শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

রানার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রানার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ

টাঙ্গাইলের আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি (টাঙ্গাইল-৩, ঘাটাইল) আমানুর রহমান খান রানার বিরুদ্ধে স্থানীয় মানুষের অসংখ্য অভিযোগ। বিরোধী দল থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ, এমনকি খোদ আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরাও এমপি রানা ও তার ভাইদের কাছে জিম্মি অবস্থায় ছিল। তাদের ভয়ে এখানকার মানুষের মুখ খোলা ছিল বারণ। খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ বিভিন্ন অভিযোগে এমপি আমানুর রহমান খানের বিরুদ্ধে ৪৬টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে বিচার ছাড়াই ৪৪টি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন তিনি। ফলে গত কয়েক বছর ধরে এই পরিবারের তাণ্ডব ক্রমশই বাড়ছিল। তবে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা ও মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যার মামলায় তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অনেকটা অঘোষিতভাবেই টাঙ্গাইল জেলার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেছেন এমপি আমানুর রহমান খান রানা এবং তার তিন ভাই। রানা এবং তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি, সা’দত বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি সারনিয়াত খান বাপ্পা ও স্থানীয় পরিবহন শ্রমিক নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকন ঠিকাদারি থেকে শুরু করে পরিবহন খাত পর্যন্ত সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। বাদ ছিল না টাঙ্গাইল শহরের পতিতাপল্লীও। তবে রানা সাম্রাজ্যের সবকিছু বদলে যায় ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি। এদিন টাঙ্গাইল শহরের কলেজপাড়া এলাকায় খুন হন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ। নিজ বাসার কাছ থেকে তার গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে এই ত্যাগী নেতা প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করায় তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। হত্যাকাণ্ডে এমপি রানা ও তার ভাই মুক্তি, কাকন, বাপ্পাসহ ১০-১২ জন অভিযুক্ত হন। খুনের সঙ্গে জড়িত গ্রেফতারকৃত আনিসুল ইসলাম রাজা ও মোহাম্মদ আলী ফারুকের জবানবন্দিতে জানা যায়, এমপি রানা ঘটনার দিন রাতে রাজাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন ফারুক আহমেদকে জেলা আওয়ামী লীগ অফিস থেকে কলেজপাড়া এলাকায় তার গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে ডেকে আনার জন্য। আওয়ামী লীগ অফিসে যাওয়ার সময় পথেই রাজার সঙ্গে ফারুক আহমেদের দেখা হয়। রাজা তখন নিজের রিকশা ছেড়ে দিয়ে ফারুক আহমেদের রিকশায় উঠেন এবং তাকে গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হওয়া নিয়ে উপস্থিত নেতাদের সঙ্গে কথা হয়। তাদের একজন ফারুক আহমেদকে জানান, সাধারণ সম্পাদক পদে মেয়র সাহেব (এমপি রানার ভাই মুক্তি) প্রার্থী হবেন। এমপি রানার ছোট ভাই সারনিয়াত খান বাপ্পা ফারুককে এ পদে প্রার্থী হতে নিষেধ করেন। কিন্তু ফারুক তাতে রাজি নন বলে সাফ জানিয়ে দেন। তিনি বলেন, সব পদ তোমরাই দখল করে নিয়েছ। আমি মাত্র জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের প্রার্থী হতে চেয়েছি। এতেই তোমরা আমার ওপর ক্ষেপে গেলে। যাক তোমরাই সব গিলে খাও। এসব কথা বলতে বলতেই ফারুক আহমেদ ওই ট্রেনিং সেন্টার থেকে বের হতে শুরু করেন। সঙ্গে সঙ্গে সন্ত্রাসী কবির পেছন থেকে তার পিঠে গুলি করেন। বাকিরা তার মুখ চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পরে নেতাদের নির্দেশে তাত্ক্ষণিকভাবে সেখানকার রক্ত মুছে ফেলা হয়। পরে একটি অটোরিকশায় লাশ বসিয়ে রাজাসহ দুজন দুই পাশে বসেন এবং ফারুক আহমেদের বাসার কাছে তার লাশ ফেলে রেখে চলে যান। এদিকে আটক আসামিরা এমপি রানা ও তার ভাইদের নাম বলে দেওয়ায় বিষয়টি জটিল হয়ে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গেই তারা টাঙ্গাইল ছেড়ে পালিয়ে যান। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের গ্রেফতারে জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালায়। এদিকে শুধু আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ নন, টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ও দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ফারুক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গেও এমপি রানার ভাইয়েরা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। বহুল আলোচিত এই খান পরিবারের ছোট ছেলে ও এমপি রানার ভাই ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সারনিয়াত খান বাপ্পার নির্দেশেই তার দেহরক্ষী শাহজাহান মিয়া আরও কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে ওই বিএনপি নেতাকে হত্যা করেন বলে অভিযোগ ওঠে। অভিযুক্ত শাহজাহান মিয়া টাঙ্গাইল বিচারিক হাকিম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এসব কথা উল্লেখ করেছেন। এমপি রানার ছোট তিন ভাইও পুরো এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব চালাত। ধর্ষণ, জমি দখল, নারী নির্যাতন, মাদক ব্যবসা, জুয়া, হাউজি, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, দখল বাণিজ্য, উন্নয়নের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি অবৈধ অস্ত্র ও সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে টাঙ্গাইলবাসীকে জিম্মি করে রাখে এই পরিবারটি। ঠিকাদারি থেকে শুরু করে পরিবহন খাত সর্বত্র প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে চাঁদার ভাগবাটোয়ারার নিয়ন্ত্রণ করেছেন এই চার ভাই। এক সময়ে এই পরিবারের সদস্যরা নিয়ন্ত্রণ করতেন টাঙ্গাইল শহরের পতিতাপল্লী। এখানে মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি থেকে শুরু করে সব অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এমপি রানা ও তার ভাইয়েরা। টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী নেতা জানান, গত তিন-চার বছরে চার ভাই তাদের সন্ত্রাসী দিয়ে অনেকগুলো খুনের ঘটনা ঘটিয়েছেন। এর মধ্যে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ, ছাত্রলীগ নেতা খোকন, শামীম, ফারুক, মামুন, দিপু, সীমানার পিলারের ব্যবসায়ী উজ্জ্বল সূত্রধর, বিএনপি নেতা আ. রউফ, রুমি, যুবলীগ নেতা শামীম, মামুন, বক্সসহ অনেককে খুন করে লাশ গুমের ঘটনাও ঘটান। এমনকি পঙ্গু করে দিয়েছেন শত শত নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষকে। ২০১১ সালের ১ নভেম্বর শহরের ভিক্টোরিয়া রোডে সাদিকুর রহমান দিপু নামে এক ইলেকট্রনিক ব্যবসায়ীকে নির্মমভাবে খুন করা হয়। নিহত দিপু এমপি রানার ছোট ভাই জাহিদুর রহমান খান কাকনের ইয়াবা ব্যবসা তদারকির দায়িত্বে ছিলেন। একপর্যায়ে দিপুর সঙ্গে ইয়াবা ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দ্বন্দ্ব হলে তাকে খুন করা হয়। ২০১২ সালের ২৪ অক্টোবর শহরের নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকার ওষুধ ব্যবসায়ী শাহীন শিকদারকে একইভাবে খুন করা হয়। এ খুনের নেতৃত্ব দেন এমপি রানার পালিত সন্ত্রাসী কোয়ার্টার রনি। ২০১৩ সালের ২৪ জুলাই টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের সামনে আরেক ওষুধ ব্যবসায়ী কবীর হোসেনকেও গুলি করে হত্যা করে। একই বছরের মে মাসে শহরের সুপারি বাগান রোডে তুহিন নামে এক যুবককে এমপি রানার আশ্রিত সন্ত্রাসী মোর্শেদ প্রকাশ্যে পিটিয়ে খুন করে। নিহত তুহিন এমপি রানার ছোট ভাই কাকনের ইয়াবা ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করতেন। একই বছর ১ এপ্রিল শহরের ঘারিন্দা রেলস্টেশন রোডে আজম নামের এক অটোরিকশা শ্রমিক নেতাকে প্রকাশ্যে খুন করা হয়। এ খুনের নেতৃত্বে ছিলেন এমপি রানার ঘনিষ্ঠ সন্ত্রাসী ডন সোহেল। এমপি রানা তার বিরুদ্ধাচরণ করা লোকদের নিজস্ব টর্চার সেলে নিয়ে নির্যাতন করাতেন। এমপি রানা ও তার ভাইদের নিয়ন্ত্রণে শহরের নিরালামোড় এলাকায় শ্রমিক লীগের কার্যালয়ের পেছনে একটি, ছাত্রলীগের কার্যালয়ের পেছনে একটি এবং পানির ট্যাংকির কাছে একটি টর্চার সেল রয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের এক হেভিওয়েট নেতা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান, এমপি রানার বিরুদ্ধে কথা বলায় আমি দীর্ঘ সময় এলাকাছাড়া ছিলাম। আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিল। ২০১২ সালের ২৪ অক্টোবর শহরের নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ওষুধ ব্যবসায়ী শাহীন শিকদারকে খান পরিবারের ক্যাডার কোয়ার্টার রনির নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী গুলি করে হত্যা করে। ২০১৩ সালের ২৪ জুলাই একই সন্ত্রাসীরা টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের সামনে আরেক ওষুধ ব্যবসায়ী কবীর হোসেনকে গুলি করে হত্যা করে। শহরের উত্তর এলাকায় খান পরিবারের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্যই এ হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। ২০১৩ সালের মে মাসে টাঙ্গাইল শহরের সুপারি বাগান রোডে তুহিন নামক এক যুবককে খান পরিবারের ক্যাডার মোর্শেদ প্রকাশ্যে দিবালোকে পিটিয়ে হত্যা করে। একাধিক সূত্র জানায়, তুহিন ইয়াবা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। সে খান পরিবারের নিয়ন্ত্রিত ইয়াবা সিন্ডিকেটের কাছ থেকে ইয়াবা না নিয়ে ঢাকার অন্য সিন্ডিকেটের কাছ থেকে ইয়াবা এনে বিক্রি করত। তাই খান পরিবারের নির্দেশে তাকে হত্যা করা হয়। এ বছর ১ এপ্রিল টাঙ্গাইল শহরের ঘারিন্দা রেলস্টেশন রোডে আজম নামক এক অটোরিকশা শ্রমিক নেতাকে খান পরিবারের ক্যাডার ডন সোহেলের নেতৃত্বে প্রকাশ্যে দিবালোকে গুলি করে হত্যা করা হয়। আজমের ঘনিষ্ঠদের অভিযোগ, ওই এলাকার আধিপত্য বিস্তার করতেই খান পরিবার তাদের পালিত সন্ত্রাসী দিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়। ১৯৯৯ সালের মে মাসে শহর ছাত্রলীগের সভাপতি  খোরশেদ আলম খুন হন। তিনি খান পরিবারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু দরপত্র নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে খান পরিবারের সঙ্গে বিরোধ তৈরি হয়। খোরশেদের মা মাজেদা বেগম বাদী হয়ে এমপি ও তার তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেন। কিন্তু পুলিশ খান পরিবারের তিন ভাইয়ের নাম বাদ দিয়ে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এর বিরুদ্ধে মাজেদা বেগম নারাজি জানালেও কোনো লাভ হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা