শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

বরফের রাজ্য আলাস্কা

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বরফের রাজ্য আলাস্কা

অবশেষে আমার পক্ষে আলাস্কা ভ্রমণ সম্ভব হলো। ইতিপূর্বে আমেরিকায় এসে দুই দফা সিদ্ধান্ত নিয়েও এ বয়সে সেখানে গিয়ে সুস্থ শরীরে ফিরে আসার বিষয়ে সন্দিহান হয়ে ওঠায় সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হয়েছিল। কিন্তু এবার গ্রীষ্ম থাকায় মনে সাহস জুগিয়ে সেখানে গিয়ে কয়েকটা দিন কাটিয়ে এসেছি। আলাস্কা হলো আমেরিকার সর্ববৃহৎ রাজ্য, যার আয়তন ৬ লাখ ৬৩ হাজার ২৬৮ বর্গমাইল বা ১৭ লাখ ১৭ হাজার ৮৫৬ বর্গকিলোমিটার এবং সেখানকার বর্তমান জনসংখ্যা মাত্র ৭ লাখ ৩৬ হাজার ৮১ জন। উত্তর আমেরিকার সর্ব-উত্তরে অবস্থিত বরফের রাজ্য আলাস্কাকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলা হয়। উল্লেখ্য, রুশ সাম্রাজ্যের অংশ থেকে আমেরিকা আলাস্কা রাজ্যটি ক্রয় করে। ১৮৬৭ সালের ৩০ মার্চ মাত্র ৭২ লাখ ডলারে আলাস্কা বিক্রির প্রস্তাবে আমেরিকা রাজি হলে, ১৮ অক্টোবর ক্রয়-বিক্রয় চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে আমেরিকার কাছে রাজ্যটি হস্তান্তর করে। কথিত আছে, রাশিয়া-ইংল্যান্ড যুদ্ধ হলে আলাস্কা ব্রিটিশদের দ্বারা আক্রান্ত হবে এই ভয়ে রাশিয়া আমেরিকার কাছে এলাকাটি বিক্রি করে দিয়েছিল। কারণ সে সময় আমেরিকার সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্ক ছিল। অন্যদিকে ব্রিটেন-ফ্রান্স এবং অটোম্যানদের সঙ্গে ১৮৫৩ থেকে ১৮৫৬ পর্যন্ত সংঘটিত ক্রাইমিয়া যুদ্ধে রাশিয়ার পরাজয়ের কারণে রাশিয়ার মনে এক ধরনের ভয় ঢুকে গিয়েছিল যে, ব্রিটেন যদি আলাস্কা দখল করে নেয় তাহলে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তাদের প্রভাব এবং কর্তৃত্ব বৃদ্ধি পাবে। অতএব ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধে আলাস্কা হারানোর চেয়ে আমেরিকার কাছে রাজ্যটি বিক্রি করে দেওয়াই ভালো। তা ছাড়া রাশিয়ার মূল ভূখণ্ড থেকে আলাস্কা অনেক দূরে অবস্থিত হওয়ায় এবং সে সময় মাত্র ৪০০ জন রুশ নাগরিক সেখানে বসবাসরত থাকায় আলাস্কা সম্পর্কে রাশিয়ার আগ্রহও কম ছিল। আর এভাবেই আলাস্কা রাজ্যটি রাশিয়া বিক্রি করে দেওয়ায় উত্তর আমেরিকায় রাশিয়ার অস্তিত্ব শেষ হয় এবং সেই সঙ্গে প্রশান্ত মহাসাগরের সর্ব উত্তরে আমেরিকার প্রবেশপথ তৈরি হয়। আলাস্কা ক্রয়ের পর প্রথম দিকে আমেরিকাও সেখানে তেমন কোনো মনোযোগ দেয়নি। বরং তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম সিওয়ার্ড আলাস্কা ক্রয়ে উৎসাহ প্রকাশ করায় অনেকে সেটাকে বোকামি বলে সমালোচনা করেছিল! কিন্তু অল্প দিনেই প্রমাণিত হয় যে আলাস্কা প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ একটি এলাকা। ১৮৯৬ সালে সেখানে স্বর্ণের খনি মেলে; তা ছাড়া আলাস্কায় আমেরিকার চতুর্থ বৃহৎ তেল মজুতসহ সর্ববৃহৎ জিঙ্ক মজুতেরও সন্ধান পাওয়া যায়। ক্রয়ের পর প্রথমে আলাস্কা আমেরিকার একটি অঞ্চল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ১৯৫৯ সালে তা ৪৯তম রাজ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় অ্যাঙ্কারেজকে রাজধানী ঘোষণা করা হয়।

Activitiesআমি টেক্সাস থেকে আলাস্কার রাজধানী অ্যাঙ্কারেজে পৌঁছে একটি হোটেলে উঠেই টালকিটনা ভ্রমণের জন্য আলাস্কা রেলওয়ের ডেনালি স্টার রেল সার্ভিসের টিকিট ক্রয় করে পরদিন ভোরে সেই ট্রেনে চেপে টালকিটনা পৌঁছাই। এ ট্রেনে চলার পথের দুপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য ভোলার মতো নয়! ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য মনভোলানো প্রাকৃতিক সেসব দৃশ্য যে কোনো মানুষের মনকেই রোমাঞ্চিত করে তুলবে! এক পাশে পাহাড় অন্য পাশে নদী, লেক, সাগরের মতো বিশাল জলরাশি দেখতে দেখতে ছোট শহর টালকিটনা পৌঁছে দেখি, আগ  থেকেই সেখানে লোকে লোকারণ্য! কারণ টালকিটনা হলো বিশাল বিশাল পর্বতবেষ্টিত পার্বত্য এলাকা ডেনালির প্রবেশ-দ্বার। পাহাড় থেকে নেমে আসা ডেনালি নদীর আকর্ষণসহ পর্বতের চূড়ায় উঠে গ্লেসিয়ারে হাঁটাচলা, পাহাড়ি নদীতে র‌্যাফটিং, পাহাড়ের গ্লেসিয়ারে হাইকিং ইত্যাদির জন্য পর্যটকরা এখানে ভিড় জমান এবং এখানকার ট্যুরিস্ট অফিস থেকে টিকিট ক্রয় করে র‌্যাফটিং, হাইকিং ইত্যাদিতে বেরিয়ে পড়েন। আমার পক্ষে র‌্যাফটিং, হাইকিং করা সম্ভব নয় বিধায় আমি পাহাড়ের চূড়ায় বরফের রাজ্যে পৌঁছার জন্য ৩০০ ডলারের একটি টিকিট কেটে ছোট্ট একটি বিমানে চেপে বসি! আমাদের ৯ জন যাত্রীকে নিয়ে বিমানের পাইলট ডেনালির সুউচ্চ পাহাড়ের পার্শ্বদেশ এবং খাঁজে খাঁজে ঘুরে অত্যন্ত কাছ থেকে পাহাড়ের গায়ে জমাটবাঁধা বরফরাশি দেখানো শুরু করলে এক অকল্পনীয় এবং মোহনীয় দৃশ্যে আমরা রোমাঞ্চিত হয়ে উঠি! যেন বিমানের জানালা দিয়ে হাত বাড়ালেই পাহাড়ের গায়ের বরফ ছোঁয়া যাবে এমন একটা অনুভূতি নিয়ে আমরা এক ঘণ্টা পাহাড়ের খাঁজ এবং ওপর দিয়ে ঘুরে বেড়ালাম! এভাবে পাহাড়ের পর পাহাড়ের পার্শ্বদেশ (খাঁজ) এবং ওপরে জমাটবাঁধা বরফ দেখতে দেখতে একসময় বিমানটি একটি পাহাড়ের সমতল এলাকায় (যে এলাকাটি পূর্ব থেকেই নির্ধারণ করা ছিল) বিমানটি অবতরণ করলে আমরা  তা থেকে নেমে পড়ি। আমাদের যেহেতু আগে থেকেই বরফের ওপর দিয়ে হাঁটাচলা করার উপযোগী জুতা পরানো হয়েছিল, সুতরাং আমরা সবাই বরফের ওপর চলাফেরা শুরু করলাম। সেখানে নামার পর দেখলাম যত দূর চোখ যায় শুধু বরফ আর বরফ! এভাবে ১৫-২০ মিনিট সময় বরফের ওপর চলাফেরা, ফটো ওঠানো ইত্যাদি কাজ সম্পন্ন হলে পূনরায় আমরা বিমানে চেপে যথাস্থানে পৌঁছে এক অপার আনন্দময় অনুভূতি নিয়ে ফিরতি ট্রেনে চেপে বসি।

আলাস্কার উত্তরের অংশ ভ্রমণের পর অতঃপর দক্ষিণের অংশ অর্থাৎ সাগরের দিকটাও আমার দেখার সুযোগ হয়েছিল। কিন্তু স্থানাভাবে সেসব স্থান ভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ এখানে বর্ণনা করা সম্ভব নয়। দক্ষিণাঞ্চলের সিওয়ার্ড পর্যন্ত আলাস্কা রেলরোডের যে সার্ভিস, সেই ট্রেনের যাত্রীগণ বোটিংসহ অন্যান্য কিছু Activities সম্পন্ন করতে অ্যাঙ্কারেজ থেকে সিওয়ার্ড যাত্রা করে থাকেন। আর আমিও একদিন সেই ট্রেনের যাত্রী হিসেবে বিরল অভিজ্ঞতা এবং বিমল আনন্দ অনুভব করেছি! দক্ষিণাঞ্চলের এই রেলভ্রমণও অত্যন্ত রোমাঞ্চকর! কারণ এই অঞ্চল ভ্রমণের সময়ও ট্রেনের জানালা দিয়ে কাছ থেকে পাহাড়ের চূড়ায় এবং খাঁজে জমাটবাঁধা বরফ দেখা যায়! তা ছাড়া এ সময় আমি জঙ্গলের ভিতর হতে বের হওয়া কালো ভালুক এবং অতঃপর দুটি বাচ্চাসহ একটি ভালুক পরিবারের চলাচলের কিছু দৃশ্যও দেখতে পেয়েছিলাম!

আলাস্কা রাজ্যটি যেহেতু অনেক বড় একটি পাহাড়ি এবং সামুদ্রিক এলাকা, সুতরাং অল্প কয়েক দিনে তা ঘুরেফিরে দেখা সম্ভব নয়। যেমন সমুদ্র ভ্রমণের জন্য কমপক্ষে সাত দিনের একটি সিক্রুজ নিতে হয়, যা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি। তবু স্থলভাগের নদনদী, লেক, পাহাড়পর্বত, জঙ্গল-জলাশয় যতদূর যা দেখেছি তাতেই আমার প্রাণ জুড়িয়েছে! এ বয়সে যেহেতু গৃহত্যাগ করে টানা দীর্ঘদিন ভ্রমণে খাওয়াদাওয়া, ওষুধ সেবন ইত্যাদিতে বড়সড় একটা বিঘ্নের সৃষ্টি হয়, অতএব সমুদ্রভ্রমণ বাদ রেখে আমাকে আলাস্কার পাহাড়পর্বত, নদনদী, লেক, জঙ্গল-জলাশয় দেখেই ফিরে আসতে হয়েছে এবং আমি তাতেই সন্তুষ্ট ।

আলাস্কা ভ্রমণের বিভিন্ন স্তরে দেখতে পেলাম, সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট এই ভূখণ্ডে আজ এখনো কয়েক মাইল পরপর দুই-একটি বাড়ি, যেখানে আবার পাঁচ-সাতজনের বেশি বসতি নেই! আমাদের দেশের চেয়ে ৪ গুণ বড় এই রাজ্যে কোটি কোটি একর সমতল বসবাসযোগ্য পতিত জমি পড়ে থাকা সত্ত্বেও এখানে মনুষ্য বসতির বড়ই অভাব! অথচ এখানে মনুষ্য বসবাসের খুব একটা প্রতিকূল পরিবেশ তেমনটিও নয়। অ্যাঙ্কারেজসহ কিছু এলাকায় দিনরাতে ২২ ঘণ্টাই সূর্যালোক থাকে। যদিও শীতকালে কোনো কোনো অঞ্চল বসবাসের জন্য ভীষণ প্রতিকূল!

আলাস্কার ৭ লাখ মানুষের প্রায় ৩ লাখ শুধু রাজধানী অ্যাঙ্কারেজে বসবাস করে। বাদবাকি ৪ লাখ মানুষ সারা রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। পাহাড়পর্বত বাদ দিলেও এখানে বসবাসযোগ্য প্রচুর এলাকা বা জমি আছে, অথচ যেসব স্থানেও কোনো জনবসতি বা আবাদ নেই! এ অবস্থায় কোনো আমেরিকান যদি আলাস্কায় বসবাস করতে আগ্রহী হন বা যারা বসবাসরত আছেন আলাস্কা সরকার কর্তৃক তাদের বার্ষিক একটি নগদ অর্থ প্রদান করা হয়, বয়সভেদে যার পরিমাণ ১ থেকে ৩ হাজার ডলার পর্যন্ত।

চলাফেরার পথে আমার সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত একজন আমেরিকান ইঞ্জিনিয়ারের আলাপ-পরিচয় হলে তিনি জানালেন, নিউইয়র্ক শহরে তার বাড়ি ছিল, কিন্তু অবসরগ্রহণের পর তিনি সে বাড়ি বিক্রি করে আলাস্কার ঈগল সিটিতে এসে বসবাস করছেন। ঈগল সিটি আলাস্কার ঈগল নদীতীরের ছোট্ট একটি শহর, যেখানে মাত্র শখানেক লোকের বসবাস। অথচ এখানে সব প্রকার নাগরিক সুযোগসুবিধা বিদ্যমান, এমনকি একটিবারও আছে। নিউইয়র্ক থেকে ঈগল সিটিতে সেটেলড্ অবসরপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ভদ্রলোক আমাকে আরও জানালেন, সেখানকার শান্তস্নিগ্ধ আবহাওয়ায় তিনি তার স্ত্রী, কন্যা এবং তিনজন নাতিনাতনি নিয়ে অনেক সুখে আছেন।

আলাস্কার প্রাকৃতিক সম্পদের কথা বলতে গেলে সেখানকার অফুরন্ত বনজ সম্পদ, সোনার খনি, তেলের খনি, জিঙ্কের মজুত ইত্যাদি সম্পদের কথা বলতে হয়! তা ছাড়া এখানকার সামুদ্রিক সম্পদের পরিসংখ্যান আরও বিস্ময়কর! সারা আমেরিকার চাহিদার অর্ধেক মৎস্যসম্পদের জোগানদাতা হচ্ছে আলাস্কা! সবশেষে বলতে চাই, আমেরিকার মতো বিশাল একটি দেশ, যে দেশে আলাস্কার মতো জনবিরল রাজ্য আছে, সারা পৃথিবীর ৮০০ কোটি মানুষ ঢুকিয়ে দিলেও যে দেশে বাংলাদেশের মতো জনঘনত্বের সৃষ্টি হবে না, সেই দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ইমিগ্রেশন আইনের কঠোরতা প্রয়োগের নামে যা করছেন তা কতটা মানানসই বা যুক্তিসংগত আশা করি সে বিষয়টিও আমেরিকার আইনপ্রণেতারা বিবেচনা করে দেখবেন!

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
বাজারদর
বাজারদর
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
যন্ত্রের শক্তিতে কৃষির রূপান্তর
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ভাষাই জাতির আত্মপরিচয়ের প্রধান উপাদান
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানের দাবি
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম