শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

আজিজ খান ফারুক খান ভাইবেরাদারের অর্থ পাচার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

সামিটের ব্যবসার ধরন সম্পূর্ণ ভিন্নরকম। বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও তাদের কোনো মৌলিক ব্যবসা নেই। বরং অন্য দেশগুলোয় তারা যৌথ অংশীদারি এবং শেয়ার কেনার মাধ্যমে ব্যবসা করে। এ ছাড়া সামিট ইন্টারন্যাশনালের শেয়ার বিক্রি করে বিভিন্ন দেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। অর্থাৎ সামিট গ্রুপের পুরো কার্যক্রম যদি বিশ্লেষণ করা যায়, দেখা যাবে তাদের ব্যবসার মূল কেন্দ্র হলো বাংলাদেশ। বাংলাদেশে যেমন বিদ্যুৎ, টেলিকম, আবাসনসহ অন্যান্য খাতে ব্যবসা করেছে। সেসব সেক্টরেই সামিট বিনিয়োগ করেছে, যেখানে সহজে টাকা উপার্জন করা যায় এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ আছে। মজার ব্যাপার হলো, এসব ব্যবসা করতে গিয়ে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে সরকারের সঙ্গে তাদের একটা সমঝোতা হয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ কর রেয়াত পেয়েছে। ধরা যাক বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং কুইক রেন্টালের কথা। সেখানে সামিট সরকারের সঙ্গে এমনভাবে চুক্তি করে যাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো অলস বসে থাকলেও সামিট টাকা পাবে। অর্থাৎ বিনিয়োগে কোনো ঝুঁকি নেই। একইভাবে যখন তারা টেলিকম ব্যবসা শুরু করে, তখনো শেয়ার বিক্রির জন্য কর রেয়াত পায়। যখন সামিট সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের জন্য কাজ শুরু করে, তখনো তাকে সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় বিভিন্ন ধরনের সুযোগসুবিধা। অর্থাৎ সরকারের ছাড়, সুযোগসুবিধা এবং আনুকূল্য ছাড়া সামিট কোনো ব্যবসাই করতে পারেনি। অথচ এ পুরো লভ্যাংশের টাকা চলে গেছে সিঙ্গাপুরে। এ টাকা সিঙ্গাপুর থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কালো টাকা রূপান্তরিত হয়েছে সাদা টাকায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত সামিট গ্রুপের কর্মপরিধি ও কার্যক্রম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ এবং তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের চেষ্টা করেছে। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড, এসপিএল লিমিটেডের মাধ্যমে বন্দর ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন আজিজ খান। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে প্রতিষ্ঠানটি হয়ে উঠেছিল ড্রাই ডক লিমিটেড (সিডিডিএল) অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল ফ্যাসিলিটিজগুলোর অন্যতম। তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশের রপ্তানি কনটেইনারের ২০ এবং আমদানি পণ্যের কনটেইনারের ৭ দশমিক ৬ শতাংশ হ্যান্ডলিং করত। মুন্সীগঞ্জে এসপিএল লিমিটেডের গড়ে তোলা মুক্তাপুর টার্মিনাল দেশের বেসরকারি খাতে প্রথম অভ্যন্তরীণ নৌ টার্মিনাল ফ্যাসিলিটিজ। এটি করার ক্ষেত্রেও তারা সরকারের সহযোগিতা পেয়েছে। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট ইস্ট গেটওয়ে আই প্রাইভেট লিমিটেডের মাধ্যমে ভারতের কলকাতা বন্দরে জেটি পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশে ব্যবসা করে সেখান থেকে সরকারি সুযোগসুবিধা নিয়ে এবং নানানরকম নয়ছয় করে আবার ভারতের কলকাতা বন্দরে তারা বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া কোম্পানির সিঙ্গাপুরভিত্তিক সাবসিডিয়ারি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট পিটিআই লিমিটেড আন্তর্জাতিক শিপিং কোম্পানি ও ফ্রেড কোম্পানিগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁ করে চট্টগ্রাম, মুক্তারপুর ও কলকাতা বন্দর ব্যবসায় প্রয়োজনে সরঞ্জাম সংগ্রহ করে এ কোম্পানি। ভারতের পার্টনায়ও একটি বন্দর উন্নয়নের কাজ করছে সামিট। যেটি এখন নির্মাণাধীন। এটা করেছে বাংলাদেশ থেকে লাভের টাকায়। বাংলাদেশের বাইরে ভারতের ত্রিপুরায় প্রথমবারের মধ্যে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের শেয়ার কেনে সামিট। অর্থাৎ পাচারকৃত অর্থ দিয়ে তারা শুধু শেয়ার কেনে। ওএনজিসি ত্রিপুরা পাওয়ার লিমিটেডের ২৩ দশমিক ৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছে সামিট ইন্ডিয়া ত্রিপুরা। তবে এ শেয়ার কেনার ক্ষেত্রেও সামিট একই রকম কৌশল অবলম্বন করেছে। বাংলাদেশ থেকে অর্জিত টাকা সিঙ্গাপুরে জমা হয়েছে এবং সিঙ্গাপুর থেকে তারা ত্রিপুরার ওএনজিসির পাওয়ার প্ল্যান্টের শেয়ার কিনেছে। অথচ এটি বাংলাদেশের টাকায় করা। কিন্তু এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো লাভ হচ্ছে না।

বাংলাদেশ থেকে পাচারকৃত অর্থের ওপর ভর করে ২০১৬ সালে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীকে সঙ্গে নিয়ে সিঙ্গাপুরভিত্তিক সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন আজিজ খান। পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে বিদ্যুৎ প্রকল্পের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক জেনারেল ইলেকট্রিকের সঙ্গে চুক্তি করে। এ ছাড়া ফিনল্যান্ডভিত্তিক ওয়াট সিলারের সঙ্গে বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে সামিট। বর্তমানে জেরা, জি মিতশুবিসি ও তাইও ইন্স্যুরেন্স সামিটের ইকুইটি হোল্ডারস হিসেবে পরিচিত। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আহরণ এবং রীতিমতো লুণ্ঠনের মাধ্যমে তা সম্পূর্ণ বিদেশে পাচার করে। তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ সংগ্রহ করে সামিট গড়ে তুলেছে তার পুরো সাম্রাজ্য। যে টাকা বাংলাদেশের মানুষের রক্তঘামে অর্জিত। কিন্তু সেটির মালিকানা এ দেশের জনগণের নেই।

সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত সামিট ইন্টারন্যাশনাল দক্ষিণ এশিয়ার বিদ্যুৎ এলএনজি অবকাঠামো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে তাদের কোম্পানি প্রোফাইলে বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে তথ্য হলো, বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও তারা বিদ্যুৎ উৎপাদন, অবকাঠামো উন্নয়ন বা অন্য কোনো কাজ করে না। তারা শেয়ার কেনার মাধ্যমে ওই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়। একদিকে যেমন তারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সুযোগসুবিধা নিয়ে বিপুল মুনাফা করে এবং পুরো অর্থই সরকারের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দেয়; সিঙ্গাপুরের কোম্পানিতে বিপুল বিনিয়োগ আছে দেখে তারা অন্যান্য কোম্পানিকেও ইকুইটি শেয়ার কেনায় উদ্বুদ্ধ করে এবং সফল হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২২ শতাংশ শেয়ার, অর্থাৎ ৩৩ কোটি ডলারের শেয়ার কিনে নেয় জাপানস এনার্জি ফোর নিউ এরা (জেরা)। এতে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন দেড় বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে শতকোটি ডলারের ক্লাবে প্রবেশ করেন আজিজ খান। এ পুরো প্রক্রিয়াটি করা হয়েছে বাংলাদেশের ব্যবসার টাকায়। অথচ বাংলাদেশ এখান থেকে লাভবান হতে পারেনি।

শুধু সিঙ্গাপুর এবং সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির মাধ্যমে সামিট গ্রুপ তার সাম্রাজ্য বিস্তার করছে বিভিন্ন দেশে। সাম্প্রতিক সময়ে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরিশাস, ফিনল্যান্ড, লুক্সেমবার্গসহ বিভিন্ন দেশে তাদের সম্পদের পাহাড় গড়েছে। আজিজ খান পরিবারের ১১ সদস্যের প্রত্যেকেরই বিদেশে কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো সম্পদের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এ সম্পদগুলো সবই বাংলাদেশের টাকা থেকে তারা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দেখা গেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত আজিজ খান পরিবার এবং তাঁর বিভিন্ন সদস্যের সম্পদের নানান বিনিয়োগের খবর পাওয়া যায়। আজিজ খান নিজেই সিঙ্গাপুরের নাগরিক। সিঙ্গাপুরে তাঁর সম্পদের তথ্য প্রকাশিত। তাঁর ছোট ভাই মুহাম্মদ ফয়সাল করিম খান সিঙ্গাপুর ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল সাম্রাজ্যের মালিক। সেখানে তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পদ আছে। আঞ্জুম আজিজ খান হলেন আজিজ খানের স্ত্রী। যাঁর সিঙ্গাপুরে একাধিক ফ্ল্যাট এবং সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া মরিশাসে তিনি সম্পদ করেছেন বলে জানা গেছে। আয়েশা আজিজ খান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ ছাড়া তিনি যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ফিনল্যান্ডে সম্পদের মালিক হয়েছেন। আদিবা আজিজ খানের আরেক মেয়ে যিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় করেছেন। এ ছাড়া তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় সম্পদ গড়েছেন বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। এভাবে এ পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশের টাকা লুণ্ঠন করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এ অর্থ সবই দেখানো হচ্ছে সিঙ্গাপুরে তাঁদের সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের অর্থ থেকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ব্যবসা শুধু বাংলাদেশে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য দেশে শেয়ার কেনা এবং শেয়ারে বিনিয়োগ ছাড়া তাদের কোনো ব্যবসা নেই। একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের যে ধরনের চরিত্র থাকা উচিত, তার কোনোটাই না থাকার পরও সামিট গ্রুপ বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের লুণ্ঠিত অর্থ দিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
সর্বশেষ খবর
ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা
ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু
গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম
গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর
দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা
১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়
শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু
মঙ্গলের আকাশে ধরা পড়ল বিরল ধূমকেতু

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অধিনায়ক হয়ে যা বললেন গিল
ভারতের অধিনায়ক হয়ে যা বললেন গিল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক
যৌথভাবে কাজ করবে গ্রামীণফোন ও সুমাস টেক

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন এরদোয়ান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক মেয়র তাপসের তিন ব্যাংক হিসাব জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে খেলছেন না ইংল্যান্ড অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ, কি প্রভাব পড়বে বিশ্বে?
শান্তিরক্ষীর সংখ্যা কমাচ্ছে জাতিসংঘ, কি প্রভাব পড়বে বিশ্বে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগে জরিমানা
মেহেরপুরে বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর
বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে এক-চতুর্থাংশ শান্তিরক্ষী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের
বিশ্বজুড়ে এক-চতুর্থাংশ শান্তিরক্ষী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচ: দর্শকদের জন্য বাফুফের বিশেষ নির্দেশনা
বাংলাদেশ-হংকং ম্যাচ: দর্শকদের জন্য বাফুফের বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৩২
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৩২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ উইকেটের ক্লাবে রশিদ খান
২০০ উইকেটের ক্লাবে রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ
দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম