শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, বুধবার, ১৯ মে, ২০২১

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়

আমি নিজে লিখি না, কেউ আমাকে লেখায়। বিবেক আমাকে লেখায়। আমার বোধশক্তি আমাকে লেখায়। কোনো এক অদ্ভুত অনুভূতি আমার মধ্যে কাজ করে তা আমাকে লেখার জন্য তাড়িয়ে বেড়ায়। আমার অভূতপূর্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমার চিন্তার শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে আমাকে লেখায়। আমার কষ্ট আমাকে লেখায়। আমার আবেগ আমাকে লেখায়। আমার আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত বিদ্রোহী মন আমাকে লেখায়। আমার আমিত্ব আমাকে নতুন করে চিনিয়ে আমাকে লেখায় । টুকরো টুকরো ইট পাথরের পুঞ্জীভূত কান্না মানুষের জীবনবোধের রক্তক্ষরণ হয়ে আমাকে লেখায়। আমার অতৃপ্ত আত্মা আর তীব্র দহনে নিষ্পেষিত শেকড়ের টান আমাকে লেখায়। আমার বিশ্বাসী ছায়া আমার সাথে চলতে চলতে আমাকে লেখায়। আমার উদার ভাবনা আমার ইতিবাচক প্রাণের শক্তি হয়ে আমাকে লেখায়। প্রকৃতির বিন্দু বিন্দু মেঘ আকাশ হয়ে আমাকে লেখায়। মাটি ও মানুষের নাড়ির বন্ধন আমার অদৃশ্য পৃথিবীর অলৌকিত্ব হয়ে আমাকে লেখায়।

মানুষের অবহেলা, অপবাদ, মিথ্যা আমাকে কাঁদিয়ে লেখায়। শহরের পর শহরের জনমানবহীন একাকিত্ব আমাকে লেখায়। সত্য-মিথ্যার লড়াই আমাকে লেখায়। ভালো-মন্দের বাজারে পড়ে থাকা টুকরো কাগজের অদেখা জাদু আমাকে লেখায়। মানুষের মুখের ভিতরের মুখটা বের করে আনার কঠিন শব্দগুলো আমাকে লেখায়। পৃথিবীকে রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষ যে অভিনয় করে তার ভিতরটা দেখার নিষিদ্ধ বাসনা আমাকে লেখায়। অদৃশ্য হাতের পুতুল বানিয়ে মানুষ নিজেই যে পুতুল হয়ে যায় সে বোধের ভিতরের বোধশক্তি আমাকে লেখায়। মানুষের প্রতিদিনের ঘানি টানা জীবনের ক্লান্তি আমাকে লেখায়। জীবনের অসমাপ্ত সত্য যেটা প্রতিদিন আগুনে পুড়ে মরে তা আমাকে লেখায়। কোনো এক কবির মন, লেখকের কালো অক্ষর জীবনবোধের মূল্য শেখাতে আমাকে লেখায়। বিজ্ঞানের যেখানে শেষ, সাহিত্যের কল্পনার যেখানে শুরু সেখানকার বিস্ময়কর সমীকরণের মেলবন্ধন আমাকে লেখায়। দৃশ্যের পিছনে অদৃশ্য, খেলার পিছনে খেলার দুর্বোধ্য অংকের মতো রহস্য আমাকে লেখায়। যে আয়নাটা জাদুর আয়না হয়ে মানুষের ভিতরের কুকুরটাকে দেখায় তা আমাকে লেখায়। এক একটা স্বপ্ন এক একটা স্বপ্নের জয়ের মিছিল হয়ে আমাকে লেখায়। আমার চোখ আমার ভিতরের চোখকে হাত দিয়ে বের করে এনে আমাকে লেখায়। সব অশুভশক্তির ক্রীতদাস হওয়া মানুষকে আবার নিজের মেরুদন্ড শক্ত করে দাঁড়ানোর শুভবোধ আমাকে লেখায়।

মনস্তত্ব, দর্শন ও বিজ্ঞান যেখানে মানুষের হাত ধরে একসাথে চলে সেখানকার অবিচ্ছেদ্য বিশ্বাস আমাকে লেখায়। নির্ভেজাল এমন অনেক কিছু আছে যা বলতে হয়, যা বলতে হয় না তা আমাকে লেখায়। থমকে যাওয়া সভ্যতা যেখানে মাথা নুইয়ে দাঁড়িয়ে মানুষকে রাজপথে ডাক দেবার শ্লোগান শেখায় তা আমাকে লেখায়। তারপরও কোনো অসত্যের বোঝা টানা সত্য আমাকে লেখায় যা কখনো জানা হয় না। যেমন জানা হয় না জীবনটা মৃত্যুর কতটা কাছাকাছি আছে। নবজাতকের জন্মের মহাসন্ধিক্ষণ আর কতক্ষণ, কতটা বাকি।

আমি কেন লিখি আমি জানি না তবে আমাকে লিখতে হবে এটা আমি জানি। এমনটা কেন ঘটে যা আমি জানি না তবুও জানতে হয়। আমি কলম দিয়ে লিখি না, আমার অদৃশ্য চিন্তা দিয়ে লিখি। আমি যা জানি তা আমি লিখি না, আমি যা জানি না তা আমি লিখি। কারণ যেটা জানা হয়ে যায় সেটার কোনো মূল্য থাকে না, যেটা অজানা থেকে যায় সেটাই মূল্যবান হয়। কেন মানুষ লেখে। সে জানাটা অনেকটা নিষিদ্ধকে জানার উন্মাদনায় টান টান উত্তেজনার মতো। প্রশ্ন একটাই লেখকরা কেন লেখে। উত্তরটা ভিন্নমাত্রিক হলেও চিন্তাগুলো যেন একসূত্রে গাঁথা। অনেকটা নদীভাঙা মানুষের যন্ত্রণার মতো। খরতাপে পাথরভাঙা মানুষের কষ্টের মতো। ভেঙে ভেঙে ধংসাবশেষ থেকে জেগে উঠা সভ্যতার মতো। আঁদ্রে জিদ কেন লিখেন, প্রশ্ন করা হলে তিনি বলতেন, ‘লিখতে হয় কারণ না লিখলে হাত ব্যথা করে।‘ এটা হয়তো তার হাতের ব্যথা নয়, অন্তরের গভীরের গভীরতায় লুকিয়ে থাকা ব্যথার অণুপরমাণু। কারণ তিনি দ্বান্দ্বিক এবং মিলনাত্মক দুই চরিত্রের মানুষকে বের করে এনে তাদের আসল মুখটা চেনাতে পেরেছেন। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির ফরাসি অনুবাদ করেন আঁদ্রে জিদ। রবীন্দ্রনাথকে উদ্দেশ্য করে আঁদ্রে জিদ বলেছেন, তোমার মতো কবির জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি। তোমার লেখা দেশকালের অতীত, চল তুমি আমাদের ফ্রান্সে চল, সেখানে তোমাকে আমাদের প্রয়োজন আছে। দেশ-কালকে অতিক্রম করে কাব্যিক পরিবর্তনের ডাক দিতেই হয়তো আঁদ্রে জিদ লিখেছেন। নিজের আগের লেখাকে ছাড়িয়ে আরেক নতুনধারার লেখায় হাত দিয়েছেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলতেন, ‘লেখা ছাড়া অন্য কোন উপায়ে যে সব কথা জানানো যায় না সেই কথাগুলি জানাবার জন্য লিখি।‘ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’র গ্রন্থ পরিচয়ে নিখাদ একটি সত্য কথা বলা হয়েছে এভাবে- পৃথিবীব এই বিরাট রঙ্গমঞ্চে মানুষ যেন শুধু পুতুল। কোনো অদৃশ্য হাতের সুতার টানাপড়েনে মানুষ নাচে, কাঁদে, কথা বলে। নদীর মতো নিজের খুশিতে গড়া পথে তার জীবনের স্রোত বয়ে চলে না, মানুষের হাতে কাটা খালে তার গতি। অদৃশ্যকে দেখবেন বলেই হয়তো তিনি লিখতেন, মানুষের ভিতরের মানুষ খুঁজে বের করে আনতেন। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কেন লিখি এর একজায়গায় বলছেন, ‘এখনো আত্মীয়স্বজন আপসোস করেন, ‘তোর দাদা লেখাপড়া শিখে দু’হাজার টাকার চাকরি করছে, তুই কি করলি বলতো, মানিক? – না একটা বাড়ি, না একটা গাড়ি – ‘আপনারা কি বলেন?…’’ এই অসমাপ্ত প্রশ্নটার কোনো উত্তর নেই, আছে সীমার ভিতর অসীমতার ডাক। গার্সিয়া মার্কেজ অনেকটা আবেগের সূত্র টেনে বলতেন, ‘আমি লিখি যাতে আমার বন্ধুরা আমাকে আরো একটু বেশি ভালোবাসে।‘ অথচ তিনি ‘নিঃসঙ্গতার একশ’ বছর’ উপন্যাসের জন্য ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে নোবেল জয় করেন। একটা অসীম নিঃসঙ্গতা তাকে বন্ধুদের ভালোবাসার কাঙাল করেছে। ‘কৌতূহল ভালোবাসা অনেকগুলি মুখোশের একটি’ এমন একটা মন থেকেই তার লেখার জাদু সবার অজান্তে কালজয়ী হয়েছে। হেমিংওয়ে অনেকটা রসবোধের জায়গা থেকে বলতেন, ’যে কারণে বাঘ হরিণ শিকার করে সেকারণে আমি লিখি’। কিন্তু এখানে তার কথাটা হালকা মনে হলেও আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি উপন্যাসে বলেছেন, ‘মানুষ পরাজিত হওয়ার জন্য তৈরি হয়নি। মানুষকে ধ্বংস করা যায় কিন্তু পরাজিত করা যায় না।’ হয়তো এজন্যই তিনি ধ্বংসযজ্ঞে ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকে অপরাজিত মানুষের জীবনবোধের দর্শন থেকে লিখতেন। আমি কেন লিখি প্রবন্ধে জর্জ অরওয়েল বলেছেন সম্ভবত চার কিংবা পাঁচ বছর বয়সে আমি আমার প্রথম কবিতা লিখেছিলাম, আমার মা সেটার বানান শুধরে দিয়েছিলেন। আমার শুধু এতটুকুই মনে পড়ে, কবিতাটা ছিল একটা বাঘের উপর আর বাঘটার ছিলো ‘চেয়ারের মতো দাঁত’। আমি প্রাণহীন বই লিখেছি এবং অলঙ্কারপূর্ণ অর্থহীন বাক্য, গালভরা বিশেষণের মধ্যে প্রতারিত হয়েছি এবং মোটের উপর বইগুলো আদতে বৃথা আস্ফালন ছাড়া কিছুই না। হয়তো একটা গন্তব্যহীন পথে চলে গন্তব্যকে খুঁজে পাওয়াটাই জর্জ অরওয়েলকে লিখতে বাধ্য করেছে। কেন লিখি?

রবীন্দ্রনাথ এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন এভাবে, আমরা কেউ কবি- কবিতা লিখছি, কেউ গীতিকার- সঙ্গীত রচনা করছি, কেউ গায়ক- গান গাইছি, কেউ চিত্রকর- ছবি আঁকছি। আসলে এভাবে আমরা সবাই আমাদের কাজের মধ্য দিয়ে অমরত্ব প্রার্থনা করছি— মহাকালের বালুচরে আমরা সবাই আসলে একটা পদচিহ্ন রেখে যেতে চাইছি। তারপরও কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের একটি কথা মনে পড়ছে তা হলো ‘পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ।’ হয়তো মানুষের পাপকে ঠেকাতেই তার লেখা। কখনো সেখানে প্রকৃতি, কখনো সেখানে মানুষ আবার কখনো সেখানে মানবিক মূল্যবোধ, কখনো সেখানে আশা-নিরাশার দ্বন্দ্ব অদেখা মানুষটাকে চেনাতেই কালো অক্ষরের রহস্যে ডুব দিয়েছে। বিদ্রোহী কবি নজরুলকে জীবন শিখিয়েছে কবিতা লিখতে। জীবনের সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকার কষ্টটা হাসি হয়ে নজরুলকে কেমন করে যেন সময় চেনার অচেনা সময়ে নিয়ে গেছে লেখার মাধ্যমে। হয়তো সেটা লেখা ছিলো না, ছোট ছোট জীবনের জলকণা ছিল। বাষ্প ছিল। বাষ্পরুদ্ধ আবেগ ছিল।

তবুও প্রশ্ন ডাক দিয়ে বলতে চায় মানুষ কি কখনো লিখে। হয়তো মানুষ লিখে না। মানুষের চারপাশের সাধারণ মানুষের মুখগুলো মানুষকে লেখায়। কান্নার উল্টোপথে হাত মিছে মায়ার বন্ধনে পরশ পাথর হয়ে মানুষকে লেখায়। মুখের ভিতরের মুখ মানুষকে লেখায়। তবে সে মুখগুলো আজ যান্ত্রিকতার চাপায় প্রতিদিন পুড়ে মরছে। মানুষের পর মানুষ, শহরের পর শহর সবজায়গায় লেখার শব্দগুলো যেন থমকে গেছে। সে আগের মতো কিংবদন্তি লেখাগুলো কেমন করে যেন হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। তবুও অনেক অন্ধকারের মধ্যে আলোর ঝলকানি আশার বাণী লক লক করে শুনাচ্ছে। বিপ্লবী কবি সুকান্ত আরেক নতুন সুকান্তের প্রাণে জেগে উঠবেন সেই দুরন্ত উচ্চারণে:

‘চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ,
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’

সৈয়দ শামসুল হকের কালজয়ী নাটক নূরলদীনের সারা জীবন। নাটকের একজায়গায় তিনি লিখছেন, ‘আবার নূরলদীন একদিন কাল পূর্ণিমায় দিবে ডাক, ‘জাগো, বাহে, কোনঠে সবায়?’ এ নাটকটি সম্পর্কে আলী যাকের বলেছিলেন, সৈয়দ শামসুল হকের মঞ্চ নাটক না দেখলে তার লেখনীর শক্তি অনুভব করা অসম্ভব। এমন লেখক কি আর কখনো আসবে এই অভাগা সময়ে? আশা নিরাশার দোলাচলে তবুও স্বপ্ন দেখুক মন। অভাগা সময় পেরিয়ে আবার হয়তো আসবে সে সময়, যখন মানুষ বলবে আমি তো লিখছি না, আমার বিকেক আমাকে কান ধরে লেখাচ্ছে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি