শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

এই দেশটা কি সবার?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এই দেশটা কি সবার?

কুমিল্লার মুরাদনগরে যে নারকীয় বীভৎস ঘটনা ঘটেছে তা গোটা জাতিকে স্তব্ধ করেছে। কুমিল্লার এ ঘটনাটি আমাদের সবার সামনে নতুন একটি প্রশ্ন এনেছে, তা হলো এ দেশ কি আমাদের সবার? দুর্ভাগ্যজনক হলো এ ঘটনার পর অভিযুক্তদের রাজনৈতিক পরিচয় খোঁজা হচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি, এদের পরিচয় একটাই তা হলো এরা দুর্বৃত্ত। সমাজের জন্য বিপজ্জনক।

আমরা নতুন বাংলাদেশ কেমন চেয়েছিলাম? জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতনের পর আমরা বৈষম্যমুক্ত সমঅধিকারের একটি বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই বাংলাদেশ কি আমরা পেয়েছি? ১১ মাস পেছনে ফিরে যদি আমরা তাকাই তাহলে আমাদের বুকভর্তি হতাশা, বেদনা এবং আশাহতের দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাবে না। মুরাদনগরের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সারা দেশে গত ১১ মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে ভয়াবহ অবনতি, কিছু মানুষের মধ্যে যে মবসন্ত্রাসের উন্মত্ততা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ মাত্র। সেখান থেকে আমাদের মুক্তির পথ কী? এর আগে শিশু    আছিয়ার ঘটনা সারা দেশকে স্তম্ভিত করেছিল। আছিয়ার ঘটনার পর সরকার দ্রুত সে ঘটনার তদন্ত করে। বিচার সম্পন্ন করে। কিন্তু একটি দেশে যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকে, দেশ যদি নীতি এবং কাঠামোর ওপর না পরিচালিত হয়, আইনের শাসন যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে একটি বিচার এ ধরনের জঘন্য ঘটনা বন্ধ করতে পারে না। গত ১১ মাসে এটি প্রমাণিত সত্য। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন স্থানে মব সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটছে। এ মব সন্ত্রাসকে আবার কোনো কোনো মহল জায়েজ করার চেষ্টা করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের আবেদন, নিবেদন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার পরও মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। বরং কোনো কোনো মহল এ মব সন্ত্রাসকে উসকে দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছেন। আমরা যদি এ ধরনের মব সন্ত্রাস বন্ধ না করতে পারি, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার এ উন্মত্ততা যদি থামাতে না পারি, তাহলে কখনই আমরা আমাদের কাক্সিক্ষত বাংলাদেশ পাব না।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, জুলাই বিপ্লবে এ দেশের নারীদের অংশগ্রহণ ছিল ব্যাপক বিস্তৃত। আমাদের নারীরা তাদের ঘর ছেড়ে বেরিয়েছিল স্বৈরাচারের পতনের জন্য। ছাত্র-তরুণদের আন্দোলনের সঙ্গে যখন গৃহবধূ নারী, শিশুকে কোলে নিয়ে আসা মা কিংবা নানা পেশার কর্মজীবী নারীরা যখন যুক্ত হয়েছিল, তখন এ আন্দোলন সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল। সবার আশা ছিল এ আন্দোলনের সর্বজনীনতাই প্রতিফলিত হবে নতুন বাংলাদেশে। বাংলাদেশে নারীরা তাদের অধিকার পাবে, মর্যাদাপূর্ণ জীবন পাবে, নারীদের কেউ হেয় প্রতিপন্ন করবে না। নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ হবে। শুধু নারী নয়, সব মানুষকে সম্মান এবং মর্যাদা দেওয়া হবে। কিন্তু গত ১১ মাসে নারীদের জন্য অনিরাপদ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বিভিন্ন স্থানে নারীদের হয়রানি করা হচ্ছে, নারীদের অপদস্তের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। পোশাকের কারণে নারীকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। নারীকে হতে হচ্ছে অপমানিত, লাঞ্ছিত। বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার বিপরীতে সরকারের যা করণীয় ছিল, সরকার দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা করতে পারেনি। এ সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না এটি একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার। তার বিভিন্ন রকম সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর এ সীমাবদ্ধতা ছাপিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার কিছুতেই যেন সব মানুষের জন্য বাসযোগ্য বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে হাঁটতে পারছে না।

নারীরাই শুধু অনিরাপদ নয়, এ দেশের অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ হলো আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ। নারীদের চেয়েও অসহায় এখন ব্যবসায়ী সমাজ। বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য রীতিমতো স্থবির। শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে চুপচাপ বসে আছেন। আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন শিল্প, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে লুটপাট হয়, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এগুলোর একটারও বিচার হয়নি। এরপর শুরু হয় মামলাবাণিজ্য। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয়। ভৌতিক হত্যা মামলার আসামি বহু ব্যবসায়ী। এ ধরনের মামলা ব্যবসায়ীদের কেবল বিব্রতই করেনি, ভীতি ও আতঙ্কিতও করেছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ওপর হামলা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, তার সঙ্গে হত্যা মামলার ঘটনা যুক্ত হয়ে ব্যবসায়ীরা এক রকম বন্দি। এক এগারোর কায়দায় ব্যবসায়ীদের নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, দুদকে তলব, বিভিন্ন রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ব্যবসায়ীদের হাত-পা বেঁধে ফেলা হচ্ছে। ফলে এ বাংলাদেশ এখন আর ব্যবসায়ীদের নয়।

সরকার যেন গায়ে পড়ে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হচ্ছে। যেটি সরকারের কাজ নয়। যেমন- সচিবালয়ের কথাই ধরা যাক না কেন। সরকারি চাকরিবিধির সংশোধন হবে কি হবে না, সেটি অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হতে পারে না। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকার সে রকম একটি কাজই করে বসল। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এ ধরনের কাজের এখতিয়ার কে দিয়েছিল?

এনবিআর নিয়ে অচলাবস্থা চলছে দিনের পর দিন। ফলে অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়েছে। সারা দেশে রাজস্ব আদায় বন্ধ হয়ে আছে। বিভিন্ন দাবি-দাওয়ায় রাজপথে প্রতিনিয়ত আন্দোলনের ফলে জনভোগান্তি চরম সীমায় পৌঁছে গেছে। মানুষ তার স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছে না। মানুষকে জিম্মি করা হচ্ছে দাবি আদায়ের কৌশল হিসেবে। সাধারণ মানুষ বিরক্ত। তারা মনে করছে যে, এ বাংলাদেশ কি তাদের? আমরা বৈষম্য দূর করতে গিয়ে এক নতুন ধরনের বৈষম্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছি। আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে গিয়ে যেন এক মবতন্ত্রের দিকে ধাবিত হচ্ছি। এরকম অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন। কিন্তু তা নিয়েও দেখা যাচ্ছে নতুন সংশয়, লুকোচুরি গল্প। নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের আলো-আঁধারি খেলা চলছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর পুরো জাতি আশায় বুক বেঁধেছিল। তারা আশা করেছিল যে, এ অচল অবস্থার অবসান ঘটবে। খুব শিগগিরই নির্বাচনের পর আমরা একটি নতুন গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের যাত্রা শুরু করব। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার ওই বৈঠক এবং যৌথ বিবৃতির পর এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়নের কোনো পদক্ষেপই আমরা দেখছি না।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ডেকে নিয়েছিলেন যমুনায়। আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম। কিন্তু সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে সম্পর্কে পুরো জাতি অন্ধকারে। এনিয়ে লুকোচুরি করার কী আছে? নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই বৈঠকের কথা কিছু বলেনি। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বলা হয়েছে যে, এটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণায় এত অনাগ্রহ কেন?

সংস্কার নিয়ে যেন রীতিমতো খেলা চলছে। কবি শামসুর রাহমানের কবিতার আদলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে সংস্কার।’ তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের আলোচনার চেয়ে খাওয়া-দাওয়া বেশি হচ্ছে।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন স্পষ্টতই সময়ক্ষেপণে ব্যস্ত। কিন্তু কেন? জোর করে কিছু বিষয় চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কারও কারও মধ্যে। এ খেলা বন্ধ হওয়া উচিত। প্রধান উপদেষ্টার এখন একটাই কাজ, তা হলো দ্রুত দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়া। নির্বাচন যত পেছাবে ততই মবসন্ত্রাস বাড়তে থাকবে। নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়বে। বাড়বে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা। অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়বে। এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, এ সরকারের পক্ষে এসব সমস্যার সমাধান করা অসম্ভব ব্যাপার। বরং দ্রুত যদি সরকার একটি নির্বাচনের উদ্যোগ নেয়, তাহলে দেশ রক্ষা পেতে পারে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানারকম টালবাহানা চলছে। কেউ কেউ আনুপাতিক নির্বাচনের কথা বলছেন। কেউ স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে করার কথা বলছেন, কেউ গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছেন, কেউ গণভোটের কথা বলছেন। সবকিছু মিলিয়ে যেন ইচ্ছা করেই একটা তালগোল পাকানো হচ্ছে। এ সরকার যেন একটা তামাশার নাটক চুপচাপ বসে বসে উপভোগ করছে। কিন্তু এ তামাশার নাটক সরকারকেই ক্ষতিগ্রস্ত করবে। যে বিপুল জনসমর্থন এবং ম্যান্ডেট নিয়ে এ সরকার এসেছিল, সেই জনসমর্থন এখন আর নেই। মানুষ আর সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না। জীবনযাত্রা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের আয়-উপার্জন নেই। অথচ জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। শুধু রেমিট্যান্সের টাকা নিয়ে খুশিতে আটখানা হলে চলবে না। সংকট উত্তরণের একটাই উপায়, তা হলো নির্বাচন। সেই নির্বাচন নিয়ে সরকার যদি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়, তাহলে এ সরকারের কোনো কিছু অবশিষ্ট থাকবে না। রাজনৈতিক দলগুলো এখন পর্যন্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে এ সরকারকে সমর্থন করে যাচ্ছে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো যদি সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তাহলে এ সরকার শূন্যের ওপর দাঁড়িয়ে থাকবে। দেশে দেখা দেবে এক অরাজকতা এবং শূন্যতা। সেরকম অবস্থা কারও কাম্য নয়। আমরা কিছু মানুষের দেশ চাই না। আমরা সবার জন্য বাংলাদেশ চাই। সবার বাংলাদেশ করার জন্য সবার মতামত দরকার। সবার মতামতের জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
হাসিনার বিচার হতেই হবে
হাসিনার বিচার হতেই হবে
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
সর্বশেষ খবর
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে
নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট
তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস
খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে কৃষি প্রকৌশল অনুষদ চালুর ঘোষণা উপাচার্যের
শেকৃবিতে কৃষি প্রকৌশল অনুষদ চালুর ঘোষণা উপাচার্যের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত
খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা
পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি
ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি, কমছে দাম
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি, কমছে দাম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে রবিবারের হরতাল ও ৫টি মহাসড়ক অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিল সমাবেশ
বাগেরহাটে রবিবারের হরতাল ও ৫টি মহাসড়ক অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিল সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে নৌকাবাইচ দেখতে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকাবাইচ দেখতে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতালের
জায়গা পরিদর্শনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতালের জায়গা পরিদর্শনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা
চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো বিরল প্রজাতির পাইন্না সাপ
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো বিরল প্রজাতির পাইন্না সাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণ নেতৃত্বে সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে মতবিনিময়
তরুণ নেতৃত্বে সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে পড়ে নিখোঁজ লাইটার জাহাজের কর্মচারী
মোংলায় নদীতে পড়ে নিখোঁজ লাইটার জাহাজের কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা