শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

১৭৮০ সালে অগাস্টাস হিকির হাতে ভারতবর্ষের সাংবাদিকতার সূচনা। তার ৩৮ বছর পর ১৮১৮ সালে বাংলার সংবাদপত্রের শুভারম্ভ। ‘সমাচার দর্পণ’, ‘বাঙ্গাল গেজেট’, ‘দিগদর্শন’- এ তিনটি সংবাদপত্র প্রায় একই সময় বেরিয়েছিল। সেই শুরু। তারপর ২০০ বছর ধরে বাংলার সংবাদপত্রের জয়যাত্রা অব্যাহত গতিতে ছুটে চলেছে। দুই বাংলার সংবাদপত্রের সেই গতিটা আজও চলছে। সংবাদপত্রজগতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছেন শ্রী অরবিন্দ। (অরবিন্দের বাড়িটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সরকার পরিচালনা করত।) আর বাংলার সংবাদপত্রের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন তারা হলেন স্বামী বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ। বাংলায় সংবাদপত্রের যে জন্ম তার ২০০ বছর ইতিমধ্যে কেটে গেছে। বাংলা সংবাদপত্রের সূতিকাগৃহ হলো শ্রীরামপুর। ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুরের মিশন প্রেস থেকে এপ্রিল মাসে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ‘দিগদর্শন’ প্রকাশিত হলো, মে মাসে প্রকাশিত হলো বাংলায় ‘সমাচার দর্পণ’।

২০০ বছরের গোড়ার দিকে যেসব সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছিল তাদের উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারতের নানা প্রদেশ থেকে নানা ভাষায় প্রচুর সংবাদপত্র বেরিয়েছে, যার সঠিক তথ্য এখন কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে কিছু কিছু তথ্য এখনো পাওয়া যায়। যেমন স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কলকাতা থেকে বহু পত্রপত্রিকার জন্ম হয়েছিল, স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশ সরকার সংবাদপত্রকে ভালো চোখে দেখেনি। অনেক সময় তারা সংবাদপত্রগুলো বন্ধ করে দিয়েছে এবং মালিকদের জেলে পুরেছে। কিন্তু স্বাধীনতার পর দেশীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ করে কলকাতা থেকে প্রকাশিত একাধিক সংবাদপত্র অফিস কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে যায়। আমার যত দূর মনে হয় অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা ফজলুল হক সাহেব একটি বাংলা কাগজ বের করেছিলেন। আর ১৯২১ সালে প্রথম বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, আর দুই বছর পর আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ পূর্ণ হবে। আরও কয়েকটি কাগজ বেরিয়েছিল। দৈনিক ‘বসুমতী’, ‘নবযুগ’ এবং ১৯৪০ সালে ‘যুগান্তর’ পত্রিকা বের হয়। আর এসব বাংলা সংবাদপত্রের লড়াই করতে হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে ব্রিটিশ পরিচালিত ‘দ্য স্টেটসম্যান’-এর বিরুদ্ধে।

স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সংবাদপত্রের ওপর প্রচণ্ড আঘাত আসতে থাকে। কিন্তু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সংবাদপত্রের সবরকম সমালোচনার অধিকার দিয়েছিলেন, তিনি সাংবাদিকদের জন্য আইন করে ভারতের সংবিধানে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের নায়ক সে দেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একই কায়দায় স্বাধীন ও সার্বভৌম সংবাদপত্রের ওপর জোর দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সব থেকে পুরনো সংবাদপত্র দৈনিক ইত্তেফাক- এই আদর্শ অনুসরণ করে চলছিল। আমরা শুনেছি ১৯৫২ সালে কলকাতার ট্রামের ভাড়া ১ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, তখন বামপন্থিরা প্রচণ্ড গণআন্দোলন গড়ে তুলেছিল। বামপন্থিরা যখন এই আন্দোলনকে আরও জোরদার করার জন্য কলকাতার এসপ্ল্যানেও এলাকায় জনসভা করেছিল হঠাৎ পুলিশ সাংবাদিকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে অত্যাচার করে। সেদিন বহু সাংবাদিক হতাহত হয়েছিলেন। পরদিন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক নিজের নামে (ময়মনসিংহের সত্যেন মজুমদার) সম্পাদকীয়তে লিখেছিলেন- ‘পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান’, আর যুগান্তর সম্পাদক (ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়) লিখেছিলেন- ‘পুলিশ জননীর গর্বের লজ্জা’। তখন ডা. বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী; কেন পুলিশ সাংবাদিকদের পেটাল তার তদন্তের জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের রিপোর্ট তার হাতে আসার পরই তিনি বেশকিছু পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করেছিলেন। যুদ্ধ, খরা, বন্যা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, সন্ত্রাসবাদ, মাওবাদী প্রভৃতি নানা কাজে রিপোর্ট করতে গিয়ে সবসময় বাধা আসে। সেই বাধা অতিক্রম করে সাংবাদিকরা তাদের দায়বদ্ধতা পালন করার সময় দেখা যায় যাদের স্বার্থে ঘা লাগে তারাই সাংবাদিকদের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে বিশেষ করে ভারতবর্ষ ও অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন দল তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে, অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই পুলিশ ও গুন্ডা লেলিয়ে দেওয়া হয় ও মিথ্যা মামলায় তাদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। একটি ব্যক্তিগত উদাহরণ দিচ্ছি। ১৯৮২ অথবা ’৮৩ সালে কলকাতার নতুন উপনগরী সল্টলেকে পরিবার নিয়ে সবে এসেছি। তখন লক্ষ্মীপুজো। পরপর দুই দিন এ উপনগরীতে বিদ্যুৎ ছিল না। স্থানীয় লোকেরা বিদ্যুৎ অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। আমিও সে দলে যুক্ত ছিলাম। বিদ্যুৎ অফিসের কর্তাব্যক্তিরা বিক্ষোভকারীদের কাউকেই চিনতেন না। যেহেতু আমি সাংবাদিক, অনেকেই আমাকে চিনতেন; তাই তারা আমার নামে একটি মিথ্যা মামলা রুজু করে দিলেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অশোক সরকার নির্দেশ দিলেন, কোনো নিম্ন আদালতে আমার বিচার হবে না। আনন্দবাজার পত্রিকা আমার মামলাটি উচ্চ আদালতে নিয়ে গেল এবং তখনকার সবচেয়ে বড় আইনজীবী (ব্যারিস্টার) শঙ্করদয়াল ব্যানার্জি আদালতে যখন সওয়াল করতে শুরু করেন তখন তিনি বিচারপতিকে জিজ্ঞাসা করেন আমার নাম তিনি শুনেছেন কিনা। বিচারপতি উত্তরে বলেন, ‘বিলক্ষণ শুনেছি আর রোজই তো ওঁর লেখা পড়ি।’ এবার আইনজীবীর প্রশ্ন : ‘মি লর্ড, লেখা কেমন লাগে আপনার?’ বিচারপতির উত্তর : ‘সকালে ওঁর লেখা না পড়লে কোর্টে আসার জন্য তৈরি হতে পারি না।’

আইনজীবী : ‘তাহলে মি লর্ড, আপনি বলছেন- এ রকম একজন সাংবাদিক সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে পারে কি পারে না?’ সঙ্গে সঙ্গে বিচারপতি বলে উঠলেন, ‘আপনি তো উত্তর পেয়ে গেলেন, আপনি বলছেন উনি এ কাজ করতে পারেন কি? আর সরকার বলছেন উনি করেছেন, আমি বলছি উনি এ কাজ করেননি।’ তখন আইনজীবী বললেন, ‘আপনার রায় তো হয়ে গেল!’ বিচারপতি বললেন, ‘আমার আর একটু বলার আছে, সেটা হলো এমন একজন সাংবাদিককে হেনস্তা করার জন্য সরকার ও পুলিশকে ১০০টি গোল্ড মোহর জরিমানা করা হলো।’ সরকারি অ্যাডভোকেট জেনারেল প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। আমি তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে। অ্যাডভোকেট জেনারেল ও আইনজীবীর মধ্যে কথাকাটাকাটি চরমে উঠল। আমি তখন বিচারপতির অনুমতি নিয়ে বললাম, ‘স্যার, আপনার হুকুম মেনে আমি তা গ্রহণ করলাম; কিন্তু যেহেতু সরকারের বিদ্যুৎ উন্নয়নের টাকা নেই তাই ওই টাকা আমি সরকারি তহবিলেই দান করলাম।’ বিচারপতি তখন অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশে বললেন, ‘ভবিষ্যতে আপনারা কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাজানো, মিথ্যা মামলা থেকে বিরত থাকবেন।’ সাংবাদিকদের যে কত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় তা এই একটি উদাহরণই যথেষ্ট।

১৯৭১ সালের যুদ্ধে তিন-চারবার পাক দখলদার বাহিনী ও রাজাকারদের হাতে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরেছি। ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা জারির সময় পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী যে ধরনের অত্যাচার করেছেন তা এক বিরাট ইতিহাস। জরুরি অবস্থার পরদিন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় বিধানসভায় তার ঘরের সামনে সাংবাদিকদের দেখে বললেন, ‘তোমরা এখানে কেন? তোমাদের এক এক করে জেলে পুরব। তোমরা আমার বিরুদ্ধে লেখ। সেন্সরশিপ চালু করে দিয়েছি। তোমরা আর আমার সমালোচনা করতে পারবে না। যা কিছু লিখবে তা সেন্সর অফিসারদের দেখিয়ে লিখতে হবে।’ রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সাংবাদিকরা যে ঘরে বসতেন সেই ঘরে তালা দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু সিদ্ধার্থবাবুর এই স্পর্ধা বেশি দিন ধোপে টেকেনি। খবর পেয়ে ইন্দিরা গান্ধী সেন্সরশিপ তুলে দিয়েছিলেন।

কিন্তু খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়, গত পাঁচ বছরে ভারতে বিজেপি তথা গেরুয়া বাহিনীর প্রধানমন্ত্রী এক মিনিটের জন্যও কোনো সাংবাদিকের মুখোমুখি হননি। তিনি বিদেশযাত্রার সময়ও কোনো সাংবাদিককে সঙ্গে নিয়ে যাননি। পাছে সাংবাদিকরা তার হাজারো দুর্নীতি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করবে- সেই ভয়েই তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলেছেন। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জি একই পথ অনুসরণ করছেন। তিনি আবার আরও এক ধাপ এগিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছেন। স্বনামে ও বেনামে আটটি দৈনিক সংবাদপত্রের মালিক তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান রাষ্ট্রনায়ক হিটলার তার তথ্যমন্ত্রী গোয়েবলসকে দিয়ে গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছিলেন। এ ব্যাপারে দাদা ও দিদির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। দিদি তো তার বিরোধিতা করলেই পুলিশ আর গুন্ডা দিয়ে মুখ বন্ধ করে দেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অভীক সরকারের বিরুদ্ধে তিনি বিভিন্ন আদালতে ১১টি মামলা রুজু করেছিলেন। অভীক সরকারকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা হয়েছিল কিন্তু অভীক সরকার দমে যাননি। এক কথায় মিডিয়ার মুখ বন্ধ করাই দাদা-দিদির মূল উদ্দেশ্য।

সাংবাদিকদের দায়িত্ব কী কী, এবার তা দেখা যাক- ক. সামাজিক পরিবর্তন আগামী দিনের জন্য। খ. রাজ্য ও দেশের স্বার্থ। গ. আগামী দিন (Trust is Earned)। ঘ. লাইন অব ফায়ার। ঙ. সাহস। চ. বিশ্বাস। ছ. ভুয়া খবর, বিপজ্জনক।

সাংবাদিকদের এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হাজারো রকমের ঝুঁকি সামলাতে হয়। মিডিয়ার দায়বদ্ধতা হলো পাঠকের কাছে; যারা সকালে পয়সা দিয়ে খবরের কাগজ কেনেন। বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে মাঝে মাঝে আমি কলাম লিখি। যদিও নিয়মিত কাগজ পাই না তবু আমার ধারণা, বাংলাদেশ প্রতিদিন উপরোক্ত দায়বদ্ধতাগুলো মেনে চলছে। গত ১০ বছর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রচারসংখ্যার শীর্ষস্থানে আছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। তা সম্ভব হয়েছে পাঠকের ভালোবাসার জন্য। তাই আমি এ কাগজটির দীর্ঘায়ু কামনা করি।

প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

৫০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

২৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম