শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ভবন রাষ্ট্রদূতের কিচেন

পাঁচ বছরেও সংস্কার না করে থাকেন ৮ হাজার ডলারের ভাড়া বাড়িতে, ৫ লাখ ডলার গচ্চা
লাবলু আনসার, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ভবন রাষ্ট্রদূতের কিচেন

তিন মিলিয়ন ডলার বরাদ্দের পর পাঁচ বছরেও সংস্কার করা হয়নি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বসবাসের জন্য ক্রয় করা নিজস্ব ভবনটির। মেরিল্যান্ডে বেথেস্ডায় ৪ হাইবরো কোর্টে অবস্থিত বাড়িটিকে ব্যবহার করা হচ্ছে ‘রান্নাঘর’ হিসেবে। ফলে নিজস্ব ভবন থাকার পরও রাষ্ট্রদূতের বাসা ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে বাংলাদেশ সরকারকে গুনতে হচ্ছে ৮ হাজার ডলার। গত পাঁচ বছরে এ বাবদ সরকারের ব্যয় হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার (প্রায় ৪ কোটি টাকা)। অপরদিকে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাড়িটি পরিত্যক্ত থাকায় ক্রমান্বয়ে তা জরাজীর্ণ হয়ে পড়ছে। এ ধরনের অপচয় আর অনিয়ম ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে যেন ‘নিয়মে’ পরিণত হয়েছে। রীতি অনুযায়ী, অর্ধ ডজন কর্মকর্তা সেখানে রয়েছেন পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে। তবে অভিযোগ রয়েছে, অর্পিত দায়িত্ব পালনে অনেক কর্মকর্তারই অনীহা। কোনো কাজ না হওয়া বা না করার পেছনে তারা দোহাই দেন সরকারের উচ্চ মহলের। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হচ্ছে সে প্রশ্নও রয়েছে বিদগ্ধ প্রবাসীদের মধ্যে। অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তারই আগ্রহে নিজস্ব ভবন ক্রয় করা হয় মেরিল্যান্ডে। সেটি ‘বাংলাদেশ হাউস’ হিসেবে পরিচিত। রাষ্টদূতরা সেখানে বসবাস করেছেন। তবে ২০১৪ সালের জুলাইয়ে যোগদানের সময়েই বর্তমান রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ভাড়া বাড়িতে ওঠেন। কারণ হিসেবে দেখানো হয়, নিজস্ব বাড়িটি বসবাসের যোগ্য নয়, সেটি মেরামত অথবা পুনর্নির্মাণ করতে হবে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী ৩ মিলিয়ন ডলারের প্রাক্কলন তৈরি করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পথ পেরিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় সে অর্থ মঞ্জুর করে যথাসময়েই। এরপর বাড়িটি পুনর্নির্মাণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় গণমাধ্যমে। তবে আজ অবধি বাড়িটি সংস্কারের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান হয়নি। দূতাবাসে অথবা রাষ্ট্রদূতের বাসায় বড় কোনো পার্টি হলে রান্না করা হয় ওই বাড়িতে। ভাড়া বাড়ি হিসেবে বর্তমানে রাষ্ট্রদূত বসবাস করছেন মেরিল্যান্ডেই পটোম্যাকে ৯ অ্যালাওয়ে কোর্টে। প্রবাসীরা বলছেন, নিজস্ব বাড়িটি মেরামত বা পুনর্নির্মাণ করা হলে মাসে এতগুলো ডলার ভাড়া গুনতে হতো না। বছরের পর বছর রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় হতো না।

এ ছাড়া নিউইয়র্কে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিস স্থাপনের একটি নির্দেশ গত এক দশকেও বাস্তবায়িত করতে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে গেলেই তাকে জানানো হয়, বাড়ি খোঁজা হচ্ছে। সর্বশেষ নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেনের আন্তরিক আগ্রহে জাতিসংঘের শহর ম্যানহাটনে কয়েকটি বাড়ির সন্ধান মিললেও ‘মূল্য অস্বাভাবিক বেশি’ বলে কোনো কোনো আমলার পরামর্শে সে উদ্যোগে ভাটা পড়েছে। জানা গেছে, ভাড়া বাড়িতে কনস্যুলেট থাকলে ঢাকার অনেক আমলার পকেট ভারি হওয়ার পথ সুগম থাকে। স্থায়ী ভবন হলে সে সুবিধা চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়। তাই আমলারা নিজস্ব ভবন ক্রয়ে নানা প্রসঙ্গ টেনে আপত্তি দেখান। প্রবাসীরা বলছেন, নিউইয়র্ক সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অধ্যুষিত একটি এলাকা। কনস্যুলেট সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে প্রতি বছরই মোটা অঙ্কের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হচ্ছে। এখানে নিজস্ব একটি ভবন থাকলে সেখানে কনসাল জেনারেলের অফিসের পাশাপাশি মিলনায়তন, লাইব্রেরি এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর হতে পারে। সঙ্গে থাকতে পারে সোনালি এক্সচেঞ্জ এবং বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজারের অফিসসহ প্রবাসীদের প্রয়োজনীয় সব কাজের দফতর। এ ধরনের বাড়ির মূল্য যত বেশিই হোক, তা উঠে আসতে সময় লাগবে না। উল্টো তা এক সময় লাভজনক ভবনে পরিণত হবে। প্রসঙ্গত, বিএনপির আমলে জাতিসংঘের প্রবেশ মুখে টার্কিশ ভবনে বাংলাদেশ মিশন ছিল। সেই ভবন ক্রয়ের একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন সে সময়ের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. ইফতেখার চৌধুরী। মূল্য বেশি অজুহাত দেখিয়ে বিএনপির অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান সে প্রস্তাব নাকচ করে দেন। এর কয়েক মাস পরই ভবনটি বিক্রি হয়ে যায় ৫ মিলিয়ন ডলার বেশি দামে। এ ছাড়া বাংলাদেশ মিশনের অফিসের জন্য যে ফ্লোর ক্রয় করা হয়েছে তাতে প্রতি মাসে বাংলাদেশের সাশ্রয় হচ্ছে ১২ হাজার ডলার। সম্প্রতি লসএঞ্জেলেসে কনস্যুলেটের নিজস্ব ভবন এবং কনসাল জেনারেলের জন্য নিজস্ব ভবন ক্রয়ের একটি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই ভবন ক্রয়ের ব্যাপারে ঢাকা থেকে দলে দলে লোক সেখানে পৌঁছায় মূল্য যাচাইসহ অন্যান্য বিষয় দেখতে। গত মাসের শেষ দিকে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিনের নেতৃত্বে তিন কর্মকর্তাও লসএঞ্জেলেস সফর করেন। তবে শেষ পর্যন্ত ভবনটি কেনা হবে কিনা তা জানা যায়নি। এদিকে দূতাবাস ভবনে বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনের প্রবেশমুখেই নির্মাণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি। সেটির নির্মাণ ব্যয় নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের মধ্যে। এসব প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনের বক্তব্য জানতে চেষ্টা করা হলেও টেলিফোনে তাকে পাওয়া যায়নি। মেসেজ দেওয়া হয় ডিসিএম মাহবুব হাসান সালেহর কাছে। তিনিও কলব্যাক করেননি।

জানা গেছে, ওয়াশিংটন ডিসিতে রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিন বছরের জন্য নিয়োগ করা হয় মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনকে। পরে দুই বছর বাড়ানো হয় মেয়াদ। তা সমাপ্ত হবে আসছে জুলাইয়ে। মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্রে জানা গেছে। তবে রাষ্ট্রদূতের মেয়াদ শেষ হলেও মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন যুক্তরাষ্ট্রেই স্থায়ীভাবে বসবাস করবেন বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা ইঙ্গিত দিয়েছেন। কারণ, তার পুত্র-কন্যারা সেখানেই বসবাস করছেন।

এদিকে বিদেশে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, কর্মকর্তাদের নিয়োগ-বদলি নিয়ে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পুরনো। নিয়মনীতি অনুসরণ না করেই কর্মকর্তাদের পোস্টিং ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। জেনেভা, বার্লিন ও কুয়ালালামপুরে কর্মরত তিনজন রাষ্ট্রদূতই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে আছেন। মস্কোতে রাষ্ট্রদূত চুক্তিতে আছেন নয় বছর ধরে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, অস্ট্রিয়া, পোল্যান্ড, ডেনমার্ক, মেক্সিকো, নেপাল, কাতার, বেলজিয়াম, সংযুক্ত আরব আমিরাতে দায়িত্বরত রাষ্ট্রদূতগণ পাঁচ বছর বা বেশি সময় ধরে আছেন। অথচ সরকারি নিয়মানুযায়ী কোনো কর্মকর্তাকে একই কর্মস্থলে তিন বছরের বেশি রাখা যাবে না। এমনও রাষ্ট্রদূত আছেন যারা একই সঙ্গে চারটি দেশে কাজ করেছেন। ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে বিদেশে আছেন এমন কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক। জানা গেছে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রায় ৬০ জন রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের মধ্যে অর্ধেকই মেয়াদোত্তীর্ণ। তিন বছরের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে আছেন প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা। কেউ আবার নয়-দশ বছর ধরে একই দেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করছেন। এ নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন গত সোমবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিন বছরের বেশি সময় ধরে দায়িত্বরত রাষ্ট্রদূতদের বদলির ঘোষণা দিয়ে বলেন, এখনো আমরা রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে বড় ধরনের রদবদল করিনি। এখন থেকে তিন বছরের বেশি সময়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হবে। অনেকে বহু বছর ধরে এক জায়গায় আছেন। সেপ্টেম্বর মাসের আগেই তাদের বদলির প্রক্রিয়া গতিশীল করা হবে। দুর্নীতি, অনিয়ম বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে এমন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইরান ও লেবাননে কর্মরত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছে। ইরানে রাষ্ট্রদূত এ কে এম মজিবুর রহমান ভূঁইয়া ও লেবাননে রাষ্ট্রদূত আবদুল মোতালেব সরকারের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলন ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে বেশ আগে। সিনিয়র দুই কর্মকর্তা তদন্ত করে এসব অভিযোগের সত্যতা পান।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন