শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২২, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:২৮, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা

দেশে বিনিয়োগে মন্দা চলছে। উচ্চ সুদের হার, উচ্চমূল্যেও বিদ্যুৎ-গ্যাস-জ্বালানি সংকট, ডলার সংকটে টাকার অবমূল্যায়ন, দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ নানা কারণে দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থাহীনতা চরমে। এ কারণে তাঁরা বিনিয়োগে আগ্রহ পাচ্ছেন না। আবার এসঅ্যান্ডপি, মুডিস ও ফিচ রেটিংয়ে বাংলাদেশের ঋণমানের অবনমনসহ নানা সূচকের দুর্বলতার কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও সাড়া নেই কাঙ্ক্ষিত মাত্রায়।

এর ফলে বিনিয়োগ কমে এখন গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থায় রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসেই নেট এফডিআই কমেছে ২০.১৫ শতাংশ।

ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যবসায় পরিবেশ, আইন-শৃঙ্খলার উন্নতিসহ আস্থার সংকট কাটিয়ে উঠতে না পারলে দেশি-বিদেশি কোনো বিনিয়োগই আসবে না। এদিকে বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ‘রক্ষণশীল’ জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে।

একই সঙ্গে বলেছে, এ বছর বাংলাদেশে নতুন করে আরো ৩০ লাখ মানুষ অতিদরিদ্র হবে। অতিদরিদ্রের হার বেড়ে ৯.৩ শতাংশে পৌঁছাবে। মূলত বিনিয়োগ না হওয়ার ফলে নতুন কর্মসংস্থান না হওয়া এবং মানুষের আয় না বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতেই অতিদরিদ্রের হার বাড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা, বিশ্বব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ এবং ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশ বিনিয়োগের দিক থেকে একটি ক্রান্তিকাল পার করছে।

দেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করছেন না, বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও সাড়া কম। গত কয়েক বছরের দুর্বল ব্যবস্থাপনা, সুশাসনের ঘাটতি, ঋণ কেলেঙ্কারি, অর্থপাচার, ডলার সংকট, রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে খরচ বেড়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন দুর্বলতার ধারাবাহিকতায় এমনিতেই ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসা প্রসারে ‘ওয়েট অ্যান্ড সির’ মধ্যে ছিলেন।

জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর আশা করা হয়েছিল পরিস্থিতির উন্নতি হবে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, এরপর মব সংস্কৃতির কারণে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতিসহ একের পর এক বিনিয়োগ প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়। এর সঙ্গে বড় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানি করা, মামলা-হামলা, কারখানায় অসন্তোষ, কারখানা বন্ধ করা, লেনদেন-এলসি খোলায় কড়াকড়ি, ব্যাংকগুলো নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণাসহ সার্বিকভাবে একটি ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

ওই রেশ এখনো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। ফলে বিনিয়োগে যে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে, সেটি এখনো বহাল রয়েছে। নতুন করে নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক সরকার আসার জন্য ব্যবসায়ীদের অপেক্ষার বিষয়টিও সামনে এসেছে। বলা হচ্ছে, রাজনৈতিক সরকার এলে দীর্ঘ সময় নীতির স্থায়িত্ব থাকবে। এতে উদ্যোক্তারা ব্যবসার পরিকল্পনা করতে পারবেন। স্বল্পকালীন সরকারের সময়ে একটি স্থিতিশীল ব্যবসার গ্যারান্টি পাচ্ছেন না তাঁরা। এর ফলে দেশি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এগিয়ে আসছেন না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ও যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অধ্যাপক ড. বিরূপাক্ষ পাল বলেন, ‘বর্তমান সরকারের সময়ে সার্বিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যটা খারাপ হয়েছে। অর্থনীতিতে এ সরকারের পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়। এ সময়ে কলকারখানা বন্ধ হওয়া কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মতো অবস্থা। আর বাংলাদেশ এমন কোনো বিপর্যয়ে যায়নি যে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থনীতির যে জায়গাটায় সরকারের মনোযোগ বাড়ানো দরকার, সে জায়গাটায় মনোযোগ বাড়ায়নি। কিছু রাজনৈতিক আদর্শিক প্রশ্ন, কিছু নৈতিক প্রশ্ন, কিছু ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন, সেগুলোর পেছনে মনোযোগ, সমাজের মধ্যে কিছুটা বিশৃঙ্খলা, কিছুটা মব কালচার এগুলো সৃষ্টি হয়েছে, তাতে ব্যবসা কমেছে আর নতুন বিনিয়োগও থমকে গেছে। এসব কারণে বেকারত্ব বেড়েছে।’

জানা যায়, বিনিয়োগ না হলে বা ব্যবসার সম্প্রসারণ না হলে কাজের সুযোগ কমে যায়। বেকারত্ব বাড়ে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে মানুষ গরিব হয়। দুই দিন আগে বিশ্বব্যাংক তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দিয়েছে যে চলতি বছরে বাংলাদেশে নতুন করে আরো ৩০ লাখ মানুষ অতিদরিদ্রের তালিকায় যুক্ত হবে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, অতিদারিদ্র্যের হার ৭.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৫ সালে ৯.৩ শতাংশ হবে। জাতীয় দারিদ্র্য হার গত বছর ছিল সাড়ে ২০ শতাংশ। ২০২৫ সালে তা বেড়ে ২২.৯ শতাংশ হবে। বাংলাদেশের ২০২২ সালের জনশুমারি অনুসারে, দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটির বেশি। বিশ্বব্যাংকের হিসাবটি বিবেচনায় নিলে ২০২৫ সাল শেষে অতিগরিব মানুষের সংখ্যা হবে এক কোটি ৫৮ লাখের মতো। অন্যদিকে জাতীয় দারিদ্র্য হার বা গরিব মানুষের সংখ্যা হবে তিন কোটি ৯০ লাখের মতো। ফলে দেখা যাচ্ছে যে বিনিয়োগ স্থবিরতার নেতিবাচক প্রভাব মানুষের আয়হীনতার পাশাপাশি দারিদ্র হারের ওপরও পড়তে যাচ্ছে।

সম্প্রতি সরকার দেশে একটি বিনিয়োগ সম্মেলন করেছে। এতে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী ও ব্র্যান্ড অংশ নেয়। ওই সম্মেলনে আশা প্রকাশ করা হয় যে বাংলাদেশ ২০৩৫ সালে সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড হবে অথবা হওয়ার পথেই রয়েছে। তবে দ্য গ্লোবাল ইকোনমির তথ্যভাণ্ডার থেকে দেখা যায় যে ‘রিটার্ন অন ইকুইটি’ বা ব্যবসায় মূলধন অনুপাতে লাভের অংশের হিসাবে বৈশ্বিক তালিকায় ১৩৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৫৩তম। ২১ বছরের গড় হিসাবে এটি ১৩.৮৫ শতাংশ।

কিন্তু ‘রিটার্ন অন অ্যাসেট’ তালিকায় বাংলাদেশ নেমে পড়ে ৯৬তম স্থানে, যেখানে রিটার্ন ০.৯৬ শতাংশ। এটি ভারত, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানেরও চেয়ে কম। বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর হতে হয়, তাহলে প্রতিবছর প্রবৃদ্ধির হার হতে হবে ৩৩ শতাংশের ওপর, যা পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত কোথাও অর্জিত হয়নি।

অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ বলেন, ‘সাধারণত অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে নীতির ধারাবাহিকতার সন্দেহে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান না। আর তাঁরা সাধারণত দেশি বিনিয়োকারীদেরও দেখেন। সুদের হারের ঊর্ধ্বগতি, তারল্য সংকট, বেশির ভাগ ব্যাংকের নিজেদেরই সমস্যা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইন্সপেকশনে কড়াকড়ি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, করনীতির দুর্বলতা, অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার দুর্বলতা, ডলারের ঊর্ধ্বগতিতে টাকার অবমূল্যায়ন কত হতে পারে—এ ব্যাপারে মোটামুটি একটা দৃশ্যমান নজরদারি না রেখে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান না।’

তিনি প্রথমত, একটি সরকারের অন্তর্বর্তী অবস্থা; দ্বিতীয়ত, স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করছেন না জানিয়ে বলেন, ‘এমন পরিস্থিতিতে বিদেশিরা কোন সাহসে আসবেন? এখানে রিটার্ন অন ইকুইটি বা ব্যবসা থেকে মূলধনের অনুপাতে লাভের অংশ অন্যান্য দেশের তুলনায় খুবই কম। সেই ক্ষেত্রে পুরনো বিনিয়োগকারী ছাড়া নতুন সম্ভাবনা অন্যান্য দেশের তুলনায় খুবই ক্ষীণ।’

অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলেন, বাংলাদেশে যখন বিদেশি উদ্যোক্তাদের সামনে বিনিয়োগ সম্মেলন চলছিল, তখন বাটা, কোকা-কোলাসহ বিভিন্ন বিদেশি ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর হচ্ছিল মব সংস্কৃতির কারণে। এই বার্তাও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বে। এর আগে বিশ্বখ্যাত সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বাংলাদেশ এ সংবাদের প্রতিবাদ করলেও ওই গণমাধ্যম প্রতিবাদটি এখনো ছাপেনি। ফলে নানাভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এটিও বিনিয়োগে আস্থার সংকট তৈরি করে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘বিনিয়োগে বাংলাদেশে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। বড় বাজার, প্রচুর লোকের দেশ। তবে এখানে গ্যাসের সংকট রয়েছে। এটা নিশ্চিত করতে হবে। অনেক পুরনো কারখানা গ্যাস পাচ্ছে না। আর নতুন সম্প্রসারণেও গ্যাস লাগবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের জন্য শিল্পের প্রসার দরকার। এখন মার্কিন শুল্কনীতির পরিবর্তনের কারণে চীনের বেশ কিছু ব্যবসা ও শিল্প এখানে আসার সুযোগ তৈরি হতে পারে। তবে তার জন্য ব্যবস্থাপনাটা ঠিক করে দিতে হবে। অবকাঠামো, কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নতি করতে হবে।’

তিনি গ্যাসের দাম বাড়ানোর ফলে নতুন যাঁরা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের ৩৩ শতাংশ বেশি দামে গ্যাস কিনতে হবে জানিয়ে বলেন, ‘এটা নতুনদের উৎসাহিত করবে না। কারণ একই শিল্প যদি কম দামে পায়, আবার নতুন উদ্যোক্তাকে আরো বেশিতে কিনতে হয় তাহলে তার প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমে যাবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংক কয়েক দিন আগে বিনিয়োগের সর্বশেষ তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, ২০২৪ সালে দেশে মোট নেট এফডিআই এসেছে ১.২৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৩.২৫ শতাংশ কম। ২০২৩ সালে এই অঙ্ক ছিল ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার।

এর আগে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বিদেশি বিনিয়োগ আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে কমে চার ভাগের প্রায় এক ভাগে নেমেছিল। এ সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ আগের বছরের চেয়ে ৭১ শতাংশের মতো কমে গিয়েছিল। ওই ছয় মাসে মাত্র ২১ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ আসে। গত অর্থবছরের একই সময়ে পরিমাণ ছিল ৭৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার।

পর্যালোচনায় জানা যায়, বিনিয়োগ না হলে অর্থনীতিতে কাঙ্ক্ষিত গতি ফিরবে না। মানুষের কর্মসংস্থান হবে না। আয়ও বাড়বে না। বেসরকারির পাশাপাশি চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়নের গতিও শ্লথ। কাটছাঁট করা হয়েছে বরাদ্দ। এতেও তৃণমূলের শ্রমজীবী মানুষের আয়ের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে