শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৪

বাবার কথা খুব মনে পড়ে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বাবার কথা খুব মনে পড়ে

মায়ের কথা যেমন মনে পড়ে। বাবার কথাও মনে পড়ে। বাবাদের কথা মনে পড়ে। এর আগে ঈদ সংখ্যায় লিখেছিলাম মায়ের কথা মনে পড়ে। বাবার কথা কি মনে পড়ে না? প্রতিটি সন্তানের কাছেই বাবার কথা খুব মনে পড়ে। শিশু বয়সে বাবার কাঁধে চড়ে ঈদের পোশাক কিনতে যাওয়া। শৈশব থেকে বাবা যতদিন বেঁচে থাকেন সবাই মিলে তার সঙ্গেই ঈদের নামাজ পড়তে যান। আমরা যারা প্রান্তিক থেকে উঠে এসেছি আমাদের কাছে সেই দিনগুলো নস্টালজিয়ায় কাঁদায়ই না, মনে করিয়ে দেয় মধ্যবিত্ত পরিবারের নানা টানাপড়েনের মধ্যেও বাবার কষ্টার্জিত অর্থে অনেক ছেলেমেয়ে নিয়ে গড়া মধুর সংসারখানি কতই না সুখের ছিল। মায়ের চেয়ে ছেলেবেলায় বাবার সঙ্গেই ছিল আমার যত সখ্যতা। সরকারি চাকরি করতেন। নানা জায়গায় ছুটে বেড়াতেন। বাবা এলে সেই ছোট্ট বেলায় রিকশায় করে শহরে নিয়ে গিয়ে দেশবন্ধুর মিষ্টির দোকানে রসগোল্লা খাওয়াতেন। বায়না ধরলে সামর্থ্যের মধ্যে কতকিছু কিনে দিতেন। জেলার নামিদামি জুবিলি স্কুলের সামনে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে বলেছিলেন, ওই দেখ কত বড় স্কুল। তুমি ওই স্কুলে পড়ে অনেক বড় হবে। এই স্কুলে লেখাপড়া করলেও আকাশ ছুঁতে পারিনি কখনো। আমার স্বপ্নের মৃত্যু দেখি বারবার। বাবা ছিলেন সেকেলের সাদাকালো যুগের অতি সহজ-সরল সাদা মনের মানুষ। আল্লাহর কাছে নিজেকে সঁপে দেওয়া এমন মানুষ আমি কম দেখেছি। তাহাজ্জুদের নামাজ দিয়ে তার এবাদত-বন্দেগি শুরু হতো। ফজরের নামাজ পড়ে কোরআন তেলাওয়াত করে ভোরের আলোয় স্নিগ্ধ হাওয়ায় শহর ঘুরে আসতেন। সেই বাবা গাছগাছালি ঘেরা সুনামগঞ্জ শহরের বাড়িটিকে রোজ সকালে ঝাড়ু দিতেন। বাড়ির আঙিনায় একটি গাছের পাতাও যাতে না থাকে সে জন্য ঈদের সময় আমাদেরও কাজে লাগিয়ে দিতেন। গৃহকর্মীদের ওপর নির্ভর করে বসে থাকতেন না। আমরা ছিলাম পাঁচ ভাই। হয়েছি তিন ভাই। তিন বোনের মধ্যে বড় আপা চলে গেছেন। বাকি দুই বোন সিলেটে যার যার সংসারে। দুই ভাই এখন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বাড়িতে। আমি যানজট ও সস্তায় মানুষ খুনের নগরী ঢাকায় বাস করি। নগর সভ্যতায় আমাকে টানতে পারে না। আমার এক প্রিয়জন বলেছিল, আমার নাকি শিশুর সারল্যতা আছে। হয়তোবা সারল্যতা আছে হয়তোবা ছিল। এই সারল্যতা আমি আমার বাবার কাছে পেয়েছিলাম। উত্তরাধিকার সূত্রে আমাদের সময় বাবা-মায়ের কাছ থেকে আদর্শলিপির পাঠ নিতাম। পারিবারিক অনুশাসন, সামাজিক দায়বদ্ধতা আর ধর্মীয় মূল্যবোধে আমাদের জীবন তৈরি করে দেওয়া হতো। সেই সাদাকালো যুগে আমাদের বাবা-মায়েরা যেমন সরল ছিলেন তেমনি তাদের চারপাশকেও সরল মুগ্ধতায় তৈরি করতেন। আমরা রঙিন যুগের মানুষেরা শঠতা, প্রবঞ্চনা, চতুরতা, লোভ, হিংষা বিদ্বেষের পথে সমাজকে এক অসুস্থ প্রতিযোগিতায় তুলে দিয়েছি। আমাদের সময়ে মফস্বল শহরে অনেক বিত্তবানরা, অনেক ভূ-সম্পত্তির মালিক বা বড় ব্যবসায়ীরাও সাদামাঠা জীবনে অভ্যস্ত ছিলেন। বিলাসবহুল দূরের কথা সাদামাঠা বাড়িতে সবাইকে একটি সুশৃঙ্খল জীবনে বাঁধতেন। মানুষ হওয়ার শিক্ষা দিতে চাইতেন। আমাদের বাবা-মায়েরা প্রকৃত ভালো মানুষ ছিলেন। ক্ষমতা ও বিত্তের দাম্ভিকতায় মানুষের মূল্যায়ন হতো না। মানুষ হিসেবেই মানুষের মূল্য ছিল। সমাজে শিক্ষিত, ভদ্র, বিনয়ী ও সম্ভ্রান্ত রুচিশীল মানুষের কদর ছিল বেশি। আমাদের যেমন আট ভাইবোনের সংসার ছিল তেমনি প্রায় সব পরিবারেই সন্তান-সন্ততি নিয়ে পারিবারিক কাঠামোটিই ছিল বড়। কিন্তু প্রতিটি পরিবারে যে সুখ আনন্দ ঈদে পার্বণে দেখা দিত তার প্রভাব সমাজেও পড়ত। এত দামি দামি গরু কোরবানির হিড়িক ছিল না। শরিকানায়ও কোরবানি দিতে কোনো লজ্জা ছিল না। ধর্মীয় দায়িত্ব পালনই ছিল প্রধান। একালে মানুষের ক্রয়-ক্ষমতা বাড়লেও বিলাসিতার অপর পিঠে নিষ্ঠুর দারিদ্র্যের যে বসবাস তার কথা চিন্তা না করেই অনেকে চাকচিক্য দেখাতে, অসুস্থ সমাজে নিজেকে জাহির করতে হাটে গিয়ে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার গরু উট কিনে খবর হচ্ছেন। আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের চেয়ে সমাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করছেন। রঙিন যুগে বিজ্ঞান অগ্রসর হলে, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়লেও এমনকি যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটলেও সাদাকালো যুগের সেই সৌন্দর্য মূল্যবোধ, মানবিকতা এবং সামাজিক রুচিবোধ বিপর্যয় ঘটেছে। যাক যে কথা বলছিলাম, সেই সাদাকালো যুগে আমাদের আটপৌরে মায়েরা সীমিত আয়ের মধ্যে সংসারের যে বাঁধন দিতেন সেখানে নিয়ম-শৃঙ্খলা আর মায়া-মহব্বত ছিল বড় প্রাচুর্য। আমাদের বাবারা ঈদের জামাতে আমাদের দল বেঁধে নিয়ে যেতেন। আল্লাহর অশেষ রহমতে সেঞ্চুরি করে বাবা চিরনিদ্রা নিয়েছেন। ছেলেবেলায় কোলে-পিঠে করে আদর-স্নেহে বড় করা বাবা-মায়ের কবর জেয়ারত ঈদের দিন একটি বড় দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায়। আমার দুরন্ত শৈশব আর কৈশোরে বাড়ির যে পুকুরটিতে অবাধ্য দুপুরে সাঁতারে পড়ে থাকতাম, কবি শামসুর রাহমানের স্বাধীনতার স্বর্গ সুখ পেতাম। সেই সাঁতার থেকে কঞ্চি বা বেত হাতে মায়ের শাসনে উঠে আসতে হতো। বাবা ছিলেন আমার কাছে সকল আদরের জায়গা। মা-ভাইয়েরা ছিলেন শাসকের আসনে। দুষ্টুমি আর চঞ্চলতায় ভরা ডানপিটে সেই সময়টিতে কি স্কুল কি বাসা মানসিক ও শারীরিক পীড়ন অতিমাত্রায় করা হতো। কঠোর অনুশাসন আর শাসন একালে তেমনটি নেই। সেকালের শাসনটি বেশি ভয়ঙ্কর ছিল। কারণ এ ধরনের শাসন মানুষের সাহস, ব্যক্তিত্ব ও সৃজনশীলতাকে দমিয়ে দেয়। সৃষ্টিশীলতার পথে তাকে পঙ্গু করে দেয়। তবুও এ দিকটি ছাড়া সেই সাদাকালো যুগের দিনগুলোও আমাদের কাছে ছিল সোনালি সময়। এমন সোনার দিন আর ফিরে আসবে না। এবার বাড়ি যাওয়া হয়নি আমার। বাবাও নেই, মাও নেই। মায়ের হাতের কোরমা পোলাও, ছোট আপার হাতের স্বাদের রান্না আর বাবার সঙ্গে সাত সকালের তাড়া খেয়ে ঈদগাহ ময়দানে ঈদের জামাত আদায় করার সেই দিনগুলো মনে পড়লে আমার মন খারাপ হয়ে যায়। বাড়িতে থাকলে বাবা-মায়ের শূন্য চেয়ার ও শয্যা দেখেও মাটির ঘ্রাণ নেওয়া যায়। বেদনা আর আনন্দ সেখানে হৃদয়ে একসঙ্গে দোল খায়। প্রান্তিকের বাড়ি মানেই হৈচৈ আনন্দ আর মায়ের অাঁচলে বাঁধা সোনার সংসারের উপচে পড়া স্নেহ ভালোবাসার রূপ। বাবা-মা হীন বাড়িতে গেলে আগন্তুকের মতো স্মৃতিময় পথ ধরে সেই হারানো সোনার সুখগুলো খুঁজে ফেরা যায়। বাবা-মা সন্তানদের দুহাত উপুড় করে ঢেলে দেন। সন্তানের কাছে হাত পাততে জানেন না। বাবা-মায়েরা শিশু সন্তানদের লালন-পালন করে বড় করেন। বৃদ্ধ বয়সে শিশুর মতো হয়ে যাওয়া বাবা-মাদের সন্তানরা দেখভাল করলে তারা বটবৃক্ষের মতো ছায়া দেন। তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলেন। আর যে সন্তান জীবনে প্রতিষ্ঠা লাভের পর বৃদ্ধ বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে রাখে তাদের দীর্ঘশ্বাসে অজান্তেই সন্তানের অমঙ্গল না চাইলেও তাদের জন্য অভিশাপ নেমে আসে। এমন সন্তান যেন কারও না হয় যে প্রতিষ্ঠা লাভের পর মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে রেখে নচিকেতার গানের চেয়েও করুণ চিত্রকল্প তৈরি করেন। বাবা মারা যাওয়ার আগে একবার সুনাগঞ্জের সেকেলে বাড়িটিতে একটি শেরোয়ানি ও জিন্নাহ টুপি তার নাতি অন্তরকে উপহার দিয়েছিলেন। অন্তর তখন ছোট ছিল। বাবার মৃত্যুর পর ঈদের জামাতে অন্তর সেটি পরে গিয়েছিল। সেই নেহরু শেরোয়ানি তার গায়ে ঠিকঠাক মতো লেগেছিল। অন্তর যখন পরেছিল এটি ছিল ৫০ বছরের পুরনো। নাতির জন্য ছিল দাদার হাতের পাওয়া পরম স্নেহ ভালোবাসা। হৃদয় উজাড়িত ভালোবাসার চেয়ে বড় প্রাচুর্য নেই বলেই আমার মনে হয়। যেসব বাবা-মা চিরনিদ্রায় শায়িত তাদের জন্য ঈদের জামাতে আমরা আত্দার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া চাইব। যেসব বাবা-মা জীবিত তাদের ঈদের দিন পর্যাপ্ত সঙ্গদানই নয়, আল্লাহর দরবারে তাদের শতায়ু কামনা করে মোনাজাত করব। ঈদের দিনে বাবার সঙ্গে জামাতে যাওয়া সন্তানের মধুর স্মৃতি ভোলার নয়। এমন স্মৃতি ভুলতেও হয় না। ঘুরে-ফিরে ঈদের দিন বাবা-হারা সন্তানের কাছে বাবার কথাই মনে পড়ে। মা-হারা সন্তানের কাছে মায়ের জন্য ভাবতে ভাবতে চোখে জল আসে। জীবনের পড়ন্ত বেলায় অস্তমিত সূর্যের মতো পড়ে থাকা মায়েদের স্নেহ ছায়া দিতেই সন্তানের মন খুব বেশি টানে। মায়ের অাঁচলেই নিরাপদ আশ্রয় ছিল। স্নেহভরা মায়া ছিল। বাবার কোমল হৃদয়ের স্পর্শ আমি পাই। বাবার শরীরের ঘ্রাণ খুব বেশি লাগে মাঝে মধ্যে। ঈদের দিনে আমার বাবার কথা খুব মনে পড়ে। মায়ের কথা মনে পড়ে। বাবা-মায়ের কথা মনে পড়ে। সেই সাদাকালো যুগের সরল জীবনযাপনের আনন্দে অবগাহন করতে ইচ্ছে করে। ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে সাঁতার কেটে শিশুর সারল্যতা নিয়ে ফের বিশুদ্ধ হই।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন