শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫০, রবিবার, ১৫ মে, ২০২২ আপডেট:

বগুড়ায় ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে লোকসানের মুখে বোরো চাষিরা

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে লোকসানের মুখে বোরো চাষিরা

ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাব পড়েছে বগুড়ায়। বাম্পার ফলন ঘরে তোলার কথা থাকলেও অশনির কারণে ঝড়ো বাতাস ও টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে উঠতি বোরোর ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অশনির বৃষ্টিপাতে পানিতে লুটোপুটি খাচ্ছে জমির পাকা বোরা ধান। সেইসঙ্গে ধান কাটা শ্রমিক সংকট থাকায় সময়মত ধান না কাটতে পারায় পানিতে ডুবে থাকা ধানের শীষ ক্ষেতেই পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ভালো ফলন না পাওয়ার কারণে প্রতি বিঘায় সাত হাজার থেকে নয়হাজার টাকা লোকসানের মুখে পড়েছে বোরো চাষিরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপ সহকারী কর্মকর্তা ফরিদ উদ্দিন জানান, চলতি বছরে জেলায় ১ লাখ ৮৭ হাজার ৪১৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেখানে শেষ পর্যন্ত মোট আবাদ হয়েছিল ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৫ হেক্টর জমিতে। এর বিপরীতে চাল আকারে উৎপাদন হওয়ার ৮ লাখ ৭ হাজার ৬২৩ মেট্রিকটন চাল পাওয়ার কথা। গত বছর চাষ হয়েছিল ১ লাখ ৮৮হাজার ৫১০ হেক্টর। আর চাল আকারে উৎপাদন হয়েছিল ৮ লাখ ১০ হাজার ৫৯০ মেট্রিক টন। এবছর প্রতি হেক্টরে ফলন পাওয়া যাবে ৫ থেকে ৬ টন করে। বগুড়ায় লাভজনক হওয়ায় প্রতি বছরই রেকর্ড পরিমান জমিতে বোরো চাষ হয়ে থাকে। এবারও ভালো ফলনে ভালো দামের প্রত্যাশা করছিল চাষীরা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হওয়ায় এবার জেলায় শেষ পর্যন্ত বাম্পার ফলনের আশা করা যাচ্ছে না।

বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার বোরো চাষি আবু মুসা জানান, ১০ হাজার টাকা খরচে বিঘাপ্রতি ১৮ থেকে ৩০ মন ধান পাওয়া যায়। জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ধান রোপন শেষে এপ্রিল মাসের শেষে ধান কেটে ঘরে তুলতে হয়। কিন্তু এবার ঝড়ো বাতাস ও টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে উঠতি বোরোর ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রতি বিঘায় সাত হাজার থেকে নয়হাজার টাকা লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এক বিঘা জমিতে ধান লাগানো থেকে শুরু করে কাটা-মাড়াই ও জমির মালিককে বর্গাবাবদ টাকা দেওয়া পর্যন্ত প্রায় ২২ হাজার ২০০ টাকা ব্যয় করতে হয়েছে। আর বর্গাবাবদ ৭ হাজার টাকা বাদ দিয়ে হিসেব কষলে প্রতিবিঘা জমির বিপরীতে একেকজন কৃষকের খরচের পরিমান দাঁড়ায় ১৫ হাজার ২০০ টাকা। অথচ সেই জমি থেকে অশনির বৃষ্টির কারণে সর্বোচ্চ ১৬ থেকে ১৮ মণহারে ধানের ফলন মিলছে। অশনির আগে এই জমি থেকে ২২ মন করে ধান পাওয়ার কথা ছিল। বাজারদর অনুযায়ী প্রতিমণ ভেজা ধান ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। সেই হিসাবে প্রতিবিঘা জমি থেকে নয় থেকে দশহাজার টাকার ধান বিক্রি করতে পারছেন।

শেরপুর উপজেলা কৃষি অফিস জানায়, চলতি মৌসুমে এই উপজেলায় ২০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ করা হয়। শুরু থেকে আবহাওয়া মোটামুটি অনুকূলে থাকলেও ফসল ঘরে তোলার সময় আবহাওয়া অনুকূলে নেই। অশনির কারণে প্রায় দুই সপ্তাহধরে বৃষ্টিপাত হয়েছে। বিশেষ করে অশনির প্রভাবে এই উপজেলার ওপর দিয়ে ঝড়-বৃষ্টি বয়ে গেছে। এতে করে ১ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। 
তবে বাস্তব চিত্র সম্পূর্ণ উল্টো। অশনির ওই ঝড়-বৃষ্টিতে উপজেলার সিংহভাগ জমির ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে। এমনকি ক্ষেতে জমে থাকা সেই পানিতে ধানের শীষ ডুবে পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। শ্রমিক সংকটে জমির পাকা ধান কাটতেও পারছে না।

এদিকে এসব নানা প্রতিকূলতার মাঝেও বসে নেই কৃষক। ক্ষেতের ফসল ঘরে তোলার প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেই ধান কাটা-মাড়াই শুরু করেছেন। তবে ধান কাটা শ্রমিক সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক দিয়েও মিলছে না শ্রমিক। আবার কোথাও মিললেও একদল শ্রমিক পাবার জন্য একাধিক কৃষক টানাটানি করছেন। আর এই সুযোগ নিয়ে শ্রমিকরা তাদের ইচ্ছেমাফিক মজুরি নিচ্ছেন। চুক্তি অনুযায়ী বাড়ি থেকে জমির দুরুত্ব বুঝে একবিঘা জমির ধানকাটা বাবদ ৫ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত পারিশ্রমিক গুণতে হচ্ছে। পাশাপাশি প্রত্যেককে তিনবেলা খাবার খরচ দিতে হচ্ছে।

কৃষক গোলাম রব্বানী বলেন, এমনিতেই বৈরী আবহাওয়া। তারপর শ্রমিক সংকট। সেইসঙ্গে ধানের বর্তমান বাজারদর কৃষকের কোমর ভেঙে দিচ্ছে। এই ভাঙা কোমর নিয়ে আগামি মৌসুমের ফসল কি করে চাষ করবেন -এমন ভাবনায় এখন থেকেই ভীষণভাবে শঙ্কিত তারা।

শেরপুর উপজেলার উচরং গ্রামের কৃষক আব্দুল বারিক জানান, তিনি চলতি মৌসুমে প্রায় ২০ বিঘা জমিতে বিভিন্ন জাতের বোরো ধান লাগিয়েছেন। এসব জমির ধান পেকেও গেছে। কিন্তু অব্যাহত বৃষ্টি ও ঝড়ে ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে। সেইসঙ্গে ক্ষেতের মধ্যে জমে থাকা পানিতে ভাসছে ধান। এমন অবস্থায় শ্রমিকরাও ধান কাটতে রাজী হচ্ছে না। দ্বিগুণ দাম দিয়ে দশ বিঘা জমির ধান কাটতে পারলেও বাকি জমির ধান পানির মধ্যেই ভাসছে। ধান দ্রুত কাটতে না পারলে জমিতেই পচে নষ্ট হয়ে যাবে। এছাড়া বৈরী আবহাওয়ার কারণে ক্ষেতের কেটে আনা কাঁচাভেজা ধান কাঙ্খিত দামে বিক্রিও করতে পারছেন না। প্রতিমণ ধান ৫৯০-৭০০টাকায় বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন। এতে করে তাকে লোকসান গুনতে হচ্ছে।

সাধুবাড়ী গ্রামের কৃষক আব্দুস সাত্তার বলেন, নিচু এলাকায় লাগানো প্রায় দশবিঘা জমির ধান পানিতে ডুবে রয়েছে। শ্রমিকরা কাটতেই চাচ্ছে না। এছাড়া কাটার যে মজুরি দাবি করছে, তা জমির উৎপাদিত সব বিক্রি করেও হবে না। তাই ওইসব জমির ধান কাটার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিয়েছি। পানিতে ভাসতে থাকা ধানগুলো পচে নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর জমি পরিস্কার করবেন।

বগুড়ার শেরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বৈরী আবহাওয়ার কারণে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, মৌসুমের শেষসময়ে এসে আবহাওয়া প্রতিকূল হওয়ায় যেসব জমির ধান আশিভাগ পেকে গেছে তা দ্রুত কেটে ঘরে তোলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেই নির্দেশনা অনুযায়ী কৃষকরা ধান কাটছেন। ইতিমধ্যে পঞ্চাশ থেকে ষাটভাগ জমির ধান কেটে ঘরে তুলতে সক্ষম হয়েছেন তারা। তাই চিন্তার তেমন কোনো কারণ নেই।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ দুলাল হোসেন জানান, ধান ও চালের মুল্য ভালো পাওয়ায় কৃষক ধান চাষে আগ্রহী হচ্ছে। আবহাওয়া না ভালো থাকায় কৃষকরা তাড়াতাড়ি তাদের ফলন কৃত ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত হয়েে পড়েছে। তাছাড়া বগুড়া কৃষি এলাকা। প্রতি বছরই এই বোরোর বাম্পার ফলন পাওয়া যায়।  মাঠ পর্যায়ে কৃষি কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। নির্দেশনা মোতাবেক তারা কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে পাকা ধান কাটার জন্য। এবার ঈদের আগেই ধান কাটা শুরু হয়েছে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক
জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক
টাইফয়েড প্রতিরোধে কুষ্টিয়ায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু
টাইফয়েড প্রতিরোধে কুষ্টিয়ায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু
নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু
তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি
তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত
গরু এসে পড়ে মোটরসাইকেলে, ছিটকে পড়ে বাসচাপায় কলেজশিক্ষক নিহত
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কক্সবাজারে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক
জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইফয়েড প্রতিরোধে কুষ্টিয়ায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু
টাইফয়েড প্রতিরোধে কুষ্টিয়ায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু
নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্লু অরিজিনের মহাকাশ যাত্রায় প্রথম কাজাখ নারী
ব্লু অরিজিনের মহাকাশ যাত্রায় প্রথম কাজাখ নারী

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধান উপদেষ্টার
রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধান উপদেষ্টার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামিন্স ছিটকে গেলে অ্যাশেজে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড
কামিন্স ছিটকে গেলে অ্যাশেজে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে গুণীজন সম্মাননা
কানাডার টরেন্টোতে গুণীজন সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি
তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দ্বিতীয় দিনের মতো বাস চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’
জন্মদিনে কলকাতায় অমিতাভের ‘চল্লিশা পাঠ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়
মেসির জোড়া গোলে মায়ামির বড় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির
গাজার মতো ইউক্রেন যুদ্ধও থামাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জেলেনস্কির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা
মানিকগঞ্জে টানা বৃষ্টিতে সবজির বাজারে অস্থিরতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া রুটে ৪ ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়