শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ব্যাংকপাড়ায় দুদক আতঙ্ক

রাঘববোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে, ফেঁসে যাচ্ছেন নিরীহ কর্মকর্তারা
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকপাড়ায় দুদক আতঙ্ক

ব্যাংকিং খাতের রাঘববোয়ালরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকলেও সাধারণ নিরীহ ব্যাংকারদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ঋণ, আর্থিক লেনদেনের তথ্য চেয়ে দুদকের চিঠি দেখলেই ঘুম হারাম হয়ে যায় সাধারণ ব্যাংক কর্মকর্তাদের। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনায় মূল অপরাধীকে বাদ দিয়ে ব্যাংক কর্মকর্তাদের গ্রেফতার করার ঘটনা ঘটেছে। অনুসন্ধান পর্যায়েও গ্রেফতার করা হচ্ছে কর্মকর্তাদের। আর এতে আতঙ্ক ছড়িয়েছে পুরো ব্যাংকপাড়ায়। এখন নিরীহ ব্যাংক কর্মকর্তারাই ফেঁসে যাচ্ছেন। ফলে ব্যাংকের অসৎ শীর্ষ কর্মকর্তাদের কিছুই হচ্ছে না। বন্ধ করা যাচ্ছে না অনিয়ম-জালিয়াতি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনিয়ম-জালিয়াতি বন্ধ করতে হলে রাঘববোয়ালদের আইনের আওতায় আনতে হবে। লোক দেখানোর জন্য নিরীহ কর্মকর্তাদের ফাঁসালে অনিয়ম বন্ধ হবে না। জানা গেছে, গত কয়েক বছরে ব্যাংকিং খাতে বড় ধরনের আর্থিক জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। একাধিক বৃহৎ শিল্প গ্রুপ এসব ঘটনায় জড়িত। এর বাইরে ছোট-বড় বিভিন্ন অনিয়ম-জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া গেছে ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। দুদক কর্মকর্তাদের অনুসন্ধান পর্যায়েই যে-কাউকে গ্রেফতারের আইনি ক্ষমতা রয়েছে। আর ক্ষমতার প্রয়োগও করছেন তারা। ফলে ব্যাংকাররাও রয়েছেন আতঙ্কে। এক হিসাবে দেখা গেছে, গত এক বছরে শতাধিক ব্যাংক কর্মকর্তা গ্রেফতার হয়েছেন দুদকের হাতে। এসব গ্রেফতারের বাইরে সহস্রাধিক ব্যাংক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে দুদকের। যাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে তারা এখন গ্রেফতার আতঙ্কে ঘুমাতেও পারছেন না। অনেক কর্মকর্তার চাকরি শেষ হওয়ার পরও গ্রেফতার আতঙ্কে আছেন। এসব মামলায় শুধু রাষ্ট্রায়ত্ত নয়, বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তারাও রয়েছেন। দুদকের অভিযানে গ্রেফতারের তালিকায় দেখা গেছে, ব্যাংকের জুনিয়র অফিসার, সিনিয়র অফিসার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ডিজিএম পর্যন্ত কর্মকর্তারা রয়েছেন। এসব ঘটনায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও শীর্ষ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাদের নাম এলেও গ্রেফতার বা মামলায় তাদের নাম আসে না। ২০১৫ সালে রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের অনিয়ম-জালিয়াতি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়। ওই ঘটনার পর দুদক তার বিরুদ্ধে মামলাও করে। তবে গ্রেফতার করা হয় নিচের সারির কয়েকজন কর্মকর্তাকে। তারা এখন জামিনে রয়েছেন। তবে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া ছাড়া ওই ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ব্যাংকিং খাতের স্মরণীয় কেলেঙ্কারির হল-মার্ক ও বিসমিল্লাহ গ্রুপের ঘটনায় দুদকের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন কয়েকজন কর্মকর্তা। এর মধ্যে একজন জিএম পর্যায়ের কর্মকর্তা থাকলেও পরিচালনা পর্ষদ বা ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না। এখনো শীর্ষ ব্যক্তিদের অনেকে ব্যাংকের দায়িত্ব পালন করছেন। ওই দুই গ্রুপের ঋণ জালিয়াতির ঘটনার পর রাষ্ট্রায়ত্ত আরেকটি ব্যাংক থেকে দুটি গ্রুপের জালিয়াতির ঘটনা প্রকাশ পায়। এ ঘটনায় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম পাওয়া যায়। এসব ঘটনায় নাম আসে ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের। কিন্তু দুদক থেকে গ্রেফতার করা হয় কয়েকজন কর্মকর্তাকে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ডিজিএম পর্যায়ের কর্মকর্তা রয়েছেন। শীর্ষ পর্যায়ের কোনো ব্যক্তির কিছুই হয়নি। এদিকে নড়াইলে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, যিনি গত সংসদ নির্বাচনে জাতীয় ওয়ানডে ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজার বিরুদ্ধে লড়েছেন। তার বিরুদ্ধে ভয়াবহ অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই ব্যক্তি তার একটি ফ্যাক্টরির নামে ব্যাক টু ব্যাক এলসির মাধ্যমে ঢাকা ব্যাংক থেকে ১৫ কোটি টাকার বেশি আত্মসাৎ করেছেন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সহায়তাকারী স আদ্যাক্ষরের এক দালাল সবকিছু ম্যানেজ করে অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের রক্ষা করে নিরীহ ব্যাংকারদের ফাঁসিয়ে দিয়েছেন। জানা গেছে, অনিয়মে জড়িত সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার ও অন্য কর্মকর্তা। ব্যাক টু ব্যাক এলসির খলনায়ক ওই ব্যবসায়ীসহ সবাই জামিন নিয়ে মিলেমিশে আত্মসাৎকৃত টাকা ভোগ-উপভোগ করেছেন। অথচ যে কর্মকর্তার কোনো স্বাক্ষর নেই, সম্পৃক্ততা নেই, প্রধান শাখায় যিনি কর্মরত ছিলেন, সে কর্মকর্তাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছেন তারা। দুদক কর্মকর্তাদের অভিযানে মূল আসামি ও লুটেরাদের খবর নেই। নিরীহ ব্যাংক কর্মকর্তাকে এভাবে ফাঁসিয়ে দেওয়ার ঘটনায় তোলপাড় চলছে ব্যাংকপাড়ায়। অনেকে এখন ঋণ ও ব্যাক টু ব্যাক এলসির কাগজে স্বাক্ষরেই ভয় পাচ্ছেন। গত এক বছরে বেসরকারি ব্যাংকের একাধিক জালিয়াতির ঘটনার প্রমাণ পাওয়া গেছে। দুদকের হাতে অনিয়ম-জালিয়াতির ঘটনায় জড়িত অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা। শুধু ফারমার্স ব্যাংকের এক পরিচালকের বিরুদ্ধেই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আর কোনো ব্যাংকের পরিচালক বা ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তাকে আটক বা গ্রেফতার হতে হয়নি। কিন্তু কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগ প্রকাশ হয়েছে একাধিক সময়। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, যাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত তারা থাকছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। নিরীহ ব্যাংক ম্যানেজার, ঋণ কর্মকর্তাদের ফাঁসানো হচ্ছে। জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে নানা ধরনের অনিয়ম হয়। এসব অনিয়মে সব পর্যায়ের কর্মকর্তারা জড়িত থাকেন। যারা জড়িত থাকবেন তাদের আইনের আওতায় আনা উচিত। হোক তা শীর্ষ পর্যায়ের বা নিচের পর্যায়ের। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ বলেন, ‘ব্যাংকের যে কোনো ঘটনায় বা অনিয়মে সব পর্যায়ের কর্মকর্তারা জড়িত থাকেন। এটি ঠিক হলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় শীর্ষ পর্যায়ের কারও নির্দেশে তারা অনেক কিছু করতে বাধ্য হন। আমরা বেশির ভাগ সময় দেখি নিম্নস্তরের কর্মকর্তাদের গ্রেফতার করতে। এতে ব্যাংকিং অনিয়ম কমানো যাবে না। একটু সময় নিয়ে হলেও প্রভাবশালী ও জড়িত শীর্ষ রাঘববোয়ালদের ধরা উচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ