শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সবখানেই সিন্ডিকেট

পিয়াজ পরিবহন লঞ্চ পরিষেবা ফলমূল গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট - পদে পদে হয়রানির শিকার প্রকৃত ব্যবসায়ীরা, পার পেয়ে যাচ্ছেন অসৎরা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সবখানেই সিন্ডিকেট

দেশের সর্বত্রই সিন্ডিকেটের কারসাজি চলছে। রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পরিবহন, এই সময়ের আলোচিত পিয়াজ বাণিজ্য, লঞ্চ পরিষেবা, ফলমূল আমদানি, সরবরাহ ও বাজারজাতকরণে অপ্রতিরোধ্য সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। সিন্ডিকেটের থাবায় নাভিশ্বাস উঠেছে চট্টগ্রামবাসীরও। সমুদ্রবন্দর হয়ে মূলত খাদ্যপণ্য আমদানি হয় সেই চট্টগ্রাম বন্দরও কার্যত সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। ক্যাসিনোর সিন্ডিকেটের মতো এখানেও গড়ে উঠেছে সিন্ডিকেটের স্বর্গরাজ্য। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের বড় শিল্পগুলো। বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। সিন্ডিকেট সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ শিপ হ্যান্ডেলিং অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি বন্দরের ট্রাফিক ও স্টেট ডিপার্টমেন্টের (ভূ-সম্পত্তি) বিরুদ্ধে একের পর এক গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

সিন্ডিকেটের কব্জায় শুধু ঘাট বাণিজ্যে লেনদেন হয় মাসে অন্তত ১০ কোটি টাকা। শিপ হান্ডলিং নৈরাজ্যেও উদ্বিগ্ন বন্দর ব্যবহারকারীরা। এদিকে পোর্ট অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের একচ্ছত্র দৌরাত্ম্যে জিম্মি হয়ে পড়েছে বন্দর পরিষেবা। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে  যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার হারাচ্ছে বিপুল রাজস্ব। অন্যদিকে ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে পিয়াজের বস্তায় পচন ধরেছে, তবুও সিন্ডিকেটের কারসাজিতে সেই পিয়াজ বাজারে মিলছে না। পাশাপাশি সিন্ডিকেটের উত্তাপ ছড়াচ্ছে মসলার বাজারে। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দামও বেড়েছে।  জানা গেছে, বিভিন্নভাবে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এসব সিন্ডিকেট প্রতিদিনই পণ্যের বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করছে। শুধু তাই নয়, কোনো কোনো সময় পণ্যের অবৈধ মজুদ গড়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়ে সাধারণ ক্রেতাদের পকেট থেকে লুটে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। সম্প্রতি পিয়াজের বাজারকে কেন্দ্র করেও এই সিন্ডিকেটের কারসাজি রয়েছে বলে মনে করে দেশের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে এসব সিন্ডিকেট পাইকারি ও খুচরা উভয় বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। পিয়াজের বাজারকে ঘিরে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের কিছু কিছু ব্যবসায়ীর ভয়াবহ সিন্ডিকেট কাজ করছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর ঢিলেঢালা তদারকি ব্যবস্থার কারণে এই সিন্ডিকেট প্রতিনিয়তই অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। চট্টগ্রাম বন্দরেও গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। যার ফলে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা পদে পদে হয়রানির শিকার হলেও সরকারের কিছু অসৎ কর্মকর্তা আর মন্ত্রণালয়ের নিস্ক্রিয়তার কারণে বারবার পার পেয়ে যাচ্ছেন অসৎ ব্যবসায়ীরা।

জানা গেছে, সিন্ডিকেটের কারসাজিতে প্রায় দুই মাস ধরে পিয়াজের বাজার ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এর ফলে সকালে-বিকালে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পিয়াজের দাম। অথচ পাইকারি কিংবা খুচরা কোনো বাজারেই পিয়াজ সরবরাহের তেমন কোনো ঘাটতি নেই। ভারত রপ্তানি বন্ধ করলেও বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি পিয়াজের দাম ৩০ টাকা থেকে প্রায় আড়াইশ টাকায় উঠেছে। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের।

এদিকে ভয়াবহ সিন্ডিকেটের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ পরিবহন খাতের প্রকৃত ব্যবসায়ীরা। এর ফলে বছর বছর গণপরিবহনের ভাড়া বাড়লেও সেবার মান বাড়েনি। পাশাপাশি পরিবহন খাতে সরকার শত চেষ্টা করেও শৃঙ্খলা ফেরাতে পারছে না। যত্রতত্র পার্কিং, ট্রাফিক আইন না মানা, নির্দিষ্ট স্টপেজে বাস না দাঁড়ানো, সরকার নির্ধারিত ভাড়ায় (সিএনজি অটোরিকশা) না চলা এমন ঘটনাই এখন ঢাকাবাসীর নিত্যসঙ্গী। এমন কি সিন্ডিকেটের অসহযোগিতায় নতুন পরিবহন আইন পুরোপুরি বাস্তবায়নও কঠিন হয়ে পড়েছে। 

জানা গেছে, সিন্ডিকেট করে আমদানিকৃত পণ্যের দাম বাড়ানোর রেকর্ড অনেক পুরনো। ভেজাল সামগ্রী বিক্রির সিন্ডিকেট সবসময় শক্তিশালী। রেল থেকে বিমান আবার বিমানবন্দরগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ থেকে ব্যবসা-বাণিজ্যের সিন্ডিকেট প্রচ  রকমের শক্তিশালী। টেন্ডার বাণিজ্যের সিন্ডিকেটের আধিপত্যে দলমত নেই। আবার দলীয় রাজনীতিতেও রয়েছে আলাদা সিন্ডিকেট। রাজউক, তিতাস, সিটি করপোরেশনের মতো সেবা খাতগুলোও সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। সরকারি অফিস-আদালতের সব ব্যবসাই নিয়ন্ত্রণ করে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ। এদের কাছে আদর্শ নয়, ব্যবসা-বাণিজ্যই বড়। এই সিন্ডিকেটের কাছে অনেকটা অসহায় সাধারণ মানুষ। ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণকারী কয়েকটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের কাছে অনেক সময় সরকারও অসহায় হয়ে পড়ছে। যেমন পিয়াজের বাজার নিয়ে নিরুপায় হয়ে পড়েছে সরকার। নির্বিকার হয়ে পড়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

পরিবহন সেক্টরের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে সিন্ডিকেট। কেন্দ্রীয় পর্যায়ের তিনটি সিন্ডিকেটের আওতায় দেশব্যাপী চলে পরিবহন সেক্টরের কোটি কোটি টাকার চাঁদাবাজি। পরিবহন খাতের জন্য প্রতি বছর নতুন নতুন পরিকল্পনা নিলেও তা বাস্তবায়ন করতে পারছে না সরকার। অপরাধ জগতের অনেকেই এখন স্থানীয় পর্যায়ের রাজনীতি ও প্রশাসনের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছেন।

জানা গেছে, ফল ব্যবসায়ীরাও বিভিন্ন মৌসুমে সিন্ডিকেট করে সারা দেশের ফলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। বিশেষ করে কোনো উৎসব কিংবা রোজার মাসে ফল ব্যবসায়ীদের অশুভ তৎপরতা বাড়ে বহুগুণ। ফলে এক দিনে এমন কি কখনো কখনো ঘণ্টার ব্যবধানে বিভিন্ন রকম ফলের মধ্যে খেজুরের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এ ছাড়া সারা বছর এই সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করে ফলের বাজার। এখানেও রয়েছে কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ। 

চট্টগ্রাম বন্দরে শিপ হ্যান্ডলিংয়ে নৈরাজ্য : চট্টগ্রাম বন্দরে শিপ হ্যান্ডলিংয়েও চলছে নৈরাজ্য। ক্যাসিনো সিন্ডিকেটের মতো এখানেও গড়ে উঠেছে সিন্ডিকেটের স্বর্গরাজ্য। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের বড় শিল্প গ্রুপগুলো। সিন্ডিকেট সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ শিপ হ্যান্ডলিং অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শিপ হ্যান্ডলিং অপারেটরের গুটিকয়েক কোম্পানি চক্রের একচেটিয়া দখলদারিত্বে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং-আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং-আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিপ্রন্দ্বতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং-আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিষেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ায় কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

সিন্ডিকেটের নাভিশ্বাস চট্টগ্রামেও : সিন্ডিকেটে নাভিশ্বাস চট্টগ্রামে। ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে পিয়াজের পাশাপাশি সিন্ডিকেটের কারণে মসলায়ও আগুনের হলকা। এদিকে যে সমুদ্রবন্দর হয়ে মূলত খাদ্যপণ্য খাদ্যশস্য আমদানি হয় সে চট্টগ্রাম বন্দরও কার্যত সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। বন্দরের ট্রাফিক ও স্টেট ডিপার্টমেন্টের বিরুদ্ধে একের পর এক আসছে গুরুতর অভিযোগ। সিন্ডিকেটের কব্জায় শুধু ঘাট বাণিজ্যে লেনদেন হয় মাসে অন্তত ১০ কোটি টাকা। শিপ হান্ডলিং নৈরাজ্যে উদ্বিগ্ন বন্দর ব্যবহারকারীরা। পিয়াজ, রসুন, মসলার পাশাপাশি চাল-ডালের বাজার এবং বন্দর অস্থির করে তোলা সিন্ডিকেটের তৎপরতায় উদ্বেগ আছে ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীদের। বন্দর ব্যবহারকারী ফোরাম ও চিটাগাং চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য চেপে ধরলে ব্যবসায়ীরা সরকারকে সমর্থন দেবেন বলে বলে জানিয়েছেন। তার মতে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কমিয়ে ভোক্তা সাধারণের সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সিন্ডিকেট ভাঙা জরুরি। খাতুনগঞ্জ ও চাক্তাইয়ের পাইকারি বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সবার চোখ যখন পিয়াজের ঊর্ধ্বগতির দিকে তখন মসলার বাজারেও সিন্ডিকেটের কারসাজিতে ক্রমশ দাম বাড়ছেই। পাইকারি সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করা না যাওয়ায় খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম। বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা জানান, চালের দাম গত ১০-১২ দিনে প্রায় সব ধরনের চালের বস্তাপ্রতি বেড়েছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। গত দুই দিনেই এলাচ কেজিতে ৫০০ টাকা দাম বেড়েছে। ভারত থেকে আমদানি হওয়া মরিচের দামও কেজিতে বেড়েছে ১৫০ টাকা। ডালসহ প্রায় সব খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ানোর অপচেষ্টা করছে বিশেষ সিন্ডিকেট।

খাতুনগঞ্জ পাইকারি বাজারসহ দেশের সর্বমোট চাহিদার ৯০ শতাংশই আসত ভারত থেকে। ‘ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করা এবং খাতুনগঞ্জে উপর্যুপরি ম্যাজিস্ট্রেসি অভিযানের কারণে ব্যবসায়ীরা অন্য দেশ থেকেও আমদানি নিরুৎসাহিত হওয়ায় পিয়াজের বাজারে এমন পরিস্থিতি’ বলে মন্তব্য করেন ব্যবসায়ীরা। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পিয়াজ গতকাল বিক্রি হয়েছে ২৫০ টাকায়। 

‘খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাট্রিজ’-এর সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ জামাল হোসেন বলেন, বর্তমানে সিন্ডিকেট কারসাজির কারণেই অস্থির পিয়াজের বাজার। পিয়াজের রপ্তানিকারক প্রধানত ভারত হলেও মূলত সীমান্তবর্তী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটই বাংলাদেশে পিয়াজ আমদানি করায় খাতুনগঞ্জের মতো দেশের প্রধানতম পাইকারি বাজারেও ভারতের কোনো পিয়াজ আমদানিকারক ছিল না গত ১৫ বছর। ফলে পিয়াজের বাজারও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। যেখানে আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে পিয়াজ সিন্ডিকেট।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে