শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪২, বুধবার, ০৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সম্পর্কের সমীকরণ

দিলরুবা ইয়াসমিন রুহি
অনলাইন ভার্সন
সম্পর্কের সমীকরণ

সম্পর্কের সমীকরণ। সম্পর্কের সমীকরণটা খুবই সহজ এবং সমান্তরাল। সম্পর্কটাকে কে কিভাবে দেখছে বা সম্পর্কে থাকা লোকটাকে সে কিভাবে ট্রিট করছে সেটাই নির্ধারণ করে সম্পর্কের স্থায়ীত্ব, শক্তি এবং সম্মানের ক্ষেত্রে। যে সম্মান দিবে সে সম্মান পাবে এটাই সহজ ফলাফল। যেহেতু আমরা পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বাস করি, পুরুষদের আচরণ অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সমাজকে প্রভাবিত করে। সাধারণত পুরুষ মানুষের দুই তিনটি আচরণ বা কার্যকলাপ তাকে খুব সহজভাবে তাকে সংজ্ঞায়িত করে যে, সে ভদ্রলোক না- সে অভদ্র লোক সে হিসেবে। এক. সে তার সম্পর্কগুলোকে কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করছে। দুই. সম্পর্কে থাকা তার সঙ্গীটিকে সে কিভাবে ট্রিট করছে বা মূল্যায়ন করছে। তিন. দায়িত্বের জায়গা থেকে সে আসলে কতটুকু দায়িত্ববান, উদাসীন বা অসচেতন।

ভদ্রলোকেরা সবসময় তাদের সম্পর্কগুলোকে খুব পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করেন। সেটা সব ক্ষেত্রেই। মা-বাবা থেকে শুরু করে গার্লফ্রেন্ড, ওয়াইফ বা অন্য কোন সম্পর্ক যদি তার থেকে থাকে তিনি তা খুব পরিচ্ছন্নভাবে সবার সাথে তা শেয়ার করেন। এবং তাদের নিজস্ব একটা পরিচয় বা মর্যাদা জায়গা তৈরি করে দেন। সেখানে কেউ কারো ব্যাপারে অসম্মানজনক কথা বলা বা কার্যকলাপ করার সুযোগ থাকে না বা রাখেন না। অনেক ঘরেই দেখা যায় বউ শাশুড়ির মধ্যে অবস্থানগত বা সম্পর্কে ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা কখনোই দেখা যায় না। এর পিছনে একটাই কারণ পুরুষ মানুষটা তাদের জায়গাটা খুব স্পষ্টভাবে, পরিচ্ছন্নভাবে ঠিক করে দিয়েছেন এবং নারী সদস্যরাও এর উপরে শ্রদ্ধাশীল। সুতরাং সেখানে কোন অসম্মান বা অমর্যাদার প্রশ্ন আসে না। সেক্ষেত্রে কারো অবস্থান বা দায়িত্বের জায়গা নিয়ে কেউ কথা বলেন না।

ভদ্র পুরুষদের দেখা যায় তার সম্পর্কে থাকা সঙ্গী, গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ কে খুব চমৎকারভাবে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেন এবং তাদের কাজ এবং অবস্থান নিয়ে সবসময় তিনি খুব সচেতন থাকেন। কিভাবে তাকে সবার সামনে আরো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় কিংবা তার কাজটাকে আরো চমৎকারভাবে সহযোগিতা করা যায়- সে ক্ষেত্রে তারা খুবই দায়িত্ববান। তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত ধরে সব জায়গায় যেতে পছন্দ করেন এবং নিজেদেরকে একটা টিম ভাবেন। যেটা তাদেরকে, তাদের সম্পর্ককে আরও সম্মানিত এবং শক্তিশালী হিসেবে তৈরি করে। যেটা অভদ্র অসভ্য পুরুষদের বেলায় একদমই বিপরীত। কিভাবে তার সঙ্গীকে লুকিয়ে রাখা যায়, তার কাজকে বা তার পরিচয়কে দমিয়ে রাখা যায় বা লুকিয়ে রাখা যায় বা বন্ধ করা যায়- সেক্ষেত্রে তারা খুবই সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন করেন। তারা আবার নিজেদেরকে খুব রক্ষণশীল হিসেবে প্রকাশ করতে পছন্দ করেন। এর জন্য যদি তাকে নর্দমার কীটের মত ব্যবহার করতে হয়, অত্যাচারী হিসেবে ব্যবহার করতে হয়, অশিক্ষিত ছোটলোকের মতো ব্যবহার করতে হয়- মানে তার কোন কিছুই তিনি করতে বাদ রাখেন না। শুধুমাত্র সঙ্গীকে দমিয়ে রাখা, তার যোগ্যতা এবং পরিচয়কে কোনভাবে জনসম্মুখে আসতে না দেয়া এটাই তাদের একমাত্র জীবনের লক্ষ্য। এমন প্রচুর উদাহরণ সমাজে আমাদের আশেপাশে লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে যারা প্রফেশনাল ফিল্ডে কাজ করেন তাদের মধ্যে এ ব্যাপারটা আরো তীব্র। কাজ করতে গিয়ে নিজের সহকর্মীদের আচরণ এবং কার্যকলাপ দেখে মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যেতাম। পুরুষ সহকর্মীদের অনেককেই দেখেছি একই সাথে তারা অনেকগুলো সম্পর্ক চালিয়ে নিয়ে গেছেন অথবা তার গার্লফ্রেন্ডের পরিচয় কখনোই ক্লিয়ার করেননি। কেউ কেউ আবার গার্লফ্রেন্ডকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে একদিকে অথচ পেছনে আরো কয়েকজনের সাথে সম্পর্ক চালিয়েছেন। বিবাহিতদের মধ্যে অনেকেই তাদেরকে বিবাহিত পরিচয় দেননি অথবা তার বিবাহিত সঙ্গীটিকে আড়াল করে রেখেছেন। দেখা গেছে একসাথে কাজ করে সাত-আট বছর পরে কোন একদিন আবিষ্কার করলাম সে বিবাহিত এটা যেমন একদিক থেকে হাস্যকর এবং অবাক করার মতনই। তাদের এক্সকিউজ হচ্ছে আমি আসলে ব্যক্তিগত ব্যাপারগুলো সামনে আনতে চাই না। দুই একজন তো আবার ভালবাসার দোহাই দিয়ে এরকমও বলার চেষ্টা করেন আমার ওয়াইফকে শুধু আমিই দেখব অন্য কেউ দেখবে না। আমি এগুলোকে ভন্ডামি ছাড়া কিছুই বলবো না।

দুই একজনকে দেখেছি তাদের চমৎকার স্মার্ট সঙ্গীটিকে ধর্মের দোহাই দিয়ে হিজাবের মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলেছেন। তার কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পুরুষত্বের গড়িমায় বা সম্পর্কের ম্যানুপুলেশনের মাধ্যমে তার প্রফেশনাল আইডেনটিটি থেকে তাকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবং অনেক ক্ষেত্রে নারী সঙ্গী এটাকে সম্মানের চোখে দেখে তা মেনে নিয়েছেন। এটাই বেশি দেখা যায়। আমি আমার কিছু সহকর্মীকে দেখেছি তাদের সঙ্গীর সন্তান হচ্ছে অথচ তারা কাজের দোহাই দিয়ে তার সঙ্গীর পাশে নেই। অথচ সন্তান জন্মের সময় পুরুষ সঙ্গীটির বা বাবার অবশ্যই তার সঙ্গীর বা সন্তানের মায়ের পাশে থাকা উচিত ছিল এটাই বরং স্বাভাবিক। কাজের অহেতুক দোহাই দিয়ে, পুরুষ সঙ্গীকে অনেক দায়িত্ব থেকে দূরে সরে যেতে দেখেছি এবং অবহেলা করতে দেখেছি যেটা আসলে একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। বিশেষ করে সন্তান জন্ম দেয়ার সময় এবং সন্তানের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীটির সহযোগিতা এবং অংশগ্রহণ তার সম্পর্কের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হওয়া উচিত! কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় অনেকে মনে করেন যেহেতু পুরুষ সঙ্গীটি অর্থ উপার্জন করছেন এবং পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছেন এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ এবং এটা করেই সে নিজের দায়িত্ব শেষ করতে চান। অথচ এই পৃথিবীতে অর্থ উপার্জন করাই বরং আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে সহজ একটা কাজ। আপনি ঘণ্টা মেপে কাজ করবেন আপনি মাস শেষে সেটার পয়সা পাবেন। কিন্তু মেয়ের সঙ্গীটির ঘণ্টা মেপে কাজ করার সুযোগ নেই, মাস শেষে তার কোনো আর্থিক অর্জনও নেই। বরং তাকে আরো বিভিন্ন রকমের দুশ্চিন্তা নিতে হয় সংসার-সন্তান এবং তার পুরুষ সঙ্গীটির দেয়া অর্থের যোগানের উপর। এবং এখান থেকেই অনেক ঝগড়া-বিবাদ এবং সম্পর্কের অবনতি তৈরি হয়। পুরুষ সঙ্গীটি ভুলে যান মেয়ে সঙ্গীটির দায়িত্ব এবং অবস্থানগত মর্যাদার কথা, তার অবদানের কথা, তার আত্মত্যাগের কথা। অথচ এই জিনিসগুলো খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব। শুধুমাত্র নিজস্ব দায়িত্ব এবং কর্তব্যগুলো বুঝে নেওয়া বা দেওয়ার মাধ্যমে। এটা যেমন পারিবারিক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য প্রফেশনাল ফিল্ডে কাজ করা কাপলদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। যার যে কাজ আছে বা যার যে অবস্থান তাকে তার মত করে সম্মান এবং মর্যাদা দিতে হবে।

গত বেশ কয়েকদিন ধরেই মিডিয়ার বিভিন্ন জিনিস নিয়ে আমরা খুব আলোচনা এবং সমালোচনা করছি। এখানে সম্পর্ক, সম্পর্কের দায়িত্ব, উন্নতি বা অবনতি এমন অনেক বিষয়বস্তু গণমাধ্যমের মাধ্যমে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সহকর্মীদের অনেকের কথা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। মনে রাখতে হবে আপনি তারকা হন বা সাধারণ মানুষ হন, আপনি কিন্তু সমাজের বা দেশের বাইরের অংশ নন। আপনাকেও সামাজিক মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে সম্পর্কের দায়িত্ব পালন করে তারপরে একজন তারকা বা প্রফেশনাল আইকন হতে হবে। একটা রোল মডেল হওয়া বা একজন তারকা খ্যাতি পাওয়া বা তারকার ইমেজ তৈরি করাটা বা সেটা ধারণ করা অনেক কঠিন কাজ। যা বর্তমান সময়ের অনেকেই করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। শুধুমাত্র কাজ করে যাওয়া, বাজার কাটতি বা ভিউ দিয়ে কেউ তারকা হিসেবে খ্যাতি পান না। তার পারিবারিক এবং নিজস্ব শিক্ষা, আশেপাশের মানুষের সাথে তার আচরণ দায়িত্ববোধ, পেশাগত ক্ষেত্রে তার কাজ, আচরণ এবং সহকর্মীদের প্রতি তার দায়িত্ব, সামাজিক দায়িত্ব সবকিছুই তৈরি করে তার তারকা ইমেজ। চঞ্চল চৌধুরী ভাই কিছুদিন আগে একটা খুব চমৎকার কথা বলেছিলেন আপনাকে তারকা হতে হলে অবশ্যই অনেক দায়িত্ববান হতে হবে। এবং এটার সাথে আমি আসলেই একমত। আমার সকল খারাপ জিনিসকে ত্যাগ করতে হবে আমার ব্যক্তি এবং তারকা ইমেজের স্বার্থে। শুধুমাত্র পজেটিভ সামাজিক জিনিসগুলোরই আমি চর্চা করতে পারি এবং অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে পারি। আরেকটা বিষয় এসেছে বিয়ে নিয়ে। বিয়েটা অবশ্যই একজন মানুষের জীবনে সবচেয়ে ব্যক্তিগত, গুরুত্বপূর্ণ এবং আনন্দের বিষয়। সামাজিকভাবে সকলকে সাথে নিয়ে আনন্দের মাধ্যমেই আমরা বিয়েটাকে উদযাপন করি। বিয়েটা অবশ্যই একটা সামাজিক অনুষ্ঠান। এটা একা একা করার মধ্যে কোন আনন্দ নেই। এমনকি ধর্মীয়ভাবেও বলা হয়েছে দু’জন বা চারজন সাক্ষী রাখার জন্য। সেখানে বিয়ে নিয়ে এত গোপনীয়তা বা এত উদ্দেশ্যমূলক কার্যকলাপ আসলেই প্রশ্ন সাপেক্ষ! অনেকে আবার নিজের পরিবার-পরিজন এমনকি বাবা মাকে না জানিও বিয়ে করেন। অথচ ধর্মীয়ভাবে বলা হয়েছে, বাবা-মার সম্মতি ছাড়া ওই বিয়ে আসলে সিদ্ধ নয়। বাবা-মার অসম্মতিতে বিয়ে করা বা তৈরি করা সম্পর্কে কোন না কোন দিন একটা নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করেই। অনেকে তো আরো দুই-তিন ডিগ্রি উপরে গিয়ে তার সন্তানদেরও বছরের পর বছর লুকিয়ে রাখেন সমাজ থেকে। কতটা গর্হিত কাজ হতে পারে এই কাজটি। সন্তান মানুষের জীবনের তার সম্পর্কে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ বা খুশির ব্যাপার। এটা যে যারা মানুষ  লুকিয়ে রাখতে পারে তারা আসলে সামাজিক অপরাধী ছাড়া কিছুই নয়। আমরা সাধারণত সিনেমায় দেখতাম যারা ভিলেন বা খল অভিনেতা ছিলেন যাদেরকে খারাপ মানুষ বা ক্রিমিনাল হিসাবে দেখানো হতো তারা এই ধরনের কার্যক্রম করতো। তারা তাদের ওয়াইফকে পরিচয় দিত না সন্তানকে পরিচয় দিত না। সন্তানের স্বীকৃতি বা পরিচয় নিয়ে সারা জীবন সঙ্গীটি তার সংগ্রাম চালিয়ে যেত। এবং সেই খল চরিত্রটিকে আমরা ঘৃণা করতাম। তার মানে আমাদেরকে শেখানো হয়েছে এই চরিত্রগুলো সামাজিকভাবে আসলে ঘৃণিত চরিত্র। এমনকি ধর্মীয়ভাবেই বলা হয়েছে একটা শিশুর পৃথিবীতে আগমন এবং একটা মানুষের এই পৃথিবী থেকে প্রস্থানের সময়টা যেন শান্তিপূর্ণ এবং সম্মানজনকভাবে হয়।

অনেকেই বলেন তারকাদের বিয়ের খবর নাকি তাদের ফ্যান বেজ কমে যায়। ব্যাপারটা হাস্যকর কথা ছাড়া কিছুই নয়। পৃথিবীর অন্যতম বড় বড় তারকাদের দিকে তাকালে দেখা যায় তারা তাদের ভালোবাসা, তাদের সম্পর্ক এবং তাদের বিয়েকে সবচেয়ে বেশি আনন্দের সাথে উদযাপন করেছেন। মিডিয়া তা চমৎকারভাবে ফলাও করে প্রকাশ করেছে বা এই খবর বিক্রি করেছে। পাশের দেশেও শাহরুখ খান বা ঋত্বিক রোশনের মত এমন মেগাস্টাররাও খুবই অল্প বয়সে ক্যারিয়ারের শুরুতে তারা বিয়ে করেছেন এবং তাদের ফ্যানরা সেটাকে আনন্দ এবং সম্মান এর সাথে উদযাপন করেছেন। ঋত্বিক যখন বিয়ে করল চারপাশ থেকে কত মাফিয়াদের নানা রকমের হুমকি ধামকি ছিল অথচ কোন কিছুই তাকে দমাতে পারেনি। আর সে লুকিয়েও বিয়ে করেনি। সকলের সামনে সকল মিডিয়ার সামনে সে মাথা উঁচু করে তার সঙ্গিনীকে সম্মানিত করে বিয়ে করেছে। আমার মনে আছে ঋত্বিক এর ফ্যান হিসেবে আমি ওর পত্রিকায় আসার সকল বিয়ের ছবি কেটে কেটে ডায়েরির ভেতরে রেখে দিতাম। ওদেরকে একসাথে দেখতেই বরং বেশি ভালো লাগতো। শাহরুখ খান যখন গৌরীকে নিয়ে কোথাও যায় বা কোথাও ছবি দেয় আমার কাছে বরং ওটাই দেখতে বেশি ভালো লাগে এবং ওর প্রতি সম্মান জাগে। আমি মনে করি তারকাদের এই আচরণগুলো আসলে অন্যদের মধ্যেও প্রবাহিত হয়, অন্যদেরকেও খুব অনুপ্রাণিত করে। কিন্তু আমাদের দেশের পুরুষ তারকাররা কেন এই আচরণগুলো এখন ও শিখতে পারছেন না এখনো এটা আমি আসলেই বুঝতে পারছি না। তাদের ইনসিকিউরিটিটা আসলে কোথায় এটা বোঝা দায়!! আপনি নিজের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী না হলে কেউই আপনাকে আসলে পছন্দ করবে না। সেটা নিজের কাজের নির্বাচনের ক্ষেত্রেও হতে পারে আবার আপনার সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রেও হতে পারে বা আপনার সঙ্গীকে কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করছেন সেই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও হতে পারে। তাই এগুলো নিয়ে আরো অনেক সচেতন হোন নিজেদের স্বার্থে। নিজেকে সম্মানিত করার জন্য নিজের সঙ্গীকে আগে সম্মানিত করুন। আপনি যখন একজন তারকা, আপনি যাকে নিজের সঙ্গী হিসেবে চুজ করেছেন বুঝতে হবে সেও একজন তারকা আপনার চোখে। সুতরাং আপনি আপনার সঙ্গীকে সম্মান করতে শিখুন এবং সম্মানের সাথে তাকে সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিন। তাতে আপনার সম্মান আরো বাড়বে এবং আপনি আরো শক্তিশালী হিসেবে সকলের সামনে নিজের অবস্থান খুঁজে পাবেন। অন্তত আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি সম্মানিত হিসেবে বিবচিত হবেন। জীবনের খারাপ সময়ে যখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না, কাজ থাকবে না, স্টারডাম থাকবে না, পয়সাও থাকবে না আপনার সঙ্গী কিন্তু আপনার পাশে থাকবেন, যদি আপনি তার চোখে সঙ্গী হিসেবে সম্মান অর্জন করতে পারেন। সেটাই বরং আপনার সবচেয়ে বড় কাজ বা সম্পর্কের দায়িত্বের জায়গা। মানুষ হিসেবে নিজের সম্পর্কে এবং নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হওয়াটা প্রত্যেকটা মানুষের সবচেয়ে বড় কাজ এবং দায়িত্ব।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়