শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯

মৃত্যুদন্ড ১৯ জনের

অগ্রাধিকার মেলেনি ডেথ রেফারেন্স শুনানিতে

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
অগ্রাধিকার মেলেনি ডেথ রেফারেন্স শুনানিতে

১৫ বছর আগে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে চালানো হয়েছিল ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। এ ঘটনার দুই মামলায় গত বছর বিচারিক আদালতের রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তির জন্য সব নথি হাই কোর্টে পাঠানো হলেও এখনো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির উদ্যোগ নেয়নি রাষ্ট্রপক্ষ। বহুল আলোচিত এ মামলার পেপারবুক প্রস্তুতের কাজও চলছে প্রচলিত নিয়মেই। সাধারণ মামলার মতো এই পেপারবুক বিজি প্রেসেই ছাপানো হবে, নাকি বিডিআর বিদ্রোহের মামলার মতো বিশেষ ব্যবস্থায় সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনই ছাপাবে, সেই সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। গত বছর ১০ অক্টোবর দেওয়া রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ আসামিকে মৃত্যুদ  দেয় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১। একই অপরাধে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, হারিছ চৌধুরীসহ ১৯ আসামিকে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয়। আরও ১১ আসামিকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। রায়ে বলা হয়, হরকাতুল জিহাদ (হুজি) নেতা মুফতি আবদুল হান্নান ও তার সহযোগীরা গ্রেনেড হামলার কিছু দিন আগে বনানীর হাওয়া ভবনে গিয়ে তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে এক বৈঠকে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের হত্যা করার সহযোগিতা চায় জঙ্গিরা। তারেক রহমান উপস্থিত সবার সামনে জঙ্গিদের সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন। আর ওই হামলার মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করে তার দলকে নেতৃত্বশূন্য করা। ২৭ নভেম্বর রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি ও যাবতীয় নথিপত্র ডেথ রেফারেন্স হিসেবে হাই কোর্টে পাঠানো হয়। মামলাটি জনগুরুত্বপূর্ণ ও চাঞ্চল্যকর বিবেচনায় নিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তির দাবি অনেক আইনজীবীর।

তৎকালীন রাষ্ট্রযন্ত্রের গভীর ষড়যন্ত্র আর পৃষ্ঠপোষকতায় বিভীষিকাময় এ হামলার সঙ্গে জড়িত ছিল দুর্ধর্ষ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামী বাংলাদেশ (হুজিবি)। ষড়যন্ত্র শুধু হামলায়ই শেষ হয়নি, বিচার ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতেও সাজানো হয়েছিল জজ মিয়া নাটক। সুপ্রিম কোর্টের নিয়ম অনুযায়ী, নিম্ন আদালত আসামিকে মৃত্যুদ  দিলে তা কার্যকরের জন্য হাই কোর্টের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। মৃত্যুদে র রায় ঘোষণার পর মামলার সব নথি হাই কোর্টে পাঠানো হয়, যা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে হাই কোর্টে এন্ট্রি হয়। ওই নথি আসার পর হাই কোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পেপারবুক প্রস্তুত করে। পেপারবুক প্রস্তুত হলে মামলাটি শুনানির জন্য প্রস্তুত হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়।

জানা গেছে, সাধারণত সব মামলার পেপারবুক টাইপিং শেষে ছাপার জন্য বিজি প্রেসে পাঠানো হলেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলার ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টেই পেপারবুক ছাপার নজির রয়েছে। যেমনটি হয়েছিল বিডিআর বিদ্রোহের মামলার ক্ষেত্রে। সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিডিআর মামলার পেপারবুক (মামলার নথি, রায়, আপিলের যুক্তিসহ যাবতীয় কাগজপত্র) তৈরির জন্য জাপান থেকে তিনটি ডিজিটাল ডুপ্লিকেটিং মেশিনও আনা হয়েছিল। শুনানি হয়েছিল বিশেষ বেঞ্চে। তবে চাঞ্চল্যকর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় এখন পর্যন্ত এ ধরনের কোনো উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়নি। জানতে চাইলে হাই কোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মো. সাইফুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২১ আগস্ট মামলার পেপারবুক তৈরির জন্য মামলার সব নথি টাইপের কাজ চলছে। এটা সম্পন্ন হলেই পেপারবুক ছাপানোর জন্য ব্যবস্থা করা হবে। বিডিআর মামলার মতো এ মামলার পেপারবুকও সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ছাপানো হবে কিনা- এমন প্রশ্নে সাইফুর রহমান জানান, এ মামলার বিষয়ে এখনো এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিডিআরের (হত্যাযজ্ঞ) মামলায় বিশেষ ব্যবস্থায় পেপারবুক তৈরি হয়েছিল। এ মামলাতেও যাতে বিশেষ ব্যবস্থায় পেপারবুক তৈরি করা হয়, সে জন্য সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করব। পেপারবুক তৈরি হলেই শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হবে। অন্য যারা আপিল ও জেল আপিল করেছে, সেগুলোও একসঙ্গে শুনানি করা হবে। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২১ আগস্টের ওই হামলার মাধ্যমে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত করা হয়েছিল। হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল জাতির জনকের কন্যাকে। ওই হামলায় অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ফলে মামলাটি জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপিল ও ডেথ রেফারেন্স শুনানি হওয়া উচিত।

মামলা থেকে রায় : হামলার দিন রাতেই এসআই শরীফ ফারুক আহমেদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় একটি মামলা করেন। পরদিন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মামলা করতে গেলে তা নেওয়া হয়নি। মামলাকে ভিন্ন খাতে নিতে বিএনপির নীতিনির্ধারক অনেকে তৎকালীন একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থাকে ব্যবহার করে। তারা জজ মিয়া নাটক মঞ্চায়নের সব আয়োজনও সম্পন্ন করে। এমনকি আওয়ামী লীগের দিকে সন্দেহের আঙ্গুল তুলে বিএনপি দিতে থাকে নানা বক্তৃতা-বিবৃতি।

২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পুনঃতদন্ত শুরু হয়। তখন বেরিয়ে আসতে থাকে অনেক অজানা তথ্য। ২০০৮ সালের ১১ জুন সিআইডি কর্মকর্তা ফজলুল কবীর দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে বিএনপি নেতা আবদুস সালাম পিন্টু, তার ভাই মাওলানা তাজউদ্দিন, হুজিবি নেতা মুফতি হান্নানসহ ২২ জনকে আসামি করা হয়। ওই বছরই মামলা দুটি দ্রুত বিচার আদালতে স্থানান্তর করা হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে হামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পর অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেয় আদালত। দুই বছর তদন্তের পর ২০১১ সালের ৩ জুলাই তারেক রহমানসহ ৩০ জনকে আসামি করে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করা হয়। এ নিয়ে এ মামলায় মোট আসামির সংখ্যা হয় ৫২ জন। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে ২০১২ সালের ১৮ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। গত বছর ১৮ সেপ্টেম্বর উভয় পক্ষের (রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষ) যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ঢাকার ১ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন রায়ের জন্য দিন ঠিক করেন। ১০ অক্টোবর রাজধানীর নাজিমুদ্দিন রোডে অবস্থিত পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের পাশে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে চাঞ্চল্যকর এ মামলা দুটির রায় ঘোষণা করে বিচারক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতের আগেই ত্বকের যত্ন
শীতের আগেই ত্বকের যত্ন

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা
ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম
রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার
সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ
এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ
আজ ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেট ও নড়াইলে আজ দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে
সিলেট ও নড়াইলে আজ দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে
দক্ষিণ কোরিয়ায় এপেক সম্মেলনে ট্রাম্প-শি বৈঠক হবে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকায় বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগিরে
নারী টি-টোয়েন্টিতে দ্রুততম সেঞ্চুরির বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন নাভগিরে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে চাঁদপুরে জনসভা
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে চাঁদপুরে জনসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন