ভারতসহ অনেক দেশেই আবারও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে করোনা। মৃত্যুর খবরও পাওয়া যাচ্ছে। প্রাণঘাতি ভাইরাসটির সংক্রমণের এমন বৃদ্ধির ফলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ইমিগ্রেশন ও স্বাস্থ্য ডেস্কে নানা উদ্যোগ নিয়েছে।
শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রকৌশলী (জনসংযোগ) মোহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল জানান, আন্তর্জাতিক আগমনী হলে ইমিগ্রেশনে প্রবেশস্থলে হেলথ স্ক্রিনিং ইকুইপমেন্ট বসানো হয়েছে।
বিমানবন্দরের মেডিক্যাল টিম কর্তৃক থার্মাল স্ক্যানারের মাধ্যমে নন টাচ পদ্ধতিতে আগত যাত্রীদের তাপমাত্রা নির্ণয় করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া বিমানবন্দরে টার্মিনালের স্পর্শকাতর পয়েন্টসমূহে সবার জন্য মাস্ক ব্যবহারের জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দরের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত মাস্ক ও গ্লোভস মজুদের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যাত্রীদের মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য রোগ প্রতিরোধ নির্দেশনা প্রচার করা হচ্ছে।
ভারতে করোনার নতুন ধরন এনবি.১.৮.১ ছড়িয়ে পড়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসে দেশে ৮৬ জন করোনা আক্রান্ত হয়। ৫ জুন মারা যান একজন।
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল