শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
পরাজিতদের বিস্ময়কর শক্তি

ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার আগ্রহ পোষণ সৃজনশীলতার উৎস হয়ে ওঠে। পরিণতিতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে যায় কল্পকথা বলার বাসনা। এভাবেই মূর্ত হয়েছে মহান শেকসপিয়রের মঞ্চ নাটক আর সাড়া জাগানো সিনেমার বর্ণিল পরিবেশনা। এ প্রক্রিয়ায় অবশ্য বর্তমানের আয়নায় অতীত ইতিহাসের প্রতিফলন তেমন ঘটে না। সর্বকালের সুপারহিট, ১৯৬০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘মোগল-ই-আজম’ ছবির কথা বলা যায়। কতকাল আগে তৈরি, তবু এখনো ছবিটি মানুষকে টানে। মুগ্ধকর গান, চমৎকার অভিনয় দিলীপ কুমার, মধুবালা আর পৃথ্বিরাজ কাপুরের। শিল্পীদের উচ্চারিত প্রতিটি সংলাপ হৃদয়ছোঁয়া। মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীরা এ ছবির প্রতিপাদ্যকে শতাধিক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দিয়ে গীতিনাট্যের আকারে উপস্থাপন করছেন। আনারকলি নামে সত্যিই কোনো নর্তকী ছিল কি ছিল না, মোগল সামাজ্যের উত্তরাধিকারী শাহজাদা সেলিম ওই নারীর সৌন্দর্যে মজেছিলেন কী মজেননি, তাতে কী আসে যায়! নির্ভেজাল প্রেমের ডানায় উড়তে উড়তে তার ভারত সম্রাজ্ঞী হওয়ার যে আকাক্সক্ষা তা তো মার্কসীয় ব্যাঞ্জনায় চমৎকার এক কাহিনী। প্রেমিকার তরে পিতার বিরুদ্ধে সেলিমের যুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্যটি যে অসত্য, সেই সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন ঐতিহাসিক আবুল ফজল। পুরোটাই যদি নর্তকীর পরাজয়ের ঘটনা, তাহলে লাহোরে কীভাবে গড়ে ওঠে ‘আনারকলি’ নামের অভিজাত বিপণি কেন্দ্র! ঐতিহাসিক কল্পকাহিনী কিংবা কল্প কাহিনীভিত্তিক ইতিহাসের পুনর্জন্ম ইদানীং শুরু হয়েছে টিভি সিরিয়াল ‘সোর্ড অব টিপু সুলতান’ দিয়ে। ১৯৯০-১৯৯১ সালে ‘দূরদর্শন’-এর রমরমা দিনে ৬০ পর্বে প্রচারিত দারুণ সাড়া জাগায়। তখন দূরদর্শন ছিল একমাত্র বিনোদনদাতা। মামুলি বিষয় পরিবেশনার ভিড়ে মাঝে মাঝে সে ভালো জিনিস প্রচার করত। ‘প্রদর্শিত বিষয় ও কাহিনীর সঙ্গে বাস্তবের সম্পর্ক নেই’- এরকম সংবিধি দেখিয়ে টিপু কাহিনী কখনই দেখানো হয়নি। কল্পনাকে বাস্তব বলে বিক্রি করা হয়েছিল। প্রযোজক ও প্রধান অভিনেতা সঞ্জয় খান নাটকটির কাহিনী নিয়েছিলেন ভগবান গিদওয়ানি রচিত বই ‘টিপু সুলতান’ থেকে। টিপুর তলোয়ারের যে দুটি ধার (একদিকে খ্যাতি, অন্যদিকে দুর্ভাগ্য) সেটা সঞ্জয় খান উপলব্ধি করেননি। ১৭৯৯ সালে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে পরাজয় মূল তলোয়ারকে ঢেকে দিয়েছিল। এই তলোয়ার এবং টিপুর প্রিয় খেলনা যান্ত্রিক একটি বাঘ (দেখা যায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক সিপাহিকে খেয়ে ফেলছে) শেষতক নিয়ে যাওয়া হয় লন্ডনে। ব্রিটিশের বিজয় স্মারক হিসেবে এ দুটি বস্তু স্কুলশিশুদের দেখানো হয়। সর্বশেষ খবর : মদ প্রস্তুত কারখানার ধনাঢ্য এক মালিক লন্ডনে এই তলোয়ার কিনে নিয়েছেন তার ‘দেশকে আমি কত ভালোবাসি’ প্রমাণের মতলবে। তখন তিনি রাজ্যসভার একটি আসনে জয়ের জন্য সচেষ্ট ছিলেন। ওই প্রার্থিতার পর থেকে কেন জানি দ্রুত তার ধনসম্পদ দ্রুতগতিতে কমছে। আমরা এমন যুগে বাস করছি যে যুগে অসঙ্গতি ধারণ-পোষণ খুবই স্বাভাবিক বিষয়। টিপু সুলতান একালে তার ভক্তদের কাছে গুণের মহাআকর। আমি জেনেবুঝেই ‘ভক্তদের’ শব্দটি ব্যবহার করলাম। বছর কয়েক আগে কর্নাটকের এক রাজনীতিকের মুখে টিপু সুলতানকে ‘হযরত’ বলতে শুনে স্তম্ভিত হয়েছিলাম। টিপুর কবর দর্শনে আমি কখনো যাইনি বটে। তবে সেখানে যদি অলৌকিক শক্তির সাধক পুরুষ হিসেবে টিপুর অনুসারীরা জজবায় লিপ্ত হতে থাকেন, তাতে বিস্মিত হব না। টিপু উচ্চমানের সুলতান (শাসক) হতেই পারেন, যিনি কৌশলগত কিছু ভুলের খেসারত দিয়েছেন। কিন্তু বুজুর্গ? না, তা তিনি ছিলেন না। সত্যকথা বলতে কী, এই রাজনীতিক টিপুর ঐশ্বরিক বিভার ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন না। তার আগ্রহ ভোট বাগানোয়। কর্নাটকের বেশ কিছু মুসলিম মহলে আজকাল টিপু সুলতানের নামের আগে ‘হজরত’ উচ্চারণ সওয়াবের কাজ বলে গণ্য হচ্ছে। অনেকে তাকে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে ‘প্রথম মুক্তিযোদ্ধা’ বলে আখ্যায়িত করেন। এটা এক ধরনের মূর্খামি। প্রশংসাধ্বনি করার জন্য ব্রিটিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমে পড়াটা যদি কৃতিত্ব, তবে সেটা প্রাপ্য নবাব সিরাজুদ্দৌলার। টিপুর প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে ১৭৫৭ সালে পলাশী প্রান্তরে সিরাজ পরাজিত হন। ১৭৬৪ সালে দ্বিতীয় শাহ আলম, বাংলার মীর কাসেম ও অযোধ্যার সুজাউদ্দৌলা জোটবদ্ধ হয়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাহিনীর মোকাবিলা করেন। মেজর হেক্টর মুনরো ছিলেন ব্রিটিশ সেনাপতি। যুদ্ধ হয় বকসার নামক স্থানে। পলাশীর যুদ্ধে জিতেছিলেন বলে ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ সূচনার সব কৃতিত্ব দেওয়া হয় রবার্ট ক্লাইভকে। অথচ সত্য হলো, বকসারের পতনই সাম্রাজ্য গড়ার সুযোগ এনে দিয়েছিল ব্রিটিশের হাতে। আমাদের গণতন্ত্রে চাতুরি হচ্ছে ওপর থেকে ভোটারদের ওপর মায়াবর্ষণ করা। কিন্তু উচিত হলো, চিন্তাকে উৎসাহিত করবে গণতন্ত্র আর চিন্তা জাগিয়ে তুলবে প্রশ্ন। টিপু হয়ে উঠছেন বুজুর্গ পুরুষ, আর তার পিতা হায়দার আলীর স্মৃতি কর্ণাটকের মুসলিম মানস থেকে কার্যত মুছে যাচ্ছে। কেন? ১৭৬৬ থেকে ১৭৬৯ সাল পর্যন্ত প্রথম ইঙ্গ-মহীশুর যুদ্ধে হায়দার আলী ব্রিটিশ সেনাদের দাবড়িয়ে তাদের ছাউনিতে ফিরে যেতে বাধ্য করেন। ১৭৮০ থেকে ১৭৮৪ পর্যন্ত হওয়া দ্বিতীয় যুদ্ধে টিপু জিতেছিলেন তার পিতার হাতে তৈরি সুশৃঙ্খল সেনাদল ব্যবহার করেই। তৃতীয় ও চতুর্থ যুদ্ধে ঘটে টিপুর শোচনীয় পরাজয়।

কৌশলগত কিছু ভ্রান্ত পদক্ষেপ নিয়ে এবং অবাস্তব আশা পোষণ করে নিজের সম্ভাবনার বিনাশ ঘটান টিপু। ফরাসিরা তার পক্ষে সর্বব্যাপী হস্তক্ষেপ করবেই, এমন আশা ছিল টিপুর। ফ্রান্সে তখন বিপ্লবের ঘনঘটা, ওদের মহামতি সেনাধ্যক্ষ নেপোলিয়নের চোখ তখন মিসরের দিকে। মিসর হয়ে ওসমানীয় সাম্রাজ্যে আঘাত হানার স্বপ্ন দেখছিলেন তিনি। ফরাসিদের দৃষ্টিতে ভারতের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ইউরোপ। হায়দার আলীকে নিচে নামিয়ে টিপুকে কেন উঁচুতে তোলে কর্ণাটকের মুসলিম মহল? এর কারণ, সংখ্যালঘুর হীনমন্যতা। ব্রিটিশ-প্ররোচিত মুসলিম রাজনীতি ওই মানসিকতা তৈরি করেছিল ধীরগতিতে। ভারত স্বাধীন হওয়ার পর, ভোট-ব্যাংক মজবুতকরণ প্রক্রিয়া মুসলিম মানসকে সাফল্য অর্জনে উতলা করে। ব্যাপারটা আগেও ছিল। সর্বশেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরকে ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহীরা “শাসক” বানিয়েছিল। অভ্যুত্থান এগিয়ে নেওয়ার নায়ক করেছিল তাকে। মিথ্যা আরামবোধের চেষ্টা আর কি। আমি অবশ্য জাফরকে টিপুর সমতুল্য করছি না। টিপু সুলতান অবশ্যই যোদ্ধা ছিলেন। প্রশ্ন হলো, পরাজিত এই সুলতানকে বুজুর্গ বানানোর চেষ্টা মুসলিমসত্তা বিকাশের সহায়ক হবে? একটা সুসংবাদ দিয়ে শেষ করছি। কর্ণাটক ও ভারতের একবিংশ শতকের সন্তানরা তাদের আত্মচেতনা, তাদের লক্ষ্যাভিসার ও আস্থার ক্ষেত্রে ভিন্ন সত্তা হয়ে উঠছে। কেবলমাত্র এই শতকের দ্বিতীয় শতকে পা-রাখা এই ছেলেমেয়েরা জানে, অতীতের হাতে নয়, তাদের নিয়তি ভবিষ্যতের হাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন