শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

খুনি ফারুক-রশীদের সেই শিষ্যরা এখনো বহাল। কোথাও কোথাও বেশ দাপটের সঙ্গে তাদের জীবন কাটছে। কেউ হয়েছেন শাসক দল আওয়ামী লীগের এমপি বা নেতা। কেউ ব্যবসা নিয়ে আছেন ভালোই। মানবাধিকারকর্মী হয়ে সভা-সেমিনারে আলোচক হয়ে বেশ পরিচিত মুখের অধিকারী হয়েছেন। আবার কেউ কেউ বিএনপি-জামায়াত ও জাসদের নেতা হয়ে রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়। বিদেশে পাড়ি দিয়ে সেখানেও তারা ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। পার্টির অস্ত্রধারীরাও এখন ভোল পাল্টে ফেলেছেন প্রভাবশালী নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায়। তারা বিভিন্ন এলাকায় ডিশ, জুট ব্যবসাসহ বিভিন্ন ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফ্রীডম পার্টির সামনের সারির নেতা-কর্মীদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধানকালে মিলেছে তাদের জীবনযাপনের নানা তথ্য। ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন, সে কথা তাদের অনেকেই স্বীকার করতে চাননি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এদের অধিকাংশ এখনো বহাল।

একসময় রাজশাহীজুড়ে দাপট ছিল ফ্রীডম পার্টির। রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী একসময় ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তিনি ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। রাজশাহী সদর আসনের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা জানান, তিনিও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। সে সময় ফ্রীডম পার্টির যে মিছিলটি বের হয়েছিল, তাতে সামনের সারিতে ছিলেন এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। তারা সে সময় লাঠি নিয়ে ফ্রীডম পার্টির মিছিলকে ধাওয়া করেছিলেন। কয়েকবার ফারুক চৌধুরীকে তারা ধাওয়া করেছেন বলেও জানান। তিনি আরও বলেন, প্রথমে ফ্রীডম পার্টি, এরপর ছাত্রদলের হয়ে বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (রাকসু) ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন ফারুক চৌধুরী। এরপর বিএনপি হয়ে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে গতকাল বিকাল ৫টা ৫৭ মিনিট থেকে রাত ৮টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত পাঁচবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। এসএমএস দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।

রাজশাহীর প্রবীণ রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজশাহী জেলা ফ্রীডম পার্টির সভাপতি ছিলেন অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে। তিনি মারা যাওয়ার পর পরিবারের অনেকেই জড়িয়েছেন আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে। ছেলে ইয়াসিন আরাফাত সৈকত জেলা যুবলীগের বর্তমান যুগ্মসাধারণ সম্পাদক। রাজশাহীর পবা উপজেলার আলীগঞ্জে বাস করেন আহসান। একসময় লিবিয়া ছিলেন। সেখান থেকে ফিরে ফ্রীডম পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ১৯৯৬ পর্যন্ত রাজনীতির মাঠে সক্রিয় ছিলেন। এরপর আহসানকে কমই দেখা যায়। পরিবার-পরিজন নিয়ে এখন বসবাস করেন আলীগঞ্জে। জেলা ফ্রীডম পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আবুল হাসনাত শামসুল হক। রাজশাহী শহরে তিনি সম্রাট হিসেবেই পরিচিত। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন রাজশাহী-২ (তৎকালীন পবা-বোয়ালিয়া) আসনে। ২০০৬ সালের ১২ জুন তিনি মারা যান। এরপর পরিবারের সদস্যরা বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নগরীর হড়গ্রামের বাদল, দরগাপাড়ার আলাল ছিলেন ফ্রীডম পার্টির দাপুটে নেতা। এর মধ্যে আলাল পরে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে শ্রমিক লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নির্বাচিত হয়েছিলেন ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। তারা দুজনই মারা গেছেন। তবে এখনো আছেন হড়গ্রাম এলাকার আরেক নেতা অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ। আইন পেশায় জড়িত আবদুল হামিদ বসেন ২ নম্বর বার ভবনের নিচতলায়।

রাজধানী ঢাকায় কলাবাগান থানা আওয়ামী লীগের কমিটিতেও রয়েছেন ফ্রীডম পার্টির একজন নেতা। তার নামের আগের ফ্রীডম নামটিও টাইটেল হিসেবে যুক্ত রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে তাকে রাখা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ-৪-এর কামাল আহমেদ এখন কানাডায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখানে ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। ফরিদপুর-৩-এর মো. এ বি কে হামিদ পাকিস্তান কিংবা ফিলিস্তিনে অবস্থান করছেন, মাদারীপুর-৩-এর মহিউদ্দিন হাওলাদার ঢাকায় ব্যবসা করেন।

দিনাজপুর-৬ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান এখন জাসদ-ইনুর নবাবগঞ্জ উপজেলা সভাপতি। বাগেরহাট ফ্রীডম পার্টির নেতা অছিফুর রহমান জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। এখন তিনি নিষ্ক্রিয়। সাতক্ষীরা-৩ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী এস এম হায়দার জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।

জামালপুর-৫ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী নজরুল ইসলাম এখন জাতীয় পার্টিতে। কুমিল্লা-৬-এর খন্দকার আবদুল মান্নান এলাকায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কুষ্টিয়া-১-এর জাহিদুল ইসলাম যুবলীগে যোগদান করেন, এখন নিষ্ক্রিয়।

১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পার্টির ডেপুটি জোনাল স্টাফ কো-অর্ডিনেটর পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার নাজিরপাড়া গ্রামের আবদাল আদীল আলভী পঞ্চগড়-২ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি সিগমা হুদার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকার সংগঠনের মূল কমিটির একজন মেম্বার। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য। যোগাযোগ করা হলে গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওই সময় একটি গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশনায় আমি ফ্রীডম পার্টির নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। এরপর আর কোনো নির্বাচন করিনি। আমি আগেও রাজনীতি করতাম না। এখনো কোনো রাজনীতি করি না। বর্তমানে মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য।’

১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ আসন থেকে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ ছালাউদ্দিন তালুকদার। বর্তমানে তিনি আইন পেশা নিয়ে ব্যস্ত। ঢাকায় থাকেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নেতার ঘনিষ্ঠজন বলে এলাকায় চাউর রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে দিয়েছি। এরপর আর রাজনীতি করিনি। বর্তমানে পেশা নিয়ে আছি।’

পঞ্চগড়ে বিভিন্ন দলে যোগ দিয়েছেন ফ্রীডম পার্টির সাবেক নেতা-কর্মীরা। ১৯৮৪ সালে তৎকালীন আধাসরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক প্রফেসর গাজীম উদ্দিনের নেতৃত্বে ফ্রীডম পার্টি কাজ শুরু করে। ১৯৮৭ থেকে ’৮৮ সালের দিকে আবদুস সাত্তার, বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক, আলম, সূত্রাপুর এলাকার মতিন সওদাগর, উত্তর চেলোপাড়ার জগলুল, শিববাটির বাবলু ফ্রীডম পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক ১৯৮৯ সালের দিকে সাংবাদিকতা পেশায় আসেন। বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কুড়াল মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সৈয়দ মাশুকুরুল আলম চৌধুরী। তিনি এলাকায় আলফ্রেড চৌধুরী নামে পরিচিত। দীর্ঘদিন যাবৎ দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।

পার্টির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক মিল্লাতে যশোর প্রতিনিধি ছিলেন আকতারুজ্জামান মানু। তিনি এ জেলায় দলটির সংগঠক হিসেবে কাজ করতেন। আট-নয় বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তৎকালীন ফ্রীডম পার্টিতে দিনাজপুর জেলা সভাপতি ছিলেন ফারুক হোসেন। তিনি মারা গেছেন। জেলার সমন্বয়কারী ছিলেন জাকির হোসেন বাবু। ফ্রীডম পার্টির পর তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। এরপর দিনাজপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক হন। কিছুদিন আগে পদত্যাগ করে বর্তমানে রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন। পিরোজপুরের আরেক নেতা অধ্যাপিকা আজরা আলী ছিলেন স্বরূপকাঠি-বানারীপাড়া এলাকার এমপি প্রার্থী। বিশিষ্ট লেখক অধ্যাপক কে. আলীর স্ত্রী আজরা আলী। হিন্দুধর্মাবলম্বী আজরা আলী মুসলামান হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন যাপন করছেন। পটুয়াখালীতে কুদ্দুসুর রহমান ফ্রীডম পার্টি থেকে পদত্যাগ করে জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচনও করেছিলেন জাহাজ মার্কায়। বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন।

ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন সিলেটের মাওলানা আবদাল চৌধুরী। বর্তমানে যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস করে নানা বিতর্কিত কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। মাওলানা আবদাল চৌধুরীর বাড়ি সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার বুরুঙ্গায়। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর আপন বড় ভাই। গত জাতীয় নির্বাচনে আনোয়ারুজ্জামান সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জামায়াত ঘরানার নেতারা ‘সেভ বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠনের জন্ম দেন। এ সংগঠন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে নানা তৎপরতা চালায়। আবদাল চৌধুরী এ সংগঠনের অন্যতম কর্ণধার বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। ১৯৮৬, ’৮৭ ও ’৮৮ সালে কিশোরগঞ্জের খড়মপট্টি এলাকার রুহুল হোসাইন, শোলাকিয়ার আবদুল গনি, সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেকসহ আরও অনেকেই ফ্রীডম পার্টির নামে যা খুশি তাই করতেন। রুহুল হোসাইন বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি। আর আবদুল গনি কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর এবং জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্মসাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। নিউটাউন এলাকার অ্যাডভোকেট শাহ শামসুল হুদা বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক বর্তমানে বিএনপিতে। ঝালকাঠিতে ফ্রীডম পার্টির সাবেক জেলা সভাপতি মো. সোহরাফ হোসেন বর্তমানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও জেলা সভাপতি পদে দীর্ঘদিন দায়িত্বে রয়েছেন। সেই সময়ের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ বর্তমানে আওয়ামী লীগের কর্মী।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী।)

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা