শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

পিছনে ফেলে আসি

প্রিয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

আমি বড়ই হয়েছি হেমন্তের গান শুনে। সেই মেদেনীম-লের গ্রামজীবনে বিয়ে-শাদির অনুষ্ঠানে মাইকে বাজত হেমন্তের গান। ‘ও নদীরে একটি কথা সুধাই শুধু তোমারে’। দূর থেকে হাওয়ার টানে ভেসে আসে হেমন্তের মাধুর্যমাখা গান। কাছে আসে আবার দূরে চলে যায়। গ্রামের বড়দের মুখে মুখে ফিরত তাঁর গানগুলো। ‘ও আকাশ প্রদীপ জ্বেলো না’, ‘আমি দূর হতে তোমারেই দেখেছি’, ‘অলির কথা শুনে বকুল হাসে’, ‘মেঘ কালো আঁধার কালো’, ‘এই পথ যদি না শেষ হয়’। হেমন্তের গানের পথ কখনো শেষ হয়নি। আধুনিক বাংলা গানের জগৎ স্নিগ্ধ কণ্ঠের জাদুতে বহু বহু বছর মাতিয়ে রেখেছেন। আমার বয়সী এবং আমার আগের প্রজন্মের অনেকেই এখনো হেমন্তের গানে মজে আছেন। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও শুনছে তাঁর গান। অসাধারণ এক মন্ত্রে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে ধরে রেখেছেন হেমন্ত। তিনি চলে গেছেন, রয়ে গেছে তাঁর অবিস্মরণীয় গানগুলো।

ছেলেবেলায় ‘উল্টোরথ’ বা এ ধরনের পত্রিকায় হেমন্তের ছবি দেখেছি। প্রথম তাঁকে দেখলাম স্বাধীনতার পর। ঢাকায় এলেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন তাঁর একক গানের অনুষ্ঠান করল। আমার ছাত্র কামালদের বাসায় বহু মানুষ আমরা জড়ো হয়েছি সেই অনুষ্ঠান দেখতে। হেমন্ত প্রথম গান গাইলেন রবীন্দ্রনাথের ‘যৌবনসরসীনীরে...’। তারপর একের পর এক গাইলেন। একপর্যায়ে ঘোষক জানালেন, অনুষ্ঠানটি একটু এলোমেলো হয়েছে। সব শেষের গানটি চলে এসেছে সবার আগে। তাতেই বা দর্শক-শ্রোতাদের কী যায় আসে। তারা তো দেখছেন হেমন্তকে, শুনছেন হেমন্তের সুললিত কণ্ঠের গান। তারও পরে হেমন্ত সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছি।

১৯২০ সালে বেনারসে মামাবাড়িতে জন্মেছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। ছেলেবেলা কেটেছে জয়নগরের বহেডু গ্রামে। তার পর থেকে কলকাতা। বাবা ছোট চাকরি করতেন। মা হাসিমুখে চার ছেলেকে নিয়ে সামলাতেন সংসার। হেমন্ত মেজো। বড় ভাই ছাড়া বাকি দুই ভাই তারাজ্যোতি ও অমল মুখোপাধ্যায়। অমল মুখোপাধ্যায়ও গানবাজনার লাইনে এসেছিলেন। সুবিধা করতে পারেননি। অমলের দুটো গান একসময় জনপ্রিয় হয়েছিল। ‘চুপ চুপ লক্ষ্মীটি, শুনবে যদি গল্পটি’ এবং ‘এই পৃথিবীতে সারাটি জীবন কি পেলাম বল হায়’।

ছয় ফুট দেড়ইঞ্চি লম্বা হেমন্ত কখনো ওস্তাদের কাছে গান শেখেননি। লোকমুখে শুনে শুনে গান তুলে নিতেন গলায়। টিফিন পিরিয়ডে স্কুলের ক্লাসরুমে বসে গান গাইতেন। একবার সেই গান শুনে ফেলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার। স্কুল থেকে প্রায় বিতাড়িত করে দিয়েছিলেন। পরে বাবা গিয়ে অনেক অনুরোধ করে সামাল দিয়েছিলেন। স্কুলজীবনের বন্ধু সুভাষ মুখোপাধ্যায়, বাংলা ভাষার এক প্রধান কবি, প্রচুর বিখ্যাত কবিতা লিখেছেন, যেমন ‘প্রিয় ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য’। হেমন্তকে রেডিওতে নিয়ে গিয়েছিলেন সুভাষ মুখোপাধ্যায়। ১৪ বছর বয়সে রেডিওতে প্রথম গান গাইলেন হেমন্ত। কমল দাশগুপ্তর সুর। লেখা সুভাষ মুখোপাধ্যায়। ‘আমার গানেতে এলে, নবরূপ চিরন্তনী’। বাড়িতে রেডিও ছিল না। পাশের বাড়ির রেডিওতে গানটা যখন বাজে, হেমন্তের মা ছাদে দাঁড়িয়ে মুগ্ধ হয়ে সেই গান শুনেছিলেন। ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন, একদিন নিশ্চয় আমার হেমন্তের নাম শচীন দেববর্মণ এবং পঙ্কজ মল্লিকের পাশাপাশি থাকবে। ১৯৩৭ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন হেমন্ত। সে বছরই তাঁর প্রথম রেকর্ড বেরোল। ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর বেশ কিছুদিন আগ্রায় এক মামার ওখানে ছিলেন। রোজ বিকালে সাইকেল চালিয়ে চলে যেতেন তাজমহলে। তাজমহলের সামনের চত্বরে বসে জ্যোৎস্না রাতে খোলা গলায় গান গাইতেন। তাজমহল দেখতে গিয়ে, জ্যোৎস্না রাতে আমি একবার সেই চত্বরে বসেছিলাম। তাজমহলের পিছন দিয়ে বয়ে যাওয়া যমুনা থেকে উড়ে আসছিল শাহজাহানের দীর্ঘশ্বাসের মতো উদাসী হাওয়া, আকাশ থেকে ঝরে পড়ছিল মমতাজের মতো জ্যোৎস্না, সেই পরিবেশে কোন অচিনলোক থেকে আমার কানে ভেসে এসেছিল ‘লিখিনু যে লিপিখানি প্রিয়তমারে’। মনে হলো প্রেমিক শাহজাহান তাঁর প্রিয়তমার উদ্দেশে হেমন্তর মাধ্যমে পৌঁছে দিচ্ছেন এক অনির্বচনীয় প্রেমপত্র। সেই পত্রের প্রেমগন্ধে মুগ্ধ হচ্ছেন মমতাজ। দিব্য চোখে মমতাজের মুখখানি আমি দেখতে পেয়েছিলাম।

বাবা চেয়েছিলেন হেমন্ত ইঞ্জিনিয়ার হোক। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া ছেড়ে দিয়ে হেমন্ত আঁকড়ে ধরেছিলেন হারমোনিয়াম। সাহিত্যচর্চাও করেছেন। ‘দেশ’ পত্রিকায় গল্প বেরিয়েছিল ‘একটি দিন’ নামে। ঝুল পকেটওয়ালা লম্বা সাদা শার্ট, কনুই অব্দি হাতা গুটানো, সাদা ধুতি আর চপ্পল পরা, ট্রামে বাসে চড়া এক সাধারণ বাঙালি, কিন্তু অত্যন্ত সুদর্শন, সুপুরুষ হেমন্ত একাকী বাঙালি কালচারের অনেকখানি দখল করে আছেন। স্ত্রী বেলা মুখোপাধ্যায় একসময় গান গাইতেন। পুত্র বাবু কলকাতা ও বোম্বের বিখ্যাত নায়িকা মৌসুমীর বর। কন্যা রানু বেশ কয়েকটি পপ গান গেয়ে হিট হয়েছিলেন। ‘পুষিবর পুষিবর’ রানুর গলায় বেশ মানিয়েছিল। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় মানে আধুনিক বাংলা গানের রবীন্দ্রনাথ। রবীন্দ্রনাথকে বাদ দিয়ে যেমন বাংলা সাহিত্যের কথা ভাবা যায় না, হেমন্তকে বাদ দিয়ে আধুনিক বাংলা গানের কথা ভাবা যায় না। এমনকি রবীন্দ্রসংগীতের কথাও নয়।

হেমন্তর প্রথম রবীন্দ্রসংগীতের রেকর্ড ‘কেন পান্থ এ চঞ্চলতা’। সেভেনটি এইট আর পি এম রেকর্ডটির অন্য পিঠে ছিল ‘আমার আর হবে না দেরি’। লতা মঙ্গেশকরের মতো শিল্পীকে দিয়েও রবীন্দ্রসংগীত গাইয়েছিলেন হেমন্ত। সঙ্গে নিজে ডুয়েট গেয়েছিলেন ‘তোমার হলো শুরু আমার হলো সারা’। রবীন্দ্রনাথের ‘দিনের শেষে ঘুমের দেশে’ কবিতা সুরে বেঁধেছিলেন পঙ্কজ কুমার মল্লিক। সেই গানটি কী অসাধারণ গাইলেন হেমন্ত। কিছু রবীন্দ্রসংগীত তো হেমন্ত ছাড়া ভাবাই যায় না। ‘প্রাঙ্গণে মোর শিরিষ শাখায়’, ‘ওগো নদী আপন বেগে’, ‘যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন’, কিংবা তরুণ মজুমদারের মিষ্টিপ্রেমের ছবি, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যুর পরে প্রকাশিত উপন্যাস ‘দাদার কীর্তি’র সেই জনপ্রিয় রবীন্দ্রসংগীত ‘চরণ ধরিতে দিও গো আমারে নিয়ো না নিয়ো না সরায়ে’।

১৯৫৪ সালে ‘শাপমোচন’ ছবির মিউজিক করলেন হেমন্ত। ছবি সুপারহিট। উত্তমকুমারের সঙ্গে গলা যে কী অদ্ভুতভাবে মিলেমিশে গেল তাঁর। শাপমোচনের সেই বিখ্যাত গান ‘শোনো বন্ধু শোনো প্রাণহীন এই শহরের ইতিকথা’ কিংবা ‘ঝড় উঠেছে বাউল বাতাস’ কোন বাঙালি কবে ভুলে যাবে! তারপর বাংলা ছবিতে উত্তমকুমারের কণ্ঠে গান মানেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। কত বাংলা ছবির মিউজিক হেমন্তর, কত ছবির গান। বাংলা চলচ্চিত্র যে হেমন্তর কাছে কতখানি ঋণী সে কথা কে বলে শেষ করবে! শুধু বাংলা ছবি কেন, বোম্বের ছবি! হিন্দি ছবি। সম্ভবত, ৫৪ সালেই বোম্বেতে মুক্তি পেয়েছিল ‘নাগিন’। কলকাতায় ‘শাপমোচন’ বোম্বেতে ‘নাগিন’ দুটোরই মিউজিক হেমন্তর।

হিন্দিতে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ছিলেন হেমন্তকুমার। হিন্দি গানের গায়ক হিসেবেও বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় হলেন। ‘নাগিনের’ গান ‘কাশি দেখা মথুরা দেখা’ লোকের মুখে মুখে ফিরত একসময়। বাংলায় হেমন্তর গলা নিয়েছিলেন উত্তমকুমার, হিন্দিতে দেবানন্দ। ‘ষোলয়া সাল’ ছবিতে দেবানন্দের গলায় হেমন্তর গান ‘আয় আপনা দিল তো আওয়ারা’ ষাট সালের শুরুতে এ উপমহাদেশের যাবতীয় বালকবৃদ্ধ এবং যুবকের কণ্ঠ আক্রান্ত করেছিল।

হিন্দিতে বেশকিছু ছবি প্রযোজনা করেছিলেন হেমন্ত। তাঁর প্রথম প্রযোজিত ছবি ‘বিশ সাল বাদ’ সুপারহিট করেছিল। বিশ সাল বাদের বাংলা সংস্করণ হয়েছিল কলকাতায়। নাম ‘কুহক’। লতার গান ছিল ‘আসছে সে আসছে’। সলিল চৌধুরীদের সঙ্গে আইপিটিএ করেছেন হেমন্ত। সুকান্তের বিখ্যাত কবিতা ‘রানার’ সুর করেছেন সলিল চৌধুরী, হেমন্ত সেই গান পৌঁছে দিয়েছিলেন বাংলার ঘরে ঘরে। গানের কথায় বাংলার দুর্ভিক্ষকে ধরেছিলেন সলিল চৌধুরী। তিনি নিজে মাঝারি সাইজের কবি, লিখে সুর করেছিলেন, ‘কোনও এক গাঁয়ের বধূর কথা তোমায় শোনায় শোনো’। হেমন্তর গলায় সেই গান বাংলার চিরকালের সম্পদ হয়ে রইল। কি বিশাল বর্ণাঢ্য জীবন হেমন্তর। ’৬২ সালে চীন ভারত আক্রমণ করেছিল। হেমন্ত অসাধারণ দুটো দেশাত্মবোধক গান গাইলেন তখন। ‘এ দেশের মাটির পরে অনেক জাতির অনেক দিনের লোভ আছে’ আর ‘মাগো ভাবনা কেন, আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে তবু শত্র“ এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি, আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।’

জগদ্বিখ্যাত জার্মান লেখক হারমান হেসের ভারতের পটভূমিতে লেখা উপন্যাস ‘সিদ্ধার্থ’র চলচ্চিত্রায়ন করেছিলেন কনরার্ড রুস্ক। ‘সিদ্ধার্থ’র মিউজিক করেছিলেন হেমন্ত। ইংরেজি ভাষার ছবিটিতে নিজের গলার দুটো গান ব্যবহার করেছিলেন। ‘ও নদীরে’ এবং ‘পথের ক্লান্তি ভুলে’।

লোক দেখানো নয়, জীবনচর্চায় হেমন্ত ছিলেন সত্যিকার রবীন্দ্রানুসারী এক সম্পূর্ণ বাঙালি। ইংরেজিতে ‘গীতাঞ্জলি’ পড়ে উর্দুভাষী আবু সয়ীদ আইয়ুব রবীন্দ্রনাথের প্রেমে পড়েন এবং রবীন্দ্র রচনার সম্পূর্ণ স্বাদ পাওয়ার লোভে বাংলা ভাষা শেখেন। পরবর্তীকালে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে তিনটি বই লেখেন। ‘আধুনিকতা ও রবীন্দ্রনাথ’, ‘পান্থজনের সখা’, ‘পথের শেষ কোথায়’। সম্ভবত তাঁর তৃতীয় বই ‘পথের শেষ কোথায়’-এর এক জায়গায় আধুনিক বাংলা গান সম্পর্কে আইয়ুব বলেছেন, ‘আধুনিক বাংলা গান নামের ওই স্যাঁতসেঁতে ন্যাকামোপূর্ণ বিষয়টিকে ললিতকলার অন্তর্ভুক্ত করা যায় না।’ আইয়ুবের এ মন্তব্য পড়ে আমার মন খারাপ হয়েছিল।

হেমন্তর ‘এই বালুকা বেলায় আমি লিখেছিনু’ গানটি শুনে এক মস্কো সুন্দরী হেমন্তকে বলেছিলেন, ‘আপনার গান সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো হৃদয়ে আঘাত করে’। স্ত্রী বেলা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে হেমন্ত গেয়েছিলেন, ‘নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়’। বাংলা গানের জগৎটাকে হেমন্ত একাই অনেকখানি বড় করে দিয়ে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে