শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার আগ্রহ পোষণ সৃজনশীলতার উৎস হয়ে ওঠে। পরিণতিতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে যায় কল্পকথা বলার বাসনা। এভাবেই মূর্ত হয়েছে মহান শেকসপিয়রের মঞ্চ নাটক আর সাড়া জাগানো সিনেমার বর্ণিল পরিবেশনা। এ প্রক্রিয়ায় অবশ্য বর্তমানের আয়নায় অতীত ইতিহাসের প্রতিফলন তেমন ঘটে না। সর্বকালের সুপারহিট, ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘মোগল-ই-আজম’ ছবির কথা বলা যায়। কতকাল আগে তৈরি, তবু এখনো ছবিটি মানুষকে টানে। মুগ্ধকর গান, চমৎকার অভিনয় দিলীপ কুমার, মধুবালা আর পৃথ্বিরাজ কাপুরের। শিল্পীদের উচ্চারিত প্রতিটি সংলাপ হৃদয়ছোঁয়া। মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীরা এ ছবির প্রতিপাদ্যকে শতাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দিয়ে গীতিনাট্যের আকারে উপস্থাপন করছেন। আনারকলি নামে সত্যিই কোনো নর্তকী ছিল কি ছিল না, মোগল সামাজ্যের উত্তরাধিকারী শাহজাদা সেলিম ওই নারীর সৌন্দর্যে মজেছিলেন কী মজেননি, তাতে কী আসে যায়! নির্ভেজাল প্রেমের ডানায় উড়তে উড়তে তার ভারত সম্রাজ্ঞী হওয়ার যে আকাক্সক্ষা তা তো মার্কসীয় ব্যাঞ্জনায় চমৎকার এক কাহিনী। প্রেমিকার তরে পিতার বিরুদ্ধে সেলিমের যুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্যটি যে অসত্য, সেই সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন ঐতিহাসিক আবুল ফজল। পুরোটাই যদি নর্তকীর পরাজয়ের ঘটনা, তাহলে লাহোরে কীভাবে গড়ে ওঠে ‘আনারকলি’ নামের অভিজাত বিপণি কেন্দ্র! ঐতিহাসিক কল্পকাহিনী কিংবা কল্প কাহিনীভিত্তিক ইতিহাসের পুনর্জন্ম ইদানীং শুরু হয়েছে টিভি সিরিয়াল ‘সোর্ড অব টিপু সুলতান’ দিয়ে। ১৯৯০-১৯৯১ সালে ‘দূরদর্শন’-এর রমরমা দিনে ৬০ পর্বে প্রচারিত দারুণ সাড়া জাগায়। তখন দূরদর্শন ছিল একমাত্র বিনোদনদাতা। মামুলি বিষয় পরিবেশনার ভিড়ে মাঝে মাঝে সে ভালো জিনিস প্রচার করত। ‘প্রদর্শিত বিষয় ও কাহিনীর সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্ক নেই’- এরকম সংবিধি দেখিয়ে টিপু কাহিনী কখনই দেখানো হয়নি। কল্পনাকে বাস্তব বলে বিক্রি করা হয়েছিল। প্রযোজক ও প্রধান অভিনেতা সঞ্জয় খান নাটকটির কাহিনী নিয়েছিলেন ভগবান গিদওয়ানি রচিত বই ‘টিপু সুলতান’ থেকে। টিপুর তলোয়ারের যে দুটি ধার (একদিকে খ্যাতি, অন্যদিকে দুর্ভাগ্য) সেটা সঞ্জয় খান উপলব্ধি করেননি। ১৭৯৯ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে পরাজয় মূল তলোয়ারকে ঢেকে দিয়েছিল। এই তলোয়ার এবং টিপুর প্রিয় খেলনা যান্ত্রিক একটি বাঘ (দেখা যায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক সিপাহিকে খেয়ে ফেলছে) শেষতক নিয়ে যাওয়া হয় লন্ডনে। ব্রিটিশের বিজয় স্মারক হিসেবে এ দুটি বস্তু স্কুলশিশুদের দেখানো হয়। সর্বশেষ খবর : মদ প্রস্তুত কারখানার ধনাঢ্য এক মালিক লন্ডনে এই তলোয়ার কিনে নিয়েছেন তার ‘দেশকে আমি কত ভালোবাসি’ প্রমাণের মতলবে। তখন তিনি রাজ্যসভার একটি আসনে জয়ের জন্য সচেষ্ট ছিলেন। ওই প্রার্থিতার পর থেকে কেন জানি দ্রুত তার ধনসম্পদ দ্রুতগতিতে কমছে। আমরা এমন যুগে বাস করছি যে যুগে অসঙ্গতি ধারণ-পোষণ খুবই স্বাভাবিক বিষয়। টিপু সুলতান একালে তার ভক্তদের কাছে গুণের মহাআকর। আমি জেনেবুঝেই ‘ভক্তদের’ শব্দটি ব্যবহার করলাম। বছর কয়েক আগে কর্নাটকের এক রাজনীতিকের মুখে টিপু সুলতানকে ‘হযরত’ বলতে শুনে স্তম্ভিত হয়েছিলাম। টিপুর কবর দর্শনে আমি কখনো যাইনি বটে। তবে সেখানে যদি অলৌকিক শক্তির সাধক পুরুষ হিসেবে টিপুর অনুসারীরা জজবায় লিপ্ত হতে থাকেন, তাতে বিস্মিত হব না। টিপু উচ্চমানের সুলতান (শাসক) হতেই পারেন, যিনি কৌশলগত কিছু ভুলের খেসারত দিয়েছেন। কিন্তু বুজুর্গ? না, তা তিনি ছিলেন না। সত্যকথা বলতে কী, এই রাজনীতিক টিপুর ঐশ্বরিক বিভার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন না। তার আগ্রহ ভোট বাগানোয়। কর্নাটকের বেশ কিছু মুসলিম মহলে আজকাল টিপু সুলতানের নামের আগে ‘হজরত’ উচ্চারণ সওয়াবের কাজ বলে গণ্য হচ্ছে। অনেকে তাকে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘প্রথম মুক্তিযোদ্ধা’ বলে আখ্যায়িত করেন। এটা এক ধরনের মূর্খামি। প্রশংসাধ্বনি করার জন্য ব্রিটিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে পড়াটা যদি কৃতিত্ব, তবে সেটা প্রাপ্য নবাব সিরাজুদ্দৌলার। টিপুর প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে ১৭৫৭ সালে পলাশী প্রান্তরে সিরাজ পরাজিত হন। ১৭৬৪ সালে দ্বিতীয় শাহ আলম, বাংলার মীর কাসেম ও অযোধ্যার সুজাউদ্দৌলা জোটবদ্ধ হয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাহিনীর মোকাবিলা করেন। মেজর হেক্টর মুনরো ছিলেন ব্রিটিশ সেনাপতি। যুদ্ধ হয় বকসার নামক স্থানে। পলাশীর যুদ্ধে জিতেছিলেন বলে ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ সূচনার সব কৃতিত্ব দেওয়া হয় রবার্ট ক্লাইভকে। অথচ সত্য হলো, বকসারের পতনই সাম্রাজ্য গড়ার সুযোগ এনে দিয়েছিল ব্রিটিশের হাতে। আমাদের গণতন্ত্রে চাতুরি হচ্ছে ওপর থেকে ভোটারদের ওপর মায়াবর্ষণ করা। কিন্তু উচিত হলো, চিন্তাকে উৎসাহিত করবে গণতন্ত্র আর চিন্তা জাগিয়ে তুলবে প্রশ্ন। টিপু হয়ে উঠছেন বুজুর্গ পুরুষ, আর তার পিতা হায়দার আলীর স্মৃতি কর্ণাটকের মুসলিম মানস থেকে কার্যত মুছে যাচ্ছে। কেন? ১৭৬৬ থেকে ১৭৬৯ সাল পর্যন্ত প্রথম ইঙ্গ-মহীশুর যুদ্ধে হায়দার আলী ব্রিটিশ সেনাদের দাবড়িয়ে তাদের ছাউনিতে ফিরে যেতে বাধ্য করেন। ১৭৮০ থেকে ১৭৮৪ পর্যন্ত হওয়া দ্বিতীয় যুদ্ধে টিপু জিতেছিলেন তার পিতার হাতে তৈরি সুশৃঙ্খল সেনাদল ব্যবহার করেই। তৃতীয় ও চতুর্থ যুদ্ধে ঘটে টিপুর শোচনীয় পরাজয়।

কৌশলগত কিছু ভ্রান্ত পদক্ষেপ নিয়ে এবং অবাস্তব আশা পোষণ করে নিজের সম্ভাবনার বিনাশ ঘটান টিপু। ফরাসিরা তার পক্ষে সর্বব্যাপী হস্তক্ষেপ করবেই, এমন আশা ছিল টিপুর। ফ্রান্সে তখন বিপ্লবের ঘনঘটা, ওদের মহামতি সেনাধ্যক্ষ নেপোলিয়নের চোখ তখন মিসরের দিকে। মিসর হয়ে ওসমানীয় সাম্রাজ্যে আঘাত হানার স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। ফরাসিদের দৃষ্টিতে ভারতের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইউরোপ। হায়দার আলীকে নিচে নামিয়ে টিপুকে কেন উঁচুতে তোলে কর্ণাটকের মুসলিম মহল? এর কারণ, সংখ্যালঘুর হীনমন্যতা। ব্রিটিশ-প্ররোচিত মুসলিম রাজনীতি ওই মানসিকতা তৈরি করেছিল ধীরগতিতে। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর, ভোট-ব্যাংক মজবুতকরণ প্রক্রিয়া মুসলিম মানসকে সাফল্য অর্জনে উতলা করে। ব্যাপারটা আগেও ছিল। সর্বশেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরকে ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহীরা “শাসক” বানিয়েছিল। অভ্যুত্থান এগিয়ে নেওয়ার নায়ক করেছিল তাকে। মিথ্যা আরামবোধের চেষ্টা আর কি। আমি অবশ্য জাফরকে টিপুর সমতুল্য করছি না। টিপু সুলতান অবশ্যই যোদ্ধা ছিলেন। প্রশ্ন হলো, পরাজিত এই সুলতানকে বুজুর্গ বানানোর চেষ্টা মুসলিমসত্তা বিকাশের সহায়ক হবে? একটা সুসংবাদ দিয়ে শেষ করছি। কর্ণাটক ও ভারতের একবিংশ শতকের সন্তানরা তাদের আত্মচেতনা, তাদের লক্ষ্যাভিসার ও আস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন সত্তা হয়ে উঠছে। কেবলমাত্র এই শতকের দ্বিতীয় শতকে পা-রাখা এই ছেলেমেয়েরা জানে, অতীতের হাতে নয়, তাদের নিয়তি ভবিষ্যতের হাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা