শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:২১, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

ফ্যাসিবাদ পতনের এক বছর পর গত ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়। এবার স্বাভাবিক কারণেই রাষ্ট্রীয় ভাবে কোন শহীদ দিবস পালিত হয়নি। সরকারের জুলাই বিপ্লবের অন্যতম চেতনা ছিলো ফ্যাসিবাদের শেকড় উপড়ে ফেলা। শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক নেতা। তার হাত দিয়েই বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী দর্শনের সূচনা হয়েছিল। এই কারণেই ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার মুখে শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন পালিত হয়নি। কিন্তু লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, এবারের ১৫ আগস্টে শোক দিবসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরা, বিশেষ করে শোবিজের তারকারা শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিনকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন রকম পোস্ট দিয়েছিলেন। আর এই সমস্ত পোস্ট গুলো সারা দেশের মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক জানিয়েছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন জয়া আহসান, শাকিব খান, কোনাল, ইরফান সাজ্জাদ, খায়রুল বাশারের মতো বড় বড় জনপ্রিয় তারকারা। এই তারকারা কেন হঠাৎ এ ধরনের পোস্ট দিলেন এবং তারা এখান থেকে কি অর্জন করতে চাইলেন? যেখানে বাংলাদেশের একনায়কতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তক হিসেবে মনে করা হয় শেখ মুজিবুর রহমানকে। জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্খা যেখানে ছিলো একটি বহুমাত্রিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা, সেখানে এই ধরনের পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য কি সেটি নিয়ে মানুষের মধ্যে নানা রকমের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এটা কি নিছক আবেগ নাকি এর পিছনে লুকিয়ে আছে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের গভীর ষড়যন্ত্র?

১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশের শোবিজ অঙ্গনের একাধিক তারকা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ‘শ্রদ্ধা’ জানিয়ে যেসব পোস্ট করেছেন, তা নিছক আবেগের বহিঃপ্রকাশ নয় বরং একটি সুপরিকল্পিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত প্রচারণার অংশ ছিলো বলে অনেকে মনে করেন। এটা ছিলো একটি পরিকল্পিত মনস্তাত্বিক প্রচারণা। আর এই প্রচারণা হয়েছে প্রথম আলোর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলমান জনঅসন্তোষ ও বিশেষ করে জুলাইয়ের আন্দোলন ও গণহত্যার ঘটনার প্রেক্ষাপট থেকে সাধারণ মানুষকে মনস্তাত্ত্বিকভাবে সরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়েছে।

লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, ১৫ আগস্ট সামাজিক মাধ্যমে শোকপ্রকাশের নামে শেখ মুজিবকে একমাত্রায় গৌরবান্বিত করার চেষ্টা চালানো হয়। যেখানে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের শাসনামলে ঘটে যাওয়া রক্ষীবাহিনীর দমন-পীড়ন, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, এবং একদলীয় শাসনের বাস্তবতা পুরোপুরি উপেক্ষিত ছিলো।

এই শোক জানানোর পাশাপাশি বলা হয়নি, আমরা মুজিবকে সম্মান করি, কিন্তু আওয়ামী লীগের স্বৈরাচার বা গণহত্যাকে সমর্থন করি না। বরং এই পোস্টগুলো ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘শুদ্ধ’ ভাবমূর্তি তৈরির জন্য ব্যবহার করা একটি প্রোপাগান্ডার অংশ।

প্রচারণার শুরু হয় ১৫ আগস্টের প্রথম প্রহরে যেখানে শোবিজ অঙ্গনের পরিচিত মুখ তারিন, তমালিকা কর্মকার, সাজু খাদেম, অরুণা বিশ্বাস এবং শামীমা তুষ্টি প্রাথমিকভাবে পোস্ট দেন। এরপর বাংলা চলচ্চিত্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় মেগাস্টার শাকিব খান।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এই পুরো প্রচারণার নেপথ্যে কাজ করেছেন একজন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক, যিনি বিনোদন জগতেও বিশেষ প্রভাবশালী। তার তত্ত্বাবধানেই ‘অরাজনৈতিক’ ভাবমূর্তির কিছু সেলিব্রেটিদের দিয়ে আওয়ামী লীগের ১৫ আগস্টকে পুঁজি করে সহানুভূতি তৈরির প্রয়াস চালানো হয়। এই সাংবাদিক প্রথম আলোতে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের আয়োজক হিসেবেও কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। তার স্ত্রী একজন গায়িকা। এই পুরস্কার প্রচারণার আরেকজন উদ্যোক্তা ছিলেন জাহের আলভী। সম্প্রতি প্রথম আলো তার উপর বিশাল প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করে দেখেছে যে সমস্ত তারকা শিল্পীরা এই ধরনের পোস্ট গুলো দিয়েছেন, তারা প্রত্যেকেই একটি বিশেষ ঘরানার লোক। আমরা সকলেই জানি যে, প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত এবং গৃহপালিত কিছু সাংস্কৃতিক কর্মী রয়েছে। বিশেষ করে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের নামে তারা শিল্পী জগতে একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছে। যে সিন্ডিকেটের কাজ হলো প্রথম প্রথম আলোর প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্য প্রকাশ করা। প্রথম আলো যেভাবে নির্দেশ দেবে, সেভাবে কাজ করা এবং প্রথম আলোর স্বার্থ সংরক্ষণ করা। এর মাধ্যমে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী একটি সাংস্কৃতিক আগ্রাসন তৈরি করেছে মিডিয়া জগতে। তারাই মেরিল-প্রথম আলো তারকা পুরস্কার পায় যারা প্রথম আলোর একান্ত অনুগত, গৃহপালিত। তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদেরকে হাজির করায় এবং এভাবে সাংস্কৃতিক জগতে একটি প্রভাব তৈরি করেছে প্রথম আলো। যে সংস্কৃতি বলয়ের প্রধান উদ্দেশ্যেই হলো বাংলাদেশী সংস্কৃতি বিরোধী অবস্থান এবং আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক রাজনীতিকে ঊর্ধ্বে তুলে রাখা। ভারতীয় সংস্কৃতিকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান। যখন ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের পতন হয়। তখন এবারের পতনে শুধু আওয়ামী লীগের পতন হয়নি, আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি অঙ্গনেও একটি বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে আসছে। কারণ চব্বিশে গণ-অভ্যুত্থানে সাংস্কৃতিক কর্মীরাও রাজপথে নেমেছিলেন। তারা স্লোগান দিয়েছেন, তারা তাদের ফেসবুক প্রোফাইল লাল করে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। সেই সময় প্রথম আলো ঘরানার শিল্পীরাও এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু তাদের এই আওয়ামী, ভারত বিরোধী এবং ফ্যাসিবাদী বিরোধী অবস্থান প্রথম আলো মেনে নিতে পারেনি। একারণেই প্রথম আলো এক বছরের মধ্যে তাদেরকে পুনঃসংগঠিত করেছে। সেক্যুলার সংস্কৃতি নামে আওয়ামী পুনর্বাসনের মিশনে ১৫ আগস্টকে তারা বেছে নেয়। যার কারণে এবারের ১৫ আগস্টে দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী, শিল্পী-সংস্কৃতিকরা প্রায় একই ধরনের ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন পোস্ট দিয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিনকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে। 

মজার ব্যাপার হলো, এই সব পোস্ট গুলো যারা দিয়েছে তারা প্রায় প্রত্যেকেই প্রথম আলোর সুবিধাভোগী এবং প্রথম আলোর কাছ থেকে কোন না কোন পুরস্কার পেয়েছে। যেমন শাকিব খান কোন সময়ই কোন রাজনৈতিক বিষয়ে কোন মতামত দেন না। যেমন গত বছর জুলাই বিপ্লবের সময়ও তার কোন ভূমিকা দেখা যায়নি। তিনি তার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। রাজনীতির বাইরে শুধু শিল্প চলচ্চিত্র নিয়ে ব্যস্ত থাকা শাকিব খান হঠাৎ করে কেন ১৫ আগস্টে পোস্ট দিলেন? একটু পিছনে ফিরে তাকালে দেখা যাবে যে এবার যখন মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ঘোষণা করে, তখন তারা শাকিব খানকে উপস্থিত করেছিলেন এবং শাকিব খানকে পুরস্কার দিয়েছিলেন। তাহলে কি শাকিব খান সেই পুরস্কারের প্রতিদান দিলেন? 

জয়া আহসান একেবারেই প্রথম আলোর ঘরের মানুষের মতো। প্রথম আলো প্রতি বছর তাকে কোন না কোনভাবে পুরস্কৃত করবেই। তিনি কাজ করুন আর না করুন। প্রথম আলোর যেকোন অনুষ্ঠানে তাকে সবসময় দেখা যায়। আর একারণেই জয়া আহসানও এবার ১৫ আগস্টে শোক জানিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। আমরা দেখেছি যে তারকাদের মধ্যে শাকিব খান, জয়া আহসান, নাজিফা তুষি, আরশ খান, ইরফান সাজ্জাদ, জাহের আলভী, নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ, মডেল পিয়া জান্নাতুল, সংগীতশিল্পী কোনাল, ব্যান্ড আর্টসেলের লিড ভোকালিস্ট লিংকন ডি কস্তা, খায়রুল বাসার সহ তারকারা পোস্ট দিয়েছেন। যাদের প্রত্যেকেই প্রথম আলোর নিয়ন্ত্রণে।

প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠাই হয়েছিল আওয়ামী সংস্কৃতি এবং আওয়ামী রাজনীতিকে সমর্থন করার জন্য। প্রথম আলো তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানা রকম ছলাকলা কৌশলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদকে লালন করেছে, ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছে। ফ্যাসিবাদের বিস্তারের জন্য যে দার্শনিক ভিত্তি দরকার, সেই দার্শনিক ভিত্তি সব সময় প্রথম আলো দিয়েছে। শুধু তাই নয়, শিল্প, সংস্কৃতি অঙ্গনে প্রথম আলো তার একটা নিজস্ব নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। যে নেটওয়ার্ক আসলে ফ্যাসিবাদকে লালন করে এবং ফ্যাসিবাদের তোষণ করে। 

আমরা যদি দেখি যে, মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার যারা পায় এবং প্রথম আলোর ঘরানায় যারা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিচরণ করে, তারা প্রত্যেকেই আওয়ামী লীগের সমর্থক, উচ্ছিষ্টভোগী অথবা আওয়ামী লীগের চিন্তাচেতনাকে ধারণ করে। একই ভাবে প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত যে সব সুশীল বুদ্ধিজীবী আছেন, তারা আওয়ামী লীগের কিছু কিছু বিষয়ে সমালোচনা করলেও শেষ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদকে লালন করেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তারা বর্তমান সরকার, বিএনপি এবং অন্যান্য আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে রাজনৈতিক দলগুলোকে সমালোচনায় বিদ্ধ করছে। অথচ গত ১৬ বছর আওয়ামী শাসনামলে তারা এসব নিয়ে কোন কথাই বলেননি। এখান থেকে বোঝা যায় যে, আওয়ামী লীগের পতনের এক বছর পর প্রথম আলো তার নেটওয়ার্ককে সক্রিয় করেছে। তারা আওয়ামী পুনর্বাসনের একটি মিশনে নেমেছে। সেই মিশনের কারণেই তারা কথায় কথায় বিএনপির বিরুদ্ধে নানারকম অভিযোগ উত্থাপন করছে। জামাত সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলো ছোট ছোট ভুল গুলো ফলাও করে প্রকাশ করছে এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে আওয়ামী লীগ তোষণ এবং আওয়ামী বন্দনা নতুন করে শুরু করেছে। এর একটি চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটলো গত ১৫ আগস্ট। যেখানে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার প্রাপ্ত প্রায় সকল শিল্পী বিবৃতি দিয়েছে। প্রথম আলোর লেখক প্রায় সকল বুদ্ধিজীবী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক জানিয়েছে। তাহলে কি প্রথম আলো ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের জন্য আবার নতুন করে তারা মাঠে নামলো? ১৫ আগস্টের পর এই প্রশ্নটি সামনে এসছে।
 

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সর্বশেষ খবর
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

এক দিনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
এক দিনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
ইলিশ শিকার ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় বৃষ্টি হতে পারে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক
গাজায় ফ্লোটিলা আটকের ঘটনায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দায় তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা
টাইগ্রেস পেসার মারুফার সুইংয়ে মুগ্ধ মালিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা
আলজেরিয়া জাতীয় দলে ডাক পেলেন জিদানের ছেলে লুকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে