শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০১৯ আপডেট:

কৃষকের মাথায় হাত

♦ মণপ্রতি লোকসান ৩০০-৪০০ টাকা ♦ ধান কাটায় দৈনিক ৬০০ টাকায়ও মিলছে না শ্রমিক ♦ সরকার ২৬ টাকা কেজি ধান কেনার ঘোষণা দিলেও মিলছে ১২-১৬ টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের মাথায় হাত

চলছে ধানের ভরা মৌসুম। ফলনও হয়েছে বাম্পার। কিন্তু ধান গোলায় তুলতে শ্রমিক খুঁজতেই ঘাম ঝরছে কৃষকের। উচ্চমূল্যের শ্রমিক সংগ্রহের জন্য দিতে হচ্ছে সিরিয়াল। ধান কাটা-মাড়াইয়ের পর বিক্রি করতে গিয়ে কৃষককে মণপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে। আবার অনেক জায়গায় ক্রেতার এতই অভাব যে, লোকসান দিয়েও ধান বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে চতুর্মুখী সংকটের

মধ্যে পড়ে দিশাহারা অবস্থায় কৃষক। বাম্পার ফলনের পরও তাদের মুখে নেই এক চিলতে হাসি। গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের তালতলা গ্রামের কৃষক শফিকুর রহমান বলেন, এবার বীজ, সার, পানি, কীটনাশক, শ্রমিক ও ধান কাটার খরচ মিলিয়ে মণপ্রতি মোটা ধানের উৎপাদন খরচ হয় ৮০০ টাকা যা চিকন ধানের ক্ষেত্রে মণপ্রতি ৯০০ টাকা। কিন্তু সেই ধান এখন স্থানীয় দারিয়াপুর হাটে বিক্রি করতে হয়েছে প্রতি মণ মোটা ধান ৪৪০ টাকা এবং চিকন ধান ৫০০ টাকায়। সাদুল্যাপুর উপজেলার হবিবুল্লাহপুরের কৃষক আ. জব্বার জানান, বাজারে নেই ধানের ক্রেতা। অনেকেই ধান বিক্রি করতে পারছে না। বসনিয়া গ্রামের কৃষক তারা মিয়া বলেন, সমস্যার শুরু ধান কাটা নিয়েই। যেখানে আগে শ্রমিকের মজুরি ছিল ৩৫০ টাকা এখন তা ৬০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আবার পাওয়া যায় না শ্রমিক। রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার কৃষক আবদুল কাদের বলেন, রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, অনাহারে-অর্ধাহারে পরিশ্রম করে তার বিনিময়ে কী পাচ্ছি? ১ মণ ধানে ১ কেজি গরুর মাংসও মিলছে না। সরকার ২৬ টাকা কেজি দরে ধান ক্রয়ের ঘোষণা দিলেও বর্তমানে তা আমরা বিক্রি করছি ১২ থেকে ১৬ টাকা কেজি দরে। কৃষক মোকলেসুর রহমান জানান, বিঘাপ্রতি ক্ষতি হচ্ছে এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা। বর্গাচাষি ইমাম হোসেন জানান, বর্গাচাষিরা ৫ থেকে ৬ হাজার টাকার বিনিময়ে ১ বিঘা জমি বর্গা নিই। শ্রমিক, স্ত্রী ও পরিবার-পরিজন নিয়ে নিজেরাই জমি চাষ করি। নিজেদের শ্রমের হিসাব বাদ দেওয়ার পরও আমাদের ক্ষতি হচ্ছে বিঘাপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। সুনামগঞ্জ জেলায় প্রায় চার লাখ কৃষক পরিবার বোরো চাষের প্রক্রিয়ায় জড়িত। বেশির ভাগেরই বছরের একটিমাত্র ফসল এটি। কিন্তু উৎপাদন খরচ আর ধানের বর্তমান বাজারমূল্যের ব্যবধান আকাশ-পাতাল হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের। প্রতি মণ ধানের উৎপাদন খরচ পড়েছে ৬৫০ টাকার ওপরে আর বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকায়।

কুষ্টিয়ায় এবার রেকর্ড পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদন হলেও দাম নিয়ে হতাশ কৃষক। ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ তারা। বিঘাপ্রতি ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। তবে কৃষক ন্যায্য মূল্য না পেলেও কৃষকের উৎপাদিত ধানে লাভবান হচ্ছেন চালকল মালিক ও মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা। কারণ সরকার সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনছে মাত্র ১ হাজার মেট্রিক টন। আর বিপুল পরিমাণ ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরাসরি চালকল মালিকদের কাছ থেকে। চাষিরা সরকারের এ ‘হঠকারী’ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে বরাদ্দের সিংহভাগ ধান কেনার দাবি জানিয়েছেন।

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ধান উৎপাদন হয়েছে ৯৯ হাজার মেট্রিক টন, সেখানে সরকার কিনবে মাত্র ২২৫ মেট্রিক টন। এই সিদ্ধান্তকে কৃষকের সঙ্গে তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয় উল্লেখ করে কৃষক আফছার আলী বলেন, ‘আর ধান আবাদ করমো না বাহে, ধান আবাদ করি এখন মাতাত হাত পইছে, ধান ব্যাচে যে টাকা হইছে, তাতে আবাদ করার দামও হছে না, হারা খামো কী? আবাদ করমো কী দিয়া। কৃষকরা জানান, প্রান্তিক চাষিরা এনজিও কিংবা মহাজনদের কাছ থেকে টাকা ঋণ নিয়ে ধান চাষ করে, এখন সেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারছে না, আমন চাষ করব কীভাবে। শস্যভা ার খ্যাত চলনবিলে চলতি মৌসুমে ঘটেনি বড় ধরনের কোনো ফসলহানির ঘটনা। প্রায় দুই বছর পর নির্বিঘেœ বোরো ধান ঘরে তুললেও আনন্দ নেই কৃষকদের চোখেমুখে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চলনবিলে বোরো ধান কাটতে আসা শ্রমিকরা না আসার কারণে ধান নিয়ে দুশ্চিন্তা বেড়েছে তাদের। মণপ্রতি ১০ থেকে ১২ কেজি করে ধান শ্রমিকদের দিয়ে ধান কাটতে হচ্ছে জমির মালিকদের। আগামীতে ধান চাষে কৃষকরা তাদের অনাগ্রহের কথা জানান। ধানের বদলে তামাক বা ভুট্টার মতো ফসল চাষে আগ্রহের কথা জানান তারা। ধানের দাম প্রতি মণ ১২০০ টাকা করার দাবি জানান। শরীয়তপুরে বোরো ধানের আবাদ ভালো হলেও ধান কাটা-মাড়াই করা নিয়ে কৃষক পড়েছে বিপাকে। সরকারিভাবে ধান কেনার কথা থাকলেও এই মুহূর্তে ধান কিনছে না। এর ফলে ব্যবসায়ীদের কাছে ধান কম দামে বিক্রি করছে কৃষক। নড়িয়া উপজেলার বিঝারি ইউনিয়নের কন্ডা গ্রামের বকসু মাতবর বলেন, সারা বছরের খাদ্য নিশ্চয়তার জন্য লোকসান দিয়ে ধানের আবাদ করি। বাজারে ৫২০ টাকা হতে ৫৫০ টাকা দামে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। প্রতি কেজি ধানে চার টাকা লোকসান দিচ্ছি। অথচ এই জমি ভাড়া দিলেও বিঘাপ্রতি বছরে ১০ হাজার টাকা পেতাম।

নেত্রকোনার কৃষক মোতালেব ও তারা মিয়া জানান, ধানের দর সরকার দিলেও নানা অজুহাতে গুদামে আমাদের ধান চাল নিচ্ছে না। যাদের থেকে নিচ্ছে তাদের কোনো কৃষক চেনেও না। আমরা জমি কাটাচ্ছি ৯০০ টাকায়। ধান বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। তাহলে কৃষক বাঁচবে কী করে? তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘দুর্ভিক্ষ আসতেছে দেশে বাইচ্যা থাকলে দেখবেন আমরা বলে গেলাম।’

ধান-চাল উৎপাদনের বৃহত্তর জেলা নওগাঁয় ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে অটো রাইস মিলারদের সিন্ডিকেটকে দুষছেন কৃষক, হাসকিং মিলার ও ব্যবসায়ীরা। মাতাসাগর হাটের ইজারাদার উজ্জ্বল হোসেন বলেন, বাজারে ধানের ক্রেতা নাই। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করার কারণে বাজারের অবস্থা। নওগাঁর ফারিহা রাইস মিলের মালিক শেখ ফরিদ এবং বিসমিল্লাহ মিলের মালিক শাহাদত হোসেন বলেন, ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে হাসকিং ও অটোমেটিক রাইস মিলের বরাদ্দের সমন্বয়হীনতায় মূল কারণ। হাসকিং মিলারদের বরাদ্দ কম হওয়ায় তারা বাজারে ধান কিনছেন না। ফলে বাজারে ক্রেতা কম হওয়ায় ধানের দাম কম। হাসকিং মিলারদের বরাদ্দ যদি সঠিকভাবে দেওয়া হতো তাহলে গুটিকয়েক অটোমেটিক মিলার এ সিন্ডিকেট তৈরি করতে পারত না। অটোমেটিক রাইস মিলারদের বরাদ্দ বেশি হওয়ায় ও গত মৌসুমের ধান-চাল মজুদ থাকায় ধান কিনছেন না তারা। ফলে তৈরি হয়েছে সিন্ডিকেট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া চাতালকল ও হাসকিং মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়ায়দুল্লাহ বলেন, চাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ধান ও চাল মজুদ থাকায় ব্যবসায়ীরা ধান ক্রয় করছে কম। তবে সরকার যদি রপ্তানির অনুমতি দিত তাহলে চালের দাম বেড়ে যেত। তাই ধানের দাম বৃদ্ধির জন্য সরকারের কাছে আমাদের দাবি অনতিবিলম্বে বাংলাদেশের চাল রপ্তানির অনুমতি দিলে ব্যবসায়ীরা যেমন উপকৃত হবে পাশাপাশি কৃষকরাও ধানের ন্যায্য মূল্য পাবে।

(প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের গাইবান্ধা, দিনাজপুর, নাটোর, নওগাঁ, কুষ্টিয়া, শরীয়তপুর, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি ও রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক)

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা