শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪২, বুধবার, ০৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সম্পর্কের সমীকরণ

দিলরুবা ইয়াসমিন রুহি
অনলাইন ভার্সন
সম্পর্কের সমীকরণ

সম্পর্কের সমীকরণ। সম্পর্কের সমীকরণটা খুবই সহজ এবং সমান্তরাল। সম্পর্কটাকে কে কিভাবে দেখছে বা সম্পর্কে থাকা লোকটাকে সে কিভাবে ট্রিট করছে সেটাই নির্ধারণ করে সম্পর্কের স্থায়ীত্ব, শক্তি এবং সম্মানের ক্ষেত্রে। যে সম্মান দিবে সে সম্মান পাবে এটাই সহজ ফলাফল। যেহেতু আমরা পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বাস করি, পুরুষদের আচরণ অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সমাজকে প্রভাবিত করে। সাধারণত পুরুষ মানুষের দুই তিনটি আচরণ বা কার্যকলাপ তাকে খুব সহজভাবে তাকে সংজ্ঞায়িত করে যে, সে ভদ্রলোক না- সে অভদ্র লোক সে হিসেবে। এক. সে তার সম্পর্কগুলোকে কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করছে। দুই. সম্পর্কে থাকা তার সঙ্গীটিকে সে কিভাবে ট্রিট করছে বা মূল্যায়ন করছে। তিন. দায়িত্বের জায়গা থেকে সে আসলে কতটুকু দায়িত্ববান, উদাসীন বা অসচেতন।

ভদ্রলোকেরা সবসময় তাদের সম্পর্কগুলোকে খুব পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করেন। সেটা সব ক্ষেত্রেই। মা-বাবা থেকে শুরু করে গার্লফ্রেন্ড, ওয়াইফ বা অন্য কোন সম্পর্ক যদি তার থেকে থাকে তিনি তা খুব পরিচ্ছন্নভাবে সবার সাথে তা শেয়ার করেন। এবং তাদের নিজস্ব একটা পরিচয় বা মর্যাদা জায়গা তৈরি করে দেন। সেখানে কেউ কারো ব্যাপারে অসম্মানজনক কথা বলা বা কার্যকলাপ করার সুযোগ থাকে না বা রাখেন না। অনেক ঘরেই দেখা যায় বউ শাশুড়ির মধ্যে অবস্থানগত বা সম্পর্কে ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা কখনোই দেখা যায় না। এর পিছনে একটাই কারণ পুরুষ মানুষটা তাদের জায়গাটা খুব স্পষ্টভাবে, পরিচ্ছন্নভাবে ঠিক করে দিয়েছেন এবং নারী সদস্যরাও এর উপরে শ্রদ্ধাশীল। সুতরাং সেখানে কোন অসম্মান বা অমর্যাদার প্রশ্ন আসে না। সেক্ষেত্রে কারো অবস্থান বা দায়িত্বের জায়গা নিয়ে কেউ কথা বলেন না।

ভদ্র পুরুষদের দেখা যায় তার সম্পর্কে থাকা সঙ্গী, গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ কে খুব চমৎকারভাবে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেন এবং তাদের কাজ এবং অবস্থান নিয়ে সবসময় তিনি খুব সচেতন থাকেন। কিভাবে তাকে সবার সামনে আরো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় কিংবা তার কাজটাকে আরো চমৎকারভাবে সহযোগিতা করা যায়- সে ক্ষেত্রে তারা খুবই দায়িত্ববান। তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত ধরে সব জায়গায় যেতে পছন্দ করেন এবং নিজেদেরকে একটা টিম ভাবেন। যেটা তাদেরকে, তাদের সম্পর্ককে আরও সম্মানিত এবং শক্তিশালী হিসেবে তৈরি করে। যেটা অভদ্র অসভ্য পুরুষদের বেলায় একদমই বিপরীত। কিভাবে তার সঙ্গীকে লুকিয়ে রাখা যায়, তার কাজকে বা তার পরিচয়কে দমিয়ে রাখা যায় বা লুকিয়ে রাখা যায় বা বন্ধ করা যায়- সেক্ষেত্রে তারা খুবই সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন করেন। তারা আবার নিজেদেরকে খুব রক্ষণশীল হিসেবে প্রকাশ করতে পছন্দ করেন। এর জন্য যদি তাকে নর্দমার কীটের মত ব্যবহার করতে হয়, অত্যাচারী হিসেবে ব্যবহার করতে হয়, অশিক্ষিত ছোটলোকের মতো ব্যবহার করতে হয়- মানে তার কোন কিছুই তিনি করতে বাদ রাখেন না। শুধুমাত্র সঙ্গীকে দমিয়ে রাখা, তার যোগ্যতা এবং পরিচয়কে কোনভাবে জনসম্মুখে আসতে না দেয়া এটাই তাদের একমাত্র জীবনের লক্ষ্য। এমন প্রচুর উদাহরণ সমাজে আমাদের আশেপাশে লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে যারা প্রফেশনাল ফিল্ডে কাজ করেন তাদের মধ্যে এ ব্যাপারটা আরো তীব্র। কাজ করতে গিয়ে নিজের সহকর্মীদের আচরণ এবং কার্যকলাপ দেখে মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যেতাম। পুরুষ সহকর্মীদের অনেককেই দেখেছি একই সাথে তারা অনেকগুলো সম্পর্ক চালিয়ে নিয়ে গেছেন অথবা তার গার্লফ্রেন্ডের পরিচয় কখনোই ক্লিয়ার করেননি। কেউ কেউ আবার গার্লফ্রেন্ডকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে একদিকে অথচ পেছনে আরো কয়েকজনের সাথে সম্পর্ক চালিয়েছেন। বিবাহিতদের মধ্যে অনেকেই তাদেরকে বিবাহিত পরিচয় দেননি অথবা তার বিবাহিত সঙ্গীটিকে আড়াল করে রেখেছেন। দেখা গেছে একসাথে কাজ করে সাত-আট বছর পরে কোন একদিন আবিষ্কার করলাম সে বিবাহিত এটা যেমন একদিক থেকে হাস্যকর এবং অবাক করার মতনই। তাদের এক্সকিউজ হচ্ছে আমি আসলে ব্যক্তিগত ব্যাপারগুলো সামনে আনতে চাই না। দুই একজন তো আবার ভালবাসার দোহাই দিয়ে এরকমও বলার চেষ্টা করেন আমার ওয়াইফকে শুধু আমিই দেখব অন্য কেউ দেখবে না। আমি এগুলোকে ভন্ডামি ছাড়া কিছুই বলবো না।

দুই একজনকে দেখেছি তাদের চমৎকার স্মার্ট সঙ্গীটিকে ধর্মের দোহাই দিয়ে হিজাবের মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলেছেন। তার কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পুরুষত্বের গড়িমায় বা সম্পর্কের ম্যানুপুলেশনের মাধ্যমে তার প্রফেশনাল আইডেনটিটি থেকে তাকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবং অনেক ক্ষেত্রে নারী সঙ্গী এটাকে সম্মানের চোখে দেখে তা মেনে নিয়েছেন। এটাই বেশি দেখা যায়। আমি আমার কিছু সহকর্মীকে দেখেছি তাদের সঙ্গীর সন্তান হচ্ছে অথচ তারা কাজের দোহাই দিয়ে তার সঙ্গীর পাশে নেই। অথচ সন্তান জন্মের সময় পুরুষ সঙ্গীটির বা বাবার অবশ্যই তার সঙ্গীর বা সন্তানের মায়ের পাশে থাকা উচিত ছিল এটাই বরং স্বাভাবিক। কাজের অহেতুক দোহাই দিয়ে, পুরুষ সঙ্গীকে অনেক দায়িত্ব থেকে দূরে সরে যেতে দেখেছি এবং অবহেলা করতে দেখেছি যেটা আসলে একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। বিশেষ করে সন্তান জন্ম দেয়ার সময় এবং সন্তানের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীটির সহযোগিতা এবং অংশগ্রহণ তার সম্পর্কের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হওয়া উচিত! কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় অনেকে মনে করেন যেহেতু পুরুষ সঙ্গীটি অর্থ উপার্জন করছেন এবং পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছেন এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ এবং এটা করেই সে নিজের দায়িত্ব শেষ করতে চান। অথচ এই পৃথিবীতে অর্থ উপার্জন করাই বরং আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে সহজ একটা কাজ। আপনি ঘণ্টা মেপে কাজ করবেন আপনি মাস শেষে সেটার পয়সা পাবেন। কিন্তু মেয়ের সঙ্গীটির ঘণ্টা মেপে কাজ করার সুযোগ নেই, মাস শেষে তার কোনো আর্থিক অর্জনও নেই। বরং তাকে আরো বিভিন্ন রকমের দুশ্চিন্তা নিতে হয় সংসার-সন্তান এবং তার পুরুষ সঙ্গীটির দেয়া অর্থের যোগানের উপর। এবং এখান থেকেই অনেক ঝগড়া-বিবাদ এবং সম্পর্কের অবনতি তৈরি হয়। পুরুষ সঙ্গীটি ভুলে যান মেয়ে সঙ্গীটির দায়িত্ব এবং অবস্থানগত মর্যাদার কথা, তার অবদানের কথা, তার আত্মত্যাগের কথা। অথচ এই জিনিসগুলো খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব। শুধুমাত্র নিজস্ব দায়িত্ব এবং কর্তব্যগুলো বুঝে নেওয়া বা দেওয়ার মাধ্যমে। এটা যেমন পারিবারিক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য প্রফেশনাল ফিল্ডে কাজ করা কাপলদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। যার যে কাজ আছে বা যার যে অবস্থান তাকে তার মত করে সম্মান এবং মর্যাদা দিতে হবে।

গত বেশ কয়েকদিন ধরেই মিডিয়ার বিভিন্ন জিনিস নিয়ে আমরা খুব আলোচনা এবং সমালোচনা করছি। এখানে সম্পর্ক, সম্পর্কের দায়িত্ব, উন্নতি বা অবনতি এমন অনেক বিষয়বস্তু গণমাধ্যমের মাধ্যমে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সহকর্মীদের অনেকের কথা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। মনে রাখতে হবে আপনি তারকা হন বা সাধারণ মানুষ হন, আপনি কিন্তু সমাজের বা দেশের বাইরের অংশ নন। আপনাকেও সামাজিক মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে সম্পর্কের দায়িত্ব পালন করে তারপরে একজন তারকা বা প্রফেশনাল আইকন হতে হবে। একটা রোল মডেল হওয়া বা একজন তারকা খ্যাতি পাওয়া বা তারকার ইমেজ তৈরি করাটা বা সেটা ধারণ করা অনেক কঠিন কাজ। যা বর্তমান সময়ের অনেকেই করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। শুধুমাত্র কাজ করে যাওয়া, বাজার কাটতি বা ভিউ দিয়ে কেউ তারকা হিসেবে খ্যাতি পান না। তার পারিবারিক এবং নিজস্ব শিক্ষা, আশেপাশের মানুষের সাথে তার আচরণ দায়িত্ববোধ, পেশাগত ক্ষেত্রে তার কাজ, আচরণ এবং সহকর্মীদের প্রতি তার দায়িত্ব, সামাজিক দায়িত্ব সবকিছুই তৈরি করে তার তারকা ইমেজ। চঞ্চল চৌধুরী ভাই কিছুদিন আগে একটা খুব চমৎকার কথা বলেছিলেন আপনাকে তারকা হতে হলে অবশ্যই অনেক দায়িত্ববান হতে হবে। এবং এটার সাথে আমি আসলেই একমত। আমার সকল খারাপ জিনিসকে ত্যাগ করতে হবে আমার ব্যক্তি এবং তারকা ইমেজের স্বার্থে। শুধুমাত্র পজেটিভ সামাজিক জিনিসগুলোরই আমি চর্চা করতে পারি এবং অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে পারি। আরেকটা বিষয় এসেছে বিয়ে নিয়ে। বিয়েটা অবশ্যই একজন মানুষের জীবনে সবচেয়ে ব্যক্তিগত, গুরুত্বপূর্ণ এবং আনন্দের বিষয়। সামাজিকভাবে সকলকে সাথে নিয়ে আনন্দের মাধ্যমেই আমরা বিয়েটাকে উদযাপন করি। বিয়েটা অবশ্যই একটা সামাজিক অনুষ্ঠান। এটা একা একা করার মধ্যে কোন আনন্দ নেই। এমনকি ধর্মীয়ভাবেও বলা হয়েছে দু’জন বা চারজন সাক্ষী রাখার জন্য। সেখানে বিয়ে নিয়ে এত গোপনীয়তা বা এত উদ্দেশ্যমূলক কার্যকলাপ আসলেই প্রশ্ন সাপেক্ষ! অনেকে আবার নিজের পরিবার-পরিজন এমনকি বাবা মাকে না জানিও বিয়ে করেন। অথচ ধর্মীয়ভাবে বলা হয়েছে, বাবা-মার সম্মতি ছাড়া ওই বিয়ে আসলে সিদ্ধ নয়। বাবা-মার অসম্মতিতে বিয়ে করা বা তৈরি করা সম্পর্কে কোন না কোন দিন একটা নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করেই। অনেকে তো আরো দুই-তিন ডিগ্রি উপরে গিয়ে তার সন্তানদেরও বছরের পর বছর লুকিয়ে রাখেন সমাজ থেকে। কতটা গর্হিত কাজ হতে পারে এই কাজটি। সন্তান মানুষের জীবনের তার সম্পর্কে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ বা খুশির ব্যাপার। এটা যে যারা মানুষ  লুকিয়ে রাখতে পারে তারা আসলে সামাজিক অপরাধী ছাড়া কিছুই নয়। আমরা সাধারণত সিনেমায় দেখতাম যারা ভিলেন বা খল অভিনেতা ছিলেন যাদেরকে খারাপ মানুষ বা ক্রিমিনাল হিসাবে দেখানো হতো তারা এই ধরনের কার্যক্রম করতো। তারা তাদের ওয়াইফকে পরিচয় দিত না সন্তানকে পরিচয় দিত না। সন্তানের স্বীকৃতি বা পরিচয় নিয়ে সারা জীবন সঙ্গীটি তার সংগ্রাম চালিয়ে যেত। এবং সেই খল চরিত্রটিকে আমরা ঘৃণা করতাম। তার মানে আমাদেরকে শেখানো হয়েছে এই চরিত্রগুলো সামাজিকভাবে আসলে ঘৃণিত চরিত্র। এমনকি ধর্মীয়ভাবেই বলা হয়েছে একটা শিশুর পৃথিবীতে আগমন এবং একটা মানুষের এই পৃথিবী থেকে প্রস্থানের সময়টা যেন শান্তিপূর্ণ এবং সম্মানজনকভাবে হয়।

অনেকেই বলেন তারকাদের বিয়ের খবর নাকি তাদের ফ্যান বেজ কমে যায়। ব্যাপারটা হাস্যকর কথা ছাড়া কিছুই নয়। পৃথিবীর অন্যতম বড় বড় তারকাদের দিকে তাকালে দেখা যায় তারা তাদের ভালোবাসা, তাদের সম্পর্ক এবং তাদের বিয়েকে সবচেয়ে বেশি আনন্দের সাথে উদযাপন করেছেন। মিডিয়া তা চমৎকারভাবে ফলাও করে প্রকাশ করেছে বা এই খবর বিক্রি করেছে। পাশের দেশেও শাহরুখ খান বা ঋত্বিক রোশনের মত এমন মেগাস্টাররাও খুবই অল্প বয়সে ক্যারিয়ারের শুরুতে তারা বিয়ে করেছেন এবং তাদের ফ্যানরা সেটাকে আনন্দ এবং সম্মান এর সাথে উদযাপন করেছেন। ঋত্বিক যখন বিয়ে করল চারপাশ থেকে কত মাফিয়াদের নানা রকমের হুমকি ধামকি ছিল অথচ কোন কিছুই তাকে দমাতে পারেনি। আর সে লুকিয়েও বিয়ে করেনি। সকলের সামনে সকল মিডিয়ার সামনে সে মাথা উঁচু করে তার সঙ্গিনীকে সম্মানিত করে বিয়ে করেছে। আমার মনে আছে ঋত্বিক এর ফ্যান হিসেবে আমি ওর পত্রিকায় আসার সকল বিয়ের ছবি কেটে কেটে ডায়েরির ভেতরে রেখে দিতাম। ওদেরকে একসাথে দেখতেই বরং বেশি ভালো লাগতো। শাহরুখ খান যখন গৌরীকে নিয়ে কোথাও যায় বা কোথাও ছবি দেয় আমার কাছে বরং ওটাই দেখতে বেশি ভালো লাগে এবং ওর প্রতি সম্মান জাগে। আমি মনে করি তারকাদের এই আচরণগুলো আসলে অন্যদের মধ্যেও প্রবাহিত হয়, অন্যদেরকেও খুব অনুপ্রাণিত করে। কিন্তু আমাদের দেশের পুরুষ তারকাররা কেন এই আচরণগুলো এখন ও শিখতে পারছেন না এখনো এটা আমি আসলেই বুঝতে পারছি না। তাদের ইনসিকিউরিটিটা আসলে কোথায় এটা বোঝা দায়!! আপনি নিজের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী না হলে কেউই আপনাকে আসলে পছন্দ করবে না। সেটা নিজের কাজের নির্বাচনের ক্ষেত্রেও হতে পারে আবার আপনার সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রেও হতে পারে বা আপনার সঙ্গীকে কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করছেন সেই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও হতে পারে। তাই এগুলো নিয়ে আরো অনেক সচেতন হোন নিজেদের স্বার্থে। নিজেকে সম্মানিত করার জন্য নিজের সঙ্গীকে আগে সম্মানিত করুন। আপনি যখন একজন তারকা, আপনি যাকে নিজের সঙ্গী হিসেবে চুজ করেছেন বুঝতে হবে সেও একজন তারকা আপনার চোখে। সুতরাং আপনি আপনার সঙ্গীকে সম্মান করতে শিখুন এবং সম্মানের সাথে তাকে সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিন। তাতে আপনার সম্মান আরো বাড়বে এবং আপনি আরো শক্তিশালী হিসেবে সকলের সামনে নিজের অবস্থান খুঁজে পাবেন। অন্তত আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি সম্মানিত হিসেবে বিবচিত হবেন। জীবনের খারাপ সময়ে যখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না, কাজ থাকবে না, স্টারডাম থাকবে না, পয়সাও থাকবে না আপনার সঙ্গী কিন্তু আপনার পাশে থাকবেন, যদি আপনি তার চোখে সঙ্গী হিসেবে সম্মান অর্জন করতে পারেন। সেটাই বরং আপনার সবচেয়ে বড় কাজ বা সম্পর্কের দায়িত্বের জায়গা। মানুষ হিসেবে নিজের সম্পর্কে এবং নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হওয়াটা প্রত্যেকটা মানুষের সবচেয়ে বড় কাজ এবং দায়িত্ব।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন
ডিসেম্বরে নির্বাচন সামনে রেখে মিয়ানমারে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা