শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়। বিবেক আমাকে লেখায়। আমার বোধশক্তি আমাকে লেখায়। কোনো এক অদ্ভুত অনুভূতি আমার মধ্যে কাজ করে তা আমাকে লেখার জন্য তাড়িয়ে বেড়ায়। আমার অভূতপূর্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমার চিন্তার শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে আমাকে লেখায়। আমার কষ্ট আমাকে লেখায়। আমার আবেগ আমাকে লেখায়। আমার আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত বিদ্রোহী মন আমাকে লেখায়। আমার আমিত্ব আমাকে নতুন করে চিনিয়ে আমাকে লেখায় । টুকরো টুকরো ইট পাথরের পুঞ্জীভূত কান্না মানুষের জীবনবোধের রক্তক্ষরণ হয়ে আমাকে লেখায়। আমার অতৃপ্ত আত্মা আর তীব্র দহনে নিষ্পেষিত শেকড়ের টান আমাকে লেখায়। আমার বিশ্বাসী ছায়া আমার সাথে চলতে চলতে আমাকে লেখায়। আমার উদার ভাবনা আমার ইতিবাচক প্রাণের শক্তি হয়ে আমাকে লেখায়। প্রকৃতির বিন্দু বিন্দু মেঘ আকাশ হয়ে আমাকে লেখায়। মাটি ও মানুষের নাড়ির বন্ধন আমার অদৃশ্য পৃথিবীর অলৌকিত্ব হয়ে আমাকে লেখায়।

মানুষের অবহেলা, অপবাদ, মিথ্যা আমাকে কাঁদিয়ে লেখায়। শহরের পর শহরের জনমানবহীন একাকিত্ব আমাকে লেখায়। সত্য-মিথ্যার লড়াই আমাকে লেখায়। ভালো-মন্দের বাজারে পড়ে থাকা টুকরো কাগজের অদেখা জাদু আমাকে লেখায়। মানুষের মুখের ভিতরের মুখটা বের করে আনার কঠিন শব্দগুলো আমাকে লেখায়। পৃথিবীকে রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষ যে অভিনয় করে তার ভিতরটা দেখার নিষিদ্ধ বাসনা আমাকে লেখায়। অদৃশ্য হাতের পুতুল বানিয়ে মানুষ নিজেই যে পুতুল হয়ে যায় সে বোধের ভিতরের বোধশক্তি আমাকে লেখায়। মানুষের প্রতিদিনের ঘানি টানা জীবনের ক্লান্তি আমাকে লেখায়। জীবনের অসমাপ্ত সত্য যেটা প্রতিদিন আগুনে পুড়ে মরে তা আমাকে লেখায়। কোনো এক কবির মন, লেখকের কালো অক্ষর জীবনবোধের মূল্য শেখাতে আমাকে লেখায়। বিজ্ঞানের যেখানে শেষ, সাহিত্যের কল্পনার যেখানে শুরু সেখানকার বিস্ময়কর সমীকরণের মেলবন্ধন আমাকে লেখায়। দৃশ্যের পিছনে অদৃশ্য, খেলার পিছনে খেলার দুর্বোধ্য অংকের মতো রহস্য আমাকে লেখায়। যে আয়নাটা জাদুর আয়না হয়ে মানুষের ভিতরের কুকুরটাকে দেখায় তা আমাকে লেখায়। এক একটা স্বপ্ন এক একটা স্বপ্নের জয়ের মিছিল হয়ে আমাকে লেখায়। আমার চোখ আমার ভিতরের চোখকে হাত দিয়ে বের করে এনে আমাকে লেখায়। সব অশুভশক্তির ক্রীতদাস হওয়া মানুষকে আবার নিজের মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়ানোর শুভবোধ আমাকে লেখায়।

মনস্তত্ব, দর্শন ও বিজ্ঞান যেখানে মানুষের হাত ধরে একসাথে চলে সেখানকার অবিচ্ছেদ্য বিশ্বাস আমাকে লেখায়। নির্ভেজাল এমন অনেক কিছু আছে যা বলতে হয়, যা বলতে হয় না তা আমাকে লেখায়। থমকে যাওয়া সভ্যতা যেখানে মাথা নুইয়ে দাঁড়িয়ে মানুষকে রাজপথে ডাক দেবার শ্লোগান শেখায় তা আমাকে লেখায়। তারপরও কোনো অসত্যের বোঝা টানা সত্য আমাকে লেখায় যা কখনো জানা হয় না। যেমন জানা হয় না জীবনটা মৃত্যুর কতটা কাছাকাছি আছে। নবজাতকের জন্মের মহাসন্ধিক্ষণ আর কতক্ষণ, কতটা বাকি।

আমি কেন লিখি আমি জানি না তবে আমাকে লিখতে হবে এটা আমি জানি। এমনটা কেন ঘটে যা আমি জানি না তবুও জানতে হয়। আমি কলম দিয়ে লিখি না, আমার অদৃশ্য চিন্তা দিয়ে লিখি। আমি যা জানি তা আমি লিখি না, আমি যা জানি না তা আমি লিখি। কারণ যেটা জানা হয়ে যায় সেটার কোনো মূল্য থাকে না, যেটা অজানা থেকে যায় সেটাই মূল্যবান হয়। কেন মানুষ লেখে। সে জানাটা অনেকটা নিষিদ্ধকে জানার উন্মাদনায় টান টান উত্তেজনার মতো। প্রশ্ন একটাই লেখকরা কেন লেখে। উত্তরটা ভিন্নমাত্রিক হলেও চিন্তাগুলো যেন একসূত্রে গাঁথা। অনেকটা নদীভাঙা মানুষের যন্ত্রণার মতো। খরতাপে পাথরভাঙা মানুষের কষ্টের মতো। ভেঙে ভেঙে ধংসাবশেষ থেকে জেগে উঠা সভ্যতার মতো। আঁদ্রে জিদ কেন লিখেন, প্রশ্ন করা হলে তিনি বলতেন, ‘লিখতে হয় কারণ না লিখলে হাত ব্যথা করে।‘ এটা হয়তো তার হাতের ব্যথা নয়, অন্তরের গভীরের গভীরতায় লুকিয়ে থাকা ব্যথার অণুপরমাণু। কারণ তিনি দ্বান্দ্বিক এবং মিলনাত্মক দুই চরিত্রের মানুষকে বের করে এনে তাদের আসল মুখটা চেনাতে পেরেছেন। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির ফরাসি অনুবাদ করেন আঁদ্রে জিদ। রবীন্দ্রনাথকে উদ্দেশ্য করে আঁদ্রে জিদ বলেছেন, তোমার মতো কবির জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি। তোমার লেখা দেশকালের অতীত, চল তুমি আমাদের ফ্রান্সে চল, সেখানে তোমাকে আমাদের প্রয়োজন আছে। দেশ-কালকে অতিক্রম করে কাব্যিক পরিবর্তনের ডাক দিতেই হয়তো আঁদ্রে জিদ লিখেছেন। নিজের আগের লেখাকে ছাড়িয়ে আরেক নতুনধারার লেখায় হাত দিয়েছেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলতেন, ‘লেখা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে যে সব কথা জানানো যায় না সেই কথাগুলি জানাবার জন্য লিখি।‘ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’র গ্রন্থ পরিচয়ে নিখাদ একটি সত্য কথা বলা হয়েছে এভাবে- পৃথিবীব এই বিরাট রঙ্গমঞ্চে মানুষ যেন শুধু পুতুল। কোনো অদৃশ্য হাতের সুতার টানাপড়েনে মানুষ নাচে, কাঁদে, কথা বলে। নদীর মতো নিজের খুশিতে গড়া পথে তার জীবনের স্রোত বয়ে চলে না, মানুষের হাতে কাটা খালে তার গতি। অদৃশ্যকে দেখবেন বলেই হয়তো তিনি লিখতেন, মানুষের ভিতরের মানুষ খুঁজে বের করে আনতেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন লিখি এর একজায়গায় বলছেন, ‘এখনো আত্মীয়স্বজন আপসোস করেন, ‘তোর দাদা লেখাপড়া শিখে দু’হাজার টাকার চাকরি করছে, তুই কি করলি বলতো, মানিক? – না একটা বাড়ি, না একটা গাড়ি – ‘আপনারা কি বলেন?…’’ এই অসমাপ্ত প্রশ্নটার কোনো উত্তর নেই, আছে সীমার ভিতর অসীমতার ডাক। গার্সিয়া মার্কেজ অনেকটা আবেগের সূত্র টেনে বলতেন, ‘আমি লিখি যাতে আমার বন্ধুরা আমাকে আরো একটু বেশি ভালোবাসে।‘ অথচ তিনি ‘নিঃসঙ্গতার একশ’ বছর’ উপন্যাসের জন্য ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে নোবেল জয় করেন। একটা অসীম নিঃসঙ্গতা তাকে বন্ধুদের ভালোবাসার কাঙাল করেছে। ‘কৌতূহল ভালোবাসা অনেকগুলি মুখোশের একটি’ এমন একটা মন থেকেই তার লেখার জাদু সবার অজান্তে কালজয়ী হয়েছে। হেমিংওয়ে অনেকটা রসবোধের জায়গা থেকে বলতেন, ’যে কারণে বাঘ হরিণ শিকার করে সেকারণে আমি লিখি’। কিন্তু এখানে তার কথাটা হালকা মনে হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি উপন্যাসে বলেছেন, ‘মানুষ পরাজিত হওয়ার জন্য তৈরি হয়নি। মানুষকে ধ্বংস করা যায় কিন্তু পরাজিত করা যায় না।’ হয়তো এজন্যই তিনি ধ্বংসযজ্ঞে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে অপরাজিত মানুষের জীবনবোধের দর্শন থেকে লিখতেন। আমি কেন লিখি প্রবন্ধে জর্জ অরওয়েল বলেছেন সম্ভবত চার কিংবা পাঁচ বছর বয়সে আমি আমার প্রথম কবিতা লিখেছিলাম, আমার মা সেটার বানান শুধরে দিয়েছিলেন। আমার শুধু এতটুকুই মনে পড়ে, কবিতাটা ছিল একটা বাঘের উপর আর বাঘটার ছিলো ‘চেয়ারের মতো দাঁত’। আমি প্রাণহীন বই লিখেছি এবং অলঙ্কারপূর্ণ অর্থহীন বাক্য, গালভরা বিশেষণের মধ্যে প্রতারিত হয়েছি এবং মোটের উপর বইগুলো আদতে বৃথা আস্ফালন ছাড়া কিছুই না। হয়তো একটা গন্তব্যহীন পথে চলে গন্তব্যকে খুঁজে পাওয়াটাই জর্জ অরওয়েলকে লিখতে বাধ্য করেছে। কেন লিখি?

রবীন্দ্রনাথ এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন এভাবে, আমরা কেউ কবি- কবিতা লিখছি, কেউ গীতিকার- সঙ্গীত রচনা করছি, কেউ গায়ক- গান গাইছি, কেউ চিত্রকর- ছবি আঁকছি। আসলে এভাবে আমরা সবাই আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে অমরত্ব প্রার্থনা করছি— মহাকালের বালুচরে আমরা সবাই আসলে একটা পদচিহ্ন রেখে যেতে চাইছি। তারপরও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের একটি কথা মনে পড়ছে তা হলো ‘পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।’ হয়তো মানুষের পাপকে ঠেকাতেই তার লেখা। কখনো সেখানে প্রকৃতি, কখনো সেখানে মানুষ আবার কখনো সেখানে মানবিক মূল্যবোধ, কখনো সেখানে আশা-নিরাশার দ্বন্দ্ব অদেখা মানুষটাকে চেনাতেই কালো অক্ষরের রহস্যে ডুব দিয়েছে। বিদ্রোহী কবি নজরুলকে জীবন শিখিয়েছে কবিতা লিখতে। জীবনের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকার কষ্টটা হাসি হয়ে নজরুলকে কেমন করে যেন সময় চেনার অচেনা সময়ে নিয়ে গেছে লেখার মাধ্যমে। হয়তো সেটা লেখা ছিলো না, ছোট ছোট জীবনের জলকণা ছিল। বাষ্প ছিল। বাষ্পরুদ্ধ আবেগ ছিল।

তবুও প্রশ্ন ডাক দিয়ে বলতে চায় মানুষ কি কখনো লিখে। হয়তো মানুষ লিখে না। মানুষের চারপাশের সাধারণ মানুষের মুখগুলো মানুষকে লেখায়। কান্নার উল্টোপথে হাত মিছে মায়ার বন্ধনে পরশ পাথর হয়ে মানুষকে লেখায়। মুখের ভিতরের মুখ মানুষকে লেখায়। তবে সে মুখগুলো আজ যান্ত্রিকতার চাপায় প্রতিদিন পুড়ে মরছে। মানুষের পর মানুষ, শহরের পর শহর সবজায়গায় লেখার শব্দগুলো যেন থমকে গেছে। সে আগের মতো কিংবদন্তি লেখাগুলো কেমন করে যেন হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তবুও অনেক অন্ধকারের মধ্যে আলোর ঝলকানি আশার বাণী লক লক করে শুনাচ্ছে। বিপ্লবী কবি সুকান্ত আরেক নতুন সুকান্তের প্রাণে জেগে উঠবেন সেই দুরন্ত উচ্চারণে:

‘চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ,
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’

সৈয়দ শামসুল হকের কালজয়ী নাটক নূরলদীনের সারা জীবন। নাটকের একজায়গায় তিনি লিখছেন, ‘আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক, ‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?’ এ নাটকটি সম্পর্কে আলী যাকের বলেছিলেন, সৈয়দ শামসুল হকের মঞ্চ নাটক না দেখলে তার লেখনীর শক্তি অনুভব করা অসম্ভব। এমন লেখক কি আর কখনো আসবে এই অভাগা সময়ে? আশা নিরাশার দোলাচলে তবুও স্বপ্ন দেখুক মন। অভাগা সময় পেরিয়ে আবার হয়তো আসবে সে সময়, যখন মানুষ বলবে আমি তো লিখছি না, আমার বিকেক আমাকে কান ধরে লেখাচ্ছে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন