শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

খুনি ফারুক-রশীদের সেই শিষ্যরা এখনো বহাল। কোথাও কোথাও বেশ দাপটের সঙ্গে তাদের জীবন কাটছে। কেউ হয়েছেন শাসক দল আওয়ামী লীগের এমপি বা নেতা। কেউ ব্যবসা নিয়ে আছেন ভালোই। মানবাধিকারকর্মী হয়ে সভা-সেমিনারে আলোচক হয়ে বেশ পরিচিত মুখের অধিকারী হয়েছেন। আবার কেউ কেউ বিএনপি-জামায়াত ও জাসদের নেতা হয়ে রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়। বিদেশে পাড়ি দিয়ে সেখানেও তারা ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। পার্টির অস্ত্রধারীরাও এখন ভোল পাল্টে ফেলেছেন প্রভাবশালী নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায়। তারা বিভিন্ন এলাকায় ডিশ, জুট ব্যবসাসহ বিভিন্ন ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফ্রীডম পার্টির সামনের সারির নেতা-কর্মীদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধানকালে মিলেছে তাদের জীবনযাপনের নানা তথ্য। ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন, সে কথা তাদের অনেকেই স্বীকার করতে চাননি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এদের অধিকাংশ এখনো বহাল।

একসময় রাজশাহীজুড়ে দাপট ছিল ফ্রীডম পার্টির। রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী একসময় ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তিনি ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। রাজশাহী সদর আসনের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা জানান, তিনিও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। সে সময় ফ্রীডম পার্টির যে মিছিলটি বের হয়েছিল, তাতে সামনের সারিতে ছিলেন এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। তারা সে সময় লাঠি নিয়ে ফ্রীডম পার্টির মিছিলকে ধাওয়া করেছিলেন। কয়েকবার ফারুক চৌধুরীকে তারা ধাওয়া করেছেন বলেও জানান। তিনি আরও বলেন, প্রথমে ফ্রীডম পার্টি, এরপর ছাত্রদলের হয়ে বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (রাকসু) ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন ফারুক চৌধুরী। এরপর বিএনপি হয়ে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে গতকাল বিকাল ৫টা ৫৭ মিনিট থেকে রাত ৮টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত পাঁচবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। এসএমএস দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।

রাজশাহীর প্রবীণ রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজশাহী জেলা ফ্রীডম পার্টির সভাপতি ছিলেন অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে। তিনি মারা যাওয়ার পর পরিবারের অনেকেই জড়িয়েছেন আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে। ছেলে ইয়াসিন আরাফাত সৈকত জেলা যুবলীগের বর্তমান যুগ্মসাধারণ সম্পাদক। রাজশাহীর পবা উপজেলার আলীগঞ্জে বাস করেন আহসান। একসময় লিবিয়া ছিলেন। সেখান থেকে ফিরে ফ্রীডম পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ১৯৯৬ পর্যন্ত রাজনীতির মাঠে সক্রিয় ছিলেন। এরপর আহসানকে কমই দেখা যায়। পরিবার-পরিজন নিয়ে এখন বসবাস করেন আলীগঞ্জে। জেলা ফ্রীডম পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আবুল হাসনাত শামসুল হক। রাজশাহী শহরে তিনি সম্রাট হিসেবেই পরিচিত। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন রাজশাহী-২ (তৎকালীন পবা-বোয়ালিয়া) আসনে। ২০০৬ সালের ১২ জুন তিনি মারা যান। এরপর পরিবারের সদস্যরা বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নগরীর হড়গ্রামের বাদল, দরগাপাড়ার আলাল ছিলেন ফ্রীডম পার্টির দাপুটে নেতা। এর মধ্যে আলাল পরে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে শ্রমিক লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নির্বাচিত হয়েছিলেন ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। তারা দুজনই মারা গেছেন। তবে এখনো আছেন হড়গ্রাম এলাকার আরেক নেতা অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ। আইন পেশায় জড়িত আবদুল হামিদ বসেন ২ নম্বর বার ভবনের নিচতলায়।

রাজধানী ঢাকায় কলাবাগান থানা আওয়ামী লীগের কমিটিতেও রয়েছেন ফ্রীডম পার্টির একজন নেতা। তার নামের আগের ফ্রীডম নামটিও টাইটেল হিসেবে যুক্ত রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে তাকে রাখা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ-৪-এর কামাল আহমেদ এখন কানাডায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখানে ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। ফরিদপুর-৩-এর মো. এ বি কে হামিদ পাকিস্তান কিংবা ফিলিস্তিনে অবস্থান করছেন, মাদারীপুর-৩-এর মহিউদ্দিন হাওলাদার ঢাকায় ব্যবসা করেন।

দিনাজপুর-৬ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান এখন জাসদ-ইনুর নবাবগঞ্জ উপজেলা সভাপতি। বাগেরহাট ফ্রীডম পার্টির নেতা অছিফুর রহমান জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। এখন তিনি নিষ্ক্রিয়। সাতক্ষীরা-৩ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী এস এম হায়দার জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।

জামালপুর-৫ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী নজরুল ইসলাম এখন জাতীয় পার্টিতে। কুমিল্লা-৬-এর খন্দকার আবদুল মান্নান এলাকায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কুষ্টিয়া-১-এর জাহিদুল ইসলাম যুবলীগে যোগদান করেন, এখন নিষ্ক্রিয়।

১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পার্টির ডেপুটি জোনাল স্টাফ কো-অর্ডিনেটর পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার নাজিরপাড়া গ্রামের আবদাল আদীল আলভী পঞ্চগড়-২ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি সিগমা হুদার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকার সংগঠনের মূল কমিটির একজন মেম্বার। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য। যোগাযোগ করা হলে গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওই সময় একটি গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশনায় আমি ফ্রীডম পার্টির নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। এরপর আর কোনো নির্বাচন করিনি। আমি আগেও রাজনীতি করতাম না। এখনো কোনো রাজনীতি করি না। বর্তমানে মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য।’

১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ আসন থেকে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ ছালাউদ্দিন তালুকদার। বর্তমানে তিনি আইন পেশা নিয়ে ব্যস্ত। ঢাকায় থাকেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নেতার ঘনিষ্ঠজন বলে এলাকায় চাউর রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে দিয়েছি। এরপর আর রাজনীতি করিনি। বর্তমানে পেশা নিয়ে আছি।’

পঞ্চগড়ে বিভিন্ন দলে যোগ দিয়েছেন ফ্রীডম পার্টির সাবেক নেতা-কর্মীরা। ১৯৮৪ সালে তৎকালীন আধাসরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক প্রফেসর গাজীম উদ্দিনের নেতৃত্বে ফ্রীডম পার্টি কাজ শুরু করে। ১৯৮৭ থেকে ’৮৮ সালের দিকে আবদুস সাত্তার, বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক, আলম, সূত্রাপুর এলাকার মতিন সওদাগর, উত্তর চেলোপাড়ার জগলুল, শিববাটির বাবলু ফ্রীডম পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক ১৯৮৯ সালের দিকে সাংবাদিকতা পেশায় আসেন। বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কুড়াল মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সৈয়দ মাশুকুরুল আলম চৌধুরী। তিনি এলাকায় আলফ্রেড চৌধুরী নামে পরিচিত। দীর্ঘদিন যাবৎ দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।

পার্টির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক মিল্লাতে যশোর প্রতিনিধি ছিলেন আকতারুজ্জামান মানু। তিনি এ জেলায় দলটির সংগঠক হিসেবে কাজ করতেন। আট-নয় বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তৎকালীন ফ্রীডম পার্টিতে দিনাজপুর জেলা সভাপতি ছিলেন ফারুক হোসেন। তিনি মারা গেছেন। জেলার সমন্বয়কারী ছিলেন জাকির হোসেন বাবু। ফ্রীডম পার্টির পর তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। এরপর দিনাজপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক হন। কিছুদিন আগে পদত্যাগ করে বর্তমানে রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন। পিরোজপুরের আরেক নেতা অধ্যাপিকা আজরা আলী ছিলেন স্বরূপকাঠি-বানারীপাড়া এলাকার এমপি প্রার্থী। বিশিষ্ট লেখক অধ্যাপক কে. আলীর স্ত্রী আজরা আলী। হিন্দুধর্মাবলম্বী আজরা আলী মুসলামান হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন যাপন করছেন। পটুয়াখালীতে কুদ্দুসুর রহমান ফ্রীডম পার্টি থেকে পদত্যাগ করে জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচনও করেছিলেন জাহাজ মার্কায়। বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন।

ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন সিলেটের মাওলানা আবদাল চৌধুরী। বর্তমানে যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস করে নানা বিতর্কিত কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। মাওলানা আবদাল চৌধুরীর বাড়ি সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার বুরুঙ্গায়। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর আপন বড় ভাই। গত জাতীয় নির্বাচনে আনোয়ারুজ্জামান সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জামায়াত ঘরানার নেতারা ‘সেভ বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠনের জন্ম দেন। এ সংগঠন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে নানা তৎপরতা চালায়। আবদাল চৌধুরী এ সংগঠনের অন্যতম কর্ণধার বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। ১৯৮৬, ’৮৭ ও ’৮৮ সালে কিশোরগঞ্জের খড়মপট্টি এলাকার রুহুল হোসাইন, শোলাকিয়ার আবদুল গনি, সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেকসহ আরও অনেকেই ফ্রীডম পার্টির নামে যা খুশি তাই করতেন। রুহুল হোসাইন বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি। আর আবদুল গনি কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর এবং জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্মসাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। নিউটাউন এলাকার অ্যাডভোকেট শাহ শামসুল হুদা বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক বর্তমানে বিএনপিতে। ঝালকাঠিতে ফ্রীডম পার্টির সাবেক জেলা সভাপতি মো. সোহরাফ হোসেন বর্তমানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও জেলা সভাপতি পদে দীর্ঘদিন দায়িত্বে রয়েছেন। সেই সময়ের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ বর্তমানে আওয়ামী লীগের কর্মী।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী।)

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম