শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ভবন রাষ্ট্রদূতের কিচেন

পাঁচ বছরেও সংস্কার না করে থাকেন ৮ হাজার ডলারের ভাড়া বাড়িতে, ৫ লাখ ডলার গচ্চা
লাবলু আনসার, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ভবন রাষ্ট্রদূতের কিচেন

তিন মিলিয়ন ডলার বরাদ্দের পর পাঁচ বছরেও সংস্কার করা হয়নি ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের বসবাসের জন্য ক্রয় করা নিজস্ব ভবনটির। মেরিল্যান্ডে বেথেস্ডায় ৪ হাইবরো কোর্টে অবস্থিত বাড়িটিকে ব্যবহার করা হচ্ছে ‘রান্নাঘর’ হিসেবে। ফলে নিজস্ব ভবন থাকার পরও রাষ্ট্রদূতের বাসা ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে বাংলাদেশ সরকারকে গুনতে হচ্ছে ৮ হাজার ডলার। গত পাঁচ বছরে এ বাবদ সরকারের ব্যয় হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার (প্রায় ৪ কোটি টাকা)। অপরদিকে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাড়িটি পরিত্যক্ত থাকায় ক্রমান্বয়ে তা জরাজীর্ণ হয়ে পড়ছে। এ ধরনের অপচয় আর অনিয়ম ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে যেন ‘নিয়মে’ পরিণত হয়েছে। রীতি অনুযায়ী, অর্ধ ডজন কর্মকর্তা সেখানে রয়েছেন পাঁচ বছরের অধিক সময় ধরে। তবে অভিযোগ রয়েছে, অর্পিত দায়িত্ব পালনে অনেক কর্মকর্তারই অনীহা। কোনো কাজ না হওয়া বা না করার পেছনে তারা দোহাই দেন সরকারের উচ্চ মহলের। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হচ্ছে সে প্রশ্নও রয়েছে বিদগ্ধ প্রবাসীদের মধ্যে। অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তারই আগ্রহে নিজস্ব ভবন ক্রয় করা হয় মেরিল্যান্ডে। সেটি ‘বাংলাদেশ হাউস’ হিসেবে পরিচিত। রাষ্টদূতরা সেখানে বসবাস করেছেন। তবে ২০১৪ সালের জুলাইয়ে যোগদানের সময়েই বর্তমান রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ভাড়া বাড়িতে ওঠেন। কারণ হিসেবে দেখানো হয়, নিজস্ব বাড়িটি বসবাসের যোগ্য নয়, সেটি মেরামত অথবা পুনর্নির্মাণ করতে হবে। সেই প্রস্তাব অনুযায়ী ৩ মিলিয়ন ডলারের প্রাক্কলন তৈরি করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পথ পেরিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় সে অর্থ মঞ্জুর করে যথাসময়েই। এরপর বাড়িটি পুনর্নির্মাণের জন্য ঠিকাদার নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় গণমাধ্যমে। তবে আজ অবধি বাড়িটি সংস্কারের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান হয়নি। দূতাবাসে অথবা রাষ্ট্রদূতের বাসায় বড় কোনো পার্টি হলে রান্না করা হয় ওই বাড়িতে। ভাড়া বাড়ি হিসেবে বর্তমানে রাষ্ট্রদূত বসবাস করছেন মেরিল্যান্ডেই পটোম্যাকে ৯ অ্যালাওয়ে কোর্টে। প্রবাসীরা বলছেন, নিজস্ব বাড়িটি মেরামত বা পুনর্নির্মাণ করা হলে মাসে এতগুলো ডলার ভাড়া গুনতে হতো না। বছরের পর বছর রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় হতো না।

এ ছাড়া নিউইয়র্কে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিস স্থাপনের একটি নির্দেশ গত এক দশকেও বাস্তবায়িত করতে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে গেলেই তাকে জানানো হয়, বাড়ি খোঁজা হচ্ছে। সর্বশেষ নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেনের আন্তরিক আগ্রহে জাতিসংঘের শহর ম্যানহাটনে কয়েকটি বাড়ির সন্ধান মিললেও ‘মূল্য অস্বাভাবিক বেশি’ বলে কোনো কোনো আমলার পরামর্শে সে উদ্যোগে ভাটা পড়েছে। জানা গেছে, ভাড়া বাড়িতে কনস্যুলেট থাকলে ঢাকার অনেক আমলার পকেট ভারি হওয়ার পথ সুগম থাকে। স্থায়ী ভবন হলে সে সুবিধা চিরতরে বন্ধ হয়ে যায়। তাই আমলারা নিজস্ব ভবন ক্রয়ে নানা প্রসঙ্গ টেনে আপত্তি দেখান। প্রবাসীরা বলছেন, নিউইয়র্ক সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি অধ্যুষিত একটি এলাকা। কনস্যুলেট সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে প্রতি বছরই মোটা অঙ্কের অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হচ্ছে। এখানে নিজস্ব একটি ভবন থাকলে সেখানে কনসাল জেনারেলের অফিসের পাশাপাশি মিলনায়তন, লাইব্রেরি এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর হতে পারে। সঙ্গে থাকতে পারে সোনালি এক্সচেঞ্জ এবং বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজারের অফিসসহ প্রবাসীদের প্রয়োজনীয় সব কাজের দফতর। এ ধরনের বাড়ির মূল্য যত বেশিই হোক, তা উঠে আসতে সময় লাগবে না। উল্টো তা এক সময় লাভজনক ভবনে পরিণত হবে। প্রসঙ্গত, বিএনপির আমলে জাতিসংঘের প্রবেশ মুখে টার্কিশ ভবনে বাংলাদেশ মিশন ছিল। সেই ভবন ক্রয়ের একটি উদ্যোগ নিয়েছিলেন সে সময়ের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. ইফতেখার চৌধুরী। মূল্য বেশি অজুহাত দেখিয়ে বিএনপির অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান সে প্রস্তাব নাকচ করে দেন। এর কয়েক মাস পরই ভবনটি বিক্রি হয়ে যায় ৫ মিলিয়ন ডলার বেশি দামে। এ ছাড়া বাংলাদেশ মিশনের অফিসের জন্য যে ফ্লোর ক্রয় করা হয়েছে তাতে প্রতি মাসে বাংলাদেশের সাশ্রয় হচ্ছে ১২ হাজার ডলার। সম্প্রতি লসএঞ্জেলেসে কনস্যুলেটের নিজস্ব ভবন এবং কনসাল জেনারেলের জন্য নিজস্ব ভবন ক্রয়ের একটি প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই ভবন ক্রয়ের ব্যাপারে ঢাকা থেকে দলে দলে লোক সেখানে পৌঁছায় মূল্য যাচাইসহ অন্যান্য বিষয় দেখতে। গত মাসের শেষ দিকে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিনের নেতৃত্বে তিন কর্মকর্তাও লসএঞ্জেলেস সফর করেন। তবে শেষ পর্যন্ত ভবনটি কেনা হবে কিনা তা জানা যায়নি। এদিকে দূতাবাস ভবনে বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনের প্রবেশমুখেই নির্মাণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর আবক্ষ মূর্তি। সেটির নির্মাণ ব্যয় নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের মধ্যে। এসব প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনের বক্তব্য জানতে চেষ্টা করা হলেও টেলিফোনে তাকে পাওয়া যায়নি। মেসেজ দেওয়া হয় ডিসিএম মাহবুব হাসান সালেহর কাছে। তিনিও কলব্যাক করেননি।

জানা গেছে, ওয়াশিংটন ডিসিতে রাষ্ট্রদূত হিসেবে তিন বছরের জন্য নিয়োগ করা হয় মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিনকে। পরে দুই বছর বাড়ানো হয় মেয়াদ। তা সমাপ্ত হবে আসছে জুলাইয়ে। মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্রে জানা গেছে। তবে রাষ্ট্রদূতের মেয়াদ শেষ হলেও মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন যুক্তরাষ্ট্রেই স্থায়ীভাবে বসবাস করবেন বলে তার ঘনিষ্ঠজনরা ইঙ্গিত দিয়েছেন। কারণ, তার পুত্র-কন্যারা সেখানেই বসবাস করছেন।

এদিকে বিদেশে কর্মরত রাষ্ট্রদূত, কর্মকর্তাদের নিয়োগ-বদলি নিয়ে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পুরনো। নিয়মনীতি অনুসরণ না করেই কর্মকর্তাদের পোস্টিং ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। জেনেভা, বার্লিন ও কুয়ালালামপুরে কর্মরত তিনজন রাষ্ট্রদূতই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে আছেন। মস্কোতে রাষ্ট্রদূত চুক্তিতে আছেন নয় বছর ধরে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, জর্ডান, অস্ট্রিয়া, পোল্যান্ড, ডেনমার্ক, মেক্সিকো, নেপাল, কাতার, বেলজিয়াম, সংযুক্ত আরব আমিরাতে দায়িত্বরত রাষ্ট্রদূতগণ পাঁচ বছর বা বেশি সময় ধরে আছেন। অথচ সরকারি নিয়মানুযায়ী কোনো কর্মকর্তাকে একই কর্মস্থলে তিন বছরের বেশি রাখা যাবে না। এমনও রাষ্ট্রদূত আছেন যারা একই সঙ্গে চারটি দেশে কাজ করেছেন। ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে বিদেশে আছেন এমন কর্মকর্তার সংখ্যা অনেক। জানা গেছে, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রায় ৬০ জন রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের মধ্যে অর্ধেকই মেয়াদোত্তীর্ণ। তিন বছরের বেশি সময় ধরে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্বে আছেন প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা। কেউ আবার নয়-দশ বছর ধরে একই দেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করছেন। এ নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন গত সোমবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিন বছরের বেশি সময় ধরে দায়িত্বরত রাষ্ট্রদূতদের বদলির ঘোষণা দিয়ে বলেন, এখনো আমরা রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে বড় ধরনের রদবদল করিনি। এখন থেকে তিন বছরের বেশি সময়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হবে। অনেকে বহু বছর ধরে এক জায়গায় আছেন। সেপ্টেম্বর মাসের আগেই তাদের বদলির প্রক্রিয়া গতিশীল করা হবে। দুর্নীতি, অনিয়ম বা শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে এমন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সম্প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইরান ও লেবাননে কর্মরত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে প্রত্যাহার করে দেশে ফেরার নির্দেশ দিয়েছে। ইরানে রাষ্ট্রদূত এ কে এম মজিবুর রহমান ভূঁইয়া ও লেবাননে রাষ্ট্রদূত আবদুল মোতালেব সরকারের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলন ও আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে বেশ আগে। সিনিয়র দুই কর্মকর্তা তদন্ত করে এসব অভিযোগের সত্যতা পান।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে
বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশনাল ডিরেক্টর জঁ পেসমে

নগর জীবন