শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট আগামী ১০ দিন

প্যারোল না জামিন, শপথ না বর্জন সব সুরাহা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট আগামী ১০ দিন

একাদশ জাতীয় সংসদে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ছয় প্রার্থীর শপথ নেওয়ার সময় আছে মাত্র ১০ দিন। কারান্তরীণ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি, শপথ নিয়ে সংসদে যোগদানসহ অনেক কিছুই পরিষ্কার হবে এ কয় দিনে। সরকার চায় নির্বাচিত সব এমপি সংসদে যোগ দিয়ে সংসদকে প্রাণবন্ত করুক। একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার প্যারোল আবেদন করলে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবে না। তবে বিএনপি চায় তাদের দলীয় প্রধানের জামিনে মুক্তি। দলীয় ছয় এমপি শপথ নিতে আগ্রহী হলেও হাইকমান্ডের হুঁশিয়ারিÑ এটা করলে দল থেকে তাদের চিরতরে বহিষ্কার করা হবে। আগামী ১০ দিনকে রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এ কয় দিনে ঘটতে পারে অনেক কিছু। প্যারোল-শপথ নিয়ে দুই পক্ষ এখন পর্যন্ত দুই মেরুতে অবস্থান করলেও পর্দার আড়ালে অনেক কিছুই ঘটছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, উভয়পক্ষ নমনীয় হলে রাজনীতিতে সমঝোতার আভাস মিলবে আগামী ১০ দিনের মধ্যেই।  সংখ্যায় কম হলেও শপথ নিয়ে সংসদে ঝড় তুলতে পারবে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। আর এমপিরা শপথ না নিলে অথবা শপথ গ্রহণ করতে না পারার উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে স্পিকারের কাছে আবেদন না করলে শূন্য হয়ে যেতে পারে সংসদীয় আসন। আওয়ামী লীগ ও সরকারের নীতি নির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যারা বিজয়ী হয়েছেন, তাদের সংসদে দেখতে চায় আওয়ামী লীগ। সে জন্য দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বার বার সংসদে যোগ দিতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। দলের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত দুই নেতার মতো বিএনপির নির্বাচিত ছয় এমপিও শপথ নিয়ে সংসদে যোগ দেবেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, শপথ নিয়ে সংসদে না এলে বিএনপির আরেকটি ভুল হবে। আমরা বিশ্বাস করি এলাকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে বিএনপি সংসদে এসে ভূমিকা রাখবে। সংসদকে প্রাণবন্ত করবে। তারা ৬ জনে ৬০ জনের কথা বলবে। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘যদি খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে অথবা বিএনপির পক্ষ থেকে তার প্যারোলে মুক্তির জন্য আবেদন করা হয়, সে ক্ষেত্রে তারা বিবেচনা করতে পারেন।’ বিএনপির পক্ষ থেকে সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্তি চাইলে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বাধা দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপির নির্বাচিত ৬ এমপিকে শপথ নিয়ে সংসদে যোগদানের আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি সংসদে যোগ দিলে তা হবে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। আমি মনে করি তারা সংসদে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন এবং গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে। খালেদা জিয়ার মুক্তির প্রশ্নে তিনি বলেন, আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে তিনি (খালেদা জিয়া) এখন কারাগারে। তিনি যদি জামিন প্রার্থনা করেন আদালতই একমাত্র তাকে জামিনে মুক্তি দিতে পারে। অন্যদিকে তিনি যদি প্যারোলে মুক্তি চান তাহলে তার আবেদনটি সরকার বিবেচনা করবে। এ ছাড়া তার মুক্তির অন্য কোনো পথ নেই।

সংসদে যেতে আগ্রহী ছয় এমপি, হাইকমান্ডের ‘না’ : বিএনপির নির্বাচিত এমপিরা জাতীয় সংসদে যেতে আগ্রহী। এলাকার মানুষের নানামুখী চাপের কথা তারা দলের হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন। একই সঙ্গে সংসদে গিয়ে বেগম জিয়ার মুক্তি দাবি তোলার যুক্তিও তুলে ধরেছেন তারা। তবে সংসদে যাওয়ার ব্যাপারে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটি তাদের ‘না’ করে দিয়েছে। সম্প্রতি স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্কাইপিতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দেন, সংসদে যাওয়া যাবে না। এরপরই নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ওই বৈঠকেও বলা হয়, বিএনপির নীতিগত সিদ্ধান্ত হলো সংসদে না যাওয়া। কেউ এককভাবে যদি সংসদে যেতে চান, তাহলে বহিষ্কার করা হবে। সংসদ অধিবেশন শুরুর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচিতদের সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিতে হয়। সে হিসেবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত শপথ নেওয়ার সময় রয়েছে বিএনপির এমপিদের। এর মধ্যে শপথ না নিলে স্পিকারের কাছে আবেদন করার সুযোগও পাবেন তারা। তবে তারা আবেদন না করলে ওই আসন শূন্য হয়ে যাবে। সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি হাসপাতালে বিএনপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। ওই সময় তারা বেগম জিয়ার প্যারোলে মুক্তি ও সংসদে যাওয়া না যাওয়ার প্রসঙ্গটি তুলে ধরেন। এ সময় বেগম জিয়া প্যারোলে মুক্তির ব্যাপারে সরাসরি ‘না’ জানিয়ে দেন। একইভাবে সংসদে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই ছয়জন সংসদে গিয়ে কী করবে? আমাকে কারামুক্ত করতে পারবে? বেগম জিয়ার নেতিবাচক মনোভাব দেখে নেতারা এ প্রসঙ্গে আর কথা বাড়াননি বলে জানা গেছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘যে নির্বাচন ও তার ফলাফলকে আমরা প্রত্যাখ্যান করেছি, নির্বাচন হিসেবেই মেনে নিইনি- সে সংসদে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না। এই নির্বাচন জাতীয় জীবনে এক ভয়ানক কলঙ্ক। আমরা অবিলম্বে তা বাতিল করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছি।’ দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত ৬ সংসদ সদস্যের শপথ নেওয়ার প্রশ্নই আসে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত সংসদে যাওয়া নিয়ে কোনো আলোচনা নয়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সম্মতিক্রমে আমরা স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সুতরাং এ সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসা যাবে না।’ তবে ব্যক্তিগতভাবে বিএনপির একাধিক সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সংসদে যেতে আগ্রহী। তারা আশা প্রকাশ করছেন, ৩০ এপ্রিলের মধ্যে বিএনপি একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেবে। তারা যুক্তি তুলে ধরে বলছেন, বিএনপির ক্ষুদ্র প্রতিনিধি দলও সংসদে গেলে দৃষ্টি তাদের দিকেই থাকবে। তাছাড়া বেগম জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সংসদকে তারা জানাতে পারবেন। রাজপথের আন্দোলনের পাশাপাশি সংসদেও এ নিয়ে ঝড় তোলা যাবে। এ প্রসঙ্গে ঠাকুরগাঁও-৩ আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপির সংসদ সদস্য জাহিদুর রহমান জাহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার আসনটি প্রথমবারের মতো বিএনপি থেকে নির্বাচিত হয়েছে। আমি এ মুহূর্তে চরম বিপদে রয়েছি। নেতা-কর্মীদের ৯৫ ভাগই চান, আমরা যেন সংসদে যাই। তবে এ ব্যাপারে কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত হলো যাওয়া যাবে না। তবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত আমাদের শপথ নেওয়ার সময় আছে। এর মধ্যে দলের ইতিবাচক কোনো সিদ্ধান্ত আছে কিনা জানি না। তবে দল না চাইলে আমরা সংসদে যাব না।’ বগুড়া-৪ আসন থেকে নির্বাচিত মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘এলাকার জনগণ চায়, আমরা যেন সংসদে গিয়ে সরকারের দুঃশাসনের প্রতিবাদ করি। কিন্তু বাস্তবতাও দেখতে হবে। আমি দল করিÑএ কারণেই জনগণ আমাকে চেনে। আমাদের কারাবন্দী চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান না চাইলে সংসদে যাব না।’ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের ওপর এলাকার মানুষের চাপ আছে, এটাও সত্য। কিন্তু আমরা নির্বাচিত হয়েছি দলীয় প্রতীকে, দলের সমর্থনে। এখানে দলের সিদ্ধান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখন পর্যন্ত একমত যে, দলের সিদ্ধান্তের বাইরে  কোনো সিদ্ধান্ত নেব না।’ চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপি দলীয় এমপি আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমি এ নিয়ে সংশয়ে আছি। দলীয়ভাবে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি অত্যন্ত চাপের মধ্যে আছি। এলাকার জনগণ চাচ্ছে আমি যেন শপথ নিয়ে এলাকায় ফিরে যাই।’      

প্যারোল নয়, জামিনে মুক্তি চান খালেদা জিয়া : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্যারোলে মুক্তি নিতে চান না। প্যারোলের প্রস্তাব সরাসরি নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। অতি সম্প্রতি বিএনপির তিনজন নীতিনির্ধারক তার সঙ্গে কারাগারে দেখা করতে গেলে তাদের সঙ্গে আলাপকালে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, প্রয়োজনে মৃত্যু পর্যন্ত জেলখানায় থাকব। তবুও প্যারোলে মুক্তি নেব না। কারামুক্ত হতে হলে আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে আদালত থেকে জামিনেই মুক্ত হব। কোনো ধরনের প্যারোল বা শর্ত-সাপেক্ষে নয়। সংশ্লিষ্ট নেতাদের সঙ্গে কথা বলে তা জানা গেছে। জিয়া পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কেউ-ই চান না খালেদা জিয়া প্যারোলে কারামুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যান। তবে দলের একটি অংশের নেতারা চান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ওপর জেলখানায় শারীরিক ও মানসিকভাবে যে জুলুম-নির্যাতন চলছে, তা থেকে রেহাই পেতে এবং তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় উন্নত চিকিৎসায় অবিলম্বে তার বিদেশে যাওয়া উচিত। আগে নিজের জীবন ও সুস্থ শরীর। তারপর রাজনীতি। 

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন