শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
অনলাইন ভার্সন
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের ১০ মাস পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক-পরবর্তী যৌথ ঘোষণা ছিল রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। দেশের গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এ বৈঠক জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিরাজমান অনিশ্চয়তা দূর করতে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। রাজনীতিতে অনেকটা চমক দেখানোর মতো ঘটনা ছিল ১৩ জুন লন্ডনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক।  ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ নিয়ে রাজনীতিতে টানাপোড়ন যেভাবে অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছিল, লন্ডন বৈঠকে তা অনেকটা কেটেছে। সরকার এবং বিএনপি উভয় পক্ষ থেকে এ বৈঠক ফলপ্রসূ বলা হয়েছে। উভয় পক্ষ জাতীয় নির্বাচন, সংস্কার, বিচার, জুলাই সনদসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে একমত হয়েছে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমান নিজ নিজ অবস্থান থেকে ছাড় দিয়ে আগামী বছর রমজানের আগে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে একমত পোষণ করেছেন। ফলে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হচ্ছিল লন্ডন বৈঠকের মধ্য দিয়ে আশা করা যাচ্ছে সেই দূরত্ব কেটে গেছে। দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে সুবাতাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যা সবার জন্য স্বস্তিদায়ক।

কিন্তু ১৪ জুন শনিবার জামায়াতে ইসলামী লন্ডনের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছে, সরকারপ্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশে অনেক রাজনৈতিক দল সক্রিয়ভাবে বিদ্যমান, সেখানে শুধু কোনো একটি দলের সঙ্গে আলাপ করে দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা সঠিক বলে বিবেচিত হতে পারে না। জামায়াত আশা করে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ থেকে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করবে এবং বিচার ও সংস্কারের ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিশ্চিত করবে। সরকারের নিরপেক্ষতা এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে যে সংশয় দেখা দিয়েছে, তা নিরসনকল্পে প্রধান উপদেষ্টার ভূমিকা জাতির সামনে স্পষ্ট করার জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে, ‘লন্ডনের বৈঠকে নির্বাচনের তারিখসংক্রান্ত আলোচনা যতটুকু গুরুত্ব পেয়েছে, বিচার ও সংস্কার তত গুরুত্ব পায়নি। নির্বাচন প্রশ্নে সরকার কেবল একটি রাজনৈতিক দলের অবস্থান ও দাবিকেই বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে বলে বারবার প্রতীয়মান হচ্ছে। যা অত্যন্ত হতাশাজনক।’ তবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলন, এবি পার্টি, খেলাফতে মজলিস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ১২-দলীয় জোটসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই এ বৈঠক নিয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে।

দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি শুরু থেকেই ডিসেম্বরের মধ্যে-সম্ভব হলে অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিল। বিএনপির শেষ অবস্থান ছিল নির্বাচন কোনোভাবেই ডিসেম্বরের পরে নেওয়া যাবে না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এ ক্ষেত্রে অনড় অবস্থান গ্রহণ করেন। রাজনীতির আরেক বড় শক্তি জামায়াতে ইসলামী রমজানের আগে অথবা এপ্রিল মাসেও নির্বাচন হতে পারে বলে মত দেয়। এনসিপি গণহত্যার বিচার ও সংস্কারের পর নির্বাচন হওয়ার পক্ষে অবস্থান নেয়। নির্বাচন নিয়ে তিন রাজনৈতিক পক্ষের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান এক জটিল পরিস্থিতি তৈরি করে। অন্যদিকে জাপান সফরের সময় প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, শুধু একটি রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চাচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায়। এরপর পবিত্র ঈদুল আজহার আগের দিন ৬ জুন দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রফেসর ইউনূস আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন। বিএনপি এ ঘোষণায় ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করে। দলটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করা হয়। তবে জামায়াতে ইসলামী প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে স্বাগত জানায়। এনসিপি নির্বাচনের আগে বিচার ও সংস্কার দৃশ্যমান করার দাবি পুনরুল্লেখ করে। ফলে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন ঘিরে তৈরি হয় ধোঁয়াশা ও অনিশ্চয়তা। নির্বাচনের সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব আরও বাড়ে।

এ প্রেক্ষাপটে অনেকটা আকস্মিকভাবেই লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকটি রাজনীতির জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচনা করছে অভিজ্ঞ মহল। দেশবাসীর উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের এক সপ্তাহের মধ্যে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের মধ্যে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরের ঠিক আগমুহূর্তে তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক জল্পনাকল্পনা। একপর্যায়ে সবকিছু ছাপিয়ে সম্ভাব্য বৈঠকের গুঞ্জন পরিণত হয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।

শেষ পর্যন্ত সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে সরকারপ্রধান এবং আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাপ্রত্যাশী বৃহৎ রাজনৈতিক দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে যৌথ ঘোষণায় জানানো হয়, নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় এপ্রিল থেকে এগিয়ে ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগে নির্ধারণে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপি একমত হয়েছে। তবে বিচার ও সংস্কার বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি একটি পূর্বশর্ত হিসেবে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকের প্রথমার্ধে আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন করার প্রস্তাব দেন তারেক রহমান। এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন সম্ভব। ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে তৈরি হয় উইন উইন সিচুয়েশন।

দেড় ঘণ্টার এ আলাপকালে তারেক রহমান অধ্যাপক ইউনূসকে একটি কলম ও দুটি বই উপহার দেন। এ উপহার নির্বাচন ছিল খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বই দুটির একটি হচ্ছে, ‘নেচার ম্যাটার্স’ এবং অন্যটি ‘নো ওয়ান ইজ ঠু স্মল টু মেক আ ডিফারেন্স’। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে তারেক রহমান বলেন, তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবনে একজন নতুন অভিভাবক পেয়েছেন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে তিনি তাঁর মা খালেদা জিয়া এবং ড. ইউনূসের পরামর্শ নিয়ে পথ চলবেন বলে উল্লেখ করেন। বিশ্বব্যাপী ড. ইউনূসের যে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে, সেটাকে কাজে লাগিয়ে তাঁকে সব সময় পাশে পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারেক রহমান। এ সময় ড. ইউনূস দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে তারেক রহমানের ভাবনা ও পরিকল্পনার ভূয়সী প্রশংসা করেন। বিএনপির এ শীর্ষ নেতার দেশ নিয়ে চিন্তাভাবনা সবাইকে মোহিত করেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

বৈঠকে তারেক রহমান তাঁর মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সালাম পৌঁছে দেন ড. ইউনূসকে। সালামের জবাব দিয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেন, ‘উনি (খালেদা জিয়া) অসাধারণ মানুষ।’ বৈঠকে প্রায় আধা ঘণ্টা পর নিরাপত্তাকর্মী ও প্রতিনিধিদল উঠে যায়। এরপর ড. ইউনূস ও তারেক রহমান প্রায় এক ঘণ্টা ওয়ান টু ওয়ান একান্তে আলোচনা করেন। বৈঠকের পরে যৌথ বিবৃতি পড়ে শোনান জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আলোচনায় আমরা সন্তুষ্ট।

ড. খলিল বলেন, নির্বাচনের সময় নিয়ে আমরা কোনো সমস্যা দেখি না, যৌথ বিবৃতিতে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, অতীতে যেসব ছোটখাটো কথাবার্তা হয়েছে, সেগুলোকে ভুলে গিয়ে যাতে সামনে জাতীয় ঐক্যকে আরও দৃঢ় করে ফেব্রুয়ারিতে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচনে যেতে পারি এবং জাতির আকাঙ্খা পূরণ করতে পারি, সেদিকে নজর দিতে হবে। আমরা যেন ১৫ বছরের ফ্যাসিস্টদের করা কাঠামোকে নতুন করে একটা গণতান্ত্রিক কাঠামোতে রূপান্তর করতে পারি, তার ওপর গুরুত্ব দেন মির্জা ফখরুল।

তবে এর জন্য বিএনপি ও তার জোটের বাইরের যেসব রাজনৈতিক দল ছাত্র-জনতার সঙ্গে সম্মিলিত আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী সরকারের পতন ঘটিয়েছে, তাদেরও সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে।  তাহলে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের এ সংলাপ গণ অভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে। গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠায় গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ তৈরি হবে। তার মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত গণ অভ্যুত্থানের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শিত হবে।

 
লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মাদারীপুরে ডিমভর্তি পিকআপ খাদে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০
ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ৫০

৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড
মঙ্গলের পাথর ৪.৩ মিলিয়নে বিক্রি, ইতিহাস গড়ল উল্কাপিণ্ড

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু
জুলাই আন্দোলনে মূল ভূমিকা ছিল তারেক রহমানের : টুকু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী
গোপালগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছে নৌবাহিনী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃহস্পতিবারের ডিগ্রি পরীক্ষা স্থগিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?
ওজন কমাতে যে ভুল ফল খাচ্ছেন?

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’
আসছে ‘বজরঙ্গি ভাইজান ২’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল
বার্সেলোনার নতুন ১০ নম্বর ইয়ামাল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা
আলাস্কায় ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প, উপকূলজুড়ে সুনামি সতর্কতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা
আতলেতিকোতে যোগ দিচ্ছেন বিশ্বকাপজয়ী আলমাদা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম
দুবাইয়ে ধোঁকাবাজি: চিংড়ি, ল্যাপটপ, টিকিটসহ উধাও ২৫ মিলিয়ন দিরহাম

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার
পাঁচ ম্যাচ পর গোলহীন মেসি, মায়ামির বড় হার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ
দুবাইয়ে আসছে বিশ্বে প্রথম এআই-চালিত রেস্তোরাঁ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা
গাছেরা নীরব নয়, আর্তনাদ করে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
ধানমন্ডিতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ শুরু কিউইদের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে
খাঁচা থেকে মুক্ত আকাশে ৮০টি টিয়া, দুই শিকারী গেল কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
ব্রিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন
গাজায় ১৭ হাজার শিশু নিহত, প্রতিদিন মারা যাচ্ছে ২৮ জন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩
ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সাথে সংঘর্ষে সেনাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা