শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫৫, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

কেমন বাংলাদেশ চাই

কাদের গনি চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
কেমন বাংলাদেশ চাই

চব্বিশের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ থেকে মুক্তি পেয়েছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বিগত ১৬ বছর শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনে সোনার বাংলাকে পরিণত করা হয়েছিল মৃত্যু উপত্যাকায়। ফ্যাসিস্ট শাহীর ভয়ঙ্কর সময়ে দেশের মানুষ ছিল অধিকার হারা। দেশে গণতন্ত্র ছিল না। মানবাধিকার ছিল না। আইনের শাসন ছিল না। ভোটাধিকার ছিল না। বাকস্বাধীনতা ছিল না। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ছিল না। ন্যায়বিচারের ব্যাংক হয়ে হয়ে পড়েছিল দেউলিয়া। মানবতার কোষাগার শূন্য হয়ে পড়েছিল। ছিল না স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি।

পেশাজীবী ও বুদ্ধিজীবীরাও রেহাই পাননি শেখ হাসিনার নিষ্ঠুর শাসন থেকে। সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক আফতাব আহমদ, সাংবাদিক ফরহাদ খাঁ দম্পতি, অ্যাডভোকেট এইউ আহমদ, ব্যাংকার বিএম সাকের হোসাইনসহ অসংখ্য পেশাজীবীকে হত্যা করা হয়েছিল। শেখ হাসিনার ১৫ বছরে জীবন দিতে হয়েছিল ৬৮ জন সাংবাদিককে। পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৫৭ জন দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়। শাপলা চত্বরে ব্রাশফায়ারে অনেক আলেমকে হত্যা করা হয়। গুম-খুন ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, কৃষিবিদ, শিক্ষক, ব্যাংকার থেকে শুরু করে সাংস্কৃতিক কর্মী কেউ রেহাই পায়নি নিষ্ঠুরতা থেকে।

চাকরি, পদোন্নতি হতো দলীয় বিবেচনায়। ভিন্নমতের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাস্তিমূলক বদলি, পদোন্নতি বঞ্চিত ও চাকরিচ্যুতি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই এবং র‌্যাব গোপন টর্চার সেল আয়নাঘর তৈরি করে সেখানে ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর চালাতো বর্বর নির্যাতন।

ভোটাধিকার হরণ, ভিন্নমত দলন, বিনাবিচারে মানুষ হত্যা, গুম, খুন, ক্রসফায়ার-নির্যাতন-নিপীড়ন, গায়েবি মামলা, দুর্নীতি, লুটপাট, বিদেশে পাচার, সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, ব্যাংকের ভল্টে সোনা জালিয়াতি, বিমানবন্দরের ভল্ট থেকে সোনা চুরি, শেয়ার বাজার কেলেঙ্কারি, ব্যাংক লুট, শোষণ-বঞ্চনা এমনভাবে বেড়ে ছিল যে, দেশ মনুষ্য বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে।

এমনি পরিস্থিতিতে বিরোধী রাজনৈতিক জোটের পক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এক দফার ডাক দেন। এরই মধ্যে বৈষম্যের বিরুদ্ধে ছাত্ররা তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। ছাত্রদের পক্ষে এসে দাঁড়ায় পেশাজীবীরা। রাজপথে নেমে আসে অভিভাবক ও রাজনৈতিক কর্মীরাও। হাসিনার নির্দেশে গুলি চালানোর নির্দেশ আসলো। পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি নির্বিচারে গুলি চালালো ছাত্রদের বুকে। সারি সারি লাশ পড়ে থাকলো রাস্তায়। হাসপাতালগুলোর বেড এমনকি মেঝ পর্যন্ত পরিপূর্ণ হয়ে যায় আহত ও গুলিবিদ্ধ ছাত্র দ্বারা। তারপরও ছাত্ররা থামলো না। বিমান থেকেও চালানো হলো গুলি। একজন নয়, দু'জন নয়- চৌদ্দ'শ ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হলো। দমানো গেলো না ছাত্রদের। দাসত্বের শৃঙ্খল ভাঙ্গার এক অভাবনীয় গণঅভ্যুত্থান দেখলো বাংলাদেশ। দেড় যুগ ধরে নিপীড়িত মানুষের ক্ষোভের বারুদ বিস্ফোরিত হলো চব্বিশের জুলাই-আগস্টে। পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। উল্লাসে ঢাকার রাজপথে নেমে আসে কোটি জনতা।

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জিত হয়েছিল। ৫৩ বছর পর স্বাধীন ভূখণ্ডে দাঁড়িয়ে বুকে মাথায় লাল সবুজের গর্বিত পতাকা নিয়ে আরো এক বিজয় অর্জন করলো তেজোদীপ্ত তারুণ্য। তাদের দৃঢ় প্রত্যয়ে পাশে এসে দাঁড়ানো পেশাজীবীসহ স্বতস্ফূর্ত জনতার অকুণ্ঠ সমর্থন জন্ম দিল এক উজ্জ্বল ‘চব্বিশ’ এর। জনগণ যার নাম দিয়েছে ‘দ্বিতীয় বিজয়’।

এই দ্বিতীয় বিজয় হতাশ জাতির মাঝে আশার আলো জাগিয়েছে। মানুষ নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। বেড়েছে জনপ্রত্যাশাও। 

আমাদের প্রত্যাশার কথা যদি বলি, আমরা চাই এমন একটি দেশ যেখানে দুর্নীতি, হানাহানি, গুম, খুন, রাহাজানি, ক্রসফায়ার, ধর্ষণ, নাগরিক নির্যাতনের জন্য থাকবে না আয়নাঘর। থাকবে না বৈষম্য, দারিদ্র, বেকারত্ব, বাজার সিন্ডিকেট, ক্ষমতার অপব্যবহার। থাকবে না মব জাস্টিস। আমরা একটা কল্যাণমূলক রাষ্ট্র চাই। যে রাষ্ট্র সকল নাগরিকের কল্যাণে কাজ করবে।

আমরা সেই রাষ্ট্র চাই যেখানে সকল নাগরিক সমঅধিকার ভোগ করবেন। কোনো বৈষম্য থাকবে না। চাকরির ক্ষেত্রে দলীয় বিবেচনায় নয়, মেধারভিত্তিতে নিয়োগ পদোন্নতি হবে। আমরা এমন একটা রাষ্ট্র চাই- যার মালিক হবেন দেশের জনগণ। আমরা নীতিভিত্তিক রাষ্ট্র চাই, নেতাভিত্তিক নয়। যে রাজনৈতিক দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন তাদের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে হবে। এক ব্যক্তির ইচ্ছায় নয়, জনগণের ইচ্ছায় যেন দেশ পরিচালিত হবে। আমরা চাই জনগণই ভোট দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। দিনের ভোট রাতে হবে না। হবে না ডামি নির্বাচন। প্রহসনের নির্বাচন কিংবা কারচুপির নির্বাচনের মাধ্যমে জনরায় কেড়ে নেওয়া হবে না।

নতুন বাংলাদেশকে আমরা স্বাবলম্বী দেখতে চাই। সমাজ ও রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে পড়া দুর্নীতির অবসান চাই। একটা শোষণমুক্ত সমাজ চাই। রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত প্রশাসন চাই। আমরা সর্বত্র ন্যায়বিচার ও আইনের শাসন চাই। আমরা আর কোনো বিচারপতির মুখে শুনতে চাই না ‘ট্রুথ ইজ নো ডিফেন্স’।

আমরা এমন এক দেশ চাই, যেখানে নারী-পুরুষ-শিশু-বৃদ্ধ, জাতি-ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, মতাদর্শ নির্বিশেষে সবাই নাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রের কাছে সর্বোচ্চ মর্যাদা পাবে।সাংবিধানিকভাবে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের স্বীকৃতি ও অধিকার সুরক্ষা পাবে। সরকারি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানুষকে সম্মান করবে সর্বোচ্চ সেবা দেবেন। মোর্দা কথা আমরা দুর্নীতিমুক্ত জবাবদিহিমূলক এবং ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ দেখতে চাই। যে বাংলাদেশ হবে মানবিক।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে সংস্কার চাই। এ বাহিনী যেন রাজনৈতিক দলের আজ্ঞাবহ বা দলীয় ঠেঙ্গাতে বাহিনীতে পরিণত না হয়। এমন এক রাষ্ট্র কল্পনা করি, যেখানে নৈতিকতা, মানবিকতা, ন্যায়বিচার, সমতা এবং স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হবে। নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে। সমাজে দারিদ্র্যের শিকার কেউ হবে না, সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত হবে।

সরকারের ভূমিকা হবে নমনীয়, প্রয়োজনমতো কঠোরতা ও মানবিকতা প্রদর্শন। বিরোধী দলকে শোষণ না করে, সব দলের মূল লক্ষ্য হবে রাষ্ট্রের উন্নয়ন। একটি শক্তিশালী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সংবিধানের মাধ্যমে জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ বা অর্থনৈতিক অবস্থার ভিত্তিতে বৈষম্য দূর হবে। বিনা খরচে মানসম্মত শিক্ষা ও সহজলভ্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে। কথায় কথায় ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি বন্ধ করতে হবে।

সম্পদের সুষম বণ্টন, সামাজিক নিরাপত্তা এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে অর্থনৈতিক সমতা আনা হবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে। নারীর ক্ষমতায়ন এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিতের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে। গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের কল্যাণে কাজ করার প্রতিশ্রুতি থাকবে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শান্তিপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক নীতি থাকবে। আমরা আর কোনো নতজানু পররাষ্ট্রনীতি দেখতে চাই না।

আমরা আশা করি, সুশৃঙ্খল ও সমৃদ্ধতায় আমাদের এই দেশ হবে এমন এক আইডল, যা দেখে পিছিয়ে পড়া অন্য দেশগুলো শিক্ষা নেবে। বাংলাদেশের দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকাবে। আমাদের এই মাতৃভূমিতে একজন লোকও না খেয়ে থাকবে না। রাস্তায় ধূলোয় মলিন দিন কাটাবে না কোনো শিশু, কেউ কাউকে ধোঁকা দেবে না, দেশের টাকা বিদেশে পাচার করবে না। অন্যের ক্ষতি করবে না। অন্যের দুঃখে ব্যথিত হবে, পাশে দাঁড়াবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে।

নারীদের জন্য চাই মায়ার চাদরে ঘেরা অকৃত্রিম প্রেমের বাংলাদেশ। যেখানে আর লজ্জিত ও লাঞ্ছিত হবে না একজন মা- বোন। ঘরে বাইরে, চাকরিস্থলে তারা নিরাপদ থাকবেন।

বৃদ্ধ বাবা মায়ের জন্য চাই বিশুদ্ধ মায়া ও শ্রদ্ধার বাংলাদেশ। যেখানে কেউ আর নিজেদের বৃদ্ধ বাবা-মাকে বোঝা মনে করবে না। বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয় নিতে হবে না কোনো বাবা মাকে।

দীর্ঘদিন বাংলাদেশ বিভেদ আর বিভক্তির মধ্য দিয়ে গিয়েছে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়েও ছিল টানাপোড়ন। অন্যায়-অনিয়ম, লুটপাট, সন্ত্রাস, মূল্যস্ফীতি, ভোট চুরি, ক্ষমতার অপব্যবহার ছিল নিত্যদিনের চিত্র। অতীত ও পুরনো দিনকে প্রত্যাখ্যান করে ছাত্র জনতা নতুন বাংলাদেশের সূত্রপাত করেছে।

আজ আমাদের সবচেয়ে বড় দরকার নিজেকে পাল্টানো। আমরা সবাই বাংলাদেশের পরিবর্তন চাই কিন্তু নিজের পরিবর্তন করতে নারাজ। ব্যক্তি বা নাগরিক কেমন হওয়া উচিত এটা সবাই জানি মোটামুটি। এবার শুধু জানলেই হবে না বরং মানতে হবে আমাদের। সততা, দেশপ্রেম, নৈতিকতা, শৃঙ্খলা আর ভালোবাসার মানদণ্ডে এগিয়ে থাকতে হবে প্রতিটি নাগরিককে। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি মব জাস্টিস আর অন্যায়কে না বলার সাহস থাকতে হবে প্রতিটি নাগরিকের। নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে, তাহলেই সামগ্রিক পরিবর্তন সহজ হবে।

দুষ্টের দমন ও শিষ্টের লালন করতে হবে। এত দিন দুষ্টরা ছিল রাষ্ট্র ও সমাজের কর্ণধার। আর এই মুহূর্তে দুষ্টদের দমন করে শিষ্টের লালন করতে হবে সবাইকে। অপরাধী যেই হোক তার বিচার নিশ্চিতের পাশাপাশি বিনা দোষে কাউকে  ‍ন্যূনতম কষ্ট যেন না পেতে হয় সেটা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি বিবেককে জাগ্রত রেখে তারপর সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতে হবে। 

সিস্টেম বা নীতির পরিবর্তন আনতে হবে। এত দিন নেতার পরিবর্তন হলেও নীতির পরিবর্তন দেখিনি। এবার নীতির পরিবর্তন এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। ক্ষমতার রাজনীতি নয় বরং কল্যাণের রাজনীতি দেখতে চাই। রাতে ভোট চুরি করে আর দিনের বেলায় ভোট সুষ্ঠু হয়েছে এই মর্মে বক্তব্য শুনতে চাই না আর। নিজ দলের বিরুদ্ধে ভেটো দিলে এমপি পদ স্থগিত করার মতো বাজে সিস্টেমগুলোর পরিবর্তন চাই। রাষ্ট্রের সকলস্তরে সুশাসন, সাম্য, মানবিক মর্যাদা, ভ্রাতৃত্বের বাংলাদেশ চাই।

চাই ক্ষমতার সুষম বণ্টন। কেউ দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির মাঝে ক্ষমতার ভারসাম্য চাই। পারিবারিক কোটায় রাজনীতিকে সীমাবদ্ধ করা চলবে না। রাষ্ট্রের সাংবিধানিক প্রতিটি প্রতিষ্ঠান সচল করা এবং সেখানে দায়িত্বশীল সবার স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

আমরা চাই সব কিছুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ নতুন এক বাংলা। যেখানে রাজনীতিতে থাকবে স্বকীয়তা, অর্থনীতি হবে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জীবনযাপন হবে স্বাধীন ও জবাবদিহির এক অনন্য অসাধারণ জীবনমানের।

একটা বনের স্বাধীন পাখিকে খাঁচায় বন্দী করে রেখে যতই আদর আপ্যায়ন করা হোক না কেন এই অবকাঠামোগত উন্নয়ন আর জামাই আদর পাখির কাছে পছন্দ হবে না। মুক্ত-স্বাধীন পাখিটি চায় খোলা আকাশে উড়ার স্বাধীনতা।

আমরা অবকাঠামোগত দিক দিয়ে উন্নত হচ্ছি ঠিকই, কিন্ত সেই সাথে বিসর্জন দিতে হচ্ছে ওই পাখিটির মতো খোলা আকাশে উড়ার স্বাধীনতা! আমরা গণতন্ত্র চাই। আমরা ভোটাধিকার ফেরত চাই। আমরা চাই জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই দেশ পরিচালনা করুক।

সর্বশেষ তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ চাই। তরুণদের জন্য অপার সম্ভাবনাময়ী বাংলাদেশ। তরুণরাই যেন আমাদের টেনে নিয়ে যায় স্বপ্নের দেশে।

লেখক : সদস্য সচিব, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এবং মহাসচিব, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
সর্বশেষ খবর
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত, আহত চালক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’
‘জনকল্যাণে কাজ করে বিএনপি জনগণের দলে পরিণত হয়েছে’

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২
কুষ্টিয়ায় মাদক ও অস্ত্রসহ আটক ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র
গ্রেফতার লামা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও তার পুত্র

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার
নাগেশ্বরীতে সাবেক সাব রেজিস্ট্রারের লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর
এবার জৈন্তাপুর থেকেও উদ্ধার লুট করা সাদাপাথর

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির
ইসি সংস্কার’সহ জনআকাঙ্খার দেশ গঠনের দাবি ইনসাফ পার্টির

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার
লোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অভিযানে এক আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রমিকের কাজ করা সেই শিক্ষক গয়ানাথ সরকারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে
বাংলাদেশি তমাল স্বপ্ন ছুঁতে হাঁটবেন মানাসলুর পথে

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত
আগামী নির্বাচনে ধানের শীষকে বিজয়ী করতে আলমডাঙ্গায় জনসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা
ট্রেলার উন্মোচন ঘিরে বিতর্ক, ক্ষোভে ফুঁসছেন দেবলীনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র বিএনপি মানবে না : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা
ঝালকাঠিতে হেলে পড়েছে পাঁচতলা ভবন, আতঙ্কে আশপাশের বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’
‘বিএনপি কোন বিভাজনের রাজনীতি করে না’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র
শেবাচিম হাসপাতালে সচল হলো ৯৫টি অচল যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের সূচি ঘোষণা আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক
আখাউড়ায় আমন ধান চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল
জেলের জালে ২২ কেজির কোরাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলা খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা