শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫৩, সোমবার, ১১ মে, ২০২০ আপডেট:

সচিবের মৃত্যু নিয়ে কুর্মিটোলার ডাক্তারের আবেগঘন স্ট্যাটাস

ডা. শাহজাদ হোসেন মাসুম
অনলাইন ভার্সন
সচিবের মৃত্যু নিয়ে কুর্মিটোলার ডাক্তারের আবেগঘন স্ট্যাটাস

ব্যক্তিগত কারণে কিছুটা স্ট্রেসড সময় পার করছি। কথা বলার ইচ্ছা কমে গেছে। তাছাড়া আগে থেকেই অভিযোগের উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি। কারণ তা অর্থহীন। কোন লাভ হয় না। সবাই সবকিছু নিজের মতই বিশ্বাস করেন। তবু কয়েকটা কথা বলতেই হচ্ছে। কারণ আমি নিজেই সরাসরি ব্যাপারটায় জড়িত।

দুইদিন থেকে একটি খবর নেটে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই আমাকে ইনবক্স করেছেন, নিজের টাইমলাইনে বন্ধুরাও শেয়ার করছেন। খবরটি সর্বতোভাবে সত্যি হলে আসলেই সেটা খুবই আপত্তিজনক।

সরকারের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা যিনি দীর্ঘদিন থেকে কিডনি সমস্যায় ভুগছিলেন, জটিলতা দেখা দিলে তিনি এই সময়ে চেষ্টা করেও হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হতে পারেননি। সর্বশেষ কুর্মিটোলায় ভর্তি হন এবং আইসিইউতে না নেওয়ার কারণে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার কন্যা একজন সরকারি চিকিৎসক। একজন চিকিৎসকের পিতা এবং একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মৃত্যুতে আমি আন্তরিকভাবে সমব্যথী। জীবনে এইটুকু অর্জন সহজে তিনি করতে পারেননি। রাষ্ট্রের কাছে তার প্রত্যাশা এবং প্রাপ্যতা অন্যদের থেকে বেশি।
অন্য হাসপাতালগুলোর কথা আমি জানি না। আমি কুর্মিটোলার ব্যাপারে দুয়েকটি কথা বলতে চাই। গভীর রাতে তিনি কুর্মিটোলা হাসপাতালে পজিটিভ রোগী হিসাবে ভর্তি হন। কেবিন খালি না থাকায় তাকে প্রথমে ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। সেই রাত্রেই পরিচালক মহোদয় প্রাধিকারের কারণে প্রথম খালি কেবিনে তাকে শিফট করার ব্যবস্থা করেন। পরদিন সন্ধ্যায় তার কন্যার কাছ থেকে জানা যায়, প্রকৃতপক্ষে তার কোভিড টেষ্ট করা হয়নি। পরদিন সকালে তার স্যাম্পল সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠানো হয়। সেদিন ছিল শুক্রবার।

সেদিন সন্ধ্যায় রাউন্ডের সময় মেডিসিন কনসালট্যান্ট সিদ্ধান্ত নেন তাকে আইসিইউতে শিফট করা প্রয়োজন। তিনি তার কন্যাকে এটি জানান। এবং আইসিইউতে কল পাঠান। একই সময় ওয়ার্ড থেকে একজন সাধারণ রোগির জন্য আইসিইউতে কল আসে যার অবস্থা খুব খারাপ। আইসিইউতে তখন আর মাত্র একটি বেড খালি আছে। আইসিইউর এম ও আমাকে দুটি রোগী সম্পর্কেই বিস্তারিত জানান। আমি সিদ্ধান্ত নেই ওয়ার্ডের রোগীকে নেওয়ার জন্য এবং প্রথম বেড খালি হওয়ার সাথে সাথে কেবিনের রোগীকে নেওয়ার জন্য। পাঁচ মিনিটের মাঝেই এম ও আমাকে আবার ফোন করে জানান, স্যার মেডিসিনের কনসালট্যান্ট জানিয়েছেন কেবিনের রোগীকেই নিতে, উনি একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। আমি পরিস্থিতি বিবেচনা করি। এবং মেডিসিনের কনসাল্ট্যান্টকে জানাই সিদ্ধান্ত তাকে নেওয়ার জন্য, যেকোন একজনকে সিলেক্ট করার জন্য। আমরা যেকোন একজনকেই নিব। আমরা অপেক্ষা করছি। কিছুক্ষণ পর তিনি জানান, কেবিনের রোগী আইসিইউতে শিফট হতে রাজি নন। তারা টেষ্টের রিপোর্ট দেখে সিদ্ধান্ত নিবেন। কারণ আইসিইউর সব রোগী পজিটিভ। রোগীর কন্যা রিস্কবন্ড সই করেছেন (যা রোগীর ফাইলে এখনো সংরক্ষিত আছে)। পরদিন সকালে পরিচালক মহোদয় তাকে ডায়ালাইসিসে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সেখানেও সব রোগী পজিটিভ হবার কারণে তাঁরা অপেক্ষার সিদ্ধান্ত নেন। দুপুরে তার অবস্থার অবনতি হয় এবং তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সেইসময় পরিচালক মহোদয় নিজেও কেবিন প্রিমিসিসে উপস্থিত ছিলেন। তাদের আরও কিছু অভিযোগ আছে, সেসব নিয়ে কিছু বলবো না, আগে অন্যখানে বলেছি।

প্রতিটি মৃত্যুই চিকিৎসকের পরাজয়, একটি পারিবারিক, মানবিক বিপর্যয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে বর্তমান সময়ে গভীরভাবে বিপর্যস্ত। আমার কাছে মনে হয় চলমান এই বিপর্যয়কে ঠেকানোর জন্য আমাদের একটা জিনিষেরই প্রয়োজন ছিল, একটি শক্তিশালী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা। যা তৈরীর দায়িত্ব ডাক্তারদের হাতে কখনোই ছিল না। এই বিষয়ে আর কিছু বলবো না। শুধু একটা জিনিষ জানুন। এখন পর্যন্ত আমাদের কয়েকটি কোভিড এবং কয়েকটি ননকোভিড হাসপাতাল আছে। শুরু থেকেই মধ্যবর্তী রোগীরা হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরে ঘুরে মারা যাচ্ছেন। এই রোগীর ক্ষেত্রেও শুরুতে তাই হয়েছে। আজও পর্যন্ত সাসপেক্টেড রোগীদের জন্য সুনির্দিষ্ট কোন ব্যবস্থা হয়নি। আপনারা দোষ ডাক্তারদের দিয়েই ফেসবুকের পরবর্তী ইভেন্টে ব্যস্ত হয়ে যাচ্ছেন। সমস্যাটা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।

যান, অসুবিধা নেই। শুনেছি রাস্তায় রাস্তায় জ্যাম। বাজার জমজমাট। গতকাল আড়ংএর ম্যাসেজ পেলাম। জেনে রাখুন কোভিড হাসপাতালগুলো লড়াইএর শেষ সীমায় আছে। আমাদের চিকিৎসক নার্স ওয়ার্ডবয়রা নিজেদের ইনফেক্টেড হওয়া থামাতে পারছেন না। প্রতিটা হাসপাতাল রোগীর ভারের শেষ সীমায়। গতকালের নতুন ইনফেকশানের সংখ্যা দেখেছেন। আপনারাই বলেন এই সংখ্যাটা শুধু একটা ফ্র্যাকশান। এরপর আর গালিতে হবে না। লাঠি নিয়ে এসে ডাক্তার নার্স পিটিয়ে যাবেন। তবু যদি আর দশদিন পর হাসপাতালগুলো আপনাদের চিকিৎসা দেওয়ার সক্ষমতায় থাকে। সারাজীবন শুধু অন্যের দোষ ধরে গেছেন নাগরিক হিসাবে নিজের দায়িত্ব পালনে চূড়ান্ত অনাগ্রহ। বাঙ্গালী লাইনে দাঁড়ালে মনে করে ইজ্জত শেষ। ফোন পেয়ে কেউ তাঁকে স্যার স্যার করে লাইন থেকে বের করে নিয়ে বিশেষ সার্ভিস দিবে, এই এ্যাটিচুড নিয়ে চলা বাঙ্গালির আজকে সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া সারাজীবনের সবচেয়ে বড় অপমান। এই অপমানের রিপার্কাশান খুব নীরব হবে না। আমরা যারা সরকারী হাসপাতালে কাজ করি এইসব আমরা জানি।

তবু সবার মঙ্গল কামনা করি। এনেসথেশিয়া যার কাছে শিখেছি, জীবনের নানা প্রয়োজনীয় দর্শন যার কাছ থেকে নিয়েছি সেই প্রিয়জন কোভিড পজিটিভ। তিনি প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় ভাই, প্রিয় স্বজন। আল্লাহর কাছে তার জন্য প্রার্থনা করি। জানি না কখন নিজেরও এই সময় আসে। ভয় কি শুধু এই দেশে ডাক্তারদেরই!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
তিতাসে বাকপ্রতিবন্ধী বাবার বিষপান: দুই মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু
তিতাসে বাকপ্রতিবন্ধী বাবার বিষপান: দুই মেয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জাপানে মার্কিন ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, আহত ৪ সেনা
জাপানে মার্কিন ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, আহত ৪ সেনা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে অভিযানে মাদকসহ প্রাইভেটকার আটক
নীলফামারীতে অভিযানে মাদকসহ প্রাইভেটকার আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে যেভাবে গড়ে উঠেছে ডাবিং শিল্প
বাংলাদেশে যেভাবে গড়ে উঠেছে ডাবিং শিল্প

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নীলফামারীতে মাদকসহ প্রাইভেটকার জব্দ
নীলফামারীতে মাদকসহ প্রাইভেটকার জব্দ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে হোঁচট, ইতালির কোচ বরখাস্ত
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে হোঁচট, ইতালির কোচ বরখাস্ত

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় শিক্ষার্থীবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ৩৩
মালয়েশিয়ায় শিক্ষার্থীবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ৩৩

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ​১৯ বাংলাদেশি, চিকিৎসা নিলেন ১৮৮ জন

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ লাখ ৭৪ হাজার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ
চট্টগ্রাম বিভাগে ৭ লাখ ৭৪ হাজার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে শাহ আমানত বিমানবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৯ বছর বয়সে না ফেরার দেশে কোরিয়ান মডেল তারকা
২৯ বছর বয়সে না ফেরার দেশে কোরিয়ান মডেল তারকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্যাপক বিক্ষোভ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ
লস অ্যাঞ্জেলেসে ব্যাপক বিক্ষোভ, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ আটক ১
কুড়িগ্রামে ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ধর্ষণচেষ্টা ঘটনার সালিশে হামলা, ভুক্তভোগী নারীসহ আহত ২০
গোপালগঞ্জে ধর্ষণচেষ্টা ঘটনার সালিশে হামলা, ভুক্তভোগী নারীসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল, আটক ১৩
গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল, আটক ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে আর ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করেন না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে আর ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করেন না: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ার রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প
কলম্বিয়ার রাজধানীতে শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরই নির্বাচনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়: ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ডিসেম্বরই নির্বাচনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়: ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ১০৮, আহত ৩৯৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ১০৮, আহত ৩৯৩

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবেদনশীলদের জন্য আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
সংবেদনশীলদের জন্য আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক