শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র

গত শতকের আশির দশকের প্রথম দিকে গ্রামগঞ্জে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি কৃষকরা তাদের বাড়িতে এক-দুইটা গরু-গাভি পালতেন। দেশি গাভি বলে দিনে সর্বোচ্চ দেড়-দুই লিটার দুধ পেতেন। সেখান থেকে যে দুধ পাওয়া যেত, কৃষক তা নিজের প্রয়োজন মেটানোর পাশাপাশি গ্রামের বাজারে বিক্রি করতেন। ধানের খড় আর মাঠের ঘাস খাইয়ে দুই-একটা গরু লালনপালন করতে খুব একটা খরচ হতো না তাদের। কিন্তু আমরা উৎসাহিত করলাম বিদেশি জাতের সঙ্গে সংকরায়িত উন্নত গাভি লালনপালনে। বেশি দুধ পাওয়া যাবে ভেবে কৃষক সেই গাভি পালন শুরু করলেন। কিন্তু উন্নত জাতের গাভির খাবার খরচ বেশি। নিজের পরিবারের খাবার জোগাতে হিমশিম খাওয়া কৃষকের পক্ষে গাভির খাবার জোগানো কষ্টকর হয়ে যায়। নিজে খেয়ে না খেয়ে গাভিকে খাইয়ে যখন ১৫-২০ লিটার দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে দুধের উপযুক্ত দাম পাননি, কৃষক অভিমানে দুধ ফেলে দিয়েছেন। ফলে আমাদের দুগ্ধ খাত প্রত্যাশিতভাবে বিকশিত হয়নি।

যে কোনো কিছু উৎপাদনের আগে দুটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হয়। প্রথমটি বাজারব্যবস্থাপনা। উৎপাদিত পণ্যটির বাজার তৈরি আছে কিনা, এবং কী পরিমাণ বিক্রি করতে পারব, সে বিষয়টি মাথায় রেখেই উৎপাদনে যাওয়া উচিত। দ্বিতীয় বিষয়টি হচ্ছে উৎপাদিত পণ্যটি সংরক্ষণ করতে পারব কিনা। বাজারে দর না পেলে কিংবা বিক্রি করতে না পারলেও অন্য বাজারে বিক্রির জন্য সেটা কত দিন সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে সে বিষয়টিও ভাবনায় রাখতে হয়। দুধ পচনশীল পণ্য। খামারি যখন তার উৎপাদিত দুধ কাক্সিক্ষত দরে বিক্রি করতে পারেন না, তখন তাকে বাধ্য হয়েই লোকসান হলেও কম দামে বিক্রি করে দিতে হয়। আমরা দুধের উৎপাদন বাড়ানোর কাজটি শুরু করলেও একই সঙ্গে দুধ প্রক্রিয়াকরণ, বাজারজাতকরণের কাজটি করিনি বা করতে পারিনি।

বাংলাদেশের প্রতি বছর প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হয় গুঁড়াদুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য আমদানি করতে। স্বাধীনতার পরপরই এ খাতকে উন্নত করার জন্য সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও আমরা চাহিদার ২০ শতাংশও উৎপাদন করতে পারছি না। দেশে দুগ্ধ খাত বিকশিত না হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। যার মধ্যে আমদানি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীদের স্বার্থরক্ষার বিষয়টিকেই বোধ হয় বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। না হলে আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে উৎপাদন ব্যবস্থাকে উন্নত করার বিষয়টিকে কেন আমলে নেওয়া হচ্ছে না। প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা না গেলে উৎপাদনব্যবস্থা উন্নতকরণ সম্ভব নয়।

১০০ গরুর মধ্যে কোনো নির্দিষ্ট গরুকে চেহারা দেখে আলাদা করা যাবে কি? সাধারণভাবে নিশ্চয়ই না। আমাদের কাছে সব গরুই আদতে দেখতে একই রকম। চোখে দেখে শুধু রং ও আকারের পার্থক্য আমরা করতে পারব। কিন্তু আধুনিক যন্ত্র ঠিকই গরুর মুখে ক্যামেরা ধরে বলে দিতে পারে গরুর শারীরিক অবস্থা কেমন, কী পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করেছে। প্রযুক্তি, বিশেষ করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) এবং আইওটি (ইন্টারনেট অব থিংস) উৎপাদনব্যবস্থাকে নিয়ে যাচ্ছে অবিশ্বাস্য রকম এক প্রান্তে; যা কিছুদিন আগেও ছিল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি, আজ তা চরম বাস্তব। এখন একা একজনের পক্ষেও একটি বিশাল খামার পরিচালনা করা কঠিন কাজ নয়।

২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডসের ডো মার্কে গরুর খামারে গিয়ে অবাক হয়েছিলাম। আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময়কর ব্যবহার দেখে মনে হচ্ছিল গরুর খামার নয়, যেন কোনো এক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে চলে এসেছি। ইন্টারনেট অব থিংস বা আইওটি কৃষিতে যে বৈপ্লবিক রূপান্তর আনতে যাচ্ছে, এটা ছিল তারই স্মারক। যাকে বলা হচ্ছে স্মার্ট প্রযুক্তি। বর্তমান সময়ে স্মার্ট মানেই ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকা। মুহূর্তেই সব তথ্য পাওয়া যায় যেখান থেকে। এই শতাব্দীতে আমরা প্রবেশ করেছি স্মার্ট যুগে। নেদারল্যান্ডসের খামারটিও ছিল স্মার্ট একটি গরুর খামার। গরুর খাদ্য দেওয়া থেকে শুরু করে দুধ সংগ্রহ পর্যন্ত সবকিছু নিয়ন্ত্রিত হয় যান্ত্রিক উপায়ে, স্মার্টলি। ডো মার্কের দুধ দোয়ানোর আধুনিক পদ্ধতিটাও বেশ চমকপ্রদ। সেখানে গাভি উন্মুক্ত বিচরণ করতে করতে নিজেই যখন উপলব্ধি করে তার দুধ দেওয়ার সময় হয়েছে, তখন লাইন ধরে দুধ দোয়ানো কেন্দ্রে উপস্থিত হয়। শুধু গাভির উপলব্ধি দিয়ে যন্ত্র সন্তুষ্ট হয় না, যন্ত্র যখন তার হিসাব দিয়ে উপলব্ধি করবে যে দুধ দোয়ানোর জন্য গাভি প্রস্তুত, তখনই সে স্বয়ংক্রিয়ভাবে দুধ দোয়ানো শুরু করবে, অন্যথায় নয়। ২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার চুংনাম প্রোভিন্সের থম্বক গ্রামের কিম নামের এক খামারির খামারে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। কিম দুই শতাধিক গরুর একটি খামার একাই পরিচালনা করছিলেন। অফিসকক্ষে বসে কম্পিউটারে সব নিয়ন্ত্রণ করছিলেন। গরুর খাবার দেওয়া থেকে শুরু করে দুধ দোহানো, দুধ প্রক্রিয়াজাতকরণ সবই হচ্ছিল অটোমেটিক যন্ত্রের সাহায্যে। এ বছর এপ্রিলে নেদারল্যান্ডসের ফ্রেইডোপিল এলাকায় আর একটি ডেইরি ফার্ম দেখার সুযোগ হয়েছিল। ১১০০ হেক্টর জমির ওপর বিশাল এক খামার। খামারে ২৬০০টি গাভি। একেকটি গাভি বছরে দুধ দেয় ১১ হাজার লিটার। অথচ সম্পূর্ণ খামারটিতে মাত্র দুজন লোক। গাভির গোসল, খাবার দেওয়া, দুধ দোহানো সবই করছে যন্ত্র। উৎপাদিত দুধ চিলিং হয়ে অটোমেটিক প্যাকেটজাত হয়ে যাচ্ছে। দেখে বিস্মিত হতে হয়!

আমাদের দেশেও স্মার্ট গরুর খামার গড়ে উঠতে শুরু করেছে। নারায়ণগঞ্জের কাঞ্চনে ব্যবসায়ী এম এ সবুর তার গরুর খামারটি নিয়ে এসেছিলেন গ্রামীণফোনের স্মার্ট গরুর খামার ব্যবস্থাপনায়। স্মার্ট ফার্ম ব্যবস্থাপনায় প্রতিটি গরুর জন্য একটি করে চিপ থাকে। চিপটি সাধারণত গলার কলারে বা কানে ট্যাগে যুক্ত থাকে, যা গরুর শারীরিক ও পারিপার্শ্বিক সব ধরনের তথ্যই সংগ্রহ করতে সক্ষম। যেমন গরুর দেহের তাপমাত্রা, রক্ত সঞ্চালন, জাবরকাটা থেকে শুরু করে প্রজনন সময়ের নির্ভুল হিসাব দেয়। মাতৃগরুর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সব ধরনের তথ্য দিয়ে অসময়ের গর্ভপাত রোধ করতে সাহায্য করে। গরুর কী ধরনের পুষ্টির প্রয়োজন, কী পরিমাণ আলো-বাতাস লাগবে, এমনকি গাভির দুধ দেওয়ার সময় সম্পর্কেও নানা তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত বেজ স্টেশন থেকে সরাসরি খামারির মোবাইল ফোনে চলে আসে। জানি না কী কারণে গ্রামীণফোনের ডিজি কাউ আর অগ্রসর হতে পারেনি। তবে আদর্শ প্রাণিসেবা লিমিটেডের ফিদা হক তার বোলাস কার্যক্রম এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। চট্টগ্রামে নাহার অ্যাগ্রো, গাজীপুরের আমেরিকান ডেইরি কিংবা মুন্সিগঞ্জের ডাচ ডেইরি তাদের খামারে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেছেন বেশ আগে থেকেই। কৃষি খামারে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব অর্থাৎ ইন্টারনেট অব থিংস ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার যে আমূল পরিবর্তন এনেছে, তা উন্নত বিশ্বের এসব খামার না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন হতো। এতে উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, কমেছে উৎপাদন ব্যয়, বেড়েছে খাদ্যের গুণগতমান।

টেকসই কৃষি অর্থনীতির প্রশ্নে সময় এখন বাণিজ্যিক কৃষি সম্প্রসারণের। উৎপাদনে বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে চাইলে প্রযুক্তির দিকেই ধাবিত হতে হবে। না হলে পিছিয়ে যেতে হবে প্রতিনিয়ত। বাণিজ্যিক কৃষি মানেই প্রযুক্তির কৃষি। আর প্রযুক্তির কৃষি মানেই বড় বিনিয়োগের কৃষি। একজন ক্ষুদ্র কৃষকের পক্ষে বাণিজ্যিক কৃষিতে বিনিয়োগ সম্ভব নয়। ফলে শিল্প উদ্যোক্তাদেরই বাণিজ্যিক কৃষিতে অগ্রসর হতে হবে। আগেই বলেছি দেশে দুগ্ধ খাতে বাজার আছে। বাজারব্যবস্থাপনা ঠিক করে সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে এখনই আগামীর পথে হাঁটতে হবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা