শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিমানের লিজে কত মধু

নতুন ক্রয়ে আগ্রহ নেই, ছাড়ে না সময়মতো, টিকিটের কৃত্রিম সংকট, অনিচ্ছা লাভজনক রুটে, ট্রেড ইউনিয়নের আধিপত্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের লিজে কত মধু

আত্মঘাতী চুক্তির মাধ্যমে উড়োজাহাজ লিজে (ভাড়া) এনে ফ্লাইট চালাতে গিয়ে বার বার তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে। লিজে আনা বিমানে দিনের পর দিন লোকসান গুনতে হয়েছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটিকে। সেই লোকসানকে বাড়িয়ে বিমানকে খাদের কিনারে নিয়ে গেছে উড়োজাহাজ ক্রয় ও রক্ষণাবেক্ষণে দুর্নীতি, টিকিট বিক্রি নিয়ে কারসাজি, কার্গো শাখায় লুটপাট, শিডিউল বিপর্যয়, অপ্রয়োজনীয় জনবল, লাভজনক রুটে ফ্লাইট কম চালানোসহ নানা অব্যবস্থাপনা। এসব কারণে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটি এখন মূলধন সংকটে পড়েছে। তবু অজ্ঞাত কারণে আবারও লিজের পথে হাঁটছে বিমান।

২০১৪ সালে ৫ বছরের জন্য মিসরের ইজিপ্ট এয়ার থেকে দুটি উড়োজাহাজ (বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর) ভাড়ায় আনার খেসারত এখনো গুনতে হচ্ছে বিমানকে। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় বহরে না থাকলেও উড়োজাহাজ ফেরত দিতে না পারায় প্রতি মাসে ভাড়াবাবদ গুনতে হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। প্রায় এক বছর ধরে উড়োজাহাজ দুটি মেরামতের জন্য ভিয়েতনামে পড়ে আছে। কবে তা মেরামত করে ফেরত দেওয়া যাবে সে ব্যাপারে বিমানের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে কেউ নিশ্চয়তা দিতে পারেননি। এটা বাদেও বর্তমানে ভাড়াবাবদ বিমানকে ১২ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি গুনতে হচ্ছে প্রতি মাসে। এরই মধ্যে গত ১৬ মে কুয়েতের আলাফকো হতে লিজে আনা হয়েছে একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। বিমান সূত্র জানায়, উড়োজাহাজটির জন্য প্রতি মাসে গুনতে হবে দুই লাখ ৬৭ হাজার ডলার বা প্রায় দুই কোটি ২১ লাখ টাকা। একই ভাড়ায় আগামী জুনের শুরুতে আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বহরে যোগ হতে যাচ্ছে। এ ছাড়া হজকে সামনে রেখে এয়ার এশিয়া থেকে আড়াই মাসের জন্য দুটি মাঝারি পরিসরের উড়োজাহাজ ভাড়ায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিমান। সূত্র বলছে, বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলোর বিদ্যমান সক্ষমতা পুরোপুরি ব্যবহার না করে একের পর এক উড়োজাহাজ ভাড়া আনায় বিমানের একটি পক্ষ খুবই আগ্রহী। তাই বিমানের ফ্লাইট না বাড়লেও বাড়ছে বহর। বাড়ছে লিজের সংখ্যা। সূত্র জানায়, বিমানের বহরে বর্তমানে মোট উড়োজাহাজ আছে ১৪টি। এর মধ্যে ৮টি নিজস্ব, ৬টি লিজে আনা। ইয়াঙ্গুনে সম্প্রতি লিজে আনা একটি ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ায় চালু আছে ১৩টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার ও দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ নিজস্ব।  এ ছাড়া লিজে আনা বোয়িং ৭৩৭-৮০০ তিনটি ও ড্যাশ-৮ দুটি (ইয়াঙ্গুনে বিধ্বস্তটি বাদে)। আগামী জুনে যোগ হবে লিজের আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আসছে নিজস্ব ক্রয়ে দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ২০২০ সালের মাঝামাঝি আসবে নিজস্ব ক্রয়ে আরও তিনটি ড্যাশ-৮।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান বাংলাদেশের সেই পরিমাণ আর্থিক সক্ষমতা না থাকার কারণে লিজে বিমান আনতে হয়। অধিকাংশ বিমান ক্রয় করতে ঋণের প্রয়োজন হয়। যাত্রী চাহিদা মেটাতে বিমান কেনার পাশাপাশি আমরা লিজে বিমান আনতে বাধ্য হচ্ছি। বাংলাদেশের অন্য সব কোম্পানিই লিজে আনা বিমানে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। বিশ্বব্যাপী এটি একটি পরিচিত পদ্ধতি। আমরা চেষ্টা করছি ক্রমেই লিজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে। বিমানের শিডিউল বিপর্যয়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যাত্রী ভোগান্তি কমাতে ও শিডিউল বিপর্যয় ঠেকাতে আশাব্যঞ্জক উন্নয়ন হয়েছে। এতে যে সব সময় আমাদের দায় থাকে এমন নয়। অনেক ক্ষেত্রে বৈরী আবহাওয়া, ইমিগ্রেশনে যাত্রীর চাপ বেশি থাকা, রানওয়ে ক্লিয়ার না থাকলে শিডিউল বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটে। আমাদের যাত্রী চাহিদা ব্যাপক। মধ্যপ্রাচ্যের ফ্লাইটগুলোতে টিকিটের তুলনায় দ্বিগুণ যাত্রী চাহিদা রয়েছে। এ বিষয়টি চিন্তা করে ২০ ও ২৭ মে মধ্যপ্রাচ্যে আরও দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এদিকে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনায় দেনায় ডুবেছে বিমান। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব শাখার তথ্য অনুযায়ী, বিমানের ২ হাজার ৮২ কোটি টাকা মূলধনের বিপরীতে ঋণ ৫ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। নতুন চার উড়োজাহাজ কিনতে নেওয়া ঋণ যুক্ত করলে এটা বেড়ে দাঁড়াবে ৯ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বিমানকে বাঁচাতে দেরিতে হলেও শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়। একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মাঠে নেমেছে দুদকও। গত ৩ এপ্রিল অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বিমানের বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আশরাফুল আলম এবং উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলামকে এমডির দফতরে সংযুক্ত বা ওএসডি করা হয়। শফিকুল ইসলাম চার বছর বিমানের যুক্তরাজ্যে কান্ট্রি ব্যবস্থাপক থাকাকালীন ২ হাজার ৪৭২টি টিকিট বিনামূল্যে বিক্রি দেখিয়ে ১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির পক্ষে টিকিট ব্লক করে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ফলে যাত্রীরা টিকিট কাটতে গেলে দেখানো হতো আসন খালি নেই। অথচ আসন খালি রেখেই আকাশে উড়ত বিমান। দুদকের তালিকায় বিমানের দেড় শতাধিক ব্যক্তির নাম এসেছে, যাদের ব্যাপারে তদন্ত চলছে। সদ্য বিদায়ী এমডি ও সিবিএ নেতাসহ ১০ জনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুদক।

এদিকে দূরপাল্লায় উড্ডয়নের সক্ষমতা ও যাত্রী চাহিদা থাকলেও বাংলাদেশ বিমান আঞ্চলিক রুটেই ঘুরপাক খাচ্ছে। ৫৩টি দেশের সঙ্গে বেসামরিক বিমান চলাচল চুক্তি থাকলেও বর্তমানে মাত্র ১৬টি দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। সপ্তাহে আন্তর্জাতিক রুটে ৯৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। এদিকে ২০০৯ সালের পর থেকে ৬ বছরে বিমান লোকসান দিয়েছে ১ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকা। ৩ বছরে লাভ করেছে ৫৫৬ কোটি টাকা। ৯ বছরে লোকসান ৯০০ কোটি টাকা। মূলধনের চেয়ে এখন বিমানের ঋণ বেশি। লোকসানের সাদা হাতির লাগাম টানতে গত বছর ডিসেম্বর  থেকে মন্ত্রণালয় মনিটরিং শুরু করে। ফল পাওয়া যায় হাতে হাতে। এ বছর জানুয়ারি মাস থেকে বিমানের টিকিট বিক্রি বেড়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয় ২৯৯ কোটি ১১ লাখ টাকা। মার্চে ৩৪৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এপ্রিলে ৪১৩ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় প্রতি মাসে এটা বাড়ছে। শুধু গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলে বেড়েছে ১৪৩ কোটি টাকা। সিভিল এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুর্বলতা এবং দূরদর্শিতার কারণে বিমান লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়াতে পারছে না। লিজ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান সব সময় চেষ্টা করে লিজের চুক্তি যতটা সম্ভব নিজেদের অনুকূলে রাখার। চুক্তির আগে কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করে বিমান লিজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা উচিত। যেন লিজ এনে উড়োজাহাজ বসিয়ে রেখে অর্থ দিতে না হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত যতবার লিজ এনেছে প্রতিবারই নাকে খত দিয়ে বিপুল ভর্তুকি দিয়ে ফেরত দিতে হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ইজিপ্ট এয়ারের কাছ থেকে লিজ আনার অল্প কয়েক দিনের মধ্যে উড়োজাহাজের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেল। ওই উড়োজাহাজ যে প্রয়োজনে আনা হয়েছিল তার কিছুই বিমান পেল না। উল্টো ক্ষতিপূরণসহ প্রতি মাসের ভাড়া পরিশোধ করতে হলো। তাহলে প্রশ্ন আসে ওই বিমানের কারিগরি মূল্যায়ন কতটা স্বচ্ছ ছিল। ধোঁয়াশা রেখে লিজ এনে কার স্বার্থ উদ্ধারে এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেটাই খুঁজে বের করতে হবে। বিমানকে লাভে আনতে লাভজনক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে