শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নাম বিভ্রাট

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
নাম বিভ্রাট

আমি যেখানে কাজ করি সেখানে তিনজন মাহবুব আছে। এরকম অবশ্য সবখানেই আছে। আমি যখন ক্লাস ফোর এ পড়ি তখন আমাদের ক্লাসে দু'জন বিধান ছিল। একজন ছোটখাটো বিধান, আরেকজন দশাসই বিধান। আমরা বন্ধুরা ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে একটিকে পিচ্চি বিধান আর অন্যদিকে জাম্বু বিধান বলে ডাকা শুরু করলাম। কিন্তু এটা তো সরকারীভাবে স্বীকৃত ছিল না। আমাদের হেডস্যার ছিলেন অত্যন্ত ভালো মানুষ আলতাফ স্যার। তিনি এই সংকট থেকে আমাদেরকে উদ্ধার করলেন। পিচ্চি বিধান হলো লিটল বিধান আর জাম্বু হলো গ্রেট বিধান। তবে আকারে গ্রেট হলেও প্রকরণে ততখানি গ্রেটত্ব দেখাতে পারত না। ফলে আলতাফ স্যারের ১৮০ ডিগ্রী কানমলা ছিল গ্রেট এর নিত্যদিনের প্রাপ্য ভোগ। সেটাকে অবশ্য দুর্ভোগও বলা চলে।

নামের এই বিভ্রাট যে কতরকম হতে পারে তা চারিদিকে তাকালেই বোঝা যায়। যেমন ছিনতাইকারী দলের দুই তরুণ সদস্যের নাম কামাল। বিভ্রান্তি দূর করতে দলপতি মুরগীমিলন একজনকে গালকাটা কামাল, আরেকজনকে গলাকাটা কামাল নাম দিলেন। যদিও দু'জনেই গাল ও গলা উভয় বস্তু কাটতে সমান সিদ্ধহস্ত।

সে যাই হোক। আমার কর্মক্ষেত্রে তিনজন মাহবুব বিদ্যমান। একজন সনোগ্রাফীতে বিশেষজ্ঞ, যাঁকে প্রকাশ্যে মিতা বলে ডাকি (গোপনে আমরা বলি আঠা লাগানো ডাক্তার!), একজন অবেদনবিদ বা এনেসথেটিস্ট , যাঁকে প্রকাশ্যে বড়দা বলে ডাকি (রোগীকে অজ্ঞান করেন বলে গোপনে আমরা ডাকি  অজ্ঞানপার্টি!) আর তৃতীয়জন হলাম আমি অভাগা হৃদপিণ্ডবিদ (অন্য দু'পক্ষ গোপনে আমার নামে যে কী পিণ্ডি দেয় তা আল্লাহ্ মালুম!)। 

তো সবার সাথে এই তিনজনের ফোন নম্বরও হাসপাতালের টেলিফোন এক্সচেঞ্জ এবং কল সেন্টারে রক্ষিত আছে। তাই এসকল নম্বরে রোগীদের উন্মুক্ত অধিকার। ফলে প্রায়ই নিম্নরূপ কল আসে-

-হ্যালো ভাই আমি কলাবাগান থেকে বলছি। আমার কিডনির সনোগ্রাম করাতে হবে। সকাল থেকে পানি খাচ্ছি, আর তো পেশাব ধরে রাখতে পারছি না। একটু তাড়াতাড়ি করে দিবেন?
-জ্বী জ্বী নিশ্চই। আমি আঠা ভাইকে ফোন করে অনুরোধ করে দিলাম। 

এদিকে অবেদনবিদ মাহবুব সাহেব হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার সাথেও জড়িত। আমি তাঁকে যেহেতু বড়দা বলে ডাকি তিনিও আমাকে স্নেহভরা গলায় ছোটদা বলে ডাকেন। তো নামের ক্রসকানেকশন হয়ে কোনো কল এলো নিম্নরূপ -
-হ্যালো লিডার আমার সম্বন্ধির বউ আপনার হাসপাতালে নরমাল বেডে ভর্তি আছে। সে তো কমন টয়লেট ব্যবহার করতে পারে না। তার জন্য একটা কেবিনের ব্যবস্থা করেন।

আমি ভদ্রলোকের সম্বন্ধির দুর্দশা চিন্তা করে কাস্টমার কেয়ারকে একটা কেবিনের ব্যবস্থা করে দিতে বললাম। একইভাবে হৃদপিণ্ডের রোগীরা কখনো সনোগ্রাফী মিতার কাছে, আবার কখনো অবেদনবিদ বড়দার কাছে হার্টে রিং পরাবার আবদার নিয়ে ফোন করে বসেন। তাঁরাও একই প্রক্রিয়ায় রোগী মহোদয়দেরকে সঠিক পথ নির্দেশপূর্বক রিডিরেক্ট করে আমার কাছে পাঠিয়ে দেন। 

এভাবে নামের বিভ্রাটের মধ্যে এক ধরণের বিড়ম্বনা থাকলেও আমরা তিনজনে মোটামুটি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। সত্যি বলতে কি এর মধ্যে এক প্রকার সূক্ষ্ম রসের আস্বাদনও আমরা পেতাম। 

তবে রোগীদের ক্ষেত্রে তা কখনো কখনো বিস্বাদের কারণও হয়ে দাঁড়ায়। যেমন একদিন সকালে চেম্বারে রোগী দেখছি। টেবিলে বেশ কিছু রোগীর ফাইল। উপরের ফাইলটি নাসিমা ইসলামের। কলিং বেল দিয়ে সহকারীকে বললাম রোগী দিতে।

সৌজন্য বিনিময় শেষে রোগীকে জিজ্ঞাস করলাম-
আপনার নাম নাসিমা?
-জ্বী। 
পুরাতন ফাইলে নাম মিলিয়ে নিলাম। ঠিকানা মোহম্মদপুর। তবুও নিশ্চিত হতে জিজ্ঞাস করলাম- মোহাম্মদপুরে থাকেন?
-আগে থাকতাম। এখন থাকি আশকোনা। 
রোগীর মুখে মাস্ক পরা থাকায় চিনবার জো নেই। যাই হোক রোগীর বৃত্তান্ত জেনে নতুন কিছু ওষুধ লিখে কিছু পরীক্ষা করবার উপদেশ দিয়ে শেষ করলাম। পরবর্তী রোগীর জন্য সহকারীকে কল করলাম। যথারীতি পরের রোগী ঢুকে সৌজন্য বিনিময় করলেন। ফাইলে চোখ বুলাতে দেখি এর নামও নাসিমা। সর্বনাশ! 
বললাম- আপনার নাম কি? 
-নাসিমা ইসলাম।
-বাড়ি? 
-মোহম্মদপুর।

ফাইলে চোখ বুলাতেই দেখলাম রোগীর নাম নাসিমা আকতার। বাড়ি মোহাম্মদপুরে। বুঝলাম ইসলাম আর আকতারে গণ্ডগোল বেঁধেছে। সব “চিনিপাতা কই, মাছখানি দই” হয়ে গেছে। কম্পিউটারে আগের রোগীর ফাইল থেকে মোবাইল ফোনের নম্বর নিয়ে তাড়াতাড়ি কল করলাম। কোনো প্রকারে বড় কোন ভুল থেকে রক্ষা পেলাম। নইলে কিডনি ফেইল্যুরের রোগী হার্ট ফেইল্যুরের চিকিৎসা পেয়ে মহাবিপত্তি ঘটাতো। 

যাই হোক কর্মক্ষেত্রে আমাদের তিন মাহবুব মিলে একরকম সমঝোতামূলক সহাবস্থান চলছিল। এরমধ্যে হঠাৎ করে সনোগ্রাফী মিতাভাই আখেরাতে বেহেস্তের অপেক্ষা না করে দুনিয়ার বেহেস্ত আমেরিকায় পাড়ি জমালেন। ফলে ক্রসকানেকশন তিন থেকে দুইয়ে নেমে এলো। 
ইতিমধ্যে করোনার দ্বিতীয় থাবা আমাদের দরজায় হানা দিল। দিকে দিকে আতঙ্কের ত্রাস সবাইকে গ্রাস করতে উদ্যত হলো। দীর্ঘ প্রায় এক বছর করোনাকে এড়িয়ে চলতে সক্ষম হলাম। তবে হার্ট এটাক নিয়ে আসা অনেক রোগীর উপসর্গহীন করোনা লুকিয়ে থাকায় আমরা ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে থাকলাম। অবশেষে শেষ রক্ষা আর হল না। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলাম।

আমার মনে হয় করোনার মূল আঘাতটি মানসিক আঘাত। আতঙ্ক আর ত্রাসসঞ্চার এর মূল শক্তি। যদি প্রথম ধাক্কাটি সামাল দেয়া যায় তবে শারীরিক বিপর্যয় সামাল দেয়া অনেক সহজ হয়ে যায়। মানসিক প্রস্তুতি আমার ভালোই ছিল। তাই মূল ধাক্কাটি আমাকে বিচলিত করতে সক্ষম হয়নি। তারপর শারীরিক ধাক্কা চিকিৎসাবিজ্ঞান দিয়ে সামলে নিতে আর অসুবিধা হয়নি। 

কোভিড ইউনিটের কেবিনে পুরোপুরি একা শুয়ে বসে সময় পার করলাম এক সপ্তাহ। সে এক দুঃসহ অভিজ্ঞতা। সবাই আন্তরিকভাবে খোঁজ খবর নিচ্ছে। কিন্তু বাস্তবিক কারণেই কেউ সামনাসামনি হতে পারছে না। কেবল আমার বন্ধু অধ্যাপক আব্দুল হানিফ টাবলু সব বাধা উপেক্ষা করে আমাকে দেখতে কেবিনে ঢুকে পড়ল। অনেক শুভানুধ্যায়ী কল করে, বার্তা পাঠিয়ে তাদের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা ও সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। অনেক রোগী আমার কোভিড আক্রান্তের খবর শুনে এমনকি মসজিদে দোয়ার অনুষ্ঠান করেছেন। মানুষের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাকে তখন সার্থক মনে করেছি। 

আমি সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফেরার পরপর অবেদনবিদ আমার বড়দা ডা. মাহবুব কোভিডে আক্রান্ত হন। খবরটি জেনে চিন্তাগ্রস্ত হই। কেননা তাঁর ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং ষাটোর্ধ্ব বয়স সব মিলিয়ে তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞানে থাকা সব ধরণের চিকিৎসা বড়দাকে দেয়া হলো। কয়েকবার সব বিশেষজ্ঞকে নিয়ে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হলো। বেঁচে থাকবার সে যে কী আকুতি, জীবনের প্রতি সে যে কী মোহময় ভালোবাসা তা বড়দার কথায়, মোবাইলের খুদে বার্তায় এবং চোখের দৃষ্টিতে বারবার দেখতে পেয়েছি। কিন্তু স্পিনোজা ঈশ্বরের অভিপ্রায় ছিল অন্যরকম। দীর্ঘ এক মাসেরও অধিক সময় মরণপণ যুদ্ধ করে বড়দা হেরে গেলেন!

পরদিন বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে, টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবরটি বেশ প্রচার পায়। আমার পরিচিত অনেক রোগী, বন্ধুবান্ধব চাপা শঙ্কা নিয়ে আমাকে ফোন করেন। অজানা আতঙ্কে জিজ্ঞাস করেন আমি সুস্থ আছি কিনা। তারা ধরে নিয়েছিলেন আমিই সম্ভবত মারা গেছি। 

পরদিন মন খারাপ করে চেম্বারে রোগী দেখছি। নানান স্মৃতি মনের পর্দায় ভেসে উঠছে। তিন মাহবুব থেকে একজনে এসে ঠেকল। দীর্ঘদিন একই ছাদের নীচে কাজ করেছি। কখনো মধুর, কখনো তিক্ত অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। কিন্তু পরস্পরের প্রতি সৌজন্যবোধ, সৌহার্দ্য কখনো ভুলে যাইনি। 

হঠাৎ দরজা ঠেলে মধ্যবয়সী একটি নারী রুমের ভেতরে ঢুকে পড়ল। প্রথমে কয়েক মুহূর্ত সে আমার দিকে অপলক উদ্ভ্রান্তের মত তাকিয়ে থাকল। যেন সে বিশ্বাস করতে পারছিল না তার সামনে সত্যি আমি জীবন্ত  বসে আছি। তারপর  “ও আংকেল আপনি বেঁচে আছেন?” এই বলে আমার পা জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো।

আখেরাতের বেহেস্ত কোথায় আছে জানি না। দুনিয়ার বেহেস্ত আমার সামনে পড়ে থাকতে দেখলাম। 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমণ্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে আসামিকে ধরল পুলিশ
ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে আসামিকে ধরল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ২০ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ২০ মণ জাটকা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশা উল্টে নারী নিহত
অটোরিকশা উল্টে নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর একটি ব্যালট
বাক্স রাখার পরিকল্পনা
আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর একটি ব্যালট বাক্স রাখার পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেফতার
ফরিদপুরে দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ভর্তির কথা বলে টাকা হাতানোর ঘটনায় গ্রেফতার ১
ঢাবিতে ভর্তির কথা বলে টাকা হাতানোর ঘটনায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সম্পাদকীয়

বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবি প্রো-ভিসি ড. মামুন
বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবি প্রো-ভিসি ড. মামুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

দেশগ্রাম

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে
ইরানে সংঘাতের নেতিবাচক প্রভাব শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫
টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫

দেশগ্রাম

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
দেশে ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে রাজমিস্ত্রির, সড়কের পাশে যুবকের লাশ
গাছে রাজমিস্ত্রির, সড়কের পাশে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট

সম্পাদকীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

সংকটে ন্যুব্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
সংকটে ন্যুব্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

দেশগ্রাম