শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৮, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

বাংলাদেশ থেকে গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, ওমান—এই চারটি দেশের মধ্যে সৌদি ছাড়া অন্য তিনটি দেশে কর্মী পাঠানো সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের গত এক বছরেরও বেশি সময়ে এই বাজারগুলো চালু করা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে সৌদির শ্রমবাজারেও চলছে নানা জটিলতা। এর ফলে বিদেশে কর্মী পাঠানোর হার দিন দিন কমছে।

জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্য মতে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে বিদেশে বাংলাদেশি কর্মী গেছেন আট লাখ ১৩ হাজার ৬৪ জন, যা জনশক্তি রপ্তানি খাতে রেকর্ড করা ২০২২ ও ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের তুলনায় যথাক্রমে ৭.৫ শতাংশ ও ১৭.৮৫ শতাংশ কম। ওই দুই বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যথাক্রমে আট লাখ ৭৪ হাজার ৭৩৯ জন ও ৯ লাখ ৮৯ হাজার ৬৮৫ জন কর্মী বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন। তবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের চেয়ে চলতি বছর জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৬.৩৯ শতাংশ কর্মী বেশি গেছেন। গত বছর জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন ছয় লাখ ৯৮ হাজার ৫৫৮ জন কর্মী।

অভিবাসনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিদেশে বাংলাদেশের শ্রমবাজার ক্রমে সংকুচিত হয়ে আসছে। ভরসার বাজার হিসেবে পরিচিত সৌদি আরবেও তৈরি হচ্ছে নানা জটিলতা। অবৈধ অভিবাসন, মানবপাচার, আইন লঙ্ঘন ও দক্ষ কর্মীর অভাবে কমছে বৈদেশিক কর্মসংস্থান। আবার বিভিন্ন বিধি-নিষেধ, ভিসা বন্ধসহ নানা কারণে গত বছর পর্যন্ত বন্ধ হওয়া ৯টি শ্রমবাজারের একটিও এ পর্যন্ত চালু করা সম্ভব হয়নি।

এর ফলে প্রতিনিয়তই কমছে বিদেশে কর্মী যাওয়ার হার। এতে জনশক্তি রপ্তানি খাতে ধস নামার আশঙ্কা দেখছেন এই খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মতে, দ্রুত সময়ের মধ্যে শ্রমবাজার নিয়ে গবেষণা করে নতুন বাজার চালু এবং পুরনো বাজার খুলতে না পারলে ক্ষতির মুখে পড়বে খাতটি। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।

জনশক্তি রপ্তানি খাতের দুরবস্থার চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সির (বায়রা) সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমবাজার নিয়ে ভালো কিছু করবে।

প্রধান উপদেষ্টা নতুন শ্রমবাজার চালু এবং বন্ধ শ্রমবাজার উন্মুক্ত করার বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। কিন্তু এই জায়গাগুলোতে দৃশ্যমান কিছু হয়নি।’

তিনি আরো বলেন, ‘শ্রমবাজারকে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাতে হলে দ্রুত সময়ের মধ্যে ডেডিকেটেড লোক দিয়ে শ্রমবাজারগুলো নিয়ে গবেষণা করাতে হবে। কোথায় কোথায় নতুন বাজার খোলা যাবে এবং পুরনো বাজারগুলো কিভাবে খোলা যায়, তা নিয়ে গবেষণা জরুরি। একই সঙ্গে বন্ধ থাকা দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়িয়ে ওই দেশগুলোর শ্রমবাজার আবারও উন্মুক্ত করা প্রয়োজন। এখানে প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ জরুরি।’

ভরসার বাজার সৌদিতেও নানা জটিলতা

সৌদি আরব বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বড় এবং ভরসার শ্রমবাজার হিসেবে পরিচিত। প্রতিবছর মূল জনশক্তির ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ কর্মী সৌদি আরবে যান। চলতি বছর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যে আট লাখ ১৩ হাজার ৬৪ জন কর্মী বিদেশে গেছেন, এর মধ্যে পাঁচ লাখ ৫০ হাজার ৫৯৭ জন কর্মী গেছেন সৌদি আরবে। অর্থাৎ মূল জনশক্তির ৬৭.৭ শতাংশ কর্মী গেছেন সৌদি আরবে।

তবে সৌদি আরবে এখনো বেশিসংখ্যক কর্মী গেলেও সেখানকার বাজারেও নানা ধরনের সমস্যা তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মতে, এই বাজারে কাজ করতে গেলে কর্মীদের ‘তাকামুল’ নামে একটি সনদ নিয়ে যেতে হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তাকামুল সনদ হচ্ছে দক্ষতার পরীক্ষায় পাস করা সনদ। শুরুতে সাধারণ কর্মী কিংবা ক্লিনারদের জন্য এই পরীক্ষা বাধ্যতামূলক ছিল না। তবে বর্তমানে সব পেশার কর্মীকে এই পরীক্ষা দিতে হয়। পরীক্ষার জন্য কর্মীপ্রতি আলাদা ৫০ ডলার (বর্তমানে ছয় হাজার ১০০ টাকা) ব্যয় করতে হয়। এ ছাড়া পরীক্ষাটি দিতে কর্মীদের অ্যাপয়েন্টমেন্টসহ দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এতে নানা ধরনের ভোগান্তি সৃষ্টি হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন কর্মী ও জনশক্তি রপ্তানিকারক ব্যবসায়ীরা। তাঁদের মতে, সব ধরনের কর্মীর জন্য এই পরীক্ষা বাধ্যতামূলক না করে শুধু যাঁরা দক্ষ কর্মী রয়েছেন তাঁদের জন্য এই পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হোক। তবে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এটি পুরোপুরি সৌদি কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত; এ বিষয়ে তাঁদের করার কিছু নেই।

তাকামুল সনদের পরীক্ষা ছাড়াও দেশটিতে যাওয়ার পর আকামা, চাকরি, বেতনসহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন কর্মীরা। এতে উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটে তাঁদের।

গত বছর পর্যন্ত বন্ধ হওয়া একটি বাজারও এখনো চালু হয়নি

বিভিন্ন বিধি-নিষেধ ও দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, ওমানসহ ছোট-বড় বেশ কয়েকটি শ্রমবাজার গত সরকারের আমলেই বন্ধ হয়ে যায়। তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর এক বছরের বেশি সময় পার হলেও এখন পর্যন্ত একটি শ্রমবাজারও চালু করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মালয়েশিয়ার সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হলেও বাজার দুটি চালু করা সম্ভব হয়নি। কবে নাগাদ চালু হবে তা-ও নিশ্চিত করা যায়নি। আবার দূতাবাস না থাকায় ইউরোপের শ্রমবাজারের সমস্যাও সহজে কাটছে না বলে জানিয়েছেন অভিবাসনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

জাপান সেলেও আসেনি সক্ষমতা

আগামী পাঁচ বছরে জাপানে এক লাখ কর্মী পাঠানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই সুযোগ কাজে লাগাতে জাপান সেল গঠন করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গত ২০ আগস্ট উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ‘জাপানে বর্তমানে পাঁচ লাখের বেশি কর্মীর চাহিদা রয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে জাপান সেল গঠন করা হয়েছে। আগে তিনটি খাতে দক্ষতার পরীক্ষা থাকলেও এখন তা পাঁচটি খাতে উন্নীত করা হয়েছে। জাপানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রশিক্ষণ ও সনদ দেওয়ার জন্য পৃথক সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।’

তবে বিএমইটির তথ্য বলছে, গত ৯ মাসে মাত্র ৯৬২ জন কর্মী জাপানে গেছেন। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে জাপানে একজন কর্মীও পাঠাতে পারেনি ৬২ রিক্রুটিং এজেন্সি। এর ফলে গত ৩১ আগস্ট এই এজেন্সিগুলোর কাছে কর্মী পাঠাতে না পারার ব্যাখ্যা চেয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হাছিনা বেগম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।

মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীরা রয়েছেন ধোঁয়াশায়:

গত বছর মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা ১৭ হাজার কর্মীর মধ্যে প্রথম ধাপে প্রায় আট হাজার জনকে নিতে বাছাই করেছে দেশটি। তবে নির্ধারিত সময় চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাঁদের পাঠানো নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কারণ নিয়োগদাতা থেকে এখনো কোনো চাহিদাপত্র পাঠানো হয়নি।

মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে যোগ্য হিসেবে নির্বাচন করা সাত হাজার ৮৬৯ জনকে নির্মাণ ও পর্যটন খাতে নেওয়া হবে। তাঁরা যাবেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে।

বোয়েসেল সূত্র জানায়, কর্মীদের পাঠানোর প্রক্রিয়া তারা এরই মধ্যে শুরু করেছে। সবাইকে মোবাইল ফোনে বার্তা দেওয়া ও কল করা হয়েছে। আগ্রহীদের পাসপোর্টের কপি ও মালয়েশিয়ার নির্মাণশিল্প উন্নয়ন বোর্ডের (সিআইডিবি) নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণ করে বোয়েসেলে ই-মেইল করতে বলা হয়েছে। সিআইডিবির প্রশিক্ষণ ও সাক্ষাৎকার দেওয়ার পর মালয়েশিয়া যেতে কর্মী চূড়ান্ত করা হবে।

তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চাহিদাপত্র আনা, প্রশিক্ষণ-পরবর্তী সাক্ষাৎকার, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ফ্লাইটসহ নানা প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের
ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার
ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু

৬ মিনিট আগে | পরবাস

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা
ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি
ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি সোবহানা-জ্যোতিরা
লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি সোবহানা-জ্যোতিরা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট
বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস
চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থানচি বলিবাজারে আগুন
থানচি বলিবাজারে আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের
শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত
মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’
‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম