শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৫, বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

নাম বিভ্রাট

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
নাম বিভ্রাট

আমি যেখানে কাজ করি সেখানে তিনজন মাহবুব আছে। এরকম অবশ্য সবখানেই আছে। আমি যখন ক্লাস ফোর এ পড়ি তখন আমাদের ক্লাসে দু'জন বিধান ছিল। একজন ছোটখাটো বিধান, আরেকজন দশাসই বিধান। আমরা বন্ধুরা ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে একটিকে পিচ্চি বিধান আর অন্যদিকে জাম্বু বিধান বলে ডাকা শুরু করলাম। কিন্তু এটা তো সরকারীভাবে স্বীকৃত ছিল না। আমাদের হেডস্যার ছিলেন অত্যন্ত ভালো মানুষ আলতাফ স্যার। তিনি এই সংকট থেকে আমাদেরকে উদ্ধার করলেন। পিচ্চি বিধান হলো লিটল বিধান আর জাম্বু হলো গ্রেট বিধান। তবে আকারে গ্রেট হলেও প্রকরণে ততখানি গ্রেটত্ব দেখাতে পারত না। ফলে আলতাফ স্যারের ১৮০ ডিগ্রী কানমলা ছিল গ্রেট এর নিত্যদিনের প্রাপ্য ভোগ। সেটাকে অবশ্য দুর্ভোগও বলা চলে।

নামের এই বিভ্রাট যে কতরকম হতে পারে তা চারিদিকে তাকালেই বোঝা যায়। যেমন ছিনতাইকারী দলের দুই তরুণ সদস্যের নাম কামাল। বিভ্রান্তি দূর করতে দলপতি মুরগীমিলন একজনকে গালকাটা কামাল, আরেকজনকে গলাকাটা কামাল নাম দিলেন। যদিও দু'জনেই গাল ও গলা উভয় বস্তু কাটতে সমান সিদ্ধহস্ত।

সে যাই হোক। আমার কর্মক্ষেত্রে তিনজন মাহবুব বিদ্যমান। একজন সনোগ্রাফীতে বিশেষজ্ঞ, যাঁকে প্রকাশ্যে মিতা বলে ডাকি (গোপনে আমরা বলি আঠা লাগানো ডাক্তার!), একজন অবেদনবিদ বা এনেসথেটিস্ট , যাঁকে প্রকাশ্যে বড়দা বলে ডাকি (রোগীকে অজ্ঞান করেন বলে গোপনে আমরা ডাকি  অজ্ঞানপার্টি!) আর তৃতীয়জন হলাম আমি অভাগা হৃদপিণ্ডবিদ (অন্য দু'পক্ষ গোপনে আমার নামে যে কী পিণ্ডি দেয় তা আল্লাহ্ মালুম!)। 

তো সবার সাথে এই তিনজনের ফোন নম্বরও হাসপাতালের টেলিফোন এক্সচেঞ্জ এবং কল সেন্টারে রক্ষিত আছে। তাই এসকল নম্বরে রোগীদের উন্মুক্ত অধিকার। ফলে প্রায়ই নিম্নরূপ কল আসে-

-হ্যালো ভাই আমি কলাবাগান থেকে বলছি। আমার কিডনির সনোগ্রাম করাতে হবে। সকাল থেকে পানি খাচ্ছি, আর তো পেশাব ধরে রাখতে পারছি না। একটু তাড়াতাড়ি করে দিবেন?
-জ্বী জ্বী নিশ্চই। আমি আঠা ভাইকে ফোন করে অনুরোধ করে দিলাম। 

এদিকে অবেদনবিদ মাহবুব সাহেব হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার সাথেও জড়িত। আমি তাঁকে যেহেতু বড়দা বলে ডাকি তিনিও আমাকে স্নেহভরা গলায় ছোটদা বলে ডাকেন। তো নামের ক্রসকানেকশন হয়ে কোনো কল এলো নিম্নরূপ -
-হ্যালো লিডার আমার সম্বন্ধির বউ আপনার হাসপাতালে নরমাল বেডে ভর্তি আছে। সে তো কমন টয়লেট ব্যবহার করতে পারে না। তার জন্য একটা কেবিনের ব্যবস্থা করেন।

আমি ভদ্রলোকের সম্বন্ধির দুর্দশা চিন্তা করে কাস্টমার কেয়ারকে একটা কেবিনের ব্যবস্থা করে দিতে বললাম। একইভাবে হৃদপিণ্ডের রোগীরা কখনো সনোগ্রাফী মিতার কাছে, আবার কখনো অবেদনবিদ বড়দার কাছে হার্টে রিং পরাবার আবদার নিয়ে ফোন করে বসেন। তাঁরাও একই প্রক্রিয়ায় রোগী মহোদয়দেরকে সঠিক পথ নির্দেশপূর্বক রিডিরেক্ট করে আমার কাছে পাঠিয়ে দেন। 

এভাবে নামের বিভ্রাটের মধ্যে এক ধরণের বিড়ম্বনা থাকলেও আমরা তিনজনে মোটামুটি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিলাম। সত্যি বলতে কি এর মধ্যে এক প্রকার সূক্ষ্ম রসের আস্বাদনও আমরা পেতাম। 

তবে রোগীদের ক্ষেত্রে তা কখনো কখনো বিস্বাদের কারণও হয়ে দাঁড়ায়। যেমন একদিন সকালে চেম্বারে রোগী দেখছি। টেবিলে বেশ কিছু রোগীর ফাইল। উপরের ফাইলটি নাসিমা ইসলামের। কলিং বেল দিয়ে সহকারীকে বললাম রোগী দিতে।

সৌজন্য বিনিময় শেষে রোগীকে জিজ্ঞাস করলাম-
আপনার নাম নাসিমা?
-জ্বী। 
পুরাতন ফাইলে নাম মিলিয়ে নিলাম। ঠিকানা মোহম্মদপুর। তবুও নিশ্চিত হতে জিজ্ঞাস করলাম- মোহাম্মদপুরে থাকেন?
-আগে থাকতাম। এখন থাকি আশকোনা। 
রোগীর মুখে মাস্ক পরা থাকায় চিনবার জো নেই। যাই হোক রোগীর বৃত্তান্ত জেনে নতুন কিছু ওষুধ লিখে কিছু পরীক্ষা করবার উপদেশ দিয়ে শেষ করলাম। পরবর্তী রোগীর জন্য সহকারীকে কল করলাম। যথারীতি পরের রোগী ঢুকে সৌজন্য বিনিময় করলেন। ফাইলে চোখ বুলাতে দেখি এর নামও নাসিমা। সর্বনাশ! 
বললাম- আপনার নাম কি? 
-নাসিমা ইসলাম।
-বাড়ি? 
-মোহম্মদপুর।

ফাইলে চোখ বুলাতেই দেখলাম রোগীর নাম নাসিমা আকতার। বাড়ি মোহাম্মদপুরে। বুঝলাম ইসলাম আর আকতারে গণ্ডগোল বেঁধেছে। সব “চিনিপাতা কই, মাছখানি দই” হয়ে গেছে। কম্পিউটারে আগের রোগীর ফাইল থেকে মোবাইল ফোনের নম্বর নিয়ে তাড়াতাড়ি কল করলাম। কোনো প্রকারে বড় কোন ভুল থেকে রক্ষা পেলাম। নইলে কিডনি ফেইল্যুরের রোগী হার্ট ফেইল্যুরের চিকিৎসা পেয়ে মহাবিপত্তি ঘটাতো। 

যাই হোক কর্মক্ষেত্রে আমাদের তিন মাহবুব মিলে একরকম সমঝোতামূলক সহাবস্থান চলছিল। এরমধ্যে হঠাৎ করে সনোগ্রাফী মিতাভাই আখেরাতে বেহেস্তের অপেক্ষা না করে দুনিয়ার বেহেস্ত আমেরিকায় পাড়ি জমালেন। ফলে ক্রসকানেকশন তিন থেকে দুইয়ে নেমে এলো। 
ইতিমধ্যে করোনার দ্বিতীয় থাবা আমাদের দরজায় হানা দিল। দিকে দিকে আতঙ্কের ত্রাস সবাইকে গ্রাস করতে উদ্যত হলো। দীর্ঘ প্রায় এক বছর করোনাকে এড়িয়ে চলতে সক্ষম হলাম। তবে হার্ট এটাক নিয়ে আসা অনেক রোগীর উপসর্গহীন করোনা লুকিয়ে থাকায় আমরা ঝুঁকি নিয়েই কাজ করতে থাকলাম। অবশেষে শেষ রক্ষা আর হল না। করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলাম।

আমার মনে হয় করোনার মূল আঘাতটি মানসিক আঘাত। আতঙ্ক আর ত্রাসসঞ্চার এর মূল শক্তি। যদি প্রথম ধাক্কাটি সামাল দেয়া যায় তবে শারীরিক বিপর্যয় সামাল দেয়া অনেক সহজ হয়ে যায়। মানসিক প্রস্তুতি আমার ভালোই ছিল। তাই মূল ধাক্কাটি আমাকে বিচলিত করতে সক্ষম হয়নি। তারপর শারীরিক ধাক্কা চিকিৎসাবিজ্ঞান দিয়ে সামলে নিতে আর অসুবিধা হয়নি। 

কোভিড ইউনিটের কেবিনে পুরোপুরি একা শুয়ে বসে সময় পার করলাম এক সপ্তাহ। সে এক দুঃসহ অভিজ্ঞতা। সবাই আন্তরিকভাবে খোঁজ খবর নিচ্ছে। কিন্তু বাস্তবিক কারণেই কেউ সামনাসামনি হতে পারছে না। কেবল আমার বন্ধু অধ্যাপক আব্দুল হানিফ টাবলু সব বাধা উপেক্ষা করে আমাকে দেখতে কেবিনে ঢুকে পড়ল। অনেক শুভানুধ্যায়ী কল করে, বার্তা পাঠিয়ে তাদের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা ও সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। অনেক রোগী আমার কোভিড আক্রান্তের খবর শুনে এমনকি মসজিদে দোয়ার অনুষ্ঠান করেছেন। মানুষের প্রতি আমার দায়বদ্ধতাকে তখন সার্থক মনে করেছি। 

আমি সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফেরার পরপর অবেদনবিদ আমার বড়দা ডা. মাহবুব কোভিডে আক্রান্ত হন। খবরটি জেনে চিন্তাগ্রস্ত হই। কেননা তাঁর ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং ষাটোর্ধ্ব বয়স সব মিলিয়ে তাঁকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে। 

চিকিৎসা বিজ্ঞানে থাকা সব ধরণের চিকিৎসা বড়দাকে দেয়া হলো। কয়েকবার সব বিশেষজ্ঞকে নিয়ে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হলো। বেঁচে থাকবার সে যে কী আকুতি, জীবনের প্রতি সে যে কী মোহময় ভালোবাসা তা বড়দার কথায়, মোবাইলের খুদে বার্তায় এবং চোখের দৃষ্টিতে বারবার দেখতে পেয়েছি। কিন্তু স্পিনোজা ঈশ্বরের অভিপ্রায় ছিল অন্যরকম। দীর্ঘ এক মাসেরও অধিক সময় মরণপণ যুদ্ধ করে বড়দা হেরে গেলেন!

পরদিন বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে, টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবরটি বেশ প্রচার পায়। আমার পরিচিত অনেক রোগী, বন্ধুবান্ধব চাপা শঙ্কা নিয়ে আমাকে ফোন করেন। অজানা আতঙ্কে জিজ্ঞাস করেন আমি সুস্থ আছি কিনা। তারা ধরে নিয়েছিলেন আমিই সম্ভবত মারা গেছি। 

পরদিন মন খারাপ করে চেম্বারে রোগী দেখছি। নানান স্মৃতি মনের পর্দায় ভেসে উঠছে। তিন মাহবুব থেকে একজনে এসে ঠেকল। দীর্ঘদিন একই ছাদের নীচে কাজ করেছি। কখনো মধুর, কখনো তিক্ত অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। কিন্তু পরস্পরের প্রতি সৌজন্যবোধ, সৌহার্দ্য কখনো ভুলে যাইনি। 

হঠাৎ দরজা ঠেলে মধ্যবয়সী একটি নারী রুমের ভেতরে ঢুকে পড়ল। প্রথমে কয়েক মুহূর্ত সে আমার দিকে অপলক উদ্ভ্রান্তের মত তাকিয়ে থাকল। যেন সে বিশ্বাস করতে পারছিল না তার সামনে সত্যি আমি জীবন্ত  বসে আছি। তারপর  “ও আংকেল আপনি বেঁচে আছেন?” এই বলে আমার পা জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো।

আখেরাতের বেহেস্ত কোথায় আছে জানি না। দুনিয়ার বেহেস্ত আমার সামনে পড়ে থাকতে দেখলাম। 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমণ্ডি, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে