শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

বরফের রাজ্য আলাস্কা

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বরফের রাজ্য আলাস্কা

অবশেষে আমার পক্ষে আলাস্কা ভ্রমণ সম্ভব হলো। ইতিপূর্বে আমেরিকায় এসে দুই দফা সিদ্ধান্ত নিয়েও এ বয়সে সেখানে গিয়ে সুস্থ শরীরে ফিরে আসার বিষয়ে সন্দিহান হয়ে ওঠায় সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হয়েছিল। কিন্তু এবার গ্রীষ্ম থাকায় মনে সাহস জুগিয়ে সেখানে গিয়ে কয়েকটা দিন কাটিয়ে এসেছি। আলাস্কা হলো আমেরিকার সর্ববৃহৎ রাজ্য, যার আয়তন ৬ লাখ ৬৩ হাজার ২৬৮ বর্গমাইল বা ১৭ লাখ ১৭ হাজার ৮৫৬ বর্গকিলোমিটার এবং সেখানকার বর্তমান জনসংখ্যা মাত্র ৭ লাখ ৩৬ হাজার ৮১ জন। উত্তর আমেরিকার সর্ব-উত্তরে অবস্থিত বরফের রাজ্য আলাস্কাকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলা হয়। উল্লেখ্য, রুশ সাম্রাজ্যের অংশ থেকে আমেরিকা আলাস্কা রাজ্যটি ক্রয় করে। ১৮৬৭ সালের ৩০ মার্চ মাত্র ৭২ লাখ ডলারে আলাস্কা বিক্রির প্রস্তাবে আমেরিকা রাজি হলে, ১৮ অক্টোবর ক্রয়-বিক্রয় চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে আমেরিকার কাছে রাজ্যটি হস্তান্তর করে। কথিত আছে, রাশিয়া-ইংল্যান্ড যুদ্ধ হলে আলাস্কা ব্রিটিশদের দ্বারা আক্রান্ত হবে এই ভয়ে রাশিয়া আমেরিকার কাছে এলাকাটি বিক্রি করে দিয়েছিল। কারণ সে সময় আমেরিকার সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্ক ছিল। অন্যদিকে ব্রিটেন-ফ্রান্স এবং অটোম্যানদের সঙ্গে ১৮৫৩ থেকে ১৮৫৬ পর্যন্ত সংঘটিত ক্রাইমিয়া যুদ্ধে রাশিয়ার পরাজয়ের কারণে রাশিয়ার মনে এক ধরনের ভয় ঢুকে গিয়েছিল যে, ব্রিটেন যদি আলাস্কা দখল করে নেয় তাহলে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তাদের প্রভাব এবং কর্তৃত্ব বৃদ্ধি পাবে। অতএব ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধে আলাস্কা হারানোর চেয়ে আমেরিকার কাছে রাজ্যটি বিক্রি করে দেওয়াই ভালো। তা ছাড়া রাশিয়ার মূল ভূখণ্ড থেকে আলাস্কা অনেক দূরে অবস্থিত হওয়ায় এবং সে সময় মাত্র ৪০০ জন রুশ নাগরিক সেখানে বসবাসরত থাকায় আলাস্কা সম্পর্কে রাশিয়ার আগ্রহও কম ছিল। আর এভাবেই আলাস্কা রাজ্যটি রাশিয়া বিক্রি করে দেওয়ায় উত্তর আমেরিকায় রাশিয়ার অস্তিত্ব শেষ হয় এবং সেই সঙ্গে প্রশান্ত মহাসাগরের সর্ব উত্তরে আমেরিকার প্রবেশপথ তৈরি হয়। আলাস্কা ক্রয়ের পর প্রথম দিকে আমেরিকাও সেখানে তেমন কোনো মনোযোগ দেয়নি। বরং তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম সিওয়ার্ড আলাস্কা ক্রয়ে উৎসাহ প্রকাশ করায় অনেকে সেটাকে বোকামি বলে সমালোচনা করেছিল! কিন্তু অল্প দিনেই প্রমাণিত হয় যে আলাস্কা প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ একটি এলাকা। ১৮৯৬ সালে সেখানে স্বর্ণের খনি মেলে; তা ছাড়া আলাস্কায় আমেরিকার চতুর্থ বৃহৎ তেল মজুতসহ সর্ববৃহৎ জিঙ্ক মজুতেরও সন্ধান পাওয়া যায়। ক্রয়ের পর প্রথমে আলাস্কা আমেরিকার একটি অঞ্চল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ১৯৫৯ সালে তা ৪৯তম রাজ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় অ্যাঙ্কারেজকে রাজধানী ঘোষণা করা হয়।

Activitiesআমি টেক্সাস থেকে আলাস্কার রাজধানী অ্যাঙ্কারেজে পৌঁছে একটি হোটেলে উঠেই টালকিটনা ভ্রমণের জন্য আলাস্কা রেলওয়ের ডেনালি স্টার রেল সার্ভিসের টিকিট ক্রয় করে পরদিন ভোরে সেই ট্রেনে চেপে টালকিটনা পৌঁছাই। এ ট্রেনে চলার পথের দুপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য ভোলার মতো নয়! ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য মনভোলানো প্রাকৃতিক সেসব দৃশ্য যে কোনো মানুষের মনকেই রোমাঞ্চিত করে তুলবে! এক পাশে পাহাড় অন্য পাশে নদী, লেক, সাগরের মতো বিশাল জলরাশি দেখতে দেখতে ছোট শহর টালকিটনা পৌঁছে দেখি, আগ  থেকেই সেখানে লোকে লোকারণ্য! কারণ টালকিটনা হলো বিশাল বিশাল পর্বতবেষ্টিত পার্বত্য এলাকা ডেনালির প্রবেশ-দ্বার। পাহাড় থেকে নেমে আসা ডেনালি নদীর আকর্ষণসহ পর্বতের চূড়ায় উঠে গ্লেসিয়ারে হাঁটাচলা, পাহাড়ি নদীতে র‌্যাফটিং, পাহাড়ের গ্লেসিয়ারে হাইকিং ইত্যাদির জন্য পর্যটকরা এখানে ভিড় জমান এবং এখানকার ট্যুরিস্ট অফিস থেকে টিকিট ক্রয় করে র‌্যাফটিং, হাইকিং ইত্যাদিতে বেরিয়ে পড়েন। আমার পক্ষে র‌্যাফটিং, হাইকিং করা সম্ভব নয় বিধায় আমি পাহাড়ের চূড়ায় বরফের রাজ্যে পৌঁছার জন্য ৩০০ ডলারের একটি টিকিট কেটে ছোট্ট একটি বিমানে চেপে বসি! আমাদের ৯ জন যাত্রীকে নিয়ে বিমানের পাইলট ডেনালির সুউচ্চ পাহাড়ের পার্শ্বদেশ এবং খাঁজে খাঁজে ঘুরে অত্যন্ত কাছ থেকে পাহাড়ের গায়ে জমাটবাঁধা বরফরাশি দেখানো শুরু করলে এক অকল্পনীয় এবং মোহনীয় দৃশ্যে আমরা রোমাঞ্চিত হয়ে উঠি! যেন বিমানের জানালা দিয়ে হাত বাড়ালেই পাহাড়ের গায়ের বরফ ছোঁয়া যাবে এমন একটা অনুভূতি নিয়ে আমরা এক ঘণ্টা পাহাড়ের খাঁজ এবং ওপর দিয়ে ঘুরে বেড়ালাম! এভাবে পাহাড়ের পর পাহাড়ের পার্শ্বদেশ (খাঁজ) এবং ওপরে জমাটবাঁধা বরফ দেখতে দেখতে একসময় বিমানটি একটি পাহাড়ের সমতল এলাকায় (যে এলাকাটি পূর্ব থেকেই নির্ধারণ করা ছিল) বিমানটি অবতরণ করলে আমরা  তা থেকে নেমে পড়ি। আমাদের যেহেতু আগে থেকেই বরফের ওপর দিয়ে হাঁটাচলা করার উপযোগী জুতা পরানো হয়েছিল, সুতরাং আমরা সবাই বরফের ওপর চলাফেরা শুরু করলাম। সেখানে নামার পর দেখলাম যত দূর চোখ যায় শুধু বরফ আর বরফ! এভাবে ১৫-২০ মিনিট সময় বরফের ওপর চলাফেরা, ফটো ওঠানো ইত্যাদি কাজ সম্পন্ন হলে পূনরায় আমরা বিমানে চেপে যথাস্থানে পৌঁছে এক অপার আনন্দময় অনুভূতি নিয়ে ফিরতি ট্রেনে চেপে বসি।

আলাস্কার উত্তরের অংশ ভ্রমণের পর অতঃপর দক্ষিণের অংশ অর্থাৎ সাগরের দিকটাও আমার দেখার সুযোগ হয়েছিল। কিন্তু স্থানাভাবে সেসব স্থান ভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ এখানে বর্ণনা করা সম্ভব নয়। দক্ষিণাঞ্চলের সিওয়ার্ড পর্যন্ত আলাস্কা রেলরোডের যে সার্ভিস, সেই ট্রেনের যাত্রীগণ বোটিংসহ অন্যান্য কিছু Activities সম্পন্ন করতে অ্যাঙ্কারেজ থেকে সিওয়ার্ড যাত্রা করে থাকেন। আর আমিও একদিন সেই ট্রেনের যাত্রী হিসেবে বিরল অভিজ্ঞতা এবং বিমল আনন্দ অনুভব করেছি! দক্ষিণাঞ্চলের এই রেলভ্রমণও অত্যন্ত রোমাঞ্চকর! কারণ এই অঞ্চল ভ্রমণের সময়ও ট্রেনের জানালা দিয়ে কাছ থেকে পাহাড়ের চূড়ায় এবং খাঁজে জমাটবাঁধা বরফ দেখা যায়! তা ছাড়া এ সময় আমি জঙ্গলের ভিতর হতে বের হওয়া কালো ভালুক এবং অতঃপর দুটি বাচ্চাসহ একটি ভালুক পরিবারের চলাচলের কিছু দৃশ্যও দেখতে পেয়েছিলাম!

আলাস্কা রাজ্যটি যেহেতু অনেক বড় একটি পাহাড়ি এবং সামুদ্রিক এলাকা, সুতরাং অল্প কয়েক দিনে তা ঘুরেফিরে দেখা সম্ভব নয়। যেমন সমুদ্র ভ্রমণের জন্য কমপক্ষে সাত দিনের একটি সিক্রুজ নিতে হয়, যা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি। তবু স্থলভাগের নদনদী, লেক, পাহাড়পর্বত, জঙ্গল-জলাশয় যতদূর যা দেখেছি তাতেই আমার প্রাণ জুড়িয়েছে! এ বয়সে যেহেতু গৃহত্যাগ করে টানা দীর্ঘদিন ভ্রমণে খাওয়াদাওয়া, ওষুধ সেবন ইত্যাদিতে বড়সড় একটা বিঘ্নের সৃষ্টি হয়, অতএব সমুদ্রভ্রমণ বাদ রেখে আমাকে আলাস্কার পাহাড়পর্বত, নদনদী, লেক, জঙ্গল-জলাশয় দেখেই ফিরে আসতে হয়েছে এবং আমি তাতেই সন্তুষ্ট ।

আলাস্কা ভ্রমণের বিভিন্ন স্তরে দেখতে পেলাম, সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট এই ভূখণ্ডে আজ এখনো কয়েক মাইল পরপর দুই-একটি বাড়ি, যেখানে আবার পাঁচ-সাতজনের বেশি বসতি নেই! আমাদের দেশের চেয়ে ৪ গুণ বড় এই রাজ্যে কোটি কোটি একর সমতল বসবাসযোগ্য পতিত জমি পড়ে থাকা সত্ত্বেও এখানে মনুষ্য বসতির বড়ই অভাব! অথচ এখানে মনুষ্য বসবাসের খুব একটা প্রতিকূল পরিবেশ তেমনটিও নয়। অ্যাঙ্কারেজসহ কিছু এলাকায় দিনরাতে ২২ ঘণ্টাই সূর্যালোক থাকে। যদিও শীতকালে কোনো কোনো অঞ্চল বসবাসের জন্য ভীষণ প্রতিকূল!

আলাস্কার ৭ লাখ মানুষের প্রায় ৩ লাখ শুধু রাজধানী অ্যাঙ্কারেজে বসবাস করে। বাদবাকি ৪ লাখ মানুষ সারা রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। পাহাড়পর্বত বাদ দিলেও এখানে বসবাসযোগ্য প্রচুর এলাকা বা জমি আছে, অথচ যেসব স্থানেও কোনো জনবসতি বা আবাদ নেই! এ অবস্থায় কোনো আমেরিকান যদি আলাস্কায় বসবাস করতে আগ্রহী হন বা যারা বসবাসরত আছেন আলাস্কা সরকার কর্তৃক তাদের বার্ষিক একটি নগদ অর্থ প্রদান করা হয়, বয়সভেদে যার পরিমাণ ১ থেকে ৩ হাজার ডলার পর্যন্ত।

চলাফেরার পথে আমার সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত একজন আমেরিকান ইঞ্জিনিয়ারের আলাপ-পরিচয় হলে তিনি জানালেন, নিউইয়র্ক শহরে তার বাড়ি ছিল, কিন্তু অবসরগ্রহণের পর তিনি সে বাড়ি বিক্রি করে আলাস্কার ঈগল সিটিতে এসে বসবাস করছেন। ঈগল সিটি আলাস্কার ঈগল নদীতীরের ছোট্ট একটি শহর, যেখানে মাত্র শখানেক লোকের বসবাস। অথচ এখানে সব প্রকার নাগরিক সুযোগসুবিধা বিদ্যমান, এমনকি একটিবারও আছে। নিউইয়র্ক থেকে ঈগল সিটিতে সেটেলড্ অবসরপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ভদ্রলোক আমাকে আরও জানালেন, সেখানকার শান্তস্নিগ্ধ আবহাওয়ায় তিনি তার স্ত্রী, কন্যা এবং তিনজন নাতিনাতনি নিয়ে অনেক সুখে আছেন।

আলাস্কার প্রাকৃতিক সম্পদের কথা বলতে গেলে সেখানকার অফুরন্ত বনজ সম্পদ, সোনার খনি, তেলের খনি, জিঙ্কের মজুত ইত্যাদি সম্পদের কথা বলতে হয়! তা ছাড়া এখানকার সামুদ্রিক সম্পদের পরিসংখ্যান আরও বিস্ময়কর! সারা আমেরিকার চাহিদার অর্ধেক মৎস্যসম্পদের জোগানদাতা হচ্ছে আলাস্কা! সবশেষে বলতে চাই, আমেরিকার মতো বিশাল একটি দেশ, যে দেশে আলাস্কার মতো জনবিরল রাজ্য আছে, সারা পৃথিবীর ৮০০ কোটি মানুষ ঢুকিয়ে দিলেও যে দেশে বাংলাদেশের মতো জনঘনত্বের সৃষ্টি হবে না, সেই দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ইমিগ্রেশন আইনের কঠোরতা প্রয়োগের নামে যা করছেন তা কতটা মানানসই বা যুক্তিসংগত আশা করি সে বিষয়টিও আমেরিকার আইনপ্রণেতারা বিবেচনা করে দেখবেন!

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
সর্বশেষ খবর
ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন
ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’
দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩
শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া
‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ
রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ
শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি
ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের
চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের
বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু
বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টা, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন