শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

১৭৮০ সালে অগাস্টাস হিকির হাতে ভারতবর্ষের সাংবাদিকতার সূচনা। তার ৩৮ বছর পর ১৮১৮ সালে বাংলার সংবাদপত্রের শুভারম্ভ। ‘সমাচার দর্পণ’, ‘বাঙ্গাল গেজেট’, ‘দিগদর্শন’- এ তিনটি সংবাদপত্র প্রায় একই সময় বেরিয়েছিল। সেই শুরু। তারপর ২০০ বছর ধরে বাংলার সংবাদপত্রের জয়যাত্রা অব্যাহত গতিতে ছুটে চলেছে। দুই বাংলার সংবাদপত্রের সেই গতিটা আজও চলছে। সংবাদপত্রজগতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছেন শ্রী অরবিন্দ। (অরবিন্দের বাড়িটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সরকার পরিচালনা করত।) আর বাংলার সংবাদপত্রের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন তারা হলেন স্বামী বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ। বাংলায় সংবাদপত্রের যে জন্ম তার ২০০ বছর ইতিমধ্যে কেটে গেছে। বাংলা সংবাদপত্রের সূতিকাগৃহ হলো শ্রীরামপুর। ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুরের মিশন প্রেস থেকে এপ্রিল মাসে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ‘দিগদর্শন’ প্রকাশিত হলো, মে মাসে প্রকাশিত হলো বাংলায় ‘সমাচার দর্পণ’।

২০০ বছরের গোড়ার দিকে যেসব সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছিল তাদের উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারতের নানা প্রদেশ থেকে নানা ভাষায় প্রচুর সংবাদপত্র বেরিয়েছে, যার সঠিক তথ্য এখন কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে কিছু কিছু তথ্য এখনো পাওয়া যায়। যেমন স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কলকাতা থেকে বহু পত্রপত্রিকার জন্ম হয়েছিল, স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশ সরকার সংবাদপত্রকে ভালো চোখে দেখেনি। অনেক সময় তারা সংবাদপত্রগুলো বন্ধ করে দিয়েছে এবং মালিকদের জেলে পুরেছে। কিন্তু স্বাধীনতার পর দেশীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ করে কলকাতা থেকে প্রকাশিত একাধিক সংবাদপত্র অফিস কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে যায়। আমার যত দূর মনে হয় অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা ফজলুল হক সাহেব একটি বাংলা কাগজ বের করেছিলেন। আর ১৯২১ সালে প্রথম বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, আর দুই বছর পর আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ পূর্ণ হবে। আরও কয়েকটি কাগজ বেরিয়েছিল। দৈনিক ‘বসুমতী’, ‘নবযুগ’ এবং ১৯৪০ সালে ‘যুগান্তর’ পত্রিকা বের হয়। আর এসব বাংলা সংবাদপত্রের লড়াই করতে হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে ব্রিটিশ পরিচালিত ‘দ্য স্টেটসম্যান’-এর বিরুদ্ধে।

স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সংবাদপত্রের ওপর প্রচণ্ড আঘাত আসতে থাকে। কিন্তু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সংবাদপত্রের সবরকম সমালোচনার অধিকার দিয়েছিলেন, তিনি সাংবাদিকদের জন্য আইন করে ভারতের সংবিধানে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের নায়ক সে দেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একই কায়দায় স্বাধীন ও সার্বভৌম সংবাদপত্রের ওপর জোর দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সব থেকে পুরনো সংবাদপত্র দৈনিক ইত্তেফাক- এই আদর্শ অনুসরণ করে চলছিল। আমরা শুনেছি ১৯৫২ সালে কলকাতার ট্রামের ভাড়া ১ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, তখন বামপন্থিরা প্রচণ্ড গণআন্দোলন গড়ে তুলেছিল। বামপন্থিরা যখন এই আন্দোলনকে আরও জোরদার করার জন্য কলকাতার এসপ্ল্যানেও এলাকায় জনসভা করেছিল হঠাৎ পুলিশ সাংবাদিকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে অত্যাচার করে। সেদিন বহু সাংবাদিক হতাহত হয়েছিলেন। পরদিন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক নিজের নামে (ময়মনসিংহের সত্যেন মজুমদার) সম্পাদকীয়তে লিখেছিলেন- ‘পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান’, আর যুগান্তর সম্পাদক (ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়) লিখেছিলেন- ‘পুলিশ জননীর গর্বের লজ্জা’। তখন ডা. বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী; কেন পুলিশ সাংবাদিকদের পেটাল তার তদন্তের জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের রিপোর্ট তার হাতে আসার পরই তিনি বেশকিছু পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করেছিলেন। যুদ্ধ, খরা, বন্যা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, সন্ত্রাসবাদ, মাওবাদী প্রভৃতি নানা কাজে রিপোর্ট করতে গিয়ে সবসময় বাধা আসে। সেই বাধা অতিক্রম করে সাংবাদিকরা তাদের দায়বদ্ধতা পালন করার সময় দেখা যায় যাদের স্বার্থে ঘা লাগে তারাই সাংবাদিকদের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে বিশেষ করে ভারতবর্ষ ও অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন দল তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে, অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই পুলিশ ও গুন্ডা লেলিয়ে দেওয়া হয় ও মিথ্যা মামলায় তাদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। একটি ব্যক্তিগত উদাহরণ দিচ্ছি। ১৯৮২ অথবা ’৮৩ সালে কলকাতার নতুন উপনগরী সল্টলেকে পরিবার নিয়ে সবে এসেছি। তখন লক্ষ্মীপুজো। পরপর দুই দিন এ উপনগরীতে বিদ্যুৎ ছিল না। স্থানীয় লোকেরা বিদ্যুৎ অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। আমিও সে দলে যুক্ত ছিলাম। বিদ্যুৎ অফিসের কর্তাব্যক্তিরা বিক্ষোভকারীদের কাউকেই চিনতেন না। যেহেতু আমি সাংবাদিক, অনেকেই আমাকে চিনতেন; তাই তারা আমার নামে একটি মিথ্যা মামলা রুজু করে দিলেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অশোক সরকার নির্দেশ দিলেন, কোনো নিম্ন আদালতে আমার বিচার হবে না। আনন্দবাজার পত্রিকা আমার মামলাটি উচ্চ আদালতে নিয়ে গেল এবং তখনকার সবচেয়ে বড় আইনজীবী (ব্যারিস্টার) শঙ্করদয়াল ব্যানার্জি আদালতে যখন সওয়াল করতে শুরু করেন তখন তিনি বিচারপতিকে জিজ্ঞাসা করেন আমার নাম তিনি শুনেছেন কিনা। বিচারপতি উত্তরে বলেন, ‘বিলক্ষণ শুনেছি আর রোজই তো ওঁর লেখা পড়ি।’ এবার আইনজীবীর প্রশ্ন : ‘মি লর্ড, লেখা কেমন লাগে আপনার?’ বিচারপতির উত্তর : ‘সকালে ওঁর লেখা না পড়লে কোর্টে আসার জন্য তৈরি হতে পারি না।’

আইনজীবী : ‘তাহলে মি লর্ড, আপনি বলছেন- এ রকম একজন সাংবাদিক সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে পারে কি পারে না?’ সঙ্গে সঙ্গে বিচারপতি বলে উঠলেন, ‘আপনি তো উত্তর পেয়ে গেলেন, আপনি বলছেন উনি এ কাজ করতে পারেন কি? আর সরকার বলছেন উনি করেছেন, আমি বলছি উনি এ কাজ করেননি।’ তখন আইনজীবী বললেন, ‘আপনার রায় তো হয়ে গেল!’ বিচারপতি বললেন, ‘আমার আর একটু বলার আছে, সেটা হলো এমন একজন সাংবাদিককে হেনস্তা করার জন্য সরকার ও পুলিশকে ১০০টি গোল্ড মোহর জরিমানা করা হলো।’ সরকারি অ্যাডভোকেট জেনারেল প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। আমি তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে। অ্যাডভোকেট জেনারেল ও আইনজীবীর মধ্যে কথাকাটাকাটি চরমে উঠল। আমি তখন বিচারপতির অনুমতি নিয়ে বললাম, ‘স্যার, আপনার হুকুম মেনে আমি তা গ্রহণ করলাম; কিন্তু যেহেতু সরকারের বিদ্যুৎ উন্নয়নের টাকা নেই তাই ওই টাকা আমি সরকারি তহবিলেই দান করলাম।’ বিচারপতি তখন অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশে বললেন, ‘ভবিষ্যতে আপনারা কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাজানো, মিথ্যা মামলা থেকে বিরত থাকবেন।’ সাংবাদিকদের যে কত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় তা এই একটি উদাহরণই যথেষ্ট।

১৯৭১ সালের যুদ্ধে তিন-চারবার পাক দখলদার বাহিনী ও রাজাকারদের হাতে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরেছি। ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা জারির সময় পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী যে ধরনের অত্যাচার করেছেন তা এক বিরাট ইতিহাস। জরুরি অবস্থার পরদিন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় বিধানসভায় তার ঘরের সামনে সাংবাদিকদের দেখে বললেন, ‘তোমরা এখানে কেন? তোমাদের এক এক করে জেলে পুরব। তোমরা আমার বিরুদ্ধে লেখ। সেন্সরশিপ চালু করে দিয়েছি। তোমরা আর আমার সমালোচনা করতে পারবে না। যা কিছু লিখবে তা সেন্সর অফিসারদের দেখিয়ে লিখতে হবে।’ রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সাংবাদিকরা যে ঘরে বসতেন সেই ঘরে তালা দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু সিদ্ধার্থবাবুর এই স্পর্ধা বেশি দিন ধোপে টেকেনি। খবর পেয়ে ইন্দিরা গান্ধী সেন্সরশিপ তুলে দিয়েছিলেন।

কিন্তু খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়, গত পাঁচ বছরে ভারতে বিজেপি তথা গেরুয়া বাহিনীর প্রধানমন্ত্রী এক মিনিটের জন্যও কোনো সাংবাদিকের মুখোমুখি হননি। তিনি বিদেশযাত্রার সময়ও কোনো সাংবাদিককে সঙ্গে নিয়ে যাননি। পাছে সাংবাদিকরা তার হাজারো দুর্নীতি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করবে- সেই ভয়েই তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলেছেন। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জি একই পথ অনুসরণ করছেন। তিনি আবার আরও এক ধাপ এগিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছেন। স্বনামে ও বেনামে আটটি দৈনিক সংবাদপত্রের মালিক তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান রাষ্ট্রনায়ক হিটলার তার তথ্যমন্ত্রী গোয়েবলসকে দিয়ে গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছিলেন। এ ব্যাপারে দাদা ও দিদির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। দিদি তো তার বিরোধিতা করলেই পুলিশ আর গুন্ডা দিয়ে মুখ বন্ধ করে দেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অভীক সরকারের বিরুদ্ধে তিনি বিভিন্ন আদালতে ১১টি মামলা রুজু করেছিলেন। অভীক সরকারকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা হয়েছিল কিন্তু অভীক সরকার দমে যাননি। এক কথায় মিডিয়ার মুখ বন্ধ করাই দাদা-দিদির মূল উদ্দেশ্য।

সাংবাদিকদের দায়িত্ব কী কী, এবার তা দেখা যাক- ক. সামাজিক পরিবর্তন আগামী দিনের জন্য। খ. রাজ্য ও দেশের স্বার্থ। গ. আগামী দিন (Trust is Earned)। ঘ. লাইন অব ফায়ার। ঙ. সাহস। চ. বিশ্বাস। ছ. ভুয়া খবর, বিপজ্জনক।

সাংবাদিকদের এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হাজারো রকমের ঝুঁকি সামলাতে হয়। মিডিয়ার দায়বদ্ধতা হলো পাঠকের কাছে; যারা সকালে পয়সা দিয়ে খবরের কাগজ কেনেন। বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে মাঝে মাঝে আমি কলাম লিখি। যদিও নিয়মিত কাগজ পাই না তবু আমার ধারণা, বাংলাদেশ প্রতিদিন উপরোক্ত দায়বদ্ধতাগুলো মেনে চলছে। গত ১০ বছর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রচারসংখ্যার শীর্ষস্থানে আছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। তা সম্ভব হয়েছে পাঠকের ভালোবাসার জন্য। তাই আমি এ কাগজটির দীর্ঘায়ু কামনা করি।

প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

২১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা