শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

১৭৮০ সালে অগাস্টাস হিকির হাতে ভারতবর্ষের সাংবাদিকতার সূচনা। তার ৩৮ বছর পর ১৮১৮ সালে বাংলার সংবাদপত্রের শুভারম্ভ। ‘সমাচার দর্পণ’, ‘বাঙ্গাল গেজেট’, ‘দিগদর্শন’- এ তিনটি সংবাদপত্র প্রায় একই সময় বেরিয়েছিল। সেই শুরু। তারপর ২০০ বছর ধরে বাংলার সংবাদপত্রের জয়যাত্রা অব্যাহত গতিতে ছুটে চলেছে। দুই বাংলার সংবাদপত্রের সেই গতিটা আজও চলছে। সংবাদপত্রজগতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছেন শ্রী অরবিন্দ। (অরবিন্দের বাড়িটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সরকার পরিচালনা করত।) আর বাংলার সংবাদপত্রের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন তারা হলেন স্বামী বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ। বাংলায় সংবাদপত্রের যে জন্ম তার ২০০ বছর ইতিমধ্যে কেটে গেছে। বাংলা সংবাদপত্রের সূতিকাগৃহ হলো শ্রীরামপুর। ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুরের মিশন প্রেস থেকে এপ্রিল মাসে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ‘দিগদর্শন’ প্রকাশিত হলো, মে মাসে প্রকাশিত হলো বাংলায় ‘সমাচার দর্পণ’।

২০০ বছরের গোড়ার দিকে যেসব সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছিল তাদের উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারতের নানা প্রদেশ থেকে নানা ভাষায় প্রচুর সংবাদপত্র বেরিয়েছে, যার সঠিক তথ্য এখন কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে কিছু কিছু তথ্য এখনো পাওয়া যায়। যেমন স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কলকাতা থেকে বহু পত্রপত্রিকার জন্ম হয়েছিল, স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশ সরকার সংবাদপত্রকে ভালো চোখে দেখেনি। অনেক সময় তারা সংবাদপত্রগুলো বন্ধ করে দিয়েছে এবং মালিকদের জেলে পুরেছে। কিন্তু স্বাধীনতার পর দেশীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ করে কলকাতা থেকে প্রকাশিত একাধিক সংবাদপত্র অফিস কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে যায়। আমার যত দূর মনে হয় অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা ফজলুল হক সাহেব একটি বাংলা কাগজ বের করেছিলেন। আর ১৯২১ সালে প্রথম বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, আর দুই বছর পর আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ পূর্ণ হবে। আরও কয়েকটি কাগজ বেরিয়েছিল। দৈনিক ‘বসুমতী’, ‘নবযুগ’ এবং ১৯৪০ সালে ‘যুগান্তর’ পত্রিকা বের হয়। আর এসব বাংলা সংবাদপত্রের লড়াই করতে হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে ব্রিটিশ পরিচালিত ‘দ্য স্টেটসম্যান’-এর বিরুদ্ধে।

স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সংবাদপত্রের ওপর প্রচণ্ড আঘাত আসতে থাকে। কিন্তু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সংবাদপত্রের সবরকম সমালোচনার অধিকার দিয়েছিলেন, তিনি সাংবাদিকদের জন্য আইন করে ভারতের সংবিধানে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের নায়ক সে দেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একই কায়দায় স্বাধীন ও সার্বভৌম সংবাদপত্রের ওপর জোর দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সব থেকে পুরনো সংবাদপত্র দৈনিক ইত্তেফাক- এই আদর্শ অনুসরণ করে চলছিল। আমরা শুনেছি ১৯৫২ সালে কলকাতার ট্রামের ভাড়া ১ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, তখন বামপন্থিরা প্রচণ্ড গণআন্দোলন গড়ে তুলেছিল। বামপন্থিরা যখন এই আন্দোলনকে আরও জোরদার করার জন্য কলকাতার এসপ্ল্যানেও এলাকায় জনসভা করেছিল হঠাৎ পুলিশ সাংবাদিকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে অত্যাচার করে। সেদিন বহু সাংবাদিক হতাহত হয়েছিলেন। পরদিন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক নিজের নামে (ময়মনসিংহের সত্যেন মজুমদার) সম্পাদকীয়তে লিখেছিলেন- ‘পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান’, আর যুগান্তর সম্পাদক (ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়) লিখেছিলেন- ‘পুলিশ জননীর গর্বের লজ্জা’। তখন ডা. বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী; কেন পুলিশ সাংবাদিকদের পেটাল তার তদন্তের জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের রিপোর্ট তার হাতে আসার পরই তিনি বেশকিছু পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করেছিলেন। যুদ্ধ, খরা, বন্যা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, সন্ত্রাসবাদ, মাওবাদী প্রভৃতি নানা কাজে রিপোর্ট করতে গিয়ে সবসময় বাধা আসে। সেই বাধা অতিক্রম করে সাংবাদিকরা তাদের দায়বদ্ধতা পালন করার সময় দেখা যায় যাদের স্বার্থে ঘা লাগে তারাই সাংবাদিকদের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে বিশেষ করে ভারতবর্ষ ও অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন দল তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে, অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই পুলিশ ও গুন্ডা লেলিয়ে দেওয়া হয় ও মিথ্যা মামলায় তাদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। একটি ব্যক্তিগত উদাহরণ দিচ্ছি। ১৯৮২ অথবা ’৮৩ সালে কলকাতার নতুন উপনগরী সল্টলেকে পরিবার নিয়ে সবে এসেছি। তখন লক্ষ্মীপুজো। পরপর দুই দিন এ উপনগরীতে বিদ্যুৎ ছিল না। স্থানীয় লোকেরা বিদ্যুৎ অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। আমিও সে দলে যুক্ত ছিলাম। বিদ্যুৎ অফিসের কর্তাব্যক্তিরা বিক্ষোভকারীদের কাউকেই চিনতেন না। যেহেতু আমি সাংবাদিক, অনেকেই আমাকে চিনতেন; তাই তারা আমার নামে একটি মিথ্যা মামলা রুজু করে দিলেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অশোক সরকার নির্দেশ দিলেন, কোনো নিম্ন আদালতে আমার বিচার হবে না। আনন্দবাজার পত্রিকা আমার মামলাটি উচ্চ আদালতে নিয়ে গেল এবং তখনকার সবচেয়ে বড় আইনজীবী (ব্যারিস্টার) শঙ্করদয়াল ব্যানার্জি আদালতে যখন সওয়াল করতে শুরু করেন তখন তিনি বিচারপতিকে জিজ্ঞাসা করেন আমার নাম তিনি শুনেছেন কিনা। বিচারপতি উত্তরে বলেন, ‘বিলক্ষণ শুনেছি আর রোজই তো ওঁর লেখা পড়ি।’ এবার আইনজীবীর প্রশ্ন : ‘মি লর্ড, লেখা কেমন লাগে আপনার?’ বিচারপতির উত্তর : ‘সকালে ওঁর লেখা না পড়লে কোর্টে আসার জন্য তৈরি হতে পারি না।’

আইনজীবী : ‘তাহলে মি লর্ড, আপনি বলছেন- এ রকম একজন সাংবাদিক সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে পারে কি পারে না?’ সঙ্গে সঙ্গে বিচারপতি বলে উঠলেন, ‘আপনি তো উত্তর পেয়ে গেলেন, আপনি বলছেন উনি এ কাজ করতে পারেন কি? আর সরকার বলছেন উনি করেছেন, আমি বলছি উনি এ কাজ করেননি।’ তখন আইনজীবী বললেন, ‘আপনার রায় তো হয়ে গেল!’ বিচারপতি বললেন, ‘আমার আর একটু বলার আছে, সেটা হলো এমন একজন সাংবাদিককে হেনস্তা করার জন্য সরকার ও পুলিশকে ১০০টি গোল্ড মোহর জরিমানা করা হলো।’ সরকারি অ্যাডভোকেট জেনারেল প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। আমি তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে। অ্যাডভোকেট জেনারেল ও আইনজীবীর মধ্যে কথাকাটাকাটি চরমে উঠল। আমি তখন বিচারপতির অনুমতি নিয়ে বললাম, ‘স্যার, আপনার হুকুম মেনে আমি তা গ্রহণ করলাম; কিন্তু যেহেতু সরকারের বিদ্যুৎ উন্নয়নের টাকা নেই তাই ওই টাকা আমি সরকারি তহবিলেই দান করলাম।’ বিচারপতি তখন অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশে বললেন, ‘ভবিষ্যতে আপনারা কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাজানো, মিথ্যা মামলা থেকে বিরত থাকবেন।’ সাংবাদিকদের যে কত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় তা এই একটি উদাহরণই যথেষ্ট।

১৯৭১ সালের যুদ্ধে তিন-চারবার পাক দখলদার বাহিনী ও রাজাকারদের হাতে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরেছি। ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা জারির সময় পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী যে ধরনের অত্যাচার করেছেন তা এক বিরাট ইতিহাস। জরুরি অবস্থার পরদিন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় বিধানসভায় তার ঘরের সামনে সাংবাদিকদের দেখে বললেন, ‘তোমরা এখানে কেন? তোমাদের এক এক করে জেলে পুরব। তোমরা আমার বিরুদ্ধে লেখ। সেন্সরশিপ চালু করে দিয়েছি। তোমরা আর আমার সমালোচনা করতে পারবে না। যা কিছু লিখবে তা সেন্সর অফিসারদের দেখিয়ে লিখতে হবে।’ রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সাংবাদিকরা যে ঘরে বসতেন সেই ঘরে তালা দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু সিদ্ধার্থবাবুর এই স্পর্ধা বেশি দিন ধোপে টেকেনি। খবর পেয়ে ইন্দিরা গান্ধী সেন্সরশিপ তুলে দিয়েছিলেন।

কিন্তু খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়, গত পাঁচ বছরে ভারতে বিজেপি তথা গেরুয়া বাহিনীর প্রধানমন্ত্রী এক মিনিটের জন্যও কোনো সাংবাদিকের মুখোমুখি হননি। তিনি বিদেশযাত্রার সময়ও কোনো সাংবাদিককে সঙ্গে নিয়ে যাননি। পাছে সাংবাদিকরা তার হাজারো দুর্নীতি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করবে- সেই ভয়েই তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলেছেন। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জি একই পথ অনুসরণ করছেন। তিনি আবার আরও এক ধাপ এগিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছেন। স্বনামে ও বেনামে আটটি দৈনিক সংবাদপত্রের মালিক তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান রাষ্ট্রনায়ক হিটলার তার তথ্যমন্ত্রী গোয়েবলসকে দিয়ে গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছিলেন। এ ব্যাপারে দাদা ও দিদির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। দিদি তো তার বিরোধিতা করলেই পুলিশ আর গুন্ডা দিয়ে মুখ বন্ধ করে দেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অভীক সরকারের বিরুদ্ধে তিনি বিভিন্ন আদালতে ১১টি মামলা রুজু করেছিলেন। অভীক সরকারকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা হয়েছিল কিন্তু অভীক সরকার দমে যাননি। এক কথায় মিডিয়ার মুখ বন্ধ করাই দাদা-দিদির মূল উদ্দেশ্য।

সাংবাদিকদের দায়িত্ব কী কী, এবার তা দেখা যাক- ক. সামাজিক পরিবর্তন আগামী দিনের জন্য। খ. রাজ্য ও দেশের স্বার্থ। গ. আগামী দিন (Trust is Earned)। ঘ. লাইন অব ফায়ার। ঙ. সাহস। চ. বিশ্বাস। ছ. ভুয়া খবর, বিপজ্জনক।

সাংবাদিকদের এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হাজারো রকমের ঝুঁকি সামলাতে হয়। মিডিয়ার দায়বদ্ধতা হলো পাঠকের কাছে; যারা সকালে পয়সা দিয়ে খবরের কাগজ কেনেন। বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে মাঝে মাঝে আমি কলাম লিখি। যদিও নিয়মিত কাগজ পাই না তবু আমার ধারণা, বাংলাদেশ প্রতিদিন উপরোক্ত দায়বদ্ধতাগুলো মেনে চলছে। গত ১০ বছর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রচারসংখ্যার শীর্ষস্থানে আছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। তা সম্ভব হয়েছে পাঠকের ভালোবাসার জন্য। তাই আমি এ কাগজটির দীর্ঘায়ু কামনা করি।

প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা