শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

কতো হবে বয়স ছেলেটার? ৩০ পার হয়নি বোধকরি কিংবা এর কাছাকাছি। আমার ছাত্র। মানুষ হিসেবে চমৎকার। যে কোন কিছু বুঝার কিংবা উপলব্ধি করার অদ্ভুত ক্ষমতা আছে ছেলেটার। সমাজ, রাজনীতি, শিক্ষা সব বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব একটা দর্শন আছে। আছে নানান মনস্তাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব মতামত। ছেলেটা এতো'ই চমৎকার, যার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা চালিয়ে নেয়া যায়।

আমি সব সময় বিশ্বাস করে এসেছি- তাত্ত্বিক কিংবা আদর্শিক আলোচনা চালিয়ে নেয়ার জন্য আপনার মাস্টার্স কিংবা পিএচডি ডিগ্রী থাকার দরকার নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী নেবারও দরকার নেই। দরকার হচ্ছে যে কোন একটা বিষয় সম্পর্কে ধারণা; সেটা ধারণ করার এবং চিন্তা করার ক্ষমতা।

আমি এমন অনেক মানুষজন পেয়েছি, এমনকি আমি এখন যেই শহরে থাকি এখানেও পেয়েছি; এদের অনেকের বিশাল ডিগ্রী আছে, কারো পিএচডি, কারো পোস্টডক, কেউ নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে নিজেদের অনেক বড় মনে করছে; কিন্তু তাদের সঙ্গে পাঁচ মিনিটের বেশি অন্তত আমার পক্ষে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না।

এদের সঙ্গে হয়ত ফুল-পাখি-লতা-পাতা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে কিন্তু এর বেশি কিছু না।

তো, একদিন হঠাৎ খুব সকালে ছেলেটা আমাকে ফোন দিয়ে বলছে -স্যার, আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই। আমি বেশ অবাক হয়েছি এতো সকাল বেলায় ফোন দেবার জন্য। ভাবলাম জরুরী কিছু হবে হয়ত। আমি বললাম, ঠিক আছে। তুমি কি আমার বাসায় আসতে চাইছ? তুমি চলে আসতে পারো। ঠিক আছে স্যার।

মিনিট বিশেক পর ফোন দিয়ে ছেলেটা বলছে-স্যার, আপনি কি একটু অমুক জায়গায় আসতে পারবেন? আমি বেশ অবাক হলাম। ওর তো আমার বাসায় আসার কথা। এখন আবার অন্য জায়গায় যেতে বলছে! ব্যাপারটা কি! আমি বললাম-ঠিক আছে। তুমি থাকো। আমি এক্ষুনি আসছি।

ছেলেটাকে আমি খুব পছন্দ করি। তাই ভাবছিলাম- কিছু আবার হলো না তো ওর। খুব দ্রুত'ই গিয়ে হাজির হলাম। দেখা হবার সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটা বলছে-স্যার, আমার পেটে দুটো চোখ আছে। পিঠেও দুটো চোখ আছে। আমি সব দেখতে পাই। আমি খানিক অবাক হলাম। বলছে কি এসব! নিজেকে শান্ত করে বললাম, বাহ, চমৎকার তো। তাহলে তো তুমি সামনে পিছে সবই দেখতে পাও। 
হ্যাঁ স্যার। যা দেখলাম- সবাই খারাপ। সবাই খারাপ হলে তো স্যার আপনিও খারাপ!

আমি বললাম, সেটাই তো হবার কথা। সবাই খারাপ হলে তো কেবল আমি না, তুমিও খারাপ হবার কথা। ছেলেটা খানিক হাসলো। আমি বললাম, চলো পাশের রেস্টুরেন্ট'টাতে গিয়ে বসি।

তখনও বেশ সকাল। ব্রেকফাস্ট করছে সবাই। সেখানে বসে বেশ খানিকক্ষণ কথা বললাম। মনে হলো কথা বার্তা বেশ অগোছালো। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম, ও মানসিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ। কথাবার্তা শেষ আমি তাকে বললাম, আমার মনে হচ্ছে তুমি সুস্থ নেই। চলো তোমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। এরপর ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছি। বেশ কিছুদিন ওর চিকিৎসা চলেছে। এখন ও পুরোপুরি সুস্থ।

শুনেছি গতকাল ঢাকার রাস্তায় তিন চারজন মানুষকে বিনা অপরাধে স্রেফ সন্দেহ এবং গুজবের বশবর্তী হয়ে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে। এদের মাঝে ছিলেন একজন মা। যে তার সন্তাকে দেখতে স্কুলে গিয়েছিলেন। আরেকজন ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। এদের দুজনের কারো কোন অপরাধ ছিল না।

আশপাশের মানুষজন নিজেদের মতো করে তাদের ছেলেধরা হিসেবে সন্দেহ করেছে; মানসিক ভারসাম্য না থাকাতে ওই ছেলেটা হয়ত ঠিক মত উত্তর দিতে পারেনি। তাই সবাই মিলে এদের প্রকাশ্য দিবালোকে মেরে হত্যা করেছে।

কারো মনে এতটুকু প্রশ্ন জাগলো না, ছেলেটা এমন আচরণ কেন করছে? সে তো অসুস্থও হতে পারে! কিংবা ওই মা কেন ঠিক মতো উত্তর দিতে পারছিল না? তার জীবনেও একটা গল্প ছিল হয়ত। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হবার গল্প। লুকিয়ে স্কুলে এসে ছেলে- মেয়েদের দেখে যাবার গল্প। না, আমাদের এইসব কিছু শুনার দরকার নেই, জানারও দরকার নেই।

আমি উপরে যেই গল্প'টার অবতারনা করেছি, সেটা করার আগে আমি হাজার বার ভেবেছি এই উদাহরণটা দিব কিনা। এরপর মনে হয়েছে, আমার লেখা হাজার কিংবা লক্ষাধিক মানুষ পড়ে। এতে যদি কারো মানসিকতার একটু হলেও পরিবর্তন হয়।

পত্রিকায় এই গণপিটুনির সংবাদ পড়ে বার বার আমার এই প্রিয় ছাত্রের কথা মনে হচ্ছ। ছেলেটা যখন বলছিল, তার পেটে দুটো চোখ আছে কিংবা আমি খারাপ কিংবা আরও অনেক কিছু। আমি শিক্ষক হয়ে কিন্তু চাইলেই রেগে গিয়ে অন্য কিছু বলতে কিংবা করতে পারতাম কিংবা হয়ত উল্টো রি-এক্ট করতে পারতাম। আমি এর কিছু'ই করিনি। আমি বরং তার সঙ্গে খানিক সময় কাটিয়ে বুঝার চেষ্টা করেছি- ব্যাপারটা কি। এরপর আমি'ই কিন্তু প্রথমে বলেছি- ছেলেটা সুস্থ নেই। এখন এই ছেলেটাই যদি ঢাকার রাস্তার ওই সব মানুষদের কাছে গিয়ে এমন কিছু বলে বসত? তাহলে কি আপনারা তাকে সন্দেহ করে মেরে ফেলতেন? কেন সে এমন বলছে কিংবা তার গল্পটা শুনার সময় কি আপনাদের হবে না? আমরা বাংলাদেশিরা কেমন, সেটা আমি দেশে থাকতে যতটা না টের পেয়েছি, তার চাইতে ঢের বেশি টের পেয়েছি বিদেশে এসে।

কারণ এইসব দেশে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশি থাকে; তাই সবাই সবাইকে কম বেশি চেনে- জানে। তো এই বাংলাদেশিদের প্রায় সবা'ই (আমি নিজেকেও এর সঙ্গে যুক্ত করে নিলাম); তো আমাদের সবার কাজ হচ্ছে- সকাল-বিকাল অন্য মানুষদের দিয়ে গুজব রটনা। এই যেমন, অমুকের সঙ্গে অমুকের সম্পর্ক ভালো! অমুকের সঙ্গে তমুকের সম্পর্ক খারাপ! অমুকের স্বভাব খারাপ, তমুকের চরিত্র খারাপ। অমুক অবৈধ কাজ করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। অমুক একটা অশিক্ষিত মূর্খ, ক্ষেত। ইত্যাদি।

এই যে আমরা এতসব গুজব রটাই; এইসবের কোন ভিত্তি নেই। তাহলে কেন আমরা এইসব গুজব নিজেরা নিজেরা বানাই? কারণ এতে আমরা আনন্দ পাই। অন্য কারো সম্পর্কে ইচ্ছে মতো খারাপ কথা বলে আমরা আনন্দ পাই। এখন আপনি হয়ত ভাবছেন, বিদেশে আর কারা থাকে। বেশিরভাগ'ই হয়ত কামলা শ্রেণির।

আপনারাদের জানিয়ে রাখি, আমি যেই শহরে থাকি, এখানে সবাই বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে কিংবা এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ফেলছে; কারো কারো আবার পিএচডি-পোস্ট ডক্টরেটও আছে। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসছে না। স্বভাব কি আর এতো সহজে যায়। সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গুজব না রটালে আমাদের আসলে খাবার হজম হয় না। আমরা এমন'ই।

শুধু গুজব রটালে একটা কথা ছিল, এরপর এই জন্য আমরা ঝগড়া করি, মারামারি করি এবং অনেক সময় মানুষ হত্যাও করে বসি!
এই যে পদ্মা সেতুতে মানুষের মাথা লাগবে, এই গুজব দেশে ছড়ানো হলো; এই গুজব কি দেশের রিকশাওয়ালা শ্রেণী ছড়িয়েছে? এই গুজব কি শ্রমিক শ্রেণি ছড়িয়েছে? ছড়িয়েছে শিক্ষিত সভ্য মানুষ গুলো'ই। সেই সঙ্গে এই গুজব বিশ্বাসও করেছে এই শিক্ষিত, সভ্য মানুষ গুলো'ই। যারা ঢাকার রাস্তায় একজন নারী এবং একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করেছে পিটিয়ে। আশপাশের কারো তাতে কিছু যায় আসেনি। সবাই বরং মজা নিয়েছে।

মানসিক ভারসাম্যহীন কী ওই ছেলেটা ছিল, যাকে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে? নাকি আস্ত এই সমাজ'টাই ভারসাম্যহীন? প্রত্যেক মানুষের জীবনের একটা গল্প আছে। আমাদের কারো সময় নেই সেই গল্পটা শুনার। আমরা বাস করছি ভারসাম্যহীন একটা সমাজে, যেখানে "ধর-মার-কাট" হচ্ছে আমাদের মূল অস্ত্র!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন
চুয়াডাঙ্গায় মদপানে ছয়জনের মৃত্যুর ঘটনায় ৪ মরদেহ উত্তোলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান
অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে পঞ্চগড়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি প্রদান

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী
বিভেদ নয় ঐক্য চাই, স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: মাসুদ সাঈদী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা আসছেন জার্মানির উপমন্ত্রী জোহান সাথফ
ঢাকা আসছেন জার্মানির উপমন্ত্রী জোহান সাথফ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতির সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’
‘অর্থনীতির সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে’

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের ব্যাটে ঝড়, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২১৩
রিশাদের ব্যাটে ঝড়, বাংলাদেশের সংগ্রহ ২১৩

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় বৃদ্ধাকে ধর্ষণের অভিযোগ, বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু
পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসছে জোড়া ধূমকেতু

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম
চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৫ জনকে কুপিয়ে জখম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান
হাসিনা এখনো দেশের বিরুদ্ধে নানান যড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন : আমান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি
জবি ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যা মামলায় আদালতে ৩ আসামি

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?
যুদ্ধবিমানে মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরার খরচ কেমন?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই
ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে মিরাজ-সোহানের লড়াই

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন
দুই শিশুকে হত্যায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড, চারজনকে যাবজ্জীবন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
সাইবার আইনের মামলায় বগুড়ার সাবেক সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু
ক্রীড়াঙ্গন থাকবে রাজনীতির উর্ধ্বে: ইসরাফিল খসরু

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা
দেড়শ বছরের ঐতিহ্য ‘ঢেমঢেমিয়া কালিমেলা’ এখন ঘোড়া-মহিষের মেলা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রংপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল
নির্বাচনী পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিনিধি দল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সরকারি অর্থে বিলাসবহুল বিমান ক্রয়, তোপের মুখে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হলেন সানায়ে তাকাইচি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে সোনাইমুড়ীতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন
তিন দাবিতে রাবি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা
এইচএসসিতে বোর্ড সেরা স্নেহা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন