শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মফস্বলের খুনি ঢাকায় ঢাকার খুনি মফস্বলে

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মফস্বলের খুনি ঢাকায় ঢাকার খুনি মফস্বলে

২০১৫ সালের ৩০ মার্চ রাজধানীতে ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবুর কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া জিকরুল্লাহ্র গ্রামের বাড়ি নরসিংদী রায়পুরের গজারিয়াকান্দিতে। তার বাবার নাম মইনুদ্দীন। সে পড়াশোনা করেছে চট্টগ্রামের একটি মাদ্রাসায়। ওই হামলায় অংশ নেওয়া আরিফুলের বাড়িও কুমিল্লার তিতাস থানার বারকাউলিয়ায়। তাদের সবাই বড় ভাইয়ের নির্দেশে ঢাকায় এসেছিল। বাবুকে হত্যার পর তাদের নিজ নিজ গ্রামের বাড়িতে চলে যাওয়ার কথা ছিল। গত বছরের ৫ অক্টোবর রাজধানীর বাড্ডায় প্রকৌশলী খিজির খান কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া তরিকুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল দেলদুয়ার থানার মৌলভীপাড়ায়। ১৪ অক্টোবর গ্রেফতার হওয়ার পর সে স্বীকার করে, এক বড় ভাইয়ের নির্দেশে কিলিং মিশনের জন্য ঢাকায় এসেছিল। টাঙ্গাইলের নিজ গ্রামে সে ভবঘুরে যুবক হিসেবে পরিচিত। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ-জেএমবির দুর্ধর্ষ সদস্য তরিকুল ২০০৫ সালে দেশব্যাপী সিরিজ বোমা হামলার আসামি। চলতি বছরের ৩ এপ্রিল বগুড়ার শেরপুরে বোমা বিস্ফোরণে নিহত দুজনের মধ্যে আরেক জেএমবি সদস্য তরিকুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের দামুয়ায়। তার বাবার নাম আবুবক্কর সিদ্দিক। এত গেল মাত্র তিনটি ঘটনা। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার কলেজছাত্র ফয়জুল্লাহ ফাহিন মাদারীপুরের  সরকারি নাজিমউদ্দিন কলেজের শিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে কুপিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করে। গোয়েন্দারা বলছেন, অপারেশনের কৌশল হিসেবে এক এলাকার জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব তাদের সদস্যদের অন্য এলাকার অপারেশনে পাঠাচ্ছে। মফস্বলের জঙ্গি ঢাকায় এবং ঢাকার জঙ্গিরা মফস্বলের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে নির্বিঘ্নে অপারেশন করে নিজ নিজ জায়গায় ফিরে যাচ্ছে। অনেকটা কাট-আউট পদ্ধতিতে কাজ করছে তারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের চোখকে ফাঁকি দিতে নিত্যনতুন কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে জঙ্গিরা।

তারা আরও বলেছেন, জঙ্গিদের কৌশল মোকাবিলায় রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। সম্প্রতি জঙ্গিদের নতুন কৌশল নিয়ে পুলিশ সদর দফতর ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদর দফতরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। নির্ধারণ হয়েছে জঙ্গি মোকাবিলার বিভিন্ন কর্মকৌশল। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় নজরদারি, চেকপোস্ট বৃদ্ধি ও ভিজিবল পুলিশিং বৃদ্ধির বাইরে প্রয়োজনে সন্দেহভাজন এলাকায় ব্লক  রেইড অপারেশনের সিদ্ধান্ত এসেছে বলে নিশ্চিত করেছে সূত্র।

সর্বশেষ গত বছরের ৩১ অক্টোবর রাজধানীর লালমাটিয়ায় প্রকাশনা সংস্থা শুদ্ধস্বরের কার্যালয়ে আহমেদুর রশিদ টুটুলসহ তিনজনকে নৃশংসভাবে কোপানোর ঘটনায় অংশ নিয়েছিল সুমন হোসেন পাটোয়ারী ওরফে সিহাব ওরফে সাইফুলসহ (২০) আরও পাঁচজন। হামলা চালানোর দুই মাস আগে তাদের ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। মহাখালীর একটি বাসায় তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। চট্টগ্রাম থেকে আসে সিহাব। অপারেশন শেষে সিহাব চট্টগ্রাম চলে যায়। সে যাত্রায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গিয়েছিলেন টুটুল। বুধবার দিবাগত রাতে রাজধানীর বিমানবন্দর থানার পার্শ্ববর্তী রাস্তা থেকে সিহাবকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতার সিহাব নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) সদস্য। এবিটির অপর একটি গ্রুপ একই দিন আজিজ মার্কেটে জাগৃতির প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপনকে হত্যা করে। শুদ্ধস্বরের হামলার সমন্বয়ের দায়িত্ব ছিল এবিটি নেতা শরিফের ওপর। যাকে ধরতে ডিএমপির পক্ষ থেকে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া জাগৃতির হামলার নেতৃত্বে ছিল সেলিম নামে একজন। এ দুজনই এবিটির তৃতীয় পর্যায়ের নেতা। তাদের ওপরে শুধু এবিটির সামরিক কমান্ডার ও আধ্যাত্মিক নেতা রয়েছে। তারা দুজনই দুর্ধর্ষ প্রকৃতির।

ডিবি সূত্র বলছে, সাকিব চট্টগ্রামের একটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কাজ করত। সেখান থেকে গত বছরের শুরুর দিকে সে এবিটিতে যোগ দেয়। প্রাথমিক ট্রেনিং তাকে চট্টগ্রামেই দেওয়া হয়। এরপর বড় অপারেশনের জন্য দক্ষ হলে তাকে ঢাকায় আনা হয়। ট্রেনিংয়ের অংশ হিসেবে তাদের কোরআন-হাদিসের খণ্ডিত অংশের অপব্যাখ্যা দিয়ে মস্তিষ্ক ধোলাই করা হয়। এরপর কীভাবে হামলার করতে হবে এবং কীভাবে চাপাতি রাখতে হবে সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

গত দুই বছরে একের পর এক ব্লগার থেকে শুরু করে লেখক, প্রকাশক, শিক্ষাবিদ, যাজক, পুরোহিত, সেবায়েত, বিদেশি নাগরিক হত্যার তদন্তে নেমে এমনই তথ্য পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থায় জঙ্গি হামলা ঠেকানোর বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত পুলিশ। চিন্তিত জঙ্গিদের কৌশল বদল নিয়েও। মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, জঙ্গি হামলা ঠেকাতে ও জঙ্গি সদস্যদের ধরতে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ ভিজিবল পুলিশিংও বাড়ানো হয়েছে। জঙ্গিরা যেসব কৌশল প্রয়োগ করছে পুলিশও পাল্টা কৌশল প্রয়োগ করছে। আতঙ্কের কোনো কারণ নেই বলে দাবি করেন তিনি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আগে জঙ্গিদের বেশভূষা ছিল পাঞ্জাবি-পাজামা এবং টুপি। দাড়ি ছিল সাধারণ দৃশ্য। এসব কারণে সহজেই সন্দিগ্ধ হতো তারা। কিন্তু বর্তমানে জঙ্গি সদস্যরা তাদের  কৌশলের অংশ হিসেবে বেশভূষা পরিবর্তন করেছে। জঙ্গিরা এখন দাড়ি রাখে না। পাজামা-পাঞ্জাবির বদলে তারা আধুনিক  পোশাক পরে।

বর্তমান কৌশল : একাধিক গোয়েন্দা সূত্র বলছে, জঙ্গিরা এখন সর্বোচ্চ তিনজন একসঙ্গে চলাফেরা করে। সঙ্গে মোটরবাইক থাকলে তার কাগজপত্রে কোনো ধরনের ত্রুটি থাকে না। যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কোনো চেকপোস্টে দীর্ঘ সময় আটকে রাখতে না পারে। যাতায়াতের ক্ষেত্রে বা কোনো অপারেশনে যেতে তারা ভোরবেলাকে বেছে নিচ্ছে। বয়সে তরুণ এসব জঙ্গি সদস্যরা ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বাসাভাড়া নিয়ে থাকে। খরচ বাঁচাতে কম ভাড়া দিতে হয় এমন এলাকাকেও বেছে  নেয় তারা। বাসাভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে নিচতলা বা টপ ফ্লোরকে বাছাই করে থাকে। বাসায় কোনো কাজের লোক থাকে না। আসবাবপত্রও রাখা হয় নামকাওয়াস্তে। যাতে যে কোনো সময় তারা বাসা ছেড়ে চলে যেতে পারে।

সূত্র আরও বলছে, বর্তমান সময়ের এসব জঙ্গি যেসব এলাকায় থাকে তারা বাসার কাছাকাছি কোনো দোকান থেকে কোনো কিছু  কেনাকাটা করে না। প্রতিবেশীদের কারও সঙ্গে মেশা বা কথা বলা থেকে বিরত থাকে। এরা সাধারণত অসময়ে বাসা থেকে  বের হয়। চলাচলের সময় কাউকে সালাম দেয় না বা সালামের উত্তরও দেয় না। মাথা নিচু করে ভদ্রবেশে চলাফেরা করে এরা। র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বলেন, র‌্যাব সৃষ্টির পর থেকেই জঙ্গি দমনের বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। সম্প্রতি জঙ্গি হামলার ঘটনা কিছুটা বাড়লেও তা অতি শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে দাবি তার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএমপির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, অতীতে কয়েক দফায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ কারণে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের সময় কিংবা অফ ডিউটিতেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের সময় সব সময় অন গার্ড পজিশনে থাকতে বলেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তিনি আরও বলেন, আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, একই গ্রুপের সদস্যরা একে অপরকে চিনে না। কেবল তাদের ছদ্মনামের বিষয়েই পরিচিত। এমনকি তাদের গ্রামের বাড়ি কিংবা অন্য বিষয়েও অবগত থাকে না। আগে জঙ্গিদের এক ধরনের চলাফেরা ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা