শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪২, বুধবার, ০৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

সম্পর্কের সমীকরণ

দিলরুবা ইয়াসমিন রুহি
অনলাইন ভার্সন
সম্পর্কের সমীকরণ

সম্পর্কের সমীকরণ। সম্পর্কের সমীকরণটা খুবই সহজ এবং সমান্তরাল। সম্পর্কটাকে কে কিভাবে দেখছে বা সম্পর্কে থাকা লোকটাকে সে কিভাবে ট্রিট করছে সেটাই নির্ধারণ করে সম্পর্কের স্থায়ীত্ব, শক্তি এবং সম্মানের ক্ষেত্রে। যে সম্মান দিবে সে সম্মান পাবে এটাই সহজ ফলাফল। যেহেতু আমরা পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বাস করি, পুরুষদের আচরণ অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সমাজকে প্রভাবিত করে। সাধারণত পুরুষ মানুষের দুই তিনটি আচরণ বা কার্যকলাপ তাকে খুব সহজভাবে তাকে সংজ্ঞায়িত করে যে, সে ভদ্রলোক না- সে অভদ্র লোক সে হিসেবে। এক. সে তার সম্পর্কগুলোকে কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করছে। দুই. সম্পর্কে থাকা তার সঙ্গীটিকে সে কিভাবে ট্রিট করছে বা মূল্যায়ন করছে। তিন. দায়িত্বের জায়গা থেকে সে আসলে কতটুকু দায়িত্ববান, উদাসীন বা অসচেতন।

ভদ্রলোকেরা সবসময় তাদের সম্পর্কগুলোকে খুব পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করেন। সেটা সব ক্ষেত্রেই। মা-বাবা থেকে শুরু করে গার্লফ্রেন্ড, ওয়াইফ বা অন্য কোন সম্পর্ক যদি তার থেকে থাকে তিনি তা খুব পরিচ্ছন্নভাবে সবার সাথে তা শেয়ার করেন। এবং তাদের নিজস্ব একটা পরিচয় বা মর্যাদা জায়গা তৈরি করে দেন। সেখানে কেউ কারো ব্যাপারে অসম্মানজনক কথা বলা বা কার্যকলাপ করার সুযোগ থাকে না বা রাখেন না। অনেক ঘরেই দেখা যায় বউ শাশুড়ির মধ্যে অবস্থানগত বা সম্পর্কে ক্ষেত্রে কোন ধরনের সমস্যা কখনোই দেখা যায় না। এর পিছনে একটাই কারণ পুরুষ মানুষটা তাদের জায়গাটা খুব স্পষ্টভাবে, পরিচ্ছন্নভাবে ঠিক করে দিয়েছেন এবং নারী সদস্যরাও এর উপরে শ্রদ্ধাশীল। সুতরাং সেখানে কোন অসম্মান বা অমর্যাদার প্রশ্ন আসে না। সেক্ষেত্রে কারো অবস্থান বা দায়িত্বের জায়গা নিয়ে কেউ কথা বলেন না।

ভদ্র পুরুষদের দেখা যায় তার সম্পর্কে থাকা সঙ্গী, গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ কে খুব চমৎকারভাবে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেন এবং তাদের কাজ এবং অবস্থান নিয়ে সবসময় তিনি খুব সচেতন থাকেন। কিভাবে তাকে সবার সামনে আরো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যায় কিংবা তার কাজটাকে আরো চমৎকারভাবে সহযোগিতা করা যায়- সে ক্ষেত্রে তারা খুবই দায়িত্ববান। তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাতে হাত ধরে সব জায়গায় যেতে পছন্দ করেন এবং নিজেদেরকে একটা টিম ভাবেন। যেটা তাদেরকে, তাদের সম্পর্ককে আরও সম্মানিত এবং শক্তিশালী হিসেবে তৈরি করে। যেটা অভদ্র অসভ্য পুরুষদের বেলায় একদমই বিপরীত। কিভাবে তার সঙ্গীকে লুকিয়ে রাখা যায়, তার কাজকে বা তার পরিচয়কে দমিয়ে রাখা যায় বা লুকিয়ে রাখা যায় বা বন্ধ করা যায়- সেক্ষেত্রে তারা খুবই সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন করেন। তারা আবার নিজেদেরকে খুব রক্ষণশীল হিসেবে প্রকাশ করতে পছন্দ করেন। এর জন্য যদি তাকে নর্দমার কীটের মত ব্যবহার করতে হয়, অত্যাচারী হিসেবে ব্যবহার করতে হয়, অশিক্ষিত ছোটলোকের মতো ব্যবহার করতে হয়- মানে তার কোন কিছুই তিনি করতে বাদ রাখেন না। শুধুমাত্র সঙ্গীকে দমিয়ে রাখা, তার যোগ্যতা এবং পরিচয়কে কোনভাবে জনসম্মুখে আসতে না দেয়া এটাই তাদের একমাত্র জীবনের লক্ষ্য। এমন প্রচুর উদাহরণ সমাজে আমাদের আশেপাশে লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে যারা প্রফেশনাল ফিল্ডে কাজ করেন তাদের মধ্যে এ ব্যাপারটা আরো তীব্র। কাজ করতে গিয়ে নিজের সহকর্মীদের আচরণ এবং কার্যকলাপ দেখে মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যেতাম। পুরুষ সহকর্মীদের অনেককেই দেখেছি একই সাথে তারা অনেকগুলো সম্পর্ক চালিয়ে নিয়ে গেছেন অথবা তার গার্লফ্রেন্ডের পরিচয় কখনোই ক্লিয়ার করেননি। কেউ কেউ আবার গার্লফ্রেন্ডকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে একদিকে অথচ পেছনে আরো কয়েকজনের সাথে সম্পর্ক চালিয়েছেন। বিবাহিতদের মধ্যে অনেকেই তাদেরকে বিবাহিত পরিচয় দেননি অথবা তার বিবাহিত সঙ্গীটিকে আড়াল করে রেখেছেন। দেখা গেছে একসাথে কাজ করে সাত-আট বছর পরে কোন একদিন আবিষ্কার করলাম সে বিবাহিত এটা যেমন একদিক থেকে হাস্যকর এবং অবাক করার মতনই। তাদের এক্সকিউজ হচ্ছে আমি আসলে ব্যক্তিগত ব্যাপারগুলো সামনে আনতে চাই না। দুই একজন তো আবার ভালবাসার দোহাই দিয়ে এরকমও বলার চেষ্টা করেন আমার ওয়াইফকে শুধু আমিই দেখব অন্য কেউ দেখবে না। আমি এগুলোকে ভন্ডামি ছাড়া কিছুই বলবো না।

দুই একজনকে দেখেছি তাদের চমৎকার স্মার্ট সঙ্গীটিকে ধর্মের দোহাই দিয়ে হিজাবের মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলেছেন। তার কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পুরুষত্বের গড়িমায় বা সম্পর্কের ম্যানুপুলেশনের মাধ্যমে তার প্রফেশনাল আইডেনটিটি থেকে তাকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবং অনেক ক্ষেত্রে নারী সঙ্গী এটাকে সম্মানের চোখে দেখে তা মেনে নিয়েছেন। এটাই বেশি দেখা যায়। আমি আমার কিছু সহকর্মীকে দেখেছি তাদের সঙ্গীর সন্তান হচ্ছে অথচ তারা কাজের দোহাই দিয়ে তার সঙ্গীর পাশে নেই। অথচ সন্তান জন্মের সময় পুরুষ সঙ্গীটির বা বাবার অবশ্যই তার সঙ্গীর বা সন্তানের মায়ের পাশে থাকা উচিত ছিল এটাই বরং স্বাভাবিক। কাজের অহেতুক দোহাই দিয়ে, পুরুষ সঙ্গীকে অনেক দায়িত্ব থেকে দূরে সরে যেতে দেখেছি এবং অবহেলা করতে দেখেছি যেটা আসলে একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। বিশেষ করে সন্তান জন্ম দেয়ার সময় এবং সন্তানের দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীটির সহযোগিতা এবং অংশগ্রহণ তার সম্পর্কের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হওয়া উচিত! কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় অনেকে মনে করেন যেহেতু পুরুষ সঙ্গীটি অর্থ উপার্জন করছেন এবং পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছেন এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ এবং এটা করেই সে নিজের দায়িত্ব শেষ করতে চান। অথচ এই পৃথিবীতে অর্থ উপার্জন করাই বরং আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে সহজ একটা কাজ। আপনি ঘণ্টা মেপে কাজ করবেন আপনি মাস শেষে সেটার পয়সা পাবেন। কিন্তু মেয়ের সঙ্গীটির ঘণ্টা মেপে কাজ করার সুযোগ নেই, মাস শেষে তার কোনো আর্থিক অর্জনও নেই। বরং তাকে আরো বিভিন্ন রকমের দুশ্চিন্তা নিতে হয় সংসার-সন্তান এবং তার পুরুষ সঙ্গীটির দেয়া অর্থের যোগানের উপর। এবং এখান থেকেই অনেক ঝগড়া-বিবাদ এবং সম্পর্কের অবনতি তৈরি হয়। পুরুষ সঙ্গীটি ভুলে যান মেয়ে সঙ্গীটির দায়িত্ব এবং অবস্থানগত মর্যাদার কথা, তার অবদানের কথা, তার আত্মত্যাগের কথা। অথচ এই জিনিসগুলো খুব সহজেই সমাধান করা সম্ভব। শুধুমাত্র নিজস্ব দায়িত্ব এবং কর্তব্যগুলো বুঝে নেওয়া বা দেওয়ার মাধ্যমে। এটা যেমন পারিবারিক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য প্রফেশনাল ফিল্ডে কাজ করা কাপলদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। যার যে কাজ আছে বা যার যে অবস্থান তাকে তার মত করে সম্মান এবং মর্যাদা দিতে হবে।

গত বেশ কয়েকদিন ধরেই মিডিয়ার বিভিন্ন জিনিস নিয়ে আমরা খুব আলোচনা এবং সমালোচনা করছি। এখানে সম্পর্ক, সম্পর্কের দায়িত্ব, উন্নতি বা অবনতি এমন অনেক বিষয়বস্তু গণমাধ্যমের মাধ্যমে জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সহকর্মীদের অনেকের কথা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। মনে রাখতে হবে আপনি তারকা হন বা সাধারণ মানুষ হন, আপনি কিন্তু সমাজের বা দেশের বাইরের অংশ নন। আপনাকেও সামাজিক মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে সম্পর্কের দায়িত্ব পালন করে তারপরে একজন তারকা বা প্রফেশনাল আইকন হতে হবে। একটা রোল মডেল হওয়া বা একজন তারকা খ্যাতি পাওয়া বা তারকার ইমেজ তৈরি করাটা বা সেটা ধারণ করা অনেক কঠিন কাজ। যা বর্তমান সময়ের অনেকেই করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। শুধুমাত্র কাজ করে যাওয়া, বাজার কাটতি বা ভিউ দিয়ে কেউ তারকা হিসেবে খ্যাতি পান না। তার পারিবারিক এবং নিজস্ব শিক্ষা, আশেপাশের মানুষের সাথে তার আচরণ দায়িত্ববোধ, পেশাগত ক্ষেত্রে তার কাজ, আচরণ এবং সহকর্মীদের প্রতি তার দায়িত্ব, সামাজিক দায়িত্ব সবকিছুই তৈরি করে তার তারকা ইমেজ। চঞ্চল চৌধুরী ভাই কিছুদিন আগে একটা খুব চমৎকার কথা বলেছিলেন আপনাকে তারকা হতে হলে অবশ্যই অনেক দায়িত্ববান হতে হবে। এবং এটার সাথে আমি আসলেই একমত। আমার সকল খারাপ জিনিসকে ত্যাগ করতে হবে আমার ব্যক্তি এবং তারকা ইমেজের স্বার্থে। শুধুমাত্র পজেটিভ সামাজিক জিনিসগুলোরই আমি চর্চা করতে পারি এবং অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে পারি। আরেকটা বিষয় এসেছে বিয়ে নিয়ে। বিয়েটা অবশ্যই একজন মানুষের জীবনে সবচেয়ে ব্যক্তিগত, গুরুত্বপূর্ণ এবং আনন্দের বিষয়। সামাজিকভাবে সকলকে সাথে নিয়ে আনন্দের মাধ্যমেই আমরা বিয়েটাকে উদযাপন করি। বিয়েটা অবশ্যই একটা সামাজিক অনুষ্ঠান। এটা একা একা করার মধ্যে কোন আনন্দ নেই। এমনকি ধর্মীয়ভাবেও বলা হয়েছে দু’জন বা চারজন সাক্ষী রাখার জন্য। সেখানে বিয়ে নিয়ে এত গোপনীয়তা বা এত উদ্দেশ্যমূলক কার্যকলাপ আসলেই প্রশ্ন সাপেক্ষ! অনেকে আবার নিজের পরিবার-পরিজন এমনকি বাবা মাকে না জানিও বিয়ে করেন। অথচ ধর্মীয়ভাবে বলা হয়েছে, বাবা-মার সম্মতি ছাড়া ওই বিয়ে আসলে সিদ্ধ নয়। বাবা-মার অসম্মতিতে বিয়ে করা বা তৈরি করা সম্পর্কে কোন না কোন দিন একটা নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করেই। অনেকে তো আরো দুই-তিন ডিগ্রি উপরে গিয়ে তার সন্তানদেরও বছরের পর বছর লুকিয়ে রাখেন সমাজ থেকে। কতটা গর্হিত কাজ হতে পারে এই কাজটি। সন্তান মানুষের জীবনের তার সম্পর্কে সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ বা খুশির ব্যাপার। এটা যে যারা মানুষ  লুকিয়ে রাখতে পারে তারা আসলে সামাজিক অপরাধী ছাড়া কিছুই নয়। আমরা সাধারণত সিনেমায় দেখতাম যারা ভিলেন বা খল অভিনেতা ছিলেন যাদেরকে খারাপ মানুষ বা ক্রিমিনাল হিসাবে দেখানো হতো তারা এই ধরনের কার্যক্রম করতো। তারা তাদের ওয়াইফকে পরিচয় দিত না সন্তানকে পরিচয় দিত না। সন্তানের স্বীকৃতি বা পরিচয় নিয়ে সারা জীবন সঙ্গীটি তার সংগ্রাম চালিয়ে যেত। এবং সেই খল চরিত্রটিকে আমরা ঘৃণা করতাম। তার মানে আমাদেরকে শেখানো হয়েছে এই চরিত্রগুলো সামাজিকভাবে আসলে ঘৃণিত চরিত্র। এমনকি ধর্মীয়ভাবেই বলা হয়েছে একটা শিশুর পৃথিবীতে আগমন এবং একটা মানুষের এই পৃথিবী থেকে প্রস্থানের সময়টা যেন শান্তিপূর্ণ এবং সম্মানজনকভাবে হয়।

অনেকেই বলেন তারকাদের বিয়ের খবর নাকি তাদের ফ্যান বেজ কমে যায়। ব্যাপারটা হাস্যকর কথা ছাড়া কিছুই নয়। পৃথিবীর অন্যতম বড় বড় তারকাদের দিকে তাকালে দেখা যায় তারা তাদের ভালোবাসা, তাদের সম্পর্ক এবং তাদের বিয়েকে সবচেয়ে বেশি আনন্দের সাথে উদযাপন করেছেন। মিডিয়া তা চমৎকারভাবে ফলাও করে প্রকাশ করেছে বা এই খবর বিক্রি করেছে। পাশের দেশেও শাহরুখ খান বা ঋত্বিক রোশনের মত এমন মেগাস্টাররাও খুবই অল্প বয়সে ক্যারিয়ারের শুরুতে তারা বিয়ে করেছেন এবং তাদের ফ্যানরা সেটাকে আনন্দ এবং সম্মান এর সাথে উদযাপন করেছেন। ঋত্বিক যখন বিয়ে করল চারপাশ থেকে কত মাফিয়াদের নানা রকমের হুমকি ধামকি ছিল অথচ কোন কিছুই তাকে দমাতে পারেনি। আর সে লুকিয়েও বিয়ে করেনি। সকলের সামনে সকল মিডিয়ার সামনে সে মাথা উঁচু করে তার সঙ্গিনীকে সম্মানিত করে বিয়ে করেছে। আমার মনে আছে ঋত্বিক এর ফ্যান হিসেবে আমি ওর পত্রিকায় আসার সকল বিয়ের ছবি কেটে কেটে ডায়েরির ভেতরে রেখে দিতাম। ওদেরকে একসাথে দেখতেই বরং বেশি ভালো লাগতো। শাহরুখ খান যখন গৌরীকে নিয়ে কোথাও যায় বা কোথাও ছবি দেয় আমার কাছে বরং ওটাই দেখতে বেশি ভালো লাগে এবং ওর প্রতি সম্মান জাগে। আমি মনে করি তারকাদের এই আচরণগুলো আসলে অন্যদের মধ্যেও প্রবাহিত হয়, অন্যদেরকেও খুব অনুপ্রাণিত করে। কিন্তু আমাদের দেশের পুরুষ তারকাররা কেন এই আচরণগুলো এখন ও শিখতে পারছেন না এখনো এটা আমি আসলেই বুঝতে পারছি না। তাদের ইনসিকিউরিটিটা আসলে কোথায় এটা বোঝা দায়!! আপনি নিজের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী না হলে কেউই আপনাকে আসলে পছন্দ করবে না। সেটা নিজের কাজের নির্বাচনের ক্ষেত্রেও হতে পারে আবার আপনার সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রেও হতে পারে বা আপনার সঙ্গীকে কিভাবে সকলের সামনে উপস্থাপন করছেন সেই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও হতে পারে। তাই এগুলো নিয়ে আরো অনেক সচেতন হোন নিজেদের স্বার্থে। নিজেকে সম্মানিত করার জন্য নিজের সঙ্গীকে আগে সম্মানিত করুন। আপনি যখন একজন তারকা, আপনি যাকে নিজের সঙ্গী হিসেবে চুজ করেছেন বুঝতে হবে সেও একজন তারকা আপনার চোখে। সুতরাং আপনি আপনার সঙ্গীকে সম্মান করতে শিখুন এবং সম্মানের সাথে তাকে সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিন। তাতে আপনার সম্মান আরো বাড়বে এবং আপনি আরো শক্তিশালী হিসেবে সকলের সামনে নিজের অবস্থান খুঁজে পাবেন। অন্তত আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি সম্মানিত হিসেবে বিবচিত হবেন। জীবনের খারাপ সময়ে যখন কেউই আপনার পাশে থাকবে না, কাজ থাকবে না, স্টারডাম থাকবে না, পয়সাও থাকবে না আপনার সঙ্গী কিন্তু আপনার পাশে থাকবেন, যদি আপনি তার চোখে সঙ্গী হিসেবে সম্মান অর্জন করতে পারেন। সেটাই বরং আপনার সবচেয়ে বড় কাজ বা সম্পর্কের দায়িত্বের জায়গা। মানুষ হিসেবে নিজের সম্পর্কে এবং নিজের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন হওয়াটা প্রত্যেকটা মানুষের সবচেয়ে বড় কাজ এবং দায়িত্ব।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে