শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল

বড় ঋণের সহায়তায় কমিটি গঠনের সাড়ে পাঁচ মাসেও কোনো অগ্রগতি নেই। সময় চলে যাচ্ছে যাচাই-বাছাইয়ে। এ সময় প্রায় এক হাজার ২৫০টি আবেদন জমা পড়লেও কমিটি এখন পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করেছে মাত্র ১০০টি। তবে ১০০ ফাইল যাচাই-বাছাই করলেও এখনো একটি ফাইলেরও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে পারেনি কমিটি।

ফলে বড় বড় শিল্প গ্রুপগুলো অনিচ্ছাকৃত খেলাপি হয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাঙ্ক্ষিত সহায়তা না পেয়ে আরো রুগ্ণ হয়ে পড়ছে। কোনো কোনোটি বন্ধ হয়ে বিপুলসংখ্যক কর্মীর চাকরি হারানোর ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ায় গতি হারানোর পেছনে সদ্য সাবেক কমিটির প্রধান মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, দেশের শিল্প খাত চরম সংকটের মুখে রয়েছে।

ক্ষমতার পালাবদল, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি, ঋণের উচ্চসুদ, ডলারের লাগামহীন দর, আস্থাহীনতাসহ নানান কারণে মন্দা সময় পার করছে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য শিল্প খাত। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের শর্তের খড়্গ। সংস্থাটি ছয় মাসের পরিবর্তে ঋণের কিস্তি শোধের সময়সীমা তিন মাস করায় খেলাপি ঋণ এক লাফে অনেক বেড়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তারা।

ব্যবসায় মন্দার কারণে তাঁরা ঠিকমতো কিস্তি দিতে পারছেন না। এতে তাঁদের আইনের মারপ্যাঁচে ফেলে খেলাপি হিসেবে দেখানো হচ্ছে। সময়ের আগেই খেলাপি হয়ে পড়ায় অনেকের শিল্প-কারখানা চালু রাখা, ব্যবসা চালিয়ে নেওয়া বা স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখাই কঠিন হচ্ছে। এ ঘটনা ঘটেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনেক শিল্প গ্রুপের ক্ষেত্রেও। যাদের উৎপাদন সক্ষমতা অনেক বেশি, যেখানে বিপুলসংখ্যক লোক কাজ করে এবং তারা সরকারকে মোটা অঙ্কের রাজস্ব দেয়।

এসব প্রতিষ্ঠানের অনিচ্ছাকৃত খেলাপি হয়ে পড়ায় তাদের শিল্প এগিয়ে নেওয়া এখন দুরূহ হয়ে পড়ছে।
বিষয়টি সরকারকেও ভাবিয়ে তোলে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৫০ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছে এমন বড় বড় শিল্প গ্রুপের অনিচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণের পর্যালোচনা করে তাদের বিশেষ নীতি সহায়তা দিতে একটি কমিটি করে দেয়। ওই কমিটির কাজ হলো কারা সত্যিকার অর্থে নীতি সহায়তা পাওয়ার যোগ্য—এমন ঋণগ্রহীতা চিহ্নিত করা, যাতে তাদের ঋণ সহায়তা দিলে তারা শিল্প-কারখানা স্বাভাবিক রাখতে পারবে।

কমিটি গঠনের পর তারা ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাদের আবেদন করার আহ্বান জানায়। এতে বিপুল সাড়া পড়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ হিসাবে গত সাড়ে পাঁচ মাসে আবেদন জমা পড়েছে এক হাজার ২৫৩টি। এর মানে, অন্তত সাড়ে ১২শ শিল্প প্রতিষ্ঠান অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হয়ে এখন নীতি সহায়তা চাচ্ছে। এদের মধ্য থেকে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের চিহ্নিত করে নীতি সহায়তা দেওয়া হলে এসব প্রতিষ্ঠান ঘুরে দাঁড়াতে পারবে এবং অর্থনীতির চাকা সচল থাকবে।

কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, কমিটি গঠনের সাড়ে পাঁচ মাসেও তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। তারা এ সময় ১৩টি সভায় মিলিত হলেও মাত্র ১০০টি ফাইল যাচাই-বাছাই করেছে। কিন্তু চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে পারেনি একটিরও। বলতে গেলে কাজের কাজ তেমন হয়নি।

এতে ক্ষতিগ্রস্ত অনেক গ্রুপের বন্ধের ঝুঁকি বাড়ছে। তারা নানাভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও এ ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত সমাধান পাচ্ছে না।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, কমিটি মিটিংয়ের পর মিটিং শেষে যে শ খানেক ফাইল বাছাই করেছে, সেগুলো পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কাছে। এখন ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে শর্ত পরিপালন করে চূড়ান্ত পুনর্গঠন (পুনঃতফসিল) অনুমোদন হবে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও বড় ঋণ পুনর্গঠন (পুনঃতফসিল) বাছাই কমিটির সদস্যসচিব শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, ‘এরই মধ্যে ১০০টিরও বেশি কেস আমরা বাছাই করেছি। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কাছে হস্থান্তর করেছি। এখন ব্যাংক ও গ্রাহক মিলে শর্ত পরিপালনসাপেক্ষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। আর বাকি কেসগুলো আমরা দ্রুত বাছাইপ্রক্রিয়া সম্পন্নের কাজ করছি। সার্বিক বিষয়টি মিডিয়াতে জানানো হবে।’

ঋণদাতা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো (এনবিএফআই) এসব আবেদন চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করার কথা। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন পর্যন্ত কোনো আবেদনেরই চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। কিছু ব্যাংক সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের ঋণ পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিলেও অন্য ব্যাংকগুলো ঝুলিয়ে রেখেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেসব গ্রাহকের ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে, কেবল তাঁরাই পুনর্গঠনের আবেদন করতে পারবেন। ওই সময় দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। এর তিন মাস পর গত বছরের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে তিন লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকায় ঠেকে। খেলাপি ঋণের হার দাঁড়ায় ২০.২০ শতাংশে। চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে আরো ৭৪ হাজার ৫৯১ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ বেড়েছে। গত মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে চার লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের ২৪.১৩ শতাংশই এখন খেলাপি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা অবশ্য কাজের ধীরগতির জন্য নানা যুক্তি দেখাচ্ছেন। তাঁরা জানান, গত ৩০ জানুয়ারি ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে দেওয়া চিঠিতে যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে, সেগুলো ভঙ্গ করেও অনেক গ্রাহক কমিটির কাছে আবেদন করেছেন। আবার খেলাপি নন, এমন অনেক গ্রাহকও নিজেদের ঋণ পুনর্গঠন করে মেয়াদ বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন। এ কারণে কমিটির পক্ষে আবেদন যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর সম্প্রতি বলেন, ‘হাজারের বেশি আবেদন একটি কমিটির পক্ষে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত নেওয়া খুবই কঠিন। এ জন্য কমিটির সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও ভাবা হচ্ছে। দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতের স্বার্থেই খেলাপি ঋণ কমাতে হবে। দেড় দশক ধরে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, সেগুলো এত দিন ধামাচাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল। এখন আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানের অডিট ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে সেসব ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। তবে যেসব গ্রাহক সত্যিকার অর্থেই যৌক্তিক কারণে খেলাপি হয়েছেন, আমরা তাঁদের সুযোগ দিতে চাই।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ জানিয়েছেন, নানামুখী চাপ ও ব্যাবসায়িক সংকটে বিপর্যস্ত দেশের অর্থনীতি। ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, জ্বালানি ঘাটতি, লাগামহীন মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদহার, কঠোর মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতি এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এই ছয়টি বড় ধাক্কায় ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি থেমে গেছে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য ব্যাবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের বিকল্প নেই। দেশের স্বার্থেই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ জরুরি। সেই পরিবেশ তৈরি করতে সরকারের প্রতি অনুরোধও করেছেন তিনি।

এদিকে শিল্প গ্রুপগুলোকে বিশেষ সহায়তা দিতে গঠিত কমিটির ধীরগতির পেছনে কমিটির তৎকালীন আহবায়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের তখনকার দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের নিষ্ক্রিয়তা ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। যদিও তিনি এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের রাজশাহী শাখায় বদলি হয়েছেন। এখন সেই দায়িত্ব পালন করছেন নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, যে কমিটি ক্ষতিগ্রস্তদের চিহ্নিত করবে, তার প্রধান করা হয়েছিল এমন এক ব্যক্তিকে, যিনি এরই মধ্যে রিজার্ভ চুরিতে জড়িত থাকার দায়ে দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা পেয়েছেন। কমিটির সাবেক প্রধান মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্ট করার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ইতিপূর্বে বহু অপরাধে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ রয়েছে এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।

গত বছর দায়িত্বে অবহেলা ও গাফিলতির জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তৎকালীন গভর্নরসহ ১২ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার দায় পেয়েছে তদন্তকারী সংস্থা সিআইডি। সিআইডির তদন্তে যেসব কর্মকর্তার দায় চিহ্নিত হয়েছে তাঁদের মধ্যে মেজবাউল হকও একজন।

এ ছাড়া মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিস নগদের অনুমোদন, বিনিময় অ্যাপ চালুর মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের আস্থাভাজন হওয়ার চেষ্টা ও ২০২৪ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করার অভিযোগ রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’
‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’
হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
মমতাজ-মুরাদসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৪
মমতাজ-মুরাদসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ৪
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
সর্বশেষ খবর
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ
সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন
পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ
বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন
চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক
ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৮
ভারতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৮

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আহত মসজিদের ইমাম
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আহত মসজিদের ইমাম

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবককে গুমের অভিযোগ
তালতলীতে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবককে গুমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ
পঞ্চগড়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৪২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৪২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য
নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস পরিদর্শনে প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন ইউনিট স্থানান্তরের দাবি
শেবাচিম হাসপাতালের মেডিসিন ইউনিট স্থানান্তরের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর ধামইরহাট পৌরসভার উন্নয়ন বিষয়ক সভা
নওগাঁর ধামইরহাট পৌরসভার উন্নয়ন বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নওগাঁয় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম