শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২

স্মৃতিতে অম্লান তেজদীপ্ত-সততায় অনড় ব্যক্তিত্ব

গুলশাহানা ঊর্মি
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে অম্লান তেজদীপ্ত-সততায় অনড় ব্যক্তিত্ব

সালটা সঠিক মনে নেই, ১৯৯১ বা ‘৯২ সাল হবে। আমার বাবাকে বিএনপি’র দুঃশাসনামলে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার পর আমি পোগলদিঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এসে ভর্তি হই। বিদ্যালয়ের দুইটা ভবনেরই টিনের চালা ছিল। সেই টিনের চালায় বড় বড় করে লিখা ছিল “সাজা ভাইকে নৌকা মার্কায় ভোট দিন”। লেখার মাঝে বিশাল বড় সাইজের নৌকাও আঁকা ছিল। এখনও চোখ বন্ধ করলে সেই টিনের চালা, লেখা আর নৌকার ছবি চোখে ভাসে। শৈশবে সেটাই মনে হয় প্রথম ‘নৌকা’ প্রতীক, ‘ভোট’ শব্দগুলোর সাথে আমার পরিচয়, সেইসাথে আরেকটা নামের সাথে পরিচয় হয় ‘সাজা’। বাড়িতে ফিরে আমার বাবার কাছে জানতে চাই ‘সাজা’ কে? আব্বা বলেন, “তোমার মতিয়র রহমান তালুকদার চাচার ডাক নামই সাজা।”

অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার আমাদের পরিবারে খুব পরিচিত একটা নাম। আমি বা ছোট ভাই এর বয়স তখন খুবই কম হলেও আমরাও এই নামের সাথে পরিচিত ছিলাম। উনি ছিলেন আমাদের কাছে একটা আদর্শিক নাম। আমার বাবার মুখে সবসময় শুনে এসেছি “অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার আমার রাজনৈতিক গুরু।” যদিও আমার বাবা কর্মজীবনে একজন সরকারি আমলা ছিলেন তাই সক্রিয়ভাবে রাজনীতি না করেন নাই, তবে ছাত্রজীবনে রাজনীতি করেছেন সেইসূত্রে সবসময় চাচাকে তিনি গুরুই মানতেন। ছোটবেলা থেকেই আমরা দেখছি আমাদের পরিবারে কোন সমস্যা হলে বা কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হলে আব্বা চাচার সাথে বুদ্ধি-পরামর্শ করতেন। ছোট বয়সের আমি সে সময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বা নৌকা বলতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আর মতিয়র রহমান তালুকদারকেই বুঝতাম। 

মতিয়র রহমান চাচাকে আমি সামনাসামনি প্রথম কবে দেখেছিলাম তা আর এতবছর পরে মনে পড়ছে না, সম্ভবত আমাদের বাড়িতেই। চাচা যতদিন সুস্থ ছিলেন আমরা সব সময় দেখেছি ঈদের পরদিন উনি আমাদের বাড়িতে আসতেন। মূলত, উনি উনার নিজ পৈতৃকবাড়ি দৌলতপুর গ্রামে যেতেন, দৌলতপুরের ঠিক একটা গ্রাম আগেই আমাদের গ্রাম তাই যাওয়ার সময় আমার বাবার সাথে দেখা করে যেতেন। ঈদ ছাড়াও অন্য সময়ও যখনি উনি দৌলতপুর যেতেন আমাদের বাড়িতে নামতেনই। এমনও হয়েছে ঈদের পরদিন আমাদের বাড়ির সামনে কোন গাড়ির হর্ন বা দরজায় টোকা দিলেও আমরা না দেখেই আব্বাকে বলতাম “আব্বা মতিয়র রহমান চাচা এসেছেন।” 

যতদিন উনি চলাফেরা করার মত অবস্থায় ছিলেন উনি আমাদের ঘরে এসে বসতেন। জীবনের শেষের দিকে এসে উনার চলাফেরা করায় কষ্ট হতো তখন উনি গাড়িতে বসে থেকে ড্রাইভারকে পাঠাতেন আব্বা খবর দিতে। আমাদের বাড়ি রাস্তা থেকে বেশ নিচুতে হওয়ায় সিঁড়ি দিয়ে নামতে হয়, যা উনার জন্য কষ্টকর হতো তাই আমার বাবা গিয়ে উনার সাথে দেখা করে আসতেন। 

উনাকে নিয়ে আমার শৈশবের দেখা একটা ছবি এখনও জ্বলজ্বল করে। ‘৯২/৯৩ সালের কোন একটা ঈদের সময় আমরা ভাই-বোন সবাই আব্বা-আম্মাসহ জামালপুর শহরে গিয়েছিলাম ঈদের কেনাকাটা করতে। সে সময় তো যাতায়াতের জন্য এতো ভালো রাস্তা-ঘাটও ছিল না কিংবা যানবাহনও ছিল না। আমাদের সরিষাবাড়ীর মানুষজনকে ওই সময় জামালপুর, ময়মনসিংহ বা ঢাকায় যাতায়াতের জন্য ট্রেনের উপরই নির্ভর করতে হতো। ঈদের কেনাকাটা শেষ করে আমরা জামালপুর রেলস্টেশনে রাতের ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। সেই সময় হঠাৎ করে বিদ্যুৎবেগে দুনিয়া কাঁপিয়ে “জয় বাংলা”, “জয় বঙ্গবন্ধু” স্লোগান নিয়ে একটা মিছিল পুরো রেলস্টেশন প্রদক্ষিণ করে। “জয় বাংলা” স্লোগান শুনে আমরা যথারীতি উদ্বেলিত। সেই মিছিলের পুরোধা ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা বলিষ্ঠব্যক্তিত্ব অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার। 
আরেকটা বিষয় এখানে উল্লেখ করি, সেই শৈশবকাল থেকেই আমরা আব্বার মুখে উনার গল্প জানতাম ‘উনি খুব রাগী, রাসভারি এবং সৎ মানুষ। সততার সাথে, ন্যায়পরায়ণতার সাথে উনি কখনও আপোস করেন নাই।’

আস্তে আস্তে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি ছাড়িয়ে কলেজে ভর্তি হলাম। আমাদের শৈশব-কৈশোর বা টিনএজ আমরা পার করেছি সরিষাবাড়ীর সালাম তালুকদার ও তার জ্ঞাতি-গোষ্ঠির দুর্দান্ত প্রভাব, প্রতিপত্তি আর রোষের গল্প শুনে।
 
ব্যক্তিগতভাবে আমার পরিবার যেহেতু রোষের শিকার ছিল তাই ওই বয়স থেকেই রাজনীতি মাথায় ঢুকতে শুরু করেছিল। তাছাড়া, জন্ম থেকেই তো বড় হয়েছি “জয় বাংলা” স্লোগান শুনে আর ঘরে টানানো বঙ্গবন্ধু আর আপার (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা’র) ছবি দেখে। আমার কলেজজীবন থেকে রাজনীতি সচেতনতা শুরু হয় আমার। সেই সময় বাড়িতে যে পত্রিকা রাখে হতো সেই পত্রিকা আর কলেজ লাইব্রেরির বিশাল সমৃদ্ধ ভান্ডার ছিল আমার জ্ঞান আহরণের প্রধান উৎস। মূলত কলেজে উঠার পর থেকেই রাজনীতি এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কের জানার আগ্রহ তৈরি হয়। কলেজ পেরিয়ে মেডিক্যালে পড়তে ব্যর্থ হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হলাম। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সাথে সাথে শুরু হলো আরেকটা নতুন জীবন, আমি সক্রিয়ভাবে ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত হলাম। ২০০২ সাল থেকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়ার পর জাতীয় রাজনীতির পাশাপাশি জানতে চেষ্টা করেছি আমার নিজ জেলাসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের রাজনীতি এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানতে। 

বৃহত্তর ময়মনসিংহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক গবেষক ও শিক্ষাবিদসহ নানা ক্ষেত্রে যারা আলোকিত ও আলোচিত মানুষ তাদের সাথে কথা বলে, তাদের বক্তৃতা শুনে কিংবা লিখা পড়ে অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার সম্পর্কে যতটুকু জেনেছি- সবাই একটা ক্ষেত্রে একবাক্যে একমত হয়েছেন তা হলো “তিনি দেশপ্রেমিক, কর্তব্যপরায়ণ, ন্যায়পরায়ণ, সৎ ও বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ ছিলেন।”

তার যিনি ঘোর শত্রু তিনিও তার সততা বা ন্যায়পরায়ণতার দিকে আঙ্গুল তোলার সাহস করবেন না। ক্ষমতার লোভ কিংবা আত্মস্বার্থের কাছে কখনও মাথা নত করেন নাই তিনি। দেশের জন্য, দলের জন্য, বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য তিনি জেল-জুলুম নির্যাতন সহ্য করেছেন। দেশের ও দলের দুর্দিনে মানুষের পাশে, নেতা-কর্মী, সমর্থকের পাশে দাঁড়িয়েছেন। 

তার রাজনৈতিক জীবনের একটা অন্যতম অধ্যায় (১৯৫৬-৫৯)সাল। এই সময় তিনি সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ ছাত্র সংসদের ভি.পি ছিলেন। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানের সামরিক শাসক আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করলে এবং রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এই উত্তাল সময়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন, ১৯৫৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালেই তিনি বঙ্গবন্ধু’র সাহচার্য লাভ করেন এবং বঙ্গবন্ধু’র আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। 

তার বাবা ছিলেন বিত্তবান। বিত্ত-বৈভবের মধ্যে বড় হলেও তার মন পড়ে থাকত অল্পশিক্ষিত, অসহায়, দরিদ্র মানুষের কাছে। অসহায়-নিপীড়িত মানুষকে আইনী সহায়তা করে পাশে দাঁড়ানোর অভিপ্রায় থেকেই আইনজীবী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং অতি অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি একজন সফল আইনজীবী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। 

আমাদের মুক্তি সংগ্রামের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক যেমন ‘৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা পেশ করার পর বঙ্গবন্ধু’র বিরুদ্ধে পাকিস্তানের সামরিক সরকার নানা ষড়যন্ত্র করতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ‘৬৮ সালের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দিয়ে বঙ্গবন্ধু’র বিরুদ্ধে প্রহসনের বিচার শুরু হলে পূর্ব পাকিস্তান তথা সারা বাংলা ফুঁসে ওঠে। বঙ্গবন্ধু’র মুক্তির দাবিতে ‘৬৯ সালে দেশব্যাপী আন্দোলন ছড়িয়ে পরলে সেই আন্দোলনের উত্তাপ সারাদেশের মত জামালপুর মহকুমায় এসেও লাগে। সে সময় অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার আইন পেশা স্থগিত রেখে সেই আন্দোলনের সাথে একাত্ম হয়ে বঙ্গবন্ধু’র মুক্তির আন্দোলনকে আরও বেগবান করেন। জামালপুর মহকুমায় ‘সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করেন এবং নিজে সেই পরিষদের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। 

এরপর আসে আমাদের মুক্তি সংগ্রামের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ ৭ই মার্চের রেসকোর্স ময়দানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিচালনার যাবতীয় দিক-নির্দেশনা ঐ দিনই ঘোষণা করা হয়, বঙ্গবন্ধু সেদিন মূলত অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। অসহযোগ আন্দোলনের ডাকে সাড়া দিয়ে অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার জামালপুর মহকুমার সাধারণ জনগণকে সংগঠিত করে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতের পর তিনি জামালপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিত করেন। তিনি শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠিতই করেন নাই, নিজেও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি একাধারে বীর মুক্তিযাদ্ধা ছিলেন এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন ‘মুজিবনগর সরকার’ এর অধীন উত্তর রণাঙ্গনের ১১ নম্বর সেক্টরের সদরদপ্তর কামালপুর, মহেন্দ্রগঞ্জে অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন। 

স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু’র নেতৃত্বে দেশ পুর্নগঠনেও তিনি জামালপুরে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। 

এরপর নেমে আসে বাঙালির জীবনে এক অমানিশার কালো অন্ধকার অধ্যায়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। জাতির সেই ক্রান্তিকালে যারা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছিলেন তাদের মধ্যে অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদারও ছিলেন। দেশব্যাপী খুনীদের পরিচালিত সরকার দমন-পীড়ন শুরু করে, গ্রেফতার করা হয় প্রতিবাদী সাহসী সন্তানদের। 
কারাগারে তাদের উপর নেমে আসে অমানবিক নির্যাতন। বঙ্গবন্ধু’র আদর্শ থেকে সরে আসতে নানা ধরনের নির্যাতন ও চাপ প্রয়োগ করা হয়। কিন্তু খুনীদের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ও দমন-পীড়নকে দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করে নিজেদের অবস্থান ও আদর্শে অটল থাকেন তারা। 

অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করার পাশাপাশি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকেও সংগঠিত করতে ভূমিকা রেখেছেন। ‘৭৫ পরবর্তী বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করে নেতা-কর্মীদের সাহসী করেছেন। সেই কঠিন সময়ে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একাদশ সম্মেলনে সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন দলের আহ্বায়ক হয়ে দল গোছানোর দায়িত্ব নেন। জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি নির্বাচিত হন অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার। ১৯৭৭ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এছাড়াও পরপর তিনবার তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। 

নেতৃত্বের প্রদানের ক্ষেত্রে তার বিচরণ ছিল নানা সেক্টরে। তিনি জামালপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ছিলেন ছয়বার এবং জাতীয় আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি ছিলেন। তার নিজ জেলা পিছিয়ে পড়া জনপথ জামালপুরে তিনি ল’ কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন এবং অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। জনকল্যাণেও তার ভূমিকা ছিল উল্লেখ করার মত। দরিদ্র মানুষের জন্য তিনি আজীবন কাজ করে গেছেন। দুঃস্থ-অসহায় মানুষকে সেবা দেয়ার জন্য তিনি জামালপুর অন্ধকল্যাণ সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি জামালপুর জেলা শাখার সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে তিনি মানুষের সেবা করেছেন। 

বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের মানুষের যোগাযোগের জন্য ‘তারাকান্দি থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু’ পর্যন্ত যে রেল যোগাযোগ চালু রয়েছে এটির স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি। তার স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন হয়েছে। ২০১২ সালের ৩০ জুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা রেল সংযোগ (তারাকান্দি থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু) এবং অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার রেলস্টেশন উদ্বোধন করেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ২৬ জানুয়ারি জামালপুরের জনগণের জন্য ‘জামালপুর এক্সপ্রেস’ নামে একটু অত্যাধুনিক আন্তঃনগর ট্রেন চালু করেছেন, যা এই সংযোগ লাইনে ঢাকা থেকে জামালপুর চলাচল করছে। 
তিনি একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাজনীতিক ছিলেন। আমাদের অত্র এলাকার অনেক প্রথিতযশা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব তৈরি হয়েছে তার সাহচর্য ও দিক-নির্দেশনায়। উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক, যুবকণ্ঠ, আমাদের সকলের প্রিয় জনাব মির্জা আজম ভাই এর কথা উল্লেখ করছি, তার রাজনৈতিক গুরু ছিলেন তিনি। আজম ভাই এর মাঝে যে কাজ করার স্পৃহা, নেতৃত্বের গুণাবলী ও সাহস ছিল তা তিনি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। একজন অনুসারী বা কর্মীর অন্তর্নিহিত গুণাবলী আবিষ্কার করা একজন নেতার বিশেষ একটা গুণ, যা তার মাঝে ছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মুহাম্মদ সামাদ স্যার পত্রিকায় প্রকাশিত ‘মানবতাবাদী রাজনীতিক মতিয়র রহমান তালুকদার’ শীর্ষক লিখায় উল্লেখ করেছেন “একটা কথা আমি বিশেষভাবে বলবো- আজকের বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, রাজনৈতিক নেতাদের মর্যাদা যেভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে, সেই তুলনায় মতিয়র রহমান তালুকদার ছিলেন একজন আদর্শ রাজনীতিবিদ। তার যে প্রজ্ঞা, তার যে জ্ঞান, তার যে ব্যক্তিত্ব, তার যে আত্মমর্যাদাবোধ তা আজ আমাদের জন্য অনুকরণীয়।”

এই লেখায় তিনি একটি অংশে বলেছেন- “একজন আইনজীবী হিসেবে তার মহত্বের কথা উল্লেখ না করলেই নয়। তিনি প্রথমে একজন মক্কেলের কথা শুনতেন। কথা শোনার পর মামলায় জেতার সম্ভাবনা না থাকলে বলতেন, ‘গ্রামে গিয়ে পারলে আপোস রফা করে ফেলেন। উকিল বাইটা খাওয়াইলেও এই মকদ্দমায় আপনি জিততে পারবেন না। বাংলাদেশে এমন কোন উকিল নাই যিনি আপনাকে এই মামলায় জিতায়।’ তারপর মহুরীকে বলতেন ‘টাকাটা ফেরত দিয়ে দাও।’ একজন আইনজীবী এত সততার সঙ্গে এভাবে ওকালতি করতে পারেন, মফস্বল শহরে, জেলা শহরে এমন মহৎ আইনজীবীর কথা কখনও শুনিনি। অন্যদিকে, সামরিকজান্তা জেনারেল জিয়ার দুঃশাসনকালে বিনা ফি-তে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীদের নামে দায়ের করা অসংখ্য হয়রানিমূলক মামলা পরিচালনা করেছেন।”

এবার একটু ভিন্ন ঘটনা বলছি। অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার চাচার পরিচিতি কতোটা বিস্তৃত ছিলো সেই বিষয়ে জানা যাবে আমার জীবনের এই ঘটনা থেকে। ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আমি বিসিএসের ভাইভা দিতে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনে যাই। আমার প্রেসিডেন্সিয়াল ভাইভা ছিল, বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান ড. সাদাত হোসেন স্যার ভাইভা বোর্ডেরও চেয়ারম্যান ছিলেন। আমি রুমে ঢুকে সালাম বিনিময়ের পর উনি আমার কাগজপত্রে নিজ জেলা জামালপুর দেখে প্রশ্ন করেছিলেন আমি অ্যাডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদারের নাম শুনেছি কিনা কিংবা উনার সম্পর্কে জানি কিনা। প্রশ্ন শুনে প্রথমেই একটু অবাক হয়েছিলাম যে চেয়ারম্যান স্যারও চাচাকে চিনেন। এরপর নিজেকে সামলে উনার সম্পর্কে যতটুকু জানতাম তা বলার পর বলেছিলাম উনাকে আমরা চাচা ডাকি, উনি আমার বাবার রাজনৈতিক গুরু। এই ঘটনাটা এইজন্য বললাম যে শুধু মাত্র রাজনৈতিক অঙ্গনেই তিনি পরিচিত ছিলেন না, সরকারি আমলা বা নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও উনি সমান পরিচিত ছিলেন। 

স্মৃতিকথা শেষ করবো কিছু দিনের স্মৃতির কথা জানিয়ে, যা মূলত চাচার জীবনেরও শেষ কিছুদিন ছিল। 
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর রাজনীতির পাশাপাশি কিছু স্বেচ্ছাসেবী ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথেও যুক্ত ছিলাম। আমি রোকেয়া হলের আবাসিক ছাত্রী ছিলাম, হলের স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন ‘বাঁধন’ এ আমার বান্ধবীরা কাজ করত। আমি যেহেতু রাজনীতিতে খুব সক্রিয় ছিলাম তাই বাঁধনের কমিটিতে থাকতাম না কিন্তু রক্তদাতা খোঁজার কাজটা সব সময় করতাম এবং নিজে ২০ বার রক্তদান করেছি। ২০০৮ সালে মতিয়র রহমান চাচা অসু্স্থ হয়ে বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হন। তার কিডনি ডায়ালাইসিস করতে হতো প্রায় প্রতিদিনই। প্রতিবার ডায়ালাইসিস এর জন্য রক্ত লাগত। উনার জন্য রক্ত লাগবে শোনার পর আমি নিজ থেকে ডোনার জোগাড় করার দায়িত্ব নিই। আমার নিজের বড় ভাইসহ, বন্ধু-বান্ধব এবং হলের অনেক জুনিয়রকে নিয়ে গিয়ে রক্ত দেয়াই। উনি যে কয়দিন বারডেম এ ভর্তি ছিলেন প্রায় প্রতিদিনই আমি বারডেম এ গিয়েছি, এমনকি আইসিইউ তে ভর্তি অবস্থাতেও আমি উনাকে দেখেছি। একজন বলিষ্ঠ-তেজদীপ্ত মানুষকে বিছানায় পরে থাকতে দেখাটা খুব কষ্টকর ছিলো। 

বারডেম থেকে কিছুদিন পর উনাকে ধানমণ্ডির রেঁনেসা ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। সেখানে ডোনার নিয়ে যাওয়ার পর মাত্র একদিনই আমি চাচাকে দেখেছিলাম, এরপর আর আমার উনাকে দেখতে যাওয়ার সাহস হয় নাই। সারাগায়ে মেশিন বসানো, নাকে-মুখে নল লাগালো, চারপাশে মেশিনের আওয়াজ নেয়ার মত মনের জোর সেই বয়সে আমার ছিল না। রেঁনেসার সেই একদিনেই স্মৃতিই আমার মনে গেঁথে আছে। যদিও আমার মানসপটে তিনি আছেন তেজদীপ্ত, পাহাড়সম দৃঢ়কঠিন, সততায় অবিচল, অসহায় মানুষের প্রতি মমত্ববোধের আধার এক মহান পুরুষ। 

পরিশেষে বলবো, এই প্রজাতন্ত্রের অভিভাবক, আমাদের সকলের প্রাণপ্রিয় নেত্রী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে একজন ব্যক্তি মতিয়র রহমান তালুকদার কিংবা তার নীতি-আদর্শের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। আমরা যদি উনার মত নেতাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করি তাহলেই আমাদের নেত্রীর হাত শক্তিশালী হবে এবং সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠায় আমরা বঙ্গবন্ধু’র স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তুলতে পারবো।

(“মতিয়র রহমান তালুকদার স্মারকগ্রন্থ” এ প্রকাশিত আমার লেখা থেকে নেয়া)

আগামীকাল ১৬ জুলাই তার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। সৃষ্টিকর্তা আপনাকে জান্নাতবাসী করুন, আমীন।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়