শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়। বিবেক আমাকে লেখায়। আমার বোধশক্তি আমাকে লেখায়। কোনো এক অদ্ভুত অনুভূতি আমার মধ্যে কাজ করে তা আমাকে লেখার জন্য তাড়িয়ে বেড়ায়। আমার অভূতপূর্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমার চিন্তার শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে আমাকে লেখায়। আমার কষ্ট আমাকে লেখায়। আমার আবেগ আমাকে লেখায়। আমার আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত বিদ্রোহী মন আমাকে লেখায়। আমার আমিত্ব আমাকে নতুন করে চিনিয়ে আমাকে লেখায় । টুকরো টুকরো ইট পাথরের পুঞ্জীভূত কান্না মানুষের জীবনবোধের রক্তক্ষরণ হয়ে আমাকে লেখায়। আমার অতৃপ্ত আত্মা আর তীব্র দহনে নিষ্পেষিত শেকড়ের টান আমাকে লেখায়। আমার বিশ্বাসী ছায়া আমার সাথে চলতে চলতে আমাকে লেখায়। আমার উদার ভাবনা আমার ইতিবাচক প্রাণের শক্তি হয়ে আমাকে লেখায়। প্রকৃতির বিন্দু বিন্দু মেঘ আকাশ হয়ে আমাকে লেখায়। মাটি ও মানুষের নাড়ির বন্ধন আমার অদৃশ্য পৃথিবীর অলৌকিত্ব হয়ে আমাকে লেখায়।

মানুষের অবহেলা, অপবাদ, মিথ্যা আমাকে কাঁদিয়ে লেখায়। শহরের পর শহরের জনমানবহীন একাকিত্ব আমাকে লেখায়। সত্য-মিথ্যার লড়াই আমাকে লেখায়। ভালো-মন্দের বাজারে পড়ে থাকা টুকরো কাগজের অদেখা জাদু আমাকে লেখায়। মানুষের মুখের ভিতরের মুখটা বের করে আনার কঠিন শব্দগুলো আমাকে লেখায়। পৃথিবীকে রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষ যে অভিনয় করে তার ভিতরটা দেখার নিষিদ্ধ বাসনা আমাকে লেখায়। অদৃশ্য হাতের পুতুল বানিয়ে মানুষ নিজেই যে পুতুল হয়ে যায় সে বোধের ভিতরের বোধশক্তি আমাকে লেখায়। মানুষের প্রতিদিনের ঘানি টানা জীবনের ক্লান্তি আমাকে লেখায়। জীবনের অসমাপ্ত সত্য যেটা প্রতিদিন আগুনে পুড়ে মরে তা আমাকে লেখায়। কোনো এক কবির মন, লেখকের কালো অক্ষর জীবনবোধের মূল্য শেখাতে আমাকে লেখায়। বিজ্ঞানের যেখানে শেষ, সাহিত্যের কল্পনার যেখানে শুরু সেখানকার বিস্ময়কর সমীকরণের মেলবন্ধন আমাকে লেখায়। দৃশ্যের পিছনে অদৃশ্য, খেলার পিছনে খেলার দুর্বোধ্য অংকের মতো রহস্য আমাকে লেখায়। যে আয়নাটা জাদুর আয়না হয়ে মানুষের ভিতরের কুকুরটাকে দেখায় তা আমাকে লেখায়। এক একটা স্বপ্ন এক একটা স্বপ্নের জয়ের মিছিল হয়ে আমাকে লেখায়। আমার চোখ আমার ভিতরের চোখকে হাত দিয়ে বের করে এনে আমাকে লেখায়। সব অশুভশক্তির ক্রীতদাস হওয়া মানুষকে আবার নিজের মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়ানোর শুভবোধ আমাকে লেখায়।

মনস্তত্ব, দর্শন ও বিজ্ঞান যেখানে মানুষের হাত ধরে একসাথে চলে সেখানকার অবিচ্ছেদ্য বিশ্বাস আমাকে লেখায়। নির্ভেজাল এমন অনেক কিছু আছে যা বলতে হয়, যা বলতে হয় না তা আমাকে লেখায়। থমকে যাওয়া সভ্যতা যেখানে মাথা নুইয়ে দাঁড়িয়ে মানুষকে রাজপথে ডাক দেবার শ্লোগান শেখায় তা আমাকে লেখায়। তারপরও কোনো অসত্যের বোঝা টানা সত্য আমাকে লেখায় যা কখনো জানা হয় না। যেমন জানা হয় না জীবনটা মৃত্যুর কতটা কাছাকাছি আছে। নবজাতকের জন্মের মহাসন্ধিক্ষণ আর কতক্ষণ, কতটা বাকি।

আমি কেন লিখি আমি জানি না তবে আমাকে লিখতে হবে এটা আমি জানি। এমনটা কেন ঘটে যা আমি জানি না তবুও জানতে হয়। আমি কলম দিয়ে লিখি না, আমার অদৃশ্য চিন্তা দিয়ে লিখি। আমি যা জানি তা আমি লিখি না, আমি যা জানি না তা আমি লিখি। কারণ যেটা জানা হয়ে যায় সেটার কোনো মূল্য থাকে না, যেটা অজানা থেকে যায় সেটাই মূল্যবান হয়। কেন মানুষ লেখে। সে জানাটা অনেকটা নিষিদ্ধকে জানার উন্মাদনায় টান টান উত্তেজনার মতো। প্রশ্ন একটাই লেখকরা কেন লেখে। উত্তরটা ভিন্নমাত্রিক হলেও চিন্তাগুলো যেন একসূত্রে গাঁথা। অনেকটা নদীভাঙা মানুষের যন্ত্রণার মতো। খরতাপে পাথরভাঙা মানুষের কষ্টের মতো। ভেঙে ভেঙে ধংসাবশেষ থেকে জেগে উঠা সভ্যতার মতো। আঁদ্রে জিদ কেন লিখেন, প্রশ্ন করা হলে তিনি বলতেন, ‘লিখতে হয় কারণ না লিখলে হাত ব্যথা করে।‘ এটা হয়তো তার হাতের ব্যথা নয়, অন্তরের গভীরের গভীরতায় লুকিয়ে থাকা ব্যথার অণুপরমাণু। কারণ তিনি দ্বান্দ্বিক এবং মিলনাত্মক দুই চরিত্রের মানুষকে বের করে এনে তাদের আসল মুখটা চেনাতে পেরেছেন। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির ফরাসি অনুবাদ করেন আঁদ্রে জিদ। রবীন্দ্রনাথকে উদ্দেশ্য করে আঁদ্রে জিদ বলেছেন, তোমার মতো কবির জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি। তোমার লেখা দেশকালের অতীত, চল তুমি আমাদের ফ্রান্সে চল, সেখানে তোমাকে আমাদের প্রয়োজন আছে। দেশ-কালকে অতিক্রম করে কাব্যিক পরিবর্তনের ডাক দিতেই হয়তো আঁদ্রে জিদ লিখেছেন। নিজের আগের লেখাকে ছাড়িয়ে আরেক নতুনধারার লেখায় হাত দিয়েছেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলতেন, ‘লেখা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে যে সব কথা জানানো যায় না সেই কথাগুলি জানাবার জন্য লিখি।‘ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’র গ্রন্থ পরিচয়ে নিখাদ একটি সত্য কথা বলা হয়েছে এভাবে- পৃথিবীব এই বিরাট রঙ্গমঞ্চে মানুষ যেন শুধু পুতুল। কোনো অদৃশ্য হাতের সুতার টানাপড়েনে মানুষ নাচে, কাঁদে, কথা বলে। নদীর মতো নিজের খুশিতে গড়া পথে তার জীবনের স্রোত বয়ে চলে না, মানুষের হাতে কাটা খালে তার গতি। অদৃশ্যকে দেখবেন বলেই হয়তো তিনি লিখতেন, মানুষের ভিতরের মানুষ খুঁজে বের করে আনতেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন লিখি এর একজায়গায় বলছেন, ‘এখনো আত্মীয়স্বজন আপসোস করেন, ‘তোর দাদা লেখাপড়া শিখে দু’হাজার টাকার চাকরি করছে, তুই কি করলি বলতো, মানিক? – না একটা বাড়ি, না একটা গাড়ি – ‘আপনারা কি বলেন?…’’ এই অসমাপ্ত প্রশ্নটার কোনো উত্তর নেই, আছে সীমার ভিতর অসীমতার ডাক। গার্সিয়া মার্কেজ অনেকটা আবেগের সূত্র টেনে বলতেন, ‘আমি লিখি যাতে আমার বন্ধুরা আমাকে আরো একটু বেশি ভালোবাসে।‘ অথচ তিনি ‘নিঃসঙ্গতার একশ’ বছর’ উপন্যাসের জন্য ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে নোবেল জয় করেন। একটা অসীম নিঃসঙ্গতা তাকে বন্ধুদের ভালোবাসার কাঙাল করেছে। ‘কৌতূহল ভালোবাসা অনেকগুলি মুখোশের একটি’ এমন একটা মন থেকেই তার লেখার জাদু সবার অজান্তে কালজয়ী হয়েছে। হেমিংওয়ে অনেকটা রসবোধের জায়গা থেকে বলতেন, ’যে কারণে বাঘ হরিণ শিকার করে সেকারণে আমি লিখি’। কিন্তু এখানে তার কথাটা হালকা মনে হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি উপন্যাসে বলেছেন, ‘মানুষ পরাজিত হওয়ার জন্য তৈরি হয়নি। মানুষকে ধ্বংস করা যায় কিন্তু পরাজিত করা যায় না।’ হয়তো এজন্যই তিনি ধ্বংসযজ্ঞে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে অপরাজিত মানুষের জীবনবোধের দর্শন থেকে লিখতেন। আমি কেন লিখি প্রবন্ধে জর্জ অরওয়েল বলেছেন সম্ভবত চার কিংবা পাঁচ বছর বয়সে আমি আমার প্রথম কবিতা লিখেছিলাম, আমার মা সেটার বানান শুধরে দিয়েছিলেন। আমার শুধু এতটুকুই মনে পড়ে, কবিতাটা ছিল একটা বাঘের উপর আর বাঘটার ছিলো ‘চেয়ারের মতো দাঁত’। আমি প্রাণহীন বই লিখেছি এবং অলঙ্কারপূর্ণ অর্থহীন বাক্য, গালভরা বিশেষণের মধ্যে প্রতারিত হয়েছি এবং মোটের উপর বইগুলো আদতে বৃথা আস্ফালন ছাড়া কিছুই না। হয়তো একটা গন্তব্যহীন পথে চলে গন্তব্যকে খুঁজে পাওয়াটাই জর্জ অরওয়েলকে লিখতে বাধ্য করেছে। কেন লিখি?

রবীন্দ্রনাথ এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন এভাবে, আমরা কেউ কবি- কবিতা লিখছি, কেউ গীতিকার- সঙ্গীত রচনা করছি, কেউ গায়ক- গান গাইছি, কেউ চিত্রকর- ছবি আঁকছি। আসলে এভাবে আমরা সবাই আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে অমরত্ব প্রার্থনা করছি— মহাকালের বালুচরে আমরা সবাই আসলে একটা পদচিহ্ন রেখে যেতে চাইছি। তারপরও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের একটি কথা মনে পড়ছে তা হলো ‘পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।’ হয়তো মানুষের পাপকে ঠেকাতেই তার লেখা। কখনো সেখানে প্রকৃতি, কখনো সেখানে মানুষ আবার কখনো সেখানে মানবিক মূল্যবোধ, কখনো সেখানে আশা-নিরাশার দ্বন্দ্ব অদেখা মানুষটাকে চেনাতেই কালো অক্ষরের রহস্যে ডুব দিয়েছে। বিদ্রোহী কবি নজরুলকে জীবন শিখিয়েছে কবিতা লিখতে। জীবনের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকার কষ্টটা হাসি হয়ে নজরুলকে কেমন করে যেন সময় চেনার অচেনা সময়ে নিয়ে গেছে লেখার মাধ্যমে। হয়তো সেটা লেখা ছিলো না, ছোট ছোট জীবনের জলকণা ছিল। বাষ্প ছিল। বাষ্পরুদ্ধ আবেগ ছিল।

তবুও প্রশ্ন ডাক দিয়ে বলতে চায় মানুষ কি কখনো লিখে। হয়তো মানুষ লিখে না। মানুষের চারপাশের সাধারণ মানুষের মুখগুলো মানুষকে লেখায়। কান্নার উল্টোপথে হাত মিছে মায়ার বন্ধনে পরশ পাথর হয়ে মানুষকে লেখায়। মুখের ভিতরের মুখ মানুষকে লেখায়। তবে সে মুখগুলো আজ যান্ত্রিকতার চাপায় প্রতিদিন পুড়ে মরছে। মানুষের পর মানুষ, শহরের পর শহর সবজায়গায় লেখার শব্দগুলো যেন থমকে গেছে। সে আগের মতো কিংবদন্তি লেখাগুলো কেমন করে যেন হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তবুও অনেক অন্ধকারের মধ্যে আলোর ঝলকানি আশার বাণী লক লক করে শুনাচ্ছে। বিপ্লবী কবি সুকান্ত আরেক নতুন সুকান্তের প্রাণে জেগে উঠবেন সেই দুরন্ত উচ্চারণে:

‘চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ,
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’

সৈয়দ শামসুল হকের কালজয়ী নাটক নূরলদীনের সারা জীবন। নাটকের একজায়গায় তিনি লিখছেন, ‘আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক, ‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?’ এ নাটকটি সম্পর্কে আলী যাকের বলেছিলেন, সৈয়দ শামসুল হকের মঞ্চ নাটক না দেখলে তার লেখনীর শক্তি অনুভব করা অসম্ভব। এমন লেখক কি আর কখনো আসবে এই অভাগা সময়ে? আশা নিরাশার দোলাচলে তবুও স্বপ্ন দেখুক মন। অভাগা সময় পেরিয়ে আবার হয়তো আসবে সে সময়, যখন মানুষ বলবে আমি তো লিখছি না, আমার বিকেক আমাকে কান ধরে লেখাচ্ছে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন