শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

পাঁচ হাজার ভয়ঙ্কর মৃত্যুকূপ

জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পুরান ঢাকায় মানুষের ঘরবসতি ব্যবসা-বাণিজ্য
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ হাজার ভয়ঙ্কর মৃত্যুকূপ

শুধু চকবাজার এলাকাতেই নয়, পুরান ঢাকার ১০টি থানা এলাকায় বিপজ্জনক কেমিক্যালের ‘পাঁচ হাজার মৃত্যুকূপে’ লাখ লাখ মানুষের ভয়ঙ্কর ঘরবসতি চলছে। বাড়ির ভিতরে, ঘরের চারপাশে নানা রকম বিস্ফোরক আর তেজষ্ক্রিয় পদার্থের ছড়াছড়ি। আছে বিপজ্জনক কেমিক্যাল কারখানা, মজুদদারি। শয়নকক্ষের সঙ্গেই যুক্ত আরেক কক্ষে হরদম খুচরা কেমিক্যালের ক্রয়-বিক্রয়ও চলছে অবাধে। চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড স্থলের আশপাশেই আছে ঝুঁকিপূর্ণ তিন শতাধিক কারখানা ও কেমিক্যাল গুদাম। মহল্লায় দেয়ালের সঙ্গে দেয়ালের ঠেস লাগিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বহুতল ভবন। চাপা-সরু অলিগলির অভাব নেই। এসব অলিগলির বাঁকে বাঁকে গড়ে তোলা হয়েছে বৈধ-অবৈধ কয়েক শ কেমিক্যাল কারখানা, গুদামঘর, দোকানপাট। চকবাজার থানার অদূরেই বড় এক রেস্টুরেন্টের ছয়টি চুল্লিতে রাত-দিন চলে রান্নাবান্না। এসব গ্যাসচুল্লির আড়াই-তিন ফুটের মধ্যেই রয়েছে বেশ বড় আকারের দুটি কেমিক্যাল গুদাম। মূল চকবাজারের পশ্চিম পাশে দুটি ওয়েল্ডিং কারখানা ঘেঁষেই রয়েছে নানা রকম কেমিক্যাল বিক্রির তিনটি দোকান। সেখানে যখন তখন পরিচালিত ওয়েল্ডিং ঝালাইয়ের বিচ্ছুরিত অগ্নিস্ফুলিঙ্গ উড়ে উড়ে কেমিক্যাল দোকান পর্যন্ত যাচ্ছে। সামান্য অসাবধানতায় সেখানেই ঘটতে পারে নিমতলী কিংবা চকবাজার ট্র্যাজেডির চেয়েও ভয়ঙ্কর অঘটন।

একটি-দুটি নয়, এমন পাঁচ হাজারের বেশি কারখানা, গুদাম আর     দোকানপাট সঙ্গী করেই চলছে পুরান ঢাকাবাসীর বেঁচে থাকা, ঘরবসতি। ১০টি থানা এলাকায় গজিয়ে ওঠা কারখানাগুলোতে অবাধে বছরের পর বছর ধরে চলছে বিস্ফোরক ও কেমিক্যালের খোলামেলা ব্যবহার, বিপণন ও সরবরাহ। থানাগুলো হচ্ছে লালবাগ, হাজারীবাগ, কোতোয়ালি, চকবাজার, বংশাল, কামরাঙ্গীরচর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর, কদমতলী ও সূত্রাপুর। বেশিরভাগ কারখানায় ব্যবহৃত হচ্ছে রাসায়নিকসহ দাহ্য পদার্থ এবং নানা ধরনের জ্বালানি তেল। এগুলোর মধ্যে দায়সারা গোছের সিটি করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স আছে বড়জোর এক হাজার কারখানার। বাকিগুলোর কোনো কাগজপত্রই নেই। আতঙ্কের বিষয় হলো, চার হাজার অবৈধ কারখানা গড়ে উঠেছে তিন হাজারের বেশি আবাসিক ভবনে। আর বাকিগুলো আরও ঘিঞ্জি জনবসতিতে। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলেই আবাসিক এলাকা থেকে কারখানা স্থানান্তরের দাবি তোলা হয় বিভিন্ন মহল থেকে। মিছিল, বিক্ষোভ, মানববন্ধন হয়, চলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আহাজারি, এক পক্ষের বিরুদ্ধে চলে অপর পক্ষের দোষ চাপানোর নানা মহড়া, সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয় শোক ঢেকে দেওয়ার, কিন্তু এ পর্যন্তই। এরপর সময় গড়িয়ে যায়। সবার মন থেকে মুছে যায় করুণ-ভয়াবহ সব স্মৃতি। আবার একটি দুর্ঘটনার জন্য প্রস্তুত হতে থাকে ক্ষেত্র। বছরের পর বছর ধরে এভাবেই ঘূর্ণায়মান চক্রে বাঁধা পড়ে আছে পুরান ঢাকাবাসীর জীবন। পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে অবৈধ কারখানার ছড়াছড়ি। এর মধ্যে রয়েছে ড্রাইসেল বা ব্যাটারি কারখানা, নকল ওষুধ, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, পলিথিনের দানা, প্লাস্টিক সরঞ্জাম, নকল বৈদ্যুতিক তার, আচার, চকোলেট, বিস্কুট, ঝালাই, রেক্টিফায়েড স্পিরিট ব্যবহার করে নানা সুগন্ধি ও আতর তৈরির কারখানা, আতশবাজি, পটকা, সাইকেল, খেলনা, নকল কসমেটিকস ও গয়না, জুতা-স্যান্ডেল তৈরির কারখানা, রাবার ফ্যাক্টরি, রং ও সলিউশন তৈরির কারখানা, ব্লিচিং পাউডার, ওয়াশিং সামগ্রী এবং ভিসিডি প্লেয়ারসহ শতাধিক পণ্য তৈরির অবৈধ কারখানা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক ক্ষতিকারক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেক্টিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গান পাউডার বিক্রি হয় একত্রেই, যত্রতত্র। এসব ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে গোডাউন বানিয়ে অনিরাপদ ব্যবস্থাপনায় মজুদ রাখছেন ব্যবসায়ীরা। গড়ে তোলা হয়েছে জুতা, প্লাস্টিক, বৈদ্যুতিক তার, বেকারি, চকোলেট তৈরি, ওয়েল্ডিংয়ের ছোট-বড় প্রায় চারশ কারখানা। জুতা ফ্যাক্টরির মালিকরা জানান, তারা যেসব রাসায়নিক ব্যবহার করেন সেগুলো হচ্ছে অ্যাডহেসিভ বা বেলি, মিল্ক কেমিক্যাল, সিনথেটিক রাবার অ্যাডহেসিভ বা পেস্টিং, রাবার সলিউশন বা পিইউ, রাবার সলিউশন এসপি, আনসারি আর কালো পেস্টিং। এগুলো যে বিস্ফোরক, তা তারা জানেন বলেও স্বীকার করেন। তবে এ ব্যবসা করতে হলে যে অনেক রকম অনুমোদন লাগে, তা তারা জানেন না বলে জানান। দেখা গেছে, বেশিরভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে চালিয়ে আসছেন এসব ব্যবসা। এ ব্যাপারে ঢাকা সিটি করপোরেশনের (দক্ষিণ ডিসিসি) কর কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে থাকি শুধু সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স দিই না, দেওয়ার ক্ষমতাও রাখি না। এর ছাড়পত্র দেওয়ার দায়িত্ব পরিবেশ অধিদফতরের।’ কিন্তু অধিকাংশ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে চালিয়ে যাচ্ছেন কেমিক্যালের অবৈধ ব্যবসা। যোগাযোগ করা হলে পরিবেশ অধিদফতরের ঢাকা মহানগর কার্যালয়ের পরিচালক বলেন, ‘অধিদফতর থেকে পুরান ঢাকার আবাসিক এলাকায় কোনো কারখানার জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয় না।’ ফায়ার সার্ভিসের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, পুরান ঢাকায় যেখানে-সেখানে মজুদ কেমিক্যালের পাইকারি দোকান, মার্কেট ও গুদামে আগুন লাগলে এসব স্থানে বসবাসকারীদের কোনোভাবেই বাঁচানো যাবে না।’

সহজলভ্য গান পাউডার! বিস্ফোরকের ছড়াছড়ি : পুরান ঢাকার অবৈধ কেমিক্যাল বাজারে পৃথিবীর ভয়ঙ্কর সব কেমিক্যালও কেনাবেচা চলে প্রকাশ্যে যেনতেনভাবেই। প্রকাশ্যে গান পাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সেসবও বিক্রি হতো আগুনে পুড়ে ধ্বংস হওয়া ওয়াহিদ ভবনের চার তলায়। জঙ্গী-সন্ত্রাসীরাও সেখান থেকে গান পাউডার সংগ্রহ করে দেশে নানা রকম নাশকতা চালাত বলেও অভিযোগ রয়েছে। নয়টি শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিনটি শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যকার স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। নিমতলী ও চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকা  দ্রুততার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ার জন্য এসব বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্যকেই দায়ী করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ ‘সব বিপজ্জনক বস্তু নিয়ে আমরা কাজ করি না। এগুলো মজুদ, পরিবহন ও বেচাকেনার কোনো নীতিমালাও নেই। তবে অ্যাসিড, বিষসহ বেশ কিছু কেমিক্যাল জেলা প্রশাসক দেখে থাকেন। কোনো কারখানায় আগুন লাগলেই বিস্ফোরক অধিদফতর দায়ী করা ঠিক না বলেও দাবি করেন ওই কর্মকর্তা।’

বালাই নেই অগ্নিনিরাপত্তা আইনের : রাজধানীতে অগ্নিনিরাপত্তা আইন (২০০৩) অগ্রাহ্য করে শতকরা ৯৯ ভাগ বাসাবাড়ি, বাণিজ্যিক ভবন ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠেছে। অত্যাবশ্যকীয় বিধি-বিধানগুলো পালনের ব্যাপারে উৎসাহী সচেতনতা সৃষ্টিতে সরকারিভাবে যেমন কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তেমনি আইন মানতে বাধ্য করারও কোনো নজির নেই। অগ্নিনিরাপত্তা আইন অনুযায়ী, প্রতিটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে কমবেশি ৩০টি অত্যাবশ্যকীয় নিয়ম অনুসরণ করার স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। অগ্নি আইন অনুসারে, বিদ্যুৎ নিরাপত্তা এবং আন্ডারগ্রাউন্ড রিজার্ভে ৫০ হাজার গ্যালন এবং ওভারহেড ট্যাংকে ১০ হাজার গ্যালন পানি মজুদ রাখার নির্দেশনা আছে। এসব বিধি-বিধান পালন করা হলে বুধবার রাতে চকবাজারের চুড়িহাট্টায় দাউ দাউ করে জলে ওঠা আগুনের সামনে বার বার ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের অসহায় অবস্থায় পড়তে হতো না। ঘটনাস্থলের ৫/৭শ ফুটের মধ্যেও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা আগুন নেভানোর মতো পানির জোগান পর্যন্ত পাননি। তাদের ভারিক্কি গাড়িগুলো নিয়ে চাপা গলির শতেক বাঁক ঘুরে ঘুরে বুড়িগঙ্গা থেকে পানি সংগ্রহ করে তা অগ্নিকা স্থলে আনতেই গলদঘর্ম অবস্থার সৃষ্টি হয়। এতে আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে অনেক বেশি সময়ক্ষেপণ হওয়ায় জানমালের প্রভূত ক্ষয়ক্ষতি ঘটেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা