শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়। বিবেক আমাকে লেখায়। আমার বোধশক্তি আমাকে লেখায়। কোনো এক অদ্ভুত অনুভূতি আমার মধ্যে কাজ করে তা আমাকে লেখার জন্য তাড়িয়ে বেড়ায়। আমার অভূতপূর্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমার চিন্তার শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে আমাকে লেখায়। আমার কষ্ট আমাকে লেখায়। আমার আবেগ আমাকে লেখায়। আমার আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত বিদ্রোহী মন আমাকে লেখায়। আমার আমিত্ব আমাকে নতুন করে চিনিয়ে আমাকে লেখায় । টুকরো টুকরো ইট পাথরের পুঞ্জীভূত কান্না মানুষের জীবনবোধের রক্তক্ষরণ হয়ে আমাকে লেখায়। আমার অতৃপ্ত আত্মা আর তীব্র দহনে নিষ্পেষিত শেকড়ের টান আমাকে লেখায়। আমার বিশ্বাসী ছায়া আমার সাথে চলতে চলতে আমাকে লেখায়। আমার উদার ভাবনা আমার ইতিবাচক প্রাণের শক্তি হয়ে আমাকে লেখায়। প্রকৃতির বিন্দু বিন্দু মেঘ আকাশ হয়ে আমাকে লেখায়। মাটি ও মানুষের নাড়ির বন্ধন আমার অদৃশ্য পৃথিবীর অলৌকিত্ব হয়ে আমাকে লেখায়।

মানুষের অবহেলা, অপবাদ, মিথ্যা আমাকে কাঁদিয়ে লেখায়। শহরের পর শহরের জনমানবহীন একাকিত্ব আমাকে লেখায়। সত্য-মিথ্যার লড়াই আমাকে লেখায়। ভালো-মন্দের বাজারে পড়ে থাকা টুকরো কাগজের অদেখা জাদু আমাকে লেখায়। মানুষের মুখের ভিতরের মুখটা বের করে আনার কঠিন শব্দগুলো আমাকে লেখায়। পৃথিবীকে রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষ যে অভিনয় করে তার ভিতরটা দেখার নিষিদ্ধ বাসনা আমাকে লেখায়। অদৃশ্য হাতের পুতুল বানিয়ে মানুষ নিজেই যে পুতুল হয়ে যায় সে বোধের ভিতরের বোধশক্তি আমাকে লেখায়। মানুষের প্রতিদিনের ঘানি টানা জীবনের ক্লান্তি আমাকে লেখায়। জীবনের অসমাপ্ত সত্য যেটা প্রতিদিন আগুনে পুড়ে মরে তা আমাকে লেখায়। কোনো এক কবির মন, লেখকের কালো অক্ষর জীবনবোধের মূল্য শেখাতে আমাকে লেখায়। বিজ্ঞানের যেখানে শেষ, সাহিত্যের কল্পনার যেখানে শুরু সেখানকার বিস্ময়কর সমীকরণের মেলবন্ধন আমাকে লেখায়। দৃশ্যের পিছনে অদৃশ্য, খেলার পিছনে খেলার দুর্বোধ্য অংকের মতো রহস্য আমাকে লেখায়। যে আয়নাটা জাদুর আয়না হয়ে মানুষের ভিতরের কুকুরটাকে দেখায় তা আমাকে লেখায়। এক একটা স্বপ্ন এক একটা স্বপ্নের জয়ের মিছিল হয়ে আমাকে লেখায়। আমার চোখ আমার ভিতরের চোখকে হাত দিয়ে বের করে এনে আমাকে লেখায়। সব অশুভশক্তির ক্রীতদাস হওয়া মানুষকে আবার নিজের মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়ানোর শুভবোধ আমাকে লেখায়।

মনস্তত্ব, দর্শন ও বিজ্ঞান যেখানে মানুষের হাত ধরে একসাথে চলে সেখানকার অবিচ্ছেদ্য বিশ্বাস আমাকে লেখায়। নির্ভেজাল এমন অনেক কিছু আছে যা বলতে হয়, যা বলতে হয় না তা আমাকে লেখায়। থমকে যাওয়া সভ্যতা যেখানে মাথা নুইয়ে দাঁড়িয়ে মানুষকে রাজপথে ডাক দেবার শ্লোগান শেখায় তা আমাকে লেখায়। তারপরও কোনো অসত্যের বোঝা টানা সত্য আমাকে লেখায় যা কখনো জানা হয় না। যেমন জানা হয় না জীবনটা মৃত্যুর কতটা কাছাকাছি আছে। নবজাতকের জন্মের মহাসন্ধিক্ষণ আর কতক্ষণ, কতটা বাকি।

আমি কেন লিখি আমি জানি না তবে আমাকে লিখতে হবে এটা আমি জানি। এমনটা কেন ঘটে যা আমি জানি না তবুও জানতে হয়। আমি কলম দিয়ে লিখি না, আমার অদৃশ্য চিন্তা দিয়ে লিখি। আমি যা জানি তা আমি লিখি না, আমি যা জানি না তা আমি লিখি। কারণ যেটা জানা হয়ে যায় সেটার কোনো মূল্য থাকে না, যেটা অজানা থেকে যায় সেটাই মূল্যবান হয়। কেন মানুষ লেখে। সে জানাটা অনেকটা নিষিদ্ধকে জানার উন্মাদনায় টান টান উত্তেজনার মতো। প্রশ্ন একটাই লেখকরা কেন লেখে। উত্তরটা ভিন্নমাত্রিক হলেও চিন্তাগুলো যেন একসূত্রে গাঁথা। অনেকটা নদীভাঙা মানুষের যন্ত্রণার মতো। খরতাপে পাথরভাঙা মানুষের কষ্টের মতো। ভেঙে ভেঙে ধংসাবশেষ থেকে জেগে উঠা সভ্যতার মতো। আঁদ্রে জিদ কেন লিখেন, প্রশ্ন করা হলে তিনি বলতেন, ‘লিখতে হয় কারণ না লিখলে হাত ব্যথা করে।‘ এটা হয়তো তার হাতের ব্যথা নয়, অন্তরের গভীরের গভীরতায় লুকিয়ে থাকা ব্যথার অণুপরমাণু। কারণ তিনি দ্বান্দ্বিক এবং মিলনাত্মক দুই চরিত্রের মানুষকে বের করে এনে তাদের আসল মুখটা চেনাতে পেরেছেন। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির ফরাসি অনুবাদ করেন আঁদ্রে জিদ। রবীন্দ্রনাথকে উদ্দেশ্য করে আঁদ্রে জিদ বলেছেন, তোমার মতো কবির জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি। তোমার লেখা দেশকালের অতীত, চল তুমি আমাদের ফ্রান্সে চল, সেখানে তোমাকে আমাদের প্রয়োজন আছে। দেশ-কালকে অতিক্রম করে কাব্যিক পরিবর্তনের ডাক দিতেই হয়তো আঁদ্রে জিদ লিখেছেন। নিজের আগের লেখাকে ছাড়িয়ে আরেক নতুনধারার লেখায় হাত দিয়েছেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলতেন, ‘লেখা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে যে সব কথা জানানো যায় না সেই কথাগুলি জানাবার জন্য লিখি।‘ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’র গ্রন্থ পরিচয়ে নিখাদ একটি সত্য কথা বলা হয়েছে এভাবে- পৃথিবীব এই বিরাট রঙ্গমঞ্চে মানুষ যেন শুধু পুতুল। কোনো অদৃশ্য হাতের সুতার টানাপড়েনে মানুষ নাচে, কাঁদে, কথা বলে। নদীর মতো নিজের খুশিতে গড়া পথে তার জীবনের স্রোত বয়ে চলে না, মানুষের হাতে কাটা খালে তার গতি। অদৃশ্যকে দেখবেন বলেই হয়তো তিনি লিখতেন, মানুষের ভিতরের মানুষ খুঁজে বের করে আনতেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন লিখি এর একজায়গায় বলছেন, ‘এখনো আত্মীয়স্বজন আপসোস করেন, ‘তোর দাদা লেখাপড়া শিখে দু’হাজার টাকার চাকরি করছে, তুই কি করলি বলতো, মানিক? – না একটা বাড়ি, না একটা গাড়ি – ‘আপনারা কি বলেন?…’’ এই অসমাপ্ত প্রশ্নটার কোনো উত্তর নেই, আছে সীমার ভিতর অসীমতার ডাক। গার্সিয়া মার্কেজ অনেকটা আবেগের সূত্র টেনে বলতেন, ‘আমি লিখি যাতে আমার বন্ধুরা আমাকে আরো একটু বেশি ভালোবাসে।‘ অথচ তিনি ‘নিঃসঙ্গতার একশ’ বছর’ উপন্যাসের জন্য ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে নোবেল জয় করেন। একটা অসীম নিঃসঙ্গতা তাকে বন্ধুদের ভালোবাসার কাঙাল করেছে। ‘কৌতূহল ভালোবাসা অনেকগুলি মুখোশের একটি’ এমন একটা মন থেকেই তার লেখার জাদু সবার অজান্তে কালজয়ী হয়েছে। হেমিংওয়ে অনেকটা রসবোধের জায়গা থেকে বলতেন, ’যে কারণে বাঘ হরিণ শিকার করে সেকারণে আমি লিখি’। কিন্তু এখানে তার কথাটা হালকা মনে হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি উপন্যাসে বলেছেন, ‘মানুষ পরাজিত হওয়ার জন্য তৈরি হয়নি। মানুষকে ধ্বংস করা যায় কিন্তু পরাজিত করা যায় না।’ হয়তো এজন্যই তিনি ধ্বংসযজ্ঞে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে অপরাজিত মানুষের জীবনবোধের দর্শন থেকে লিখতেন। আমি কেন লিখি প্রবন্ধে জর্জ অরওয়েল বলেছেন সম্ভবত চার কিংবা পাঁচ বছর বয়সে আমি আমার প্রথম কবিতা লিখেছিলাম, আমার মা সেটার বানান শুধরে দিয়েছিলেন। আমার শুধু এতটুকুই মনে পড়ে, কবিতাটা ছিল একটা বাঘের উপর আর বাঘটার ছিলো ‘চেয়ারের মতো দাঁত’। আমি প্রাণহীন বই লিখেছি এবং অলঙ্কারপূর্ণ অর্থহীন বাক্য, গালভরা বিশেষণের মধ্যে প্রতারিত হয়েছি এবং মোটের উপর বইগুলো আদতে বৃথা আস্ফালন ছাড়া কিছুই না। হয়তো একটা গন্তব্যহীন পথে চলে গন্তব্যকে খুঁজে পাওয়াটাই জর্জ অরওয়েলকে লিখতে বাধ্য করেছে। কেন লিখি?

রবীন্দ্রনাথ এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন এভাবে, আমরা কেউ কবি- কবিতা লিখছি, কেউ গীতিকার- সঙ্গীত রচনা করছি, কেউ গায়ক- গান গাইছি, কেউ চিত্রকর- ছবি আঁকছি। আসলে এভাবে আমরা সবাই আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে অমরত্ব প্রার্থনা করছি— মহাকালের বালুচরে আমরা সবাই আসলে একটা পদচিহ্ন রেখে যেতে চাইছি। তারপরও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের একটি কথা মনে পড়ছে তা হলো ‘পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।’ হয়তো মানুষের পাপকে ঠেকাতেই তার লেখা। কখনো সেখানে প্রকৃতি, কখনো সেখানে মানুষ আবার কখনো সেখানে মানবিক মূল্যবোধ, কখনো সেখানে আশা-নিরাশার দ্বন্দ্ব অদেখা মানুষটাকে চেনাতেই কালো অক্ষরের রহস্যে ডুব দিয়েছে। বিদ্রোহী কবি নজরুলকে জীবন শিখিয়েছে কবিতা লিখতে। জীবনের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকার কষ্টটা হাসি হয়ে নজরুলকে কেমন করে যেন সময় চেনার অচেনা সময়ে নিয়ে গেছে লেখার মাধ্যমে। হয়তো সেটা লেখা ছিলো না, ছোট ছোট জীবনের জলকণা ছিল। বাষ্প ছিল। বাষ্পরুদ্ধ আবেগ ছিল।

তবুও প্রশ্ন ডাক দিয়ে বলতে চায় মানুষ কি কখনো লিখে। হয়তো মানুষ লিখে না। মানুষের চারপাশের সাধারণ মানুষের মুখগুলো মানুষকে লেখায়। কান্নার উল্টোপথে হাত মিছে মায়ার বন্ধনে পরশ পাথর হয়ে মানুষকে লেখায়। মুখের ভিতরের মুখ মানুষকে লেখায়। তবে সে মুখগুলো আজ যান্ত্রিকতার চাপায় প্রতিদিন পুড়ে মরছে। মানুষের পর মানুষ, শহরের পর শহর সবজায়গায় লেখার শব্দগুলো যেন থমকে গেছে। সে আগের মতো কিংবদন্তি লেখাগুলো কেমন করে যেন হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তবুও অনেক অন্ধকারের মধ্যে আলোর ঝলকানি আশার বাণী লক লক করে শুনাচ্ছে। বিপ্লবী কবি সুকান্ত আরেক নতুন সুকান্তের প্রাণে জেগে উঠবেন সেই দুরন্ত উচ্চারণে:

‘চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ,
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’

সৈয়দ শামসুল হকের কালজয়ী নাটক নূরলদীনের সারা জীবন। নাটকের একজায়গায় তিনি লিখছেন, ‘আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক, ‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?’ এ নাটকটি সম্পর্কে আলী যাকের বলেছিলেন, সৈয়দ শামসুল হকের মঞ্চ নাটক না দেখলে তার লেখনীর শক্তি অনুভব করা অসম্ভব। এমন লেখক কি আর কখনো আসবে এই অভাগা সময়ে? আশা নিরাশার দোলাচলে তবুও স্বপ্ন দেখুক মন। অভাগা সময় পেরিয়ে আবার হয়তো আসবে সে সময়, যখন মানুষ বলবে আমি তো লিখছি না, আমার বিকেক আমাকে কান ধরে লেখাচ্ছে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে