শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

১৭৮০ সালে অগাস্টাস হিকির হাতে ভারতবর্ষের সাংবাদিকতার সূচনা। তার ৩৮ বছর পর ১৮১৮ সালে বাংলার সংবাদপত্রের শুভারম্ভ। ‘সমাচার দর্পণ’, ‘বাঙ্গাল গেজেট’, ‘দিগদর্শন’- এ তিনটি সংবাদপত্র প্রায় একই সময় বেরিয়েছিল। সেই শুরু। তারপর ২০০ বছর ধরে বাংলার সংবাদপত্রের জয়যাত্রা অব্যাহত গতিতে ছুটে চলেছে। দুই বাংলার সংবাদপত্রের সেই গতিটা আজও চলছে। সংবাদপত্রজগতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছেন শ্রী অরবিন্দ। (অরবিন্দের বাড়িটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সরকার পরিচালনা করত।) আর বাংলার সংবাদপত্রের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন তারা হলেন স্বামী বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ। বাংলায় সংবাদপত্রের যে জন্ম তার ২০০ বছর ইতিমধ্যে কেটে গেছে। বাংলা সংবাদপত্রের সূতিকাগৃহ হলো শ্রীরামপুর। ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুরের মিশন প্রেস থেকে এপ্রিল মাসে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ‘দিগদর্শন’ প্রকাশিত হলো, মে মাসে প্রকাশিত হলো বাংলায় ‘সমাচার দর্পণ’।

২০০ বছরের গোড়ার দিকে যেসব সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছিল তাদের উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারতের নানা প্রদেশ থেকে নানা ভাষায় প্রচুর সংবাদপত্র বেরিয়েছে, যার সঠিক তথ্য এখন কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে কিছু কিছু তথ্য এখনো পাওয়া যায়। যেমন স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কলকাতা থেকে বহু পত্রপত্রিকার জন্ম হয়েছিল, স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশ সরকার সংবাদপত্রকে ভালো চোখে দেখেনি। অনেক সময় তারা সংবাদপত্রগুলো বন্ধ করে দিয়েছে এবং মালিকদের জেলে পুরেছে। কিন্তু স্বাধীনতার পর দেশীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ করে কলকাতা থেকে প্রকাশিত একাধিক সংবাদপত্র অফিস কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে যায়। আমার যত দূর মনে হয় অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা ফজলুল হক সাহেব একটি বাংলা কাগজ বের করেছিলেন। আর ১৯২১ সালে প্রথম বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, আর দুই বছর পর আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ পূর্ণ হবে। আরও কয়েকটি কাগজ বেরিয়েছিল। দৈনিক ‘বসুমতী’, ‘নবযুগ’ এবং ১৯৪০ সালে ‘যুগান্তর’ পত্রিকা বের হয়। আর এসব বাংলা সংবাদপত্রের লড়াই করতে হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে ব্রিটিশ পরিচালিত ‘দ্য স্টেটসম্যান’-এর বিরুদ্ধে।

স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সংবাদপত্রের ওপর প্রচণ্ড আঘাত আসতে থাকে। কিন্তু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সংবাদপত্রের সবরকম সমালোচনার অধিকার দিয়েছিলেন, তিনি সাংবাদিকদের জন্য আইন করে ভারতের সংবিধানে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের নায়ক সে দেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একই কায়দায় স্বাধীন ও সার্বভৌম সংবাদপত্রের ওপর জোর দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সব থেকে পুরনো সংবাদপত্র দৈনিক ইত্তেফাক- এই আদর্শ অনুসরণ করে চলছিল। আমরা শুনেছি ১৯৫২ সালে কলকাতার ট্রামের ভাড়া ১ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, তখন বামপন্থিরা প্রচণ্ড গণআন্দোলন গড়ে তুলেছিল। বামপন্থিরা যখন এই আন্দোলনকে আরও জোরদার করার জন্য কলকাতার এসপ্ল্যানেও এলাকায় জনসভা করেছিল হঠাৎ পুলিশ সাংবাদিকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে অত্যাচার করে। সেদিন বহু সাংবাদিক হতাহত হয়েছিলেন। পরদিন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক নিজের নামে (ময়মনসিংহের সত্যেন মজুমদার) সম্পাদকীয়তে লিখেছিলেন- ‘পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান’, আর যুগান্তর সম্পাদক (ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়) লিখেছিলেন- ‘পুলিশ জননীর গর্বের লজ্জা’। তখন ডা. বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী; কেন পুলিশ সাংবাদিকদের পেটাল তার তদন্তের জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের রিপোর্ট তার হাতে আসার পরই তিনি বেশকিছু পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করেছিলেন। যুদ্ধ, খরা, বন্যা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, সন্ত্রাসবাদ, মাওবাদী প্রভৃতি নানা কাজে রিপোর্ট করতে গিয়ে সবসময় বাধা আসে। সেই বাধা অতিক্রম করে সাংবাদিকরা তাদের দায়বদ্ধতা পালন করার সময় দেখা যায় যাদের স্বার্থে ঘা লাগে তারাই সাংবাদিকদের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে বিশেষ করে ভারতবর্ষ ও অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন দল তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে, অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই পুলিশ ও গুন্ডা লেলিয়ে দেওয়া হয় ও মিথ্যা মামলায় তাদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। একটি ব্যক্তিগত উদাহরণ দিচ্ছি। ১৯৮২ অথবা ’৮৩ সালে কলকাতার নতুন উপনগরী সল্টলেকে পরিবার নিয়ে সবে এসেছি। তখন লক্ষ্মীপুজো। পরপর দুই দিন এ উপনগরীতে বিদ্যুৎ ছিল না। স্থানীয় লোকেরা বিদ্যুৎ অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। আমিও সে দলে যুক্ত ছিলাম। বিদ্যুৎ অফিসের কর্তাব্যক্তিরা বিক্ষোভকারীদের কাউকেই চিনতেন না। যেহেতু আমি সাংবাদিক, অনেকেই আমাকে চিনতেন; তাই তারা আমার নামে একটি মিথ্যা মামলা রুজু করে দিলেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অশোক সরকার নির্দেশ দিলেন, কোনো নিম্ন আদালতে আমার বিচার হবে না। আনন্দবাজার পত্রিকা আমার মামলাটি উচ্চ আদালতে নিয়ে গেল এবং তখনকার সবচেয়ে বড় আইনজীবী (ব্যারিস্টার) শঙ্করদয়াল ব্যানার্জি আদালতে যখন সওয়াল করতে শুরু করেন তখন তিনি বিচারপতিকে জিজ্ঞাসা করেন আমার নাম তিনি শুনেছেন কিনা। বিচারপতি উত্তরে বলেন, ‘বিলক্ষণ শুনেছি আর রোজই তো ওঁর লেখা পড়ি।’ এবার আইনজীবীর প্রশ্ন : ‘মি লর্ড, লেখা কেমন লাগে আপনার?’ বিচারপতির উত্তর : ‘সকালে ওঁর লেখা না পড়লে কোর্টে আসার জন্য তৈরি হতে পারি না।’

আইনজীবী : ‘তাহলে মি লর্ড, আপনি বলছেন- এ রকম একজন সাংবাদিক সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে পারে কি পারে না?’ সঙ্গে সঙ্গে বিচারপতি বলে উঠলেন, ‘আপনি তো উত্তর পেয়ে গেলেন, আপনি বলছেন উনি এ কাজ করতে পারেন কি? আর সরকার বলছেন উনি করেছেন, আমি বলছি উনি এ কাজ করেননি।’ তখন আইনজীবী বললেন, ‘আপনার রায় তো হয়ে গেল!’ বিচারপতি বললেন, ‘আমার আর একটু বলার আছে, সেটা হলো এমন একজন সাংবাদিককে হেনস্তা করার জন্য সরকার ও পুলিশকে ১০০টি গোল্ড মোহর জরিমানা করা হলো।’ সরকারি অ্যাডভোকেট জেনারেল প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। আমি তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে। অ্যাডভোকেট জেনারেল ও আইনজীবীর মধ্যে কথাকাটাকাটি চরমে উঠল। আমি তখন বিচারপতির অনুমতি নিয়ে বললাম, ‘স্যার, আপনার হুকুম মেনে আমি তা গ্রহণ করলাম; কিন্তু যেহেতু সরকারের বিদ্যুৎ উন্নয়নের টাকা নেই তাই ওই টাকা আমি সরকারি তহবিলেই দান করলাম।’ বিচারপতি তখন অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশে বললেন, ‘ভবিষ্যতে আপনারা কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাজানো, মিথ্যা মামলা থেকে বিরত থাকবেন।’ সাংবাদিকদের যে কত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় তা এই একটি উদাহরণই যথেষ্ট।

১৯৭১ সালের যুদ্ধে তিন-চারবার পাক দখলদার বাহিনী ও রাজাকারদের হাতে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরেছি। ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা জারির সময় পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী যে ধরনের অত্যাচার করেছেন তা এক বিরাট ইতিহাস। জরুরি অবস্থার পরদিন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় বিধানসভায় তার ঘরের সামনে সাংবাদিকদের দেখে বললেন, ‘তোমরা এখানে কেন? তোমাদের এক এক করে জেলে পুরব। তোমরা আমার বিরুদ্ধে লেখ। সেন্সরশিপ চালু করে দিয়েছি। তোমরা আর আমার সমালোচনা করতে পারবে না। যা কিছু লিখবে তা সেন্সর অফিসারদের দেখিয়ে লিখতে হবে।’ রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সাংবাদিকরা যে ঘরে বসতেন সেই ঘরে তালা দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু সিদ্ধার্থবাবুর এই স্পর্ধা বেশি দিন ধোপে টেকেনি। খবর পেয়ে ইন্দিরা গান্ধী সেন্সরশিপ তুলে দিয়েছিলেন।

কিন্তু খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়, গত পাঁচ বছরে ভারতে বিজেপি তথা গেরুয়া বাহিনীর প্রধানমন্ত্রী এক মিনিটের জন্যও কোনো সাংবাদিকের মুখোমুখি হননি। তিনি বিদেশযাত্রার সময়ও কোনো সাংবাদিককে সঙ্গে নিয়ে যাননি। পাছে সাংবাদিকরা তার হাজারো দুর্নীতি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করবে- সেই ভয়েই তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলেছেন। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জি একই পথ অনুসরণ করছেন। তিনি আবার আরও এক ধাপ এগিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছেন। স্বনামে ও বেনামে আটটি দৈনিক সংবাদপত্রের মালিক তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান রাষ্ট্রনায়ক হিটলার তার তথ্যমন্ত্রী গোয়েবলসকে দিয়ে গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছিলেন। এ ব্যাপারে দাদা ও দিদির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। দিদি তো তার বিরোধিতা করলেই পুলিশ আর গুন্ডা দিয়ে মুখ বন্ধ করে দেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অভীক সরকারের বিরুদ্ধে তিনি বিভিন্ন আদালতে ১১টি মামলা রুজু করেছিলেন। অভীক সরকারকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা হয়েছিল কিন্তু অভীক সরকার দমে যাননি। এক কথায় মিডিয়ার মুখ বন্ধ করাই দাদা-দিদির মূল উদ্দেশ্য।

সাংবাদিকদের দায়িত্ব কী কী, এবার তা দেখা যাক- ক. সামাজিক পরিবর্তন আগামী দিনের জন্য। খ. রাজ্য ও দেশের স্বার্থ। গ. আগামী দিন (Trust is Earned)। ঘ. লাইন অব ফায়ার। ঙ. সাহস। চ. বিশ্বাস। ছ. ভুয়া খবর, বিপজ্জনক।

সাংবাদিকদের এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হাজারো রকমের ঝুঁকি সামলাতে হয়। মিডিয়ার দায়বদ্ধতা হলো পাঠকের কাছে; যারা সকালে পয়সা দিয়ে খবরের কাগজ কেনেন। বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে মাঝে মাঝে আমি কলাম লিখি। যদিও নিয়মিত কাগজ পাই না তবু আমার ধারণা, বাংলাদেশ প্রতিদিন উপরোক্ত দায়বদ্ধতাগুলো মেনে চলছে। গত ১০ বছর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রচারসংখ্যার শীর্ষস্থানে আছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। তা সম্ভব হয়েছে পাঠকের ভালোবাসার জন্য। তাই আমি এ কাগজটির দীর্ঘায়ু কামনা করি।

প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন