শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩২, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আচ্ছা, গণপিটুনি আসলে কি?

কতো হবে বয়স ছেলেটার? ৩০ পার হয়নি বোধকরি কিংবা এর কাছাকাছি। আমার ছাত্র। মানুষ হিসেবে চমৎকার। যে কোন কিছু বুঝার কিংবা উপলব্ধি করার অদ্ভুত ক্ষমতা আছে ছেলেটার। সমাজ, রাজনীতি, শিক্ষা সব বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব একটা দর্শন আছে। আছে নানান মনস্তাত্ত্বিক বিষয় নিয়ে তার নিজস্ব মতামত। ছেলেটা এতো'ই চমৎকার, যার সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলোচনা চালিয়ে নেয়া যায়।

আমি সব সময় বিশ্বাস করে এসেছি- তাত্ত্বিক কিংবা আদর্শিক আলোচনা চালিয়ে নেয়ার জন্য আপনার মাস্টার্স কিংবা পিএচডি ডিগ্রী থাকার দরকার নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী নেবারও দরকার নেই। দরকার হচ্ছে যে কোন একটা বিষয় সম্পর্কে ধারণা; সেটা ধারণ করার এবং চিন্তা করার ক্ষমতা।

আমি এমন অনেক মানুষজন পেয়েছি, এমনকি আমি এখন যেই শহরে থাকি এখানেও পেয়েছি; এদের অনেকের বিশাল ডিগ্রী আছে, কারো পিএচডি, কারো পোস্টডক, কেউ নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ে নিজেদের অনেক বড় মনে করছে; কিন্তু তাদের সঙ্গে পাঁচ মিনিটের বেশি অন্তত আমার পক্ষে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না।

এদের সঙ্গে হয়ত ফুল-পাখি-লতা-পাতা নিয়ে কথা বলা যেতে পারে কিন্তু এর বেশি কিছু না।

তো, একদিন হঠাৎ খুব সকালে ছেলেটা আমাকে ফোন দিয়ে বলছে -স্যার, আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই। আমি বেশ অবাক হয়েছি এতো সকাল বেলায় ফোন দেবার জন্য। ভাবলাম জরুরী কিছু হবে হয়ত। আমি বললাম, ঠিক আছে। তুমি কি আমার বাসায় আসতে চাইছ? তুমি চলে আসতে পারো। ঠিক আছে স্যার।

মিনিট বিশেক পর ফোন দিয়ে ছেলেটা বলছে-স্যার, আপনি কি একটু অমুক জায়গায় আসতে পারবেন? আমি বেশ অবাক হলাম। ওর তো আমার বাসায় আসার কথা। এখন আবার অন্য জায়গায় যেতে বলছে! ব্যাপারটা কি! আমি বললাম-ঠিক আছে। তুমি থাকো। আমি এক্ষুনি আসছি।

ছেলেটাকে আমি খুব পছন্দ করি। তাই ভাবছিলাম- কিছু আবার হলো না তো ওর। খুব দ্রুত'ই গিয়ে হাজির হলাম। দেখা হবার সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটা বলছে-স্যার, আমার পেটে দুটো চোখ আছে। পিঠেও দুটো চোখ আছে। আমি সব দেখতে পাই। আমি খানিক অবাক হলাম। বলছে কি এসব! নিজেকে শান্ত করে বললাম, বাহ, চমৎকার তো। তাহলে তো তুমি সামনে পিছে সবই দেখতে পাও। 
হ্যাঁ স্যার। যা দেখলাম- সবাই খারাপ। সবাই খারাপ হলে তো স্যার আপনিও খারাপ!

আমি বললাম, সেটাই তো হবার কথা। সবাই খারাপ হলে তো কেবল আমি না, তুমিও খারাপ হবার কথা। ছেলেটা খানিক হাসলো। আমি বললাম, চলো পাশের রেস্টুরেন্ট'টাতে গিয়ে বসি।

তখনও বেশ সকাল। ব্রেকফাস্ট করছে সবাই। সেখানে বসে বেশ খানিকক্ষণ কথা বললাম। মনে হলো কথা বার্তা বেশ অগোছালো। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারছিলাম, ও মানসিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ। কথাবার্তা শেষ আমি তাকে বললাম, আমার মনে হচ্ছে তুমি সুস্থ নেই। চলো তোমাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। এরপর ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছি। বেশ কিছুদিন ওর চিকিৎসা চলেছে। এখন ও পুরোপুরি সুস্থ।

শুনেছি গতকাল ঢাকার রাস্তায় তিন চারজন মানুষকে বিনা অপরাধে স্রেফ সন্দেহ এবং গুজবের বশবর্তী হয়ে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে। এদের মাঝে ছিলেন একজন মা। যে তার সন্তাকে দেখতে স্কুলে গিয়েছিলেন। আরেকজন ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে। এদের দুজনের কারো কোন অপরাধ ছিল না।

আশপাশের মানুষজন নিজেদের মতো করে তাদের ছেলেধরা হিসেবে সন্দেহ করেছে; মানসিক ভারসাম্য না থাকাতে ওই ছেলেটা হয়ত ঠিক মত উত্তর দিতে পারেনি। তাই সবাই মিলে এদের প্রকাশ্য দিবালোকে মেরে হত্যা করেছে।

কারো মনে এতটুকু প্রশ্ন জাগলো না, ছেলেটা এমন আচরণ কেন করছে? সে তো অসুস্থও হতে পারে! কিংবা ওই মা কেন ঠিক মতো উত্তর দিতে পারছিল না? তার জীবনেও একটা গল্প ছিল হয়ত। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হবার গল্প। লুকিয়ে স্কুলে এসে ছেলে- মেয়েদের দেখে যাবার গল্প। না, আমাদের এইসব কিছু শুনার দরকার নেই, জানারও দরকার নেই।

আমি উপরে যেই গল্প'টার অবতারনা করেছি, সেটা করার আগে আমি হাজার বার ভেবেছি এই উদাহরণটা দিব কিনা। এরপর মনে হয়েছে, আমার লেখা হাজার কিংবা লক্ষাধিক মানুষ পড়ে। এতে যদি কারো মানসিকতার একটু হলেও পরিবর্তন হয়।

পত্রিকায় এই গণপিটুনির সংবাদ পড়ে বার বার আমার এই প্রিয় ছাত্রের কথা মনে হচ্ছ। ছেলেটা যখন বলছিল, তার পেটে দুটো চোখ আছে কিংবা আমি খারাপ কিংবা আরও অনেক কিছু। আমি শিক্ষক হয়ে কিন্তু চাইলেই রেগে গিয়ে অন্য কিছু বলতে কিংবা করতে পারতাম কিংবা হয়ত উল্টো রি-এক্ট করতে পারতাম। আমি এর কিছু'ই করিনি। আমি বরং তার সঙ্গে খানিক সময় কাটিয়ে বুঝার চেষ্টা করেছি- ব্যাপারটা কি। এরপর আমি'ই কিন্তু প্রথমে বলেছি- ছেলেটা সুস্থ নেই। এখন এই ছেলেটাই যদি ঢাকার রাস্তার ওই সব মানুষদের কাছে গিয়ে এমন কিছু বলে বসত? তাহলে কি আপনারা তাকে সন্দেহ করে মেরে ফেলতেন? কেন সে এমন বলছে কিংবা তার গল্পটা শুনার সময় কি আপনাদের হবে না? আমরা বাংলাদেশিরা কেমন, সেটা আমি দেশে থাকতে যতটা না টের পেয়েছি, তার চাইতে ঢের বেশি টের পেয়েছি বিদেশে এসে।

কারণ এইসব দেশে খুব কম সংখ্যক বাংলাদেশি থাকে; তাই সবাই সবাইকে কম বেশি চেনে- জানে। তো এই বাংলাদেশিদের প্রায় সবা'ই (আমি নিজেকেও এর সঙ্গে যুক্ত করে নিলাম); তো আমাদের সবার কাজ হচ্ছে- সকাল-বিকাল অন্য মানুষদের দিয়ে গুজব রটনা। এই যেমন, অমুকের সঙ্গে অমুকের সম্পর্ক ভালো! অমুকের সঙ্গে তমুকের সম্পর্ক খারাপ! অমুকের স্বভাব খারাপ, তমুকের চরিত্র খারাপ। অমুক অবৈধ কাজ করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে। অমুক একটা অশিক্ষিত মূর্খ, ক্ষেত। ইত্যাদি।

এই যে আমরা এতসব গুজব রটাই; এইসবের কোন ভিত্তি নেই। তাহলে কেন আমরা এইসব গুজব নিজেরা নিজেরা বানাই? কারণ এতে আমরা আনন্দ পাই। অন্য কারো সম্পর্কে ইচ্ছে মতো খারাপ কথা বলে আমরা আনন্দ পাই। এখন আপনি হয়ত ভাবছেন, বিদেশে আর কারা থাকে। বেশিরভাগ'ই হয়ত কামলা শ্রেণির।

আপনারাদের জানিয়ে রাখি, আমি যেই শহরে থাকি, এখানে সবাই বিদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে কিংবা এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে ফেলছে; কারো কারো আবার পিএচডি-পোস্ট ডক্টরেটও আছে। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসছে না। স্বভাব কি আর এতো সহজে যায়। সন্দেহের বশবর্তী হয়ে গুজব না রটালে আমাদের আসলে খাবার হজম হয় না। আমরা এমন'ই।

শুধু গুজব রটালে একটা কথা ছিল, এরপর এই জন্য আমরা ঝগড়া করি, মারামারি করি এবং অনেক সময় মানুষ হত্যাও করে বসি!
এই যে পদ্মা সেতুতে মানুষের মাথা লাগবে, এই গুজব দেশে ছড়ানো হলো; এই গুজব কি দেশের রিকশাওয়ালা শ্রেণী ছড়িয়েছে? এই গুজব কি শ্রমিক শ্রেণি ছড়িয়েছে? ছড়িয়েছে শিক্ষিত সভ্য মানুষ গুলো'ই। সেই সঙ্গে এই গুজব বিশ্বাসও করেছে এই শিক্ষিত, সভ্য মানুষ গুলো'ই। যারা ঢাকার রাস্তায় একজন নারী এবং একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে প্রকাশ্য দিবালোকে হত্যা করেছে পিটিয়ে। আশপাশের কারো তাতে কিছু যায় আসেনি। সবাই বরং মজা নিয়েছে।

মানসিক ভারসাম্যহীন কী ওই ছেলেটা ছিল, যাকে গণপিটুনিতে মেরে ফেলা হয়েছে? নাকি আস্ত এই সমাজ'টাই ভারসাম্যহীন? প্রত্যেক মানুষের জীবনের একটা গল্প আছে। আমাদের কারো সময় নেই সেই গল্পটা শুনার। আমরা বাস করছি ভারসাম্যহীন একটা সমাজে, যেখানে "ধর-মার-কাট" হচ্ছে আমাদের মূল অস্ত্র!

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’
মিনিস্টারের ঈদ অফার ‘ফ্রিজ কিনুন হাম্বা জিতুন’

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত
নোয়াখালীতে গণ অধিকার পরিষদের উদ্যোগে শ্রমিক দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো
আইসিসিবিতে শুরু হলো মোটর ও বাইক শো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখার আয়োজনে ডে লং ট্যুর ও নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত
নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি
শরীর ঠাণ্ডা রাখবে মাটির পাত্রের পানি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার
প্রতিদিন ব্রকলি খেলে যেসব উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে সেফটি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী
নির্বাচিত সরকার না থাকায় ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত
নওগাঁয় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, ইউএনও-ওসিসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে দুইদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০
পেকুয়ায় একদিনে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি
মেহেরপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ
পাকিস্তানের প্রধান কোচ হতে চান আজহার মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ