শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

কতো হবে বয়স ছেলেটার? ৩০ পার হয়নি বোধকরি কিংবা এর কাছাকাছি। আমার ছাত্র। মানুষ হিসেবে চমৎকার। যে কোন কিছু বুঝার কিংবা উপলব্ধি করার অদ্ভুত ক্ষমতা আছে ছেলেটার। সমাজ, রাজনীতি, শিক্ষা সব বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব একটা দর্শন আছে। আছে নানান মনস্তাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব মতামত। ছেলেটা এতো'ই চমৎকার, যার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা চালিয়ে নেয়া যায়।

আমি সব সময় বিশ্বাস করে এসেছি- তাত্ত্বিক কিংবা আদর্শিক আলোচনা চালিয়ে নেয়ার জন্য আপনার মাস্টার্স কিংবা পিএচডি ডিগ্রী থাকার দরকার নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী নেবারও দরকার নেই। দরকার হচ্ছে যে কোন একটা বিষয় সম্পর্কে ধারণা; সেটা ধারণ করার এবং চিন্তা করার ক্ষমতা।

আমি এমন অনেক মানুষজন পেয়েছি, এমনকি আমি এখন যেই শহরে থাকি এখানেও পেয়েছি; এদের অনেকের বিশাল ডিগ্রী আছে, কারো পিএচডি, কারো পোস্টডক, কেউ নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে নিজেদের অনেক বড় মনে করছে; কিন্তু তাদের সঙ্গে পাঁচ মিনিটের বেশি অন্তত আমার পক্ষে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না।

এদের সঙ্গে হয়ত ফুল-পাখি-লতা-পাতা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে কিন্তু এর বেশি কিছু না।

তো, একদিন হঠাৎ খুব সকালে ছেলেটা আমাকে ফোন দিয়ে বলছে -স্যার, আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই। আমি বেশ অবাক হয়েছি এতো সকাল বেলায় ফোন দেবার জন্য। ভাবলাম জরুরী কিছু হবে হয়ত। আমি বললাম, ঠিক আছে। তুমি কি আমার বাসায় আসতে চাইছ? তুমি চলে আসতে পারো। ঠিক আছে স্যার।

মিনিট বিশেক পর ফোন দিয়ে ছেলেটা বলছে-স্যার, আপনি কি একটু অমুক জায়গায় আসতে পারবেন? আমি বেশ অবাক হলাম। ওর তো আমার বাসায় আসার কথা। এখন আবার অন্য জায়গায় যেতে বলছে! ব্যাপারটা কি! আমি বললাম-ঠিক আছে। তুমি থাকো। আমি এক্ষুনি আসছি।

ছেলেটাকে আমি খুব পছন্দ করি। তাই ভাবছিলাম- কিছু আবার হলো না তো ওর। খুব দ্রুত'ই গিয়ে হাজির হলাম। দেখা হবার সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটা বলছে-স্যার, আমার পেটে দুটো চোখ আছে। পিঠেও দুটো চোখ আছে। আমি সব দেখতে পাই। আমি খানিক অবাক হলাম। বলছে কি এসব! নিজেকে শান্ত করে বললাম, বাহ, চমৎকার তো। তাহলে তো তুমি সামনে পিছে সবই দেখতে পাও। 
হ্যাঁ স্যার। যা দেখলাম- সবাই খারাপ। সবাই খারাপ হলে তো স্যার আপনিও খারাপ!

আমি বললাম, সেটাই তো হবার কথা। সবাই খারাপ হলে তো কেবল আমি না, তুমিও খারাপ হবার কথা। ছেলেটা খানিক হাসলো। আমি বললাম, চলো পাশের রেস্টুরেন্ট'টাতে গিয়ে বসি।

তখনও বেশ সকাল। ব্রেকফাস্ট করছে সবাই। সেখানে বসে বেশ খানিকক্ষণ কথা বললাম। মনে হলো কথা বার্তা বেশ অগোছালো। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম, ও মানসিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ। কথাবার্তা শেষ আমি তাকে বললাম, আমার মনে হচ্ছে তুমি সুস্থ নেই। চলো তোমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। এরপর ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছি। বেশ কিছুদিন ওর চিকিৎসা চলেছে। এখন ও পুরোপুরি সুস্থ।

শুনেছি গতকাল ঢাকার রাস্তায় তিন চারজন মানুষকে বিনা অপরাধে স্রেফ সন্দেহ এবং গুজবের বশবর্তী হয়ে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে। এদের মাঝে ছিলেন একজন মা। যে তার সন্তাকে দেখতে স্কুলে গিয়েছিলেন। আরেকজন ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। এদের দুজনের কারো কোন অপরাধ ছিল না।

আশপাশের মানুষজন নিজেদের মতো করে তাদের ছেলেধরা হিসেবে সন্দেহ করেছে; মানসিক ভারসাম্য না থাকাতে ওই ছেলেটা হয়ত ঠিক মত উত্তর দিতে পারেনি। তাই সবাই মিলে এদের প্রকাশ্য দিবালোকে মেরে হত্যা করেছে।

কারো মনে এতটুকু প্রশ্ন জাগলো না, ছেলেটা এমন আচরণ কেন করছে? সে তো অসুস্থও হতে পারে! কিংবা ওই মা কেন ঠিক মতো উত্তর দিতে পারছিল না? তার জীবনেও একটা গল্প ছিল হয়ত। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হবার গল্প। লুকিয়ে স্কুলে এসে ছেলে- মেয়েদের দেখে যাবার গল্প। না, আমাদের এইসব কিছু শুনার দরকার নেই, জানারও দরকার নেই।

আমি উপরে যেই গল্প'টার অবতারনা করেছি, সেটা করার আগে আমি হাজার বার ভেবেছি এই উদাহরণটা দিব কিনা। এরপর মনে হয়েছে, আমার লেখা হাজার কিংবা লক্ষাধিক মানুষ পড়ে। এতে যদি কারো মানসিকতার একটু হলেও পরিবর্তন হয়।

পত্রিকায় এই গণপিটুনির সংবাদ পড়ে বার বার আমার এই প্রিয় ছাত্রের কথা মনে হচ্ছ। ছেলেটা যখন বলছিল, তার পেটে দুটো চোখ আছে কিংবা আমি খারাপ কিংবা আরও অনেক কিছু। আমি শিক্ষক হয়ে কিন্তু চাইলেই রেগে গিয়ে অন্য কিছু বলতে কিংবা করতে পারতাম কিংবা হয়ত উল্টো রি-এক্ট করতে পারতাম। আমি এর কিছু'ই করিনি। আমি বরং তার সঙ্গে খানিক সময় কাটিয়ে বুঝার চেষ্টা করেছি- ব্যাপারটা কি। এরপর আমি'ই কিন্তু প্রথমে বলেছি- ছেলেটা সুস্থ নেই। এখন এই ছেলেটাই যদি ঢাকার রাস্তার ওই সব মানুষদের কাছে গিয়ে এমন কিছু বলে বসত? তাহলে কি আপনারা তাকে সন্দেহ করে মেরে ফেলতেন? কেন সে এমন বলছে কিংবা তার গল্পটা শুনার সময় কি আপনাদের হবে না? আমরা বাংলাদেশিরা কেমন, সেটা আমি দেশে থাকতে যতটা না টের পেয়েছি, তার চাইতে ঢের বেশি টের পেয়েছি বিদেশে এসে।

কারণ এইসব দেশে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশি থাকে; তাই সবাই সবাইকে কম বেশি চেনে- জানে। তো এই বাংলাদেশিদের প্রায় সবা'ই (আমি নিজেকেও এর সঙ্গে যুক্ত করে নিলাম); তো আমাদের সবার কাজ হচ্ছে- সকাল-বিকাল অন্য মানুষদের দিয়ে গুজব রটনা। এই যেমন, অমুকের সঙ্গে অমুকের সম্পর্ক ভালো! অমুকের সঙ্গে তমুকের সম্পর্ক খারাপ! অমুকের স্বভাব খারাপ, তমুকের চরিত্র খারাপ। অমুক অবৈধ কাজ করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। অমুক একটা অশিক্ষিত মূর্খ, ক্ষেত। ইত্যাদি।

এই যে আমরা এতসব গুজব রটাই; এইসবের কোন ভিত্তি নেই। তাহলে কেন আমরা এইসব গুজব নিজেরা নিজেরা বানাই? কারণ এতে আমরা আনন্দ পাই। অন্য কারো সম্পর্কে ইচ্ছে মতো খারাপ কথা বলে আমরা আনন্দ পাই। এখন আপনি হয়ত ভাবছেন, বিদেশে আর কারা থাকে। বেশিরভাগ'ই হয়ত কামলা শ্রেণির।

আপনারাদের জানিয়ে রাখি, আমি যেই শহরে থাকি, এখানে সবাই বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে কিংবা এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ফেলছে; কারো কারো আবার পিএচডি-পোস্ট ডক্টরেটও আছে। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসছে না। স্বভাব কি আর এতো সহজে যায়। সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গুজব না রটালে আমাদের আসলে খাবার হজম হয় না। আমরা এমন'ই।

শুধু গুজব রটালে একটা কথা ছিল, এরপর এই জন্য আমরা ঝগড়া করি, মারামারি করি এবং অনেক সময় মানুষ হত্যাও করে বসি!
এই যে পদ্মা সেতুতে মানুষের মাথা লাগবে, এই গুজব দেশে ছড়ানো হলো; এই গুজব কি দেশের রিকশাওয়ালা শ্রেণী ছড়িয়েছে? এই গুজব কি শ্রমিক শ্রেণি ছড়িয়েছে? ছড়িয়েছে শিক্ষিত সভ্য মানুষ গুলো'ই। সেই সঙ্গে এই গুজব বিশ্বাসও করেছে এই শিক্ষিত, সভ্য মানুষ গুলো'ই। যারা ঢাকার রাস্তায় একজন নারী এবং একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করেছে পিটিয়ে। আশপাশের কারো তাতে কিছু যায় আসেনি। সবাই বরং মজা নিয়েছে।

মানসিক ভারসাম্যহীন কী ওই ছেলেটা ছিল, যাকে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে? নাকি আস্ত এই সমাজ'টাই ভারসাম্যহীন? প্রত্যেক মানুষের জীবনের একটা গল্প আছে। আমাদের কারো সময় নেই সেই গল্পটা শুনার। আমরা বাস করছি ভারসাম্যহীন একটা সমাজে, যেখানে "ধর-মার-কাট" হচ্ছে আমাদের মূল অস্ত্র!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে