শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

কতো হবে বয়স ছেলেটার? ৩০ পার হয়নি বোধকরি কিংবা এর কাছাকাছি। আমার ছাত্র। মানুষ হিসেবে চমৎকার। যে কোন কিছু বুঝার কিংবা উপলব্ধি করার অদ্ভুত ক্ষমতা আছে ছেলেটার। সমাজ, রাজনীতি, শিক্ষা সব বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব একটা দর্শন আছে। আছে নানান মনস্তাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব মতামত। ছেলেটা এতো'ই চমৎকার, যার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা চালিয়ে নেয়া যায়।

আমি সব সময় বিশ্বাস করে এসেছি- তাত্ত্বিক কিংবা আদর্শিক আলোচনা চালিয়ে নেয়ার জন্য আপনার মাস্টার্স কিংবা পিএচডি ডিগ্রী থাকার দরকার নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী নেবারও দরকার নেই। দরকার হচ্ছে যে কোন একটা বিষয় সম্পর্কে ধারণা; সেটা ধারণ করার এবং চিন্তা করার ক্ষমতা।

আমি এমন অনেক মানুষজন পেয়েছি, এমনকি আমি এখন যেই শহরে থাকি এখানেও পেয়েছি; এদের অনেকের বিশাল ডিগ্রী আছে, কারো পিএচডি, কারো পোস্টডক, কেউ নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে নিজেদের অনেক বড় মনে করছে; কিন্তু তাদের সঙ্গে পাঁচ মিনিটের বেশি অন্তত আমার পক্ষে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না।

এদের সঙ্গে হয়ত ফুল-পাখি-লতা-পাতা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে কিন্তু এর বেশি কিছু না।

তো, একদিন হঠাৎ খুব সকালে ছেলেটা আমাকে ফোন দিয়ে বলছে -স্যার, আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই। আমি বেশ অবাক হয়েছি এতো সকাল বেলায় ফোন দেবার জন্য। ভাবলাম জরুরী কিছু হবে হয়ত। আমি বললাম, ঠিক আছে। তুমি কি আমার বাসায় আসতে চাইছ? তুমি চলে আসতে পারো। ঠিক আছে স্যার।

মিনিট বিশেক পর ফোন দিয়ে ছেলেটা বলছে-স্যার, আপনি কি একটু অমুক জায়গায় আসতে পারবেন? আমি বেশ অবাক হলাম। ওর তো আমার বাসায় আসার কথা। এখন আবার অন্য জায়গায় যেতে বলছে! ব্যাপারটা কি! আমি বললাম-ঠিক আছে। তুমি থাকো। আমি এক্ষুনি আসছি।

ছেলেটাকে আমি খুব পছন্দ করি। তাই ভাবছিলাম- কিছু আবার হলো না তো ওর। খুব দ্রুত'ই গিয়ে হাজির হলাম। দেখা হবার সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটা বলছে-স্যার, আমার পেটে দুটো চোখ আছে। পিঠেও দুটো চোখ আছে। আমি সব দেখতে পাই। আমি খানিক অবাক হলাম। বলছে কি এসব! নিজেকে শান্ত করে বললাম, বাহ, চমৎকার তো। তাহলে তো তুমি সামনে পিছে সবই দেখতে পাও। 
হ্যাঁ স্যার। যা দেখলাম- সবাই খারাপ। সবাই খারাপ হলে তো স্যার আপনিও খারাপ!

আমি বললাম, সেটাই তো হবার কথা। সবাই খারাপ হলে তো কেবল আমি না, তুমিও খারাপ হবার কথা। ছেলেটা খানিক হাসলো। আমি বললাম, চলো পাশের রেস্টুরেন্ট'টাতে গিয়ে বসি।

তখনও বেশ সকাল। ব্রেকফাস্ট করছে সবাই। সেখানে বসে বেশ খানিকক্ষণ কথা বললাম। মনে হলো কথা বার্তা বেশ অগোছালো। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম, ও মানসিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ। কথাবার্তা শেষ আমি তাকে বললাম, আমার মনে হচ্ছে তুমি সুস্থ নেই। চলো তোমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। এরপর ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছি। বেশ কিছুদিন ওর চিকিৎসা চলেছে। এখন ও পুরোপুরি সুস্থ।

শুনেছি গতকাল ঢাকার রাস্তায় তিন চারজন মানুষকে বিনা অপরাধে স্রেফ সন্দেহ এবং গুজবের বশবর্তী হয়ে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে। এদের মাঝে ছিলেন একজন মা। যে তার সন্তাকে দেখতে স্কুলে গিয়েছিলেন। আরেকজন ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। এদের দুজনের কারো কোন অপরাধ ছিল না।

আশপাশের মানুষজন নিজেদের মতো করে তাদের ছেলেধরা হিসেবে সন্দেহ করেছে; মানসিক ভারসাম্য না থাকাতে ওই ছেলেটা হয়ত ঠিক মত উত্তর দিতে পারেনি। তাই সবাই মিলে এদের প্রকাশ্য দিবালোকে মেরে হত্যা করেছে।

কারো মনে এতটুকু প্রশ্ন জাগলো না, ছেলেটা এমন আচরণ কেন করছে? সে তো অসুস্থও হতে পারে! কিংবা ওই মা কেন ঠিক মতো উত্তর দিতে পারছিল না? তার জীবনেও একটা গল্প ছিল হয়ত। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হবার গল্প। লুকিয়ে স্কুলে এসে ছেলে- মেয়েদের দেখে যাবার গল্প। না, আমাদের এইসব কিছু শুনার দরকার নেই, জানারও দরকার নেই।

আমি উপরে যেই গল্প'টার অবতারনা করেছি, সেটা করার আগে আমি হাজার বার ভেবেছি এই উদাহরণটা দিব কিনা। এরপর মনে হয়েছে, আমার লেখা হাজার কিংবা লক্ষাধিক মানুষ পড়ে। এতে যদি কারো মানসিকতার একটু হলেও পরিবর্তন হয়।

পত্রিকায় এই গণপিটুনির সংবাদ পড়ে বার বার আমার এই প্রিয় ছাত্রের কথা মনে হচ্ছ। ছেলেটা যখন বলছিল, তার পেটে দুটো চোখ আছে কিংবা আমি খারাপ কিংবা আরও অনেক কিছু। আমি শিক্ষক হয়ে কিন্তু চাইলেই রেগে গিয়ে অন্য কিছু বলতে কিংবা করতে পারতাম কিংবা হয়ত উল্টো রি-এক্ট করতে পারতাম। আমি এর কিছু'ই করিনি। আমি বরং তার সঙ্গে খানিক সময় কাটিয়ে বুঝার চেষ্টা করেছি- ব্যাপারটা কি। এরপর আমি'ই কিন্তু প্রথমে বলেছি- ছেলেটা সুস্থ নেই। এখন এই ছেলেটাই যদি ঢাকার রাস্তার ওই সব মানুষদের কাছে গিয়ে এমন কিছু বলে বসত? তাহলে কি আপনারা তাকে সন্দেহ করে মেরে ফেলতেন? কেন সে এমন বলছে কিংবা তার গল্পটা শুনার সময় কি আপনাদের হবে না? আমরা বাংলাদেশিরা কেমন, সেটা আমি দেশে থাকতে যতটা না টের পেয়েছি, তার চাইতে ঢের বেশি টের পেয়েছি বিদেশে এসে।

কারণ এইসব দেশে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশি থাকে; তাই সবাই সবাইকে কম বেশি চেনে- জানে। তো এই বাংলাদেশিদের প্রায় সবা'ই (আমি নিজেকেও এর সঙ্গে যুক্ত করে নিলাম); তো আমাদের সবার কাজ হচ্ছে- সকাল-বিকাল অন্য মানুষদের দিয়ে গুজব রটনা। এই যেমন, অমুকের সঙ্গে অমুকের সম্পর্ক ভালো! অমুকের সঙ্গে তমুকের সম্পর্ক খারাপ! অমুকের স্বভাব খারাপ, তমুকের চরিত্র খারাপ। অমুক অবৈধ কাজ করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। অমুক একটা অশিক্ষিত মূর্খ, ক্ষেত। ইত্যাদি।

এই যে আমরা এতসব গুজব রটাই; এইসবের কোন ভিত্তি নেই। তাহলে কেন আমরা এইসব গুজব নিজেরা নিজেরা বানাই? কারণ এতে আমরা আনন্দ পাই। অন্য কারো সম্পর্কে ইচ্ছে মতো খারাপ কথা বলে আমরা আনন্দ পাই। এখন আপনি হয়ত ভাবছেন, বিদেশে আর কারা থাকে। বেশিরভাগ'ই হয়ত কামলা শ্রেণির।

আপনারাদের জানিয়ে রাখি, আমি যেই শহরে থাকি, এখানে সবাই বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে কিংবা এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ফেলছে; কারো কারো আবার পিএচডি-পোস্ট ডক্টরেটও আছে। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসছে না। স্বভাব কি আর এতো সহজে যায়। সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গুজব না রটালে আমাদের আসলে খাবার হজম হয় না। আমরা এমন'ই।

শুধু গুজব রটালে একটা কথা ছিল, এরপর এই জন্য আমরা ঝগড়া করি, মারামারি করি এবং অনেক সময় মানুষ হত্যাও করে বসি!
এই যে পদ্মা সেতুতে মানুষের মাথা লাগবে, এই গুজব দেশে ছড়ানো হলো; এই গুজব কি দেশের রিকশাওয়ালা শ্রেণী ছড়িয়েছে? এই গুজব কি শ্রমিক শ্রেণি ছড়িয়েছে? ছড়িয়েছে শিক্ষিত সভ্য মানুষ গুলো'ই। সেই সঙ্গে এই গুজব বিশ্বাসও করেছে এই শিক্ষিত, সভ্য মানুষ গুলো'ই। যারা ঢাকার রাস্তায় একজন নারী এবং একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করেছে পিটিয়ে। আশপাশের কারো তাতে কিছু যায় আসেনি। সবাই বরং মজা নিয়েছে।

মানসিক ভারসাম্যহীন কী ওই ছেলেটা ছিল, যাকে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে? নাকি আস্ত এই সমাজ'টাই ভারসাম্যহীন? প্রত্যেক মানুষের জীবনের একটা গল্প আছে। আমাদের কারো সময় নেই সেই গল্পটা শুনার। আমরা বাস করছি ভারসাম্যহীন একটা সমাজে, যেখানে "ধর-মার-কাট" হচ্ছে আমাদের মূল অস্ত্র!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন