শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

রাজশাহী

ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি

মাদকের নেশায় জড়িয়ে ও এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন অনেকে। স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যা করে নিজে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া রাজশাহীর পবা উপজেলার দিনমজুর মিনারুল ছিলেন জুয়া ও মাদকে আসক্ত। উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামনশিকড় গ্রামে এ ঘটনা ঘটে ১৫ আগস্ট। মোহনপুরের কৃষক আকবর শাহ পানবরজ দেখিয়ে ১৩টি এনজিও থেকে ৭ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন। পানের দরপতনে ঋণ পরিশোধ করতে পারছিলেন না। ১৮ আগস্ট পানের বরজে মেলে তার নিথর দেহ।

বামনশিকড় গ্রামের বেশির ভাগ মানুষ কোনো না কোনো সংস্থা থেকে ঋণ নিয়েছেন। ওই এলাকার এক যুবক বলেন, মাদক আর কার্ড খেলা এই গ্রামের ধ্বংসের মূল কারণ। নেশার টাকা জোগাড় করতে না পেরে এনজিও থেকে ঋণ নেয়। কিস্তি দিতে না পেরে তছনছ করে ফেলে নিজেদের জীবন। আরেক নারী বলেন, ‘আমার স্বামী দিনে অন্তত ২০০ টাকার নেশা করে। তার আয় গড়ে ৩০০ টাকা। স্বামীর ইনকামের ১০০ টাকা দিয়ে নিজের সংসার চলবে, নাকি ঋণ শোধ করবে?

১৮ আগস্ট জেলার মোহনপুর উপজেলার খাড়ইল গ্রামের পানবরজে আকবর শাহ (৫০) নামের কৃষকের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। তিনি ঋণগ্রস্ত ছিলেন। ১৬ জুলাই পবার নওহাটা কলেজ মোড় এলাকার ছাত্রাবাসে শামসুদ্দিন (৩২) নামে অটোরিকশাচালক আত্মহত্যা করেন। ১৪ আগস্ট মোহনপুরের বেলনা গ্রামের রিকশাচালক ফজলুর রহমানকে (৫৫) হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে পরদিন তার মৃত্যু হয়। স্বজনদের দাবি, ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে হত্যা করা হয়েছে। অভিযুক্ত ধুলুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ২০২৩ সালের ২৩ মার্চ দুর্গাপুর উপজেলার শ্যামপুর গ্রাম থেকে রেন্টু পাইক (৫০) নামে এক কৃষকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। সেদিন তার ৫ হাজার টাকা কিস্তি দেওয়ার কথা ছিল। দিতে না পেরে আত্মহত্যা করেন। বামুনশিকড় গ্রামে আড়াইশ পরিবারের বসবাস। ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নেয় তারা। গ্রামীণ ব্যাংক, টিএমএসএস, আশা, ব্র্যাক, কারিতাস, শাপলা গ্রাম উন্নয়ন সংস্থা ও শতফুলসহ বেশ কিছু এনজিও এখানে কাজ করছে।

ঋণ থাকলেও ঋণ : দুর্গাপুরে আত্মহত্যা করা কৃষক রেন্টু পাইকের বাড়ি থেকে ১৮টি এনজিওর পাসবই উদ্ধার করে পুলিশ। অর্ধেকের ঋণ পরিশোধিত থাকলেও বাকিগুলোর ঋণ চলমান ছিল। মোহনপুরে আত্মহত্যা করা পানচাষি আকবর শাহের বাড়িতে তার স্ত্রীর নামে পাওয়া গেছে ১১টি সংস্থার পাস বই। দফায় দফায় এসব সংস্থা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন আকবর।

টাকা আদায়ে চাপ : রাজশাহীর তানোর উপজেলার দুবইল গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলামের ঋণ আছে। তিনি বলেন, একদিন কিস্তি দিতে দেরি হলে এনজিওর লোকেরা বাড়ি এসে বসে থাকে। স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা করা মিনারুল ইসলামের চাচি জানেহার বেগম বলেন, মিনারুল কিস্তির চাপে ঠিকমতো বাড়িতেই থাকতে পারত না।

ছেলেকে বিদেশে পাঠাতে রুরাল রিকনস্ট্রাকশন ফাউন্ডেশন (আরআরএফ) নামে এনজিওর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর শাখা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন জহুরুল ইসলাম (৫৫)। বিদেশে গিয়ে ছেলে দুর্ঘটনায় পড়লে দুটি কিস্তি দিতে পারেননি। মাঠকর্মীরা বাড়িতে গিয়ে চাপ দিচ্ছিলেন। রাজশাহী শহরে মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে আত্মগোপন করেন। ২৯ এপ্রিল জহুরুলকে খুঁজে বের করেন আরআরএফের কর্মীরা। অপমান করেন মেয়ের শ্বশুরবাড়িতেই। তখন বানেশ্বরে এনজিওর কার্যালয়ে গিয়ে জহুরুল বলেছিলেন, এভাবে চাপ দিলে আত্মহত্যা ছাড়া তার পথ থাকবে না। তাতেও মন গলেনি কর্মকর্তাদের। পরে ঘাস মারা বিষ কিনে এনজিও কার্যালয়েই পান করেন জহুরুল। সপ্তাহখানেক হাসপাতালে থাকলেও এখনো তিনি সুস্থ হতে পারেননি। টিএমএসএস খড়খড়ি শাখার ম্যানেজার মশিউর রহমান বলেন, মিনারুল ইসলাম প্রায় এক বছর আগে ৩০ হাজার টাকা ঋণ নেন। ৩০ কিস্তি পার হওয়ার পর সবাই দ্রুত পরিশোধের জন্য আগ্রহী হলেও তার ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন হয়। তাকে ফোন করা হলে বলেন, অসুস্থ মেয়েকে নিয়ে মেডিকেলে আছি। মাত্র ২ হাজার ২০০ টাকার মতো জের থাকায় ও মেয়ে অসুস্থ বলে তাকে আর টাকার বিষয়ে বলা হয়নি। পরে হঠাৎ তার মৃত্যুর খবর জানতে পেরেছি। ব্র্যাকের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোতারফ হোসেন বলেন, যারা ঋণ নিয়ে সঠিকভাবে ব্যবহার না করে, অন্য খাতে ব্যয় করে তার জন্য উঠে দাঁড়ানো সত্যিই কঠিন। চাপ দেওয়ার কথা সঠিক নয়।

মনিটরিং নেই : রাজশাহীতে সমাজসেবা অধিদপ্তরের নিবন্ধনে সক্রিয় ৭১৩টি ক্ষুদ্র ঋণদাতা সংস্থা। তাদের কার্যক্রম নিয়ে কোনো তথ্য নেই জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার কাছে। একই অবস্থা সমবায় কার্যালয়েরও।

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান বলেন, ঋণগ্রহীতার বাড়িতে খাবার বন্ধ থাকলেও পরিশোধ করতে হয় ঋণের কিস্তি। এসব এনজিওর কার্যক্রম এবং ঋণের খাত নিয়ে মনিটরিং নেই। অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবদুল ওয়াদুদ বলেন, যেকাজের জন্য ঋণ নেওয়া হয়, সেকাজে অর্থ ব্যয় না করে মানুষ অন্য কাজে ব্যয় করছে। ফলে একটার ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে আরেকটা সংস্থা থেকে বা ব্যক্তি পর্যায়ে ঋণ নিচ্ছে। এগুলোর মনিটরিং না থাকায় গ্রামে গ্রামে মানুষ ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ছে।

পবার পারিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাঈদ আলী মুর্শেদ বলেন, আমার এলাকায় ৩০-৩৫টি এনজিও ঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করে। এরা কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেটা সংশ্লিষ্টদের দেখা উচিত।

রাজশাহীর মানবাধিকার সংগঠন বরেন্দ্র উন্নয়ন প্রচেষ্টার নির্বাহী পরিচালক ফয়েজুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ঋণ নেওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ পর থেকেই কিস্তি পরিশোধ শুরু করতে হয়। এতে ঋণের টাকা ব্যবহার বা বিনিয়োগের সুযোগ পান না। ফলে ঋণ নিয়ে লাভ হয় না। সুদের হার ১৪ শতাংশ বলে প্রচার করা হলেও বাস্তবে তা প্রায় ৩০ শতাংশ। এটা প্রতারণা। এ বিষয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির মনিটরিং বাড়াতে হবে। তবে অথরিটির দাবি, দুই প্রক্রিয়ায় সুদ নেয় এনজিওগুলো। এতে সাড়ে ১২ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২৪ শতাংশ পর্যন্ত হয়।

মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ ইয়াকুব হোসেন বলেন, ব্যবসা দাঁড় করাতে গেলে যে পরিমাণ বিনিয়োগ প্রয়োজন, সেটা একক কোনো এনজিও দেয় না। ফলে মানুষ একাধিক এনজিও থেকে ঋণ নেন। সঠিকভাবে বিনিয়োগ হলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু যখন ঋণের টাকার অপব্যবহার হয়, তখনই সেটা কঠিন হয়ে পড়ে। আমরা এনজিওগুলোকে পরামর্শ দিয়ে থাকি, তারা যেন যাচাই-বাছাই করে ঋণ দেয়। অনেকের একাধিক এনজিওতে ঋণ থাকে। এটা কমিয়ে আনতে আমরা উদ্যোগ নিয়েছি। রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মির্জা ইমাম উদ্দিন বলেন, বৈধ এনজিও ছাড়াও অনেকেই ঋণ কার্যক্রম চালাচ্ছে। এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসন কঠোর হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম