শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

খুনি ফারুক-রশীদের সেই শিষ্যরা এখনো বহাল। কোথাও কোথাও বেশ দাপটের সঙ্গে তাদের জীবন কাটছে। কেউ হয়েছেন শাসক দল আওয়ামী লীগের এমপি বা নেতা। কেউ ব্যবসা নিয়ে আছেন ভালোই। মানবাধিকারকর্মী হয়ে সভা-সেমিনারে আলোচক হয়ে বেশ পরিচিত মুখের অধিকারী হয়েছেন। আবার কেউ কেউ বিএনপি-জামায়াত ও জাসদের নেতা হয়ে রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়। বিদেশে পাড়ি দিয়ে সেখানেও তারা ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। পার্টির অস্ত্রধারীরাও এখন ভোল পাল্টে ফেলেছেন প্রভাবশালী নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায়। তারা বিভিন্ন এলাকায় ডিশ, জুট ব্যবসাসহ বিভিন্ন ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফ্রীডম পার্টির সামনের সারির নেতা-কর্মীদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধানকালে মিলেছে তাদের জীবনযাপনের নানা তথ্য। ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন, সে কথা তাদের অনেকেই স্বীকার করতে চাননি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এদের অধিকাংশ এখনো বহাল।

একসময় রাজশাহীজুড়ে দাপট ছিল ফ্রীডম পার্টির। রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী একসময় ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তিনি ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। রাজশাহী সদর আসনের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা জানান, তিনিও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। সে সময় ফ্রীডম পার্টির যে মিছিলটি বের হয়েছিল, তাতে সামনের সারিতে ছিলেন এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। তারা সে সময় লাঠি নিয়ে ফ্রীডম পার্টির মিছিলকে ধাওয়া করেছিলেন। কয়েকবার ফারুক চৌধুরীকে তারা ধাওয়া করেছেন বলেও জানান। তিনি আরও বলেন, প্রথমে ফ্রীডম পার্টি, এরপর ছাত্রদলের হয়ে বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (রাকসু) ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন ফারুক চৌধুরী। এরপর বিএনপি হয়ে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে গতকাল বিকাল ৫টা ৫৭ মিনিট থেকে রাত ৮টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত পাঁচবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। এসএমএস দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।

রাজশাহীর প্রবীণ রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজশাহী জেলা ফ্রীডম পার্টির সভাপতি ছিলেন অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে। তিনি মারা যাওয়ার পর পরিবারের অনেকেই জড়িয়েছেন আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে। ছেলে ইয়াসিন আরাফাত সৈকত জেলা যুবলীগের বর্তমান যুগ্মসাধারণ সম্পাদক। রাজশাহীর পবা উপজেলার আলীগঞ্জে বাস করেন আহসান। একসময় লিবিয়া ছিলেন। সেখান থেকে ফিরে ফ্রীডম পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ১৯৯৬ পর্যন্ত রাজনীতির মাঠে সক্রিয় ছিলেন। এরপর আহসানকে কমই দেখা যায়। পরিবার-পরিজন নিয়ে এখন বসবাস করেন আলীগঞ্জে। জেলা ফ্রীডম পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আবুল হাসনাত শামসুল হক। রাজশাহী শহরে তিনি সম্রাট হিসেবেই পরিচিত। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন রাজশাহী-২ (তৎকালীন পবা-বোয়ালিয়া) আসনে। ২০০৬ সালের ১২ জুন তিনি মারা যান। এরপর পরিবারের সদস্যরা বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নগরীর হড়গ্রামের বাদল, দরগাপাড়ার আলাল ছিলেন ফ্রীডম পার্টির দাপুটে নেতা। এর মধ্যে আলাল পরে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে শ্রমিক লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নির্বাচিত হয়েছিলেন ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। তারা দুজনই মারা গেছেন। তবে এখনো আছেন হড়গ্রাম এলাকার আরেক নেতা অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ। আইন পেশায় জড়িত আবদুল হামিদ বসেন ২ নম্বর বার ভবনের নিচতলায়।

রাজধানী ঢাকায় কলাবাগান থানা আওয়ামী লীগের কমিটিতেও রয়েছেন ফ্রীডম পার্টির একজন নেতা। তার নামের আগের ফ্রীডম নামটিও টাইটেল হিসেবে যুক্ত রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে তাকে রাখা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ-৪-এর কামাল আহমেদ এখন কানাডায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখানে ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। ফরিদপুর-৩-এর মো. এ বি কে হামিদ পাকিস্তান কিংবা ফিলিস্তিনে অবস্থান করছেন, মাদারীপুর-৩-এর মহিউদ্দিন হাওলাদার ঢাকায় ব্যবসা করেন।

দিনাজপুর-৬ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান এখন জাসদ-ইনুর নবাবগঞ্জ উপজেলা সভাপতি। বাগেরহাট ফ্রীডম পার্টির নেতা অছিফুর রহমান জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। এখন তিনি নিষ্ক্রিয়। সাতক্ষীরা-৩ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী এস এম হায়দার জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।

জামালপুর-৫ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী নজরুল ইসলাম এখন জাতীয় পার্টিতে। কুমিল্লা-৬-এর খন্দকার আবদুল মান্নান এলাকায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কুষ্টিয়া-১-এর জাহিদুল ইসলাম যুবলীগে যোগদান করেন, এখন নিষ্ক্রিয়।

১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পার্টির ডেপুটি জোনাল স্টাফ কো-অর্ডিনেটর পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার নাজিরপাড়া গ্রামের আবদাল আদীল আলভী পঞ্চগড়-২ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি সিগমা হুদার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকার সংগঠনের মূল কমিটির একজন মেম্বার। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য। যোগাযোগ করা হলে গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওই সময় একটি গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশনায় আমি ফ্রীডম পার্টির নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। এরপর আর কোনো নির্বাচন করিনি। আমি আগেও রাজনীতি করতাম না। এখনো কোনো রাজনীতি করি না। বর্তমানে মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য।’

১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ আসন থেকে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ ছালাউদ্দিন তালুকদার। বর্তমানে তিনি আইন পেশা নিয়ে ব্যস্ত। ঢাকায় থাকেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নেতার ঘনিষ্ঠজন বলে এলাকায় চাউর রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে দিয়েছি। এরপর আর রাজনীতি করিনি। বর্তমানে পেশা নিয়ে আছি।’

পঞ্চগড়ে বিভিন্ন দলে যোগ দিয়েছেন ফ্রীডম পার্টির সাবেক নেতা-কর্মীরা। ১৯৮৪ সালে তৎকালীন আধাসরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক প্রফেসর গাজীম উদ্দিনের নেতৃত্বে ফ্রীডম পার্টি কাজ শুরু করে। ১৯৮৭ থেকে ’৮৮ সালের দিকে আবদুস সাত্তার, বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক, আলম, সূত্রাপুর এলাকার মতিন সওদাগর, উত্তর চেলোপাড়ার জগলুল, শিববাটির বাবলু ফ্রীডম পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক ১৯৮৯ সালের দিকে সাংবাদিকতা পেশায় আসেন। বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কুড়াল মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সৈয়দ মাশুকুরুল আলম চৌধুরী। তিনি এলাকায় আলফ্রেড চৌধুরী নামে পরিচিত। দীর্ঘদিন যাবৎ দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।

পার্টির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক মিল্লাতে যশোর প্রতিনিধি ছিলেন আকতারুজ্জামান মানু। তিনি এ জেলায় দলটির সংগঠক হিসেবে কাজ করতেন। আট-নয় বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তৎকালীন ফ্রীডম পার্টিতে দিনাজপুর জেলা সভাপতি ছিলেন ফারুক হোসেন। তিনি মারা গেছেন। জেলার সমন্বয়কারী ছিলেন জাকির হোসেন বাবু। ফ্রীডম পার্টির পর তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। এরপর দিনাজপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক হন। কিছুদিন আগে পদত্যাগ করে বর্তমানে রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন। পিরোজপুরের আরেক নেতা অধ্যাপিকা আজরা আলী ছিলেন স্বরূপকাঠি-বানারীপাড়া এলাকার এমপি প্রার্থী। বিশিষ্ট লেখক অধ্যাপক কে. আলীর স্ত্রী আজরা আলী। হিন্দুধর্মাবলম্বী আজরা আলী মুসলামান হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন যাপন করছেন। পটুয়াখালীতে কুদ্দুসুর রহমান ফ্রীডম পার্টি থেকে পদত্যাগ করে জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচনও করেছিলেন জাহাজ মার্কায়। বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন।

ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন সিলেটের মাওলানা আবদাল চৌধুরী। বর্তমানে যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস করে নানা বিতর্কিত কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। মাওলানা আবদাল চৌধুরীর বাড়ি সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার বুরুঙ্গায়। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর আপন বড় ভাই। গত জাতীয় নির্বাচনে আনোয়ারুজ্জামান সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জামায়াত ঘরানার নেতারা ‘সেভ বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠনের জন্ম দেন। এ সংগঠন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে নানা তৎপরতা চালায়। আবদাল চৌধুরী এ সংগঠনের অন্যতম কর্ণধার বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। ১৯৮৬, ’৮৭ ও ’৮৮ সালে কিশোরগঞ্জের খড়মপট্টি এলাকার রুহুল হোসাইন, শোলাকিয়ার আবদুল গনি, সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেকসহ আরও অনেকেই ফ্রীডম পার্টির নামে যা খুশি তাই করতেন। রুহুল হোসাইন বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি। আর আবদুল গনি কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর এবং জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্মসাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। নিউটাউন এলাকার অ্যাডভোকেট শাহ শামসুল হুদা বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক বর্তমানে বিএনপিতে। ঝালকাঠিতে ফ্রীডম পার্টির সাবেক জেলা সভাপতি মো. সোহরাফ হোসেন বর্তমানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও জেলা সভাপতি পদে দীর্ঘদিন দায়িত্বে রয়েছেন। সেই সময়ের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ বর্তমানে আওয়ামী লীগের কর্মী।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী।)

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

১৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা