শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ মে, ২০১৯ আপডেট:

কৃষকের মাথায় হাত

♦ মণপ্রতি লোকসান ৩০০-৪০০ টাকা ♦ ধান কাটায় দৈনিক ৬০০ টাকায়ও মিলছে না শ্রমিক ♦ সরকার ২৬ টাকা কেজি ধান কেনার ঘোষণা দিলেও মিলছে ১২-১৬ টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের মাথায় হাত

চলছে ধানের ভরা মৌসুম। ফলনও হয়েছে বাম্পার। কিন্তু ধান গোলায় তুলতে শ্রমিক খুঁজতেই ঘাম ঝরছে কৃষকের। উচ্চমূল্যের শ্রমিক সংগ্রহের জন্য দিতে হচ্ছে সিরিয়াল। ধান কাটা-মাড়াইয়ের পর বিক্রি করতে গিয়ে কৃষককে মণপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা লোকসান দিতে হচ্ছে। আবার অনেক জায়গায় ক্রেতার এতই অভাব যে, লোকসান দিয়েও ধান বিক্রি সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে চতুর্মুখী সংকটের

মধ্যে পড়ে দিশাহারা অবস্থায় কৃষক। বাম্পার ফলনের পরও তাদের মুখে নেই এক চিলতে হাসি। গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়নের তালতলা গ্রামের কৃষক শফিকুর রহমান বলেন, এবার বীজ, সার, পানি, কীটনাশক, শ্রমিক ও ধান কাটার খরচ মিলিয়ে মণপ্রতি মোটা ধানের উৎপাদন খরচ হয় ৮০০ টাকা যা চিকন ধানের ক্ষেত্রে মণপ্রতি ৯০০ টাকা। কিন্তু সেই ধান এখন স্থানীয় দারিয়াপুর হাটে বিক্রি করতে হয়েছে প্রতি মণ মোটা ধান ৪৪০ টাকা এবং চিকন ধান ৫০০ টাকায়। সাদুল্যাপুর উপজেলার হবিবুল্লাহপুরের কৃষক আ. জব্বার জানান, বাজারে নেই ধানের ক্রেতা। অনেকেই ধান বিক্রি করতে পারছে না। বসনিয়া গ্রামের কৃষক তারা মিয়া বলেন, সমস্যার শুরু ধান কাটা নিয়েই। যেখানে আগে শ্রমিকের মজুরি ছিল ৩৫০ টাকা এখন তা ৬০০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আবার পাওয়া যায় না শ্রমিক। রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার কৃষক আবদুল কাদের বলেন, রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, অনাহারে-অর্ধাহারে পরিশ্রম করে তার বিনিময়ে কী পাচ্ছি? ১ মণ ধানে ১ কেজি গরুর মাংসও মিলছে না। সরকার ২৬ টাকা কেজি দরে ধান ক্রয়ের ঘোষণা দিলেও বর্তমানে তা আমরা বিক্রি করছি ১২ থেকে ১৬ টাকা কেজি দরে। কৃষক মোকলেসুর রহমান জানান, বিঘাপ্রতি ক্ষতি হচ্ছে এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা। বর্গাচাষি ইমাম হোসেন জানান, বর্গাচাষিরা ৫ থেকে ৬ হাজার টাকার বিনিময়ে ১ বিঘা জমি বর্গা নিই। শ্রমিক, স্ত্রী ও পরিবার-পরিজন নিয়ে নিজেরাই জমি চাষ করি। নিজেদের শ্রমের হিসাব বাদ দেওয়ার পরও আমাদের ক্ষতি হচ্ছে বিঘাপ্রতি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। সুনামগঞ্জ জেলায় প্রায় চার লাখ কৃষক পরিবার বোরো চাষের প্রক্রিয়ায় জড়িত। বেশির ভাগেরই বছরের একটিমাত্র ফসল এটি। কিন্তু উৎপাদন খরচ আর ধানের বর্তমান বাজারমূল্যের ব্যবধান আকাশ-পাতাল হওয়ায় মাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের। প্রতি মণ ধানের উৎপাদন খরচ পড়েছে ৬৫০ টাকার ওপরে আর বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকায়।

কুষ্টিয়ায় এবার রেকর্ড পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদন হলেও দাম নিয়ে হতাশ কৃষক। ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ তারা। বিঘাপ্রতি ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। তবে কৃষক ন্যায্য মূল্য না পেলেও কৃষকের উৎপাদিত ধানে লাভবান হচ্ছেন চালকল মালিক ও মধ্যস্বত্ত্বভোগীরা। কারণ সরকার সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনছে মাত্র ১ হাজার মেট্রিক টন। আর বিপুল পরিমাণ ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরাসরি চালকল মালিকদের কাছ থেকে। চাষিরা সরকারের এ ‘হঠকারী’ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে বরাদ্দের সিংহভাগ ধান কেনার দাবি জানিয়েছেন।

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ধান উৎপাদন হয়েছে ৯৯ হাজার মেট্রিক টন, সেখানে সরকার কিনবে মাত্র ২২৫ মেট্রিক টন। এই সিদ্ধান্তকে কৃষকের সঙ্গে তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয় উল্লেখ করে কৃষক আফছার আলী বলেন, ‘আর ধান আবাদ করমো না বাহে, ধান আবাদ করি এখন মাতাত হাত পইছে, ধান ব্যাচে যে টাকা হইছে, তাতে আবাদ করার দামও হছে না, হারা খামো কী? আবাদ করমো কী দিয়া। কৃষকরা জানান, প্রান্তিক চাষিরা এনজিও কিংবা মহাজনদের কাছ থেকে টাকা ঋণ নিয়ে ধান চাষ করে, এখন সেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারছে না, আমন চাষ করব কীভাবে। শস্যভা ার খ্যাত চলনবিলে চলতি মৌসুমে ঘটেনি বড় ধরনের কোনো ফসলহানির ঘটনা। প্রায় দুই বছর পর নির্বিঘেœ বোরো ধান ঘরে তুললেও আনন্দ নেই কৃষকদের চোখেমুখে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চলনবিলে বোরো ধান কাটতে আসা শ্রমিকরা না আসার কারণে ধান নিয়ে দুশ্চিন্তা বেড়েছে তাদের। মণপ্রতি ১০ থেকে ১২ কেজি করে ধান শ্রমিকদের দিয়ে ধান কাটতে হচ্ছে জমির মালিকদের। আগামীতে ধান চাষে কৃষকরা তাদের অনাগ্রহের কথা জানান। ধানের বদলে তামাক বা ভুট্টার মতো ফসল চাষে আগ্রহের কথা জানান তারা। ধানের দাম প্রতি মণ ১২০০ টাকা করার দাবি জানান। শরীয়তপুরে বোরো ধানের আবাদ ভালো হলেও ধান কাটা-মাড়াই করা নিয়ে কৃষক পড়েছে বিপাকে। সরকারিভাবে ধান কেনার কথা থাকলেও এই মুহূর্তে ধান কিনছে না। এর ফলে ব্যবসায়ীদের কাছে ধান কম দামে বিক্রি করছে কৃষক। নড়িয়া উপজেলার বিঝারি ইউনিয়নের কন্ডা গ্রামের বকসু মাতবর বলেন, সারা বছরের খাদ্য নিশ্চয়তার জন্য লোকসান দিয়ে ধানের আবাদ করি। বাজারে ৫২০ টাকা হতে ৫৫০ টাকা দামে প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। প্রতি কেজি ধানে চার টাকা লোকসান দিচ্ছি। অথচ এই জমি ভাড়া দিলেও বিঘাপ্রতি বছরে ১০ হাজার টাকা পেতাম।

নেত্রকোনার কৃষক মোতালেব ও তারা মিয়া জানান, ধানের দর সরকার দিলেও নানা অজুহাতে গুদামে আমাদের ধান চাল নিচ্ছে না। যাদের থেকে নিচ্ছে তাদের কোনো কৃষক চেনেও না। আমরা জমি কাটাচ্ছি ৯০০ টাকায়। ধান বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। তাহলে কৃষক বাঁচবে কী করে? তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘দুর্ভিক্ষ আসতেছে দেশে বাইচ্যা থাকলে দেখবেন আমরা বলে গেলাম।’

ধান-চাল উৎপাদনের বৃহত্তর জেলা নওগাঁয় ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে অটো রাইস মিলারদের সিন্ডিকেটকে দুষছেন কৃষক, হাসকিং মিলার ও ব্যবসায়ীরা। মাতাসাগর হাটের ইজারাদার উজ্জ্বল হোসেন বলেন, বাজারে ধানের ক্রেতা নাই। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করার কারণে বাজারের অবস্থা। নওগাঁর ফারিহা রাইস মিলের মালিক শেখ ফরিদ এবং বিসমিল্লাহ মিলের মালিক শাহাদত হোসেন বলেন, ধানের দাম কম হওয়ার পেছনে হাসকিং ও অটোমেটিক রাইস মিলের বরাদ্দের সমন্বয়হীনতায় মূল কারণ। হাসকিং মিলারদের বরাদ্দ কম হওয়ায় তারা বাজারে ধান কিনছেন না। ফলে বাজারে ক্রেতা কম হওয়ায় ধানের দাম কম। হাসকিং মিলারদের বরাদ্দ যদি সঠিকভাবে দেওয়া হতো তাহলে গুটিকয়েক অটোমেটিক মিলার এ সিন্ডিকেট তৈরি করতে পারত না। অটোমেটিক রাইস মিলারদের বরাদ্দ বেশি হওয়ায় ও গত মৌসুমের ধান-চাল মজুদ থাকায় ধান কিনছেন না তারা। ফলে তৈরি হয়েছে সিন্ডিকেট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া চাতালকল ও হাসকিং মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ওয়ায়দুল্লাহ বলেন, চাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ধান ও চাল মজুদ থাকায় ব্যবসায়ীরা ধান ক্রয় করছে কম। তবে সরকার যদি রপ্তানির অনুমতি দিত তাহলে চালের দাম বেড়ে যেত। তাই ধানের দাম বৃদ্ধির জন্য সরকারের কাছে আমাদের দাবি অনতিবিলম্বে বাংলাদেশের চাল রপ্তানির অনুমতি দিলে ব্যবসায়ীরা যেমন উপকৃত হবে পাশাপাশি কৃষকরাও ধানের ন্যায্য মূল্য পাবে।

(প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের গাইবান্ধা, দিনাজপুর, নাটোর, নওগাঁ, কুষ্টিয়া, শরীয়তপুর, নেত্রকোনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি ও রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক)

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ