শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০১৯ আপডেট:

কৃষকের মাথায় হাত

♦ মণপ্রতি লোকসান ৩০০-৪০০ টাকা ♦ ধান কাটায় দৈনিক ৬০০ টাকায়ও মিলছে না শ্রমিক ♦ সরকার ২৬ টাকা কেজি ধান কেনার ঘোষণা দিলেও মিলছে ১২-১৬ টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের মাথায় হাত

চলছে ধানের ভরা মৌসুম। ফলনও হয়েছে বাম্পার। কিন্তু ধান গোলায় তুলতে শ্রমিক খুঁজতেই ঘাম ঝরছে কৃষকের। উচ্চমূল্যের শ্রমিক সংগ্রহের জন্য দিতে হচ্ছে সিরিয়াল। ধান কাটা-মাড়াইয়ের পর বিক্রি করতে গিয়ে কৃষককে মণপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে। আবার অনেক জায়গায় ক্রেতার এতই অভাব যে, লোকসান দিয়েও ধান বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে চতুর্মুখী সংকটের

মধ্যে পড়ে দিশাহারা অবস্থায় কৃষক। বাম্পার ফলনের পরও তাদের মুখে নেই এক চিলতে হাসি। গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের তালতলা গ্রামের কৃষক শফিকুর রহমান বলেন, এবার বীজ, সার, পানি, কীটনাশক, শ্রমিক ও ধান কাটার খরচ মিলিয়ে মণপ্রতি মোটা ধানের উৎপাদন খরচ হয় ৮০০ টাকা যা চিকন ধানের ক্ষেত্রে মণপ্রতি ৯০০ টাকা। কিন্তু সেই ধান এখন স্থানীয় দারিয়াপুর হাটে বিক্রি করতে হয়েছে প্রতি মণ মোটা ধান ৪৪০ টাকা এবং চিকন ধান ৫০০ টাকায়। সাদুল্যাপুর উপজেলার হবিবুল্লাহপুরের কৃষক আ. জব্বার জানান, বাজারে নেই ধানের ক্রেতা। অনেকেই ধান বিক্রি করতে পারছে না। বসনিয়া গ্রামের কৃষক তারা মিয়া বলেন, সমস্যার শুরু ধান কাটা নিয়েই। যেখানে আগে শ্রমিকের মজুরি ছিল ৩৫০ টাকা এখন তা ৬০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আবার পাওয়া যায় না শ্রমিক। রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার কৃষক আবদুল কাদের বলেন, রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, অনাহারে-অর্ধাহারে পরিশ্রম করে তার বিনিময়ে কী পাচ্ছি? ১ মণ ধানে ১ কেজি গরুর মাংসও মিলছে না। সরকার ২৬ টাকা কেজি দরে ধান ক্রয়ের ঘোষণা দিলেও বর্তমানে তা আমরা বিক্রি করছি ১২ থেকে ১৬ টাকা কেজি দরে। কৃষক মোকলেসুর রহমান জানান, বিঘাপ্রতি ক্ষতি হচ্ছে এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা। বর্গাচাষি ইমাম হোসেন জানান, বর্গাচাষিরা ৫ থেকে ৬ হাজার টাকার বিনিময়ে ১ বিঘা জমি বর্গা নিই। শ্রমিক, স্ত্রী ও পরিবার-পরিজন নিয়ে নিজেরাই জমি চাষ করি। নিজেদের শ্রমের হিসাব বাদ দেওয়ার পরও আমাদের ক্ষতি হচ্ছে বিঘাপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। সুনামগঞ্জ জেলায় প্রায় চার লাখ কৃষক পরিবার বোরো চাষের প্রক্রিয়ায় জড়িত। বেশির ভাগেরই বছরের একটিমাত্র ফসল এটি। কিন্তু উৎপাদন খরচ আর ধানের বর্তমান বাজারমূল্যের ব্যবধান আকাশ-পাতাল হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের। প্রতি মণ ধানের উৎপাদন খরচ পড়েছে ৬৫০ টাকার ওপরে আর বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকায়।

কুষ্টিয়ায় এবার রেকর্ড পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদন হলেও দাম নিয়ে হতাশ কৃষক। ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ তারা। বিঘাপ্রতি ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। তবে কৃষক ন্যায্য মূল্য না পেলেও কৃষকের উৎপাদিত ধানে লাভবান হচ্ছেন চালকল মালিক ও মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা। কারণ সরকার সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনছে মাত্র ১ হাজার মেট্রিক টন। আর বিপুল পরিমাণ ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরাসরি চালকল মালিকদের কাছ থেকে। চাষিরা সরকারের এ ‘হঠকারী’ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে বরাদ্দের সিংহভাগ ধান কেনার দাবি জানিয়েছেন।

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ধান উৎপাদন হয়েছে ৯৯ হাজার মেট্রিক টন, সেখানে সরকার কিনবে মাত্র ২২৫ মেট্রিক টন। এই সিদ্ধান্তকে কৃষকের সঙ্গে তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয় উল্লেখ করে কৃষক আফছার আলী বলেন, ‘আর ধান আবাদ করমো না বাহে, ধান আবাদ করি এখন মাতাত হাত পইছে, ধান ব্যাচে যে টাকা হইছে, তাতে আবাদ করার দামও হছে না, হারা খামো কী? আবাদ করমো কী দিয়া। কৃষকরা জানান, প্রান্তিক চাষিরা এনজিও কিংবা মহাজনদের কাছ থেকে টাকা ঋণ নিয়ে ধান চাষ করে, এখন সেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারছে না, আমন চাষ করব কীভাবে। শস্যভা ার খ্যাত চলনবিলে চলতি মৌসুমে ঘটেনি বড় ধরনের কোনো ফসলহানির ঘটনা। প্রায় দুই বছর পর নির্বিঘেœ বোরো ধান ঘরে তুললেও আনন্দ নেই কৃষকদের চোখেমুখে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চলনবিলে বোরো ধান কাটতে আসা শ্রমিকরা না আসার কারণে ধান নিয়ে দুশ্চিন্তা বেড়েছে তাদের। মণপ্রতি ১০ থেকে ১২ কেজি করে ধান শ্রমিকদের দিয়ে ধান কাটতে হচ্ছে জমির মালিকদের। আগামীতে ধান চাষে কৃষকরা তাদের অনাগ্রহের কথা জানান। ধানের বদলে তামাক বা ভুট্টার মতো ফসল চাষে আগ্রহের কথা জানান তারা। ধানের দাম প্রতি মণ ১২০০ টাকা করার দাবি জানান। শরীয়তপুরে বোরো ধানের আবাদ ভালো হলেও ধান কাটা-মাড়াই করা নিয়ে কৃষক পড়েছে বিপাকে। সরকারিভাবে ধান কেনার কথা থাকলেও এই মুহূর্তে ধান কিনছে না। এর ফলে ব্যবসায়ীদের কাছে ধান কম দামে বিক্রি করছে কৃষক। নড়িয়া উপজেলার বিঝারি ইউনিয়নের কন্ডা গ্রামের বকসু মাতবর বলেন, সারা বছরের খাদ্য নিশ্চয়তার জন্য লোকসান দিয়ে ধানের আবাদ করি। বাজারে ৫২০ টাকা হতে ৫৫০ টাকা দামে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। প্রতি কেজি ধানে চার টাকা লোকসান দিচ্ছি। অথচ এই জমি ভাড়া দিলেও বিঘাপ্রতি বছরে ১০ হাজার টাকা পেতাম।

নেত্রকোনার কৃষক মোতালেব ও তারা মিয়া জানান, ধানের দর সরকার দিলেও নানা অজুহাতে গুদামে আমাদের ধান চাল নিচ্ছে না। যাদের থেকে নিচ্ছে তাদের কোনো কৃষক চেনেও না। আমরা জমি কাটাচ্ছি ৯০০ টাকায়। ধান বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। তাহলে কৃষক বাঁচবে কী করে? তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘দুর্ভিক্ষ আসতেছে দেশে বাইচ্যা থাকলে দেখবেন আমরা বলে গেলাম।’

ধান-চাল উৎপাদনের বৃহত্তর জেলা নওগাঁয় ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে অটো রাইস মিলারদের সিন্ডিকেটকে দুষছেন কৃষক, হাসকিং মিলার ও ব্যবসায়ীরা। মাতাসাগর হাটের ইজারাদার উজ্জ্বল হোসেন বলেন, বাজারে ধানের ক্রেতা নাই। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করার কারণে বাজারের অবস্থা। নওগাঁর ফারিহা রাইস মিলের মালিক শেখ ফরিদ এবং বিসমিল্লাহ মিলের মালিক শাহাদত হোসেন বলেন, ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে হাসকিং ও অটোমেটিক রাইস মিলের বরাদ্দের সমন্বয়হীনতায় মূল কারণ। হাসকিং মিলারদের বরাদ্দ কম হওয়ায় তারা বাজারে ধান কিনছেন না। ফলে বাজারে ক্রেতা কম হওয়ায় ধানের দাম কম। হাসকিং মিলারদের বরাদ্দ যদি সঠিকভাবে দেওয়া হতো তাহলে গুটিকয়েক অটোমেটিক মিলার এ সিন্ডিকেট তৈরি করতে পারত না। অটোমেটিক রাইস মিলারদের বরাদ্দ বেশি হওয়ায় ও গত মৌসুমের ধান-চাল মজুদ থাকায় ধান কিনছেন না তারা। ফলে তৈরি হয়েছে সিন্ডিকেট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া চাতালকল ও হাসকিং মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়ায়দুল্লাহ বলেন, চাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ধান ও চাল মজুদ থাকায় ব্যবসায়ীরা ধান ক্রয় করছে কম। তবে সরকার যদি রপ্তানির অনুমতি দিত তাহলে চালের দাম বেড়ে যেত। তাই ধানের দাম বৃদ্ধির জন্য সরকারের কাছে আমাদের দাবি অনতিবিলম্বে বাংলাদেশের চাল রপ্তানির অনুমতি দিলে ব্যবসায়ীরা যেমন উপকৃত হবে পাশাপাশি কৃষকরাও ধানের ন্যায্য মূল্য পাবে।

(প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের গাইবান্ধা, দিনাজপুর, নাটোর, নওগাঁ, কুষ্টিয়া, শরীয়তপুর, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি ও রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক)

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম