শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিমানের লিজে কত মধু

নতুন ক্রয়ে আগ্রহ নেই, ছাড়ে না সময়মতো, টিকিটের কৃত্রিম সংকট, অনিচ্ছা লাভজনক রুটে, ট্রেড ইউনিয়নের আধিপত্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের লিজে কত মধু

আত্মঘাতী চুক্তির মাধ্যমে উড়োজাহাজ লিজে (ভাড়া) এনে ফ্লাইট চালাতে গিয়ে বার বার তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে। লিজে আনা বিমানে দিনের পর দিন লোকসান গুনতে হয়েছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটিকে। সেই লোকসানকে বাড়িয়ে বিমানকে খাদের কিনারে নিয়ে গেছে উড়োজাহাজ ক্রয় ও রক্ষণাবেক্ষণে দুর্নীতি, টিকিট বিক্রি নিয়ে কারসাজি, কার্গো শাখায় লুটপাট, শিডিউল বিপর্যয়, অপ্রয়োজনীয় জনবল, লাভজনক রুটে ফ্লাইট কম চালানোসহ নানা অব্যবস্থাপনা। এসব কারণে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটি এখন মূলধন সংকটে পড়েছে। তবু অজ্ঞাত কারণে আবারও লিজের পথে হাঁটছে বিমান।

২০১৪ সালে ৫ বছরের জন্য মিসরের ইজিপ্ট এয়ার থেকে দুটি উড়োজাহাজ (বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর) ভাড়ায় আনার খেসারত এখনো গুনতে হচ্ছে বিমানকে। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় বহরে না থাকলেও উড়োজাহাজ ফেরত দিতে না পারায় প্রতি মাসে ভাড়াবাবদ গুনতে হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। প্রায় এক বছর ধরে উড়োজাহাজ দুটি মেরামতের জন্য ভিয়েতনামে পড়ে আছে। কবে তা মেরামত করে ফেরত দেওয়া যাবে সে ব্যাপারে বিমানের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে কেউ নিশ্চয়তা দিতে পারেননি। এটা বাদেও বর্তমানে ভাড়াবাবদ বিমানকে ১২ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি গুনতে হচ্ছে প্রতি মাসে। এরই মধ্যে গত ১৬ মে কুয়েতের আলাফকো হতে লিজে আনা হয়েছে একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। বিমান সূত্র জানায়, উড়োজাহাজটির জন্য প্রতি মাসে গুনতে হবে দুই লাখ ৬৭ হাজার ডলার বা প্রায় দুই কোটি ২১ লাখ টাকা। একই ভাড়ায় আগামী জুনের শুরুতে আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বহরে যোগ হতে যাচ্ছে। এ ছাড়া হজকে সামনে রেখে এয়ার এশিয়া থেকে আড়াই মাসের জন্য দুটি মাঝারি পরিসরের উড়োজাহাজ ভাড়ায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিমান। সূত্র বলছে, বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলোর বিদ্যমান সক্ষমতা পুরোপুরি ব্যবহার না করে একের পর এক উড়োজাহাজ ভাড়া আনায় বিমানের একটি পক্ষ খুবই আগ্রহী। তাই বিমানের ফ্লাইট না বাড়লেও বাড়ছে বহর। বাড়ছে লিজের সংখ্যা। সূত্র জানায়, বিমানের বহরে বর্তমানে মোট উড়োজাহাজ আছে ১৪টি। এর মধ্যে ৮টি নিজস্ব, ৬টি লিজে আনা। ইয়াঙ্গুনে সম্প্রতি লিজে আনা একটি ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ায় চালু আছে ১৩টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার ও দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ নিজস্ব।  এ ছাড়া লিজে আনা বোয়িং ৭৩৭-৮০০ তিনটি ও ড্যাশ-৮ দুটি (ইয়াঙ্গুনে বিধ্বস্তটি বাদে)। আগামী জুনে যোগ হবে লিজের আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আসছে নিজস্ব ক্রয়ে দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ২০২০ সালের মাঝামাঝি আসবে নিজস্ব ক্রয়ে আরও তিনটি ড্যাশ-৮।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান বাংলাদেশের সেই পরিমাণ আর্থিক সক্ষমতা না থাকার কারণে লিজে বিমান আনতে হয়। অধিকাংশ বিমান ক্রয় করতে ঋণের প্রয়োজন হয়। যাত্রী চাহিদা মেটাতে বিমান কেনার পাশাপাশি আমরা লিজে বিমান আনতে বাধ্য হচ্ছি। বাংলাদেশের অন্য সব কোম্পানিই লিজে আনা বিমানে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। বিশ্বব্যাপী এটি একটি পরিচিত পদ্ধতি। আমরা চেষ্টা করছি ক্রমেই লিজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে। বিমানের শিডিউল বিপর্যয়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যাত্রী ভোগান্তি কমাতে ও শিডিউল বিপর্যয় ঠেকাতে আশাব্যঞ্জক উন্নয়ন হয়েছে। এতে যে সব সময় আমাদের দায় থাকে এমন নয়। অনেক ক্ষেত্রে বৈরী আবহাওয়া, ইমিগ্রেশনে যাত্রীর চাপ বেশি থাকা, রানওয়ে ক্লিয়ার না থাকলে শিডিউল বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটে। আমাদের যাত্রী চাহিদা ব্যাপক। মধ্যপ্রাচ্যের ফ্লাইটগুলোতে টিকিটের তুলনায় দ্বিগুণ যাত্রী চাহিদা রয়েছে। এ বিষয়টি চিন্তা করে ২০ ও ২৭ মে মধ্যপ্রাচ্যে আরও দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এদিকে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনায় দেনায় ডুবেছে বিমান। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব শাখার তথ্য অনুযায়ী, বিমানের ২ হাজার ৮২ কোটি টাকা মূলধনের বিপরীতে ঋণ ৫ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। নতুন চার উড়োজাহাজ কিনতে নেওয়া ঋণ যুক্ত করলে এটা বেড়ে দাঁড়াবে ৯ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বিমানকে বাঁচাতে দেরিতে হলেও শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়। একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মাঠে নেমেছে দুদকও। গত ৩ এপ্রিল অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বিমানের বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আশরাফুল আলম এবং উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলামকে এমডির দফতরে সংযুক্ত বা ওএসডি করা হয়। শফিকুল ইসলাম চার বছর বিমানের যুক্তরাজ্যে কান্ট্রি ব্যবস্থাপক থাকাকালীন ২ হাজার ৪৭২টি টিকিট বিনামূল্যে বিক্রি দেখিয়ে ১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির পক্ষে টিকিট ব্লক করে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ফলে যাত্রীরা টিকিট কাটতে গেলে দেখানো হতো আসন খালি নেই। অথচ আসন খালি রেখেই আকাশে উড়ত বিমান। দুদকের তালিকায় বিমানের দেড় শতাধিক ব্যক্তির নাম এসেছে, যাদের ব্যাপারে তদন্ত চলছে। সদ্য বিদায়ী এমডি ও সিবিএ নেতাসহ ১০ জনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুদক।

এদিকে দূরপাল্লায় উড্ডয়নের সক্ষমতা ও যাত্রী চাহিদা থাকলেও বাংলাদেশ বিমান আঞ্চলিক রুটেই ঘুরপাক খাচ্ছে। ৫৩টি দেশের সঙ্গে বেসামরিক বিমান চলাচল চুক্তি থাকলেও বর্তমানে মাত্র ১৬টি দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। সপ্তাহে আন্তর্জাতিক রুটে ৯৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। এদিকে ২০০৯ সালের পর থেকে ৬ বছরে বিমান লোকসান দিয়েছে ১ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকা। ৩ বছরে লাভ করেছে ৫৫৬ কোটি টাকা। ৯ বছরে লোকসান ৯০০ কোটি টাকা। মূলধনের চেয়ে এখন বিমানের ঋণ বেশি। লোকসানের সাদা হাতির লাগাম টানতে গত বছর ডিসেম্বর  থেকে মন্ত্রণালয় মনিটরিং শুরু করে। ফল পাওয়া যায় হাতে হাতে। এ বছর জানুয়ারি মাস থেকে বিমানের টিকিট বিক্রি বেড়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয় ২৯৯ কোটি ১১ লাখ টাকা। মার্চে ৩৪৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এপ্রিলে ৪১৩ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় প্রতি মাসে এটা বাড়ছে। শুধু গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলে বেড়েছে ১৪৩ কোটি টাকা। সিভিল এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুর্বলতা এবং দূরদর্শিতার কারণে বিমান লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়াতে পারছে না। লিজ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান সব সময় চেষ্টা করে লিজের চুক্তি যতটা সম্ভব নিজেদের অনুকূলে রাখার। চুক্তির আগে কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করে বিমান লিজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা উচিত। যেন লিজ এনে উড়োজাহাজ বসিয়ে রেখে অর্থ দিতে না হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত যতবার লিজ এনেছে প্রতিবারই নাকে খত দিয়ে বিপুল ভর্তুকি দিয়ে ফেরত দিতে হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ইজিপ্ট এয়ারের কাছ থেকে লিজ আনার অল্প কয়েক দিনের মধ্যে উড়োজাহাজের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেল। ওই উড়োজাহাজ যে প্রয়োজনে আনা হয়েছিল তার কিছুই বিমান পেল না। উল্টো ক্ষতিপূরণসহ প্রতি মাসের ভাড়া পরিশোধ করতে হলো। তাহলে প্রশ্ন আসে ওই বিমানের কারিগরি মূল্যায়ন কতটা স্বচ্ছ ছিল। ধোঁয়াশা রেখে লিজ এনে কার স্বার্থ উদ্ধারে এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেটাই খুঁজে বের করতে হবে। বিমানকে লাভে আনতে লাভজনক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য