শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

কতো হবে বয়স ছেলেটার? ৩০ পার হয়নি বোধকরি কিংবা এর কাছাকাছি। আমার ছাত্র। মানুষ হিসেবে চমৎকার। যে কোন কিছু বুঝার কিংবা উপলব্ধি করার অদ্ভুত ক্ষমতা আছে ছেলেটার। সমাজ, রাজনীতি, শিক্ষা সব বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব একটা দর্শন আছে। আছে নানান মনস্তাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব মতামত। ছেলেটা এতো'ই চমৎকার, যার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা চালিয়ে নেয়া যায়।

আমি সব সময় বিশ্বাস করে এসেছি- তাত্ত্বিক কিংবা আদর্শিক আলোচনা চালিয়ে নেয়ার জন্য আপনার মাস্টার্স কিংবা পিএচডি ডিগ্রী থাকার দরকার নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী নেবারও দরকার নেই। দরকার হচ্ছে যে কোন একটা বিষয় সম্পর্কে ধারণা; সেটা ধারণ করার এবং চিন্তা করার ক্ষমতা।

আমি এমন অনেক মানুষজন পেয়েছি, এমনকি আমি এখন যেই শহরে থাকি এখানেও পেয়েছি; এদের অনেকের বিশাল ডিগ্রী আছে, কারো পিএচডি, কারো পোস্টডক, কেউ নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে নিজেদের অনেক বড় মনে করছে; কিন্তু তাদের সঙ্গে পাঁচ মিনিটের বেশি অন্তত আমার পক্ষে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না।

এদের সঙ্গে হয়ত ফুল-পাখি-লতা-পাতা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে কিন্তু এর বেশি কিছু না।

তো, একদিন হঠাৎ খুব সকালে ছেলেটা আমাকে ফোন দিয়ে বলছে -স্যার, আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই। আমি বেশ অবাক হয়েছি এতো সকাল বেলায় ফোন দেবার জন্য। ভাবলাম জরুরী কিছু হবে হয়ত। আমি বললাম, ঠিক আছে। তুমি কি আমার বাসায় আসতে চাইছ? তুমি চলে আসতে পারো। ঠিক আছে স্যার।

মিনিট বিশেক পর ফোন দিয়ে ছেলেটা বলছে-স্যার, আপনি কি একটু অমুক জায়গায় আসতে পারবেন? আমি বেশ অবাক হলাম। ওর তো আমার বাসায় আসার কথা। এখন আবার অন্য জায়গায় যেতে বলছে! ব্যাপারটা কি! আমি বললাম-ঠিক আছে। তুমি থাকো। আমি এক্ষুনি আসছি।

ছেলেটাকে আমি খুব পছন্দ করি। তাই ভাবছিলাম- কিছু আবার হলো না তো ওর। খুব দ্রুত'ই গিয়ে হাজির হলাম। দেখা হবার সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটা বলছে-স্যার, আমার পেটে দুটো চোখ আছে। পিঠেও দুটো চোখ আছে। আমি সব দেখতে পাই। আমি খানিক অবাক হলাম। বলছে কি এসব! নিজেকে শান্ত করে বললাম, বাহ, চমৎকার তো। তাহলে তো তুমি সামনে পিছে সবই দেখতে পাও। 
হ্যাঁ স্যার। যা দেখলাম- সবাই খারাপ। সবাই খারাপ হলে তো স্যার আপনিও খারাপ!

আমি বললাম, সেটাই তো হবার কথা। সবাই খারাপ হলে তো কেবল আমি না, তুমিও খারাপ হবার কথা। ছেলেটা খানিক হাসলো। আমি বললাম, চলো পাশের রেস্টুরেন্ট'টাতে গিয়ে বসি।

তখনও বেশ সকাল। ব্রেকফাস্ট করছে সবাই। সেখানে বসে বেশ খানিকক্ষণ কথা বললাম। মনে হলো কথা বার্তা বেশ অগোছালো। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম, ও মানসিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ। কথাবার্তা শেষ আমি তাকে বললাম, আমার মনে হচ্ছে তুমি সুস্থ নেই। চলো তোমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। এরপর ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছি। বেশ কিছুদিন ওর চিকিৎসা চলেছে। এখন ও পুরোপুরি সুস্থ।

শুনেছি গতকাল ঢাকার রাস্তায় তিন চারজন মানুষকে বিনা অপরাধে স্রেফ সন্দেহ এবং গুজবের বশবর্তী হয়ে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে। এদের মাঝে ছিলেন একজন মা। যে তার সন্তাকে দেখতে স্কুলে গিয়েছিলেন। আরেকজন ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। এদের দুজনের কারো কোন অপরাধ ছিল না।

আশপাশের মানুষজন নিজেদের মতো করে তাদের ছেলেধরা হিসেবে সন্দেহ করেছে; মানসিক ভারসাম্য না থাকাতে ওই ছেলেটা হয়ত ঠিক মত উত্তর দিতে পারেনি। তাই সবাই মিলে এদের প্রকাশ্য দিবালোকে মেরে হত্যা করেছে।

কারো মনে এতটুকু প্রশ্ন জাগলো না, ছেলেটা এমন আচরণ কেন করছে? সে তো অসুস্থও হতে পারে! কিংবা ওই মা কেন ঠিক মতো উত্তর দিতে পারছিল না? তার জীবনেও একটা গল্প ছিল হয়ত। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হবার গল্প। লুকিয়ে স্কুলে এসে ছেলে- মেয়েদের দেখে যাবার গল্প। না, আমাদের এইসব কিছু শুনার দরকার নেই, জানারও দরকার নেই।

আমি উপরে যেই গল্প'টার অবতারনা করেছি, সেটা করার আগে আমি হাজার বার ভেবেছি এই উদাহরণটা দিব কিনা। এরপর মনে হয়েছে, আমার লেখা হাজার কিংবা লক্ষাধিক মানুষ পড়ে। এতে যদি কারো মানসিকতার একটু হলেও পরিবর্তন হয়।

পত্রিকায় এই গণপিটুনির সংবাদ পড়ে বার বার আমার এই প্রিয় ছাত্রের কথা মনে হচ্ছ। ছেলেটা যখন বলছিল, তার পেটে দুটো চোখ আছে কিংবা আমি খারাপ কিংবা আরও অনেক কিছু। আমি শিক্ষক হয়ে কিন্তু চাইলেই রেগে গিয়ে অন্য কিছু বলতে কিংবা করতে পারতাম কিংবা হয়ত উল্টো রি-এক্ট করতে পারতাম। আমি এর কিছু'ই করিনি। আমি বরং তার সঙ্গে খানিক সময় কাটিয়ে বুঝার চেষ্টা করেছি- ব্যাপারটা কি। এরপর আমি'ই কিন্তু প্রথমে বলেছি- ছেলেটা সুস্থ নেই। এখন এই ছেলেটাই যদি ঢাকার রাস্তার ওই সব মানুষদের কাছে গিয়ে এমন কিছু বলে বসত? তাহলে কি আপনারা তাকে সন্দেহ করে মেরে ফেলতেন? কেন সে এমন বলছে কিংবা তার গল্পটা শুনার সময় কি আপনাদের হবে না? আমরা বাংলাদেশিরা কেমন, সেটা আমি দেশে থাকতে যতটা না টের পেয়েছি, তার চাইতে ঢের বেশি টের পেয়েছি বিদেশে এসে।

কারণ এইসব দেশে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশি থাকে; তাই সবাই সবাইকে কম বেশি চেনে- জানে। তো এই বাংলাদেশিদের প্রায় সবা'ই (আমি নিজেকেও এর সঙ্গে যুক্ত করে নিলাম); তো আমাদের সবার কাজ হচ্ছে- সকাল-বিকাল অন্য মানুষদের দিয়ে গুজব রটনা। এই যেমন, অমুকের সঙ্গে অমুকের সম্পর্ক ভালো! অমুকের সঙ্গে তমুকের সম্পর্ক খারাপ! অমুকের স্বভাব খারাপ, তমুকের চরিত্র খারাপ। অমুক অবৈধ কাজ করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। অমুক একটা অশিক্ষিত মূর্খ, ক্ষেত। ইত্যাদি।

এই যে আমরা এতসব গুজব রটাই; এইসবের কোন ভিত্তি নেই। তাহলে কেন আমরা এইসব গুজব নিজেরা নিজেরা বানাই? কারণ এতে আমরা আনন্দ পাই। অন্য কারো সম্পর্কে ইচ্ছে মতো খারাপ কথা বলে আমরা আনন্দ পাই। এখন আপনি হয়ত ভাবছেন, বিদেশে আর কারা থাকে। বেশিরভাগ'ই হয়ত কামলা শ্রেণির।

আপনারাদের জানিয়ে রাখি, আমি যেই শহরে থাকি, এখানে সবাই বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে কিংবা এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ফেলছে; কারো কারো আবার পিএচডি-পোস্ট ডক্টরেটও আছে। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসছে না। স্বভাব কি আর এতো সহজে যায়। সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গুজব না রটালে আমাদের আসলে খাবার হজম হয় না। আমরা এমন'ই।

শুধু গুজব রটালে একটা কথা ছিল, এরপর এই জন্য আমরা ঝগড়া করি, মারামারি করি এবং অনেক সময় মানুষ হত্যাও করে বসি!
এই যে পদ্মা সেতুতে মানুষের মাথা লাগবে, এই গুজব দেশে ছড়ানো হলো; এই গুজব কি দেশের রিকশাওয়ালা শ্রেণী ছড়িয়েছে? এই গুজব কি শ্রমিক শ্রেণি ছড়িয়েছে? ছড়িয়েছে শিক্ষিত সভ্য মানুষ গুলো'ই। সেই সঙ্গে এই গুজব বিশ্বাসও করেছে এই শিক্ষিত, সভ্য মানুষ গুলো'ই। যারা ঢাকার রাস্তায় একজন নারী এবং একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করেছে পিটিয়ে। আশপাশের কারো তাতে কিছু যায় আসেনি। সবাই বরং মজা নিয়েছে।

মানসিক ভারসাম্যহীন কী ওই ছেলেটা ছিল, যাকে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে? নাকি আস্ত এই সমাজ'টাই ভারসাম্যহীন? প্রত্যেক মানুষের জীবনের একটা গল্প আছে। আমাদের কারো সময় নেই সেই গল্পটা শুনার। আমরা বাস করছি ভারসাম্যহীন একটা সমাজে, যেখানে "ধর-মার-কাট" হচ্ছে আমাদের মূল অস্ত্র!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা