শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট আগামী ১০ দিন

প্যারোল না জামিন, শপথ না বর্জন সব সুরাহা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট আগামী ১০ দিন

একাদশ জাতীয় সংসদে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ছয় প্রার্থীর শপথ নেওয়ার সময় আছে মাত্র ১০ দিন। কারান্তরীণ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি, শপথ নিয়ে সংসদে যোগদানসহ অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে এ কয় দিনে। সরকার চায় নির্বাচিত সব এমপি সংসদে যোগ দিয়ে সংসদকে প্রাণবন্ত করুক। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার প্যারোল আবেদন করলে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবে না। তবে বিএনপি চায় তাদের দলীয় প্রধানের জামিনে মুক্তি। দলীয় ছয় এমপি শপথ নিতে আগ্রহী হলেও হাইকমান্ডের হুঁশিয়ারিÑ এটা করলে দল থেকে তাদের চিরতরে বহিষ্কার করা হবে। আগামী ১০ দিনকে রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এ কয় দিনে ঘটতে পারে অনেক কিছু। প্যারোল-শপথ নিয়ে দুই পক্ষ এখন পর্যন্ত দুই মেরুতে অবস্থান করলেও পর্দার আড়ালে অনেক কিছুই ঘটছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, উভয়পক্ষ নমনীয় হলে রাজনীতিতে সমঝোতার আভাস মিলবে আগামী ১০ দিনের মধ্যেই।  সংখ্যায় কম হলেও শপথ নিয়ে সংসদে ঝড় তুলতে পারবে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। আর এমপিরা শপথ না নিলে অথবা শপথ গ্রহণ করতে না পারার উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে স্পিকারের কাছে আবেদন না করলে শূন্য হয়ে যেতে পারে সংসদীয় আসন। আওয়ামী লীগ ও সরকারের নীতি নির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা বিজয়ী হয়েছেন, তাদের সংসদে দেখতে চায় আওয়ামী লীগ। সে জন্য দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার বার সংসদে যোগ দিতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত দুই নেতার মতো বিএনপির নির্বাচিত ছয় এমপিও শপথ নিয়ে সংসদে যোগ দেবেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, শপথ নিয়ে সংসদে না এলে বিএনপির আরেকটি ভুল হবে। আমরা বিশ্বাস করি এলাকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে বিএনপি সংসদে এসে ভূমিকা রাখবে। সংসদকে প্রাণবন্ত করবে। তারা ৬ জনে ৬০ জনের কথা বলবে। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘যদি খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে অথবা বিএনপির পক্ষ থেকে তার প্যারোলে মুক্তির জন্য আবেদন করা হয়, সে ক্ষেত্রে তারা বিবেচনা করতে পারেন।’ বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্তি চাইলে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপির নির্বাচিত ৬ এমপিকে শপথ নিয়ে সংসদে যোগদানের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি সংসদে যোগ দিলে তা হবে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। আমি মনে করি তারা সংসদে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন এবং গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে। খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রশ্নে তিনি বলেন, আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি (খালেদা জিয়া) এখন কারাগারে। তিনি যদি জামিন প্রার্থনা করেন আদালতই একমাত্র তাকে জামিনে মুক্তি দিতে পারে। অন্যদিকে তিনি যদি প্যারোলে মুক্তি চান তাহলে তার আবেদনটি সরকার বিবেচনা করবে। এ ছাড়া তার মুক্তির অন্য কোনো পথ নেই।

সংসদে যেতে আগ্রহী ছয় এমপি, হাইকমান্ডের ‘না’ : বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা জাতীয় সংসদে যেতে আগ্রহী। এলাকার মানুষের নানামুখী চাপের কথা তারা দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন। একই সঙ্গে সংসদে গিয়ে বেগম জিয়ার মুক্তি দাবি তোলার যুক্তিও তুলে ধরেছেন তারা। তবে সংসদে যাওয়ার ব্যাপারে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটি তাদের ‘না’ করে দিয়েছে। সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্কাইপিতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দেন, সংসদে যাওয়া যাবে না। এরপরই নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ওই বৈঠকেও বলা হয়, বিএনপির নীতিগত সিদ্ধান্ত হলো সংসদে না যাওয়া। কেউ এককভাবে যদি সংসদে যেতে চান, তাহলে বহিষ্কার করা হবে। সংসদ অধিবেশন শুরুর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচিতদের সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে হয়। সে হিসেবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত শপথ নেওয়ার সময় রয়েছে বিএনপির এমপিদের। এর মধ্যে শপথ না নিলে স্পিকারের কাছে আবেদন করার সুযোগও পাবেন তারা। তবে তারা আবেদন না করলে ওই আসন শূন্য হয়ে যাবে। সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি হাসপাতালে বিএনপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। ওই সময় তারা বেগম জিয়ার প্যারোলে মুক্তি ও সংসদে যাওয়া না যাওয়ার প্রসঙ্গটি তুলে ধরেন। এ সময় বেগম জিয়া প্যারোলে মুক্তির ব্যাপারে সরাসরি ‘না’ জানিয়ে দেন। একইভাবে সংসদে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই ছয়জন সংসদে গিয়ে কী করবে? আমাকে কারামুক্ত করতে পারবে? বেগম জিয়ার নেতিবাচক মনোভাব দেখে নেতারা এ প্রসঙ্গে আর কথা বাড়াননি বলে জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘যে নির্বাচন ও তার ফলাফলকে আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি, নির্বাচন হিসেবেই মেনে নিইনি- সে সংসদে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। এই নির্বাচন জাতীয় জীবনে এক ভয়ানক কলঙ্ক। আমরা অবিলম্বে তা বাতিল করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছি।’ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ৬ সংসদ সদস্যের শপথ নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সংসদে যাওয়া নিয়ে কোনো আলোচনা নয়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্মতিক্রমে আমরা স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সুতরাং এ সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসা যাবে না।’ তবে ব্যক্তিগতভাবে বিএনপির একাধিক সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সংসদে যেতে আগ্রহী। তারা আশা প্রকাশ করছেন, ৩০ এপ্রিলের মধ্যে বিএনপি একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবে। তারা যুক্তি তুলে ধরে বলছেন, বিএনপির ক্ষুদ্র প্রতিনিধি দলও সংসদে গেলে দৃষ্টি তাদের দিকেই থাকবে। তাছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সংসদকে তারা জানাতে পারবেন। রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি সংসদেও এ নিয়ে ঝড় তোলা যাবে। এ প্রসঙ্গে ঠাকুরগাঁও-৩ আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপির সংসদ সদস্য জাহিদুর রহমান জাহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার আসনটি প্রথমবারের মতো বিএনপি থেকে নির্বাচিত হয়েছে। আমি এ মুহূর্তে চরম বিপদে রয়েছি। নেতা-কর্মীদের ৯৫ ভাগই চান, আমরা যেন সংসদে যাই। তবে এ ব্যাপারে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত হলো যাওয়া যাবে না। তবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আমাদের শপথ নেওয়ার সময় আছে। এর মধ্যে দলের ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত আছে কিনা জানি না। তবে দল না চাইলে আমরা সংসদে যাব না।’ বগুড়া-৪ আসন থেকে নির্বাচিত মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এলাকার জনগণ চায়, আমরা যেন সংসদে গিয়ে সরকারের দুঃশাসনের প্রতিবাদ করি। কিন্তু বাস্তবতাও দেখতে হবে। আমি দল করিÑএ কারণেই জনগণ আমাকে চেনে। আমাদের কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান না চাইলে সংসদে যাব না।’ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের ওপর এলাকার মানুষের চাপ আছে, এটাও সত্য। কিন্তু আমরা নির্বাচিত হয়েছি দলীয় প্রতীকে, দলের সমর্থনে। এখানে দলের সিদ্ধান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখন পর্যন্ত একমত যে, দলের সিদ্ধান্তের বাইরে  কোনো সিদ্ধান্ত নেব না।’ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপি দলীয় এমপি আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এ নিয়ে সংশয়ে আছি। দলীয়ভাবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি অত্যন্ত চাপের মধ্যে আছি। এলাকার জনগণ চাচ্ছে আমি যেন শপথ নিয়ে এলাকায় ফিরে যাই।’      

প্যারোল নয়, জামিনে মুক্তি চান খালেদা জিয়া : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্তি নিতে চান না। প্যারোলের প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। অতি সম্প্রতি বিএনপির তিনজন নীতিনির্ধারক তার সঙ্গে কারাগারে দেখা করতে গেলে তাদের সঙ্গে আলাপকালে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, প্রয়োজনে মৃত্যু পর্যন্ত জেলখানায় থাকব। তবুও প্যারোলে মুক্তি নেব না। কারামুক্ত হতে হলে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে আদালত থেকে জামিনেই মুক্ত হব। কোনো ধরনের প্যারোল বা শর্ত-সাপেক্ষে নয়। সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে তা জানা গেছে। জিয়া পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কেউ-ই চান না খালেদা জিয়া প্যারোলে কারামুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যান। তবে দলের একটি অংশের নেতারা চান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেলখানায় শারীরিক ও মানসিকভাবে যে জুলুম-নির্যাতন চলছে, তা থেকে রেহাই পেতে এবং তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসায় অবিলম্বে তার বিদেশে যাওয়া উচিত। আগে নিজের জীবন ও সুস্থ শরীর। তারপর রাজনীতি। 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন