শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার আগ্রহ পোষণ সৃজনশীলতার উৎস হয়ে ওঠে। পরিণতিতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে যায় কল্পকথা বলার বাসনা। এভাবেই মূর্ত হয়েছে মহান শেকসপিয়রের মঞ্চ নাটক আর সাড়া জাগানো সিনেমার বর্ণিল পরিবেশনা। এ প্রক্রিয়ায় অবশ্য বর্তমানের আয়নায় অতীত ইতিহাসের প্রতিফলন তেমন ঘটে না। সর্বকালের সুপারহিট, ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘মোগল-ই-আজম’ ছবির কথা বলা যায়। কতকাল আগে তৈরি, তবু এখনো ছবিটি মানুষকে টানে। মুগ্ধকর গান, চমৎকার অভিনয় দিলীপ কুমার, মধুবালা আর পৃথ্বিরাজ কাপুরের। শিল্পীদের উচ্চারিত প্রতিটি সংলাপ হৃদয়ছোঁয়া। মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীরা এ ছবির প্রতিপাদ্যকে শতাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দিয়ে গীতিনাট্যের আকারে উপস্থাপন করছেন। আনারকলি নামে সত্যিই কোনো নর্তকী ছিল কি ছিল না, মোগল সামাজ্যের উত্তরাধিকারী শাহজাদা সেলিম ওই নারীর সৌন্দর্যে মজেছিলেন কী মজেননি, তাতে কী আসে যায়! নির্ভেজাল প্রেমের ডানায় উড়তে উড়তে তার ভারত সম্রাজ্ঞী হওয়ার যে আকাক্সক্ষা তা তো মার্কসীয় ব্যাঞ্জনায় চমৎকার এক কাহিনী। প্রেমিকার তরে পিতার বিরুদ্ধে সেলিমের যুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্যটি যে অসত্য, সেই সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন ঐতিহাসিক আবুল ফজল। পুরোটাই যদি নর্তকীর পরাজয়ের ঘটনা, তাহলে লাহোরে কীভাবে গড়ে ওঠে ‘আনারকলি’ নামের অভিজাত বিপণি কেন্দ্র! ঐতিহাসিক কল্পকাহিনী কিংবা কল্প কাহিনীভিত্তিক ইতিহাসের পুনর্জন্ম ইদানীং শুরু হয়েছে টিভি সিরিয়াল ‘সোর্ড অব টিপু সুলতান’ দিয়ে। ১৯৯০-১৯৯১ সালে ‘দূরদর্শন’-এর রমরমা দিনে ৬০ পর্বে প্রচারিত দারুণ সাড়া জাগায়। তখন দূরদর্শন ছিল একমাত্র বিনোদনদাতা। মামুলি বিষয় পরিবেশনার ভিড়ে মাঝে মাঝে সে ভালো জিনিস প্রচার করত। ‘প্রদর্শিত বিষয় ও কাহিনীর সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্ক নেই’- এরকম সংবিধি দেখিয়ে টিপু কাহিনী কখনই দেখানো হয়নি। কল্পনাকে বাস্তব বলে বিক্রি করা হয়েছিল। প্রযোজক ও প্রধান অভিনেতা সঞ্জয় খান নাটকটির কাহিনী নিয়েছিলেন ভগবান গিদওয়ানি রচিত বই ‘টিপু সুলতান’ থেকে। টিপুর তলোয়ারের যে দুটি ধার (একদিকে খ্যাতি, অন্যদিকে দুর্ভাগ্য) সেটা সঞ্জয় খান উপলব্ধি করেননি। ১৭৯৯ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে পরাজয় মূল তলোয়ারকে ঢেকে দিয়েছিল। এই তলোয়ার এবং টিপুর প্রিয় খেলনা যান্ত্রিক একটি বাঘ (দেখা যায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক সিপাহিকে খেয়ে ফেলছে) শেষতক নিয়ে যাওয়া হয় লন্ডনে। ব্রিটিশের বিজয় স্মারক হিসেবে এ দুটি বস্তু স্কুলশিশুদের দেখানো হয়। সর্বশেষ খবর : মদ প্রস্তুত কারখানার ধনাঢ্য এক মালিক লন্ডনে এই তলোয়ার কিনে নিয়েছেন তার ‘দেশকে আমি কত ভালোবাসি’ প্রমাণের মতলবে। তখন তিনি রাজ্যসভার একটি আসনে জয়ের জন্য সচেষ্ট ছিলেন। ওই প্রার্থিতার পর থেকে কেন জানি দ্রুত তার ধনসম্পদ দ্রুতগতিতে কমছে। আমরা এমন যুগে বাস করছি যে যুগে অসঙ্গতি ধারণ-পোষণ খুবই স্বাভাবিক বিষয়। টিপু সুলতান একালে তার ভক্তদের কাছে গুণের মহাআকর। আমি জেনেবুঝেই ‘ভক্তদের’ শব্দটি ব্যবহার করলাম। বছর কয়েক আগে কর্নাটকের এক রাজনীতিকের মুখে টিপু সুলতানকে ‘হযরত’ বলতে শুনে স্তম্ভিত হয়েছিলাম। টিপুর কবর দর্শনে আমি কখনো যাইনি বটে। তবে সেখানে যদি অলৌকিক শক্তির সাধক পুরুষ হিসেবে টিপুর অনুসারীরা জজবায় লিপ্ত হতে থাকেন, তাতে বিস্মিত হব না। টিপু উচ্চমানের সুলতান (শাসক) হতেই পারেন, যিনি কৌশলগত কিছু ভুলের খেসারত দিয়েছেন। কিন্তু বুজুর্গ? না, তা তিনি ছিলেন না। সত্যকথা বলতে কী, এই রাজনীতিক টিপুর ঐশ্বরিক বিভার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন না। তার আগ্রহ ভোট বাগানোয়। কর্নাটকের বেশ কিছু মুসলিম মহলে আজকাল টিপু সুলতানের নামের আগে ‘হজরত’ উচ্চারণ সওয়াবের কাজ বলে গণ্য হচ্ছে। অনেকে তাকে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘প্রথম মুক্তিযোদ্ধা’ বলে আখ্যায়িত করেন। এটা এক ধরনের মূর্খামি। প্রশংসাধ্বনি করার জন্য ব্রিটিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে পড়াটা যদি কৃতিত্ব, তবে সেটা প্রাপ্য নবাব সিরাজুদ্দৌলার। টিপুর প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে ১৭৫৭ সালে পলাশী প্রান্তরে সিরাজ পরাজিত হন। ১৭৬৪ সালে দ্বিতীয় শাহ আলম, বাংলার মীর কাসেম ও অযোধ্যার সুজাউদ্দৌলা জোটবদ্ধ হয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাহিনীর মোকাবিলা করেন। মেজর হেক্টর মুনরো ছিলেন ব্রিটিশ সেনাপতি। যুদ্ধ হয় বকসার নামক স্থানে। পলাশীর যুদ্ধে জিতেছিলেন বলে ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ সূচনার সব কৃতিত্ব দেওয়া হয় রবার্ট ক্লাইভকে। অথচ সত্য হলো, বকসারের পতনই সাম্রাজ্য গড়ার সুযোগ এনে দিয়েছিল ব্রিটিশের হাতে। আমাদের গণতন্ত্রে চাতুরি হচ্ছে ওপর থেকে ভোটারদের ওপর মায়াবর্ষণ করা। কিন্তু উচিত হলো, চিন্তাকে উৎসাহিত করবে গণতন্ত্র আর চিন্তা জাগিয়ে তুলবে প্রশ্ন। টিপু হয়ে উঠছেন বুজুর্গ পুরুষ, আর তার পিতা হায়দার আলীর স্মৃতি কর্ণাটকের মুসলিম মানস থেকে কার্যত মুছে যাচ্ছে। কেন? ১৭৬৬ থেকে ১৭৬৯ সাল পর্যন্ত প্রথম ইঙ্গ-মহীশুর যুদ্ধে হায়দার আলী ব্রিটিশ সেনাদের দাবড়িয়ে তাদের ছাউনিতে ফিরে যেতে বাধ্য করেন। ১৭৮০ থেকে ১৭৮৪ পর্যন্ত হওয়া দ্বিতীয় যুদ্ধে টিপু জিতেছিলেন তার পিতার হাতে তৈরি সুশৃঙ্খল সেনাদল ব্যবহার করেই। তৃতীয় ও চতুর্থ যুদ্ধে ঘটে টিপুর শোচনীয় পরাজয়।

কৌশলগত কিছু ভ্রান্ত পদক্ষেপ নিয়ে এবং অবাস্তব আশা পোষণ করে নিজের সম্ভাবনার বিনাশ ঘটান টিপু। ফরাসিরা তার পক্ষে সর্বব্যাপী হস্তক্ষেপ করবেই, এমন আশা ছিল টিপুর। ফ্রান্সে তখন বিপ্লবের ঘনঘটা, ওদের মহামতি সেনাধ্যক্ষ নেপোলিয়নের চোখ তখন মিসরের দিকে। মিসর হয়ে ওসমানীয় সাম্রাজ্যে আঘাত হানার স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। ফরাসিদের দৃষ্টিতে ভারতের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইউরোপ। হায়দার আলীকে নিচে নামিয়ে টিপুকে কেন উঁচুতে তোলে কর্ণাটকের মুসলিম মহল? এর কারণ, সংখ্যালঘুর হীনমন্যতা। ব্রিটিশ-প্ররোচিত মুসলিম রাজনীতি ওই মানসিকতা তৈরি করেছিল ধীরগতিতে। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর, ভোট-ব্যাংক মজবুতকরণ প্রক্রিয়া মুসলিম মানসকে সাফল্য অর্জনে উতলা করে। ব্যাপারটা আগেও ছিল। সর্বশেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরকে ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহীরা “শাসক” বানিয়েছিল। অভ্যুত্থান এগিয়ে নেওয়ার নায়ক করেছিল তাকে। মিথ্যা আরামবোধের চেষ্টা আর কি। আমি অবশ্য জাফরকে টিপুর সমতুল্য করছি না। টিপু সুলতান অবশ্যই যোদ্ধা ছিলেন। প্রশ্ন হলো, পরাজিত এই সুলতানকে বুজুর্গ বানানোর চেষ্টা মুসলিমসত্তা বিকাশের সহায়ক হবে? একটা সুসংবাদ দিয়ে শেষ করছি। কর্ণাটক ও ভারতের একবিংশ শতকের সন্তানরা তাদের আত্মচেতনা, তাদের লক্ষ্যাভিসার ও আস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন সত্তা হয়ে উঠছে। কেবলমাত্র এই শতকের দ্বিতীয় শতকে পা-রাখা এই ছেলেমেয়েরা জানে, অতীতের হাতে নয়, তাদের নিয়তি ভবিষ্যতের হাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা