শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়। বিবেক আমাকে লেখায়। আমার বোধশক্তি আমাকে লেখায়। কোনো এক অদ্ভুত অনুভূতি আমার মধ্যে কাজ করে তা আমাকে লেখার জন্য তাড়িয়ে বেড়ায়। আমার অভূতপূর্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমার চিন্তার শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে আমাকে লেখায়। আমার কষ্ট আমাকে লেখায়। আমার আবেগ আমাকে লেখায়। আমার আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত বিদ্রোহী মন আমাকে লেখায়। আমার আমিত্ব আমাকে নতুন করে চিনিয়ে আমাকে লেখায় । টুকরো টুকরো ইট পাথরের পুঞ্জীভূত কান্না মানুষের জীবনবোধের রক্তক্ষরণ হয়ে আমাকে লেখায়। আমার অতৃপ্ত আত্মা আর তীব্র দহনে নিষ্পেষিত শেকড়ের টান আমাকে লেখায়। আমার বিশ্বাসী ছায়া আমার সাথে চলতে চলতে আমাকে লেখায়। আমার উদার ভাবনা আমার ইতিবাচক প্রাণের শক্তি হয়ে আমাকে লেখায়। প্রকৃতির বিন্দু বিন্দু মেঘ আকাশ হয়ে আমাকে লেখায়। মাটি ও মানুষের নাড়ির বন্ধন আমার অদৃশ্য পৃথিবীর অলৌকিত্ব হয়ে আমাকে লেখায়।

মানুষের অবহেলা, অপবাদ, মিথ্যা আমাকে কাঁদিয়ে লেখায়। শহরের পর শহরের জনমানবহীন একাকিত্ব আমাকে লেখায়। সত্য-মিথ্যার লড়াই আমাকে লেখায়। ভালো-মন্দের বাজারে পড়ে থাকা টুকরো কাগজের অদেখা জাদু আমাকে লেখায়। মানুষের মুখের ভিতরের মুখটা বের করে আনার কঠিন শব্দগুলো আমাকে লেখায়। পৃথিবীকে রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষ যে অভিনয় করে তার ভিতরটা দেখার নিষিদ্ধ বাসনা আমাকে লেখায়। অদৃশ্য হাতের পুতুল বানিয়ে মানুষ নিজেই যে পুতুল হয়ে যায় সে বোধের ভিতরের বোধশক্তি আমাকে লেখায়। মানুষের প্রতিদিনের ঘানি টানা জীবনের ক্লান্তি আমাকে লেখায়। জীবনের অসমাপ্ত সত্য যেটা প্রতিদিন আগুনে পুড়ে মরে তা আমাকে লেখায়। কোনো এক কবির মন, লেখকের কালো অক্ষর জীবনবোধের মূল্য শেখাতে আমাকে লেখায়। বিজ্ঞানের যেখানে শেষ, সাহিত্যের কল্পনার যেখানে শুরু সেখানকার বিস্ময়কর সমীকরণের মেলবন্ধন আমাকে লেখায়। দৃশ্যের পিছনে অদৃশ্য, খেলার পিছনে খেলার দুর্বোধ্য অংকের মতো রহস্য আমাকে লেখায়। যে আয়নাটা জাদুর আয়না হয়ে মানুষের ভিতরের কুকুরটাকে দেখায় তা আমাকে লেখায়। এক একটা স্বপ্ন এক একটা স্বপ্নের জয়ের মিছিল হয়ে আমাকে লেখায়। আমার চোখ আমার ভিতরের চোখকে হাত দিয়ে বের করে এনে আমাকে লেখায়। সব অশুভশক্তির ক্রীতদাস হওয়া মানুষকে আবার নিজের মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়ানোর শুভবোধ আমাকে লেখায়।

মনস্তত্ব, দর্শন ও বিজ্ঞান যেখানে মানুষের হাত ধরে একসাথে চলে সেখানকার অবিচ্ছেদ্য বিশ্বাস আমাকে লেখায়। নির্ভেজাল এমন অনেক কিছু আছে যা বলতে হয়, যা বলতে হয় না তা আমাকে লেখায়। থমকে যাওয়া সভ্যতা যেখানে মাথা নুইয়ে দাঁড়িয়ে মানুষকে রাজপথে ডাক দেবার শ্লোগান শেখায় তা আমাকে লেখায়। তারপরও কোনো অসত্যের বোঝা টানা সত্য আমাকে লেখায় যা কখনো জানা হয় না। যেমন জানা হয় না জীবনটা মৃত্যুর কতটা কাছাকাছি আছে। নবজাতকের জন্মের মহাসন্ধিক্ষণ আর কতক্ষণ, কতটা বাকি।

আমি কেন লিখি আমি জানি না তবে আমাকে লিখতে হবে এটা আমি জানি। এমনটা কেন ঘটে যা আমি জানি না তবুও জানতে হয়। আমি কলম দিয়ে লিখি না, আমার অদৃশ্য চিন্তা দিয়ে লিখি। আমি যা জানি তা আমি লিখি না, আমি যা জানি না তা আমি লিখি। কারণ যেটা জানা হয়ে যায় সেটার কোনো মূল্য থাকে না, যেটা অজানা থেকে যায় সেটাই মূল্যবান হয়। কেন মানুষ লেখে। সে জানাটা অনেকটা নিষিদ্ধকে জানার উন্মাদনায় টান টান উত্তেজনার মতো। প্রশ্ন একটাই লেখকরা কেন লেখে। উত্তরটা ভিন্নমাত্রিক হলেও চিন্তাগুলো যেন একসূত্রে গাঁথা। অনেকটা নদীভাঙা মানুষের যন্ত্রণার মতো। খরতাপে পাথরভাঙা মানুষের কষ্টের মতো। ভেঙে ভেঙে ধংসাবশেষ থেকে জেগে উঠা সভ্যতার মতো। আঁদ্রে জিদ কেন লিখেন, প্রশ্ন করা হলে তিনি বলতেন, ‘লিখতে হয় কারণ না লিখলে হাত ব্যথা করে।‘ এটা হয়তো তার হাতের ব্যথা নয়, অন্তরের গভীরের গভীরতায় লুকিয়ে থাকা ব্যথার অণুপরমাণু। কারণ তিনি দ্বান্দ্বিক এবং মিলনাত্মক দুই চরিত্রের মানুষকে বের করে এনে তাদের আসল মুখটা চেনাতে পেরেছেন। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির ফরাসি অনুবাদ করেন আঁদ্রে জিদ। রবীন্দ্রনাথকে উদ্দেশ্য করে আঁদ্রে জিদ বলেছেন, তোমার মতো কবির জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি। তোমার লেখা দেশকালের অতীত, চল তুমি আমাদের ফ্রান্সে চল, সেখানে তোমাকে আমাদের প্রয়োজন আছে। দেশ-কালকে অতিক্রম করে কাব্যিক পরিবর্তনের ডাক দিতেই হয়তো আঁদ্রে জিদ লিখেছেন। নিজের আগের লেখাকে ছাড়িয়ে আরেক নতুনধারার লেখায় হাত দিয়েছেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলতেন, ‘লেখা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে যে সব কথা জানানো যায় না সেই কথাগুলি জানাবার জন্য লিখি।‘ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’র গ্রন্থ পরিচয়ে নিখাদ একটি সত্য কথা বলা হয়েছে এভাবে- পৃথিবীব এই বিরাট রঙ্গমঞ্চে মানুষ যেন শুধু পুতুল। কোনো অদৃশ্য হাতের সুতার টানাপড়েনে মানুষ নাচে, কাঁদে, কথা বলে। নদীর মতো নিজের খুশিতে গড়া পথে তার জীবনের স্রোত বয়ে চলে না, মানুষের হাতে কাটা খালে তার গতি। অদৃশ্যকে দেখবেন বলেই হয়তো তিনি লিখতেন, মানুষের ভিতরের মানুষ খুঁজে বের করে আনতেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন লিখি এর একজায়গায় বলছেন, ‘এখনো আত্মীয়স্বজন আপসোস করেন, ‘তোর দাদা লেখাপড়া শিখে দু’হাজার টাকার চাকরি করছে, তুই কি করলি বলতো, মানিক? – না একটা বাড়ি, না একটা গাড়ি – ‘আপনারা কি বলেন?…’’ এই অসমাপ্ত প্রশ্নটার কোনো উত্তর নেই, আছে সীমার ভিতর অসীমতার ডাক। গার্সিয়া মার্কেজ অনেকটা আবেগের সূত্র টেনে বলতেন, ‘আমি লিখি যাতে আমার বন্ধুরা আমাকে আরো একটু বেশি ভালোবাসে।‘ অথচ তিনি ‘নিঃসঙ্গতার একশ’ বছর’ উপন্যাসের জন্য ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে নোবেল জয় করেন। একটা অসীম নিঃসঙ্গতা তাকে বন্ধুদের ভালোবাসার কাঙাল করেছে। ‘কৌতূহল ভালোবাসা অনেকগুলি মুখোশের একটি’ এমন একটা মন থেকেই তার লেখার জাদু সবার অজান্তে কালজয়ী হয়েছে। হেমিংওয়ে অনেকটা রসবোধের জায়গা থেকে বলতেন, ’যে কারণে বাঘ হরিণ শিকার করে সেকারণে আমি লিখি’। কিন্তু এখানে তার কথাটা হালকা মনে হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি উপন্যাসে বলেছেন, ‘মানুষ পরাজিত হওয়ার জন্য তৈরি হয়নি। মানুষকে ধ্বংস করা যায় কিন্তু পরাজিত করা যায় না।’ হয়তো এজন্যই তিনি ধ্বংসযজ্ঞে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে অপরাজিত মানুষের জীবনবোধের দর্শন থেকে লিখতেন। আমি কেন লিখি প্রবন্ধে জর্জ অরওয়েল বলেছেন সম্ভবত চার কিংবা পাঁচ বছর বয়সে আমি আমার প্রথম কবিতা লিখেছিলাম, আমার মা সেটার বানান শুধরে দিয়েছিলেন। আমার শুধু এতটুকুই মনে পড়ে, কবিতাটা ছিল একটা বাঘের উপর আর বাঘটার ছিলো ‘চেয়ারের মতো দাঁত’। আমি প্রাণহীন বই লিখেছি এবং অলঙ্কারপূর্ণ অর্থহীন বাক্য, গালভরা বিশেষণের মধ্যে প্রতারিত হয়েছি এবং মোটের উপর বইগুলো আদতে বৃথা আস্ফালন ছাড়া কিছুই না। হয়তো একটা গন্তব্যহীন পথে চলে গন্তব্যকে খুঁজে পাওয়াটাই জর্জ অরওয়েলকে লিখতে বাধ্য করেছে। কেন লিখি?

রবীন্দ্রনাথ এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন এভাবে, আমরা কেউ কবি- কবিতা লিখছি, কেউ গীতিকার- সঙ্গীত রচনা করছি, কেউ গায়ক- গান গাইছি, কেউ চিত্রকর- ছবি আঁকছি। আসলে এভাবে আমরা সবাই আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে অমরত্ব প্রার্থনা করছি— মহাকালের বালুচরে আমরা সবাই আসলে একটা পদচিহ্ন রেখে যেতে চাইছি। তারপরও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের একটি কথা মনে পড়ছে তা হলো ‘পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।’ হয়তো মানুষের পাপকে ঠেকাতেই তার লেখা। কখনো সেখানে প্রকৃতি, কখনো সেখানে মানুষ আবার কখনো সেখানে মানবিক মূল্যবোধ, কখনো সেখানে আশা-নিরাশার দ্বন্দ্ব অদেখা মানুষটাকে চেনাতেই কালো অক্ষরের রহস্যে ডুব দিয়েছে। বিদ্রোহী কবি নজরুলকে জীবন শিখিয়েছে কবিতা লিখতে। জীবনের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকার কষ্টটা হাসি হয়ে নজরুলকে কেমন করে যেন সময় চেনার অচেনা সময়ে নিয়ে গেছে লেখার মাধ্যমে। হয়তো সেটা লেখা ছিলো না, ছোট ছোট জীবনের জলকণা ছিল। বাষ্প ছিল। বাষ্পরুদ্ধ আবেগ ছিল।

তবুও প্রশ্ন ডাক দিয়ে বলতে চায় মানুষ কি কখনো লিখে। হয়তো মানুষ লিখে না। মানুষের চারপাশের সাধারণ মানুষের মুখগুলো মানুষকে লেখায়। কান্নার উল্টোপথে হাত মিছে মায়ার বন্ধনে পরশ পাথর হয়ে মানুষকে লেখায়। মুখের ভিতরের মুখ মানুষকে লেখায়। তবে সে মুখগুলো আজ যান্ত্রিকতার চাপায় প্রতিদিন পুড়ে মরছে। মানুষের পর মানুষ, শহরের পর শহর সবজায়গায় লেখার শব্দগুলো যেন থমকে গেছে। সে আগের মতো কিংবদন্তি লেখাগুলো কেমন করে যেন হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তবুও অনেক অন্ধকারের মধ্যে আলোর ঝলকানি আশার বাণী লক লক করে শুনাচ্ছে। বিপ্লবী কবি সুকান্ত আরেক নতুন সুকান্তের প্রাণে জেগে উঠবেন সেই দুরন্ত উচ্চারণে:

‘চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ,
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’

সৈয়দ শামসুল হকের কালজয়ী নাটক নূরলদীনের সারা জীবন। নাটকের একজায়গায় তিনি লিখছেন, ‘আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক, ‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?’ এ নাটকটি সম্পর্কে আলী যাকের বলেছিলেন, সৈয়দ শামসুল হকের মঞ্চ নাটক না দেখলে তার লেখনীর শক্তি অনুভব করা অসম্ভব। এমন লেখক কি আর কখনো আসবে এই অভাগা সময়ে? আশা নিরাশার দোলাচলে তবুও স্বপ্ন দেখুক মন। অভাগা সময় পেরিয়ে আবার হয়তো আসবে সে সময়, যখন মানুষ বলবে আমি তো লিখছি না, আমার বিকেক আমাকে কান ধরে লেখাচ্ছে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল
৪৬ বছরের ইতিহাস ভেঙে ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মিচেল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন