শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
প্রচারসংখ্যার শীর্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিন

১৭৮০ সালে অগাস্টাস হিকির হাতে ভারতবর্ষের সাংবাদিকতার সূচনা। তার ৩৮ বছর পর ১৮১৮ সালে বাংলার সংবাদপত্রের শুভারম্ভ। ‘সমাচার দর্পণ’, ‘বাঙ্গাল গেজেট’, ‘দিগদর্শন’- এ তিনটি সংবাদপত্র প্রায় একই সময় বেরিয়েছিল। সেই শুরু। তারপর ২০০ বছর ধরে বাংলার সংবাদপত্রের জয়যাত্রা অব্যাহত গতিতে ছুটে চলেছে। দুই বাংলার সংবাদপত্রের সেই গতিটা আজও চলছে। সংবাদপত্রজগতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছেন শ্রী অরবিন্দ। (অরবিন্দের বাড়িটি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সরকার পরিচালনা করত।) আর বাংলার সংবাদপত্রের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন তারা হলেন স্বামী বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু প্রমুখ। বাংলায় সংবাদপত্রের যে জন্ম তার ২০০ বছর ইতিমধ্যে কেটে গেছে। বাংলা সংবাদপত্রের সূতিকাগৃহ হলো শ্রীরামপুর। ১৮১৮ সালে শ্রীরামপুরের মিশন প্রেস থেকে এপ্রিল মাসে বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় ‘দিগদর্শন’ প্রকাশিত হলো, মে মাসে প্রকাশিত হলো বাংলায় ‘সমাচার দর্পণ’।

২০০ বছরের গোড়ার দিকে যেসব সংবাদপত্র প্রকাশিত হয়েছিল তাদের উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া। স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারতের নানা প্রদেশ থেকে নানা ভাষায় প্রচুর সংবাদপত্র বেরিয়েছে, যার সঠিক তথ্য এখন কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে কিছু কিছু তথ্য এখনো পাওয়া যায়। যেমন স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কলকাতা থেকে বহু পত্রপত্রিকার জন্ম হয়েছিল, স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ব্রিটিশ সরকার সংবাদপত্রকে ভালো চোখে দেখেনি। অনেক সময় তারা সংবাদপত্রগুলো বন্ধ করে দিয়েছে এবং মালিকদের জেলে পুরেছে। কিন্তু স্বাধীনতার পর দেশীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ করে কলকাতা থেকে প্রকাশিত একাধিক সংবাদপত্র অফিস কলকাতা থেকে ঢাকায় চলে যায়। আমার যত দূর মনে হয় অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা ফজলুল হক সাহেব একটি বাংলা কাগজ বের করেছিলেন। আর ১৯২১ সালে প্রথম বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘আনন্দবাজার পত্রিকা’, আর দুই বছর পর আনন্দবাজার পত্রিকার শতবর্ষ পূর্ণ হবে। আরও কয়েকটি কাগজ বেরিয়েছিল। দৈনিক ‘বসুমতী’, ‘নবযুগ’ এবং ১৯৪০ সালে ‘যুগান্তর’ পত্রিকা বের হয়। আর এসব বাংলা সংবাদপত্রের লড়াই করতে হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, বিশেষ করে ব্রিটিশ পরিচালিত ‘দ্য স্টেটসম্যান’-এর বিরুদ্ধে।

স্বাধীনতা-উত্তর ভারতবর্ষে নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সংবাদপত্রের ওপর প্রচণ্ড আঘাত আসতে থাকে। কিন্তু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সংবাদপত্রের সবরকম সমালোচনার অধিকার দিয়েছিলেন, তিনি সাংবাদিকদের জন্য আইন করে ভারতের সংবিধানে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের নায়ক সে দেশের স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু একই কায়দায় স্বাধীন ও সার্বভৌম সংবাদপত্রের ওপর জোর দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের সব থেকে পুরনো সংবাদপত্র দৈনিক ইত্তেফাক- এই আদর্শ অনুসরণ করে চলছিল। আমরা শুনেছি ১৯৫২ সালে কলকাতার ট্রামের ভাড়া ১ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, তখন বামপন্থিরা প্রচণ্ড গণআন্দোলন গড়ে তুলেছিল। বামপন্থিরা যখন এই আন্দোলনকে আরও জোরদার করার জন্য কলকাতার এসপ্ল্যানেও এলাকায় জনসভা করেছিল হঠাৎ পুলিশ সাংবাদিকদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে অত্যাচার করে। সেদিন বহু সাংবাদিক হতাহত হয়েছিলেন। পরদিন কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদক নিজের নামে (ময়মনসিংহের সত্যেন মজুমদার) সম্পাদকীয়তে লিখেছিলেন- ‘পুলিশ ব্রিটিশদের জারজ সন্তান’, আর যুগান্তর সম্পাদক (ফরিদপুরের বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়) লিখেছিলেন- ‘পুলিশ জননীর গর্বের লজ্জা’। তখন ডা. বিধানচন্দ্র রায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী; কেন পুলিশ সাংবাদিকদের পেটাল তার তদন্তের জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করেছিলেন। কমিশনের রিপোর্ট তার হাতে আসার পরই তিনি বেশকিছু পুলিশ অফিসারকে বরখাস্ত করেছিলেন। যুদ্ধ, খরা, বন্যা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, সন্ত্রাসবাদ, মাওবাদী প্রভৃতি নানা কাজে রিপোর্ট করতে গিয়ে সবসময় বাধা আসে। সেই বাধা অতিক্রম করে সাংবাদিকরা তাদের দায়বদ্ধতা পালন করার সময় দেখা যায় যাদের স্বার্থে ঘা লাগে তারাই সাংবাদিকদের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে বিশেষ করে ভারতবর্ষ ও অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন দল তাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে, অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই পুলিশ ও গুন্ডা লেলিয়ে দেওয়া হয় ও মিথ্যা মামলায় তাদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়। একটি ব্যক্তিগত উদাহরণ দিচ্ছি। ১৯৮২ অথবা ’৮৩ সালে কলকাতার নতুন উপনগরী সল্টলেকে পরিবার নিয়ে সবে এসেছি। তখন লক্ষ্মীপুজো। পরপর দুই দিন এ উপনগরীতে বিদ্যুৎ ছিল না। স্থানীয় লোকেরা বিদ্যুৎ অফিসের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। আমিও সে দলে যুক্ত ছিলাম। বিদ্যুৎ অফিসের কর্তাব্যক্তিরা বিক্ষোভকারীদের কাউকেই চিনতেন না। যেহেতু আমি সাংবাদিক, অনেকেই আমাকে চিনতেন; তাই তারা আমার নামে একটি মিথ্যা মামলা রুজু করে দিলেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অশোক সরকার নির্দেশ দিলেন, কোনো নিম্ন আদালতে আমার বিচার হবে না। আনন্দবাজার পত্রিকা আমার মামলাটি উচ্চ আদালতে নিয়ে গেল এবং তখনকার সবচেয়ে বড় আইনজীবী (ব্যারিস্টার) শঙ্করদয়াল ব্যানার্জি আদালতে যখন সওয়াল করতে শুরু করেন তখন তিনি বিচারপতিকে জিজ্ঞাসা করেন আমার নাম তিনি শুনেছেন কিনা। বিচারপতি উত্তরে বলেন, ‘বিলক্ষণ শুনেছি আর রোজই তো ওঁর লেখা পড়ি।’ এবার আইনজীবীর প্রশ্ন : ‘মি লর্ড, লেখা কেমন লাগে আপনার?’ বিচারপতির উত্তর : ‘সকালে ওঁর লেখা না পড়লে কোর্টে আসার জন্য তৈরি হতে পারি না।’

আইনজীবী : ‘তাহলে মি লর্ড, আপনি বলছেন- এ রকম একজন সাংবাদিক সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করতে পারে কি পারে না?’ সঙ্গে সঙ্গে বিচারপতি বলে উঠলেন, ‘আপনি তো উত্তর পেয়ে গেলেন, আপনি বলছেন উনি এ কাজ করতে পারেন কি? আর সরকার বলছেন উনি করেছেন, আমি বলছি উনি এ কাজ করেননি।’ তখন আইনজীবী বললেন, ‘আপনার রায় তো হয়ে গেল!’ বিচারপতি বললেন, ‘আমার আর একটু বলার আছে, সেটা হলো এমন একজন সাংবাদিককে হেনস্তা করার জন্য সরকার ও পুলিশকে ১০০টি গোল্ড মোহর জরিমানা করা হলো।’ সরকারি অ্যাডভোকেট জেনারেল প্রবল আপত্তি জানাতে থাকেন। আমি তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে। অ্যাডভোকেট জেনারেল ও আইনজীবীর মধ্যে কথাকাটাকাটি চরমে উঠল। আমি তখন বিচারপতির অনুমতি নিয়ে বললাম, ‘স্যার, আপনার হুকুম মেনে আমি তা গ্রহণ করলাম; কিন্তু যেহেতু সরকারের বিদ্যুৎ উন্নয়নের টাকা নেই তাই ওই টাকা আমি সরকারি তহবিলেই দান করলাম।’ বিচারপতি তখন অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশে বললেন, ‘ভবিষ্যতে আপনারা কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাজানো, মিথ্যা মামলা থেকে বিরত থাকবেন।’ সাংবাদিকদের যে কত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় তা এই একটি উদাহরণই যথেষ্ট।

১৯৭১ সালের যুদ্ধে তিন-চারবার পাক দখলদার বাহিনী ও রাজাকারদের হাতে পড়ে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরেছি। ১৯৭৫ সালে ভারতে জরুরি অবস্থা জারির সময় পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী যে ধরনের অত্যাচার করেছেন তা এক বিরাট ইতিহাস। জরুরি অবস্থার পরদিন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় বিধানসভায় তার ঘরের সামনে সাংবাদিকদের দেখে বললেন, ‘তোমরা এখানে কেন? তোমাদের এক এক করে জেলে পুরব। তোমরা আমার বিরুদ্ধে লেখ। সেন্সরশিপ চালু করে দিয়েছি। তোমরা আর আমার সমালোচনা করতে পারবে না। যা কিছু লিখবে তা সেন্সর অফিসারদের দেখিয়ে লিখতে হবে।’ রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সাংবাদিকরা যে ঘরে বসতেন সেই ঘরে তালা দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু সিদ্ধার্থবাবুর এই স্পর্ধা বেশি দিন ধোপে টেকেনি। খবর পেয়ে ইন্দিরা গান্ধী সেন্সরশিপ তুলে দিয়েছিলেন।

কিন্তু খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয়, গত পাঁচ বছরে ভারতে বিজেপি তথা গেরুয়া বাহিনীর প্রধানমন্ত্রী এক মিনিটের জন্যও কোনো সাংবাদিকের মুখোমুখি হননি। তিনি বিদেশযাত্রার সময়ও কোনো সাংবাদিককে সঙ্গে নিয়ে যাননি। পাছে সাংবাদিকরা তার হাজারো দুর্নীতি নিয়ে তাকে প্রশ্ন করবে- সেই ভয়েই তিনি সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলেছেন। অন্যদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বঙ্গেশ্বরী মমতা ব্যানার্জি একই পথ অনুসরণ করছেন। তিনি আবার আরও এক ধাপ এগিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করছেন। স্বনামে ও বেনামে আটটি দৈনিক সংবাদপত্রের মালিক তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জার্মান রাষ্ট্রনায়ক হিটলার তার তথ্যমন্ত্রী গোয়েবলসকে দিয়ে গোটা বিশ্বে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছিলেন। এ ব্যাপারে দাদা ও দিদির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। দিদি তো তার বিরোধিতা করলেই পুলিশ আর গুন্ডা দিয়ে মুখ বন্ধ করে দেন। আনন্দবাজারের সাবেক সম্পাদক অভীক সরকারের বিরুদ্ধে তিনি বিভিন্ন আদালতে ১১টি মামলা রুজু করেছিলেন। অভীক সরকারকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা হয়েছিল কিন্তু অভীক সরকার দমে যাননি। এক কথায় মিডিয়ার মুখ বন্ধ করাই দাদা-দিদির মূল উদ্দেশ্য।

সাংবাদিকদের দায়িত্ব কী কী, এবার তা দেখা যাক- ক. সামাজিক পরিবর্তন আগামী দিনের জন্য। খ. রাজ্য ও দেশের স্বার্থ। গ. আগামী দিন (Trust is Earned)। ঘ. লাইন অব ফায়ার। ঙ. সাহস। চ. বিশ্বাস। ছ. ভুয়া খবর, বিপজ্জনক।

সাংবাদিকদের এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হাজারো রকমের ঝুঁকি সামলাতে হয়। মিডিয়ার দায়বদ্ধতা হলো পাঠকের কাছে; যারা সকালে পয়সা দিয়ে খবরের কাগজ কেনেন। বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিনে মাঝে মাঝে আমি কলাম লিখি। যদিও নিয়মিত কাগজ পাই না তবু আমার ধারণা, বাংলাদেশ প্রতিদিন উপরোক্ত দায়বদ্ধতাগুলো মেনে চলছে। গত ১০ বছর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রচারসংখ্যার শীর্ষস্থানে আছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। তা সম্ভব হয়েছে পাঠকের ভালোবাসার জন্য। তাই আমি এ কাগজটির দীর্ঘায়ু কামনা করি।

প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা