শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৩, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

আইন-শৃঙ্খলার রক্ষক নিজেই আক্রমণের শিকার ♦ মানসিক চাপ বাড়ছে পুলিশ সদস্যদের ♦ ৯ মাসে ৪৬২ হামলা-হেনস্তার ঘটনায় মামলা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

রাজধানী থেকে শুরু করে বিভাগীয় শহর ও প্রত্যন্ত এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা চালানো হচ্ছে। এতে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা যেমন হতাহত হচ্ছেন, তেমনি অনেকের মধ্যে দেখা দিয়েছে আতঙ্ক ও মানসিক চাপ। মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা প্রায়ই হুমকি-ধমকি ও হেনস্তার শিকার হচ্ছেন। পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, শটগান, ওয়াকিটকি ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী ধরতে গিয়ে তাঁরা উল্টো হেনস্তা ও মারধরেরও শিকার হচ্ছেন। একের পর এক এসব ঘটনায় ভাঙছে পুলিশের মনোবল। এমনকি মাঠ পর্যায়ে অনেক বাহিনীর অনেক সদস্য হামলা, হেনস্তা ও বিদ্রুপের ভয়ে ইউনিফর্ম পরে যেখানে-সেখানে দায়িত্ব পালন করতে যেতেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না। দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সাড়ে ১৪ মাস পেরিয়ে গেলেও পুলিশ সদস্যরা হামলা, হেনস্তা ও আক্রমণ থেকে রক্ষা না পাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করছেন অপরাধ বিশ্লেষক ও সচেতন নাগরিকরা।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, চলতি বছরে গত ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) পুলিশের ওপর হামলা, হেনস্তার ঘটনায় ৪৬২টি মামলা হয়েছে। সূত্র বলছে, মামলার চেয়ে প্রকৃত ঘটনার সংখ্যা আরো বেশি। অনেকে বাহিনী ও নিজের আত্মসম্মানের কথা ভেবে ছোটোখাটো হামলার শিকার হলেও তা নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ায় যেতে চান না।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক মাসে একাধিক এলাকায় টহলরত বা দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় পুলিশের ওপর হঠাৎ আক্রমণ হয়েছে।

কিছু ক্ষেত্রে ডাকাত চক্র, কিছু ক্ষেত্রে সন্ত্রাসী বা রাজনৈতিক সহিংসতায় যুক্ত ব্যক্তিরা এ হামলার পেছনে ছিল। এমনকি অটোরিকশাচালকদের হাতেও মারধর ও হেনস্তার শিকার হয়েছে পুলিশ। এসব টার্গেট করা হামলায় পুলিশ বাহিনীর ভেতরে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। অপরাধ ও সমাজ বিশ্লেষকরা বলছেন, এভাবে একের পর এক ঘটনায় পুলিশের মনোবল নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। এভাবে চলতে থাকলে ভাঙবে রাষ্ট্রের সার্বিক সব শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তাও।

তাই পুলিশের ওপর হামলা থামাতে এখনই প্রয়োজন কৌশলগত পুনর্বিন্যাস। পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় বারবার হামলার ঘটনা ঘটছে। এদিকে পুলিশের মনোবল ফেরাতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও সেগুলোর দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই বলা চলে।

মাঠ পর্যায়ের এসআই থেকে শুরু করে এসপি পর্যন্ত অন্তত ১০ জনের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা প্রায় একই উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, সম্প্রতি ‘মব’ সৃষ্টি করে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা বেড়েছে। আবার এসব ঘটনার কিছু ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ছে। তবু হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হচ্ছে না। এসব ঘটনার পর পুলিশ নিজেরাই এখন নিরাপত্তাহীনতায় সময় পার করছে। ফলে তারা টহল দিতে কিংবা তল্লাশি চালাতে অনিচ্ছুক হয়ে পড়েছে। তবে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহল থেকে পুলিশের বিষয়ে শক্ত অবস্থান নেওয়ার বার্তা চান তাঁরা।

শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর দীর্ঘ সময় পার হলেও পুলিশ তার মনোবল ফেরাতে পারেনি উল্লেখ করে টাঙ্গাইলের মাওলানা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. উমর ফারুক বলেন, পুলিশের ওপর হামলার এসব ঘটনা শুধু বাহিনীর মনোবলেই নয়, সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতিতেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পাশাপাশি নাগরিক সমাজেরও এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো জরুরি। একই সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তা জোরদার করার পাশাপাশি তাদের মানসিক সহায়তা ও প্রশিক্ষণ বাড়াতে হবে। মাঠ পর্যায়ে আধুনিক সুরক্ষা সরঞ্জাম, বডিক্যাম ও দ্রুত ব্যাকআপ ব্যবস্থার উন্নয়ন করলে হামলার ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব।

উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ঘটনা: গাজীপুরের টঙ্গীতে প্রধান সড়কে উঠতে না দেওয়ায় গত ৯ অক্টোবর মো. সাঈদ (৫০) নামের দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশের মাথা ফাটিয়ে দেয় মো. মুস্তাকিন (৩৫) নামের এক অটোরিকশাচালক। পরে অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশ। পরদিন ১০ অক্টোবর সকাল ৯টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের জৈনাবাজারে মহাসড়কের মাঝখানে যাত্রীবাহী বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠানোয় চালককে জরিমানা করায় হাইওয়ে পুলিশ কনস্টেবল আব্দুর রবকে (৪৫) মারধর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে বাসচালক, চালকের সহকারী (হেলপার) এবং তাদের সহযোগীদের বিরুদ্ধে।

এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গত ৪ অক্টোবর চাঁদাবাজিতে বাধা দেওয়া ৩০-৩৫ জন অতর্কিত নরসিংদীর পৌর শহরে অতিরিক্ত সহকারী পুলিশ সুপার শামিম আনোয়ারের ওপর হামলা চালিয়ে আহত করে দুই চাঁদাবাজকে ছিনিয়ে নেয় হামলাকারীরা। একই দিন বগুড়ার শিবগঞ্জে গ্রেপ্তারের পর হাতকড়াসহ আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলামকে ছিনিয়ে নিয়েছেন তাঁর সমর্থকরা।

এ ঘটনায় শিবগঞ্জ থানার এসআই আবদুল্লাহ আল মামুন বাদী হয়ে ২০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরো ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেছেন। এর আগে গত ২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর খিলগাঁও রেলক্রসিং এলাকায় গাড়ি ছাড়তে দেরি হওয়াকে কেন্দ্র করে ট্রাফিক পুলিশের দুই সদস্যকে (এএসআই রবিউল হাসান ও কনস্টেবল রবিউল ইসলাম) মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। পরে তাঁকে আটক করা হয়।

এ ছাড়া সম্প্রতি কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী থানার ওসি (তদন্ত) হাবিবুল্লাহ খান কোনো এক ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘পুলিশ হয়ে গেছে এখন বানরের মতো। রিকশাওয়ালার মার খায় পুলিশ। বানরের খাঁচায় বন্দি করে নাচাচ্ছে আমাদের। আমি অন্য চাকরির চিন্তা করছি।’

জানা গেছে, ঘরোয়াভাবে অনেক পুলিশ সদস্যের মধ্যে মানসিক চাপ, ক্লান্তি ও হতাশা বাড়ছে। দীর্ঘ কর্মঘণ্টা, ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি এবং সামাজিক সমালোচনার মুখে অনেকেই পেশাগত অনুপ্রেরণা হারাচ্ছেন। একাধিক জেলায় কর্মরত কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, যখন দেখি সহকর্মীরা দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হামলার শিকার হচ্ছেন, তখন মনে ভয় কাজ করে। তবু কাজ বন্ধ রাখার সুযোগ নেই।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, এসব ঘটনায় বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে এক ধরনের মানসিক চাপ ও নিরাপত্তাহীনতা কাজ করছে। অনেকেই বলছেন, নিয়মিত ঝুঁকি মোকাবেলা করেও যখন হামলার ঘটনা বেড়েই চলেছে, তখন মনোবলে প্রভাব পড়া স্বাভাবিক।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘এখন অপরাধীরা অনেক বেশি সংগঠিত। পুলিশকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোর প্রবণতা বাড়ছে। এটি উদ্বেগের বিষয়।’

সাম্প্রতিক হামলাগুলোর তদন্ত দ্রুত সম্পন্ন করে দায়ীদের আইনের আওতায় আনার তাগিদ দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। তাঁরা বলেন, হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা আরো বাড়তে পারে।

পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) এ এইচ এম শাহাদাত হোসাইন বলেন, দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা ও হেনস্তার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। তবু বাংলাদেশ পুলিশ মনোবল অটুট রেখে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বদ্ধপরিকর। এসব ঘটনার তদন্ত চলছে, দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ জনগণের আস্থা ও নিরাপত্তা রক্ষায় পেশাদারিত্ব ও সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবে।

এদিকে সম্প্রতি পুলিশের ওপর হামলা হয়েছে উল্লেখ করে এসব ঘটনায় নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন ও পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠন দুটির মতে, একটি কুচক্রীমহল সুপরিকল্পিতভাবে পুলিশের মনোবল দুর্বল করতে ইউনিফর্মধারী পুলিশকে পেশাগত কাজে বাধা দেওয়া এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার এসব ঘটনা ঘটিয়েছে। এসব অনাকাঙ্ক্ষিত ও বেআইনি ঘটনা শুধু পুলিশ বাহিনীর জন্য নয়, রাষ্ট্রের সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার জন্যও হুমকিস্বরূপ। পুলিশের বৈধ দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়া, হামলা বা লাঞ্ছনার ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক, নিন্দনীয় ও দুঃখজনক।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম