শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৪

বাবার কথা খুব মনে পড়ে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার কথা খুব মনে পড়ে

মায়ের কথা যেমন মনে পড়ে। বাবার কথাও মনে পড়ে। বাবাদের কথা মনে পড়ে। এর আগে ঈদ সংখ্যায় লিখেছিলাম মায়ের কথা মনে পড়ে। বাবার কথা কি মনে পড়ে না? প্রতিটি সন্তানের কাছেই বাবার কথা খুব মনে পড়ে। শিশু বয়সে বাবার কাঁধে চড়ে ঈদের পোশাক কিনতে যাওয়া। শৈশব থেকে বাবা যতদিন বেঁচে থাকেন সবাই মিলে তার সঙ্গেই ঈদের নামাজ পড়তে যান। আমরা যারা প্রান্তিক থেকে উঠে এসেছি আমাদের কাছে সেই দিনগুলো নস্টালজিয়ায় কাঁদায়ই না, মনে করিয়ে দেয় মধ্যবিত্ত পরিবারের নানা টানাপড়েনের মধ্যেও বাবার কষ্টার্জিত অর্থে অনেক ছেলেমেয়ে নিয়ে গড়া মধুর সংসারখানি কতই না সুখের ছিল। মায়ের চেয়ে ছেলেবেলায় বাবার সঙ্গেই ছিল আমার যত সখ্যতা। সরকারি চাকরি করতেন। নানা জায়গায় ছুটে বেড়াতেন। বাবা এলে সেই ছোট্ট বেলায় রিকশায় করে শহরে নিয়ে গিয়ে দেশবন্ধুর মিষ্টির দোকানে রসগোল্লা খাওয়াতেন। বায়না ধরলে সামর্থ্যের মধ্যে কতকিছু কিনে দিতেন। জেলার নামিদামি জুবিলি স্কুলের সামনে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে বলেছিলেন, ওই দেখ কত বড় স্কুল। তুমি ওই স্কুলে পড়ে অনেক বড় হবে। এই স্কুলে লেখাপড়া করলেও আকাশ ছুঁতে পারিনি কখনো। আমার স্বপ্নের মৃত্যু দেখি বারবার। বাবা ছিলেন সেকেলের সাদাকালো যুগের অতি সহজ-সরল সাদা মনের মানুষ। আল্লাহর কাছে নিজেকে সঁপে দেওয়া এমন মানুষ আমি কম দেখেছি। তাহাজ্জুদের নামাজ দিয়ে তার এবাদত-বন্দেগি শুরু হতো। ফজরের নামাজ পড়ে কোরআন তেলাওয়াত করে ভোরের আলোয় স্নিগ্ধ হাওয়ায় শহর ঘুরে আসতেন। সেই বাবা গাছগাছালি ঘেরা সুনামগঞ্জ শহরের বাড়িটিকে রোজ সকালে ঝাড়ু দিতেন। বাড়ির আঙিনায় একটি গাছের পাতাও যাতে না থাকে সে জন্য ঈদের সময় আমাদেরও কাজে লাগিয়ে দিতেন। গৃহকর্মীদের ওপর নির্ভর করে বসে থাকতেন না। আমরা ছিলাম পাঁচ ভাই। হয়েছি তিন ভাই। তিন বোনের মধ্যে বড় আপা চলে গেছেন। বাকি দুই বোন সিলেটে যার যার সংসারে। দুই ভাই এখন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বাড়িতে। আমি যানজট ও সস্তায় মানুষ খুনের নগরী ঢাকায় বাস করি। নগর সভ্যতায় আমাকে টানতে পারে না। আমার এক প্রিয়জন বলেছিল, আমার নাকি শিশুর সারল্যতা আছে। হয়তোবা সারল্যতা আছে হয়তোবা ছিল। এই সারল্যতা আমি আমার বাবার কাছে পেয়েছিলাম। উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের সময় বাবা-মায়ের কাছ থেকে আদর্শলিপির পাঠ নিতাম। পারিবারিক অনুশাসন, সামাজিক দায়বদ্ধতা আর ধর্মীয় মূল্যবোধে আমাদের জীবন তৈরি করে দেওয়া হতো। সেই সাদাকালো যুগে আমাদের বাবা-মায়েরা যেমন সরল ছিলেন তেমনি তাদের চারপাশকেও সরল মুগ্ধতায় তৈরি করতেন। আমরা রঙিন যুগের মানুষেরা শঠতা, প্রবঞ্চনা, চতুরতা, লোভ, হিংষা বিদ্বেষের পথে সমাজকে এক অসুস্থ প্রতিযোগিতায় তুলে দিয়েছি। আমাদের সময়ে মফস্বল শহরে অনেক বিত্তবানরা, অনেক ভূ-সম্পত্তির মালিক বা বড় ব্যবসায়ীরাও সাদামাঠা জীবনে অভ্যস্ত ছিলেন। বিলাসবহুল দূরের কথা সাদামাঠা বাড়িতে সবাইকে একটি সুশৃঙ্খল জীবনে বাঁধতেন। মানুষ হওয়ার শিক্ষা দিতে চাইতেন। আমাদের বাবা-মায়েরা প্রকৃত ভালো মানুষ ছিলেন। ক্ষমতা ও বিত্তের দাম্ভিকতায় মানুষের মূল্যায়ন হতো না। মানুষ হিসেবেই মানুষের মূল্য ছিল। সমাজে শিক্ষিত, ভদ্র, বিনয়ী ও সম্ভ্রান্ত রুচিশীল মানুষের কদর ছিল বেশি। আমাদের যেমন আট ভাইবোনের সংসার ছিল তেমনি প্রায় সব পরিবারেই সন্তান-সন্ততি নিয়ে পারিবারিক কাঠামোটিই ছিল বড়। কিন্তু প্রতিটি পরিবারে যে সুখ আনন্দ ঈদে পার্বণে দেখা দিত তার প্রভাব সমাজেও পড়ত। এত দামি দামি গরু কোরবানির হিড়িক ছিল না। শরিকানায়ও কোরবানি দিতে কোনো লজ্জা ছিল না। ধর্মীয় দায়িত্ব পালনই ছিল প্রধান। একালে মানুষের ক্রয়-ক্ষমতা বাড়লেও বিলাসিতার অপর পিঠে নিষ্ঠুর দারিদ্র্যের যে বসবাস তার কথা চিন্তা না করেই অনেকে চাকচিক্য দেখাতে, অসুস্থ সমাজে নিজেকে জাহির করতে হাটে গিয়ে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার গরু উট কিনে খবর হচ্ছেন। আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের চেয়ে সমাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। রঙিন যুগে বিজ্ঞান অগ্রসর হলে, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লেও এমনকি যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটলেও সাদাকালো যুগের সেই সৌন্দর্য মূল্যবোধ, মানবিকতা এবং সামাজিক রুচিবোধ বিপর্যয় ঘটেছে। যাক যে কথা বলছিলাম, সেই সাদাকালো যুগে আমাদের আটপৌরে মায়েরা সীমিত আয়ের মধ্যে সংসারের যে বাঁধন দিতেন সেখানে নিয়ম-শৃঙ্খলা আর মায়া-মহব্বত ছিল বড় প্রাচুর্য। আমাদের বাবারা ঈদের জামাতে আমাদের দল বেঁধে নিয়ে যেতেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেঞ্চুরি করে বাবা চিরনিদ্রা নিয়েছেন। ছেলেবেলায় কোলে-পিঠে করে আদর-স্নেহে বড় করা বাবা-মায়ের কবর জেয়ারত ঈদের দিন একটি বড় দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়। আমার দুরন্ত শৈশব আর কৈশোরে বাড়ির যে পুকুরটিতে অবাধ্য দুপুরে সাঁতারে পড়ে থাকতাম, কবি শামসুর রাহমানের স্বাধীনতার স্বর্গ সুখ পেতাম। সেই সাঁতার থেকে কঞ্চি বা বেত হাতে মায়ের শাসনে উঠে আসতে হতো। বাবা ছিলেন আমার কাছে সকল আদরের জায়গা। মা-ভাইয়েরা ছিলেন শাসকের আসনে। দুষ্টুমি আর চঞ্চলতায় ভরা ডানপিটে সেই সময়টিতে কি স্কুল কি বাসা মানসিক ও শারীরিক পীড়ন অতিমাত্রায় করা হতো। কঠোর অনুশাসন আর শাসন একালে তেমনটি নেই। সেকালের শাসনটি বেশি ভয়ঙ্কর ছিল। কারণ এ ধরনের শাসন মানুষের সাহস, ব্যক্তিত্ব ও সৃজনশীলতাকে দমিয়ে দেয়। সৃষ্টিশীলতার পথে তাকে পঙ্গু করে দেয়। তবুও এ দিকটি ছাড়া সেই সাদাকালো যুগের দিনগুলোও আমাদের কাছে ছিল সোনালি সময়। এমন সোনার দিন আর ফিরে আসবে না। এবার বাড়ি যাওয়া হয়নি আমার। বাবাও নেই, মাও নেই। মায়ের হাতের কোরমা পোলাও, ছোট আপার হাতের স্বাদের রান্না আর বাবার সঙ্গে সাত সকালের তাড়া খেয়ে ঈদগাহ ময়দানে ঈদের জামাত আদায় করার সেই দিনগুলো মনে পড়লে আমার মন খারাপ হয়ে যায়। বাড়িতে থাকলে বাবা-মায়ের শূন্য চেয়ার ও শয্যা দেখেও মাটির ঘ্রাণ নেওয়া যায়। বেদনা আর আনন্দ সেখানে হৃদয়ে একসঙ্গে দোল খায়। প্রান্তিকের বাড়ি মানেই হৈচৈ আনন্দ আর মায়ের অাঁচলে বাঁধা সোনার সংসারের উপচে পড়া স্নেহ ভালোবাসার রূপ। বাবা-মা হীন বাড়িতে গেলে আগন্তুকের মতো স্মৃতিময় পথ ধরে সেই হারানো সোনার সুখগুলো খুঁজে ফেরা যায়। বাবা-মা সন্তানদের দুহাত উপুড় করে ঢেলে দেন। সন্তানের কাছে হাত পাততে জানেন না। বাবা-মায়েরা শিশু সন্তানদের লালন-পালন করে বড় করেন। বৃদ্ধ বয়সে শিশুর মতো হয়ে যাওয়া বাবা-মাদের সন্তানরা দেখভাল করলে তারা বটবৃক্ষের মতো ছায়া দেন। তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলেন। আর যে সন্তান জীবনে প্রতিষ্ঠা লাভের পর বৃদ্ধ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে রাখে তাদের দীর্ঘশ্বাসে অজান্তেই সন্তানের অমঙ্গল না চাইলেও তাদের জন্য অভিশাপ নেমে আসে। এমন সন্তান যেন কারও না হয় যে প্রতিষ্ঠা লাভের পর মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে রেখে নচিকেতার গানের চেয়েও করুণ চিত্রকল্প তৈরি করেন। বাবা মারা যাওয়ার আগে একবার সুনাগঞ্জের সেকেলে বাড়িটিতে একটি শেরোয়ানি ও জিন্নাহ টুপি তার নাতি অন্তরকে উপহার দিয়েছিলেন। অন্তর তখন ছোট ছিল। বাবার মৃত্যুর পর ঈদের জামাতে অন্তর সেটি পরে গিয়েছিল। সেই নেহরু শেরোয়ানি তার গায়ে ঠিকঠাক মতো লেগেছিল। অন্তর যখন পরেছিল এটি ছিল ৫০ বছরের পুরনো। নাতির জন্য ছিল দাদার হাতের পাওয়া পরম স্নেহ ভালোবাসা। হৃদয় উজাড়িত ভালোবাসার চেয়ে বড় প্রাচুর্য নেই বলেই আমার মনে হয়। যেসব বাবা-মা চিরনিদ্রায় শায়িত তাদের জন্য ঈদের জামাতে আমরা আত্দার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া চাইব। যেসব বাবা-মা জীবিত তাদের ঈদের দিন পর্যাপ্ত সঙ্গদানই নয়, আল্লাহর দরবারে তাদের শতায়ু কামনা করে মোনাজাত করব। ঈদের দিনে বাবার সঙ্গে জামাতে যাওয়া সন্তানের মধুর স্মৃতি ভোলার নয়। এমন স্মৃতি ভুলতেও হয় না। ঘুরে-ফিরে ঈদের দিন বাবা-হারা সন্তানের কাছে বাবার কথাই মনে পড়ে। মা-হারা সন্তানের কাছে মায়ের জন্য ভাবতে ভাবতে চোখে জল আসে। জীবনের পড়ন্ত বেলায় অস্তমিত সূর্যের মতো পড়ে থাকা মায়েদের স্নেহ ছায়া দিতেই সন্তানের মন খুব বেশি টানে। মায়ের অাঁচলেই নিরাপদ আশ্রয় ছিল। স্নেহভরা মায়া ছিল। বাবার কোমল হৃদয়ের স্পর্শ আমি পাই। বাবার শরীরের ঘ্রাণ খুব বেশি লাগে মাঝে মধ্যে। ঈদের দিনে আমার বাবার কথা খুব মনে পড়ে। মায়ের কথা মনে পড়ে। বাবা-মায়ের কথা মনে পড়ে। সেই সাদাকালো যুগের সরল জীবনযাপনের আনন্দে অবগাহন করতে ইচ্ছে করে। ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে সাঁতার কেটে শিশুর সারল্যতা নিয়ে ফের বিশুদ্ধ হই।

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত কমিটির নির্দেশ
বিতর্কিত নির্বাচনে জড়িত কর্মকর্তাদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত কমিটির নির্দেশ
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়