দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যশোরের ৬টি আসনে ২৭৫টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ বা অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলোসহ পুরো যশোর জেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাসদস্য, পুলিশ, আনসার, বিজিবি, ম্যাজিস্ট্রেট ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ১৬ হাজার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। আর ভোট কেন্দ্রে দায়িত্বরত নির্ধারিত পুলিশ সদস্যরা বডি ক্যামেরা ব্যবহার করবে।
নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত সদস্যদের ব্রিফিং শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান যশোর পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার।
শুক্রবার সকাল ৯টায় যশোর পুলিশ লাইন মাঠে এ ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় তিন ঘণ্টার ব্রিফিংয়ে সহকারী পুলিশ সুপার ও ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ পুলিশ সদস্য এবং আনসার বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন।
পুলিশ সুপার বলেন, ভোটের দিন পুরো যশোর জেলাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হবে। ভোটারদের নিরাপত্তা দিতে আড়াই হাজার পুলিশ সদস্য, ১০ হাজার আনসার সদস্য, বিজিবির সাড়ে চারশ’ সদস্যের পাশাপাশি সেনা সদস্য, ম্যাজিস্ট্রেট ও গোয়েন্দা বাহিনীর মোট ১৬ হাজার সদস্য নিয়োজিত থাকবে।
তিনি বলেন, যারা ভোট কেন্দ্র দখল, জাল ভোটপ্রদানসহ নানা অপতৎপরতার চিন্তা করছে, তাদের কোনো ছাড় দেয়া হবে না।
ব্রিফিংয়ে পিবিআই যশোরের পুলিশ সুপার রেশমা শারমিন, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আনিসুর রহমান, জেলা আনসার কমান্ডেন্ট সঞ্জয় সাহা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলা হোছাইন উপস্থিত ছিলেন।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত