শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ভবন রাষ্ট্রদূতের কিচেন

পাঁচ বছরেও সংস্কার না করে থাকেন ৮ হাজার ডলারের ভাড়া বাড়িতে, ৫ লাখ ডলার গচ্চা
লাবলু আনসার, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ভবন রাষ্ট্রদূতের কিচেন

তিন মিলিয়ন ডলার বরাদ্দের পর পাঁচ বছরেও সংস্কার করা হয়নি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বসবাসের জন্য ক্রয় করা নিজস্ব ভবনটির। মেরিল্যান্ডে বেথেস্ডায় ৪ হাইবরো কোর্টে অবস্থিত বাড়িটিকে ব্যবহার করা হচ্ছে ‘রান্নাঘর’ হিসেবে। ফলে নিজস্ব ভবন থাকার পরও রাষ্ট্রদূতের বাসা ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে বাংলাদেশ সরকারকে গুনতে হচ্ছে ৮ হাজার ডলার। গত পাঁচ বছরে এ বাবদ সরকারের ব্যয় হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার (প্রায় ৪ কোটি টাকা)। অপরদিকে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাড়িটি পরিত্যক্ত থাকায় ক্রমান্বয়ে তা জরাজীর্ণ হয়ে পড়ছে। এ ধরনের অপচয় আর অনিয়ম ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে যেন ‘নিয়মে’ পরিণত হয়েছে। রীতি অনুযায়ী, অর্ধ ডজন কর্মকর্তা সেখানে রয়েছেন পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে। তবে অভিযোগ রয়েছে, অর্পিত দায়িত্ব পালনে অনেক কর্মকর্তারই অনীহা। কোনো কাজ না হওয়া বা না করার পেছনে তারা দোহাই দেন সরকারের উচ্চ মহলের। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হচ্ছে সে প্রশ্নও রয়েছে বিদগ্ধ প্রবাসীদের মধ্যে। অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তারই আগ্রহে নিজস্ব ভবন ক্রয় করা হয় মেরিল্যান্ডে। সেটি ‘বাংলাদেশ হাউস’ হিসেবে পরিচিত। রাষ্টদূতরা সেখানে বসবাস করেছেন। তবে ২০১৪ সালের জুলাইয়ে যোগদানের সময়েই বর্তমান রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ভাড়া বাড়িতে ওঠেন। কারণ হিসেবে দেখানো হয়, নিজস্ব বাড়িটি বসবাসের যোগ্য নয়, সেটি মেরামত অথবা পুনর্নির্মাণ করতে হবে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী ৩ মিলিয়ন ডলারের প্রাক্কলন তৈরি করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পথ পেরিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় সে অর্থ মঞ্জুর করে যথাসময়েই। এরপর বাড়িটি পুনর্নির্মাণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় গণমাধ্যমে। তবে আজ অবধি বাড়িটি সংস্কারের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান হয়নি। দূতাবাসে অথবা রাষ্ট্রদূতের বাসায় বড় কোনো পার্টি হলে রান্না করা হয় ওই বাড়িতে। ভাড়া বাড়ি হিসেবে বর্তমানে রাষ্ট্রদূত বসবাস করছেন মেরিল্যান্ডেই পটোম্যাকে ৯ অ্যালাওয়ে কোর্টে। প্রবাসীরা বলছেন, নিজস্ব বাড়িটি মেরামত বা পুনর্নির্মাণ করা হলে মাসে এতগুলো ডলার ভাড়া গুনতে হতো না। বছরের পর বছর রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় হতো না।

এ ছাড়া নিউইয়র্কে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিস স্থাপনের একটি নির্দেশ গত এক দশকেও বাস্তবায়িত করতে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে গেলেই তাকে জানানো হয়, বাড়ি খোঁজা হচ্ছে। সর্বশেষ নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেনের আন্তরিক আগ্রহে জাতিসংঘের শহর ম্যানহাটনে কয়েকটি বাড়ির সন্ধান মিললেও ‘মূল্য অস্বাভাবিক বেশি’ বলে কোনো কোনো আমলার পরামর্শে সে উদ্যোগে ভাটা পড়েছে। জানা গেছে, ভাড়া বাড়িতে কনস্যুলেট থাকলে ঢাকার অনেক আমলার পকেট ভারি হওয়ার পথ সুগম থাকে। স্থায়ী ভবন হলে সে সুবিধা চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়। তাই আমলারা নিজস্ব ভবন ক্রয়ে নানা প্রসঙ্গ টেনে আপত্তি দেখান। প্রবাসীরা বলছেন, নিউইয়র্ক সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অধ্যুষিত একটি এলাকা। কনস্যুলেট সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে প্রতি বছরই মোটা অঙ্কের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হচ্ছে। এখানে নিজস্ব একটি ভবন থাকলে সেখানে কনসাল জেনারেলের অফিসের পাশাপাশি মিলনায়তন, লাইব্রেরি এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর হতে পারে। সঙ্গে থাকতে পারে সোনালি এক্সচেঞ্জ এবং বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজারের অফিসসহ প্রবাসীদের প্রয়োজনীয় সব কাজের দফতর। এ ধরনের বাড়ির মূল্য যত বেশিই হোক, তা উঠে আসতে সময় লাগবে না। উল্টো তা এক সময় লাভজনক ভবনে পরিণত হবে। প্রসঙ্গত, বিএনপির আমলে জাতিসংঘের প্রবেশ মুখে টার্কিশ ভবনে বাংলাদেশ মিশন ছিল। সেই ভবন ক্রয়ের একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন সে সময়ের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. ইফতেখার চৌধুরী। মূল্য বেশি অজুহাত দেখিয়ে বিএনপির অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান সে প্রস্তাব নাকচ করে দেন। এর কয়েক মাস পরই ভবনটি বিক্রি হয়ে যায় ৫ মিলিয়ন ডলার বেশি দামে। এ ছাড়া বাংলাদেশ মিশনের অফিসের জন্য যে ফ্লোর ক্রয় করা হয়েছে তাতে প্রতি মাসে বাংলাদেশের সাশ্রয় হচ্ছে ১২ হাজার ডলার। সম্প্রতি লসএঞ্জেলেসে কনস্যুলেটের নিজস্ব ভবন এবং কনসাল জেনারেলের জন্য নিজস্ব ভবন ক্রয়ের একটি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই ভবন ক্রয়ের ব্যাপারে ঢাকা থেকে দলে দলে লোক সেখানে পৌঁছায় মূল্য যাচাইসহ অন্যান্য বিষয় দেখতে। গত মাসের শেষ দিকে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিনের নেতৃত্বে তিন কর্মকর্তাও লসএঞ্জেলেস সফর করেন। তবে শেষ পর্যন্ত ভবনটি কেনা হবে কিনা তা জানা যায়নি। এদিকে দূতাবাস ভবনে বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনের প্রবেশমুখেই নির্মাণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি। সেটির নির্মাণ ব্যয় নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের মধ্যে। এসব প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনের বক্তব্য জানতে চেষ্টা করা হলেও টেলিফোনে তাকে পাওয়া যায়নি। মেসেজ দেওয়া হয় ডিসিএম মাহবুব হাসান সালেহর কাছে। তিনিও কলব্যাক করেননি।

জানা গেছে, ওয়াশিংটন ডিসিতে রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিন বছরের জন্য নিয়োগ করা হয় মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনকে। পরে দুই বছর বাড়ানো হয় মেয়াদ। তা সমাপ্ত হবে আসছে জুলাইয়ে। মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্রে জানা গেছে। তবে রাষ্ট্রদূতের মেয়াদ শেষ হলেও মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন যুক্তরাষ্ট্রেই স্থায়ীভাবে বসবাস করবেন বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা ইঙ্গিত দিয়েছেন। কারণ, তার পুত্র-কন্যারা সেখানেই বসবাস করছেন।

এদিকে বিদেশে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, কর্মকর্তাদের নিয়োগ-বদলি নিয়ে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পুরনো। নিয়মনীতি অনুসরণ না করেই কর্মকর্তাদের পোস্টিং ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। জেনেভা, বার্লিন ও কুয়ালালামপুরে কর্মরত তিনজন রাষ্ট্রদূতই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে আছেন। মস্কোতে রাষ্ট্রদূত চুক্তিতে আছেন নয় বছর ধরে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, অস্ট্রিয়া, পোল্যান্ড, ডেনমার্ক, মেক্সিকো, নেপাল, কাতার, বেলজিয়াম, সংযুক্ত আরব আমিরাতে দায়িত্বরত রাষ্ট্রদূতগণ পাঁচ বছর বা বেশি সময় ধরে আছেন। অথচ সরকারি নিয়মানুযায়ী কোনো কর্মকর্তাকে একই কর্মস্থলে তিন বছরের বেশি রাখা যাবে না। এমনও রাষ্ট্রদূত আছেন যারা একই সঙ্গে চারটি দেশে কাজ করেছেন। ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে বিদেশে আছেন এমন কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক। জানা গেছে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রায় ৬০ জন রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের মধ্যে অর্ধেকই মেয়াদোত্তীর্ণ। তিন বছরের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে আছেন প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা। কেউ আবার নয়-দশ বছর ধরে একই দেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করছেন। এ নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন গত সোমবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিন বছরের বেশি সময় ধরে দায়িত্বরত রাষ্ট্রদূতদের বদলির ঘোষণা দিয়ে বলেন, এখনো আমরা রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে বড় ধরনের রদবদল করিনি। এখন থেকে তিন বছরের বেশি সময়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হবে। অনেকে বহু বছর ধরে এক জায়গায় আছেন। সেপ্টেম্বর মাসের আগেই তাদের বদলির প্রক্রিয়া গতিশীল করা হবে। দুর্নীতি, অনিয়ম বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে এমন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইরান ও লেবাননে কর্মরত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছে। ইরানে রাষ্ট্রদূত এ কে এম মজিবুর রহমান ভূঁইয়া ও লেবাননে রাষ্ট্রদূত আবদুল মোতালেব সরকারের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলন ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে বেশ আগে। সিনিয়র দুই কর্মকর্তা তদন্ত করে এসব অভিযোগের সত্যতা পান।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা