বলেন, তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে একজন নতুন অভিভাবক পেয়েছেন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে তিনি তাঁর মা খালেদা জিয়া এবং ড. ইউনূসের পরামর্শ নিয়ে পথ চলবেন বলে উল্লেখ করেন। বিশ্বব্যাপী ড. ইউনূসের যে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে, সেটাকে কাজে লাগিয়ে তাঁকে সব সময় পাশে পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারেক রহমান। এ সময় ড. ইউনূস দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে তারেক রহমানের ভাবনা ও পরিকল্পনার ভূয়সী প্রশংসা করেন। বিএনপির এ শীর্ষ নেতার দেশ নিয়ে চিন্তাভাবনা সবাইকে মোহিত করেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

বৈঠকে তারেক রহমান তাঁর মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সালাম পৌঁছে দেন ড. ইউনূসকে। সালামের জবাব দিয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘উনি (খালেদা জিয়া) অসাধারণ মানুষ।’ বৈঠকে প্রায় আধা ঘণ্টা পর নিরাপত্তাকর্মী ও প্রতিনিধিদল উঠে যায়। এরপর ড. ইউনূস ও তারেক রহমান প্রায় এক ঘণ্টা ওয়ান টু ওয়ান একান্তে আলোচনা করেন। বৈঠকের পরে যৌথ বিবৃতি পড়ে শোনান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আলোচনায় আমরা সন্তুষ্ট।

ড. খলিল বলেন, নির্বাচনের সময় নিয়ে আমরা কোনো সমস্যা দেখি না, যৌথ বিবৃতিতে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, অতীতে যেসব ছোটখাটো কথাবার্তা হয়েছে, সেগুলোকে ভুলে গিয়ে যাতে সামনে জাতীয় ঐক্যকে আরও দৃঢ় করে ফেব্রুয়ারিতে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে যেতে পারি এবং জাতির আকাঙ্খা পূরণ করতে পারি, সেদিকে নজর দিতে হবে। আমরা যেন ১৫ বছরের ফ্যাসিস্টদের করা কাঠামোকে নতুন করে একটা গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রূপান্তর করতে পারি, তার ওপর গুরুত্ব দেন মির্জা ফখরুল।

তবে এর জন্য বিএনপি ও তার জোটের বাইরের যেসব রাজনৈতিক দল ছাত্র-জনতার সঙ্গে সম্মিলিত আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের পতন ঘটিয়েছে, তাদেরও সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে।  তাহলে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের এ সংলাপ গণ অভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে। গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠায় গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ তৈরি হবে। তার মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত গণ অভ্যুত্থানের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শিত হবে।

 
লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন