শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

টার্গেট কিলিং এরপর কে

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
টার্গেট কিলিং এরপর কে

রাজধানী ঢাকা থেকে মফস্বলের অজপাড়াগাঁ। ঘাতকদের জাল যেন বিস্তৃত সর্বত্রই। তাদের থাবা থেকে বাদ যাচ্ছেন না মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন, পুরোহিত-ফাদার, ব্লগার, বিদেশি নাগরিক, পুলিশ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরীহ শিক্ষক। সর্বশেষ চট্টগ্রামে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রীর খুনের ঘটনা গোয়েন্দাদের সব ধারণাকেও যেন ছাপিয়ে গেছে। পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়ে রীতিমতো চিন্তিত হয়ে পড়েছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গোযেন্দা নজরদারির ঘাটতি রয়েছে। একই সঙ্গে নিরাপত্তা বেষ্টনীতে সাধারণ নাগরিকদের সম্পৃক্ত করা হচ্ছে না। তবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দাবি, দেশকে অস্থিতিশীল এবং সরকারকে বিব্রত করার জন্যই একের পর এক অপচেষ্টা চালাচ্ছে কুচক্রী মহল। তাদের রুখে দিতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা তত্পর। তবে সাম্প্রতিক এসব হত্যাকাণ্ড রীতিমতো ভাবিয়ে তুলছে গোয়েন্দাদের। প্রশ্ন উঠেছে, গুপ্তহত্যার মিশনে এরা কারা? তাদের কী উদ্দেশ্য। পরবর্তী টার্গেটই বা কে?

জানা গেছে, জঙ্গিগোষ্ঠী নতুন মাত্রায় সক্রিয় হওয়ার পর গত বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে ৪৫টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন ৪৭ জন। যদিও ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি কথিত নাস্তিক ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার মাধ্যমেই শুরু হওয়া ঘাতকদেও কিলিং মিশন ধারাবাহিকভাবে চলছে। বেশির ভাগ ঘটনারই দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ইসলামিক স্টেট) ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশের কথিত বাংলাদেশ শাখা আনসার আল ইসলাম। যদিও বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার কোনো সাংগঠনিক অবস্থান নেই। দেশীয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (বর্তমান নাম আনসার আল ইসলাম) সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে অনেক ঘটনায়। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিস কেন্দ্র—আসকের নির্বাহী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) নূর খান লিটন বলেন, গণতন্ত্রকে সংকুচিত করা হলে এবং রাষ্ট্রের জবাবদিহিতা না থাকলে জঙ্গি উত্থানের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার পরিবেশ তৈরি হয়। অন্যকে দোষ দিয়ে লাভ কী? এমন অবস্থা তৈরির জন্য তো আমরাই দায়ী। দুর্বৃত্তরা এখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ওপর হামলার সাহস দেখাচ্ছে। সত্যিই এসব ভাবতেও কষ্ট হয়। তবে দেশের সাধারণ মানুষকে এখনো সচেতন করা হয়নি। নিরাপত্তা বলয়ে এখনো সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে না এটাও একটা দুর্বলতা। তিনি আরও বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্যই এমন হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। যদিও ইসলামে বলা আছে কারও অপরাধের জন্য অন্য কাউকে ক্ষতি করা যাবে না। সর্বশেষ এসপির স্ত্রীকে খুন করে অপরাধীরা নতুন একটি বিষয় ভাবতে বাধ্য করছে। জানা গেছে, একটি মোটরসাইকেল। তিনজন আরোহী। টার্গেটকৃত ব্যক্তির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ছুরিকাঘাত ও কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করছে। মাঝেমাঝেই ব্যবহূত হচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র। রাজধানীর কূটনৈতিক ও স্পর্শকাতর এলাকা গুলশানে ইতালির নাগরিক তাভেলা সিজারকে হত্যার মাধ্যমে মোটরসাইকেলের তিন আরোহী চক্রটি তাদের অস্তিত্ব জানান দেয়। একে একে রংপুরে জাপানের নাগরিক হোশি কোনিও, ঝিনাইদহে হোমিও চিকিৎসক মীর সানাউর, রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকী, সর্বশেষ চট্টগ্রামে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খাতুন মিতুকে একই কায়দায় খুন করা হয়। এর আগে ২০১৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি কথিত নাস্তিক ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যায় নিজেদের অস্তিত্ব জানান দেয় চাপাতি গ্রুপ। অনেকটা ধারাবাহিকভাবেই চলছে তাদের কিলিং মিশন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, গোয়েন্দা তত্পরতা একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে। কোনো হত্যাকাণ্ডকেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করা হবে মারাত্মক ভুল। দ্রুততর সময়ের মধ্যে অন্তত দু-একটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এতে অন্য অপরাধীরা ভয় পাবে। নেপথ্য মদদদাতারাও তাদের পলিসি থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। তিনি আরও বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোয় অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটাতে হবে। তবে এখন যে পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে, সেখানে হত্যা টার্গেটে আর কোনো বাচবিচার নেই। শুরু থেকে এক ধরনের গোষ্ঠীকে টার্গেট মনে করা হলেও এখন তা অনেক বিস্তৃত হয়েছে এবং কেউই নিশানার বাইরে নয় বলে মনে হচ্ছে, যা কিনা জঙ্গিগোষ্ঠী আসলে চায়। গোয়েন্দাসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মোটরসাইকেলে দাপিয়ে বেড়ানো এই খুনি চক্রটি প্রশিক্ষিত। এরা এতটাই দুর্ধর্ষ যে শরীরের কোথায় গুলি করলে বা ছুরিকাঘাত করলে মৃত্যু নিশ্চিত হবে, তা তাদের জানা। এ কারণে প্রতিটি কিলিং মিশনেই সফল হচ্ছে তারা। প্রাথমিকভাবে এসব গ্রুপকে নিষিদ্ধ একাধিক জঙ্গি সংগঠনের ‘স্লিপার সেল’ বলে ধারণা করছেন বিভিন্ন ঘটনায় তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তবে স্লিপার সেলের সদস্য হওয়ার কারণে তাদের কাছ থেকে সহযোগীদের সম্পর্কে তথ্য উদ্ঘাটন করা যাচ্ছে না। এ কারণে মূল হোতাদের অনেকেই আড়ালে থেকে যাচ্ছে। তবে মূল হোতাদের কয়েকজনকে শনাক্ত করে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরও সচেতন হওয়ার কথা বলা হয়েছে পুলিশ সদর দফতর থেকে। বিভিন্ন সময় ঝুঁকিপূর্ণ অপারেশনের কারণে যারা হুমকিতে রয়েছেন ওই সদস্য এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য বিশেষ নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে পুলিশ সদর দফতর থেকে। এর আগে গণমাধ্যমকর্মীদের একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছিলেন পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মোখলেসুর রহমান।

সূত্র আরও বলছে, বিদেশি নাগরিক, হিন্দু পুরোহিত বা খ্রিস্টান মিশনের ফাদার ও শিয়া মসজিদে হামলাগুলোর সঙ্গে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ—জেএমবির একটি অংশ জড়িত। আর ব্লগারসহ পেশাজীবী তথা সমাজের বিভিন্ন স্তরের সচেতন মানুষ হত্যায় আনসারুল্লাহ বাংলা টিম জড়িত। যদিও নিষিদ্ধ ঘোষণার পর আনসারুল্লাহ বাংলা টিম তাদের নাম পরিবর্তন করে আনসার আল ইসলাম ধারণ করেছে। সম্প্রতি সালাউদ্দীনের ঘোড়াসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের টার্গেট করা হচ্ছে বলে বিভিন্ন সময় পোস্ট দিচ্ছে ঘাতকদল। অতিরিক্ত আইজিপি (প্রশাসন) মোখলেসুর রহমান জানান, খুনি যেই হোক তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবেই। তবে এসপি বাবুলের স্ত্রীকে খুনের ঘটনাটি কাপুরুষোচিত। খুনিরা যদি মনে করে, এতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মনোবল ভেঙে যাবে— তা হবে তাদের মারাত্মক ভুল। পুলিশ সদস্যরা শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে দ্বিগুণ উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়বে অপরাধ দমনে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম বা চাপাতি দিয়ে হত্যাকারী গ্রুপের সদস্যরা রাজধানী ঢাকায় সক্রিয় বেশি। আর জেএমবির যে ভগ্নাংশটি গুপ্তহত্যায় লিপ্ত তারা উত্তরাঞ্চলে সক্রিয় বেশি। তবে ঢাকার বাইরে জনবহুল এলাকাগুলোতেও সক্রিয় হয়ে উঠছে তারা। জঙ্গি নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করে আসা কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, জঙ্গি গ্রুপগুলোর সঙ্গে শিক্ষিত ও প্রযুক্তিতে দক্ষ কিছু ব্যক্তি সম্পৃক্ত হয়েছে। এ কারণে তারা খুব কৌশলে সময় নিয়ে একেকটি হামলা পরিচালনা করছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা তাদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করেছি। এ গ্রুপগুলোর মাস্টারমাইন্ডদের ধরতে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য