শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?

সাইফুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?

আবারও জলাবদ্ধতায় আক্রান্ত ‘যশোরের দুঃখ’ হিসেবে পরিচিত ভবদহ এলাকা। ইতোমধ্যে জেলার অভয়নগর ও মণিরামপুর উপজেলার ৪৫টিরও বেশি গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। আটকে পড়েছে মানুষ। গত এপ্রিলে অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা একসঙ্গে ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেন। তাঁদের তৎপরতা ও প্রতিশ্রুতিতে ভবদহ এলাকার মানুষের মনে আশার সঞ্চারও হয়। পানিসম্পদ উপদেষ্টা আশ্বাস দিয়েছিলেন, অভয়নগরে দ্রুত আমডাঙ্গা খাল সংস্কার ও চওড়া করা হবে, যাতে ভবদহ এলাকার বড় একটি অংশের পানি আপাতত ভৈরব নদে নেমে যেতে পারে। এর পাশাপাশি জলাবদ্ধতা সমস্যার যাতে স্থায়ী সমাধান হয়, সেদিকেই সরকার হাঁটবে। এই ঘোষণার পর পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও জেলা প্রশাসন ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করে। আমডাঙ্গা খাল চওড়া ও সংস্কারের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন পড়ে। এ নিয়ে বাধে ঝামেলা। তৈরি হয় আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। শেষ পর্যন্ত এ কাজ আর এগোয়নি। যথারীতি এবারের বর্ষায় আবারও পানিতে আটকা ভবদহের মানুষ। এর আগের রাজনৈতিক সরকারগুলোর সময়ে যতবারই ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার নিরসনে শত শত কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল, তার সবই ব্যর্থ হয়েছিল মূলত লুটপাটের কারণে। অন্তর্বর্তী সরকারের তৎপরতায় এলাকার মানুষ আশান্বিত হয়েছিল, এবার প্রকল্প হলে অন্তত লুটপাট হবে না, সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় তারা সে আশাও হারিয়ে ফেলছে।

চলতি মাসের শুরুতে একটি চীনা বিশেষজ্ঞ দল ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করে। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথ খুঁজবে সরকার। তবে ‘বিদেশি বিশেষজ্ঞদের বিষয়ে এলাকার মানুষের ভীতি রয়েছে। কারণ ভবদহ সমস্যা শুরুর পেছনেও ছিল বিদেশি বিশেষজ্ঞরা। স্থানীয়রা বলছেন, এসব বিশেষজ্ঞ তাদের দেশের নদী ও নদীর পানির গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ। তাদের দেশের নদী ও নদীর পানির গতিপ্রকৃতি আমাদের দেশের নদী ও নদীর পানির গতিপ্রকৃতির চেয়ে আলাদা। ফলে এসব বিদেশি বিশেষজ্ঞ তাদের দেশের অভিজ্ঞতা দিয়ে আমাদের দেশের নদী ও নদীর পানি নিয়ে পরামর্শ দিলে তার ফলাফল সঠিক হয় না। যার দৃষ্টান্ত ভবদহ সমস্যা।

পাকিস্তান আমলে ১৯৫৪-৫৫ সালে ভয়াবহ বন্যা হয়। এরপর জাতিসংঘের সুপারিশে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বন্যা সমস্যা সমাধানে ক্রুগ মিশন গঠন করা হয়। এই মিশন সরকারের কাছে একটি সুপারিশ দেয়। এরপর ১৯৫৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান ওয়াপদা গঠন হওয়ার পর বন্যানিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেওয়া হয় সেই ওয়াপদাকে। তারা বন্যানিয়ন্ত্রণ ও লবণাক্ততা নিরসনে ‘উপকূলীয় বাঁধ’ নির্মাণের প্রকল্প নেয়, যা ছিল তখনকার দুই খণ্ড পাকিস্তানের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। এই প্রকল্পেরই অংশ হিসেবে ১৯৬১ সালে অভয়নগর উপজেলার ভবদহ নামক স্থানে হরি নদীর ওপর আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে নদীর উভয় পাশে মোট ৩৬টি স্লুইস গেট ও পোল্ডার নির্মাণ করা হয়। নদীর সঙ্গে সব বিলের সংযোগস্থলেও দেওয়া হয় স্লুইস গেট।

এই প্রকল্পের ফলে বিল ও ফসলের খেতে লোনাপানির প্রবেশ বন্ধ করা সম্ভব হয়। এর ফলে এ অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণ ফসল উৎপাদন হতে থাকে। বছরে আউশ, আমন ও বোরো তিনটি ফসল হতো। এলাকার মানুষের মাঝে স্বাচ্ছন্দ্য আসে। কিন্তু এ প্রকল্পটি যে টেকসই ছিল না, এক যুগ যেতে না যেতেই তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়। জোয়ারের পানির সঙ্গে আসা বিপুল পরিমাণ পলি বিলে ঢুকতে না পেরে নদীবক্ষেই জমা হতে থাকে। ওদিকে ফারাক্কার কারণে নদীর উজান থেকে পানির চাপও কমতে থাকে। পলি জমে জমে দ্রুত উঁচু হতে থাকে নদীর তলদেশ। কমতে থাকে নদীর পানিনিষ্কাশন ক্ষমতা। ব্যাহত হয় প্রাকৃতিক ভূমি গঠন  প্রক্রিয়া। বৃষ্টি হলেই নদী, বিল ভরাট হয়ে আশপাশের গ্রামগুলো প্লাবিত করে। আর একবার গ্রামগুলো প্লাবিত হলে সে পানি আর বেরোনোর কোনো পথ পায় না। সৃষ্টি হয় স্থায়ী জলাবদ্ধতা।

সত্তরের দশক থেকেই এ সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। তবে আশির দশকের শুরুতে এসে তা প্রকট আকার ধারণ করে। ১৯৮৮ সালে যশোরের মণিরামপুর, কেশবপুর, অভয়নগর উপজেলা এবং খুলনার ফুলতলা, ডুমুরিয়া ও বটিয়াঘাটা উপজেলার বিশাল অংশ। ক্ষতিগ্রস্ত হন ১০ লক্ষাধিক মানুষ।

এরপর ক্ষতিগ্রস্তদের আন্দোলন-সংগ্রামের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সরকার আমলে ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধানে কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সমস্যা কেবল জটিল থেকে জটিলতর হয়েছে। এর আগে স্থানীয়দের উদ্ভাবিত প্রকল্প টিআরএম (টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট) বা জোয়ারাধার প্রকল্প চালু হলে জলাবদ্ধতা সমস্যা সমাধানের দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু দুটি বিলে এ প্রকল্প করার পথে নানা ষড়যন্ত্রে তা শেষ পর্যন্ত আর চলতে পারেনি। ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হোক। কিন্তু এর পাশাপাশি জলাবদ্ধতায় আক্রান্ত এলাকাবাসীর কথাও যেন গুরুত্বসহকারে শোনা হয়, এ দাবি দীর্ঘদিন ধরে ভুক্তভোগীরা করে আসছেন।

                লেখক : গণমাধ্যমকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা