শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
খুনি ফারুক-রশীদের শিষ্যরা এখন

খুনি ফারুক-রশীদের সেই শিষ্যরা এখনো বহাল। কোথাও কোথাও বেশ দাপটের সঙ্গে তাদের জীবন কাটছে। কেউ হয়েছেন শাসক দল আওয়ামী লীগের এমপি বা নেতা। কেউ ব্যবসা নিয়ে আছেন ভালোই। মানবাধিকারকর্মী হয়ে সভা-সেমিনারে আলোচক হয়ে বেশ পরিচিত মুখের অধিকারী হয়েছেন। আবার কেউ কেউ বিএনপি-জামায়াত ও জাসদের নেতা হয়ে রাজনীতিতে বেশ সক্রিয়। বিদেশে পাড়ি দিয়ে সেখানেও তারা ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। পার্টির অস্ত্রধারীরাও এখন ভোল পাল্টে ফেলেছেন প্রভাবশালী নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায়। তারা বিভিন্ন এলাকায় ডিশ, জুট ব্যবসাসহ বিভিন্ন ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফ্রীডম পার্টির সামনের সারির নেতা-কর্মীদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধানকালে মিলেছে তাদের জীবনযাপনের নানা তথ্য। ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন, সে কথা তাদের অনেকেই স্বীকার করতে চাননি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এদের অধিকাংশ এখনো বহাল।

একসময় রাজশাহীজুড়ে দাপট ছিল ফ্রীডম পার্টির। রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী একসময় ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তিনি ফ্রীডম পার্টির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। রাজশাহী সদর আসনের এমপি ও ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা জানান, তিনিও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। সে সময় ফ্রীডম পার্টির যে মিছিলটি বের হয়েছিল, তাতে সামনের সারিতে ছিলেন এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। তারা সে সময় লাঠি নিয়ে ফ্রীডম পার্টির মিছিলকে ধাওয়া করেছিলেন। কয়েকবার ফারুক চৌধুরীকে তারা ধাওয়া করেছেন বলেও জানান। তিনি আরও বলেন, প্রথমে ফ্রীডম পার্টি, এরপর ছাত্রদলের হয়ে বিশ^বিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে (রাকসু) ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন ফারুক চৌধুরী। এরপর বিএনপি হয়ে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। আওয়ামী লীগের এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে গতকাল বিকাল ৫টা ৫৭ মিনিট থেকে রাত ৮টা ২৯ মিনিট পর্যন্ত পাঁচবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। এসএমএস দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি সাড়া দেননি।

রাজশাহীর প্রবীণ রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাজশাহী জেলা ফ্রীডম পার্টির সভাপতি ছিলেন অ্যাডভোকেট হাবিবুর রহমান। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনে। তিনি মারা যাওয়ার পর পরিবারের অনেকেই জড়িয়েছেন আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে। ছেলে ইয়াসিন আরাফাত সৈকত জেলা যুবলীগের বর্তমান যুগ্মসাধারণ সম্পাদক। রাজশাহীর পবা উপজেলার আলীগঞ্জে বাস করেন আহসান। একসময় লিবিয়া ছিলেন। সেখান থেকে ফিরে ফ্রীডম পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। ১৯৯৬ পর্যন্ত রাজনীতির মাঠে সক্রিয় ছিলেন। এরপর আহসানকে কমই দেখা যায়। পরিবার-পরিজন নিয়ে এখন বসবাস করেন আলীগঞ্জে। জেলা ফ্রীডম পার্টির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আবুল হাসনাত শামসুল হক। রাজশাহী শহরে তিনি সম্রাট হিসেবেই পরিচিত। ১৯৯১ সালে কুড়াল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন রাজশাহী-২ (তৎকালীন পবা-বোয়ালিয়া) আসনে। ২০০৬ সালের ১২ জুন তিনি মারা যান। এরপর পরিবারের সদস্যরা বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নগরীর হড়গ্রামের বাদল, দরগাপাড়ার আলাল ছিলেন ফ্রীডম পার্টির দাপুটে নেতা। এর মধ্যে আলাল পরে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে শ্রমিক লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। নির্বাচিত হয়েছিলেন ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। তারা দুজনই মারা গেছেন। তবে এখনো আছেন হড়গ্রাম এলাকার আরেক নেতা অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ। আইন পেশায় জড়িত আবদুল হামিদ বসেন ২ নম্বর বার ভবনের নিচতলায়।

রাজধানী ঢাকায় কলাবাগান থানা আওয়ামী লীগের কমিটিতেও রয়েছেন ফ্রীডম পার্টির একজন নেতা। তার নামের আগের ফ্রীডম নামটিও টাইটেল হিসেবে যুক্ত রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে তাকে রাখা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ-৪-এর কামাল আহমেদ এখন কানাডায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখানে ফ্রীডম পার্টির হয়ে কাজ করছেন। ফরিদপুর-৩-এর মো. এ বি কে হামিদ পাকিস্তান কিংবা ফিলিস্তিনে অবস্থান করছেন, মাদারীপুর-৩-এর মহিউদ্দিন হাওলাদার ঢাকায় ব্যবসা করেন।

দিনাজপুর-৬ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান এখন জাসদ-ইনুর নবাবগঞ্জ উপজেলা সভাপতি। বাগেরহাট ফ্রীডম পার্টির নেতা অছিফুর রহমান জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন। এখন তিনি নিষ্ক্রিয়। সাতক্ষীরা-৩ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী এস এম হায়দার জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।

জামালপুর-৫ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী নজরুল ইসলাম এখন জাতীয় পার্টিতে। কুমিল্লা-৬-এর খন্দকার আবদুল মান্নান এলাকায় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কুষ্টিয়া-১-এর জাহিদুল ইসলাম যুবলীগে যোগদান করেন, এখন নিষ্ক্রিয়।

১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পার্টির ডেপুটি জোনাল স্টাফ কো-অর্ডিনেটর পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার নাজিরপাড়া গ্রামের আবদাল আদীল আলভী পঞ্চগড়-২ আসনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী ছিলেন। বর্তমানে তিনি সিগমা হুদার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকার সংগঠনের মূল কমিটির একজন মেম্বার। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা-মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য। যোগাযোগ করা হলে গতকাল তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ওই সময় একটি গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশনায় আমি ফ্রীডম পার্টির নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। এরপর আর কোনো নির্বাচন করিনি। আমি আগেও রাজনীতি করতাম না। এখনো কোনো রাজনীতি করি না। বর্তমানে মানবাধিকারের জাতীয় কমিটির সদস্য।’

১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ আসন থেকে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ ছালাউদ্দিন তালুকদার। বর্তমানে তিনি আইন পেশা নিয়ে ব্যস্ত। ঢাকায় থাকেন। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নেতার ঘনিষ্ঠজন বলে এলাকায় চাউর রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে গতকাল বলেন, ‘আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলাম। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্রীডম পার্টি ছেড়ে দিয়েছি। এরপর আর রাজনীতি করিনি। বর্তমানে পেশা নিয়ে আছি।’

পঞ্চগড়ে বিভিন্ন দলে যোগ দিয়েছেন ফ্রীডম পার্টির সাবেক নেতা-কর্মীরা। ১৯৮৪ সালে তৎকালীন আধাসরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক প্রফেসর গাজীম উদ্দিনের নেতৃত্বে ফ্রীডম পার্টি কাজ শুরু করে। ১৯৮৭ থেকে ’৮৮ সালের দিকে আবদুস সাত্তার, বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক, আলম, সূত্রাপুর এলাকার মতিন সওদাগর, উত্তর চেলোপাড়ার জগলুল, শিববাটির বাবলু ফ্রীডম পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বগুড়া শহরের রহমাননগরের জওহর মল্লিক ১৯৮৯ সালের দিকে সাংবাদিকতা পেশায় আসেন। বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে কুড়াল মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন সৈয়দ মাশুকুরুল আলম চৌধুরী। তিনি এলাকায় আলফ্রেড চৌধুরী নামে পরিচিত। দীর্ঘদিন যাবৎ দেশের বাইরে অবস্থান করছেন।

পার্টির মুখপত্র হিসেবে পরিচিত দৈনিক মিল্লাতে যশোর প্রতিনিধি ছিলেন আকতারুজ্জামান মানু। তিনি এ জেলায় দলটির সংগঠক হিসেবে কাজ করতেন। আট-নয় বছর আগে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তৎকালীন ফ্রীডম পার্টিতে দিনাজপুর জেলা সভাপতি ছিলেন ফারুক হোসেন। তিনি মারা গেছেন। জেলার সমন্বয়কারী ছিলেন জাকির হোসেন বাবু। ফ্রীডম পার্টির পর তিনি বিএনপিতে যোগ দেন। এরপর দিনাজপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক হন। কিছুদিন আগে পদত্যাগ করে বর্তমানে রাজনীতি থেকে দূরে রয়েছেন। পিরোজপুরের আরেক নেতা অধ্যাপিকা আজরা আলী ছিলেন স্বরূপকাঠি-বানারীপাড়া এলাকার এমপি প্রার্থী। বিশিষ্ট লেখক অধ্যাপক কে. আলীর স্ত্রী আজরা আলী। হিন্দুধর্মাবলম্বী আজরা আলী মুসলামান হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন যাপন করছেন। পটুয়াখালীতে কুদ্দুসুর রহমান ফ্রীডম পার্টি থেকে পদত্যাগ করে জনতা পার্টিতে যোগ দিয়ে এমপি নির্বাচনও করেছিলেন জাহাজ মার্কায়। বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন।

ফ্রীডম পার্টির নেতা ছিলেন সিলেটের মাওলানা আবদাল চৌধুরী। বর্তমানে যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে বসবাস করে নানা বিতর্কিত কর্মকা-ের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। মাওলানা আবদাল চৌধুরীর বাড়ি সিলেটের ওসমানীনগর উপজেলার বুরুঙ্গায়। তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর আপন বড় ভাই। গত জাতীয় নির্বাচনে আনোয়ারুজ্জামান সিলেট-২ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন। বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জামায়াত ঘরানার নেতারা ‘সেভ বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠনের জন্ম দেন। এ সংগঠন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে নানা তৎপরতা চালায়। আবদাল চৌধুরী এ সংগঠনের অন্যতম কর্ণধার বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। ১৯৮৬, ’৮৭ ও ’৮৮ সালে কিশোরগঞ্জের খড়মপট্টি এলাকার রুহুল হোসাইন, শোলাকিয়ার আবদুল গনি, সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেকসহ আরও অনেকেই ফ্রীডম পার্টির নামে যা খুশি তাই করতেন। রুহুল হোসাইন বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি। আর আবদুল গনি কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত কাউন্সিলর এবং জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্মসাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। নিউটাউন এলাকার অ্যাডভোকেট শাহ শামসুল হুদা বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত নন। তিনি ঢাকায় অবস্থান করছেন। সিদ্ধেশ্বরী বাড়ি এলাকার অ্যাডভোকেট আবদুল মালেক বর্তমানে বিএনপিতে। ঝালকাঠিতে ফ্রীডম পার্টির সাবেক জেলা সভাপতি মো. সোহরাফ হোসেন বর্তমানে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও জেলা সভাপতি পদে দীর্ঘদিন দায়িত্বে রয়েছেন। সেই সময়ের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ বর্তমানে আওয়ামী লীগের কর্মী।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী।)

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা