শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ মে, ২০১৯

পিছনে ফেলে আসি

বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প

চুয়াত্তোর সালের ফেব্রুয়ারি মাস। কলকাতা থেকে বিশাল এক লেখক দল এলেন ঢাকায়। দলপ্রধান অন্নদাশংকর রায়। তাঁর সঙ্গে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শক্তি চট্টোপাধ্যায়, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় আর বরেন গঙ্গোপাধ্যায়। উঠলেন হোটেল পূর্বাণীতে। একুশে ফেব্র“য়ারির সকালবেলায় বিশাল কবিতা পাঠের আসর বসল বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। তখনো বইমেলা বড় চেহারা নেয়নি। পাঁচ-সাতটা স্টল ঢিমেতালে চলে। বাংলা একাডেমিতে গেছি। কবিতা পাঠের অনুষ্ঠানটির সভাপতি ছিলেন বেগম সুফিয়া কামাল। আমাদের শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, শহীদ কাদরী, ফজল শাহাবুদ্দিন, রফিক আজাদ, আবদুল মান্নান সৈয়দ, নির্মলেন্দু গুণ, সব বড় কবির সঙ্গে সুনীল-শক্তিও কবিতা পড়লেন। শক্তিদা পড়লেন ‘অবনী বাড়ি আছো’। সুনীলদা কী একটা কবিতা পড়লেন প্রথমে, তারপর সুফিয়া কামালের অনুরোধে পড়লেন ‘কেউ কথা রাখেনি’। বরেন গঙ্গোপাধ্যায় পড়লেন দু-তিনটি ছড়া।

অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর শক্তি-সুনীলের অটোগ্রাফ নেওয়ার চেষ্টা করলাম। সামনে ভিড়তেই পারলাম না, এত ভিড়। ওদিকে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় একা দাঁড়িয়ে আছেন। আমি গিয়ে তাঁর অটোগ্রাফ চাইলাম। বেচারা নরম নিরীহ ধরনের মানুষ। আমাকে পেয়ে খুশি। অটোগ্রাফ দিতে দিতে বললেন, তুমি লেখ? এইভাবে পরিচয়। কথায় কথায় তিনি জানলেন আমি বিক্রমপুরের ছেলে। জেনে তাঁর চোখেমুখে অদ্ভুত এক আলো খেলে গেল। আরে তাই নাকি? আমিও তো বিক্রমপুরেরই লোক। বিক্রমপুরের ‘কয়কীর্তন’ গ্রামে ছিল আমাদের বাড়ি। দেশ বিভাগের সময় চলে গিয়েছিলাম। বিক্রমপুরে আর কখনো ফেরা হয়নি। আমাদের বাড়ি নিশ্চয় অন্য কেউ দখল করে নিয়েছে। বাড়িটা হয়তো চিনতেও পারব না। তারপরও যদি একবার ‘কয়কীর্তন’ গ্রামে যেতে পারতাম। আচ্ছা শোনো, সকালে গিয়ে বিকালে ‘কয়কীর্তন’ দেখে ফেরা যাবে না?

‘কয়কীর্তন’ গ্রামটা আমি চিনতাম। শ্রীনগরের কাছে। তখনো বাংলাদেশের খাল নদীতে অনেক জল। সদরঘাট থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টায় লঞ্চ চলে যায় শ্রীনগরে। ঘণ্টায় ঘণ্টায় লঞ্চ আছে। সকাল ৭টা-৮টার দিকে রওনা দিলে সন্ধ্যায় সন্ধ্যায় ঘুরে আসা যাবে। বললাম কথাটা। শুনে তিনি খুবই উৎসাহী। তাহলে চলো কাল সকালেই যাই। সকাল ৬টার মধ্যে তুমি পূর্বাণী হোটেলে চলে আসবে। আমি রেডি হয়ে থাকব। কাল ছাড়া সময়ও নেই। পরশু আমরা কলকাতায় ফিরব।

আমি মহা উৎসাহে রাজি। পরদিন ঠিক সময়ে গিয়ে হাজির হয়েছি পূর্বাণী হোটেলে। গিয়ে দেখি তিনি মুখ কালো করে বসে আছেন। মন খারাপ করা গলায় বললেন, বুড়োটা পারমিশন দেয়নি। অন্নদাশংকর! দাদা কিছুতেই রাজি না। টিমলিডার, বললেন যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যায়! যদি টাইমলি ফিরতে না পারি ইত্যাদি ইত্যাদি। চা খাও। তিনি চা খাচ্ছিলেন। টি পট থেকে আমাকে চা ঢেলে দিলেন, দুধ চিনি মিশিয়ে দিলেন। তারপর থেকে কলকাতার যে পত্রিকাতেই তাঁর লেখা পাই, পড়ি। বেশ অন্যজাতের লেখক। এমন সব বিষয় নিয়ে গল্প লেখেন, অবাক লাগে। ভাষা বেশ স্বচ্ছ।

সে বছরের শেষদিকে ‘অমৃত’ পত্রিকায় একটা গল্প পাঠালাম। গল্পের নাম ‘জোয়ারের দিন’। অমৃতের কী একটা বিশেষ সংখ্যা বেরোবে। কয়েক সপ্তাহ ধরে কলকাতার বড় বড় সব লেখকের সঙ্গে, যেমন মুস্তাফা সিরাজ, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রফুল্ল রায়, বরেন গঙ্গোপাধ্যায় এরকম আরও কিছু কিছু লেখকের সঙ্গে আমার নামটিও ছাপা হতে লাগল। অর্থাৎ আমার ‘জোয়ারের দিন’ও ওই বিশেষ সংখ্যায় ছাপা হবে। যথাসময়ে বিশেষ সংখ্যাটি বেরোল, সবার লেখাই আছে আমারটি নেই। পরের সপ্তাহেই গল্পটি বিশেষ মর্যাদা দিয়ে ছাপা হলো। তখন বুঝিনি, এখন বুঝি, বিশেষ সংখ্যাটিতে জায়গা হয়নি দেখে আমার লেখাটি বাদ পড়েছিল। কমল চৌধুরী নামে এক ভদ্রলোক চিঠি লিখে আমাকে পরে সেটা জানিয়ে ছিলেন। তিনি অমৃত পত্রিকার সহকারী সাহিত্য সম্পাদক। মূল সাহিত্য সম্পাদক কবি মনীন্দ্র রায়। কমল চৌধুরীর সঙ্গে পরে কলকাতায় আমার দেখা হয়েছে, মনীন্দ্র রায়ের সঙ্গে দেখা হয়নি। ‘অমৃত’ এবং ‘যুগান্তর’ দুটো পত্রিকাই পরে বন্ধ হয়ে যায়। অমৃতে আমি চারটি গল্প লিখেছিলাম।

‘জোয়ারের দিন’ নতুন করে বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিল। যে সপ্তাহে ‘জোয়ারের দিন’ ছাপা হলো তার দুই সপ্তাহ পর ‘অমৃত’ পত্রিকার চিঠিপত্রের পাতায় বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের একটা চিঠি ছাপা হলো ‘জোয়ারের দিন’ গল্পটি নিয়ে। তাতে গল্পের যে পরিমাণ প্রশংসা...

এসবের কয়েক মাস পর, পঁচাত্তোর সালের এপ্রিল-মে মাসের দিকে বরেনদা তাঁর একটা গল্পের বই পাঠালেন আমাকে। বাংলা একাডেমির এক ভদ্রলোক গিয়েছিলেন কলকাতায় তাঁর হাতে পাঠিয়েছেন। আমি বাংলা একাডেমিতে গিয়ে বইটি নিয়ে এলাম। বইয়ের নাম ‘একালের বাঙলা গল্প’। বইয়ের প্রথম গল্প ‘বজরা’। এই গল্প লিখে বরেনদা একেবারে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন। ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রকাশের পর দিকে দিকে বেশ সাড়া পড়েছিল। ‘দেশ’ শারদীয়ায় তিনি উপন্যাস লিখেছিলেন ‘নিশীথফেরি’। তার আগে পড়লাম ‘পাখিরা পিঞ্জরে’ ও ‘ভালোবেসেছিলাম’। একটা ডিটেকটিভ উপন্যাস পড়লাম ‘হিমশীতল’। এসবের অনেককাল পড়ে সুন্দরবন অঞ্চলের মানুষজন নিয়ে পড়লাম তাঁর উচ্চাকাক্সক্ষী উপন্যাস ‘বনবিবি উপাখ্যান’।

এক সময় সুন্দরবন অঞ্চলের স্কুলে শিক্ষকতা করতে গিয়েছিলেন বরেনদা। বেশ কয়েক বছর সেখানে থেকে ফিরে আসেন। রেসের মাঠ ছিল তার প্রিয় জায়গা। বিমল কর অবশ্য লিখেছেন ‘খেলার মাঠ’। আর সমরেশ মজুমদার আমাকে বলেছেন, রেসের নেশা ছিল বরেনদার। সমরেশকে তিনিই রেসের মাঠ চিনিয়ে ছিলেন। যে জীবন নিয়ে সমরেশ মজুমদার লিখেছিলেন তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘দৌড়’। বিমল করের দুটো স্মৃতিকথামূলক বই আছে। ‘আমি ও আমার তরুণ লেখক বন্ধুরা’ আর একটি হলো দুই পর্বের ‘উড়ো খই’। দুটো বইতেই বরেনদার বহু প্রসঙ্গ এসেছে। বিমল করের বিখ্যাত উপন্যাস ‘খড়কুটো’ বরেনদাকে উৎসর্গ করা হয়। তাঁরা এক সময় ‘ছোটগল্প নতুনরীতি’ নামে একটি গল্প আন্দোলন করেছিলেন, তাতে দেবেশ রায়, বরেন গঙ্গোপাধ্যায়, দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, দিব্যেন্দু পলিত প্রমুখ ছিলেন। অসাধারণ কিছু গল্প সে সময় লেখা হয়েছিল। একটি মাঠের এককোণে ছিল একটি ডালিম গাছ। দিনের কাজকর্ম শেষ করে বিকালবেলা সবাই এসে জড়ো হতেন ওই মাঠে। তুমূল আড্ডা হতো সাহিত্যের। শংকর চট্টোপাধ্যায় সেই আড্ডার নাম দিয়েছিলেন ‘ডালিমতলার আড্ডা’।

উপন্যাসে তেমন নাম করতে পারেননি বরেনদা। তাঁর কৃতিত্ব ছিল ছোটগল্পে। বজরা, তোপ, কানীবোষ্টমীর গঙ্গাযাত্রা, কালোজল, জব চার্ণকের কলকাতা, জুয়া, দধীচির হাড়, গোলকধাম, শনাক্তকরণ, হাত, দ্রৌপদি-এরকম কত গল্প। বাংলাদেশের চট্টগ্রামে ছিল খুবই বনেদী এক প্রকাশনা ‘বইঘর’। সেই প্রকাশনা থেকে বেরিয়েছিল বরেনদার গল্পগ্রন্থ ‘কয়েকজন অপু’। অসীম রায়ের ‘আবহমানকাল’ বইটিও বইঘর থেকে বেরিয়েছিল। আমরা মন্ত্রমুগ্ধের মতো এসব বই পড়েছি।

‘দেশ’ পত্রিকায় মাঝে মাঝে গল্প লিখতেন বরেনদা। ‘বেস্পতির এক বাবু ছিল’ নামে একটি গল্প পড়ে চমকে উঠলাম। আর একটি গল্পের কথা মনে পড়ছে ‘বনমোরগ’। দেশেই ছাপা হলো। কী সুন্দর গল্প। তারপর ধীরে ধীরে বরেনদা লেখার জগৎ থেকে সরে গেলেন। তারপর বরেনদার সঙ্গে আর একবার মাত্র দেখা হয়েছিল। নব্বইয়ের মাঝামাঝি সময়। কলকাতায় গেছি। ততদিনে সমরেশ মজুমদারের সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয়েছে। তাঁকে বরেনদার কথা বলতেই লাফিয়ে উঠলেন। আরে বরেনদা হচ্ছেন আমার গুরু। চলো তোমাকে তাঁর বাড়িতে নিয়ে যাই। পুরনো কলকাতার ছোট্ট একতলা বাড়ি। সামনে মফস্বল শহরের বাড়ির মতো একটুখানি বাগান আছে। বরেনদা চিরকুমার। ছোট ভাইয়ের সংসারে থাকেন। নিতান্তই মধ্যবিত্ত পরিবার। বসারঘরে ঢুকে আমাকে দেখিয়ে সমরেশদা বললেন, দেখো তো বরেনদা, এই ছেলেটাকে চিনতে পারো কি না।

বরেনদা ফ্যাল ফ্যাল করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন। চিনতে পারার কারণ নেই। সমরেশদা আমার নামটা বলার পর কী যে উজ্জ্বল হলো তাঁর মুখ। সঙ্গে সঙ্গে চিনতে পারলেন, দুহাতে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আরে এসো এসো। তোমার কথা আমার মনে আছে। একদম ভুলিনি। কী সুন্দর একটা গল্প লিখেছিলে অমৃতে। ‘জোয়ারের দিন’ এর কথা তখনো তাঁর মনে আছে।

অনেকক্ষণ আড্ডা দিলাম আমরা। চা গল্প। বরেনদার ছোটভাইর স্ত্রী আপন বড়ভাইয়ের মতো আগলে রেখেছেন বরেনদাকে। শরীর তখন ভালো যাচ্ছিল না তাঁর। তখন কলকাতায় বইমেলা চলছে। বরেনদা বললেন, তোমরা কাল বিকালে মেলায় থেকো, আমি আসবো। খুব আড্ডা দেওয়া যাবে। পরদিন আমি সাহিত্যমের স্টলে বসে আছি। পাঠক কেমন কেমন করে জেনেছেন আমি বাংলাদেশের লেখক। তাঁদের আগ্রহ হয়েছে। ছোটখাটো একটা ভিড়ও লেগেছে। সেই ভিড়ের মধ্য থেকে আমি আর বেরোতেই পারলাম না। বরেনদাও যেন কোনো এক স্টলে আটকে গেছেন। কোথায় আড্ডা, কোথায় কী, আমাদের আর দেখাই হলো না। দেখা হলো না তো, হলোই না। এই জীবনেই আর দেখা হলো না। কয়েক বছর আগে বরেনদা চলে গেলেন, আমি টেরও পেলাম না। বরেনদার সেই বই ‘একালের বাংলা গল্প’ এখনো আমার কাছে আছে। হঠাৎই কোনো কোনোদিন বইটা একটু বের করি, একটু নেড়েচেড়ে দেখি। সেই বই থেকে সময় অতিক্রম করে ভেসে আসে কিছু অসাধারণ গল্পের সুবাস। সেই সুবাসে মন ভালো হয়ে যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
‌‌‌‌স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে
‌‌‌‌স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা