শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার আগ্রহ পোষণ সৃজনশীলতার উৎস হয়ে ওঠে। পরিণতিতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে যায় কল্পকথা বলার বাসনা। এভাবেই মূর্ত হয়েছে মহান শেকসপিয়রের মঞ্চ নাটক আর সাড়া জাগানো সিনেমার বর্ণিল পরিবেশনা। এ প্রক্রিয়ায় অবশ্য বর্তমানের আয়নায় অতীত ইতিহাসের প্রতিফলন তেমন ঘটে না। সর্বকালের সুপারহিট, ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘মোগল-ই-আজম’ ছবির কথা বলা যায়। কতকাল আগে তৈরি, তবু এখনো ছবিটি মানুষকে টানে। মুগ্ধকর গান, চমৎকার অভিনয় দিলীপ কুমার, মধুবালা আর পৃথ্বিরাজ কাপুরের। শিল্পীদের উচ্চারিত প্রতিটি সংলাপ হৃদয়ছোঁয়া। মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীরা এ ছবির প্রতিপাদ্যকে শতাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দিয়ে গীতিনাট্যের আকারে উপস্থাপন করছেন। আনারকলি নামে সত্যিই কোনো নর্তকী ছিল কি ছিল না, মোগল সামাজ্যের উত্তরাধিকারী শাহজাদা সেলিম ওই নারীর সৌন্দর্যে মজেছিলেন কী মজেননি, তাতে কী আসে যায়! নির্ভেজাল প্রেমের ডানায় উড়তে উড়তে তার ভারত সম্রাজ্ঞী হওয়ার যে আকাক্সক্ষা তা তো মার্কসীয় ব্যাঞ্জনায় চমৎকার এক কাহিনী। প্রেমিকার তরে পিতার বিরুদ্ধে সেলিমের যুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্যটি যে অসত্য, সেই সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন ঐতিহাসিক আবুল ফজল। পুরোটাই যদি নর্তকীর পরাজয়ের ঘটনা, তাহলে লাহোরে কীভাবে গড়ে ওঠে ‘আনারকলি’ নামের অভিজাত বিপণি কেন্দ্র! ঐতিহাসিক কল্পকাহিনী কিংবা কল্প কাহিনীভিত্তিক ইতিহাসের পুনর্জন্ম ইদানীং শুরু হয়েছে টিভি সিরিয়াল ‘সোর্ড অব টিপু সুলতান’ দিয়ে। ১৯৯০-১৯৯১ সালে ‘দূরদর্শন’-এর রমরমা দিনে ৬০ পর্বে প্রচারিত দারুণ সাড়া জাগায়। তখন দূরদর্শন ছিল একমাত্র বিনোদনদাতা। মামুলি বিষয় পরিবেশনার ভিড়ে মাঝে মাঝে সে ভালো জিনিস প্রচার করত। ‘প্রদর্শিত বিষয় ও কাহিনীর সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্ক নেই’- এরকম সংবিধি দেখিয়ে টিপু কাহিনী কখনই দেখানো হয়নি। কল্পনাকে বাস্তব বলে বিক্রি করা হয়েছিল। প্রযোজক ও প্রধান অভিনেতা সঞ্জয় খান নাটকটির কাহিনী নিয়েছিলেন ভগবান গিদওয়ানি রচিত বই ‘টিপু সুলতান’ থেকে। টিপুর তলোয়ারের যে দুটি ধার (একদিকে খ্যাতি, অন্যদিকে দুর্ভাগ্য) সেটা সঞ্জয় খান উপলব্ধি করেননি। ১৭৯৯ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে পরাজয় মূল তলোয়ারকে ঢেকে দিয়েছিল। এই তলোয়ার এবং টিপুর প্রিয় খেলনা যান্ত্রিক একটি বাঘ (দেখা যায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক সিপাহিকে খেয়ে ফেলছে) শেষতক নিয়ে যাওয়া হয় লন্ডনে। ব্রিটিশের বিজয় স্মারক হিসেবে এ দুটি বস্তু স্কুলশিশুদের দেখানো হয়। সর্বশেষ খবর : মদ প্রস্তুত কারখানার ধনাঢ্য এক মালিক লন্ডনে এই তলোয়ার কিনে নিয়েছেন তার ‘দেশকে আমি কত ভালোবাসি’ প্রমাণের মতলবে। তখন তিনি রাজ্যসভার একটি আসনে জয়ের জন্য সচেষ্ট ছিলেন। ওই প্রার্থিতার পর থেকে কেন জানি দ্রুত তার ধনসম্পদ দ্রুতগতিতে কমছে। আমরা এমন যুগে বাস করছি যে যুগে অসঙ্গতি ধারণ-পোষণ খুবই স্বাভাবিক বিষয়। টিপু সুলতান একালে তার ভক্তদের কাছে গুণের মহাআকর। আমি জেনেবুঝেই ‘ভক্তদের’ শব্দটি ব্যবহার করলাম। বছর কয়েক আগে কর্নাটকের এক রাজনীতিকের মুখে টিপু সুলতানকে ‘হযরত’ বলতে শুনে স্তম্ভিত হয়েছিলাম। টিপুর কবর দর্শনে আমি কখনো যাইনি বটে। তবে সেখানে যদি অলৌকিক শক্তির সাধক পুরুষ হিসেবে টিপুর অনুসারীরা জজবায় লিপ্ত হতে থাকেন, তাতে বিস্মিত হব না। টিপু উচ্চমানের সুলতান (শাসক) হতেই পারেন, যিনি কৌশলগত কিছু ভুলের খেসারত দিয়েছেন। কিন্তু বুজুর্গ? না, তা তিনি ছিলেন না। সত্যকথা বলতে কী, এই রাজনীতিক টিপুর ঐশ্বরিক বিভার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন না। তার আগ্রহ ভোট বাগানোয়। কর্নাটকের বেশ কিছু মুসলিম মহলে আজকাল টিপু সুলতানের নামের আগে ‘হজরত’ উচ্চারণ সওয়াবের কাজ বলে গণ্য হচ্ছে। অনেকে তাকে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘প্রথম মুক্তিযোদ্ধা’ বলে আখ্যায়িত করেন। এটা এক ধরনের মূর্খামি। প্রশংসাধ্বনি করার জন্য ব্রিটিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে পড়াটা যদি কৃতিত্ব, তবে সেটা প্রাপ্য নবাব সিরাজুদ্দৌলার। টিপুর প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে ১৭৫৭ সালে পলাশী প্রান্তরে সিরাজ পরাজিত হন। ১৭৬৪ সালে দ্বিতীয় শাহ আলম, বাংলার মীর কাসেম ও অযোধ্যার সুজাউদ্দৌলা জোটবদ্ধ হয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাহিনীর মোকাবিলা করেন। মেজর হেক্টর মুনরো ছিলেন ব্রিটিশ সেনাপতি। যুদ্ধ হয় বকসার নামক স্থানে। পলাশীর যুদ্ধে জিতেছিলেন বলে ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ সূচনার সব কৃতিত্ব দেওয়া হয় রবার্ট ক্লাইভকে। অথচ সত্য হলো, বকসারের পতনই সাম্রাজ্য গড়ার সুযোগ এনে দিয়েছিল ব্রিটিশের হাতে। আমাদের গণতন্ত্রে চাতুরি হচ্ছে ওপর থেকে ভোটারদের ওপর মায়াবর্ষণ করা। কিন্তু উচিত হলো, চিন্তাকে উৎসাহিত করবে গণতন্ত্র আর চিন্তা জাগিয়ে তুলবে প্রশ্ন। টিপু হয়ে উঠছেন বুজুর্গ পুরুষ, আর তার পিতা হায়দার আলীর স্মৃতি কর্ণাটকের মুসলিম মানস থেকে কার্যত মুছে যাচ্ছে। কেন? ১৭৬৬ থেকে ১৭৬৯ সাল পর্যন্ত প্রথম ইঙ্গ-মহীশুর যুদ্ধে হায়দার আলী ব্রিটিশ সেনাদের দাবড়িয়ে তাদের ছাউনিতে ফিরে যেতে বাধ্য করেন। ১৭৮০ থেকে ১৭৮৪ পর্যন্ত হওয়া দ্বিতীয় যুদ্ধে টিপু জিতেছিলেন তার পিতার হাতে তৈরি সুশৃঙ্খল সেনাদল ব্যবহার করেই। তৃতীয় ও চতুর্থ যুদ্ধে ঘটে টিপুর শোচনীয় পরাজয়।

কৌশলগত কিছু ভ্রান্ত পদক্ষেপ নিয়ে এবং অবাস্তব আশা পোষণ করে নিজের সম্ভাবনার বিনাশ ঘটান টিপু। ফরাসিরা তার পক্ষে সর্বব্যাপী হস্তক্ষেপ করবেই, এমন আশা ছিল টিপুর। ফ্রান্সে তখন বিপ্লবের ঘনঘটা, ওদের মহামতি সেনাধ্যক্ষ নেপোলিয়নের চোখ তখন মিসরের দিকে। মিসর হয়ে ওসমানীয় সাম্রাজ্যে আঘাত হানার স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। ফরাসিদের দৃষ্টিতে ভারতের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইউরোপ। হায়দার আলীকে নিচে নামিয়ে টিপুকে কেন উঁচুতে তোলে কর্ণাটকের মুসলিম মহল? এর কারণ, সংখ্যালঘুর হীনমন্যতা। ব্রিটিশ-প্ররোচিত মুসলিম রাজনীতি ওই মানসিকতা তৈরি করেছিল ধীরগতিতে। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর, ভোট-ব্যাংক মজবুতকরণ প্রক্রিয়া মুসলিম মানসকে সাফল্য অর্জনে উতলা করে। ব্যাপারটা আগেও ছিল। সর্বশেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরকে ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহীরা “শাসক” বানিয়েছিল। অভ্যুত্থান এগিয়ে নেওয়ার নায়ক করেছিল তাকে। মিথ্যা আরামবোধের চেষ্টা আর কি। আমি অবশ্য জাফরকে টিপুর সমতুল্য করছি না। টিপু সুলতান অবশ্যই যোদ্ধা ছিলেন। প্রশ্ন হলো, পরাজিত এই সুলতানকে বুজুর্গ বানানোর চেষ্টা মুসলিমসত্তা বিকাশের সহায়ক হবে? একটা সুসংবাদ দিয়ে শেষ করছি। কর্ণাটক ও ভারতের একবিংশ শতকের সন্তানরা তাদের আত্মচেতনা, তাদের লক্ষ্যাভিসার ও আস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন সত্তা হয়ে উঠছে। কেবলমাত্র এই শতকের দ্বিতীয় শতকে পা-রাখা এই ছেলেমেয়েরা জানে, অতীতের হাতে নয়, তাদের নিয়তি ভবিষ্যতের হাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই
রাশিয়ার ড্রোন ঠেকাতে ইউরোপের নতুন লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন