শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সবখানেই সিন্ডিকেট

পিয়াজ পরিবহন লঞ্চ পরিষেবা ফলমূল গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট - পদে পদে হয়রানির শিকার প্রকৃত ব্যবসায়ীরা, পার পেয়ে যাচ্ছেন অসৎরা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সবখানেই সিন্ডিকেট

দেশের সর্বত্রই সিন্ডিকেটের কারসাজি চলছে। রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পরিবহন, এই সময়ের আলোচিত পিয়াজ বাণিজ্য, লঞ্চ পরিষেবা, ফলমূল আমদানি, সরবরাহ ও বাজারজাতকরণে অপ্রতিরোধ্য সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। সিন্ডিকেটের থাবায় নাভিশ্বাস উঠেছে চট্টগ্রামবাসীরও। সমুদ্রবন্দর হয়ে মূলত খাদ্যপণ্য আমদানি হয় সেই চট্টগ্রাম বন্দরও কার্যত সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। ক্যাসিনোর সিন্ডিকেটের মতো এখানেও গড়ে উঠেছে সিন্ডিকেটের স্বর্গরাজ্য। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের বড় শিল্পগুলো। বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। সিন্ডিকেট সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ শিপ হ্যান্ডেলিং অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি বন্দরের ট্রাফিক ও স্টেট ডিপার্টমেন্টের (ভূ-সম্পত্তি) বিরুদ্ধে একের পর এক গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

সিন্ডিকেটের কব্জায় শুধু ঘাট বাণিজ্যে লেনদেন হয় মাসে অন্তত ১০ কোটি টাকা। শিপ হান্ডলিং নৈরাজ্যেও উদ্বিগ্ন বন্দর ব্যবহারকারীরা। এদিকে পোর্ট অপারেটর সাইফ পাওয়ারটেকের একচ্ছত্র দৌরাত্ম্যে জিম্মি হয়ে পড়েছে বন্দর পরিষেবা। সাইফের একক নিয়ন্ত্রণের ফলে বন্দরের কর্মকান্ডে  যেমন গতি আসছে না তেমনি কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় সরকার হারাচ্ছে বিপুল রাজস্ব। অন্যদিকে ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে পিয়াজের বস্তায় পচন ধরেছে, তবুও সিন্ডিকেটের কারসাজিতে সেই পিয়াজ বাজারে মিলছে না। পাশাপাশি সিন্ডিকেটের উত্তাপ ছড়াচ্ছে মসলার বাজারে। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দামও বেড়েছে।  জানা গেছে, বিভিন্নভাবে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এসব সিন্ডিকেট প্রতিদিনই পণ্যের বাজার মূল্যকে প্রভাবিত করছে। শুধু তাই নয়, কোনো কোনো সময় পণ্যের অবৈধ মজুদ গড়ে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়ে সাধারণ ক্রেতাদের পকেট থেকে লুটে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। সম্প্রতি পিয়াজের বাজারকে কেন্দ্র করেও এই সিন্ডিকেটের কারসাজি রয়েছে বলে মনে করে দেশের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে এসব সিন্ডিকেট পাইকারি ও খুচরা উভয় বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। পিয়াজের বাজারকে ঘিরে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের কিছু কিছু ব্যবসায়ীর ভয়াবহ সিন্ডিকেট কাজ করছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর ঢিলেঢালা তদারকি ব্যবস্থার কারণে এই সিন্ডিকেট প্রতিনিয়তই অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। চট্টগ্রাম বন্দরেও গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। যার ফলে প্রকৃত ব্যবসায়ীরা পদে পদে হয়রানির শিকার হলেও সরকারের কিছু অসৎ কর্মকর্তা আর মন্ত্রণালয়ের নিস্ক্রিয়তার কারণে বারবার পার পেয়ে যাচ্ছেন অসৎ ব্যবসায়ীরা।

জানা গেছে, সিন্ডিকেটের কারসাজিতে প্রায় দুই মাস ধরে পিয়াজের বাজার ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এর ফলে সকালে-বিকালে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পিয়াজের দাম। অথচ পাইকারি কিংবা খুচরা কোনো বাজারেই পিয়াজ সরবরাহের তেমন কোনো ঘাটতি নেই। ভারত রপ্তানি বন্ধ করলেও বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি পিয়াজের দাম ৩০ টাকা থেকে প্রায় আড়াইশ টাকায় উঠেছে। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের।

এদিকে ভয়াবহ সিন্ডিকেটের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ পরিবহন খাতের প্রকৃত ব্যবসায়ীরা। এর ফলে বছর বছর গণপরিবহনের ভাড়া বাড়লেও সেবার মান বাড়েনি। পাশাপাশি পরিবহন খাতে সরকার শত চেষ্টা করেও শৃঙ্খলা ফেরাতে পারছে না। যত্রতত্র পার্কিং, ট্রাফিক আইন না মানা, নির্দিষ্ট স্টপেজে বাস না দাঁড়ানো, সরকার নির্ধারিত ভাড়ায় (সিএনজি অটোরিকশা) না চলা এমন ঘটনাই এখন ঢাকাবাসীর নিত্যসঙ্গী। এমন কি সিন্ডিকেটের অসহযোগিতায় নতুন পরিবহন আইন পুরোপুরি বাস্তবায়নও কঠিন হয়ে পড়েছে। 

জানা গেছে, সিন্ডিকেট করে আমদানিকৃত পণ্যের দাম বাড়ানোর রেকর্ড অনেক পুরনো। ভেজাল সামগ্রী বিক্রির সিন্ডিকেট সবসময় শক্তিশালী। রেল থেকে বিমান আবার বিমানবন্দরগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ থেকে ব্যবসা-বাণিজ্যের সিন্ডিকেট প্রচ  রকমের শক্তিশালী। টেন্ডার বাণিজ্যের সিন্ডিকেটের আধিপত্যে দলমত নেই। আবার দলীয় রাজনীতিতেও রয়েছে আলাদা সিন্ডিকেট। রাজউক, তিতাস, সিটি করপোরেশনের মতো সেবা খাতগুলোও সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। সরকারি অফিস-আদালতের সব ব্যবসাই নিয়ন্ত্রণ করে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ। এদের কাছে আদর্শ নয়, ব্যবসা-বাণিজ্যই বড়। এই সিন্ডিকেটের কাছে অনেকটা অসহায় সাধারণ মানুষ। ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণকারী কয়েকটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের কাছে অনেক সময় সরকারও অসহায় হয়ে পড়ছে। যেমন পিয়াজের বাজার নিয়ে নিরুপায় হয়ে পড়েছে সরকার। নির্বিকার হয়ে পড়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

পরিবহন সেক্টরের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে সিন্ডিকেট। কেন্দ্রীয় পর্যায়ের তিনটি সিন্ডিকেটের আওতায় দেশব্যাপী চলে পরিবহন সেক্টরের কোটি কোটি টাকার চাঁদাবাজি। পরিবহন খাতের জন্য প্রতি বছর নতুন নতুন পরিকল্পনা নিলেও তা বাস্তবায়ন করতে পারছে না সরকার। অপরাধ জগতের অনেকেই এখন স্থানীয় পর্যায়ের রাজনীতি ও প্রশাসনের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছেন।

জানা গেছে, ফল ব্যবসায়ীরাও বিভিন্ন মৌসুমে সিন্ডিকেট করে সারা দেশের ফলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। বিশেষ করে কোনো উৎসব কিংবা রোজার মাসে ফল ব্যবসায়ীদের অশুভ তৎপরতা বাড়ে বহুগুণ। ফলে এক দিনে এমন কি কখনো কখনো ঘণ্টার ব্যবধানে বিভিন্ন রকম ফলের মধ্যে খেজুরের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এ ছাড়া সারা বছর এই সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করে ফলের বাজার। এখানেও রয়েছে কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ। 

চট্টগ্রাম বন্দরে শিপ হ্যান্ডলিংয়ে নৈরাজ্য : চট্টগ্রাম বন্দরে শিপ হ্যান্ডলিংয়েও চলছে নৈরাজ্য। ক্যাসিনো সিন্ডিকেটের মতো এখানেও গড়ে উঠেছে সিন্ডিকেটের স্বর্গরাজ্য। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের বড় শিল্প গ্রুপগুলো। সিন্ডিকেট সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশ শিপ হ্যান্ডলিং অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শিপ হ্যান্ডলিং অপারেটরের গুটিকয়েক কোম্পানি চক্রের একচেটিয়া দখলদারিত্বে জিম্মি চট্টগ্রাম বন্দর। বন্দর ব্যবহারকারীরা জানান, এক একটি জাহাজ লোডিং-আনলোডিং করার জন্য বন্দরের এক একটি টি বার্থ/জেটি প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বন্দরে পুরাতন ছয়টি জেটি ও নতুন দুটি (নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল-এনসিটি ও চিটাগাং কনটেইনার টার্মিনাল-সিসিটি) এর ৭টি টার্মিনালে মোট ৭টি বার্থ রয়েছে। বন্দরে পুরাতন ৬টি জেটিতে কনটেইনার লোডিং-আনলোডিং করার জন্য ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিয়োজিত আছে। জেনারেল কনটেইনার বার্থ (জিসিবি) ৬টি বার্থ ছয়জন বার্থ অপারেটর প্রতিপ্রন্দ্বতামূলকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

অপরদিকে নতুন দুটি টার্মিনালের (সিসিটি এবং এনসিটি) ৭টি বার্থে লোডিং-আনলোডিং করার জন্য কোনো প্রতিযোগিতা ছাড়াই বহুল আলোচিত সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামক একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর নিয়োজিত আছে। ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোও (আইসিডি) পরিচালনা করে সাইফ পাওয়ারটেক। বন্দর পরিষেবায় ৩০ বছরের পুরনো অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও ওয়ান-ইলেভেনের সময় হতে অনভিজ্ঞ ওই সাইফ পাওয়ারটেক ‘মনোপলি’ ব্যবসা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযোগ করেছেন বঞ্চিত বন্দর ব্যবহারকারীরা। চট্টগ্রাম বন্দরে সাইফের প্রভাব, দুর্নীতি ও অসঙ্গতি নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসা বার্থ অপারেটর শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ কয়েকজন ব্যবহারকারী জানান, একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান সাইফকে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ায় কোনো প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। এতে সরকারের বিপুল অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।

সিন্ডিকেটের নাভিশ্বাস চট্টগ্রামেও : সিন্ডিকেটে নাভিশ্বাস চট্টগ্রামে। ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে পিয়াজের পাশাপাশি সিন্ডিকেটের কারণে মসলায়ও আগুনের হলকা। এদিকে যে সমুদ্রবন্দর হয়ে মূলত খাদ্যপণ্য খাদ্যশস্য আমদানি হয় সে চট্টগ্রাম বন্দরও কার্যত সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। বন্দরের ট্রাফিক ও স্টেট ডিপার্টমেন্টের বিরুদ্ধে একের পর এক আসছে গুরুতর অভিযোগ। সিন্ডিকেটের কব্জায় শুধু ঘাট বাণিজ্যে লেনদেন হয় মাসে অন্তত ১০ কোটি টাকা। শিপ হান্ডলিং নৈরাজ্যে উদ্বিগ্ন বন্দর ব্যবহারকারীরা। পিয়াজ, রসুন, মসলার পাশাপাশি চাল-ডালের বাজার এবং বন্দর অস্থির করে তোলা সিন্ডিকেটের তৎপরতায় উদ্বেগ আছে ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীদের। বন্দর ব্যবহারকারী ফোরাম ও চিটাগাং চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য চেপে ধরলে ব্যবসায়ীরা সরকারকে সমর্থন দেবেন বলে বলে জানিয়েছেন। তার মতে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি কমিয়ে ভোক্তা সাধারণের সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সিন্ডিকেট ভাঙা জরুরি। খাতুনগঞ্জ ও চাক্তাইয়ের পাইকারি বাজারের কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সবার চোখ যখন পিয়াজের ঊর্ধ্বগতির দিকে তখন মসলার বাজারেও সিন্ডিকেটের কারসাজিতে ক্রমশ দাম বাড়ছেই। পাইকারি সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করা না যাওয়ায় খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম। বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা জানান, চালের দাম গত ১০-১২ দিনে প্রায় সব ধরনের চালের বস্তাপ্রতি বেড়েছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। গত দুই দিনেই এলাচ কেজিতে ৫০০ টাকা দাম বেড়েছে। ভারত থেকে আমদানি হওয়া মরিচের দামও কেজিতে বেড়েছে ১৫০ টাকা। ডালসহ প্রায় সব খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ানোর অপচেষ্টা করছে বিশেষ সিন্ডিকেট।

খাতুনগঞ্জ পাইকারি বাজারসহ দেশের সর্বমোট চাহিদার ৯০ শতাংশই আসত ভারত থেকে। ‘ভারত পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করা এবং খাতুনগঞ্জে উপর্যুপরি ম্যাজিস্ট্রেসি অভিযানের কারণে ব্যবসায়ীরা অন্য দেশ থেকেও আমদানি নিরুৎসাহিত হওয়ায় পিয়াজের বাজারে এমন পরিস্থিতি’ বলে মন্তব্য করেন ব্যবসায়ীরা। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পিয়াজ গতকাল বিক্রি হয়েছে ২৫০ টাকায়। 

‘খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাট্রিজ’-এর সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ জামাল হোসেন বলেন, বর্তমানে সিন্ডিকেট কারসাজির কারণেই অস্থির পিয়াজের বাজার। পিয়াজের রপ্তানিকারক প্রধানত ভারত হলেও মূলত সীমান্তবর্তী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটই বাংলাদেশে পিয়াজ আমদানি করায় খাতুনগঞ্জের মতো দেশের প্রধানতম পাইকারি বাজারেও ভারতের কোনো পিয়াজ আমদানিকারক ছিল না গত ১৫ বছর। ফলে পিয়াজের বাজারও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। যেখানে আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে পিয়াজ সিন্ডিকেট।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা