শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, রবিবার, ১০ মে, ২০২০

বারবার রূপ পাল্টিয়ে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে করোনা: গবেষণা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বারবার রূপ পাল্টিয়ে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে করোনা: গবেষণা

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের গবেষকরা এই মুহূর্তে কোভিড-১৯-কে জব্দ করার চেষ্টায় মগ্ন। প্রতিদিনই প্রায় অচেনা মারণ ভাইরাসের নতুন নতুন চরিত্র জানতে পারছেন বিজ্ঞানীরা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যালামাস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির একদল গবেষক জানিয়েছেন, করোনাভাইরাসের যে বিবর্তিত ধরনটি (মিউটেটেড স্ট্রেন) ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে তার সংক্রমণ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। লস অ্যালামাস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির গবেষক দলের প্রধান, কম্পিউটেশনাল বায়োলজিস্ট বেট করবার এবং ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব শেফিল্ড ও ডিউক ইউনিভার্সিটির গবেষক দল একত্রে সার্স কোভ-২ ভাইরাস নিয়ে গ্লোবাল ডেটাবেস বিশ্লেষণ করে আমেরিকার প্রথম সারির দৈনিক ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’-কে এই তথ্য জানিয়েছেন

করোনাভাইরাস ইউরোপে পৌঁছানোর পর ডি-৬১৪ জি স্পাইক প্রোটিন মিউটেট করে, অর্থাৎ বিবর্তিত হয়ে আরও মারাত্মক হয়ে উঠেছে। আরএনএ ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনই মানুষের কোষে সংক্রমণ ঘটায়।

এই তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদল কোভিড-১৯ ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন বিশ্লেষণ করে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন যে মিউটেশনের ফলে ভাইরাসের সংক্রমণ আরও জোরদার হয়েছে।

ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিকে ইউরোপে কোভিড-১৯ ভাইরাসের প্রকোপ শুরু হয়। তখনই চিনের উহান থেকে আসা এই ভাইরাসটির মিউটেশন হয়। আর বদলে যাওয়া স্পাইক (D614G) নিয়ে  দ্রুত মারাত্মক হারে ছড়িয়ে পড়ে। গবেষণাটি আরও  নিখুঁত তথ্য ও যথাযথ সমীক্ষার পর গ্রাহ্য হবে বলে বিজ্ঞানীদের আশা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের কর্মকর্তা ফ্রান্সিস কলিন্স ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’কে ইমেল মারফৎ জানিয়েছেন, লস অ্যালামাস ন্যাশনাল ল্যাবরেটরির গবেষক দলের প্রধান উদ্দেশ্য, করোনাভাইরাসের মিউটেশনের আগেই তা জেনে নেওয়া। 

এই প্রসঙ্গে গবেষকরা জানিয়েছেন যেকোনও জীবাণু জেনেটিক মিউটেশন কপি করার সময় কিছু ভুল করতে পারে, তবে তার জন্য জীবাণুটির সংক্রমণ ও রোগ সৃষ্টিতে সে রকম কোনও হেরফের হয় না। জেনেটিক্যালি ভিন্ন হলেও কার্যকারিতা, অর্থাৎ রোগ সৃষ্টির দিকে থেকে খুব আলাদা নয়। কিন্তু কোভিড-১৯ এর আশ্চর্যজনক দিক হল অনবরত অদ্ভুতভাবে মিউটেশন হওয়া। কমবেশি সব ভাইরাসই নিজেকে বদলে ফেলে। কিন্তু পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস আশ্চর্যজনকভাবে অন্যান্য ভাইরাসের তুলনায় অনেকটাই স্থিতিশীল। আর এই কারণেই কোভিড-১৯-এর এত বাড়বাড়ন্ত বলে ভাইরোলজিস্টদের ধারণা।

লস অ্যালামাসের গবেষক দল বিশ্বের ইনফ্লুয়েঞ্জা ডেটাবেস থেকে পাওয়া পরিসংখ্যান থেকে পাওয়া জিনোম সিকোয়েন্স বিশ্লেষণ করে দেখেছেন যে উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া কোভিড ১৯-এর থেকে ইউরোপের ভাইরাসের স্পাইকের ( D614G ) মিউটেশন হয়েছে। 

হার্ভার্ডের এপিডেমিওলজিস্ট এবং সংক্রামক রোগের বিবর্তন সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ উইলিয়াম হ্যানাগে জানিয়েছেন, কোভিড-১৯ এর স্পাইক প্রোটিন সংক্রমণ সৃষ্টির জন্যে দায়ী ঠিকই কিন্তু মিউটেশনের জন্য এর সংক্রমণ ক্ষমতা বাড়ে তা নিশ্চিতভাবে বলতে গেলে আরও সমীক্ষা প্রয়োজন। 

তিনি জানান, নভেল করোনাভাইরাস যখন উত্তর ইতালিতে পৌঁছায় সেখানকার বয়স্কদের মধ্যে রোগের বিস্তার হয় দ্রুত হারে। কোভিড-১৯-এর দু’ধরনের স্ট্রেন মার্চের শুরুতে ইউরোপে পৌঁছায়। আর এখন দুটি স্ট্রেনের প্রকোপ কমতে শুরু করেছে। যদি মিউটেটেড ভাইরাস বেশি সংক্রামক হত তা হলে রোগটা আরও ছড়িয়ে পড়ত বলে হ্যানাগে মনে করেন।

উইসকনসিন ইউনিভার্সিটির ভাইরোলজিস্ট ডেভিড ওকন্নোর মতে, লস অ্যালামোসের গবেষকদের বিশ্লেষণ উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয় ঠিকই, কিন্তু তাদের তথ্য সংগ্রহে কিছু ত্রুটি থেকে গিয়েছে। সঠিক বিশ্লেষণের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন অংশ থেকে পরিসংখ্যান নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু তারা শুধুমাত্র ইউরোপ ও নর্থ আমেরিকার ডেটাবেসের উপর ভিত্তি করে গবেষণা করেছেন। এমনকি, মিউটেটেড নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের হাসপাতালে ভর্তি সংক্রান্ত কোনও তথ্য লস অ্যালামাসের গবেষকরা জানাতে পারেননি।

ভারতে করোনাভাইরাসের মিউটেশন এবং সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া সম্পর্কে ভাইরোলজির বিশেষজ্ঞ অমিতাভ নন্দী জানিয়েছেন, আমাদের শরীরে অজস্র কোষ আছে, কিন্তু  ভাইরাস কোনও কোষ নয়, জীব ও জড়ের মাঝামাঝি এক পার্টিকল। এই ভাইরাস আমাদের শরীরে প্রবেশ করেই শুরু করে কেরামতি। মানুষের শরীরে কোষের মধ্যে যে জিন আছে তার মধ্যে গেড়ে বসে। কোভিড-১৯ আরএনএ ভাইরাসের যে স্পাইক নিয়ে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন, সেটাই হল এই ছোঁয়াচে অসুখের বড় হাতিয়ার। এই স্পাইকের সাহায্যেই কোভিড-১৯ আমাদের শরীরের শ্বাসনালী, মুখ, নাক বা গলায় পৌঁছে কোষে আটকে যায়। আটকে গিয়েই কোষে একটা ছিদ্র করে দিয়ে ভাইরাসের জিনকে আমাদের কোষের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে খোলস বাইরে ফেলে দেয়। এবারে ভাইরাস জিনের মধ্যে পৌঁছে যায়। আমাদের জিন মনে করে, ভাইরাস আমাদের শরীরেরই অঙ্গ। তাই তারই নির্দেশিত পথে কাজ শুরু করে, জানান অমিতাভ। 

আমাদের জিনে একটা বিশেষ জায়গা আছে, তাকে বলে সিগনেচার। ব্যাপারটা অনেকটা কাপড় মাপার ফিতের মতো। এক একটা জায়গা এক একটা কাজের জন্য নির্দিষ্ট। ধরুন, এক ইঞ্চি জায়গায় গায়ের রং ঠিক হয়, এক ইঞ্চিতে মনমেজাজ, অন্য জায়গায় চুলের ঘনত্ব, এই রকম আর কী। ভাইরাস সেই অংশে গিয়ে জিনকে তার বিভিন্ন অংশ তৈরির নির্দেশ দেয়। স্পাইক, মেম্বব্রেন বা খোলস তৈরির পর কম্পিউটারের মতো অ্যাসেম্বল করে পুরো ভাইরাস তৈরি হয়ে যায়। লক্ষ লক্ষ ভাইরাস তৈরি হলে এক কোষ থেকে অন্যান্য কোষে ছড়িয়ে পড়ে। আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি। এই ব্যাপারটা সঠিকভাবে জেনে নিয়েই ভ্যাকসিন তৈরি করা হচ্ছে। স্পাইকের সুনির্দিষ্ট গঠন জানাটা খুব জরুরি। তবে যে হারে কোভিড-১৯ মিউটেট করছে আগামী দিনে হয়তো প্রতি বছরই নতুন নতুন টিকা বানাতে হবে বলে জানালেন অমিতাভ।

মোহালির ইসার (আইআইএসইআর)-এর হিউম্যান প্যাথোজেনিক ভাইরাসের সংক্রমণজনিত অসুখের গবেষক ইন্দ্রনীল বন্দ্যোপাধ্যায় জানালেন, করোনাভাইরাস খুব তাড়াতাড়ি মিউটেট করে। ইউরোপ আমেরিকাতে কোভিড-১৯-এর মিউটেশন অনেক বেশি মানুষকে আক্রমণ করেছে। আমাদের দেশে অ্যানালাইসিস চলছে, কতটা মিউটেশন হয়েছে এখনও জানা যায়নি। 

ইন্দ্রনীল জানালেন, ভাইরাসের মিউটেশন আর আমাদের বংশগত জেনেটিক মিউটেশন, এই দুটোর কম্বিনেশনের উপর নির্ভর করে ভাইরাস কতটা মারাত্মক আকারে ছড়িয়ে পড়বে বা এর প্রাবল্য তুলনামূলকভাবে কম হবে। এই নিয়ে কাজ চলছে। তবে এখনই কোভিড-১৯-এর প্রকোপ কমে যাবে এ কথা বলা যাচ্ছে না। বরং আরও বেশি মাত্রায় ছড়িয়ে যাওয়ার ঝুঁকি আছে। তাই দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে অনেক দিনই। সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

২৫ মিনিট আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক