শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

প্রফেসর ড. মো. আবদুল জলিল
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমরা অনেক তরুণকে দেখি, যারা সমাজের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী, ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপসহীন। তারা শোষণহীন সমাজের স্বপ্ন দেখে, সমাজতন্ত্রের দর্শনে বিশ্বাস করে, ধর্মীয় ন্যায়ের কথা বলে, আর্থসামাজিক সুষম বণ্টনের পক্ষে কথা বলে। এই তরুণদের বক্তৃতায়, পোস্টারে, প্রবন্ধে, আন্দোলনে আমরা আশাবাদী হই- ভাবতে থাকি, ভবিষ্যতে সমাজকে তারা বদলে দেবে।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই একই তরুণ যখন চাকরিতে অথবা রাজনীতিতে প্রবেশ করে, বিশেষ করে পদমর্যাদা পেলে তখন তাদের অধিকাংশ নিজেরাই হয়ে ওঠে সেই অন্যায়ের প্রতিনিধি। যারা অন্যায়ের  বিরুদ্ধে একসময় কথা বলেছিল তারাই দুর্নীতির অংশ হয়ে ওঠে, ঘুষের লেনদেনকে প্রশ্রয় দেয়, ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। শুধু তা-ই নয়, নিজের সুবিধার জন্য অন্যায়কে জায়েজ করে এবং ধীরে ধীরে নৈতিকতা ও আদর্শ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্যুত হয়।

এই মনস্তাত্ত্বিক বিপর্যয়ের কারণ কী?

তরুণদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে আদর্শ, নৈতিকতা আর প্রতিবাদের বার্তা বহন করে, কর্মজীবনে প্রবেশের পর তাদের আচরণে ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা যায়। প্রশ্ন উঠছে, এই মনস্তাত্ত্বিক বিপর্যয় কেন ঘটে? একজন আদর্শবান তরুণ কিছু বছরের ব্যবধানে কীভাবে এমন দুর্নীতিপরায়ণ মানসিকতায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে? এই পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে বহুস্তরবিশিষ্ট অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রভাব, যেগুলো ব্যক্তির চেতনা জগতে গভীর শিকড় বিস্তার করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকটি মূল কারণ আলোচনার দাবি রাখে।

পচন ধরা সিস্টেমের কাছে আত্মসমর্পণ : বাংলাদেশের অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এমন এক ‘দুর্নীতিবান্ধব’ ব্যবস্থায় পরিচালিত হয়, যেখানে সততা একটি ব্যতিক্রমী গুণ বলে বিবেচিত হয়। নতুন একজন তরুণ কর্মকর্তা যখন একটি অফিসে যোগ দেন, প্রথমেই তিনি দেখেন প্রায় সবাই নিয়ম ভাঙছে, কমিশন নিচ্ছে, ঘুষ দিচ্ছে-নিচ্ছে, কোনো কাজ নৈতিকতার ভিত্তিতে হচ্ছে না। প্রথমে তিনি হয়তো প্রতিবাদ করেন, মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়-একাকিত্ব বাড়ে, সহকর্মীদের কটূক্তি সহ্য করতে হয়। ধীরে ধীরে মানসিক ক্লান্তি ও একঘরে হয়ে যাওয়ার ভয়ে তিনি নিজেই ‘সিস্টেম’-এর সঙ্গে মানিয়ে নেন। একপ্রকার ‘নৈতিক আত্মসমর্পণ’, যেখানে ব্যক্তি নিজের চেতনার সঙ্গে আপস করে। এ পরিস্থিতিকে অনেক সমাজবিজ্ঞানী বলেন ‘সিস্টেমেটিক পলিউশন’, যেখানে ব্যক্তি নয়, বরং পুরো কাঠামোই অন্যায়কে স্বাভাবিক বানিয়ে তোলে। ভালো থাকাটাই যখন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, তখন অনেকেই ‘ভালো’ থাকার চেষ্টাটাই বাদ দেয়।

বঞ্চনার ক্ষোভ, লোভের বিস্তার : শৈশব বা কৈশোরে দারিদ্র্য, উপেক্ষা অথবা অপূর্ণতা যারা অনুভব করে, তাদের এক শ্রেণি মনে করে, ‘টাকাই সম্মান, টাকাই মুক্তি।’ এ বঞ্চনা থেকে জন্ম নেয় প্রতিরোধমূলক প্রতিশোধপরায়ণতা, যার মূলমন্ত্র ‘জীবনে যা পাইনি, তা এখন যে কোনো মূল্যে অর্জন করতে হবে।’ এমন মানুষের কাছে টাকা কোনো উপকরণ নয়, বরং হয়ে ওঠে জীবনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য। তারা সৎ বা অসৎ পন্থা নিয়ে মাথা ঘামায় না, শুধু ভাবে, কে কত কম সময়ে কত বেশি অর্থ কামাতে পারছে। এ অর্থলোভ একসময় নৈতিকতা পুরোপুরি বিলুপ্ত করে দেয়।

পরিবার ও নিকটজনের প্ররোচনা : কোনো কোনো পরিবার-পরিমণ্ডলেই দুর্নীতিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হয়। ‘সরকারি চাকরি পেয়েছ, এখন কিছু করো’, ‘অমুকের ছেলেও তো প্রাইভেট কার কিনেছে’, এমন খোঁচা-ভরা কথা তরুণের মনে চাপ তৈরি করে। অনেকে স্ত্রী বা শ্বশুরবাড়ির অতিরিক্ত প্রত্যাশার শিকার হয়। এ পারিবারিক সংস্কৃতি আসলে দুর্নীতিকে এক ধরনের সামাজিক স্বীকৃতি দেয়। ফলে একজন তরুণ কর্মকর্তা যখন কোনো অবৈধ আয়ে লিপ্ত হয়, তখন সেটি কেবল তার ব্যক্তিগত দুর্বলতা নয়, বরং পারিবারিক ও সাংস্কৃতিক চাপে গঠিত এক জটিল সামাজিক মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ।

ঘুষখোর কর্মকর্তাসফলতার বিকৃত সংজ্ঞা এবং সামাজিক প্রতিযোগিতা : আজকের সমাজে ‘সফল’ হওয়া মানে হলো বেশি উপার্জন, বিদেশ ভ্রমণ, বড় ফ্ল্যাট, দামি গাড়ি। এ সামাজিক মানদণ্ড একটি বিপজ্জনক প্রতিযোগিতা তৈরি করেছে- যেখানে কেউ যদি নীতিগত কারণে পিছিয়ে থাকে, তাকে ব্যর্থ হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। সততা, আত্মত্যাগ, সেবাবোধ, মানবিকতা- এই গুণগুলো আজ অনেকের কাছে ‘ভদ্রলোকের বিলাসিতা’। এর পরিবর্তে দ্রুত অর্জন, ফাস্ট লাইফস্টাইল এবং অহমিকাপূর্ণ প্রতিপত্তিকেই সমাজ সফলতা হিসেবে গ্রহণ করেছে। এ চেতনাই তরুণদের মনে গেঁথে দেয় যে, ‘টাকাই এখন সব, আর সেটি কোন পথে আসছে, তা বড় কথা নয়।’ ফলাফল- নৈতিকতা পরিত্যক্ত হয়, আত্মমর্যাদাকে গলা টিপে ধরা হয়, আর মূল্যবোধ ব্যর্থ প্রতিযোগিতার বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।

এ স্তরগুলো আমাদের বুঝিয়ে দেয়, একজন আদর্শবান তরুণ হঠাৎ করে দুর্নীতিবাজ হয়ে যায় না-তা ধীরে ধীরে, বহু স্তর পেরিয়ে ঘটে। কাঠামোগত পচন, সামাজিক চাপ, পারিবারিক প্ররোচনা এবং ব্যক্তিগত মানসিক সংকট একত্র হয়ে তৈরি করে এক জটিল মানসিক দ্বন্দ্ব। তাই শুধু ব্যক্তি নয়, বরং আমাদের পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকেও এ আদর্শচ্যুতি প্রতিরোধের দায়িত্ব নিতে হবে।

দুর্নীতিবাজদের পরিণতি-ধন আছে, শান্তি নেই : অনেকে হাজার হাজার কোটি টাকা অর্জন করে, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে, বাহ্যিকভাবে তাদের সফল মনে হয়। কিন্তু গভীরে গিয়ে দেখা যাবে, তাদের জীবনে প্রকৃত শান্তি, সুখ বা সম্মান অনুপস্থিত। তাদের অনেকেই সন্তানদের হাতে নিগৃহীত হয়, পারিবারিক অশান্তিতে ভোগে, মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়। সমাজে তারা বাহ্যিকভাবে ভদ্রলোক হলেও ভিতরে ভিতরে একাকিত্বে দগ্ধ হয়। তাদের অর্জিত সম্পদ অনেক সময় দুই প্রজন্ম পার না হতেই ভেসে যায়।

এগুলোই হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক শাস্তি, ন্যাচারাল পানিশমেন্ট-যা কোনো আদালত দেন না, কিন্তু জীবনের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা দিয়ে তা ঘটে যায়। সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে সবকিছুরই একটা ভারসাম্য রাখেন। যে মানুষ অন্যের হক মেরে খায়, মানুষের অধিকার লঙ্ঘন করে সম্পদ গড়ে তোলে, সে কোনো না কোনোভাবে অপমান, অপদস্থ কিংবা দুর্ভাগ্যের শিকার হয়, এটি ইতিহাস ও বাস্তবতা বারবার প্রমাণ করেছে।

করণীয়-আদর্শের শিকড়কে পুনরুজ্জীবিত করা : নৈতিক অবক্ষয়ের যে ভয়াবহ চিত্র আমাদের সমাজে প্রতিদিন প্রতিফলিত হচ্ছে, তা থেকে মুক্তি পেতে কেবল আইন প্রণয়নই যথেষ্ট নয়। কারণ এ সংকটের শিকড় ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের গভীরে প্রোথিত। প্রয়োজন আদর্শচর্চার পুনর্জাগরণ, যা শুরু করতে হবে ঘরের ভিতর থেকেই।

প্রথম পাঠটি হওয়া উচিত, পরিবারে শিশুর মনে ছোটবেলা থেকেই গেঁথে দিতে হবে- সাফল্য মানে কেবল আর্থিক প্রাচুর্য নয়, বরং আত্মমর্যাদা, মানবিকতা ও সৎ জীবনের সাহসিকতা। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিক শিক্ষাকে পুনরুদ্ধার করতে হবে, কেবল পাঠ্যবইয়ে নয়, চর্চায়, আচরণে ও অনুশীলনে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পৌঁছে একজন শিক্ষার্থী যেন সমাজ, রাষ্ট্র ও নিজের প্রতি দায়িত্ববোধ উপলব্ধি করতে শেখে। সেখানে তার ভিতর তৈরি করতে হবে আত্মসমালোচনার দক্ষতা, নৈতিক স্থিরতা ও মানবিক চেতনার গভীর ভিত। তাকে বোঝাতে হবে, প্রকৃত জয় তখনই, যখন সে একটি দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থার ভিতর থেকেও সৎ থাকতে পারে, চাপের মুখেও নিজের বিবেককে বিকিয়ে দেয় না।

আজকের সমাজে টাকার প্রতি এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক আসক্তি তৈরি হয়েছে, যা ক্রমে আর্থিক লোভকে এক ধরনের মানসিক রোগে রূপান্তরিত করছে। এ রোগে আক্রান্ত মানুষমাত্রই আত্মতৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থাকে। তাদের অর্জিত অর্থ ও সম্পদ ব্যক্তিজীবনে শান্তি তো আনে না, বরং সম্পর্কের টানাপোড়েন, মানসিক চাপ ও অস্তিত্বের অনিশ্চয়তাই জন্ম দেয়।  তথ্য বলছে, দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজে মানুষ কেবল নৈতিকভাবে নয়, মানসিকভাবেও অস্থির থাকে। ভোগের সীমাহীন প্রতিযোগিতা মানুষকে একা করে তোলে, সন্দেহপ্রবণ করে তোলে, আত্মিক শান্তির দরজা বন্ধ করে দেয়। তাই অবৈধ অর্থ বা ক্ষমতার মোহ থেকে বেরিয়ে আসাই স্থায়ী কল্যাণের পথ।

আত্মবিশ্লেষণের সময় এখন : এ মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটি জাতীয় আত্মবিশ্লেষণ। আমাদের দেখতে হবে, কেন বারবার আদর্শবান তরুণরা ক্ষমতার লোভে আদর্শ বিসর্জন দিচ্ছে? কেন রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে সৎ মানুষের সংখ্যা কমে আসছে? এ সংকট শুধু ভবিষ্যতের নয়, বরং বর্তমানেরও জরুরি প্রশ্ন। একটি জাতির ভবিষ্যৎ বিপন্ন হয় তখনই, যখন তার তরুণরা আদর্শচ্যুত হয় এবং সেই চেতনার জায়গা দখল করে আত্মকেন্দ্রিকতা, লোভ ও সুবিধাবাদ।  রাষ্ট্র তখনই দুর্বল হয়, যখন সিস্টেম নামক এক অদৃশ্য দানব তার সন্তানদের বিবেক গিলে ফেলে। এখনই সময় ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের সম্পর্কটিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার। সময় এসেছে নৈতিকতার আলোকে মানুষ ও সমাজ গড়ার, যেখানে দায়িত্ব থাকবে, কিন্তু লোভ থাকবে না; প্রতিযোগিতা থাকবে, কিন্তু অন্যায় থাকবে না।

লেখক : শিক্ষাবিদ, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ