শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিমানের লিজে কত মধু

নতুন ক্রয়ে আগ্রহ নেই, ছাড়ে না সময়মতো, টিকিটের কৃত্রিম সংকট, অনিচ্ছা লাভজনক রুটে, ট্রেড ইউনিয়নের আধিপত্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের লিজে কত মধু

আত্মঘাতী চুক্তির মাধ্যমে উড়োজাহাজ লিজে (ভাড়া) এনে ফ্লাইট চালাতে গিয়ে বার বার তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে। লিজে আনা বিমানে দিনের পর দিন লোকসান গুনতে হয়েছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটিকে। সেই লোকসানকে বাড়িয়ে বিমানকে খাদের কিনারে নিয়ে গেছে উড়োজাহাজ ক্রয় ও রক্ষণাবেক্ষণে দুর্নীতি, টিকিট বিক্রি নিয়ে কারসাজি, কার্গো শাখায় লুটপাট, শিডিউল বিপর্যয়, অপ্রয়োজনীয় জনবল, লাভজনক রুটে ফ্লাইট কম চালানোসহ নানা অব্যবস্থাপনা। এসব কারণে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটি এখন মূলধন সংকটে পড়েছে। তবু অজ্ঞাত কারণে আবারও লিজের পথে হাঁটছে বিমান।

২০১৪ সালে ৫ বছরের জন্য মিসরের ইজিপ্ট এয়ার থেকে দুটি উড়োজাহাজ (বোয়িং ৭৭৭-২০০ ইআর) ভাড়ায় আনার খেসারত এখনো গুনতে হচ্ছে বিমানকে। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় বহরে না থাকলেও উড়োজাহাজ ফেরত দিতে না পারায় প্রতি মাসে ভাড়াবাবদ গুনতে হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি টাকা। প্রায় এক বছর ধরে উড়োজাহাজ দুটি মেরামতের জন্য ভিয়েতনামে পড়ে আছে। কবে তা মেরামত করে ফেরত দেওয়া যাবে সে ব্যাপারে বিমানের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে কেউ নিশ্চয়তা দিতে পারেননি। এটা বাদেও বর্তমানে ভাড়াবাবদ বিমানকে ১২ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি গুনতে হচ্ছে প্রতি মাসে। এরই মধ্যে গত ১৬ মে কুয়েতের আলাফকো হতে লিজে আনা হয়েছে একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। বিমান সূত্র জানায়, উড়োজাহাজটির জন্য প্রতি মাসে গুনতে হবে দুই লাখ ৬৭ হাজার ডলার বা প্রায় দুই কোটি ২১ লাখ টাকা। একই ভাড়ায় আগামী জুনের শুরুতে আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বহরে যোগ হতে যাচ্ছে। এ ছাড়া হজকে সামনে রেখে এয়ার এশিয়া থেকে আড়াই মাসের জন্য দুটি মাঝারি পরিসরের উড়োজাহাজ ভাড়ায় আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিমান। সূত্র বলছে, বহরে থাকা উড়োজাহাজগুলোর বিদ্যমান সক্ষমতা পুরোপুরি ব্যবহার না করে একের পর এক উড়োজাহাজ ভাড়া আনায় বিমানের একটি পক্ষ খুবই আগ্রহী। তাই বিমানের ফ্লাইট না বাড়লেও বাড়ছে বহর। বাড়ছে লিজের সংখ্যা। সূত্র জানায়, বিমানের বহরে বর্তমানে মোট উড়োজাহাজ আছে ১৪টি। এর মধ্যে ৮টি নিজস্ব, ৬টি লিজে আনা। ইয়াঙ্গুনে সম্প্রতি লিজে আনা একটি ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ায় চালু আছে ১৩টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার ও দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ নিজস্ব।  এ ছাড়া লিজে আনা বোয়িং ৭৩৭-৮০০ তিনটি ও ড্যাশ-৮ দুটি (ইয়াঙ্গুনে বিধ্বস্তটি বাদে)। আগামী জুনে যোগ হবে লিজের আরেকটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আসছে নিজস্ব ক্রয়ে দুটি বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। ২০২০ সালের মাঝামাঝি আসবে নিজস্ব ক্রয়ে আরও তিনটি ড্যাশ-৮।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান বাংলাদেশের সেই পরিমাণ আর্থিক সক্ষমতা না থাকার কারণে লিজে বিমান আনতে হয়। অধিকাংশ বিমান ক্রয় করতে ঋণের প্রয়োজন হয়। যাত্রী চাহিদা মেটাতে বিমান কেনার পাশাপাশি আমরা লিজে বিমান আনতে বাধ্য হচ্ছি। বাংলাদেশের অন্য সব কোম্পানিই লিজে আনা বিমানে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। বিশ্বব্যাপী এটি একটি পরিচিত পদ্ধতি। আমরা চেষ্টা করছি ক্রমেই লিজের পরিমাণ কমিয়ে আনতে। বিমানের শিডিউল বিপর্যয়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যাত্রী ভোগান্তি কমাতে ও শিডিউল বিপর্যয় ঠেকাতে আশাব্যঞ্জক উন্নয়ন হয়েছে। এতে যে সব সময় আমাদের দায় থাকে এমন নয়। অনেক ক্ষেত্রে বৈরী আবহাওয়া, ইমিগ্রেশনে যাত্রীর চাপ বেশি থাকা, রানওয়ে ক্লিয়ার না থাকলে শিডিউল বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটে। আমাদের যাত্রী চাহিদা ব্যাপক। মধ্যপ্রাচ্যের ফ্লাইটগুলোতে টিকিটের তুলনায় দ্বিগুণ যাত্রী চাহিদা রয়েছে। এ বিষয়টি চিন্তা করে ২০ ও ২৭ মে মধ্যপ্রাচ্যে আরও দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এদিকে দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনায় দেনায় ডুবেছে বিমান। প্রতিষ্ঠানটির হিসাব শাখার তথ্য অনুযায়ী, বিমানের ২ হাজার ৮২ কোটি টাকা মূলধনের বিপরীতে ঋণ ৫ হাজার ৬৬ কোটি টাকা। নতুন চার উড়োজাহাজ কিনতে নেওয়া ঋণ যুক্ত করলে এটা বেড়ে দাঁড়াবে ৯ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বিমানকে বাঁচাতে দেরিতে হলেও শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়। একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মাঠে নেমেছে দুদকও। গত ৩ এপ্রিল অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বিমানের বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আশরাফুল আলম এবং উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলামকে এমডির দফতরে সংযুক্ত বা ওএসডি করা হয়। শফিকুল ইসলাম চার বছর বিমানের যুক্তরাজ্যে কান্ট্রি ব্যবস্থাপক থাকাকালীন ২ হাজার ৪৭২টি টিকিট বিনামূল্যে বিক্রি দেখিয়ে ১৬ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া বিপণন ও বিক্রয় শাখার ভারপ্রাপ্ত পরিচালকের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সির পক্ষে টিকিট ব্লক করে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ফলে যাত্রীরা টিকিট কাটতে গেলে দেখানো হতো আসন খালি নেই। অথচ আসন খালি রেখেই আকাশে উড়ত বিমান। দুদকের তালিকায় বিমানের দেড় শতাধিক ব্যক্তির নাম এসেছে, যাদের ব্যাপারে তদন্ত চলছে। সদ্য বিদায়ী এমডি ও সিবিএ নেতাসহ ১০ জনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুদক।

এদিকে দূরপাল্লায় উড্ডয়নের সক্ষমতা ও যাত্রী চাহিদা থাকলেও বাংলাদেশ বিমান আঞ্চলিক রুটেই ঘুরপাক খাচ্ছে। ৫৩টি দেশের সঙ্গে বেসামরিক বিমান চলাচল চুক্তি থাকলেও বর্তমানে মাত্র ১৬টি দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। সপ্তাহে আন্তর্জাতিক রুটে ৯৪টি ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। এদিকে ২০০৯ সালের পর থেকে ৬ বছরে বিমান লোকসান দিয়েছে ১ হাজার ৪৫৬ কোটি টাকা। ৩ বছরে লাভ করেছে ৫৫৬ কোটি টাকা। ৯ বছরে লোকসান ৯০০ কোটি টাকা। মূলধনের চেয়ে এখন বিমানের ঋণ বেশি। লোকসানের সাদা হাতির লাগাম টানতে গত বছর ডিসেম্বর  থেকে মন্ত্রণালয় মনিটরিং শুরু করে। ফল পাওয়া যায় হাতে হাতে। এ বছর জানুয়ারি মাস থেকে বিমানের টিকিট বিক্রি বেড়ে যায়। গত ফেব্রুয়ারিতে টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয় ২৯৯ কোটি ১১ লাখ টাকা। মার্চে ৩৪৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এপ্রিলে ৪১৩ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় প্রতি মাসে এটা বাড়ছে। শুধু গত বছরের এপ্রিলের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলে বেড়েছে ১৪৩ কোটি টাকা। সিভিল এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিমান পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের দুর্বলতা এবং দূরদর্শিতার কারণে বিমান লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়াতে পারছে না। লিজ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান সব সময় চেষ্টা করে লিজের চুক্তি যতটা সম্ভব নিজেদের অনুকূলে রাখার। চুক্তির আগে কারিগরি বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে বিশ্লেষণ করে বিমান লিজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা উচিত। যেন লিজ এনে উড়োজাহাজ বসিয়ে রেখে অর্থ দিতে না হয়। কিন্তু এ পর্যন্ত যতবার লিজ এনেছে প্রতিবারই নাকে খত দিয়ে বিপুল ভর্তুকি দিয়ে ফেরত দিতে হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, ইজিপ্ট এয়ারের কাছ থেকে লিজ আনার অল্প কয়েক দিনের মধ্যে উড়োজাহাজের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেল। ওই উড়োজাহাজ যে প্রয়োজনে আনা হয়েছিল তার কিছুই বিমান পেল না। উল্টো ক্ষতিপূরণসহ প্রতি মাসের ভাড়া পরিশোধ করতে হলো। তাহলে প্রশ্ন আসে ওই বিমানের কারিগরি মূল্যায়ন কতটা স্বচ্ছ ছিল। ধোঁয়াশা রেখে লিজ এনে কার স্বার্থ উদ্ধারে এমন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সেটাই খুঁজে বের করতে হবে। বিমানকে লাভে আনতে লাভজনক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন