শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১১:২১, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

ফ্যাসিবাদ পতনের এক বছর পর গত ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়। এবার স্বাভাবিক কারণেই রাষ্ট্রীয় ভাবে কোন শহীদ দিবস পালিত হয়নি। সরকারের জুলাই বিপ্লবের অন্যতম চেতনা ছিলো ফ্যাসিবাদের শেকড় উপড়ে ফেলা। শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক নেতা। তার হাত দিয়েই বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদী দর্শনের সূচনা হয়েছিল। এই কারণেই ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার মুখে শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন পালিত হয়নি। কিন্তু লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, এবারের ১৫ আগস্টে শোক দিবসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরা, বিশেষ করে শোবিজের তারকারা শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিনকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিভিন্ন রকম পোস্ট দিয়েছিলেন। আর এই সমস্ত পোস্ট গুলো সারা দেশের মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক জানিয়েছিলেন তাদের মধ্যে ছিলেন জয়া আহসান, শাকিব খান, কোনাল, ইরফান সাজ্জাদ, খায়রুল বাশারের মতো বড় বড় জনপ্রিয় তারকারা। এই তারকারা কেন হঠাৎ এ ধরনের পোস্ট দিলেন এবং তারা এখান থেকে কি অর্জন করতে চাইলেন? যেখানে বাংলাদেশের একনায়কতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তক হিসেবে মনে করা হয় শেখ মুজিবুর রহমানকে। জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্খা যেখানে ছিলো একটি বহুমাত্রিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা, সেখানে এই ধরনের পোস্ট দেয়ার উদ্দেশ্য কি সেটি নিয়ে মানুষের মধ্যে নানা রকমের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এটা কি নিছক আবেগ নাকি এর পিছনে লুকিয়ে আছে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের গভীর ষড়যন্ত্র?

১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বাংলাদেশের শোবিজ অঙ্গনের একাধিক তারকা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ‘শ্রদ্ধা’ জানিয়ে যেসব পোস্ট করেছেন, তা নিছক আবেগের বহিঃপ্রকাশ নয় বরং একটি সুপরিকল্পিত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত প্রচারণার অংশ ছিলো বলে অনেকে মনে করেন। এটা ছিলো একটি পরিকল্পিত মনস্তাত্বিক প্রচারণা। আর এই প্রচারণা হয়েছে প্রথম আলোর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে। এর মাধ্যমে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে চলমান জনঅসন্তোষ ও বিশেষ করে জুলাইয়ের আন্দোলন ও গণহত্যার ঘটনার প্রেক্ষাপট থেকে সাধারণ মানুষকে মনস্তাত্ত্বিকভাবে সরিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়েছে।

লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, ১৫ আগস্ট সামাজিক মাধ্যমে শোকপ্রকাশের নামে শেখ মুজিবকে একমাত্রায় গৌরবান্বিত করার চেষ্টা চালানো হয়। যেখানে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের শাসনামলে ঘটে যাওয়া রক্ষীবাহিনীর দমন-পীড়ন, ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ, এবং একদলীয় শাসনের বাস্তবতা পুরোপুরি উপেক্ষিত ছিলো।

এই শোক জানানোর পাশাপাশি বলা হয়নি, আমরা মুজিবকে সম্মান করি, কিন্তু আওয়ামী লীগের স্বৈরাচার বা গণহত্যাকে সমর্থন করি না। বরং এই পোস্টগুলো ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ‘শুদ্ধ’ ভাবমূর্তি তৈরির জন্য ব্যবহার করা একটি প্রোপাগান্ডার অংশ।

প্রচারণার শুরু হয় ১৫ আগস্টের প্রথম প্রহরে যেখানে শোবিজ অঙ্গনের পরিচিত মুখ তারিন, তমালিকা কর্মকার, সাজু খাদেম, অরুণা বিশ্বাস এবং শামীমা তুষ্টি প্রাথমিকভাবে পোস্ট দেন। এরপর বাংলা চলচ্চিত্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় মেগাস্টার শাকিব খান।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এই পুরো প্রচারণার নেপথ্যে কাজ করেছেন একজন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী ঘনিষ্ঠ সাংবাদিক, যিনি বিনোদন জগতেও বিশেষ প্রভাবশালী। তার তত্ত্বাবধানেই ‘অরাজনৈতিক’ ভাবমূর্তির কিছু সেলিব্রেটিদের দিয়ে আওয়ামী লীগের ১৫ আগস্টকে পুঁজি করে সহানুভূতি তৈরির প্রয়াস চালানো হয়। এই সাংবাদিক প্রথম আলোতে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের আয়োজক হিসেবেও কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। তার স্ত্রী একজন গায়িকা। এই পুরস্কার প্রচারণার আরেকজন উদ্যোক্তা ছিলেন জাহের আলভী। সম্প্রতি প্রথম আলো তার উপর বিশাল প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করে দেখেছে যে সমস্ত তারকা শিল্পীরা এই ধরনের পোস্ট গুলো দিয়েছেন, তারা প্রত্যেকেই একটি বিশেষ ঘরানার লোক। আমরা সকলেই জানি যে, প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত এবং গৃহপালিত কিছু সাংস্কৃতিক কর্মী রয়েছে। বিশেষ করে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের নামে তারা শিল্পী জগতে একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছে। যে সিন্ডিকেটের কাজ হলো প্রথম প্রথম আলোর প্রতি নিঃশর্ত আনুগত্য প্রকাশ করা। প্রথম আলো যেভাবে নির্দেশ দেবে, সেভাবে কাজ করা এবং প্রথম আলোর স্বার্থ সংরক্ষণ করা। এর মাধ্যমে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী একটি সাংস্কৃতিক আগ্রাসন তৈরি করেছে মিডিয়া জগতে। তারাই মেরিল-প্রথম আলো তারকা পুরস্কার পায় যারা প্রথম আলোর একান্ত অনুগত, গৃহপালিত। তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদেরকে হাজির করায় এবং এভাবে সাংস্কৃতিক জগতে একটি প্রভাব তৈরি করেছে প্রথম আলো। যে সংস্কৃতি বলয়ের প্রধান উদ্দেশ্যেই হলো বাংলাদেশী সংস্কৃতি বিরোধী অবস্থান এবং আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক রাজনীতিকে ঊর্ধ্বে তুলে রাখা। ভারতীয় সংস্কৃতিকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান। যখন ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের পতন হয়। তখন এবারের পতনে শুধু আওয়ামী লীগের পতন হয়নি, আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি অঙ্গনেও একটি বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে আসছে। কারণ চব্বিশে গণ-অভ্যুত্থানে সাংস্কৃতিক কর্মীরাও রাজপথে নেমেছিলেন। তারা স্লোগান দিয়েছেন, তারা তাদের ফেসবুক প্রোফাইল লাল করে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। সেই সময় প্রথম আলো ঘরানার শিল্পীরাও এই আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু তাদের এই আওয়ামী, ভারত বিরোধী এবং ফ্যাসিবাদী বিরোধী অবস্থান প্রথম আলো মেনে নিতে পারেনি। একারণেই প্রথম আলো এক বছরের মধ্যে তাদেরকে পুনঃসংগঠিত করেছে। সেক্যুলার সংস্কৃতি নামে আওয়ামী পুনর্বাসনের মিশনে ১৫ আগস্টকে তারা বেছে নেয়। যার কারণে এবারের ১৫ আগস্টে দেখা গেছে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবী, শিল্পী-সংস্কৃতিকরা প্রায় একই ধরনের ভাষা ব্যবহার করে বিভিন্ন পোস্ট দিয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুর দিনকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে। 

মজার ব্যাপার হলো, এই সব পোস্ট গুলো যারা দিয়েছে তারা প্রায় প্রত্যেকেই প্রথম আলোর সুবিধাভোগী এবং প্রথম আলোর কাছ থেকে কোন না কোন পুরস্কার পেয়েছে। যেমন শাকিব খান কোন সময়ই কোন রাজনৈতিক বিষয়ে কোন মতামত দেন না। যেমন গত বছর জুলাই বিপ্লবের সময়ও তার কোন ভূমিকা দেখা যায়নি। তিনি তার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। রাজনীতির বাইরে শুধু শিল্প চলচ্চিত্র নিয়ে ব্যস্ত থাকা শাকিব খান হঠাৎ করে কেন ১৫ আগস্টে পোস্ট দিলেন? একটু পিছনে ফিরে তাকালে দেখা যাবে যে এবার যখন মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ঘোষণা করে, তখন তারা শাকিব খানকে উপস্থিত করেছিলেন এবং শাকিব খানকে পুরস্কার দিয়েছিলেন। তাহলে কি শাকিব খান সেই পুরস্কারের প্রতিদান দিলেন? 

জয়া আহসান একেবারেই প্রথম আলোর ঘরের মানুষের মতো। প্রথম আলো প্রতি বছর তাকে কোন না কোনভাবে পুরস্কৃত করবেই। তিনি কাজ করুন আর না করুন। প্রথম আলোর যেকোন অনুষ্ঠানে তাকে সবসময় দেখা যায়। আর একারণেই জয়া আহসানও এবার ১৫ আগস্টে শোক জানিয়ে পোস্ট দিয়েছেন। আমরা দেখেছি যে তারকাদের মধ্যে শাকিব খান, জয়া আহসান, নাজিফা তুষি, আরশ খান, ইরফান সাজ্জাদ, জাহের আলভী, নির্মাতা ও অভিনেতা শরাফ আহমেদ, মডেল পিয়া জান্নাতুল, সংগীতশিল্পী কোনাল, ব্যান্ড আর্টসেলের লিড ভোকালিস্ট লিংকন ডি কস্তা, খায়রুল বাসার সহ তারকারা পোস্ট দিয়েছেন। যাদের প্রত্যেকেই প্রথম আলোর নিয়ন্ত্রণে।

প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠাই হয়েছিল আওয়ামী সংস্কৃতি এবং আওয়ামী রাজনীতিকে সমর্থন করার জন্য। প্রথম আলো তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানা রকম ছলাকলা কৌশলে বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদকে লালন করেছে, ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করেছে। ফ্যাসিবাদের বিস্তারের জন্য যে দার্শনিক ভিত্তি দরকার, সেই দার্শনিক ভিত্তি সব সময় প্রথম আলো দিয়েছে। শুধু তাই নয়, শিল্প, সংস্কৃতি অঙ্গনে প্রথম আলো তার একটা নিজস্ব নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে। যে নেটওয়ার্ক আসলে ফ্যাসিবাদকে লালন করে এবং ফ্যাসিবাদের তোষণ করে। 

আমরা যদি দেখি যে, মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার যারা পায় এবং প্রথম আলোর ঘরানায় যারা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিচরণ করে, তারা প্রত্যেকেই আওয়ামী লীগের সমর্থক, উচ্ছিষ্টভোগী অথবা আওয়ামী লীগের চিন্তাচেতনাকে ধারণ করে। একই ভাবে প্রথম আলো নিয়ন্ত্রিত যে সব সুশীল বুদ্ধিজীবী আছেন, তারা আওয়ামী লীগের কিছু কিছু বিষয়ে সমালোচনা করলেও শেষ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদকে লালন করেন। ৫ আগস্টের পর থেকে তারা বর্তমান সরকার, বিএনপি এবং অন্যান্য আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে রাজনৈতিক দলগুলোকে সমালোচনায় বিদ্ধ করছে। অথচ গত ১৬ বছর আওয়ামী শাসনামলে তারা এসব নিয়ে কোন কথাই বলেননি। এখান থেকে বোঝা যায় যে, আওয়ামী লীগের পতনের এক বছর পর প্রথম আলো তার নেটওয়ার্ককে সক্রিয় করেছে। তারা আওয়ামী পুনর্বাসনের একটি মিশনে নেমেছে। সেই মিশনের কারণেই তারা কথায় কথায় বিএনপির বিরুদ্ধে নানারকম অভিযোগ উত্থাপন করছে। জামাত সহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলো ছোট ছোট ভুল গুলো ফলাও করে প্রকাশ করছে এবং সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে আওয়ামী লীগ তোষণ এবং আওয়ামী বন্দনা নতুন করে শুরু করেছে। এর একটি চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটলো গত ১৫ আগস্ট। যেখানে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার প্রাপ্ত প্রায় সকল শিল্পী বিবৃতি দিয়েছে। প্রথম আলোর লেখক প্রায় সকল বুদ্ধিজীবী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শোক জানিয়েছে। তাহলে কি প্রথম আলো ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের জন্য আবার নতুন করে তারা মাঠে নামলো? ১৫ আগস্টের পর এই প্রশ্নটি সামনে এসছে।
 

এই বিভাগের আরও খবর
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইইউ প্রতিনিধি দল
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইইউ প্রতিনিধি দল
দেশে জুলাইয়ে সড়কে ঝরেছে ৪১৮ প্রাণ, শিশু ৫৩ জন
দেশে জুলাইয়ে সড়কে ঝরেছে ৪১৮ প্রাণ, শিশু ৫৩ জন
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে নিম্নচাপ, দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা
রাজধানীর দূষণ বাড়াচ্ছে সাভার-ধামরাইয়ের ইটভাটা
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৬৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৬৪ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে প্রাইভেটকার
মেহেরপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দোকানে প্রাইভেটকার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরের ছিনতাই চক্রের প্রধান বিল্লাল গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের ছিনতাই চক্রের প্রধান বিল্লাল গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইইউ প্রতিনিধি দল
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইইউ প্রতিনিধি দল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৪ মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়েটে শিক্ষার্থী হয়রানি, ১০ জনকে শোকজ
চুয়েটে শিক্ষার্থী হয়রানি, ১০ জনকে শোকজ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা
মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে জুলাইয়ে সড়কে ঝরেছে ৪১৮ প্রাণ, শিশু ৫৩ জন
দেশে জুলাইয়ে সড়কে ঝরেছে ৪১৮ প্রাণ, শিশু ৫৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে মিশর সীমান্তে আটকে আছে গাজামুখী ত্রাণবাহী ট্রাক
ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে মিশর সীমান্তে আটকে আছে গাজামুখী ত্রাণবাহী ট্রাক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হচ্ছে আজ, ব্যবহারিক শুরু কবে?
এইচএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হচ্ছে আজ, ব্যবহারিক শুরু কবে?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী 'ভাগ্নে বিল্লাল' গ্রেফতার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী 'ভাগ্নে বিল্লাল' গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেজুরের পুষ্টিগুণ
খেজুরের পুষ্টিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘লম্বা সময়ের’ জন্য মাঠের বাইরে লুকাকু
‘লম্বা সময়ের’ জন্য মাঠের বাইরে লুকাকু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাদানের সময় বাড়ল
জাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন সংগ্রহ ও জমাদানের সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকার বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি
বসুন্ধরায় শাটল গাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন
শুল্ক থেকেও বড় আতঙ্ক এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন
মনোনয়নপত্র নিল বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন
নিগার বাহিনীর প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ
বাংলাদেশ ব্যাংককে পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও
বিএনপি থেকে তিন প্রার্থী মাঠে, তৎপর অন্যরাও

নগর জীবন

বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক
বিএনপির সাত মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক

নগর জীবন

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড

শোবিজ

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা
ডিজিটাল লেনদেনে স্বাচ্ছন্দ্য এনেছে ব্র্যাক ব্যাংকের আস্থা

শিল্প বাণিজ্য

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...

শোবিজ

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা