শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শুক্রবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৫

শেষ পর্ব

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

আজম-তমা ম্যাক্স : দুর্নীতিতে দেশের সর্বনাশ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

আজম-তমা-ম্যাক্স এই দুর্নীতির ত্রিচক্র বাংলাদেশে সরকারি ঠিকাদারিতে একচ্ছত্র রাজত্ব কায়েম করেছিল গত সাড়ে ১৫ বছর। দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রাথমিক হিসাবে, এই দুর্নীতিবাজ তিন চক্র মিলে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ লুট করেছেন। এই লুটের একটি বড় অংশই বিদেশে পাচার করা হয়েছে বলে দুর্নীতি দমন কমিশন মনে করছে। উল্লেখ্য যে, তমার কর্ণধার আতাউর রহমান ভুঁইয়া মানিক এখন পলাতক। ম্যাক্সের কর্ণধার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীরকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় গ্রেপ্তার করেছে দুদক। মির্জা আজম পালিয়ে ভারতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এই তিনজনের দেশের সম্পত্তি এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হলেও বিদেশের সম্পদের ব্যাপারে তেমন কোনো উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন এবং সিআইডির যৌথ অনুসন্ধানে এই তিনজনের বিরুদ্ধেই বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।

সিআইডির একটি সূত্র বলছে, এই তিন ব্যক্তি অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিদেশে পাচার করেছেন। তমা প্রপার্টিজের নামে বিশ্বের চারটি দেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। আতাউর রহমান ভুঁইয়া মানিক দুবাইতে দুটি ফ্ল্যাট কিনেছেন এবং একটি শপিং মলে তার একাধিক দোকানের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া দুবাইতে মানিকের নামে একটি পেট্রোল পাম্পের সন্ধানও পাওয়া গেছে। দুবাই ছাড়াও মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম স্কিমে আতাউর রহমান ভুঁইয়া মানিক তার সপরিবারে সদস্যপদ গ্রহণ করেছেন। মালয়েশিয়াতে মানিকের বিনিয়োগ রয়েছে। সিঙ্গাপুরে তমা কনস্ট্রাকশনসের নামে একটি কোম্পানি নিবন্ধন করা হয়েছে। সেই নিবন্ধিত কোম্পানিটির মাধ্যমে সিঙ্গাপুরে বিপুল পরিমাণ টাকা পাচার করেছে তমা কনস্ট্রাকশনসের কর্ণধার। এ ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও তার সম্পদ রয়েছে বলে জানা গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার সম্পদের ক্ষেত্রে মির্জা আজমের এক নিকট আত্মীয় তাকে সহযোগিতা করছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে। ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের কর্ণধার আলমগীরের বিরুদ্ধেও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি সূত্র বলছে যে, আলমগীর বিদেশে কী পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন সে ব্যাপারে এখনো তদন্ত চলছে। সিআইডির প্রাথমিক তদন্তে ম্যাক্স গ্রুপের কর্ণধার আলমগীরের বিরুদ্ধে অন্তত তিনটি দেশে অর্থ পাচারের প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে। এই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ডে। সিআইডির একটি সূত্র বলছে, তারা ধারণা করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং দুবাইতেও তাদের পাচারকৃত অর্থ রয়েছে। তবে এ সম্পর্কে আরও তথ্য সংগ্রহের জন্য কাজ করছে দুদক এবং সিআইডির যৌথ টিম। দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, তমা এবং ম্যাক্স গ্রুপ যে পরিমাণ অর্থ লুণ্ঠন করেছেন তার অবৈধ পরিমাণ সম্পদ এ দেশে নেই। অধিকাংশ সম্পত্তি তারা বিদেশে পাচার করেছেন। অনুসন্ধানে গত সাড়ে ১৫ বছরে তমা এবং ম্যাক্স বাংলাদেশে যে পরিমাণ কাজ করেছে, সেখানে তাদের নিট মুনাফা অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা। সেখানে সারা দেশে তমা-ম্যাক্সের সম্পদের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি নয়। প্রশ্ন উঠেছে, বাকি টাকা কোথায়? দুর্নীতি দমন কমিশন মনে করছে, এই টাকা তারা বিদেশে পাচার করে থাকতে পারে। এ ব্যাপারে আরও অনুসন্ধান করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে তমা এবং ম্যাক্সের লাঠিয়াল এবং রাজনৈতিক পার্টনার হিসেবে পরিচিত মির্জা আজমও তাদের মতো সুকৌশলে বিদেশে টাকা পাচার করেন বা টাকা পাচারের ক্ষেত্রে কোনো গোপনীয়তাও অনুসরণ করেননি। বরং দেশে-বিদেশে তিনি বানিয়েছেন সম্পদের পাহাড়। দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে, মির্জা আজম দেশে প্রায় হাজার কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। বিদেশিও তার সম্পদের পরিমাণ হাজার কোটি টাকার বেশি। ঢাকার ধানমন্ডি ১৫ নম্বর রোডে (পুরাতন ২৮ নম্বর) ক্ষমতার অপব্যবহার এবং প্রভাব খাটিয়ে সরকারি প্লট দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ করেছেন মির্জা আজম। তিনি পরিবারপরিজন নিয়ে বাস করতেন একই রোডের ১২ নম্বর বাড়িতে। ১৯৯৬ সালে এমপি থাকাকালে ঢাকার নিকুঞ্জ ২ নম্বর আবাসিক এলাকায় ৫ কাঠার প্লট রাজউক থেকে কিনে নিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০০৮ সালে এমপি হওয়ার পর প্রভাব খাটিয়ে প্লট পরিবর্তন করে বারিধারায় ১০ নম্বর সড়কে নতুন প্লট নিয়ে বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণ করেন। ঢাকা ছাড়াও জামালপুর শহরে পৌরসভা ভবনের পাশে আছে মির্জা আজমের স্ত্রী আলেয়া আজমের নামে বিলাসবহুল বাড়ি আলেয়া কটেজ। গত ৫ আগস্ট বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা তাতে ভাঙচুর চালায়। জামালপুর পৌরসভা এলাকার সুরপাড়া দেউরপাড় চন্দ্রায় ১০ একর জমিতে আলেয়া গার্ডেন নামে একটি রিসোর্ট রয়েছে। মেলান্দহ উপজেলার দুরমুট ইউনিয়নে তমা কংক্রিট লিমিটেডে তাঁর বড় অঙ্কের শেয়ার রয়েছে। মেলান্দহর নয়ানগর ইউনিয়নের কান্দাপাড়ার বাসিন্দা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা (বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক) মিনহাজের নামে জামালপুর শহরে এবং শহরের বাইরে বিভিন্ন স্থানে প্রায় ৩০০ একর জমি কিনেছেন তিনি। জামালপুর শহরের বকুলতলা মোড়ে ৮ শতাংশ জমির ওপর তাঁর বিলাসবহুল বাড়ি রয়েছে। জেলা শহরের মেডিকেল রোডে তিন তলা দুটি বাড়ি আছে। জেলা শহরের বজ্রাপুর এলাকায় মির্জা রাইস মিলটি পরিচালনা করেন তাঁর ভাই মির্জা কবির। মাদারগঞ্জ উপজেলা পৌর শহরের বালিজুড়ি বাজারে দুই একর জমিতে নুরুন্নাহার মার্কেট ও বকুল মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া মাদারগঞ্জ উপজেলা চত্বরে এক একর জমিতে দুটি মার্কেট, উপজেলাসংলগ্ন ২ একর জমি, মেলান্দহ উপজেলার পৌর শহরের বকুলতলার পাশে ৩০ শতাংশ জমি (কোয়েলী সিনেমা হলের জমি) রয়েছে। ময়মনসিংহের ভালুকা ডেইরি ফার্ম নামক প্রতিষ্ঠানে শেয়ার রয়েছে মির্জা আজমের। মাদারগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তাঁর নামে বিপুল পরিমাণ কৃষি জমি রয়েছে। শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে নালিতাবাড়ী ফিশারিজের মালিক মির্জা আজমের স্ত্রী আলেয়া আজম। কক্সবাজারে পাঁচ তলা সিগাল হোটেলের অন্যতম শেয়ারহোল্ডার তিনি। এই হোটেলের চেয়ারম্যান মির্জা আজমের স্ত্রী। এ ছাড়া নেত্রকোনায় শ্বশুরবাড়িতে স্ত্রীর নামে বিপুল সম্পদ করেছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেওয়া মির্জা আজমের হলফনামায় মোট সম্পদের পরিমাণ দেখানো হয়েছিল ৬৫ কোটি ৭১ লাখ ৩০ হাজার, যা বর্তমানে হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। তার আলাদিনের চেরাগের অন্যতম দৈত্য হলো দুই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তমা এবং ম্যাক্স। সবাই মনে করত তমা গ্রুপের তিনি অন্যতম অংশীদার। কিন্তু বাস্তবে তমা কনস্ট্রাকশনে তার কোনো শেয়ার নেই। তিনি সেখানে দালালি করে এবং কমিশন বাণিজ্য করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তমা এবং ম্যাক্সকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতেন। শেখ হাসিনার সরকারের ১৫ বছর কনস্ট্রাকশন সেকশনে তমা কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের অন্যতম সহায়তাকারী ছিলেন। এ ছাড়াও নিজের নামে অপি হাউজিং কোম্পানির নামে একটি কোম্পানি খুলেছিলেন। মার্কিন প্রবাসী আবু সালেহ গেন্দা নামে একজন তার নিকট আত্মীয়, তার অর্থ বিদেশে বিনিয়োগ করেছেন বলে জানা গেছে। আজমের বিদেশের সম্পদের দেখাশোনা তিনিই করেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে মির্জা আজমের অবৈধ অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে বলে দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে তথ্য এসেছে। মির্জা আজমের বিদেশেও বিপুল পরিমাণ সম্পদের প্রাথমিক সন্ধান পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গেন্দার নামে দুটি পেট্রোল পাম্প, চারটি বাড়ি রয়েছে যেটি মির্জা আজমের টাকা দিয়ে করা বলে অনেকে ধারণা করছেন। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরে মির্জা আজমের বাড়ি রয়েছে। মির্জা আজম, তার স্ত্রী এবং দুই কন্যা প্রত্যেকেই মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোমের মাধ্যমে দেশটির নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছেন। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন এবং সিআইডি বলছে তাদের যে সম্পদ রয়েছে সে সম্পদের ব্যাপারে আরও গভীরভাবে অনুসন্ধান করছে। বাস্তবে তাদের সম্পদের পরিমাণ আরও বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। খুব শিগগিরই সিআইডি বিভিন্ন দেশে তমা, ম্যাক্স এবং মির্জা আজমের সম্পদ তথ্য হালনাগাদ পাবে বলে আশা করছে। তখন জানা যাবে বাংলাদেশে ঠিকাদারিতে এই দুর্নীতিবাজ এই ত্রিচক্র কী পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম