শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৪, বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫

বিশেষ লেখা

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তিনি শুধু বাংলাদেশের নন, সারা বিশ্বের একজন রোল মডেল। জাতির প্রয়োজনে, জাতির এক মহা সংকটে তিনি দেশের হাল ধরেছিলেন। তিনি সাম্প্রতিক সময়ে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘আমি দায়িত্ব নিইনি। জনগণ আমাকে এই দায়িত্ব দিয়েছে।’ 

বাস্তবই তাই। ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের আপামর জনগণ দল-মত-নির্বিশেষে সম্মিলিতভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অভিষিক্ত করে। তাঁকে নিয়ে কোনো বিতর্ক হয়নি। তিনি স্বতঃস্ফূর্ত জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতীক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বিপুল জনসমর্থন নিয়ে আর কোনো সরকারপ্রধান দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর শুধু প্রধান উপদেষ্টাই হননি, বরং তিনি ছিলেন জাতির কাণ্ডারি। সত্যিকারের অভিভাবক। দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের ফলে বাংলাদেশ হয়েছিল পথহারা, দিগভ্রান্ত।

ফ্যাসিবাদের পতনের পর মানুষ ছিল দিশাহারা। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের লুণ্ঠনতন্ত্রের কারণে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ছিল ভঙ্গুর। কূটনৈতিক অবস্থা ছিল পরনির্ভর। কোনো ক্ষেত্রেই আমাদের কোনো সাফল্য ছিল না। এ রকম একটি ক্রান্তিকালে তিনি দেশের দায়িত্ব নেন।

ডুবন্ত জাহাজ উদ্ধার করার জন্য যেমন সাহসী নাবিকের প্রয়োজন হয়, তেমনি দিগভ্রান্ত, দিশাহারা বাংলাদেশকে উদ্ধারের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কোনো বিকল্প ছিল না। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর সারা বিশ্ব আনন্দিত হয়, স্বস্তি প্রকাশ করে। বিশ্বের ৯২টি দেশের সরকার, রাষ্ট্রপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। বাংলাদেশে ইতিহাসে আর কখনো কোনো সরকারপ্রধান দায়িত্ব গ্রহণের পর এভাবে বিশ্বের অভিনন্দন পাননি, বিশ্বের সমর্থন পাননি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলজয়ী। আর এ কারণে বিশ্বজুড়ে তাঁর রয়েছে আলাদা সুনাম ও খ্যাতি। সেই সুনাম ও খ্যাতিকে তিনি বাংলাদেশ পুনর্গঠনে কাজে লাগিয়েছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস সারা বিশ্বের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি। তাঁর জ্ঞান, দর্শন, চিন্তা-ভাবনা বিশ্বকে আলোকিত করেছে। বিশেষ করে তরুণসমাজকে আলোকিত করেছে। সেই জ্ঞান ও বিচক্ষণতা দিয়ে তিনি যেন গত এক বছর বাংলাদেশকে আলোর পথে নিয়ে যাচ্ছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সবচেয়ে বড় গুণ হলো—তিনি দায়িত্ব নেন এবং হাসিমুখে দায়িত্ব পালন করেন। কঠোর পরিশ্রম করেন। তাঁর ক্লান্তি নেই। প্রতিদানে তিনি কিছু প্রত্যাশা করেন না। আমরা দেখেছি, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করছেন। ব্যাংকিং সেক্টরে তিনি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনেছেন। বাংলাদেশে যে দুর্নীতি ও লুটপাট কায়েম হয়েছিল, সেখান থেকে দেশে একটি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। সামগ্রিকভাবে দেশকে একটি সঠিক পথে গত এক বছরে তিনি নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন। এটিই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কৃতিত্ব।

সবচেয়ে বড় কথা হলো, গত এক বছরের বেশি সময় তাঁর কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ দেখাননি। বরং তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন—রাজনীতি করার জন্য নয়, দেশের মানুষের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্যই তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আর সে কারণেই ড. ইউনূসের প্রতি জনগণের এখন আলাদা শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা সৃষ্টি হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি কেবল অর্থনীতিই পুনরুদ্ধার করেননি। রাষ্ট্রব্যবস্থায় যে পচন ধরেছিল, সেই পচন থেকে মুক্তির পথ তৈরি করেছেন। রাষ্ট্র মেরামতের সুনির্দিষ্ট রূপকল্প তৈরি করেছেন। তিনি বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করেছেন।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিত্ব। তিনি বুঝতে পেরেছেন যে যতক্ষণ পর্যন্ত রাষ্ট্রের সংস্কার না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা আবার নতুন করে কায়েম হবে। এ কারণেই রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টিকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে নিয়েছেন। রাষ্ট্র সংস্কার কার্যক্রমের মধ্যে দিয়ে তিনি নতুন একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি রচনা করেছেন, যেটি নির্বাচিত সরকার নিশ্চয়ই বাস্তবায়ন করবে।

এই সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের সুনাম বাড়িয়েছেন। জাতিসংঘে বাংলাদেশ বিশেষ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। তাঁর কারণেই জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের অফিস বাংলাদেশে বসছে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের প্রতি আকুণ্ঠ সমর্থন জানিয়েছে এবং বাংলাদেশের এই চলমান সংস্কার ও পুনর্গঠনে তাঁরা পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে নিরঙ্কুশ সমর্থন জানিয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কারণেই।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চান না। ক্ষমতার প্রতি তাঁর কোনো আগ্রহ নেই, লোভও নেই। আর এ কারণেই দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি বলেছিলেন, ‘সংস্কার ও বিচারপ্রক্রিয়া একটি নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছে দিয়ে তিনি নির্বাচন করবেন।’ ড. ইউনূস তাঁর কথা রেখেছেন। তিনি নির্বাচনের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন। গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বছর পূর্তিতেই তিনি জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছেন পরিস্থিতি যত প্রতিকূলই হোক না কেন, তিনি তাঁর কথা রাখেন। এই অঙ্গীকার পূরণের জন্যই তিনি আজকে এ রকম একটি সম্মানিত জায়গায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। বিশ্বে তিনি এ কারণেই এত সম্মানিত।

দেশে এখন নির্বাচনের আমেজ তৈরি হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনবিরোধী শক্তিও সক্রিয়। নানা রকম কারসাজি করতে চাইছে, নানা রকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাইছে এবং নানা রকম ইস্যু সামনে এনে নির্বাচনের পথকে বন্ধুর করতে চাইছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিপ্রিয়, কিন্তু দৃঢ় আদর্শবাদী ব্যক্তিত্ব। তিনি তাঁর অবস্থান থেকে পেছাবেন না যত প্রতিকূল পরিবেশই থাকুক।

আমরা জানি, নির্বাচনের জন্য আর ছয় মাসেরও কম সময় রয়েছে। এই সময়ের মধ্যে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান অত্যন্ত দুরূহ কাজ। কিন্তু ড. ইউনূস আছেন বলেই মানুষ আশান্বিত। তিনি যেমন কথা দিয়েছিলেন যে তাঁর কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই, তিনি একটি গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা বুঝিয়ে দিয়ে চলে যাবেন, লন্ডনে তিনি যেমন বলেছিলেন যে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করবেন—প্রতিটি কথা তিনি রেখেছেন। নির্বাচন কমিশনকে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। আমরা আশা করি, ড. ইউনূস যেমনটি বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সুন্দর নির্বাচন হবে আগামী নির্বাচন, সেই কথাটিও তিনি রাখবেন। এরই মধ্যে নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করেছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটানোর জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা হয়, সে জন্য সব কিছু করার কাজ শুরু করেছেন তিনি। নিশ্চয়ই ড. মুহাম্মদ ইউনূস সফল হবেন। সব প্রতিকূল পরিবেশকে জয় করে তিনি বাংলাদেশের মাটিতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারবেন।

আমরা জানি, কোনো কোনো মহল এখন নির্বাচন নিয়ে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে চাইছে। কিন্তু একটি কথা মনে রাখতে হবে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি। কাজেই সবাই আশা করে, রাজনৈতিক দলগুলো যতই নিজেদের মধ্যে বিরোধ করুক না কেন, জুলাই সনদ বা অন্যান্য ইস্যু নিয়ে যতই তাদের মধ্যে মন-কষাকষি বা বিতর্ক থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত তারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কথা শুনবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসে যেভাবে তাদের পরামর্শ দেবেন, সেভাবে তারা অবশ্যই কাজ করবে। কারণ সব রাজনৈতিক দলের একটি বিষয় স্পষ্ট যে তাদের মধ্যে রাজনৈতিক মতবিরোধ থাকতে পারে, তাদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু একটি বিষয়ে সবাই একমত, তা হলো—ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাদের সত্যিকারের অভিভাবক।

কাজেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন চেয়েছেন যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তখন শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যের পতাকাতলে আসবে এবং শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশে শান্তি স্থাপনের মিশন সম্পন্ন করবেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে, যে নির্বাচন মানুষ যুগ যুগ ধরে মনে রাখবে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই নির্বাচন নিয়ে গর্ব করবে এবং বাংলাদেশ পরিপূর্ণ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়ে জবাবদিহি, স্বচ্ছতা ও পরমতসহিষ্ণুতার এক নতুন বাংলাদেশের সূচনা করবে।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস
জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ