শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

পাকিস্তান রাষ্ট্রে আমাদের দেশের রাজনৈতিক প্রবাহের তপ্ত হাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবে সদস্যদের উপস্থিতি ও আলাপ-আলোচনায় সরাসরি প্রভাব ফেলত। যেমন আইউব খানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যখন ফাতেমা জিন্নাহর সঙ্গে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছিল, তখন প্রতিদিন আমাদের আলোচনার বিষয় ছিল বিরোধীদলীয় প্রার্থীর সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে। ক্লাবে তখন টেলিভিশন এসে গেছে। মনোযোগ দিয়ে আমরা খবর শুনতাম। যদিও তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রীদেরই কেবল ভোটাধিকার ছিল, তবু আমাদের আশা ছিল অন্তত পূর্ব পাকিস্তানে আইউব খানের হার হবে। যেদিন ফল বের হবে, সেদিন আমরা উদ্বিগ্ন পরীক্ষার্থীর মতো ক্লাবে বসে আছি টেলিভিশনের সামনে। ফল ঘোষণা শুরু হলো এবং আমাদের উদ্বেগ ক্রমশ বিষণ্নতায় পরিণত হতে থাকল। এমনকি পূর্ব পাকিস্তানেও ফাতেমা জিন্নাহ হেরে গেলেন। চোখমুখে আমাদের হতাশা ছিল দেখার মতো।

আমার শিক্ষক ড. খান সারওয়ার মুরশিদ তখন রোজই ক্লাবে আসতেন, সেদিনও উপস্থিত ছিলেন। তাঁর বক্তব্যটি এখনো মনে পড়ে। বলেছিলেন, আকাশে উড়ছিলাম, একেবারে পাতালে পড়ে গেলাম। ওটি ছিল সে সময়ে ক্লাবে উপস্থিত সবারই অনুভূতি।

ওই হতাশা কাটতে সময় লেগেছে। পঁয়ষট্টির যুদ্ধের পরপরই আমি ইংল্যান্ডে যাই উচ্চশিক্ষা লাভের আবশ্যকতায়। দুই বছর আট মাস পরে আটষট্টির জুলাই মাসে দেশে ফিরে ক্লাবে গেছি। অনেকের সঙ্গে দেখা, দুয়েকজন বন্ধু আবার এসেছেন ফিরেছি শুনে দেখা করার জন্য। পরিবেশটি মনে হলো আগের চেয়েও বিষণ্নতায় ভারাক্রান্ত। কেউ কোনো আলোর সন্ধান দিতে পারছেন না। কেউ কেউ দেখলাম বৈষয়িক বিষয়ে আলাপ করছেন। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে অবগত হলাম। বিলেত থেকে আমি একটা গাড়ি এনেছি কি না, জানতে চাইলেন একাধিক হিতৈষী। আনিনি শুনে আমার অবিবেচনায় হতাশই হলেন। দেশে তখন আইউব খানের উন্নয়নমূলক উদ্যাপনের অত্যুৎসাহী উদ্যোগ চলছে।

তার মধ্যেও কাউকে কাউকে পাওয়া গেল যারা আশা ছাড়েননি, আগের মতোই আছেন। সেই সময়েই টের পাওয়া গেল- বাইরে রাজনৈতিক অসন্তোষ বাড়ছে এবং আরও বাড়বে এমন ভরসা করা সম্ভব হচ্ছে। তখন ক্লাবে আমরা যারা সমমনা, তারা মিলিত হই, আলাপ করি কী করা যায়। ওই সব কথাবার্তার ভিতর থেকেই সিদ্ধান্ত বের হয়ে এলো যে প্রশাসনপন্থিদের জবরদখল হটিয়ে দিয়ে শিক্ষক সমিতিকে চাঙা করা দরকার। আমরা ঠিক করলাম সমিতির নির্বাচনে অংশ নেব। প্রফেসর আবু মহামেদ হবিবুল্লাহকে রাজি করানো গেল সভাপতি হতে। নির্বাচনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলো না। আমরা সবাই জিতলাম। এই বিজয়ের ফলে মনে হলো ক্লাবের পরিবেশটি বদলে গেছে।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীআইউব খান অতিনিকৃষ্ট একটি কালো আইন চালু করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিলেন। শিক্ষক সমিতি থেকে আমাদের দাবি ছিল এই আইন বাতিল করার। দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও ওই দাবি উঠেছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও তখন এ দাবিতে সরব হয়ে ওঠে। আইউববিরোধী আন্দোলন তখন ধীরে ধীরে চাঙা হয়ে উঠছে। ছাত্ররা স্বৈরশাসনবিরোধী যে এগারো দফা দেয় তাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো আইন বাতিলের দাবি ছিল। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এগিয়ে আসছিল। মনে হচ্ছিল গুমোট কেটে যাচ্ছে, সামনে একটি ঝড়ের পালা। ওই বছরের শুরুর দিকেই অনেকগুলো ঘটনা ঘটে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে সামরিক বাহিনীর হাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. শামসুজ্জোহার শহীদ হওয়া। এই ঘটনায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। জোহা শহীদ হন ফেব্রুয়ারির ১৭ তারিখে, পরের দিন, ক্লাবে শিক্ষক সমিতির প্রতিবাদ সভা ডেকে দিবসটিকে আমরা শিক্ষক দিবস হিসেবে ঘোষণা করি। আমি তখন সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা রাজপথে মিছিল করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মিছিল করা বোধ করি ওই প্রথম। ড. হবিবুল্লাহর নেতৃত্বে আমরা নতুন গভর্নর এ কে এম আহসানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একটি স্মারকলিপি প্রদান করি। আমরা পূর্ববঙ্গের সব কটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বড় একটি সভায় মিলিত হয়েছিলাম। স্থান ছিল ক্লাবের হলঘর। মনে পড়ে, সে সভায় স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে আমি একটি প্রবন্ধ পড়েছিলাম। বলা বহুল্য আমাদের সব তৎপরতারই কেন্দ্রীয় দপ্তর ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাব। আলোচনা, সমাবেশ, পরামর্শ বৈঠক সবকিছু ওইখানেই হতো। এই সময়ে আমরা সমমনা কয়েকজন ঠিক করেছিলাম একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করব। পত্রিকা অবশ্য শেষ পর্যন্ত বের করা সম্ভব হয়নি, কিন্তু সে নিয়ে আমাদের কথাবার্তাও ক্লাবেই হতো। ক্লাব তখন অত্যন্ত প্রাণবন্ত, সারা দেশের মতোই।

একাত্তরে ২৫ মার্চের আগপর্যন্ত প্রতিদিনই একবার না একবার আমরা ক্লাবে মিলিত হতাম। সভা হতো। কী ঘটতে যাচ্ছে এবং আমাদের কী করণীয়, তা নিয়ে সরবে কথাবার্তা চলত। বিদেশে বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠির খসড়া আমরা ওইখানে বসেই তৈরি করতাম। ক্লাবের একটি কামরা শিক্ষক সমিতিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কার্যালয় হিসেবে ব্যবহারের জন্য।

শিক্ষকদের এসব তৎপরতার ওপর সামরিক কর্তৃপক্ষের যে চোখ ছিল, সেটি টের পাওয়া গেছে ২৫ মার্চের রাতেই। ওই রাতে আমরা ক্লাব থেকে বাসায় চলে যাই ৮টার পরে। টেলিভিশনের সংবাদে বোঝা গেল যে মুজিব-ইয়াহিয়া আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি এবং আওয়ামী লীগ ২৭ তারিখে হরতাল ডেকেছে। ওদিকে তখনকার ইকবাল হল থেকে কয়েকজন ব্যস্তসমস্ত ছাত্র এসে জানাল যে রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হচ্ছে, সামরিক বাহিনী হামলা করবে বলে তাদের আশঙ্কা। আমরা বিষণ্ন মনে যার যার ঘরে ফিরলাম। তারপর মধ্যরাত্রে সেই অবিশ্বাস্য গণহত্যার সূত্রপাত। হানাদাররা ছাত্রাবাস ও শিক্ষকদের আবাসে তো তাদের নৃশংসতার প্রমাণ দিয়েছেই, ক্লাবকেও বাদ দেয়নি। সেখানেও ঢুকেছে, যাকে পায় হত্যা করবে বলে। সবাই চলে গিয়েছিল, বেয়ারারদের ভিতর চারজন যেতে পারেনি; সে রাতে ক্লাবভবনেই তারা প্রাণ হারিয়েছে।

ক্লাবের শিক্ষকরা সভা-সমাবেশ করে বলেই হানাদার খুনিদের ওই আক্রোশ। আগস্ট মাসে আমাদের পাঁচজন সহকর্মীকে তারা তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। এদের মধ্যে চারজন আবুল খায়ের, রফিকুল ইসলাম, কে এ এম সা’দউদ্দীন ও এ এন এম শহীদুল্লা ছিলেন পরপর ক্লাবের সম্পাদক; আর আহসানুল হক ছিলেন শিক্ষক সমিতির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক। বোঝা যায় ক্লাব ও সমিতিকে হানাদাররা একই চোখে দেখত। ক্লাবে অনুষ্ঠিত সভায় শিক্ষকরা কে কী বলতেন, সে বিষয়েও তারা অবগত ছিল; বন্দি শিক্ষকদের তারা শিক্ষকদের সভার ছবি পর্যন্ত দেখিয়েছে। বোঝা গেছে ক্লাবে গুপ্তচরদের বিলক্ষণ আনাগোনা ছিল।

হানাদারদের আত্মসমর্পণের দুই দিন পর আবার আমরা ক্লাবে ঢুকি। আমাদের মন ভারাক্রান্ত ছিল ১৪ ডিসেম্বর আলবদরদের নৃশংসতায় শহীদ হওয়া সহকর্মীদের হারানোর ব্যথায়। ক্লাবে ঢুকে হল কামরার কার্পেটে দেখলাম রক্তের ছাপ। সম্ভবত ক্লাবের সেই চারজন কর্মীর গায়ের রক্ত, ২৫ মার্চের কালরাতে যারা আটকা পড়ে গিয়েছিল ক্লাব ভবনে। এত বছর পর তাদের নাম স্পষ্টভাবে স্মরণ করতে পারছি না, সে আমার ব্যর্থতা, কিন্তু তাদের চেহারা পরিষ্কার দেখতে পাই। খুবই হাসিখুশি এবং অত্যন্ত বিনয়ী ছিল তারা।

ক্লাবের সঙ্গে এখন আমার আগের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে; কিন্তু ক্লাব যে বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের অপরিহার্য অংশ, সে নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সেখানে অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেন আসতেন অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে দাবা খেলতে। নূর মোহাম্মদ স্যার আসতেন টেনিস খেলার জন্য। আমরা যেতাম পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হতে ও কথা বলতে।

এখন ক্লাবও হয়তো ঠিক আগের মতো নেই; তেমন কথা অবশ্য পুরাতনরা সব সময়েই বলে থাকেন নতুনের সম্বন্ধে। ক্লাব নিশ্চয়ই নতুন সময়ের নতুন রকমের প্রয়োজন মেটাচ্ছে। এবং সেখানে নিয়মিত নির্বাচনও হয়- যেমন ক্লাবের তেমনি শিক্ষক সমিতির, যা নিয়ে ছাত্ররা শিক্ষকদের হিংসা করে। কারণ তাদের সংসদের নির্বাচন অনেককাল হয়নি।

অতিসম্প্রতি অবশ্য শিক্ষার্থীদের সে আক্ষেপ ঘোচার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ঢাবিসহ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জোরদার প্রস্তুতি ও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ডাকসুর নির্বাচন হতে যাচ্ছে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। সুষ্ঠুভাবে এ ভোট অনুষ্ঠিত হোক, এবং নিয়মিত এ চর্চা যেন অব্যাহত থাকে সে কামনা করি।

যাই হোক, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার অনেক ঋণ, ক্লাবের কাছেও কম নয়। ওই ঋণ অপরিশোধ্য।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা