শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

পাঁচ হাজার ভয়ঙ্কর মৃত্যুকূপ

জীবনের ঝুঁকি নিয়েই পুরান ঢাকায় মানুষের ঘরবসতি ব্যবসা-বাণিজ্য
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ হাজার ভয়ঙ্কর মৃত্যুকূপ

শুধু চকবাজার এলাকাতেই নয়, পুরান ঢাকার ১০টি থানা এলাকায় বিপজ্জনক কেমিক্যালের ‘পাঁচ হাজার মৃত্যুকূপে’ লাখ লাখ মানুষের ভয়ঙ্কর ঘরবসতি চলছে। বাড়ির ভিতরে, ঘরের চারপাশে নানা রকম বিস্ফোরক আর তেজষ্ক্রিয় পদার্থের ছড়াছড়ি। আছে বিপজ্জনক কেমিক্যাল কারখানা, মজুদদারি। শয়নকক্ষের সঙ্গেই যুক্ত আরেক কক্ষে হরদম খুচরা কেমিক্যালের ক্রয়-বিক্রয়ও চলছে অবাধে। চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড স্থলের আশপাশেই আছে ঝুঁকিপূর্ণ তিন শতাধিক কারখানা ও কেমিক্যাল গুদাম। মহল্লায় দেয়ালের সঙ্গে দেয়ালের ঠেস লাগিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে বহুতল ভবন। চাপা-সরু অলিগলির অভাব নেই। এসব অলিগলির বাঁকে বাঁকে গড়ে তোলা হয়েছে বৈধ-অবৈধ কয়েক শ কেমিক্যাল কারখানা, গুদামঘর, দোকানপাট। চকবাজার থানার অদূরেই বড় এক রেস্টুরেন্টের ছয়টি চুল্লিতে রাত-দিন চলে রান্নাবান্না। এসব গ্যাসচুল্লির আড়াই-তিন ফুটের মধ্যেই রয়েছে বেশ বড় আকারের দুটি কেমিক্যাল গুদাম। মূল চকবাজারের পশ্চিম পাশে দুটি ওয়েল্ডিং কারখানা ঘেঁষেই রয়েছে নানা রকম কেমিক্যাল বিক্রির তিনটি দোকান। সেখানে যখন তখন পরিচালিত ওয়েল্ডিং ঝালাইয়ের বিচ্ছুরিত অগ্নিস্ফুলিঙ্গ উড়ে উড়ে কেমিক্যাল দোকান পর্যন্ত যাচ্ছে। সামান্য অসাবধানতায় সেখানেই ঘটতে পারে নিমতলী কিংবা চকবাজার ট্র্যাজেডির চেয়েও ভয়ঙ্কর অঘটন।

একটি-দুটি নয়, এমন পাঁচ হাজারের বেশি কারখানা, গুদাম আর     দোকানপাট সঙ্গী করেই চলছে পুরান ঢাকাবাসীর বেঁচে থাকা, ঘরবসতি। ১০টি থানা এলাকায় গজিয়ে ওঠা কারখানাগুলোতে অবাধে বছরের পর বছর ধরে চলছে বিস্ফোরক ও কেমিক্যালের খোলামেলা ব্যবহার, বিপণন ও সরবরাহ। থানাগুলো হচ্ছে লালবাগ, হাজারীবাগ, কোতোয়ালি, চকবাজার, বংশাল, কামরাঙ্গীরচর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর, কদমতলী ও সূত্রাপুর। বেশিরভাগ কারখানায় ব্যবহৃত হচ্ছে রাসায়নিকসহ দাহ্য পদার্থ এবং নানা ধরনের জ্বালানি তেল। এগুলোর মধ্যে দায়সারা গোছের সিটি করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স আছে বড়জোর এক হাজার কারখানার। বাকিগুলোর কোনো কাগজপত্রই নেই। আতঙ্কের বিষয় হলো, চার হাজার অবৈধ কারখানা গড়ে উঠেছে তিন হাজারের বেশি আবাসিক ভবনে। আর বাকিগুলো আরও ঘিঞ্জি জনবসতিতে। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলেই আবাসিক এলাকা থেকে কারখানা স্থানান্তরের দাবি তোলা হয় বিভিন্ন মহল থেকে। মিছিল, বিক্ষোভ, মানববন্ধন হয়, চলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আহাজারি, এক পক্ষের বিরুদ্ধে চলে অপর পক্ষের দোষ চাপানোর নানা মহড়া, সরকারের পক্ষ থেকেও কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয় শোক ঢেকে দেওয়ার, কিন্তু এ পর্যন্তই। এরপর সময় গড়িয়ে যায়। সবার মন থেকে মুছে যায় করুণ-ভয়াবহ সব স্মৃতি। আবার একটি দুর্ঘটনার জন্য প্রস্তুত হতে থাকে ক্ষেত্র। বছরের পর বছর ধরে এভাবেই ঘূর্ণায়মান চক্রে বাঁধা পড়ে আছে পুরান ঢাকাবাসীর জীবন। পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে অবৈধ কারখানার ছড়াছড়ি। এর মধ্যে রয়েছে ড্রাইসেল বা ব্যাটারি কারখানা, নকল ওষুধ, নিষিদ্ধ পলিথিন ব্যাগ, পলিথিনের দানা, প্লাস্টিক সরঞ্জাম, নকল বৈদ্যুতিক তার, আচার, চকোলেট, বিস্কুট, ঝালাই, রেক্টিফায়েড স্পিরিট ব্যবহার করে নানা সুগন্ধি ও আতর তৈরির কারখানা, আতশবাজি, পটকা, সাইকেল, খেলনা, নকল কসমেটিকস ও গয়না, জুতা-স্যান্ডেল তৈরির কারখানা, রাবার ফ্যাক্টরি, রং ও সলিউশন তৈরির কারখানা, ব্লিচিং পাউডার, ওয়াশিং সামগ্রী এবং ভিসিডি প্লেয়ারসহ শতাধিক পণ্য তৈরির অবৈধ কারখানা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অবৈধ কারখানাগুলোকে কেন্দ্র করে অবাধে বিক্রি হচ্ছে মারাত্মক ক্ষতিকারক সব দাহ্য ও রাসায়নিক পদার্থ। সালফার, পটাশ, ফসফরাস, সালফিউরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, ইথানল, মিথাইল, রেক্টিফায়েড স্পিরিট, ফরমালডিহাইড, অ্যাডহেসিভ বা সলিউশন, তারপিনসহ নানা ধরনের গান পাউডার বিক্রি হয় একত্রেই, যত্রতত্র। এসব ঝুঁকিপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থ বিভিন্ন বাসাবাড়িতে গোডাউন বানিয়ে অনিরাপদ ব্যবস্থাপনায় মজুদ রাখছেন ব্যবসায়ীরা। গড়ে তোলা হয়েছে জুতা, প্লাস্টিক, বৈদ্যুতিক তার, বেকারি, চকোলেট তৈরি, ওয়েল্ডিংয়ের ছোট-বড় প্রায় চারশ কারখানা। জুতা ফ্যাক্টরির মালিকরা জানান, তারা যেসব রাসায়নিক ব্যবহার করেন সেগুলো হচ্ছে অ্যাডহেসিভ বা বেলি, মিল্ক কেমিক্যাল, সিনথেটিক রাবার অ্যাডহেসিভ বা পেস্টিং, রাবার সলিউশন বা পিইউ, রাবার সলিউশন এসপি, আনসারি আর কালো পেস্টিং। এগুলো যে বিস্ফোরক, তা তারা জানেন বলেও স্বীকার করেন। তবে এ ব্যবসা করতে হলে যে অনেক রকম অনুমোদন লাগে, তা তারা জানেন না বলে জানান। দেখা গেছে, বেশিরভাগ ব্যবসায়ীই সাধারণ ব্যবসার লাইসেন্স নিয়ে চালিয়ে আসছেন এসব ব্যবসা। এ ব্যাপারে ঢাকা সিটি করপোরেশনের (দক্ষিণ ডিসিসি) কর কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা ট্রেড লাইসেন্স দিয়ে থাকি শুধু সাধারণ ব্যবসার জন্য। কোনো কেমিক্যাল বিক্রির লাইসেন্স দিই না, দেওয়ার ক্ষমতাও রাখি না। এর ছাড়পত্র দেওয়ার দায়িত্ব পরিবেশ অধিদফতরের।’ কিন্তু অধিকাংশ ব্যবসায়ী ডিসিসির ট্রেড লাইসেন্স নিয়েই ধুমছে চালিয়ে যাচ্ছেন কেমিক্যালের অবৈধ ব্যবসা। যোগাযোগ করা হলে পরিবেশ অধিদফতরের ঢাকা মহানগর কার্যালয়ের পরিচালক বলেন, ‘অধিদফতর থেকে পুরান ঢাকার আবাসিক এলাকায় কোনো কারখানার জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয় না।’ ফায়ার সার্ভিসের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, পুরান ঢাকায় যেখানে-সেখানে মজুদ কেমিক্যালের পাইকারি দোকান, মার্কেট ও গুদামে আগুন লাগলে এসব স্থানে বসবাসকারীদের কোনোভাবেই বাঁচানো যাবে না।’

সহজলভ্য গান পাউডার! বিস্ফোরকের ছড়াছড়ি : পুরান ঢাকার অবৈধ কেমিক্যাল বাজারে পৃথিবীর ভয়ঙ্কর সব কেমিক্যালও কেনাবেচা চলে প্রকাশ্যে যেনতেনভাবেই। প্রকাশ্যে গান পাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ হলেও সেসবও বিক্রি হতো আগুনে পুড়ে ধ্বংস হওয়া ওয়াহিদ ভবনের চার তলায়। জঙ্গী-সন্ত্রাসীরাও সেখান থেকে গান পাউডার সংগ্রহ করে দেশে নানা রকম নাশকতা চালাত বলেও অভিযোগ রয়েছে। নয়টি শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ এ দেশে আমদানি করা হয়। এর প্রথম তিনটি শ্রেণির বিপজ্জনক পদার্থ মজুদ, পরিবহন, ক্রয়-বিক্রয়ে নীতিমালা রয়েছে। বাকি ছয় প্রকার অধিক বিপজ্জনক বস্তু মজুদের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালাই নেই। বিপজ্জনক জ্বালানিযোগ্য কঠিন পদার্থের একটি ক্যালসিয়াম কার্বাইড। কার্বাইড মজুদাগারের প্রস্তাবিত প্রাঙ্গণের পরিসীমার চারপাশে কমপক্ষে ১০০ মিটারের মধ্যকার স্থায়ী স্থাপনার চিত্র, মজুদাগারের অবস্থান ও নির্মাণ নকশা পর্যবেক্ষণের নীতিমালা থাকলেও তা মানা হয় না। নিমতলী ও চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকা  দ্রুততার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ার জন্য এসব বিপজ্জনক রাসায়নিক দ্রব্যকেই দায়ী করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ ‘সব বিপজ্জনক বস্তু নিয়ে আমরা কাজ করি না। এগুলো মজুদ, পরিবহন ও বেচাকেনার কোনো নীতিমালাও নেই। তবে অ্যাসিড, বিষসহ বেশ কিছু কেমিক্যাল জেলা প্রশাসক দেখে থাকেন। কোনো কারখানায় আগুন লাগলেই বিস্ফোরক অধিদফতর দায়ী করা ঠিক না বলেও দাবি করেন ওই কর্মকর্তা।’

বালাই নেই অগ্নিনিরাপত্তা আইনের : রাজধানীতে অগ্নিনিরাপত্তা আইন (২০০৩) অগ্রাহ্য করে শতকরা ৯৯ ভাগ বাসাবাড়ি, বাণিজ্যিক ভবন ও শিল্প-কারখানা গড়ে উঠেছে। অত্যাবশ্যকীয় বিধি-বিধানগুলো পালনের ব্যাপারে উৎসাহী সচেতনতা সৃষ্টিতে সরকারিভাবে যেমন কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি, তেমনি আইন মানতে বাধ্য করারও কোনো নজির নেই। অগ্নিনিরাপত্তা আইন অনুযায়ী, প্রতিটি বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে কমবেশি ৩০টি অত্যাবশ্যকীয় নিয়ম অনুসরণ করার স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। অগ্নি আইন অনুসারে, বিদ্যুৎ নিরাপত্তা এবং আন্ডারগ্রাউন্ড রিজার্ভে ৫০ হাজার গ্যালন এবং ওভারহেড ট্যাংকে ১০ হাজার গ্যালন পানি মজুদ রাখার নির্দেশনা আছে। এসব বিধি-বিধান পালন করা হলে বুধবার রাতে চকবাজারের চুড়িহাট্টায় দাউ দাউ করে জলে ওঠা আগুনের সামনে বার বার ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের অসহায় অবস্থায় পড়তে হতো না। ঘটনাস্থলের ৫/৭শ ফুটের মধ্যেও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা আগুন নেভানোর মতো পানির জোগান পর্যন্ত পাননি। তাদের ভারিক্কি গাড়িগুলো নিয়ে চাপা গলির শতেক বাঁক ঘুরে ঘুরে বুড়িগঙ্গা থেকে পানি সংগ্রহ করে তা অগ্নিকা স্থলে আনতেই গলদঘর্ম অবস্থার সৃষ্টি হয়। এতে আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে অনেক বেশি সময়ক্ষেপণ হওয়ায় জানমালের প্রভূত ক্ষয়ক্ষতি ঘটেছে বলেও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা