শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

গত এক সপ্তাহ আমরা সবাই খুব ব্যস্ত ছিলাম। আমরা বলতে আমি কিংবা আমার পরিবার নয়, পুরো দেশবাসী ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছিল। আর সেই সুযোগে সরকার বড় বড় দম ফেলার সুযোগ পেয়েছিল। আমাদের ব্যস্ততা ছিল ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ নিয়ে। যুদ্ধে ইরানের কী হবে-শিয়ারা কী মুসলমান অথবা ইমাম মাহদি-মালহামা-দাজ্জালের আগমন নিয়ে একশ্রেণির মানুষের ব্যস্ততা ছিল লক্ষ করার মতো। অন্যদিকে ইসরায়েল-ইহুদিবাদ এবং মোসাদ নিয়েও কম আলোচনা হয়নি। কারা বাংলাদেশে মোসাদের এজেন্ট অথবা আমেরিকার তাঁবেদাররা মুসলিম উম্মাহর কী কী সর্বনাশ ঘটিয়ে বাংলায় দাজ্জাল এবং সমকামিতাকে কীভাবে ঢোকাবে সেসব আলোচনার মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদে বসানোর আন্দোলন অথবা সচিবালয় কিংবা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আন্দোলন যে কীভাবে কী হয়ে গেল, তা আমরা টেরই পেলাম না।

উল্লিখিত ঘটনাপুঞ্জির মধ্যে একটি নবীন রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রীর যৌনালাপ, সাবেক সিইসি নূরুল হুদার গলায় জুতার মালা এবং গালে জুতোর চুম্বনদৃশ্য যেমন তোলপাড় সৃষ্টি করেছে, তেমনই আরেক সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের গ্রেপ্তার এবং আদালতে তার জবানবন্দি সারা দেশে নতুন ভাবাবেগ সৃষ্টি করেছে। সিইসি নূরুল হুদাকে কেন্দ্র করে যে নজিরবিহীন মব সৃষ্টি করা হয়েছিল, তা হাবিবুল আউয়ালকে যথেষ্ট বিচলিত করেছিল। শোনা যায়, তিনি নিজেই কর্তৃপক্ষকে ফোন করে তাকে গ্রেপ্তারের অনুরোধ করেছিলেন। গ্রেপ্তারের পর ডিবি অফিসে রাতযাপন এবং পরের দিন কোর্টে হাজিরা ইত্যাদি কারণে তার সবকিছু আউলাঝাউলা হয়ে গিয়েছিল। ফলে কোর্টে জবানবন্দি দিতে গিয়ে তিনি যা কিছু বলেছেন, তা যেন ভবিষ্যতে তার জন্য বর্তমান সময়ের চেয়েও মহাবিপর্যয় তৈরি করবে। দ্বিতীয়ত জেলখানা এখন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীতে ভরপুর। সেখানকার বাসিন্দারূপে তার অবস্থান সম্পর্কে তিনি হয়তো চিন্তাভাবনা করার সুযোগ পাননি। ফলে আদালতে প্রদত্ত তার জবানবন্দি এবং আবেগময় অভিব্যক্তির প্রতিক্রিয়া কর্তৃপক্ষকে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে।

ঘুষখোর কর্মকর্তাসপ্তাহের আলোচিত ঘটনাপুঞ্জির মধ্যে জাতীয় ফল মেলায় মব সৃষ্টি এবং সদলবলে ফল লুটের মতো নজিরবিহীন ঘটনা ঘটে গেছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের একটি বিস্ময়কর উক্তিও সরকারকে যথেষ্ট ভাবিয়ে তুলেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকার আলাপ-আলোচনার জন্য যেসব সংস্কার কমিশন এবং ঐকমত্য কমিশন করেছে সেখানকার নানা রাজকীয় খাওয়াদাওয়া, খোশগল্প এবং অকাজ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সালাহউদ্দিন বলেছেন, ওখানে কাজের চেয়ে খাওয়াদাওয়া ও খোশগল্পই বেশি হয়।

সরকারের কথিত সংস্কার প্রকল্প ও ঐকমত্য কমিশন নিয়ে সারা দেশে বিতর্ক তুঙ্গে। কেউই বিশ্বাস করছে না যে ভবিষ্যতে সত্যিকার অর্থে কোনো সংস্কার হবে অথবা শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক দল এবং সরকার দেশ ও জাতির স্বার্থে কোনো ঐকমত্যে পৌঁছতে পারবে। বরং বেশির ভাগ মানুষ মনে করছে, সরকার সময় নিচ্ছে, সময় পার করার চেষ্টা করছে এবং রাজনীতিকে জটিল, কুটিল ও ঘোলাটে করার জন্য সর্বোচ্চ কৌশল অবলম্বন করছে। সরকারের কর্মকাণ্ডে ধারাবাহিকতা নেই এবং সরকারকে বিশ্বাস করা যায় এমন কোনো ঘটনা আজ অবধি ঘটেনি। ফলে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে ক্ষমতার বলয়গুলো থেকে যা কিছু বলা হচ্ছে, যা কিছু করার চেষ্টা হচ্ছে অথবা যা কিছু আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে তা জনগণ বিশ্বাস করছে না। বরং অজানা আশঙ্কা ও আতঙ্কে জনজীবনের স্বাভাবিক কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

আমাদের সাম্প্রতিক অতীতের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক বিপর্যয় এবং সরকারি ব্যর্থতার জ্বলন্ত ঐতিহাসিক দলিলের নাম এক-এগারো। দুর্নীতি-অনিয়ম, মোনাফেকি, দাম্ভিকতা, জুলুম-অত্যাচার ও পাপাচারের ষোলোকলা পেকে-পচে দুর্গন্ধময় হওয়ার পর এক-এগারো অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। এক-এগারোর প্রেক্ষাপটের চেয়েও ভয়ানক প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পূর্ববর্তী সময়ে। ফলে আপনি যদি রাজনীতির সাধারণ গণিত বোঝেন, তবে নিশ্চিন্তে দুটো সমীকরণ দাঁড় করাতে পারেন। প্রথমত এক-এগারোর যে পরিণতি তার চেয়ে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব বা গণ অভ্যুত্থানের পরিণতি ভয়ানক হবে। দ্বিতীয়ত এক-এগারোর সরকার যে ভুল করেছিল, তা যদি বর্তমান সরকার করে, তবে অতীত বিপর্যয়ের চেয়েও ভয়ানক বিপর্যয় পুরো দেশকে গ্রাস করে ফেলবে।

উল্লিখিত সমীকরণের আলোকে আপনি যদি চলমান সমস্যা এবং সরকারের কার্যক্রম পর্যালোচনা করেন তবে দেখবেন যে এক-এগারোর মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকারের সদস্যদের যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, সততা বর্তমান জমানার চেয়ে অনেক ভালো ছিল। দ্বিতীয়ত সেই সময়ের সরকার বর্তমানকালের মতো সরকারি কাজকর্মের মধ্যে সংস্কারনামীয় বেহুদা কাজকর্মের সংমিশ্রণ ঘটায়নি। তখনো কিংস পার্টি গঠনের চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু সেদিন আর এদিনের পার্থক্য হলো-তখন বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে মেধাবী, যোগ্য এবং পরীক্ষিত লোকদের দিয়ে কিংস পার্টি গঠনের চেষ্টা হয়েছিল। আওয়ামী লীগের সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, তোফায়েল আহমেদ ও আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে দলের সবচেয়ে মেধাবীদের জড়ো করে সংস্কারবাদী গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল।

বিএনপির আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, সাইফুর রহমান, মেজর (অব.) হাফিজদের মতো শীর্ষনেতাদের সামনে রেখে যেভাবে প্ল্যান করা হয়েছিল, তা যেমন দেশে আলোড়ন তুলেছিল, তদ্রুপ ড. ইউনূস ও ড. ফেরদৌস আহমদ কোরেশীর মতো সর্বজনস্বীকৃত মেধাবী, শিক্ষিত ও সফলদের দিয়ে কিংস পার্টি গঠন করা হয়েছিল, যার সঙ্গে বর্তমানের কিংস পার্টিগুলোর তুলনা করলে রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যেও টিকটিকির লেজের বার্গার খাওয়ার লিপ্সায় শরীরে যে উত্তেজনা দেখা দেবে, যা নিরসনের জন্য নেতা-নেত্রীরা যৌনালাপের ভাইরাল কলঙ্কের নতুন ইতিহাস রচনা করে জাতিকে গলাধঃকরণের চেষ্টা চালাবে।

যা বলছিলাম, এক-এগারোর মেধা-মনন, চেষ্টা-তদবিরের সর্বোচ্চ সফলতার পরও তারা ব্যর্থ হয়েছিল মূলত অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা, শীর্ষ ব্যবসায়ীদের ভয়ভীতি দেখানো, অনেককে দেশত্যাগে বাধ্য করা এবং অনেককে মামলা-মোকদ্দমার জালে ফেলে অপদস্থ করার কারণে। অধিকন্তু সারা দেশে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের নামে প্রান্তিক ব্যবসায়ী, দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং খেটে খাওয়া মানুষের মনে যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল তার ফলে এক বছরের মাথায় দেশের পুরো অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ধপাস করে পড়ে যায়। ক্ষেত্রবিশেষে থেমে যায় অথবা টিপটিপ করে জ্বলতে থাকে।

তখনকার জমানায় মব ছিল না। সরকারি অফিস-আদালতে স্বাভাবিক চেইন অব কমান্ড ছিল। তিন বাহিনীর সঙ্গে পুলিশ, র‌্যাব, বিজেপির কর্মকাণ্ডের চমৎকার সমন্বয় ছিল। প্রধান উপদেষ্টা, সেনাপ্রধান, রাষ্ট্রপতি, সচিবালয় এবং দুদকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সামান্যতম দূরত্ব ছিল না। উল্টো রাজনৈতিক সরকারের আমলের চেয়ে তাদের কর্মকাণ্ডের সমন্বয় অধিকতর কার্যকর ছিল। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের সমঝোতা ছিল চমৎকার এবং দেশের আমজনতা আইন-আদালত ও বিধিব্যবস্থার প্রতি ছিল অনুগত। ফলে এক-এগারোর সময় শেখ হাসিনা এবং বেগম জিয়ার গ্রেপ্তারের পরও সামান্য অস্থিরতা লক্ষ করা যায়নি।

উল্লিখিত অবস্থার সঙ্গে যদি ২০২৫ সালের জুন মাসের বাস্তব পরিস্থিতির তুলনা করেন, তবে দেখতে পাবেন যে কোথাও চাল আছে তো চুলো নেই। ঘরের বেড়া আছে তো দরজা নেই। কিংবা অন্ধকারে বাতি জ্বালানোর জন্য তেল আছে তো হারিকেন নেই। অথবা বাতি আছে তো বিদ্যুৎ নেই। একইভাবে সরকার আছে তো আইনকানুনের বালাই নেই। ব্যাংক আছে কিন্তু ব্যবসা করার টাকা নেই। পুলিশ আছে কিন্তু মনোবল নেই। আর্মি আছে কিন্তু জনমনে স্বস্তি নেই। ফলে সারা দেশে এমন এক অদ্ভুত অবস্থা তৈরি হয়েছে, যার সম্ভাব্য পরিণতি আন্দাজ করার মতো নেতা বা নেত্রী নেই। এক-এগারোর সময় ব্যবসাবাণিজ্যের যে বেহাল ছিল, তার চেয়ে ১০ গুণ বেহালের মধ্যে পড়েছে দেশের শিল্প-বাণিজ্য। তখনকার অর্থনৈতিক সংকটকে যদি আপনি রুই-কাতলার সঙ্গে তুলনা করেন, তবে বর্তমান সংকট অবশ্যই আটলান্টিক সাগরের সবচেয়ে বড় নীল তিমির সমপর্যায়ের। এক-এগারোর সময় কেউ সমস্যায় পড়লে রাষ্ট্রের কাছে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ ছিল এবং ক্ষেত্রবিশেষে রাষ্ট্র নিজে উদ্যোগী হয়ে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশে দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পকারখানায় আগুন দিয়ে ছারখার করার পরও রাষ্ট্রের টনক নড়ছে না। শত শত বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানে মব তৈরি করে তছনছ করার পরও মব সন্ত্রাসের উল্লাসনৃত্য থামছে না। অধিকন্তু আরও নিত্যনতুন মবের জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। ফলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের এগারো মাসের মাথায় অর্থনীতির শনির দশার যে চিত্র বাংলার আকাশবাতাসে উড়ে বেড়াচ্ছে, তা পৃথিবীর সবাই দেখতে পেলেও আমাদের কলিকালের সংস্কারবাদীরা দেখছেন না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন
গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮
সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা