শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

পাঁচ হাজার ভয়ঙ্কর মৃত্যুকূপ

জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পুরান ঢাকায় মানুষের ঘরবসতি ব্যবসা-বাণিজ্য
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ হাজার ভয়ঙ্কর মৃত্যুকূপ

শুধু চকবাজার এলাকাতেই নয়, পুরান ঢাকার ১০টি থানা এলাকায় বিপজ্জনক কেমিক্যালের ‘পাঁচ হাজার মৃত্যুকূপে’ লাখ লাখ মানুষের ভয়ঙ্কর ঘরবসতি চলছে। বাড়ির ভিতরে, ঘরের চারপাশে নানা রকম বিস্ফোরক আর তেজষ্ক্রিয় পদার্থের ছড়াছড়ি। আছে বিপজ্জনক কেমিক্যাল কারখানা, মজুদদারি। শয়নকক্ষের সঙ্গেই যুক্ত আরেক কক্ষে হরদম খুচরা কেমিক্যালের ক্রয়-বিক্রয়ও চলছে অবাধে। চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড স্থলের আশপাশেই আছে ঝুঁকিপূর্ণ তিন শতাধিক কারখানা ও কেমিক্যাল গুদাম। মহল্লায় দেয়ালের সঙ্গে দেয়ালের ঠেস লাগিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বহুতল ভবন। চাপা-সরু অলিগলির অভাব নেই। এসব অলিগলির বাঁকে বাঁকে গড়ে তোলা হয়েছে বৈধ-অবৈধ কয়েক শ কেমিক্যাল কারখানা, গুদামঘর, দোকানপাট। চকবাজার থানার অদূরেই বড় এক রেস্টুরেন্টের ছয়টি চুল্লিতে রাত-দিন চলে রান্নাবান্না। এসব গ্যাসচুল্লির আড়াই-তিন ফুটের মধ্যেই রয়েছে বেশ বড় আকারের দুটি কেমিক্যাল গুদাম। মূল চকবাজারের পশ্চিম পাশে দুটি ওয়েল্ডিং কারখানা ঘেঁষেই রয়েছে নানা রকম কেমিক্যাল বিক্রির তিনটি দোকান। সেখানে যখন তখন পরিচালিত ওয়েল্ডিং ঝালাইয়ের বিচ্ছুরিত অগ্নিস্ফুলিঙ্গ উড়ে উড়ে কেমিক্যাল দোকান পর্যন্ত যাচ্ছে। সামান্য অসাবধানতায় সেখানেই ঘটতে পারে নিমতলী কিংবা চকবাজার ট্র্যাজেডির চেয়েও ভয়ঙ্কর অঘটন।

একটি-দুটি নয়, এমন পাঁচ হাজারের বেশি কারখানা, গুদাম আর     দোকানপাট সঙ্গী করেই চলছে পুরান ঢাকাবাসীর বেঁচে থাকা, ঘরবসতি। ১০টি থানা এলাকায় গজিয়ে ওঠা কারখানাগুলোতে অবাধে বছরের পর বছর ধরে চলছে বিস্ফোরক ও কেমিক্যালের খোলামেলা ব্যবহার, বিপণন ও সরবরাহ। থানাগুলো হচ্ছে লালবাগ, হাজারীবাগ, কোতোয়ালি, চকবাজার, বংশাল, কামরাঙ্গীরচর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর, কদমতলী ও সূত্রাপুর। বেশিরভাগ কারখানায় ব্যবহৃত হচ্ছে রাসায়নিকসহ দাহ্য পদার্থ এবং নানা ধরনের জ্বালানি তেল। এগুলোর মধ্যে দায়সারা গোছের সিটি করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স আছে বড়জোর এক হাজার কারখানার। বাকিগুলোর কোনো কাগজপত্রই নেই। আতঙ্কের বিষয় হলো, চার হাজার অবৈধ কারখানা গড়ে উঠেছে তিন হাজারের বেশি আবাসিক ভবনে। আর বাকিগুলো আরও ঘিঞ্জি জনবসতিতে। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলেই আবাসিক এলাকা থেকে কারখানা স্থানান্তরের দাবি তোলা হয় বিভিন্ন মহল থেকে। মিছিল, বিক্ষোভ, মানববন্ধন হয়, চলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আহাজারি, এক পক্ষের বিরুদ্ধে চলে অপর পক্ষের দোষ চাপানোর নানা মহড়া, সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয় শোক ঢেকে দেওয়ার, কিন্তু এ পর্যন্তই। এরপর সময় গড়িয়ে যায়। সবার মন থেকে মুছে যায় করুণ-ভয়াবহ সব স্মৃতি। আবার একটি দুর্ঘটনার জন্য প্রস্তুত হতে থাকে ক্ষেত্র। বছরের পর বছর ধরে এভাবেই ঘূর্ণায়মান চক্রে বাঁধা পড়ে আছে পুরান ঢাকাবাসীর জীবন। পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে অবৈধ কারখানার ছড়াছড়ি। এর মধ্যে রয়েছে ড্রাইসেল বা ব্যাটারি কারখানা, নকল ওষুধ, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, পলিথিনের দানা, প্লাস্টিক সরঞ্জাম, নকল বৈদ্যুতিক তার, আচার, চকোলেট, বিস্কুট, ঝালাই, রেক্টিফায়েড স্পিরিট ব্যবহার করে নানা সুগন্ধি ও আতর তৈরির কারখানা, আতশবাজি, পটকা, সাইকেল, খেলনা, নকল কসমেটিকস ও গয়না, জুতা-স্যান্ডেল তৈরির কারখানা, রাবার ফ্যাক্টরি, রং ও সলিউশন তৈরির কারখানা, ব্লিচিং পাউডার, ওয়াশিং সামগ্রী এবং ভিসিডি প্লেয়ারসহ শতাধিক পণ্য তৈরির অবৈধ কারখানা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক ক্ষতিকারক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেক্টিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গান পাউডার বিক্রি হয় একত্রেই, যত্রতত্র। এসব ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে গোডাউন বানিয়ে অনিরাপদ ব্যবস্থাপনায় মজুদ রাখছেন ব্যবসায়ীরা। গড়ে তোলা হয়েছে জুতা, প্লাস্টিক, বৈদ্যুতিক তার, বেকারি, চকোলেট তৈরি, ওয়েল্ডিংয়ের ছোট-বড় প্রায় চারশ কারখানা। জুতা ফ্যাক্টরির মালিকরা জানান, তারা যেসব রাসায়নিক ব্যবহার করেন সেগুলো হচ্ছে অ্যাডহেসিভ বা বেলি, মিল্ক কেমিক্যাল, সিনথেটিক রাবার অ্যাডহেসিভ বা পেস্টিং, রাবার সলিউশন বা পিইউ, রাবার সলিউশন এসপি, আনসারি আর কালো পেস্টিং। এগুলো যে বিস্ফোরক, তা তারা জানেন বলেও স্বীকার করেন। তবে এ ব্যবসা করতে হলে যে অনেক রকম অনুমোদন লাগে, তা তারা জানেন না বলে জানান। দেখা গেছে, বেশিরভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে চালিয়ে আসছেন এসব ব্যবসা। এ ব্যাপারে ঢাকা সিটি করপোরেশনের (দক্ষিণ ডিসিসি) কর কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে থাকি শুধু সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স দিই না, দেওয়ার ক্ষমতাও রাখি না। এর ছাড়পত্র দেওয়ার দায়িত্ব পরিবেশ অধিদফতরের।’ কিন্তু অধিকাংশ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে চালিয়ে যাচ্ছেন কেমিক্যালের অবৈধ ব্যবসা। যোগাযোগ করা হলে পরিবেশ অধিদফতরের ঢাকা মহানগর কার্যালয়ের পরিচালক বলেন, ‘অধিদফতর থেকে পুরান ঢাকার আবাসিক এলাকায় কোনো কারখানার জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয় না।’ ফায়ার সার্ভিসের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, পুরান ঢাকায় যেখানে-সেখানে মজুদ কেমিক্যালের পাইকারি দোকান, মার্কেট ও গুদামে আগুন লাগলে এসব স্থানে বসবাসকারীদের কোনোভাবেই বাঁচানো যাবে না।’

সহজলভ্য গান পাউডার! বিস্ফোরকের ছড়াছড়ি : পুরান ঢাকার অবৈধ কেমিক্যাল বাজারে পৃথিবীর ভয়ঙ্কর সব কেমিক্যালও কেনাবেচা চলে প্রকাশ্যে যেনতেনভাবেই। প্রকাশ্যে গান পাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সেসবও বিক্রি হতো আগুনে পুড়ে ধ্বংস হওয়া ওয়াহিদ ভবনের চার তলায়। জঙ্গী-সন্ত্রাসীরাও সেখান থেকে গান পাউডার সংগ্রহ করে দেশে নানা রকম নাশকতা চালাত বলেও অভিযোগ রয়েছে। নয়টি শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিনটি শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যকার স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। নিমতলী ও চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকা  দ্রুততার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ার জন্য এসব বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্যকেই দায়ী করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ ‘সব বিপজ্জনক বস্তু নিয়ে আমরা কাজ করি না। এগুলো মজুদ, পরিবহন ও বেচাকেনার কোনো নীতিমালাও নেই। তবে অ্যাসিড, বিষসহ বেশ কিছু কেমিক্যাল জেলা প্রশাসক দেখে থাকেন। কোনো কারখানায় আগুন লাগলেই বিস্ফোরক অধিদফতর দায়ী করা ঠিক না বলেও দাবি করেন ওই কর্মকর্তা।’

বালাই নেই অগ্নিনিরাপত্তা আইনের : রাজধানীতে অগ্নিনিরাপত্তা আইন (২০০৩) অগ্রাহ্য করে শতকরা ৯৯ ভাগ বাসাবাড়ি, বাণিজ্যিক ভবন ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠেছে। অত্যাবশ্যকীয় বিধি-বিধানগুলো পালনের ব্যাপারে উৎসাহী সচেতনতা সৃষ্টিতে সরকারিভাবে যেমন কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তেমনি আইন মানতে বাধ্য করারও কোনো নজির নেই। অগ্নিনিরাপত্তা আইন অনুযায়ী, প্রতিটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে কমবেশি ৩০টি অত্যাবশ্যকীয় নিয়ম অনুসরণ করার স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। অগ্নি আইন অনুসারে, বিদ্যুৎ নিরাপত্তা এবং আন্ডারগ্রাউন্ড রিজার্ভে ৫০ হাজার গ্যালন এবং ওভারহেড ট্যাংকে ১০ হাজার গ্যালন পানি মজুদ রাখার নির্দেশনা আছে। এসব বিধি-বিধান পালন করা হলে বুধবার রাতে চকবাজারের চুড়িহাট্টায় দাউ দাউ করে জলে ওঠা আগুনের সামনে বার বার ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের অসহায় অবস্থায় পড়তে হতো না। ঘটনাস্থলের ৫/৭শ ফুটের মধ্যেও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা আগুন নেভানোর মতো পানির জোগান পর্যন্ত পাননি। তাদের ভারিক্কি গাড়িগুলো নিয়ে চাপা গলির শতেক বাঁক ঘুরে ঘুরে বুড়িগঙ্গা থেকে পানি সংগ্রহ করে তা অগ্নিকা স্থলে আনতেই গলদঘর্ম অবস্থার সৃষ্টি হয়। এতে আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে অনেক বেশি সময়ক্ষেপণ হওয়ায় জানমালের প্রভূত ক্ষয়ক্ষতি ঘটেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা