শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

প্রফেসর ড. মো. আবদুল জলিল
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমরা অনেক তরুণকে দেখি, যারা সমাজের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী, ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপসহীন। তারা শোষণহীন সমাজের স্বপ্ন দেখে, সমাজতন্ত্রের দর্শনে বিশ্বাস করে, ধর্মীয় ন্যায়ের কথা বলে, আর্থসামাজিক সুষম বণ্টনের পক্ষে কথা বলে। এই তরুণদের বক্তৃতায়, পোস্টারে, প্রবন্ধে, আন্দোলনে আমরা আশাবাদী হই- ভাবতে থাকি, ভবিষ্যতে সমাজকে তারা বদলে দেবে।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই একই তরুণ যখন চাকরিতে অথবা রাজনীতিতে প্রবেশ করে, বিশেষ করে পদমর্যাদা পেলে তখন তাদের অধিকাংশ নিজেরাই হয়ে ওঠে সেই অন্যায়ের প্রতিনিধি। যারা অন্যায়ের  বিরুদ্ধে একসময় কথা বলেছিল তারাই দুর্নীতির অংশ হয়ে ওঠে, ঘুষের লেনদেনকে প্রশ্রয় দেয়, ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। শুধু তা-ই নয়, নিজের সুবিধার জন্য অন্যায়কে জায়েজ করে এবং ধীরে ধীরে নৈতিকতা ও আদর্শ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্যুত হয়।

এই মনস্তাত্ত্বিক বিপর্যয়ের কারণ কী?

তরুণদের একাংশ বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে আদর্শ, নৈতিকতা আর প্রতিবাদের বার্তা বহন করে, কর্মজীবনে প্রবেশের পর তাদের আচরণে ঠিক তার উল্টো চিত্র দেখা যায়। প্রশ্ন উঠছে, এই মনস্তাত্ত্বিক বিপর্যয় কেন ঘটে? একজন আদর্শবান তরুণ কিছু বছরের ব্যবধানে কীভাবে এমন দুর্নীতিপরায়ণ মানসিকতায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে? এই পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে বহুস্তরবিশিষ্ট অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক প্রভাব, যেগুলো ব্যক্তির চেতনা জগতে গভীর শিকড় বিস্তার করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কয়েকটি মূল কারণ আলোচনার দাবি রাখে।

পচন ধরা সিস্টেমের কাছে আত্মসমর্পণ : বাংলাদেশের অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এমন এক ‘দুর্নীতিবান্ধব’ ব্যবস্থায় পরিচালিত হয়, যেখানে সততা একটি ব্যতিক্রমী গুণ বলে বিবেচিত হয়। নতুন একজন তরুণ কর্মকর্তা যখন একটি অফিসে যোগ দেন, প্রথমেই তিনি দেখেন প্রায় সবাই নিয়ম ভাঙছে, কমিশন নিচ্ছে, ঘুষ দিচ্ছে-নিচ্ছে, কোনো কাজ নৈতিকতার ভিত্তিতে হচ্ছে না। প্রথমে তিনি হয়তো প্রতিবাদ করেন, মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়-একাকিত্ব বাড়ে, সহকর্মীদের কটূক্তি সহ্য করতে হয়। ধীরে ধীরে মানসিক ক্লান্তি ও একঘরে হয়ে যাওয়ার ভয়ে তিনি নিজেই ‘সিস্টেম’-এর সঙ্গে মানিয়ে নেন। একপ্রকার ‘নৈতিক আত্মসমর্পণ’, যেখানে ব্যক্তি নিজের চেতনার সঙ্গে আপস করে। এ পরিস্থিতিকে অনেক সমাজবিজ্ঞানী বলেন ‘সিস্টেমেটিক পলিউশন’, যেখানে ব্যক্তি নয়, বরং পুরো কাঠামোই অন্যায়কে স্বাভাবিক বানিয়ে তোলে। ভালো থাকাটাই যখন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়, তখন অনেকেই ‘ভালো’ থাকার চেষ্টাটাই বাদ দেয়।

বঞ্চনার ক্ষোভ, লোভের বিস্তার : শৈশব বা কৈশোরে দারিদ্র্য, উপেক্ষা অথবা অপূর্ণতা যারা অনুভব করে, তাদের এক শ্রেণি মনে করে, ‘টাকাই সম্মান, টাকাই মুক্তি।’ এ বঞ্চনা থেকে জন্ম নেয় প্রতিরোধমূলক প্রতিশোধপরায়ণতা, যার মূলমন্ত্র ‘জীবনে যা পাইনি, তা এখন যে কোনো মূল্যে অর্জন করতে হবে।’ এমন মানুষের কাছে টাকা কোনো উপকরণ নয়, বরং হয়ে ওঠে জীবনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য। তারা সৎ বা অসৎ পন্থা নিয়ে মাথা ঘামায় না, শুধু ভাবে, কে কত কম সময়ে কত বেশি অর্থ কামাতে পারছে। এ অর্থলোভ একসময় নৈতিকতা পুরোপুরি বিলুপ্ত করে দেয়।

পরিবার ও নিকটজনের প্ররোচনা : কোনো কোনো পরিবার-পরিমণ্ডলেই দুর্নীতিকে পরোক্ষভাবে উৎসাহিত করা হয়। ‘সরকারি চাকরি পেয়েছ, এখন কিছু করো’, ‘অমুকের ছেলেও তো প্রাইভেট কার কিনেছে’, এমন খোঁচা-ভরা কথা তরুণের মনে চাপ তৈরি করে। অনেকে স্ত্রী বা শ্বশুরবাড়ির অতিরিক্ত প্রত্যাশার শিকার হয়। এ পারিবারিক সংস্কৃতি আসলে দুর্নীতিকে এক ধরনের সামাজিক স্বীকৃতি দেয়। ফলে একজন তরুণ কর্মকর্তা যখন কোনো অবৈধ আয়ে লিপ্ত হয়, তখন সেটি কেবল তার ব্যক্তিগত দুর্বলতা নয়, বরং পারিবারিক ও সাংস্কৃতিক চাপে গঠিত এক জটিল সামাজিক মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ।

ঘুষখোর কর্মকর্তাসফলতার বিকৃত সংজ্ঞা এবং সামাজিক প্রতিযোগিতা : আজকের সমাজে ‘সফল’ হওয়া মানে হলো বেশি উপার্জন, বিদেশ ভ্রমণ, বড় ফ্ল্যাট, দামি গাড়ি। এ সামাজিক মানদণ্ড একটি বিপজ্জনক প্রতিযোগিতা তৈরি করেছে- যেখানে কেউ যদি নীতিগত কারণে পিছিয়ে থাকে, তাকে ব্যর্থ হিসেবেই বিবেচনা করা হয়। সততা, আত্মত্যাগ, সেবাবোধ, মানবিকতা- এই গুণগুলো আজ অনেকের কাছে ‘ভদ্রলোকের বিলাসিতা’। এর পরিবর্তে দ্রুত অর্জন, ফাস্ট লাইফস্টাইল এবং অহমিকাপূর্ণ প্রতিপত্তিকেই সমাজ সফলতা হিসেবে গ্রহণ করেছে। এ চেতনাই তরুণদের মনে গেঁথে দেয় যে, ‘টাকাই এখন সব, আর সেটি কোন পথে আসছে, তা বড় কথা নয়।’ ফলাফল- নৈতিকতা পরিত্যক্ত হয়, আত্মমর্যাদাকে গলা টিপে ধরা হয়, আর মূল্যবোধ ব্যর্থ প্রতিযোগিতার বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।

এ স্তরগুলো আমাদের বুঝিয়ে দেয়, একজন আদর্শবান তরুণ হঠাৎ করে দুর্নীতিবাজ হয়ে যায় না-তা ধীরে ধীরে, বহু স্তর পেরিয়ে ঘটে। কাঠামোগত পচন, সামাজিক চাপ, পারিবারিক প্ররোচনা এবং ব্যক্তিগত মানসিক সংকট একত্র হয়ে তৈরি করে এক জটিল মানসিক দ্বন্দ্ব। তাই শুধু ব্যক্তি নয়, বরং আমাদের পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকেও এ আদর্শচ্যুতি প্রতিরোধের দায়িত্ব নিতে হবে।

দুর্নীতিবাজদের পরিণতি-ধন আছে, শান্তি নেই : অনেকে হাজার হাজার কোটি টাকা অর্জন করে, ক্ষমতা কুক্ষিগত করে, বাহ্যিকভাবে তাদের সফল মনে হয়। কিন্তু গভীরে গিয়ে দেখা যাবে, তাদের জীবনে প্রকৃত শান্তি, সুখ বা সম্মান অনুপস্থিত। তাদের অনেকেই সন্তানদের হাতে নিগৃহীত হয়, পারিবারিক অশান্তিতে ভোগে, মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়। সমাজে তারা বাহ্যিকভাবে ভদ্রলোক হলেও ভিতরে ভিতরে একাকিত্বে দগ্ধ হয়। তাদের অর্জিত সম্পদ অনেক সময় দুই প্রজন্ম পার না হতেই ভেসে যায়।

এগুলোই হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক শাস্তি, ন্যাচারাল পানিশমেন্ট-যা কোনো আদালত দেন না, কিন্তু জীবনের নিজস্ব বিচারব্যবস্থা দিয়ে তা ঘটে যায়। সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে সবকিছুরই একটা ভারসাম্য রাখেন। যে মানুষ অন্যের হক মেরে খায়, মানুষের অধিকার লঙ্ঘন করে সম্পদ গড়ে তোলে, সে কোনো না কোনোভাবে অপমান, অপদস্থ কিংবা দুর্ভাগ্যের শিকার হয়, এটি ইতিহাস ও বাস্তবতা বারবার প্রমাণ করেছে।

করণীয়-আদর্শের শিকড়কে পুনরুজ্জীবিত করা : নৈতিক অবক্ষয়ের যে ভয়াবহ চিত্র আমাদের সমাজে প্রতিদিন প্রতিফলিত হচ্ছে, তা থেকে মুক্তি পেতে কেবল আইন প্রণয়নই যথেষ্ট নয়। কারণ এ সংকটের শিকড় ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের গভীরে প্রোথিত। প্রয়োজন আদর্শচর্চার পুনর্জাগরণ, যা শুরু করতে হবে ঘরের ভিতর থেকেই।

প্রথম পাঠটি হওয়া উচিত, পরিবারে শিশুর মনে ছোটবেলা থেকেই গেঁথে দিতে হবে- সাফল্য মানে কেবল আর্থিক প্রাচুর্য নয়, বরং আত্মমর্যাদা, মানবিকতা ও সৎ জীবনের সাহসিকতা। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিক শিক্ষাকে পুনরুদ্ধার করতে হবে, কেবল পাঠ্যবইয়ে নয়, চর্চায়, আচরণে ও অনুশীলনে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পৌঁছে একজন শিক্ষার্থী যেন সমাজ, রাষ্ট্র ও নিজের প্রতি দায়িত্ববোধ উপলব্ধি করতে শেখে। সেখানে তার ভিতর তৈরি করতে হবে আত্মসমালোচনার দক্ষতা, নৈতিক স্থিরতা ও মানবিক চেতনার গভীর ভিত। তাকে বোঝাতে হবে, প্রকৃত জয় তখনই, যখন সে একটি দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থার ভিতর থেকেও সৎ থাকতে পারে, চাপের মুখেও নিজের বিবেককে বিকিয়ে দেয় না।

আজকের সমাজে টাকার প্রতি এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক আসক্তি তৈরি হয়েছে, যা ক্রমে আর্থিক লোভকে এক ধরনের মানসিক রোগে রূপান্তরিত করছে। এ রোগে আক্রান্ত মানুষমাত্রই আত্মতৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থাকে। তাদের অর্জিত অর্থ ও সম্পদ ব্যক্তিজীবনে শান্তি তো আনে না, বরং সম্পর্কের টানাপোড়েন, মানসিক চাপ ও অস্তিত্বের অনিশ্চয়তাই জন্ম দেয়।  তথ্য বলছে, দুর্নীতিগ্রস্ত সমাজে মানুষ কেবল নৈতিকভাবে নয়, মানসিকভাবেও অস্থির থাকে। ভোগের সীমাহীন প্রতিযোগিতা মানুষকে একা করে তোলে, সন্দেহপ্রবণ করে তোলে, আত্মিক শান্তির দরজা বন্ধ করে দেয়। তাই অবৈধ অর্থ বা ক্ষমতার মোহ থেকে বেরিয়ে আসাই স্থায়ী কল্যাণের পথ।

আত্মবিশ্লেষণের সময় এখন : এ মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একটি জাতীয় আত্মবিশ্লেষণ। আমাদের দেখতে হবে, কেন বারবার আদর্শবান তরুণরা ক্ষমতার লোভে আদর্শ বিসর্জন দিচ্ছে? কেন রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে সৎ মানুষের সংখ্যা কমে আসছে? এ সংকট শুধু ভবিষ্যতের নয়, বরং বর্তমানেরও জরুরি প্রশ্ন। একটি জাতির ভবিষ্যৎ বিপন্ন হয় তখনই, যখন তার তরুণরা আদর্শচ্যুত হয় এবং সেই চেতনার জায়গা দখল করে আত্মকেন্দ্রিকতা, লোভ ও সুবিধাবাদ।  রাষ্ট্র তখনই দুর্বল হয়, যখন সিস্টেম নামক এক অদৃশ্য দানব তার সন্তানদের বিবেক গিলে ফেলে। এখনই সময় ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের সম্পর্কটিকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার। সময় এসেছে নৈতিকতার আলোকে মানুষ ও সমাজ গড়ার, যেখানে দায়িত্ব থাকবে, কিন্তু লোভ থাকবে না; প্রতিযোগিতা থাকবে, কিন্তু অন্যায় থাকবে না।

লেখক : শিক্ষাবিদ, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি
বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি

দেশগ্রাম

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম