শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিমানের লিজে কত মধু

নতুন ক্রয়ে আগ্রহ নেই, ছাড়ে না সময়মতো, টিকিটের কৃত্রিম সংকট, অনিচ্ছা লাভজনক রুটে, ট্রেড ইউনিয়নের আধিপত্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের লিজে কত মধু

আত্মঘাতী চুক্তির মাধ্যমে উড়োজাহাজ লিজে (ভাড়া) এনে ফ্লাইট চালাতে গিয়ে বার বার তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে। লিজে আনা বিমানে দিনের পর দিন লোকসান গুনতে হয়েছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটিকে। সেই লোকসানকে বাড়িয়ে বিমানকে খাদের কিনারে নিয়ে গেছে উড়োজাহাজ ক্রয় ও রক্ষণাবেক্ষণে দুর্নীতি, টিকিট বিক্রি নিয়ে কারসাজি, কার্গো শাখায় লুটপাট, শিডিউল বিপর্যয়, অপ্রয়োজনীয় জনবল, লাভজনক রুটে ফ্লাইট কম চালানোসহ নানা অব্যবস্থাপনা। এসব কারণে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটি এখন মূলধন সংকটে পড়েছে। তবু অজ্ঞাত কারণে আবারও লিজের পথে হাঁটছে বিমান।

২০১৪ সালে ৫ বছরের জন্য মিসরের ইজিপ্ট এয়ার থেকে দুটি উড়োজাহাজ (বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর) ভাড়ায় আনার খেসারত এখনো গুনতে হচ্ছে বিমানকে। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় বহরে না থাকলেও উড়োজাহাজ ফেরত দিতে না পারায় প্রতি মাসে ভাড়াবাবদ গুনতে হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। প্রায় এক বছর ধরে উড়োজাহাজ দুটি মেরামতের জন্য ভিয়েতনামে পড়ে আছে। কবে তা মেরামত করে ফেরত দেওয়া যাবে সে ব্যাপারে বিমানের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে কেউ নিশ্চয়তা দিতে পারেননি। এটা বাদেও বর্তমানে ভাড়াবাবদ বিমানকে ১২ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি গুনতে হচ্ছে প্রতি মাসে। এরই মধ্যে গত ১৬ মে কুয়েতের আলাফকো হতে লিজে আনা হয়েছে একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। বিমান সূত্র জানায়, উড়োজাহাজটির জন্য প্রতি মাসে গুনতে হবে দুই লাখ ৬৭ হাজার ডলার বা প্রায় দুই কোটি ২১ লাখ টাকা। একই ভাড়ায় আগামী জুনের শুরুতে আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বহরে যোগ হতে যাচ্ছে। এ ছাড়া হজকে সামনে রেখে এয়ার এশিয়া থেকে আড়াই মাসের জন্য দুটি মাঝারি পরিসরের উড়োজাহাজ ভাড়ায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিমান। সূত্র বলছে, বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলোর বিদ্যমান সক্ষমতা পুরোপুরি ব্যবহার না করে একের পর এক উড়োজাহাজ ভাড়া আনায় বিমানের একটি পক্ষ খুবই আগ্রহী। তাই বিমানের ফ্লাইট না বাড়লেও বাড়ছে বহর। বাড়ছে লিজের সংখ্যা। সূত্র জানায়, বিমানের বহরে বর্তমানে মোট উড়োজাহাজ আছে ১৪টি। এর মধ্যে ৮টি নিজস্ব, ৬টি লিজে আনা। ইয়াঙ্গুনে সম্প্রতি লিজে আনা একটি ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ায় চালু আছে ১৩টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার ও দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ নিজস্ব।  এ ছাড়া লিজে আনা বোয়িং ৭৩৭-৮০০ তিনটি ও ড্যাশ-৮ দুটি (ইয়াঙ্গুনে বিধ্বস্তটি বাদে)। আগামী জুনে যোগ হবে লিজের আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আসছে নিজস্ব ক্রয়ে দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ২০২০ সালের মাঝামাঝি আসবে নিজস্ব ক্রয়ে আরও তিনটি ড্যাশ-৮।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান বাংলাদেশের সেই পরিমাণ আর্থিক সক্ষমতা না থাকার কারণে লিজে বিমান আনতে হয়। অধিকাংশ বিমান ক্রয় করতে ঋণের প্রয়োজন হয়। যাত্রী চাহিদা মেটাতে বিমান কেনার পাশাপাশি আমরা লিজে বিমান আনতে বাধ্য হচ্ছি। বাংলাদেশের অন্য সব কোম্পানিই লিজে আনা বিমানে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। বিশ্বব্যাপী এটি একটি পরিচিত পদ্ধতি। আমরা চেষ্টা করছি ক্রমেই লিজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে। বিমানের শিডিউল বিপর্যয়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যাত্রী ভোগান্তি কমাতে ও শিডিউল বিপর্যয় ঠেকাতে আশাব্যঞ্জক উন্নয়ন হয়েছে। এতে যে সব সময় আমাদের দায় থাকে এমন নয়। অনেক ক্ষেত্রে বৈরী আবহাওয়া, ইমিগ্রেশনে যাত্রীর চাপ বেশি থাকা, রানওয়ে ক্লিয়ার না থাকলে শিডিউল বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটে। আমাদের যাত্রী চাহিদা ব্যাপক। মধ্যপ্রাচ্যের ফ্লাইটগুলোতে টিকিটের তুলনায় দ্বিগুণ যাত্রী চাহিদা রয়েছে। এ বিষয়টি চিন্তা করে ২০ ও ২৭ মে মধ্যপ্রাচ্যে আরও দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এদিকে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনায় দেনায় ডুবেছে বিমান। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব শাখার তথ্য অনুযায়ী, বিমানের ২ হাজার ৮২ কোটি টাকা মূলধনের বিপরীতে ঋণ ৫ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। নতুন চার উড়োজাহাজ কিনতে নেওয়া ঋণ যুক্ত করলে এটা বেড়ে দাঁড়াবে ৯ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বিমানকে বাঁচাতে দেরিতে হলেও শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়। একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মাঠে নেমেছে দুদকও। গত ৩ এপ্রিল অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বিমানের বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আশরাফুল আলম এবং উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলামকে এমডির দফতরে সংযুক্ত বা ওএসডি করা হয়। শফিকুল ইসলাম চার বছর বিমানের যুক্তরাজ্যে কান্ট্রি ব্যবস্থাপক থাকাকালীন ২ হাজার ৪৭২টি টিকিট বিনামূল্যে বিক্রি দেখিয়ে ১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির পক্ষে টিকিট ব্লক করে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ফলে যাত্রীরা টিকিট কাটতে গেলে দেখানো হতো আসন খালি নেই। অথচ আসন খালি রেখেই আকাশে উড়ত বিমান। দুদকের তালিকায় বিমানের দেড় শতাধিক ব্যক্তির নাম এসেছে, যাদের ব্যাপারে তদন্ত চলছে। সদ্য বিদায়ী এমডি ও সিবিএ নেতাসহ ১০ জনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুদক।

এদিকে দূরপাল্লায় উড্ডয়নের সক্ষমতা ও যাত্রী চাহিদা থাকলেও বাংলাদেশ বিমান আঞ্চলিক রুটেই ঘুরপাক খাচ্ছে। ৫৩টি দেশের সঙ্গে বেসামরিক বিমান চলাচল চুক্তি থাকলেও বর্তমানে মাত্র ১৬টি দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। সপ্তাহে আন্তর্জাতিক রুটে ৯৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। এদিকে ২০০৯ সালের পর থেকে ৬ বছরে বিমান লোকসান দিয়েছে ১ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকা। ৩ বছরে লাভ করেছে ৫৫৬ কোটি টাকা। ৯ বছরে লোকসান ৯০০ কোটি টাকা। মূলধনের চেয়ে এখন বিমানের ঋণ বেশি। লোকসানের সাদা হাতির লাগাম টানতে গত বছর ডিসেম্বর  থেকে মন্ত্রণালয় মনিটরিং শুরু করে। ফল পাওয়া যায় হাতে হাতে। এ বছর জানুয়ারি মাস থেকে বিমানের টিকিট বিক্রি বেড়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয় ২৯৯ কোটি ১১ লাখ টাকা। মার্চে ৩৪৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এপ্রিলে ৪১৩ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় প্রতি মাসে এটা বাড়ছে। শুধু গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলে বেড়েছে ১৪৩ কোটি টাকা। সিভিল এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুর্বলতা এবং দূরদর্শিতার কারণে বিমান লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়াতে পারছে না। লিজ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান সব সময় চেষ্টা করে লিজের চুক্তি যতটা সম্ভব নিজেদের অনুকূলে রাখার। চুক্তির আগে কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করে বিমান লিজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা উচিত। যেন লিজ এনে উড়োজাহাজ বসিয়ে রেখে অর্থ দিতে না হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত যতবার লিজ এনেছে প্রতিবারই নাকে খত দিয়ে বিপুল ভর্তুকি দিয়ে ফেরত দিতে হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ইজিপ্ট এয়ারের কাছ থেকে লিজ আনার অল্প কয়েক দিনের মধ্যে উড়োজাহাজের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেল। ওই উড়োজাহাজ যে প্রয়োজনে আনা হয়েছিল তার কিছুই বিমান পেল না। উল্টো ক্ষতিপূরণসহ প্রতি মাসের ভাড়া পরিশোধ করতে হলো। তাহলে প্রশ্ন আসে ওই বিমানের কারিগরি মূল্যায়ন কতটা স্বচ্ছ ছিল। ধোঁয়াশা রেখে লিজ এনে কার স্বার্থ উদ্ধারে এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেটাই খুঁজে বের করতে হবে। বিমানকে লাভে আনতে লাভজনক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা