শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ মে, ২০১৯

পিছনে ফেলে আসি

বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প

চুয়াত্তোর সালের ফেব্রুয়ারি মাস। কলকাতা থেকে বিশাল এক লেখক দল এলেন ঢাকায়। দলপ্রধান অন্নদাশংকর রায়। তাঁর সঙ্গে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় আর বরেন গঙ্গোপাধ্যায়। উঠলেন হোটেল পূর্বাণীতে। একুশে ফেব্র“য়ারির সকালবেলায় বিশাল কবিতা পাঠের আসর বসল বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। তখনো বইমেলা বড় চেহারা নেয়নি। পাঁচ-সাতটা স্টল ঢিমেতালে চলে। বাংলা একাডেমিতে গেছি। কবিতা পাঠের অনুষ্ঠানটির সভাপতি ছিলেন বেগম সুফিয়া কামাল। আমাদের শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, শহীদ কাদরী, ফজল শাহাবুদ্দিন, রফিক আজাদ, আবদুল মান্নান সৈয়দ, নির্মলেন্দু গুণ, সব বড় কবির সঙ্গে সুনীল-শক্তিও কবিতা পড়লেন। শক্তিদা পড়লেন ‘অবনী বাড়ি আছো’। সুনীলদা কী একটা কবিতা পড়লেন প্রথমে, তারপর সুফিয়া কামালের অনুরোধে পড়লেন ‘কেউ কথা রাখেনি’। বরেন গঙ্গোপাধ্যায় পড়লেন দু-তিনটি ছড়া।

অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর শক্তি-সুনীলের অটোগ্রাফ নেওয়ার চেষ্টা করলাম। সামনে ভিড়তেই পারলাম না, এত ভিড়। ওদিকে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় একা দাঁড়িয়ে আছেন। আমি গিয়ে তাঁর অটোগ্রাফ চাইলাম। বেচারা নরম নিরীহ ধরনের মানুষ। আমাকে পেয়ে খুশি। অটোগ্রাফ দিতে দিতে বললেন, তুমি লেখ? এইভাবে পরিচয়। কথায় কথায় তিনি জানলেন আমি বিক্রমপুরের ছেলে। জেনে তাঁর চোখেমুখে অদ্ভুত এক আলো খেলে গেল। আরে তাই নাকি? আমিও তো বিক্রমপুরেরই লোক। বিক্রমপুরের ‘কয়কীর্তন’ গ্রামে ছিল আমাদের বাড়ি। দেশ বিভাগের সময় চলে গিয়েছিলাম। বিক্রমপুরে আর কখনো ফেরা হয়নি। আমাদের বাড়ি নিশ্চয় অন্য কেউ দখল করে নিয়েছে। বাড়িটা হয়তো চিনতেও পারব না। তারপরও যদি একবার ‘কয়কীর্তন’ গ্রামে যেতে পারতাম। আচ্ছা শোনো, সকালে গিয়ে বিকালে ‘কয়কীর্তন’ দেখে ফেরা যাবে না?

‘কয়কীর্তন’ গ্রামটা আমি চিনতাম। শ্রীনগরের কাছে। তখনো বাংলাদেশের খাল নদীতে অনেক জল। সদরঘাট থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টায় লঞ্চ চলে যায় শ্রীনগরে। ঘণ্টায় ঘণ্টায় লঞ্চ আছে। সকাল ৭টা-৮টার দিকে রওনা দিলে সন্ধ্যায় সন্ধ্যায় ঘুরে আসা যাবে। বললাম কথাটা। শুনে তিনি খুবই উৎসাহী। তাহলে চলো কাল সকালেই যাই। সকাল ৬টার মধ্যে তুমি পূর্বাণী হোটেলে চলে আসবে। আমি রেডি হয়ে থাকব। কাল ছাড়া সময়ও নেই। পরশু আমরা কলকাতায় ফিরব।

আমি মহা উৎসাহে রাজি। পরদিন ঠিক সময়ে গিয়ে হাজির হয়েছি পূর্বাণী হোটেলে। গিয়ে দেখি তিনি মুখ কালো করে বসে আছেন। মন খারাপ করা গলায় বললেন, বুড়োটা পারমিশন দেয়নি। অন্নদাশংকর! দাদা কিছুতেই রাজি না। টিমলিডার, বললেন যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যায়! যদি টাইমলি ফিরতে না পারি ইত্যাদি ইত্যাদি। চা খাও। তিনি চা খাচ্ছিলেন। টি পট থেকে আমাকে চা ঢেলে দিলেন, দুধ চিনি মিশিয়ে দিলেন। তারপর থেকে কলকাতার যে পত্রিকাতেই তাঁর লেখা পাই, পড়ি। বেশ অন্যজাতের লেখক। এমন সব বিষয় নিয়ে গল্প লেখেন, অবাক লাগে। ভাষা বেশ স্বচ্ছ।

সে বছরের শেষদিকে ‘অমৃত’ পত্রিকায় একটা গল্প পাঠালাম। গল্পের নাম ‘জোয়ারের দিন’। অমৃতের কী একটা বিশেষ সংখ্যা বেরোবে। কয়েক সপ্তাহ ধরে কলকাতার বড় বড় সব লেখকের সঙ্গে, যেমন মুস্তাফা সিরাজ, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রফুল্ল রায়, বরেন গঙ্গোপাধ্যায় এরকম আরও কিছু কিছু লেখকের সঙ্গে আমার নামটিও ছাপা হতে লাগল। অর্থাৎ আমার ‘জোয়ারের দিন’ও ওই বিশেষ সংখ্যায় ছাপা হবে। যথাসময়ে বিশেষ সংখ্যাটি বেরোল, সবার লেখাই আছে আমারটি নেই। পরের সপ্তাহেই গল্পটি বিশেষ মর্যাদা দিয়ে ছাপা হলো। তখন বুঝিনি, এখন বুঝি, বিশেষ সংখ্যাটিতে জায়গা হয়নি দেখে আমার লেখাটি বাদ পড়েছিল। কমল চৌধুরী নামে এক ভদ্রলোক চিঠি লিখে আমাকে পরে সেটা জানিয়ে ছিলেন। তিনি অমৃত পত্রিকার সহকারী সাহিত্য সম্পাদক। মূল সাহিত্য সম্পাদক কবি মনীন্দ্র রায়। কমল চৌধুরীর সঙ্গে পরে কলকাতায় আমার দেখা হয়েছে, মনীন্দ্র রায়ের সঙ্গে দেখা হয়নি। ‘অমৃত’ এবং ‘যুগান্তর’ দুটো পত্রিকাই পরে বন্ধ হয়ে যায়। অমৃতে আমি চারটি গল্প লিখেছিলাম।

‘জোয়ারের দিন’ নতুন করে বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিল। যে সপ্তাহে ‘জোয়ারের দিন’ ছাপা হলো তার দুই সপ্তাহ পর ‘অমৃত’ পত্রিকার চিঠিপত্রের পাতায় বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের একটা চিঠি ছাপা হলো ‘জোয়ারের দিন’ গল্পটি নিয়ে। তাতে গল্পের যে পরিমাণ প্রশংসা...

এসবের কয়েক মাস পর, পঁচাত্তোর সালের এপ্রিল-মে মাসের দিকে বরেনদা তাঁর একটা গল্পের বই পাঠালেন আমাকে। বাংলা একাডেমির এক ভদ্রলোক গিয়েছিলেন কলকাতায় তাঁর হাতে পাঠিয়েছেন। আমি বাংলা একাডেমিতে গিয়ে বইটি নিয়ে এলাম। বইয়ের নাম ‘একালের বাঙলা গল্প’। বইয়ের প্রথম গল্প ‘বজরা’। এই গল্প লিখে বরেনদা একেবারে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন। ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রকাশের পর দিকে দিকে বেশ সাড়া পড়েছিল। ‘দেশ’ শারদীয়ায় তিনি উপন্যাস লিখেছিলেন ‘নিশীথফেরি’। তার আগে পড়লাম ‘পাখিরা পিঞ্জরে’ ও ‘ভালোবেসেছিলাম’। একটা ডিটেকটিভ উপন্যাস পড়লাম ‘হিমশীতল’। এসবের অনেককাল পড়ে সুন্দরবন অঞ্চলের মানুষজন নিয়ে পড়লাম তাঁর উচ্চাকাক্সক্ষী উপন্যাস ‘বনবিবি উপাখ্যান’।

এক সময় সুন্দরবন অঞ্চলের স্কুলে শিক্ষকতা করতে গিয়েছিলেন বরেনদা। বেশ কয়েক বছর সেখানে থেকে ফিরে আসেন। রেসের মাঠ ছিল তার প্রিয় জায়গা। বিমল কর অবশ্য লিখেছেন ‘খেলার মাঠ’। আর সমরেশ মজুমদার আমাকে বলেছেন, রেসের নেশা ছিল বরেনদার। সমরেশকে তিনিই রেসের মাঠ চিনিয়ে ছিলেন। যে জীবন নিয়ে সমরেশ মজুমদার লিখেছিলেন তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘দৌড়’। বিমল করের দুটো স্মৃতিকথামূলক বই আছে। ‘আমি ও আমার তরুণ লেখক বন্ধুরা’ আর একটি হলো দুই পর্বের ‘উড়ো খই’। দুটো বইতেই বরেনদার বহু প্রসঙ্গ এসেছে। বিমল করের বিখ্যাত উপন্যাস ‘খড়কুটো’ বরেনদাকে উৎসর্গ করা হয়। তাঁরা এক সময় ‘ছোটগল্প নতুনরীতি’ নামে একটি গল্প আন্দোলন করেছিলেন, তাতে দেবেশ রায়, বরেন গঙ্গোপাধ্যায়, দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, দিব্যেন্দু পলিত প্রমুখ ছিলেন। অসাধারণ কিছু গল্প সে সময় লেখা হয়েছিল। একটি মাঠের এককোণে ছিল একটি ডালিম গাছ। দিনের কাজকর্ম শেষ করে বিকালবেলা সবাই এসে জড়ো হতেন ওই মাঠে। তুমূল আড্ডা হতো সাহিত্যের। শংকর চট্টোপাধ্যায় সেই আড্ডার নাম দিয়েছিলেন ‘ডালিমতলার আড্ডা’।

উপন্যাসে তেমন নাম করতে পারেননি বরেনদা। তাঁর কৃতিত্ব ছিল ছোটগল্পে। বজরা, তোপ, কানীবোষ্টমীর গঙ্গাযাত্রা, কালোজল, জব চার্ণকের কলকাতা, জুয়া, দধীচির হাড়, গোলকধাম, শনাক্তকরণ, হাত, দ্রৌপদি-এরকম কত গল্প। বাংলাদেশের চট্টগ্রামে ছিল খুবই বনেদী এক প্রকাশনা ‘বইঘর’। সেই প্রকাশনা থেকে বেরিয়েছিল বরেনদার গল্পগ্রন্থ ‘কয়েকজন অপু’। অসীম রায়ের ‘আবহমানকাল’ বইটিও বইঘর থেকে বেরিয়েছিল। আমরা মন্ত্রমুগ্ধের মতো এসব বই পড়েছি।

‘দেশ’ পত্রিকায় মাঝে মাঝে গল্প লিখতেন বরেনদা। ‘বেস্পতির এক বাবু ছিল’ নামে একটি গল্প পড়ে চমকে উঠলাম। আর একটি গল্পের কথা মনে পড়ছে ‘বনমোরগ’। দেশেই ছাপা হলো। কী সুন্দর গল্প। তারপর ধীরে ধীরে বরেনদা লেখার জগৎ থেকে সরে গেলেন। তারপর বরেনদার সঙ্গে আর একবার মাত্র দেখা হয়েছিল। নব্বইয়ের মাঝামাঝি সময়। কলকাতায় গেছি। ততদিনে সমরেশ মজুমদারের সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয়েছে। তাঁকে বরেনদার কথা বলতেই লাফিয়ে উঠলেন। আরে বরেনদা হচ্ছেন আমার গুরু। চলো তোমাকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে যাই। পুরনো কলকাতার ছোট্ট একতলা বাড়ি। সামনে মফস্বল শহরের বাড়ির মতো একটুখানি বাগান আছে। বরেনদা চিরকুমার। ছোট ভাইয়ের সংসারে থাকেন। নিতান্তই মধ্যবিত্ত পরিবার। বসারঘরে ঢুকে আমাকে দেখিয়ে সমরেশদা বললেন, দেখো তো বরেনদা, এই ছেলেটাকে চিনতে পারো কি না।

বরেনদা ফ্যাল ফ্যাল করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন। চিনতে পারার কারণ নেই। সমরেশদা আমার নামটা বলার পর কী যে উজ্জ্বল হলো তাঁর মুখ। সঙ্গে সঙ্গে চিনতে পারলেন, দুহাতে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আরে এসো এসো। তোমার কথা আমার মনে আছে। একদম ভুলিনি। কী সুন্দর একটা গল্প লিখেছিলে অমৃতে। ‘জোয়ারের দিন’ এর কথা তখনো তাঁর মনে আছে।

অনেকক্ষণ আড্ডা দিলাম আমরা। চা গল্প। বরেনদার ছোটভাইর স্ত্রী আপন বড়ভাইয়ের মতো আগলে রেখেছেন বরেনদাকে। শরীর তখন ভালো যাচ্ছিল না তাঁর। তখন কলকাতায় বইমেলা চলছে। বরেনদা বললেন, তোমরা কাল বিকালে মেলায় থেকো, আমি আসবো। খুব আড্ডা দেওয়া যাবে। পরদিন আমি সাহিত্যমের স্টলে বসে আছি। পাঠক কেমন কেমন করে জেনেছেন আমি বাংলাদেশের লেখক। তাঁদের আগ্রহ হয়েছে। ছোটখাটো একটা ভিড়ও লেগেছে। সেই ভিড়ের মধ্য থেকে আমি আর বেরোতেই পারলাম না। বরেনদাও যেন কোনো এক স্টলে আটকে গেছেন। কোথায় আড্ডা, কোথায় কী, আমাদের আর দেখাই হলো না। দেখা হলো না তো, হলোই না। এই জীবনেই আর দেখা হলো না। কয়েক বছর আগে বরেনদা চলে গেলেন, আমি টেরও পেলাম না। বরেনদার সেই বই ‘একালের বাংলা গল্প’ এখনো আমার কাছে আছে। হঠাৎই কোনো কোনোদিন বইটা একটু বের করি, একটু নেড়েচেড়ে দেখি। সেই বই থেকে সময় অতিক্রম করে ভেসে আসে কিছু অসাধারণ গল্পের সুবাস। সেই সুবাসে মন ভালো হয়ে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম