শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মফস্বলের খুনি ঢাকায় ঢাকার খুনি মফস্বলে

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মফস্বলের খুনি ঢাকায় ঢাকার খুনি মফস্বলে

২০১৫ সালের ৩০ মার্চ রাজধানীতে ব্লগার ওয়াশিকুর রহমান বাবুর কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া জিকরুল্লাহ্র গ্রামের বাড়ি নরসিংদী রায়পুরের গজারিয়াকান্দিতে। তার বাবার নাম মইনুদ্দীন। সে পড়াশোনা করেছে চট্টগ্রামের একটি মাদ্রাসায়। ওই হামলায় অংশ নেওয়া আরিফুলের বাড়িও কুমিল্লার তিতাস থানার বারকাউলিয়ায়। তাদের সবাই বড় ভাইয়ের নির্দেশে ঢাকায় এসেছিল। বাবুকে হত্যার পর তাদের নিজ নিজ গ্রামের বাড়িতে চলে যাওয়ার কথা ছিল। গত বছরের ৫ অক্টোবর রাজধানীর বাড্ডায় প্রকৌশলী খিজির খান কিলিং মিশনে অংশ নেওয়া তরিকুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল দেলদুয়ার থানার মৌলভীপাড়ায়। ১৪ অক্টোবর গ্রেফতার হওয়ার পর সে স্বীকার করে, এক বড় ভাইয়ের নির্দেশে কিলিং মিশনের জন্য ঢাকায় এসেছিল। টাঙ্গাইলের নিজ গ্রামে সে ভবঘুরে যুবক হিসেবে পরিচিত। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ-জেএমবির দুর্ধর্ষ সদস্য তরিকুল ২০০৫ সালে দেশব্যাপী সিরিজ বোমা হামলার আসামি। চলতি বছরের ৩ এপ্রিল বগুড়ার শেরপুরে বোমা বিস্ফোরণে নিহত দুজনের মধ্যে আরেক জেএমবি সদস্য তরিকুল ইসলামের গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের দামুয়ায়। তার বাবার নাম আবুবক্কর সিদ্দিক। এত গেল মাত্র তিনটি ঘটনা। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার কলেজছাত্র ফয়জুল্লাহ ফাহিন মাদারীপুরের  সরকারি নাজিমউদ্দিন কলেজের শিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে কুপিয়ে হত্যা করার চেষ্টা করে। গোয়েন্দারা বলছেন, অপারেশনের কৌশল হিসেবে এক এলাকার জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব তাদের সদস্যদের অন্য এলাকার অপারেশনে পাঠাচ্ছে। মফস্বলের জঙ্গি ঢাকায় এবং ঢাকার জঙ্গিরা মফস্বলের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে নির্বিঘ্নে অপারেশন করে নিজ নিজ জায়গায় ফিরে যাচ্ছে। অনেকটা কাট-আউট পদ্ধতিতে কাজ করছে তারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের চোখকে ফাঁকি দিতে নিত্যনতুন কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে জঙ্গিরা।

তারা আরও বলেছেন, জঙ্গিদের কৌশল মোকাবিলায় রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। সম্প্রতি জঙ্গিদের নতুন কৌশল নিয়ে পুলিশ সদর দফতর ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদর দফতরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। নির্ধারণ হয়েছে জঙ্গি মোকাবিলার বিভিন্ন কর্মকৌশল। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় নজরদারি, চেকপোস্ট বৃদ্ধি ও ভিজিবল পুলিশিং বৃদ্ধির বাইরে প্রয়োজনে সন্দেহভাজন এলাকায় ব্লক  রেইড অপারেশনের সিদ্ধান্ত এসেছে বলে নিশ্চিত করেছে সূত্র।

সর্বশেষ গত বছরের ৩১ অক্টোবর রাজধানীর লালমাটিয়ায় প্রকাশনা সংস্থা শুদ্ধস্বরের কার্যালয়ে আহমেদুর রশিদ টুটুলসহ তিনজনকে নৃশংসভাবে কোপানোর ঘটনায় অংশ নিয়েছিল সুমন হোসেন পাটোয়ারী ওরফে সিহাব ওরফে সাইফুলসহ (২০) আরও পাঁচজন। হামলা চালানোর দুই মাস আগে তাদের ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। মহাখালীর একটি বাসায় তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। চট্টগ্রাম থেকে আসে সিহাব। অপারেশন শেষে সিহাব চট্টগ্রাম চলে যায়। সে যাত্রায় অলৌকিকভাবে বেঁচে গিয়েছিলেন টুটুল। বুধবার দিবাগত রাতে রাজধানীর বিমানবন্দর থানার পার্শ্ববর্তী রাস্তা থেকে সিহাবকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, গ্রেফতার সিহাব নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) সদস্য। এবিটির অপর একটি গ্রুপ একই দিন আজিজ মার্কেটে জাগৃতির প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপনকে হত্যা করে। শুদ্ধস্বরের হামলার সমন্বয়ের দায়িত্ব ছিল এবিটি নেতা শরিফের ওপর। যাকে ধরতে ডিএমপির পক্ষ থেকে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া জাগৃতির হামলার নেতৃত্বে ছিল সেলিম নামে একজন। এ দুজনই এবিটির তৃতীয় পর্যায়ের নেতা। তাদের ওপরে শুধু এবিটির সামরিক কমান্ডার ও আধ্যাত্মিক নেতা রয়েছে। তারা দুজনই দুর্ধর্ষ প্রকৃতির।

ডিবি সূত্র বলছে, সাকিব চট্টগ্রামের একটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে একটি বেসরকারি কোম্পানিতে কাজ করত। সেখান থেকে গত বছরের শুরুর দিকে সে এবিটিতে যোগ দেয়। প্রাথমিক ট্রেনিং তাকে চট্টগ্রামেই দেওয়া হয়। এরপর বড় অপারেশনের জন্য দক্ষ হলে তাকে ঢাকায় আনা হয়। ট্রেনিংয়ের অংশ হিসেবে তাদের কোরআন-হাদিসের খণ্ডিত অংশের অপব্যাখ্যা দিয়ে মস্তিষ্ক ধোলাই করা হয়। এরপর কীভাবে হামলার করতে হবে এবং কীভাবে চাপাতি রাখতে হবে সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

গত দুই বছরে একের পর এক ব্লগার থেকে শুরু করে লেখক, প্রকাশক, শিক্ষাবিদ, যাজক, পুরোহিত, সেবায়েত, বিদেশি নাগরিক হত্যার তদন্তে নেমে এমনই তথ্য পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এ অবস্থায় জঙ্গি হামলা ঠেকানোর বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত পুলিশ। চিন্তিত জঙ্গিদের কৌশল বদল নিয়েও। মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, জঙ্গি হামলা ঠেকাতে ও জঙ্গি সদস্যদের ধরতে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ ভিজিবল পুলিশিংও বাড়ানো হয়েছে। জঙ্গিরা যেসব কৌশল প্রয়োগ করছে পুলিশও পাল্টা কৌশল প্রয়োগ করছে। আতঙ্কের কোনো কারণ নেই বলে দাবি করেন তিনি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আগে জঙ্গিদের বেশভূষা ছিল পাঞ্জাবি-পাজামা এবং টুপি। দাড়ি ছিল সাধারণ দৃশ্য। এসব কারণে সহজেই সন্দিগ্ধ হতো তারা। কিন্তু বর্তমানে জঙ্গি সদস্যরা তাদের  কৌশলের অংশ হিসেবে বেশভূষা পরিবর্তন করেছে। জঙ্গিরা এখন দাড়ি রাখে না। পাজামা-পাঞ্জাবির বদলে তারা আধুনিক  পোশাক পরে।

বর্তমান কৌশল : একাধিক গোয়েন্দা সূত্র বলছে, জঙ্গিরা এখন সর্বোচ্চ তিনজন একসঙ্গে চলাফেরা করে। সঙ্গে মোটরবাইক থাকলে তার কাগজপত্রে কোনো ধরনের ত্রুটি থাকে না। যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের কোনো চেকপোস্টে দীর্ঘ সময় আটকে রাখতে না পারে। যাতায়াতের ক্ষেত্রে বা কোনো অপারেশনে যেতে তারা ভোরবেলাকে বেছে নিচ্ছে। বয়সে তরুণ এসব জঙ্গি সদস্যরা ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বাসাভাড়া নিয়ে থাকে। খরচ বাঁচাতে কম ভাড়া দিতে হয় এমন এলাকাকেও বেছে  নেয় তারা। বাসাভাড়া নেওয়ার ক্ষেত্রে নিচতলা বা টপ ফ্লোরকে বাছাই করে থাকে। বাসায় কোনো কাজের লোক থাকে না। আসবাবপত্রও রাখা হয় নামকাওয়াস্তে। যাতে যে কোনো সময় তারা বাসা ছেড়ে চলে যেতে পারে।

সূত্র আরও বলছে, বর্তমান সময়ের এসব জঙ্গি যেসব এলাকায় থাকে তারা বাসার কাছাকাছি কোনো দোকান থেকে কোনো কিছু  কেনাকাটা করে না। প্রতিবেশীদের কারও সঙ্গে মেশা বা কথা বলা থেকে বিরত থাকে। এরা সাধারণত অসময়ে বাসা থেকে  বের হয়। চলাচলের সময় কাউকে সালাম দেয় না বা সালামের উত্তরও দেয় না। মাথা নিচু করে ভদ্রবেশে চলাফেরা করে এরা। র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার প্রধান লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বলেন, র‌্যাব সৃষ্টির পর থেকেই জঙ্গি দমনের বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। সম্প্রতি জঙ্গি হামলার ঘটনা কিছুটা বাড়লেও তা অতি শিগগিরই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে দাবি তার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএমপির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, অতীতে কয়েক দফায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ কারণে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের সময় কিংবা অফ ডিউটিতেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনের সময় সব সময় অন গার্ড পজিশনে থাকতে বলেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তিনি আরও বলেন, আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে, একই গ্রুপের সদস্যরা একে অপরকে চিনে না। কেবল তাদের ছদ্মনামের বিষয়েই পরিচিত। এমনকি তাদের গ্রামের বাড়ি কিংবা অন্য বিষয়েও অবগত থাকে না। আগে জঙ্গিদের এক ধরনের চলাফেরা ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
সর্বশেষ খবর
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা
আন্দোলনে হামলা, গ্রেপ্তার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা

দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি
পিঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি

দেশগ্রাম